এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪২  

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ অক্টোবর ২০২৩ | ৪৬৭ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    গোবিন্দর দোকান থেকে চাল নেওয়া হয়ে গেলে সাগর বিডন রো-এর মুখ পর্যন্ত পদ্মাকে পৌঁছে দিল।
    ------ ' এবার যেতে পারবে তো ? '
    ------ ' হ্যাঁ বাবা .... কি আর বলব ... বড় কষ্টে থাকি ... '
    ------ ' ঠিক আছে ... আমি আবার খোঁজ নেব'খন ... ওই লাল বাড়িটার পাশের বাড়িটা তো ? ঠিক আছে .... '
    বিভূতিবাবু ওদের অনুসরণ করে পিছন পিছন আসছিলেন। এবার পঞ্চমীর মা-র পাশে এসে দাঁড়ালেন। তার মনে হল তারও বোধহয় কিছু কর্ত্তব্য আছে, যা হয়ত পাড়ার পুরণো বাসিন্দা হিসেবে আগেই করা উচিত ছিল। এখন বলিষ্ঠ একজনকে হাতের কাছে পেয়ে তিনি তার বার্তাটা তার কাছে পৌঁছে দিতে চাইলেন, যেটা তিনি নিজে করতে অপারগ।
    তিনি সাগর মন্ডলের সামনে গিয়ে বললেন, ' যদি কিছু মনে না করেন ভাই, আমি একটা কথা বলতে চাই ... এই পদ্মার ব্যাপারে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... বলুন ... '
    ----- ' আমি রামদুলাল সরকার স্ট্রিটে থাকি ... অনেকদিন ধরে পদ্মাকে চিনি। কিন্তু ওর দুর্গতি সব জেনেও শুনেও কিছুই করতে পারিনি ... ছা পোষা মানুষ ... কি আর বলব .... এখন যখন আপনার দেখা পেলাম ... মানে ... '
    ----- ' আসল কথায় আসুন ... হাতে সময় কম ... কাজ আছে ... '
    ----- ' হ্যাঁ... বলছি। পদ্মা ইলেকট্রিকের টাকা দিতে পারেনি বলে লাইন কেটে দিয়ে গেছে অনেকদিন হল। এখন একদম অন্ধকারে থাকে ... মানে, খুবই অসুবিধে। খুব মশা ... গরম ... জিজ্ঞেস করুন ওকে ... '
    পদ্মা বলল, ' হ্যাঁ বাবা ... '
    ----- ' হমম্ ... বুঝলাম। বিল মেটাতে না পারলে লাইন তো কাটবেই। ব্যাপার হচ্ছে, লাইন যদি চালু করে দেওয়াও যায় , বিল মেটাতে না পারলে তো আবার লাইন কাটবে। আপনারা পারবেন পাড়ার লোকেরা চাঁদা তুলে প্রতি মাসের বিল মেটাতে ? নইলে বেকার লাইন জুড়ে কোন লাভ হবে না। '
    ----- ' পাড়ার আর কাকেই বা কি বলব ? একটাই তো ঘর। কত আর হবে ... আমিই নয় প্রতি মাসে ... ' বিভূতিবাবু জানালেন।
    ----- ' তা'লে তো খুবই ভাল। ঠিক আছে , আমি দেখছি ... এক্জিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দাশগুপ্তবাবু আমার কথা খুব শোনে। আশা করি এতদিনের এরিয়ারের টাকাটা লাগবে না ... বাড়ির অ্যাড্রেস আর ওনারের নামটা লিখে দিন ... '
    বিভূতিবাবু পাশের দোকান থেকে এক টুকরো কাগজ আর একটা পেন্সিল জোগাড় করলেন। পদ্মার বাড়ির ঠিকানাটা লিখে সাগরের হাতে দিলেন।
    ----- ' আপনার নাম ঠিকানাটাও লিখে দিন। দরকার হতে পারে যোগাযোগের জন্য।
    বিভূতিবাবু লিখতে লিখতে ভাবলেন, একটা মার্কামারা গুন্ডার সঙ্গে এতটা দহরম মহরম করাটা ঠিক হচ্ছে কিনা। তারপর ভাবলেন, অত দোনামোনা করলে কোন সৎ কাজ করা যায় না।
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে। আমি খবর পাঠাব। বিমল দাশগুপ্ত লোক ভাল। আমাকে খুব ভালবাসে ... চলি ... '
    বিভূতিবাবু ভাবলেন, এক্জিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার মশাই সাগর মন্ডলকে ভালবাসেন, ভয়ে না ভক্তিতে সেটা বোধহয় না জানাই ভাল।

    অসিত সন্ধেবেলা নিতাইবাবুর বাড়ির বাইরে এসে জোরে জোরে 'অনিমেষ অনিমেষ' বলে ডাকতে লাগল। শ্রীলেখা কখনও অসিতকে এসে এইভাবে হাঁক পাড়তে শোনেনি। ভাবল এ আবার কি ! অনিমেষ তাড়াতাড়ি বাইরে এল। বলল, ' আরে অসিতদা ... কি ব্যাপার ? ভেতরে এস ... '
    ----- 'না ভেতরে আর যাব না এখন ... এই এদিকে একটা কাজে এসেছিলাম ... তাই একটু দেখা করে গেলাম ... তোমরা তো আর আমার খোঁজ নেবে না .... আমিই শুধু চিন্তা করে মরি ... '
    অনিমেষ বেশ অবাক হয়ে গেল। সে এই ধরণের কথা অসিতের মুখে কখনও শোনেনি। তাছাড়া তার মনে হল অসিত যেন অস্বাভাবিকরকম উঁচু গলায় কথা বলছে। যেন কাউকে শোনানোর জন্য কথাগুলো বলছে। যাকে শোনানোর জন্য বলছে সে তখন অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের কাছে ত্রিকোণমিতির হাইট অ্যান্ড ডিসট্যান্সের অঙ্ক মক্স করছে। হাইট অ্যান্ড ডিসট্যান্স থেকে তার মনোযোগ নাড়াঘাটা হয়ে যেতে লাগল। তার হাতের কলম একই জায়গায় ঘুরপাক খাচ্ছে ভূমি, লম্ব, অতিভূজ ঘিরে । হাইটেও উঠছে না, ডিসট্যান্সেও  সরছে না। সে আরও কিছু অমৃত বাণী শোনার আশায় উৎকর্ণ হয়ে বসে রইল ত্রিকোণমিতির সমাধান থেকে বিচ্যূত হয়ে। মাস্টারমশাই বললেন, ' কি হল ... ও কি করছ ? '
    শ্রীলেখার মনে হল অসিতের কথাগুলো তাকে উদ্দেশ্য করে বলা। সে আবার অসিতের উঁচু পর্দার আওয়াজ শুনতে পেল ---- ' আমি যখন আর আসব না, তখন বুঝতে পারবে আমার মূল্য .... লোকে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না .... '
    অনিমেষ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বলল, ' মানে ... এসব কি বলছ অসিতদা ? '
    ----- ' কি বলছি বুঝবে বুঝবে .... সব বুঝতে পারবে একদিন ... '
    অনিমেষ বলল, ' চল চল ... ভেতরে চল ... '
    নিতাইবাবু এখনও অফিস থেকে ফেরেননি। অঞ্জলি ঘরের ভিতর থেকে জিজ্ঞাসা করল , ' কার সঙ্গে কথা বলছিস রে বাবু .... '
    ------ ' অসিতদা ... মা ... '
    ------ ' ভেতরে আসতে বল না ... '
    দিকভ্রষ্ঠ নায়িকার মতো অঙ্কভ্রষ্ট শ্রীলেখাকে তার মাস্টারমশাই বললেন, ' পড়াশোনায় একদম মন নেই তোমার ... অবস্থা খুব খারাপ ... '
    তার অবস্থা যে খারাপ সে ব্যাপারে শ্রীলেখার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। কিন্তু তার মনের ভিতর নব বরষার জলধারার মতো টাপুর টুপুর বৃষ্টি পড়তে লাগল।
    মাস্টারমশাই তাকে গুচ্চের হোমওয়ার্ক দিয়ে অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে আজকের মতো বিদায় নিলেন।
    অনিমেষ এবং অঞ্জলি বারবার বলা সত্ত্বেও অসিত কিছুতেই ঘরে ঢুকতে রাজি হল না। বলল, ' না মানে ... আজ একটু কাজ আছে হরি ঘোষ স্ট্রিটে ... বাবার দাঁত ব্যথার ওষুধ .... অন্য আর একদিন আসব ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... এস আবার ... দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না ... না কি সব বলছিলে ... ঠিক বুঝলাম না ... ' অঞ্জলি বলল।
    ------ ' না মাসীমা ... ও কিছু না ... কথার কথা বললুম আর কি ... '
    তারপর বিড়বিড় করে বলল, ' যাকে লক্ষ্য করে বলা তার কানে পৌঁছলেই হল ... '
    ----- ' অ্যাঁ ... কি বললে বাবা ? '
    ----- ' না মাসীমা... ও কিছু না... আমি আসি এখন ... আবার আসব ... আমি কাউকে ভুলে যাই না ... '
    শেষের কথাগুলো কেন অত জোরে বলল অসিত, বাবু আর অঞ্জলি ঠিক ধরতে পারল না। তারা ঘরে ঢুকে গেল এবং শ্রীলেখার অঙ্কের মাস্টারমশাই ওদের পাশ দিয়ে বিরক্তমুখে হনহন করে বেরিয়ে গেলেন। যাবার সময়ে একটা শব্দ শোনা গেল তার মুখে --- ' ওয়ার্থলেস '। অঞ্জলি ভাবল, স্যারের বোধহয় পরের টিউশানিতে যেতে দেরি হয়ে গেল। তাই মেজাজ ভাল নেই।

    কোন এক ভেল্কিবাজীতে পরেরদিন দুপুরবেলা পদ্মার বাড়ির বিচ্ছিন্ন ইলেকট্রিক কানেকশন জোড়া লেগে গেল। দুপুর দেড়টা বাজে। ' কাঁসা পেতলের বাসন দেবে গো .... ' - বলতে বলতে এক কাঁসারি কাঁসার পাত্রে একটা বেঁটে লাঠি ঠং ঠং করতে করতে রামদুলাল সরকার স্ট্রিটের দিকে যাচ্ছে। পঞ্চমীর মা তখন সবে পাঁচ বাড়ি কাজ সেরে বাড়ি ফিরেছে। খিদেয় পেট চুঁই চুঁই করছে। পালং মুলো বাঁধাকপি পাতার ঘ্যাঁটটা একটু গরম করে সকালে রেঁধে রাখা ভাত দিয়ে খাবে। এই সময়ে তিনজন লোক এসে হাজির হল।
    ------ ' বাড়িতে কেউ আছেন ...এটা কি পঞ্চান্ন নম্বর ? ' একজন জিজ্ঞাসা করল।
    পঞ্চমীর মা বাইরে এসে বলল, ' আজ্ঞে হ্যাঁ ... তোমরা কারা বাবা ? '
    ----- ' আমরা ইলেকট্রিক সাপ্লাই অফিস থেকে আসছি ... এটা ভূপেন্দ্রনাথ দাসের বাড়ি তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ বাবা ... তিনি তো আর নেই ... '
    ----- ' ঠিক আছে ... অসুবিধে হবে না। আপনি ওনার কে হন ? '
    ------ ' স্ত্রী ... '
    ----- ' নামটা একটু বলুন '
    ------ ' পদ্মা দাস ... '
    মাথায় রেক্সিনের গোল টুপি পরা ভদ্রলোক খাতা খুলে নামটা লিখে নিয়ে বললেন, ' ঠিক আছে ... করে দিচ্ছি ... '
    ------ ' কি করবে বাবা ? '
    ----- ' আপনার কানেকশানটা দিয়ে দিচ্ছি ... এক্জিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের ওয়ার্ক অর্ডার আছে ... নো প্রবলেম ... আপনি ঘরে বসুন ... হয়ে গেলে জানাব ... এ..ই খগেন ... মেন-টা অফ কর তো ... হ্যাঁ এই যে এখানে পয়েন্ট আছে ... ওখান থেকেই টান ... ঘরাঞ্চিটা লাগাও ... ঠিক আছে ... ঠিক আছে ... '
    ওরা ঝটপট কাজে লেগে পড়ল। একজন একপাশে দাঁড়িয়ে তারের ইনসুলেটর ছাড়াচ্ছিল। আস্তে আস্তে তার পাশে গিয়ে দাঁড়াল পদ্মা। বলল, ' একটা কথা জিজ্ঞেস করব বাবা ? '
    ------ ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... বলুন না ... '
    ------ ' এর অর্ডারটা কে করালো বাবা ? '
    ------- ' অ্যাঁ, কি বললেন .... অর্ডার ? ওসব তো আমরা বলতে পারব না মাসীমা... ডিপার্টমেন্ট থেকে অর্ডার পেপার ধরিয়ে দেওয়া হয় আমাদের। কাগজ পেলেই আমরা কাজে বেরোই। এর চেয়ে বেশি আমাদের জানার দরকার হয়না। জানার ইচ্ছেও নেই। কে অর্ডার করালো, কি বৃত্তান্ত ওগুলো আমরা জানি না ... '
    ------ ' ও ... '
    ----- ' মাসীমা আপনি খাওয়া দাওয়া করে নিন। আমাদের তো একটু সময় লাগবে ... পুরো মিটারটাই বোধহয় বদলাতে হবে ... '
    পদ্মা বলল, ' হ্যাঁ ... সেই ভাল ... '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন