এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৯৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৪৮৯ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    সৌরেন্দ্রবাবু সাত্ত্বিক প্রকৃতির লোক। তিনি বিভিন্ন ধর্ম প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত যাতায়াত করেন, বিশেষ করে রামকৃষ্ণ বা বিবেকানন্দ সংযুক্ত নানান সমিতির প্রতি তার প্রবল অনুরক্তি আছে। সৌরেনবাবু প্রত্যেক সপ্তাহে অন্তত একবার দক্ষিণেশ্বরে যান। আর বিশেষ বিশেষ তিথি পার্বণে তো আছেই। পরমহংসদেবের ঘরে বসে অনেকের মতো তিনিও ধ্যানে বসেন। তিনি আয়কর বিভাগে করণিকের চাকরি করেন। ধর্মতলায় অফিস। দুই মেয়ে, এক ছেলে। সকলেরই এখন ছাত্রাবস্থা। কেউ কলেজে, কেউ স্কুলে।

    সৌরেন মজুমদার রামদুলাল সরকার স্ট্রিটে আছেন ছোটবেলা থেকে। এখনও বাড়ি ঘর করতে পারেননি। তার তেমন কোন উদ্যোগ নেই এ ব্যাপারে। ভাবেন এ ভাবেই ভাড়া বাড়িতে যদি জীবনটা কেটে যায় মন্দ কি। তার স্ত্রী অমলারও নিজস্ব বাড়িঘরের ব্যাপারে তেমন আগ্রহ বা আসক্তি কিছুই নেই। একটা নির্লিপ্ত ভাব। এই অবস্থাতেই বেশ পরিতৃপ্ত। কার বাড়ি হয়েছে বা কার কি শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে তা নিয়ে তিনি বিন্দুমাত্র মাথা ঘামান না। তিনি শোনার কথা শোনেন, তারপর ভুলে যান। এ ব্যাপারে একেবারে, যাকে বলে যেমন হাড়ি, তেমন সরা। কাজেই সংসারে শান্তির অভাব নেই।
    সৌরেনবাবু হাতে ব্যাগ ঝুলিয়ে মাণিকতলা বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন সকাল ন'টা নাগাদ।
    রাস্তায় সুরেশ্বর মল্লিকের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। সৌরেনবাবু ছাপোষা লোক। ওসব খারাপ পাড়ায় যাওয়া লোকজনের কাছাকাছি আসলে তার কেমন একটা অস্বস্তি বোধহয়। ঠিক স্বাভাবিকভাবে কথাবার্তা বলতে পারেন না।
    সৌরেনবাবু সুরেশ্বরকে মল্লিকের চোখ এড়িয়ে চলে যাবার চেষ্টা করছিলেন। সুরেশ্বরই তাকে থামালেন।
    ----- ' আরে ... সৌরেনবাবু, কেমন আছেন ? আজকাল তো দেখাই হয় না ... বাজারে যাচ্ছেন ? '
    সৌরেনবাবু দায়ে পড়ে ভদ্রতার খাতিরে কাষ্ঠহাসি হেসে বললেন ' হ্যাঁ ... ওদিকেই যাব একটু ... '
    সুরেশ্বরবাবু রসিকতা করে বললেন, ' একটু কেন দাদা ... পুরোই যান না ... হাঃ হাঃ হাঃ ... এই কিছু মনে করলেন না তো ... আমি কিন্তু আর আগের মতো নেই... বুঝলেন ... '
    সৌরেন মজুমদার মহা ফাঁপরে পড়লেন। তিনি এমনিতেই লোকজনের সঙ্গে বিশেষ মিশতে পারেন না, নিজেকে নিয়েই নিজে থাকেন। কেউ গায়ে পড়ে মিশতে এলে বেশ বিব্রত বোধ করেন, তার ওপর সুরেশ্বর মল্লিকের মতো দাপুটে কাপ্তেনমার্কা লোক বেশি গা ঘসাঘসির ঝোঁক দেখালে মহা মুশ্কিলে পড়ে যান।
    তিনি বললেন, ' ও ... আচ্ছা ... ইয়ে তা ভাল ... '
    এরপর কি বলবেন ঠিক করতে পারলেন না। সৌরেনবাবু আস্তে আস্তে সরে পড়ার চেষ্টায় আছেন।

    সুরেশ্বরবাবু আবার বললেন, ' এতে অবশ্য আমার কোন কৃতিত্ব নেই। ওই সাগর মন্ডলই আমার জীবনটা বদলে দিয়েছে ... আমি এখন আর এখানে ওখানে যাই না ... পরিবারের সঙ্গেই থাকি ... সাগরকে চেনেন তো ... সাগর মন্ডল ... '
    সৌরেনবাবু এখন একটু সহজ বোধ করছেন। তিনি বললেন, ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... শুনেছি ... ওই গুন্ডা সাগর মন্ডল তো ? '
    ----- ' না না ... ওরকম বলবেন না। বিপদে পড়লে কত লোকের পাশে দাঁড়ায় জানেন ... কত লোকে ওর কাছ থেকে উপকার পেয়েছে জানেন ... কোন কিছু চায় না তার জন্য ... '
    ----- ' তাই নাকি ? ' সৌরেনবাবু আগ্রহ প্রকাশ করেন।
    ----- ' হ্যাঁ ... আপনি এসব খবর রাখেন না ? '
    সৌরেনবাবু সত্যিই এসবের কোন খবর রাখেন না। তিনি অধ্যাত্ম পরিমন্ডল ও পরিবেশেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
    কথামৃত পাঠে তার এক অনাবিল আনন্দলাভ হয়। সব গ্লানি যেন ধুয়ে মুছে যায়। এসব নিয়ে তিনি কারো সঙ্গে তর্ক বিতর্কে যেতে চান না। যে যার পছন্দের জগতে বিচরণ করুক। তার এ ব্যাপারে কোন বক্তব্য নেই।
    শ্রীরামকৃষ্ণের মুখে মুখে বলা গল্পগুলো তার বড় প্রিয়। তার মনে কোন কারণে অস্থিরতার সৃষ্টি হলে তিনি ওই গল্পগুলো পড়েন। ঈশ্বর আছে কি নেই কিংবা থাকলেও তার আকার প্রকার উপযোগিতা কি হতে পারে সে সব বিতর্কের গোলোকধাঁধায় ঢোকার এলেম বা ইচ্ছে কোনটাই তার নেই।
    রামকৃষ্ণদেবের বলা একটা গল্প তার খুব প্রিয় ---
    এক সাধু যাচ্ছিল চাষের ক্ষেতের আল দিয়ে। এক চাষা তাকে দূর থেকে দেখতে পেয়ে ছুটে এল। তাকে প্রণাম করে বলল, ' কিছু বলুন বাবা ... '
    সাধু বললে, ' আমি কি আর বলতে পারি ... ভালবাসা দে ...'
    চাষা বললে, ' কাকে ভালবাসব বাবা ? আমার তো কেউ নেই ... '
    ----- ' ও, তোর কেউ নেই ? '
    চাষা বললে, ' হ্যাঁ ... নিজের বলতে আমার শুধু একটা ভেড়া আছে বাবা ... '
    তখন সাধু বললে, ' ও তাহলে ওই ভেড়াটাকেই ভালবাস ... '
    বলে সাধু চলে গেল।
    এরপর থেকে চাষা তার ভেড়াটাকে নানারকম যত্ন করতে শুরু করলে। তাকে নাওয়ায় খাওয়ায়, রাত্রে পাশে নিয়ে ঘুমোয়। এইভাবে দিন কাটে।

    দিন পনের পরে ওই সাধু আবার ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিল।
    চাষা তাকে দেখতে পেয়ে আবার ছুটে এল। সাধুকে প্রণাম করল।
    সাধু বললে, ' কিরে ... কেমন আছিস এখন ? '
    চাষা উত্তর দিলে, ' ভাল আছি বাবা। আমার ওই ভেড়াটাকে নিয়ে থাকি। তাকে নাওয়াই খাওয়াই, পাশে নিয়ে শুই। কিছুদিন ধরে ভেড়াটার মধ্যে দিয়ে একটা মূর্তি ভেসে ওঠে মাঝে মাঝে, তার চারটে হাত। তার এক হাতে শঙ্খ, এক হাতে চক্র, এক হাতে গদা আর এক হাতে পদ্ম।
    শুনে সাধুর চোখ দিয়ে অবারিত ধারায় জল পড়তে লাগল। সে নির্নিমেষে চাষার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।
    ---- ' ও সৌরেনবাবু ... কি ভাবছেন এত ? '
    ---- ' না কিছু না। একদিন দক্ষিণেশ্বরে চলুন না ... গেছেন কোনদিন ? ' সৌরেন মজুমদার বললেন।
    ----- ' তা গেলে হয়। গেছিলাম একবার বছর দশেক আগে। গঙ্গার ধারে বসে থাকতে দারুণ লাগছিল ... গরমকাল ছিল তখন ... '
    ----- ' সামনের রবিবার চলুন তা'লে ... সকালের দিকেই যাব ... '
    ----- ' তা গেলে হয়। মন্দিরে যাবার রাস্তায় ওই আচারের দোকানগুলো আছে তো ? ওখান থেকে সেবার লেবুর আচার কিনেছিলাম। বেশ ভাল কিন্তু ... '

    সৌরেনবাবু বেশ স্বতঃস্ফূর্ত বাক্যালাপ করতে লাগলেন এতক্ষণে।
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... সব আছে। ভবতারিণী মন্দিরের সামনের নাটমন্দিরে বসব খানিকক্ষণ, বুঝলেন ... ফ্লাস্কে ক'রে চা নিয়ে যাব'খন ... কেমন লাগবে দেখবেন ... বড় শান্তির জায়গা... '
    ----- ' হুঁ ... সেই সেই ... ঠিক আছে বলব আপনাকে কাল পরশু। আচ্ছা আসি এখন ... জানাব ... বাজারে যাবেন তো ? জানাব ... '

    সুরেশ্বর চলে গেলেন। দক্ষিণেশ্বর নিয়ে তার তেমন গদগদ ভাব নেই। তবে সৌরেনবাবুর সঙ্গে গেলেও হয় একবার। গেলে সস্ত্রীকই যাবেন।
    সৌরেনবাবু হাল্কামনে থলে দুলিয়ে বাজারে
    গেলেন। ভাবলেন সুরেশ্বর মল্লিককে দর্জিপাড়া থেকে মুখ ঘুরিয়ে দক্ষিণেশ্বরে টেনে নিয়ে যেতে পারলে তার খুবই আনন্দ হবে। সুরেশ্বরের গুণপনার ব্যাপারে তিনি ওয়াকিবহাল। সাগর মন্ডলের সঙ্গে তার কিভাবে কি যোগাযোগ হয়েছে সেটা অবশ্য জানা হয়নি এখনও।

    রাত্রি সারাদিন খুব ব্যস্ত ছিল। রাত্রে বারোটা নাগাদ শিবপ্রসাদবাবু ঘুমিয়ে পড়েছেন। রাত্রি একটু বইপত্তর খুলে পড়তে বসেছে। নানা কারণে মন বেশ বিক্ষিপ্ত। যত এলোমেলো চিন্তা আসছে।সাগর যে তার ওপর ভীষণ নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে এটা সে অনুভব করতে পারছে। কেমন একটা ভাবালু অবস্থা। রাত্রির একটা অপরাধবোধ তৈরি হচ্ছে। ভাবছে, এতটা নৈকট্য তৈরি করাটা বোধহয় ঠিক হয়নি। আবার এটাও চিন্তা করছে, কৃতজ্ঞতাবোধ বলে তো একটা ব্যাপার আছে। সে তো কৃতজ্ঞতার ঋণ শুধতেই গিয়েছিল। না গেলে কি ভাল হত ? সামনে নোটের খাতা খুলে রেখে রাত্রি মাঝরাতে আপনমনে নানা চিন্তায় হাবুডুবু খেতে থাকে। ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত ঠিক করে নেয় আর ওরকমভাবে যাতায়াত করবে না। দুজনের মধ্যে সম্পর্কের সেতুটা ভিজে ভিজে কুয়াশায় আবছা হয়ে গেলে ভাল হয়। তারপর একসময়ে হয়ত এই সোনালী সেতুটাই মুছে যাবে চিরকালের মতো। দুপুরের খরতাপে গলে গলে পড়বে মনোসেতুর পেলব কাঠামো চিরদিনের মতো। তা ছাড়া আর উপায় কি ? এখন তো সাগর সুস্থ হয়ে গেছে। রাত্রি ভাবছে,তাকে বেশ কিছুদিন দেখতে না পেলেই সাগরের মনে সে আবছা হয়ে যাবে .... অবশ্যই আবছা হয়ে যাবে। কিন্তু আবার যদি সাগরের সাহায্যের দরকার হয়, তখন ? এটার উত্তরও সে তৈরি করে নিল মনে মনে। তখন আর পাঁচজন যেমন তার সাহায্যপ্রার্থী হয় সেও তেমন হবে। এটা ভাবার পর মুহূর্তেই তার মাথা কেমন পাক খেয়ে গেল। বুকের ভিতর আচমকা কি যেন দুলে উঠল। সে শুধু সাগরকে দূরে ঠেলার কথা ভাবছে। কিন্তু সে নিজেকে নিজে দূরে ঠেলবে কি করে ?
    পাশের ঘর থেকে শিবপ্রসাদের নাসিকাগর্জন শোনা যাচ্ছে। পাশের বাড়ির ঝন্টুবাবুর বোধহয় এখনও ঘুম আসেনি। বিছানায় শুয়ে শুয়ে হয়ত মনে মনে নতুন কোন প্যাঁচ তৈরি করছে। রাস্তায় ক'টা কুকুর তারস্বরে চিৎকার করতে আরম্ভ করল। বোধহয় কোন অনভিপ্রেত আগন্তুককে দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করছে। রান্নাঘরে ইঁদুরের রাত্রিকালিন ব্যস্ততা শুরু হয়েছে। খুটখাট খুটখাট ...।
    রাত্রি এই নিশুত রাত্রিতে নোট লেখা খাতার দিকে তাকিয়ে গোলাকার বৃত্তের মতো ভেবে চলেছে একটানা। চিন্তাগুলো ঘুরপাক খেয়ে গোলাকার বৃত্তপথে একই জায়গায় ফিরে ফিরে আসছে। বহুদূর থেকে একটা সুর যেন ভেসে এসে ভাসাচ্ছে তাকে .... ' পাছে আপনারে রাখিতে না পারি, তাই কাছে কাছে থাকি আপনারই ... '
    এ বড় ঝঞ্ঝাটের ইতিবৃত্ত।

    সৌরেনবাবু রামকৃষ্ণ সারদাদেবীর ছবিতে প্রণাম করে শুয়ে পড়েছেন অনেকক্ষণ। ঘুমের মধ্যে হয়ত ঘুরে বেড়াচ্ছেন দক্ষিণেশ্বর মন্দির চাতালে।
    তার কোন সাগর সমুদ্দুরের ভাঙাচোরা অ্যাঁকাব্যাঁকা গোল গোল সমস্যা নেই। সব কিছুই সাদা সিধে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:২১528793
  • আহা, সৌরীন বাবু যদি সারদা দেবী জন্মশতবর্ষে ১৯৫৪য় দক্ষিনেশ্বরেই শ্রীসারদামঠ প্রতিষ্ঠা দেখতে যেতেন এবং ১৯৬৩-তে বিবেকানন্দ সেন্টেনারী উপলক্ষ্যে বেলুড় মঠে যেতেন তবে নিশ্চয়ই আরও অন্য রকম গল্প সব শুনতে পেতুম।
  • Anjan Banerjee | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১০:৪৮528863
  • তা বটে 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন