এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৬১

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪৮১ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    আজ রবিবার। সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ ঘড়িবাবু নরেন পাল এসেছে ঘড়িতে দম দিতে। মাণিকলালবাবু বললেন, ' পালকাকা, ঘড়ি প্রায় দশ মিনিট স্লো যাচ্ছে ... দেখ তো কিছু বুঝতে পার কিনা ... পঞ্চাশ বছরের মধ্যে তো এরকম কোনদিন হয়নি ... তবে কি ওর আয়ু ফুরিয়ে এল ... '
    নরেন পাল উঁচু টুলটায় উঠে দাঁড়ালেন। ঘড়ির কাঁটা দুটো পাক খাইয়ে খাইয়ে ঘোরাতে লাগলেন। বিভিন্ন গাঁটে বিভিন্ন ঘন্টা বাজতে লাগল। একটা ঘন্টা, দুটো ঘন্টা, তিনটে ঘন্টা ... এইরকম...। তারপর ঠিকঠাক সময়ে কাঁটা দুটোকে থিতু করে টুল থেকে নেমে এলেন।
    নেমে এসে ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে রইলেন। ইতিমধ্যে সৌদামিনী দেবীও ঘরে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনিও তাদের অর্ধশতাব্দীর পারিবারিক সদস্য ওই প্রাচীন দেয়াল ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে রইলেন।
    ওরা তিনজনই দেখলেন অ্যাংলোসুইস কোম্পানির বুড়ো গ্র্যান্ডফাদার ক্লকের কাঁটা দুটো এক জায়গায় চলৎশক্তিহীন নিষ্পন্দ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। গত পঞ্চান্ন বছরে এই প্রথমবার।
    অশীতিপর বৃদ্ধ নরেন পালের একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ল।
    সৌদামিনীর বুকের ভিতর কেমন করে উঠল। তিনি বললেন, ' কি হল নরেন ... চলছে না কেন ? '
    নরেনবাবু বললেন, ' কি জানি বৌঠান ... ঠিক বুঝতে পারছি না ... বোধহয় চিকিৎসা করতে হবে।
    ডালহৌসিতে অ্যাংলো সুইসের দোকান আছে। ওরা ছাড়া আর কেউ পারবে না। কিন্তু আমার সন্দেহ হচ্ছে ... '
    ------ ' কি ... কি ? ' মাণিকলালবাবু চাপা আর্তনাদ করে উঠলেন।
    ------ ' এ বোধহয় আর সেরে উঠবে না ... '
    ----- ' তা..ই তা..ই ? ' মাণিকবাবু ভেঙে পড়া গলায় বললেন।
    নরেণ পাল কোন উত্তর দিলেন না। চুপ করে রইলেন। একটু পরে বিষণ্ণ কন্ঠে বললেন, ' আমার বোধহয় এ বাড়িতে আসার পালা ফুরোল ... আর ক'দিনই বা আছি ... '
    ------ ' এসব তুমি কি বলছ নরেন ... এত উতলা হচ্ছ কেন ? সবারই তো অসুখ বিসুখ হয় ... ' সৌদামিনীদেবী বললেন।
    মাণিকবাবু বললেন, ' তাই তো ... তাই তো ... '
    নরেন পাল শান্তস্বরে বললেন, ' হ্যাঁ তা তো ঠিকই... কিন্তু মনটা বড় কু ডাকছে ... কি জানি কেন ... আমাদের মতো ঘড়িবাবুদের কাল বোধহয় শেষ হয়ে এল ... ' নরেন পালের আবার একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ল।

    অতি প্রিয়জনের দুরারোগ্য ব্যধির সংবাদ পেলে মানুষ যেমন মুষড়ে পড়ে, ঘরে সেই রকম একটা বিমর্ষ বাতাবরণের ছায়া নেমে আসল মুহুর্তের মধ্যে। যন্ত্র কখনও কখনও মানুষী প্রাণতা ধারণ করে নিকটস্থ মানুষদের জড়িয়ে ধরে।
    মাণিকবাবু বললেন, ' আপনি অত ভেঙে পড়বেন না পালকাকা। আমি কালকেই যাব ডালহৌসিতে।
    পালবাবু বললেন, ' দেখ কি করতে পার ... খবর দিও ... আমি আসি এখন। কোন্নগরে মেয়ের শ্বশুরবাড়ি যেতে হবে ... '
    সৌদামিনী প্রত্যেকবারের মতো এবারেও বললেন, ' এখান থেকে খেয়ে যাও ... একটু বস, এক্ষুণি হয়ে যাবে .... '
    নরেনবাবু একটা চেয়ারে বসলেন একটু দম নেবার জন্য।
    অনেক নাড়াঘাটার পর শেষ পর্যন্ত অ্যাংলোসুইস কোম্পানির দোকান অন্তিম জবাব দিয়ে দিল। ঘড়ির মৃতদেহ সঙ্গে নিয়ে মাণিকলালবাবু বাড়ি এসে পৌঁছলেন। ভাবতে ভাবতে এলেন যে, কালের ঘড়ি ঘুরে চলেছে অদম্য গতিতে। পিছনে মিলিয়ে যাচ্ছে এতদিনের চেনা দৃশ্য, বস্তু এবং পরিচিত মায়া। বদলে যাচ্ছে সময়। দেয়াল থেকে বিদায় নিচ্ছে বয়স্ক ঘড়ি।

    এরপর আরও চারমাস কেটে গেল। বসন্ত বিদায় নিয়ে গ্রীষ্মেরও অর্ধেক পেরিয়ে গেল। সুমনা কাবেরীরা দ্বিতীয় বর্ষে উঠে গেছে অনার্স সহ। সুমনার যথারীতি কোন অসুবিধেই হয়নি। কাবেরীও অনার্স রাখতে পেরেছে সুমনার আন্তরিক চেষ্টায়।
    এদিকে প্রতিবিম্বর পার্ট ওয়ান পরীক্ষা হয়ে গেল। থার্ড ইয়ারের ক্লাসও শুরু হয়ে গেছে।

    এদিকে সুমনার মা বাসন্তীদেবীর আবার মানসিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে। মেয়েদের বিয়ে থার কাজ কিছুই এগোচ্ছে না, এটাই তার মাথাব্যথার একমাত্র কারণ। বড় মেয়ে চন্দনাকে পার করতে পারলেও তিনি আপাতত কিছুটা নিশ্চিন্ত হতেন।
    এর মধ্যে একদিন কানাই সিকদার সাত সকালে এসে হাজির। ঠনঠনের কাছে কোন কুটুম বাড়িতে নাকি ছিল কাল রাত্রে। সকাল হতেই বেরিয়ে পড়েছে।
    বাসন্তীদেবী বললেন, ' এই যে কানাই... কোথায় থাক ? আমি তো এদিকে ভাবনা চিন্তায় জেরবার হয়ে যাচ্ছি ... তোমার জামাইবাবুর তো কোন হেলদোল নেই। যত চিন্তা আমার ... '
    ----- ' কেন, কি হল মেজদি ? ' কানাই বলে।
    ----- ' কি আবার ... বুঝতে পারছ না ? '
    ----- ' ওই বিয়ের ব্যাপারে বলছ তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ, তাছাড়া আর কি ? অন্তত চন্দনার বিয়েটা হয়ে গেলেও আমি একটু স্বস্তি পেতাম। দু দুবার বিয়েটা আটকে গেল। আমার মনে যেন একটা কাঁটা বিঁধে আছে ... '
    ----- ' ওসব মাথা থেকে ঝেড়ে ফেল মেজদি। ওরকম ঘটনা অনেক আছে। তাতে তাদের ভাল বিয়ে হওয়া আটকায়নি। '
    ----- ' কি জানি বাবা ... এসব লক্ষণ ভাল না ... কপালে কি আছে কে জানে ... এখন তো মেয়েকে কিছু বলাই যাবে না। তার নাকি সামনে পরীক্ষা ... '
    ----- ' ঠিক আছে। পরীক্ষা শেষ হোক না ... আমি তো আছি, চিন্তা কি ? '
    ------ ' তোমার ওপর ভরসা করেই তো আছি। দেখ কি করতে পার ... '
    ------ ' পরীক্ষাটা শেষ হোক তা'লে ... '

    অলোকেন্দুবাবু আজ সকাল সকাল বেরোচ্ছেন। চুঁচুড়ায় কোন মক্কেলবাড়ি যাবেন। সম্পত্তি রেজিস্ট্রেশনের ব্যাপার আছে।
    মহাদেব গাড়ি বার করে বাইরে অপেক্ষা করছে। অলোকেন্দুবাবু তৈরি হয়ে তড়িঘড়ি এসে বললেন, ' আমি আসলাম। হাতে টাইম নেই... দশটার মধ্যে পৌঁছতে হবে ... ও কানাই এসেছ ... ঠিক আছে বস ... পরে আর একদিন কথা হবে ... '
    তিনি সিঁড়ি দিয়ে নীচে নেমে গেলেন।
    বাসন্তীদেবী বললেন, ' দেখলে তো কান্ড। সংসারের দিকে ফিরেও তাকায় না। যত চিন্তা আমার ... '
    ----- ' না না ... মেজদি, একদম চিন্তা করবেন না। আমার ওপর ছেড়ে দিন। সব ব্যবস্থা হয়ে যাবে ... '
    ---- ' ছেড়ে তো রেখেইছি। কিন্তু তুমি আর ক'টা হ্যাপা সামলাবে ... '
    ----- ' কেন, আপাতত আর কি হ্যাপা আছে ? '
    ----- ' কি আর বলব ... ফুচাকে নিয়েও আমি বেশ চিন্তায় আছি ... '
    ----- ' কেন কি হল ? '
    ----- ' ভাবগতিক যেন সুবিধের মনে হচ্ছে না আজকাল ... খুব সন্দেহ হয় ... বয়েসটা তো ভাল নয় ... '
    ----- ' ও, বুঝেছি ... তা ওকে বাজিয়ে দেখ না। ওর কাছ থেকেই কায়দা করে বার করার চেষ্টা কর না ছেলেটার ব্যাপারে ... ছেলে যদি ভাল হয় তা'লে তো অসুবিধে নেই।
    ----- ' ছেলে তো ভাল হতেই হবে ... পাল্টি ঘর হওয়া চাই। তাছাড়া মোটামুটি পয়সাওয়ালা ঘর ছাড়া ফুচার বিয়ে দিতে পারব না ... অনেক আদরে মানুষ করেছি ... '
    ------ ' সে তো বটেই, সে তো বটেই ... সে কি আর আমি জানি না ... কত ছোট থেকে দেখছি .... ' কানাই একমত হয়।

    বাসন্তীদেবী কি চিন্তাভাবনা করে বললেন, ' কথাটা তুমি মন্দ বলনি ... ওকে বাজিয়ে দেখা যেতে পারে। ব্যাপারটা জানতে পারলে একটু হাল্কা হই। '
    ----- ' তবে ... তুমি যা ভাবছ, সে সব নাও হতে পারে ... '
    ----- ' না হলেই মঙ্গল। ঝঞ্ঝাট আর ভাল লাগে না ... সব তো আমার একার ঘাড়ে, বুঝতে পারছ ? আমার মন বলছে কিছু একটা আছেই। একদিন এক বন্ধুকে পড়া দেখাবার নাম করে তাদের বাড়ি গেল। রাত্তিরে সে ফুচাকে বাড়ি পৌঁছে দিয়ে গেল। বলল, অঙ্কগুলো নাকি খুব জটিল ছিল। তাই দেরি হল। কেমন ব্যাঁকা ব্যাঁকা কথাবার্তা বল তো ... মোটেই সুবিধের নয় ... '
    ----- ' কে ? '
    ----- ' ওই... শ্রাবণী নামের মেয়েটা ... '
    ---- ' ব্যাঁকা ব্যাঁকা কেন হবে .... হয়ত সত্যি জটিল ছিল ... '
    ------ ' দূর ... তুমি রাখ তো ... মুখ দেখলে সব বুঝতে পারি ... বয়েস তো কম হল না ... '
    ----- ' হমম্ ... দেখ তা'লে কি করবে ... ' কানাই বলে।

    কাবেরী তার বাড়ির দোতলার জানলায় বসে আছে। সন্ধে সাতটা বাজে। রাস্তা দিয়ে লোকজনের যাওয়া আসা দেখছে। সুমনার সনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় সে অনার্স নিয়ে সেকেন্ড ইয়ারে উঠেছে। ফলে, কাবেরীর মন বেশ খুশি খুশি। কাদের বাড়িতে রেডিওয় হেমন্তবাবুর গলায় একটা গান বেজে উঠল --- পথ দিয়ে কে যায় যে চলে ... ডাক দিয়ে সে যায় ... আমার ঘরে থাকাই দায় .... পথ দিয়ে কে ...
    কাবেরীর বুকের ভিতর আচমকা দোল খেয়ে গেল। না, হেমন্তবাবুর গান শুনে নয়, সে দেখল বুড়োটে চশমা পরা স্কটিশ চার্চের ফিজিক্সে অনার্সের একটা ছেলে ধীর পায়ে কি চিন্তা করতে করতে শ্রীমানি বাজারের দিকে যাচ্ছে। এখানে মনে হয় আশুতোষ ব্যানার্জীর কাছে পড়তে এসেছিল। এক অদৃশ্য টানে সে হুড়মুড় করে নীচে নেমে এল।

    কাবেরীদের বাড়ির দরজা থেকে প্রতিবিম্ব ততক্ষণে অন্তত দশ মিটার এগিয়ে গেছে। কাবেরীর খুব ইচ্ছে হতে লাগল পিছন থেকে ওকে ডাক দেয়। কিন্তু তার গলা বুজে আসছে। কেন তা ঠিক বুঝতে পারছে না সে। এত সাত পাঁচ ভাবা তার ধাতে নেই। কিন্তু এখন নানারকম সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে সময় বেরিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবিম্ব এতক্ষণে অনেক দূরে চলে গেছে। এত দূর থেকে আর ডেকে কাউকে ফেরানো যায় না। প্রতিবিম্ব ট্রামলাইন পার হয়ে রাস্তার ওপারে চলে গেল। একটা চলমান ডবল ডেকার বাসের আড়ালে ঢাকা পড়ল সে।
    কাবেরী শুনতে পেল, হেমন্তবাবুর গলার গানটা এইমাত্র শেষ হল ----- পথ দিয়ে কে যায় গো চলে .... ডাক দিয়ে সে যায় ... আমার ঘরে থাকাই দায় ...
    সে ধীরে ধীরে ওপরে উঠে গেল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন