এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ জুন ২০২৪ | ২৭৭ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    রাত্রি বেশ তাড়াতাড়ি পা চালাচ্ছিল। বাড়িতে বাবা একা আছে। রান্নাও কিছু করতে হবে। অমল তো আশা করা যায় নিখিল স্যারের সঙ্গে দেখা করে কথাবার্তা বলবে। সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই তো সামঞ্জস্যপূর্ণ একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছন যাবে। সাগরের বাড়িতে প্রত্যেক রবিবারই যায় রাত্রি। এই রবিবার যাওয়া হল না বাড়িতে লোক আসায়। এক মাসতুতো ভাই এসেছিল সস্ত্রীক। অনেকদিন পর ওদের সঙ্গে যোগাযোগ হল। ছোটবেলার পুরণো দিনের অনেক কথা হল। ভীষণ ভাল লাগছিল ওদের সবার। ভাইয়ের বৌটিও হয়েছে খুব মিশুকে, সাদাসিধে ধরণের।
    সকাল থেকে দিনটা বেশ ভাল কাটল। ওরা গেল বিকেল চারটে নাগাদ।

    রাত্রি গ্রে স্ট্রিট ট্রামলাইনের কাছাকাছি এসে গেল। রাস্তা পার হয়ে হরি ঘোষ স্ট্রিটে ঢুকবে। ক'টা গাড়ি গেল পরপর। গাড়িগুলো চলে যাবার পর রাত্রি রাস্তা পার হয়ে হরি ঘোষ স্ট্রিটের মুখে এল। তারপর সোজা হাঁটতে লাগল, বাঁদিকে ঘুরে একটু গিয়ে কর্ণওয়ালিস স্ট্রিট পেরিয়ে রূপবাণীর মোড়ে পৌঁছবে। সে বাঁদিকে ঘুরতে যাচ্ছে, এই সময়ে পিছনের লোক দুটো জোর পায়ে হেঁটে রাত্রির পাশাপাশি দুজন দুদিকে চলে এল।
    পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে একজন জিজ্ঞাসা করল, ' দিদিমনি ক'টা বেজেছে ? '
    হঠাৎ কোথা থেকে একটা লোক তার পাশে হাজির হয়ে সময় জিজ্ঞাসা করায় রাত্রি চমকে উঠল।
    সে ঘাবড়ে গিয়ে কি একটা বলতে যাচ্ছিল হাতের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে।
    এই সময়ে কে একজন তাদের বাঁ পাশ থেকে বলল, ' ম্যাডাম আপনি যান ... টাইমটা আমি বলে দিচ্ছি ... '
    রাত্রি দেখল সন্তোষ দাস বিড়ি খেতে খেতে তাদের পাশাপাশি হাঁটছে। রাত্রি তার দিকে ঘাড় ঘোরাতে সন্তোষ বিড়িটা ফেলে দিল শেষ টানটা মেরে। তারপর বত্রিশ পাটি দাঁত বার করে একগাল হেসে বলল, ' আমি সন্তোষ ম্যাডাম ... সেই যে একবার ... গোয়াবাগানে ... বলছি যে আপনি যান ... টাইমটা বরং আমিই জানিয়ে দিচ্ছি ওকে ... যদিও আমার হাতে ঘড়ি নেই ... ঘড়ির কেনার পয়সা কোথায় ... হ্যাঃ হ্যাঃ ... '
    রাত্রি তাড়াতাড়ি বলল, ' হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিক আছে ... পরে কথা হবে ... আমি আসছি ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে ম্যাডাম... সাগরদাকে বলবেন ... '
    ---- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... '
    রাত্রি তাড়াতাড়ি পা চালাল।
    ওই লোকদুটো এত চমকে গেল সন্তোষের রকম সকম দেখে যে চমক কাটার আগেই রাত্রি তাদের হাতের বাইরে চলে গেল।
    এবার লোকটা ক্ষেপে লাল হয়ে গেল।
    সন্তোষ জিজ্ঞেস করল, ' টাইম জানতে চাইছিলিস না ? তা ক'টা হলে সুবিধা হবে তোর ? '
    এতে আগুনে ঘি পড়ল। সঙ্গের লোকটা দাঁতমুখ খিচিয়ে ' শালা হারামী .. ' বলে সন্তোষের বুকের জামা খামচে ধরল।
    প্রথম লোকটা পিছন থেকে ডান হাত দিয়ে সন্তোষের গলার কাছে পেঁচিয়ে ধরল। রাস্তার মাঝখানে পথনাটিকা শুরু হয়ে গেল। দুপাশে লোকজন জমছে।
    সন্তোষ হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠল, ' ওরে মিন্টু, গদাই ... কোথায় ... হাত লাগা ... '
    দুজন পেটানো চেহারার যুবক, একজন লম্বা একজন বেঁটে, কোথা থেকে ভুঁইফোঁড় হয়ে এসে হাজির হল। বোধহয় একপাশের চায়ের দোকানে ভাড়ে করে চা খাচ্ছিল।
    ' আসছি ... ' বলে চায়ের ভাঁড়ে সড়াৎ সড়াৎ করে দুটো চুমুক মেরে ভাঁড় দুটো ফেলে দিয়ে বিদ্যুৎবেগে অকুস্থলে আবির্ভূত হল।
    তারা অভ্যস্ত হাতে অনায়াসে লোক দুটোর কাছ থেকে সন্তোষকে ছাড়িয়ে নিল। সন্তোষ ধুলো ঝাড়ার ভঙ্গীতে তার জামাটা ঝেড়ে নিয়ে বলল, ' সাইডে নিয়ে আয়। আলাপ করতে হবে ... '।
    মিন্টু আর গদাই, সন্তোষের পুরণো সাগরেদ। এই চায়ের দোকানেই ঠেক। এরা দরকারে একে অপরকে সাহায্য করে থাকে। সন্তোষ সাগরের সঙ্গে ভিড়েছে জেনে তাকে একটু উঁচু নজরে দেখতে আরম্ভ করেছে এরা। সন্তোষের একটা আন্দাজ ছিল খাঁড়ার লোক কাউকে টার্গেট করতে পারে। কাজেই মিন্টু আর গদাইকে ফিট করা ছিল। তবে রাত্রি কর্ণওয়ালিস স্ট্রিটের দিক দিয়ে গেলে কি হত বলা মুশ্কিল। ভাগ্য ভাল, রাত্রি এই রাস্তাটা ধরেছিল রাত্রি।
    মিন্টু আর গদাইয়ের শারীরিক শক্তি যথেষ্ট। বলতে গেলে এই শক্তিমত্তাই তাদের একমাত্র মূলধন। সন্তোষের মতো মস্তিষ্ক এবং চাতুর্য তাদের নেই। সেই কারণে সন্তোষকে খুব মানে ওরা।
    মিন্টু আর গদাই লোকদুটোর কলার ধরে ঠেলা মারতে মারতে 'সাইড' -এ, মানে চায়ের দোকানের দিকে নিয়ে এল।
    সন্তোষ বলল, ' বস বস ... '।
    গদাই মিন্টু লোকদুটোকে ফুটপাথে পাতা বেঞ্চে চেপে বসিয়ে দিল। ওদের চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ পড়েছে।
    ----- ' কি ... কি করলাম আমরা ? শুধু টাইমটা জিজ্ঞেস করেছি ... ' একজন বলল।
    সন্তোষ মুখ বেঁকিয়ে বলল, ' তাই নাকি ? তা, টাইম জিজ্ঞেস করার আর লোক পেলি না রাস্তায় ? আসল কথাটা বল ... ফলো করছিলিস কেন? '
    ----- ' না না ... আমরা হারগিজ ফলো করিনি ... ফলো করতে যাব কেন .... আমাদের কি আছে ... আমরা তো ওই রাস্তাতেই আসছিলাম ... '
    ----- ' ওসব বাজে কথা ছাড়। তোদের কে পাঠিয়েছে ? ঠিক ঠিক বল ... নইলে কিন্তু কপালে দুঃখ আছে। অন্য কারো চামচাগিরি করতে গিয়ে নিজের সংসারের কেন ক্ষতি করবি? '
    ----- ' মানে ? '
    ----- ' মানে, পঙ্গু হয়ে হোল লাইফ বিছানায় পড়ে থাকলে ফ্যামিলির ক্ষতি হবে না ? বিয়ে শাদি করেছিস তো ? '
    লোকদুটো চুপচাপ মাথা নীচু করে বসে রইল। আরও তিন চারটে ছেলে ঘিরে ধরেছে ওদের। মিন্টুদের জিগরি দোস্ত টোস্ত হবে হয়ত।
    সন্তোষ আবার বলল, ' একটা ফালতু লোকের জন্য তোরা এত রিস্ক নিতে যাচ্ছিল কেন ? আমি তোদের শেল্টারের ব্যবস্থা করব। চিন্তা করছিস কেন? ওসব চুনোপুঁটিকে নিয়ে অত ভাবছিস কেন ? '
    এইখানে লোকটার মুখ দিয়ে আচমকা বেরিয়ে গেল, ' কে চুনোপুঁটি ? চুনোপুঁটিটা কে ? খাঁড়াবাবুকে তো চেন না ... বাপের বিয়ে দেখিয়ে ছেড়ে দেবে ... '
    নিজের অজান্তে বলে ফেলেই সে গুটিয়ে গেল একেবারে।
    সন্তোষ চোখ বড় বড় করে বলল, ' ও ... আচ্ছা ...
    এতক্ষণে বুঝলাম। বোঝ কারবার। তা, ম্যাডামকে কি করতে চাইছিলিস তোরা ? '
    ----- ' কিছু না ... মানে ... '
    ----- ' কিছু না মানে ? ম্যাডামের সঙ্গে কি ভাব জমাতে চাইছিলিস নাকি ? '
    ----- ' কি সব বলছ ... ওসব কি আমাদের জিনিস ...
    ----- ' তা'লে বল খাঁড়া তোদের কি করতে পাঠিয়েছে ? ' সন্তোষ চূড়ান্ত ঘা মারে।
    মুখ দিয়ে আলটপকা কথা বেরিয়ে যাওয়ায় টসকে গিয়ে লোক দুটো মুখ গোঁজ করে বসে থাকল।
    সন্তোষ দুজনের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল।
    বলল, ' কিরে বলবি, না অন্য ব্যবস্থা দেখব ? '
    একটা লোক মুখ তুলে দেখল সন্তোষ তার দিকে আগুনে চোখে তাকিয়ে আছে।
    সে মনে হয় বেশ ভয় পেয়ে গেল।
    ----- ' কিন্তু আমাদের তো মেরে দেবে ... '
    ----- ' আমি ওয়াদা করছি তোদের প্রোটেকশানের ব্যবস্থা করব। সন্তোষ দাস কখনও ফাঁকা আওয়াজ দেয় না ... '
    লোকটা চারদিক তাকিয়ে আবার মাথা নীচু করে নিল।
    সন্তোষ ডানদিক বাঁদিক চোখ বুলিয়ে নিয়ে তার ছেলেগুলোকে বলল,
    ' তোরা একটু সাইডে যা তো ... '

    মিন্টু, গদাই সহ তিন চারটে ছেলে একটু তফাতে সরে গেল।
    সন্তোষ বলল, ' হ্যাঁ ... বল এবার ... '
    ----- ' বলেছিল একটু ভড়কাতে হবে। যাতে ভয় পায়। কেন ভয় পাওয়াতে হবে কিছু বলে নি আমাদের ... '
    ------ ' কাকে, ম্যাডামকে ? '
    ------ ' হ্যাঁ ... '
    ----- ' ম্যাডাম কে তা জানিস ? '
    ----- ' না ওসব কিছু জানিনা... একদিন হেদুয়ার ওখানে দূর থেকে চিনিয়ে দেওয়া হয়েছিল শুধু। আর কিছু বলেনি।'
    সন্তোষের মনে হল লোকটা সত্যি কথাই বলছে।
    ----- ' হুমম্ ...বুঝতে পেরেছি ... '
    সন্তোষ কি একটা চিন্তা করতে লাগল। তারপর বলল ' তোদের নাম কি ? '
    ----- ' বাবলু আর মজিদ। আমার নাম বাবলু ... ওর নাম মজিদ। খুব গরীব আমরা ... '
    ----- ' হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি ... গরীব না হলে কি আর ... যাকগে ... '
    বলে সন্তোষ সরাসরি চাঁচাছোলা জিজ্ঞাসাবাদে গেল।
    ----- ' খাঁড়ার কি কাউকে মারার প্ল্যান আছে ? '
    ----- ' আমরা অত জানলে তো হয়েই গেসল... '
    এটাও সন্তোষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হল।
    সে বলল, ' খবর লাগা। আমাদের হয়ে কাজ কর। তোদের ফুল প্রোটেকশানের দায়িত্ব আমার। পুলিশের প্রোটেকশানের দায়িত্বও আমাদের। ওয়াদা করছি আমার মায়ের নামে। তোদের আজকেই সাগরদার কাছে নিয়ে যাব। একদম পাক্কা ... '
    মজিদ আর বাবলু তাকিয়ে রইল আবেগ উত্তপ্ত সন্তোষ দাসের মুখের দিকে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ০২ জুন ২০২৪ ১৩:৪৬532597
  • চলুক। অনেকটা গ্যাপের পর...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন