এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩৪

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২১ মে ২০২৪ | ২৩৮ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    রাত্রি যাদবপুরের দিকে একটা স্কুলে চাকরি পেয়েছে। সামনের সোমবার জয়েনিং। রাত্রি রবিবার সকালে সাগরের বাড়িতে গিয়ে খবরটা দিল। সরযূদেবী তো আহ্লাদে আটখানা।
    সাগর বলল, ' প্রথমদিন আমি পৌঁছে দিয়ে আসব কিন্তু ... যাদবপুর অনেকটা রাস্তা ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে, তাতে যদি তোমার শান্তি হয় তাই যেও। কিন্তু তার পর থেকে তো আমাকে একাই যেতে হবে ... ' রাত্রি হাসতে হাসতে বলল।
    ----- ' হ্যাঁ তা যেতে হবে ... তবু প্রথম দিনটা ... '
    সরযূ বললেন, ' ও তো তোমায় চোখে হারায় ... '
    রাত্রি লজ্জায় মাথা নীচু করল।
    সাগর বলে উঠল, ' মা-র কথা বাদ দাও ... আমাকে ওরকম মনে হয় ? আমি ওসব চিন্তাই করি না ... '
    রাত্রি হাসিমাখা মুখে বলল, ' সে আমি জানি ... তোমার কি ওসব শোভা পায় ? তুমি যে মহাসাগর ... '
    ----- ' দ্যুৎ ... কি যে সব বল ... কোথায় তুমি আর কোথায় আমি ? তোমার জন্যই তো আমি মানুষ হলাম ... '
    ----- ' ওমা ... কি সব বলছ গো ! আমার জন্য হবে কেন ? তুমি তো সাগরই ছিলে ... আমি তাতে ডুব দিয়েছি আসল মুক্তো পাবার আশায় ... ' রাত্রি জানায়।
    ----- ' ওরে বাবারে ... অত ওপরে তুল না। পড়ে গেলে হাড়গোড় ভেঙে যাবে ... '
    ----- ' কোন চিন্তা নেই, ধরে ফেলব ... হাঃ হাঃ হাঃ .... '
    সরযূদেবী এক কঠিন দুর্ভেদ্য পুরুষ এবং এক ব্যক্তিত্বময়ী পরিশীলিত নারীর সাবলীল খুনসুটি দেখে খুশির প্লাবনে ভাসতে লাগলেন।
    তিনি বললেন, ' এভাবে আর কতদিন ? এবার তোরা পাকাপাকি ঘর বাঁধ ... '
    ----- ' হ্যাঁ ঘর তো একটা দরকার। তা যতদিন না হয়, পথই আমাদের ঘর মাসীমা ... ' রাত্রি বলল।
    সাগর বলল, ' রাস্তাতেই তো আমাদের দেখা হয়েছিল ... পটলের দোকানে ... মনে আছে ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... মনে আবার নেই ? সেই রূপবাণীর মোড় পর্যন্ত এগিয়ে দিলে আমায় ...'
    ----- ' হুঁ হুঁ ... সেদিনই তো বারোটা বাজল আমার ... '
    ------ ' তার মানে ! আমি তোমার বারোটা বাজালাম ? দেখাচ্ছি মজা ... ' রাত্রি চোখ বড় বড় করে তাকায় সাগরের দিকে।
    সাগর নির্বিকারভাবে বলল, ' তাছাড়া আবার কি ? '
    ------ ' তবে রে ... ' বলে রাত্রি উঠে দাঁড়ায়।
    সরযূ হাসতে হাসতে বলে, ' এই ... কি আরম্ভ করলি তোরা ... বুড়ো ছেলেমেয়ে ... '

    এই সময়ে কার একটা গলা পাওয়া গেল বাইরে।
    ----- ' সাগরদা আছেন নাকি ? '
    সাগর বলল, ' সন্তোষের গলা ... '
    সে বাইরে গেল। দেখে সন্তোষ দাস দাঁড়িয়ে আছে।
    ----- ' বল ... কিছু খবর আছে নাকি ? '
    ----- ' না মানে ... আজ রবিবার বলে এলাম একটু ... না মানে ... আমার কাজের ব্যাপারটা ... '
    ----- ' ও হ্যাঁ হ্যাঁ ... আচ্ছা এতদিন যখন ধৈর্য ধরলি ... আর ক'টা দিন সময় দে আমাকে। এই মাসের মধ্যেই তোর দোকানের ব্যবস্থা করব। আমি ভেবে দেখলাম হোসিয়ারির দোকানই ভাল হবে ... আমি চেষ্টা করছি হাতিবাগান বাজারের মধ্যেই একটা দোকান যদি দেওয়া যায় ... '
    ----- ' সে আপনি বুঝে দেখুন দাদা ... যদি একটু তাড়াতাড়ি হয় ... খুব টানাটানি যাচ্ছে ... '
    ----- ' বুঝতে পারছি ... আমি দেখছি ....এ মাসের মধ্যেই ব্যবস্থা করব ... নিশ্চিন্ত থাক '
    ----‐ ' দেখুন দাদা ... আপনার ভরসাতেই তো .... আর হ্যাঁ, যেটা বলতে এসেছিলাম ... টিকটিকির কাজই তো করে এসেছি এতকাল, সে স্বভাবটা এখনও গেল না ... '
    ----- ' কেন কী হয়েছে কী ? '
    ----- ' আপনারা যে আমহার্স্ট স্ট্রিটে এক স্যারের বাড়িতে একসঙ্গে জড়ো হয়ে কথাবার্তা বলেন সেটা খবর হয়ে গেছে ... '
    ----- ' কার কাছে খবর হয়েছে ? '
    ----- ' পুলিশের কাছে '
    সাগর বেশ অবাক হয়ে যায় সন্তোষের কথা শুনে।
    সে চোখ সরু করে সন্তোষের মুখের দিকে তাকিয়ে ব্যাপারটা আন্দাজ করার চেষ্টা করে।
    ----- ' কোন থানায় ? আমহার্স্ট স্ট্রিট ? '
    ----- ' তা হতে পারে, তবে ওপরেও খবর গেছে ... '
    ----- ' আচ্ছা ... লড়াইটা তা'লে বেধেই গেল ... যাক ভালই হল ... যা হবার সামনাসামনি হোক। নিখিল স্যারকে এক্ষুণি খবরটা দিতে হবে। কিন্তু প্রশ্নটা অন্য জায়গায়। ব্যাপারটা লিক করল কে ? '
    ----- ' পতিতপাবনবাবু ' সন্তোষ সরাসরি বলল।
    ----- ' আচ্ছা ! '
    ----- ' হুঁ ... '
    ----- ' ওসি বিকাশবাবু জানে ? '
    ----- ' তাকে জানানো হয়েছে। সে তো জানবেই। কিন্তু খেলাটা আসলে অন্য জায়গার ... '
    ----- ' মানে রাজনীতির দালালদের খেলা .... তাই বলছিস তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... দালালরা বোধহয় কোন কিছুর গন্ধ পাচ্ছে ... ' সন্তোষ বলল।
    ----- ' ঠিক আছে আমি আজকেই স্যারের সঙ্গে কথা বলব। বিকাশবাবুর সঙ্গেও একবার কথা বলতে হবে। সংগঠনের ভিতরের কেউ কাঠি করছে না তো ... '
    ----- ' সেটা খুঁজে দেখুন ... আমি আর কি বলব ... '
    ----- ' ভিতরে আয় না ... রাত্রিও আছে। ব্যাপারটা ওরও জানার দরকার। '
    ----- ' ও ম্যাডামও আছে। আচ্ছা চলুন। আমি গেলে অসুবিধে হবে নাতো ? '
    ----- ' পাকামো করিস নাতো ... চল ভিতরে চল ... '

    নিখিলবাবু সকালে একটা ছেলেদের ব্যাচ পড়াচ্ছিলেন। ঘন্টাখানেক পড়াবার পর বললেন, '
    আজ রবিবার ছুটির দিনও পড়াশোনা করতে হচ্ছে
    তোদের। বিরক্ত লাগে ... তাই না ? '
    এক ছাত্র বলল, ' আপনি রবিবার কি করতেন স্যার ? '
    ----- ' আমি তো শুধু ফুটবল কিংবা ক্রিকেট খেলে বেড়াতাম। সেই জন্যই তো এই অবস্থা আমার। কলেজে মাস্টারি করছি। ভাল ছেলে হলে আই এ এস বা বি সি এস অফিসার হতাম ... ফাঁকিবাজি করেই স্টুডেন্ট লাইফটা কাটল ... '
    ছাত্রটি বলল, ' কি যে বলেন স্যার ... আপনি যতই মজা করুন, আমরা সবাই জানি আপনি কত ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট ছিলেন। ফাঁকিবাজি করেই যদি ওরকম রেজাল্ট করা যায় তা'হলে বেশি পড়াশোনা করার দরকার কি ? আর সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় তো আপনি জেদ করেই বসেননি। এই রাষ্ট্রব্যবস্থাতে আপনার আস্থা নেই বলে ... '
    ----- ' বাবা ... তোরা তো আমার সম্বন্ধে আমার চেয়েও বেশি খবর রাখিস ... হাঃ হাঃ হাঃ ... তা, রাষ্ট্রব্যবস্থার ব্যাপারে কি বলছিলি ... '
    ----- ' শুনেছি এই সিস্টেমে আপনার আস্থা নেই ... '
    ----- ' তোর আস্থা আছে ? '
    প্রশ্নটা শুনে ছেলেটা একটু বিপাকে পড়ে গেল।
    তবে নীলাঞ্জন বলে ওই ছেলেটা যথেষ্ট সপ্রতিভ।
    সে বলল, ' ঠিক জানিনা স্যার। তবে মনে হয় এই সিস্টেম আরও একশ বছর চলবে এদেশে। সুতরাং মানিয়ে নেওয়াই ভাল ... '
    নিখিলবাবু আগ্রহ ভরে নীলাঞ্জনের দিকে তাকিয়ে রইলেন। অন্য ছেলেরাও তার দিকে তাকিয়ে আছে।
    নিখিলবাবু বললেন, ' কিন্তু সিস্টেমে যদি গলদ থাকে তাহলে সেটা একশ বছর চলতে দেওয়াই বা উচিত হবে কেন ? আর যে কোন ব্যবস্থার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা কি মনুষ্যত্বের পরিচয় ? '
    নীলাঞ্জন কিন্তু থামল না। নিখিলবাবুকে বাকরুদ্ধ করে দিয়ে সে বলল, ' আমার মনে হয় আজ থেকে পঞ্চাশ ষাট বছর পরে এদেশে কোন ভাল লোক থাকবে না। শুধু খারাপ লোক থাকবে। কারণ যারা ভাল লোক তাদেরকেও খারাপ হয়ে যেতে হবে, নাহলে তারা এখানে থাকতে পারবে না। আর বাকি আপোসহীন ক'জন ভাল লোককে শেষ করে দেওয়া হবে। '
    নিখিলবাবু শুনে স্তব্ধ হয়ে গেলেন। অন্য ছেলেরা নির্বাক হয়ে তাকিয়ে আছে। তিনি ভাবলেন, নীলাঞ্জনের মতো কত মণিমুক্ত পথের ধারে ছড়িয়ে আছে। তিনি কিছুই কুড়িয়ে নিতে পারেননি এখনও ... '
    তিনি চুপচাপ বসে মাথা নীচু করে কি একটু ভেবে নীলাঞ্জনের দিকে তাকিয়ে বললেন, ' মঙ্গলবার সন্ধেবেলা একটু আসতে পারবি ? কিছু কথা বলা যাবে ... '
    নীলাঞ্জন বলল, ' ঠিক আছে স্যার, আসব ... '

    ছেলেরা উঠে পড়ল। আজকের মতো ক্লাস শেষ।
    ছেলেরা বেরিয়ে যাচ্ছে ঘর থেকে, এমন সময়ে বাড়ির একজন পরিচারিকা এসে বলল, ' দাদাবাবু ... থানার দারোগাবাবু এইয়েসে। বাইরে দেঁইড়ে আসে। ডাকব নাকি ? '

    ছাত্ররা ঘর খালি করে চলে গেছে। নিখিলবাবু এবং আমহার্স্ট থানার ওসি বিকাশ ঘোষ দস্তিদার মুখোমুখি বসলেন।
    বিকাশবাবু টুপিটা খুলে হাতে নিয়ে বললেন, ' ওপরতলা থেকে অর্ডার এসেছে তাই আসতে হল। অন্য কেউ হলে ডেকে পাঠাতাম কিংবা একটা কনস্টেবলকে পাঠাতাম কথা বলার জন্য। কিন্তু কেসটা যেহেতু আপনাকে নিয়ে তাই আমি নিজেই এলাম ... '
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা ... কি ব্যাপার বলুন তো ? হঠাৎ আমার মতো পাতি লোকের ওপর আপনাদের নজর পড়ল কেন ? '
    ----- ' কি যে বলেন স্যার ... আপনি পাতি লোক কেন হবেন ? শিক্ষক হিসেবে আপনার কত খ্যাতি ... তাছাড়া পাতি লোক হলে হেড কোয়ার্টার মাথা ঘামাবে কেন ? '
    ----- ' হেড কোয়ার্টার মাথা ঘামাচ্ছে আমাকে নিয়ে! কিন্তু কেন ... আমি কি করলাম ? এসব কি হচ্ছেটা কি ? '
    ----- ' স্যার আমার কথাটা একটু শুনুন। আমাকে আপনার শত্রু মনে করবেন না। আমি বটতলার কালীকিঙ্করবাবুর খুব ঘনিষ্ঠ। ইন ফ্যাক্ট উই আর অন দা সেম বোট ... '
    বিকাশবাবু একটু চুপ করে থাকলেন। তারপর বললেন, ' বছর দুই আগের একটা কেস। রাজা দীনেন্দ্র স্ট্রিট উল্টোডাঙা রোডের মোড়ের কাছে একটা ইয়াং ছেলে মার্ডার হয়েছিল মাঝরাতে। যে ছেলেটার সঙ্গীর কিছু হয়নি। যে কোন কারণেই হোক পুলিশকে কিছু জানায়নি সে। গা ঢাকা দিয়ে ছিল। এখন খুনের তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ তাকে খুঁজে বার করেছে। জানেন তো পুলিশ চাইলে সব পারে ... '
    ----- ' অ আচ্ছা .... তাতে কি হল ? তদন্ত চলুক ... খুনি তো ধরা পড়াই উচিত ... '
    নিখিলবাবু দায়সারা ভঙ্গীতে বললেন।
    ----- ' হ্যাঁ, সে তো বটেই। একটা কথা একটু জানতে চাইছি স্যার ... আপনার কি একটা কালো রঙের অ্যাম্বাসাডার ছিল ? গাড়ির নম্বর ডব্লু বি ফোর ই থ্রি টু ফোর সেভেন .... '
    নিখিলবাবু সরাসরি বিকাশবাবুর চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে রইলেন।
    বিকাশবাবু চোখ না সরিয়ে নীচু গলায় বললেন, ' আমরা সব পারি স্যার। মারতেও পারি, বাঁচাতেও পারি ... '
    তারপর রহস্যময় গলায় বললেন, ' আমি আপনার শত্রু নই স্যার। আমার ছেলের মতো আমিও আপনার ভক্ত ... '
    ----- ' আপনার ছেলে ? কি নাম ? '
    ----- ' নীলাঞ্জন ঘোষ দস্তিদার ... কি সব ভাবে রাতদিন ... বোধহয় আপনার কথাগুলোই ... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন