এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৪৮

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ জুন ২০২৪ | ২২৪ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    কাবেরী আর একটা কবিতা লিখে নিয়ে এসেছে। ঠিক নতুন কবিতা নয়, আগের দিনের অসমাপ্ত কবিতাটা সম্পূর্ণ করে এনেছে ...

    পথে ঝলসায় রোদ্দুর গনগনে
    ইস্পাত কাটা ধারাল শোনিত স্রোতে
    ওলটপালট সাইক্লোন মারে ঝাপটা
    ঘাম ও রক্ত মাখামাখি অদ্ভুত।

    পৌঁছে যাবই মোহনায় নিশ্চয়
    জাহাজ যেখানে বেঁধে রাখা আছে পোক্ত
    নিয়ে যাবে বলে অচেনা দ্বীপের কোলে
    জলে দোল খায় পাগলের মতো অস্থির।

    এস সকলে পথ হাঁটি বহু ক্রোশ
    দিগন্ত মোরা ছুঁয়ে ফেলতেও পারি
    পিছোই না মোরা কখনও মারণ হানায়
    শামিল হয়েছি নভচর ঈগল উড়ানে
    আকাশ চুম্বী গিরি শৃঙ্গ কানায়।

    শয়তানদের মোরা ছাড়ব না কিছুতেই
    কতবার বল পারবি হারাতে আমাদের
    আমরা নামিয়ে আনবই তোদের শেষ
    রাষ্ট্র ছাড়াই রাষ্ট্রকে দেব কুর্নিশ
    নতুন দলেরা গড়বে অন্য দেশ।

    দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেলে রাস্তায়
    ফেরার আর পথ থাকে নাকি কখনও
    জালিয়াতদের কবর আমরা খুঁড়বই
    বারুদ ঠাসা ডাক পাঠাচ্ছি শোনো

    তবে একদিন ঘরে ফিরব তো নিশ্চয়
    যখন রোদ-আলোকিত নাবিক ধরবে হাল
    শেষ হবে যবে এই ঘনঘোর রাত্রি
    ঘোলাটে আকাশ লুপ্ত হবার কাল।

    যারা বসে আছ ঘরে নিদ্রালু সুস্থির
    চোখে কি পড়েনি ঈশান কোণের মেঘ
    ঝড়ের ধাক্কা ধেয়ে আসছে প্রখর
    কোন সান্ত্রীরা সামলাবে এই বেগ।

    রক্তের দাম রক্ত দিয়েই মেটাব
    জালিয়াতদের ঘৃণার চিতায় তুলবই
    খোলা থাক ঘর, যত দরজা জানলা
    ঘরের আয়েশ আপাতত মোরা ভুলবই।

    নিখিল স্যার তো শুনে থ হয়ে গেলেন। বললেন, ' হ্যাঁ রে ... কিছু মনে করিস না, কবিতাটা তুই নিজে লিখেছিস ? '
    ---- ' হ্যাঁ স্যার ... আপনাকে দেখাব বলে রাত্রে বসে বসে লিখেছি। ভাল হয়েছে ? '
    ---- ' ভাল খারাপ বুঝিনা, শুনে তো আমার রক্ত গরম হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে এখনই কিছু করি। কিন্তু সেটা আলাদা কথা, কথাটা হচ্ছে যে কোনদিন কবিতা টবিতার ধারে কাছে ছিল না সে
    হঠাৎ এরকম .... অমিতাভ, সুনির্মলদের অনুপ্রেরণা আছে নিশ্চয়ই এর পিছনে ... '
    কথাটা শুনে কাবেরী হঠাৎ জোর গলায় বলে উঠল, ' না স্যার ... শুধু আপনার অনুপ্রেরণায় ... বিশ্বাস করুন .. '
    বলে এক অদ্ভুত দৃষ্টিতে নিখিলবাবুর দিকে তাকিয়ে রইল। তারপর মাথা নামিয়ে নিল।
    নিখিলবাবু বললেন, ' আরে আরে দেখ কান্ড ... আমি কি অবিশ্বাস করছি নাকি ! আমি শুধু তোর সুপ্ত প্রতিভা দেখে চমৎকৃত হয়েছি ... বুঝলি তো ? '
    কাবেরী মাথা নীচু করে সিক্ত কন্ঠে বলল, ' বু..ঝেছি স্যার ... '।
    কাবেরীর এ আওয়াজে কোন বিপ্লবী তেজ নেই। বারুদের কৌটোতেও হয়ত বা মাধবীলতা জড়িয়ে থাকা সম্ভব।
    নিখিলবাবু কি ভেবে কে জানে বললেন, ' হুঁ ... সেটাই হল কথা ... '

    সাগর আর সুরেশ্বর মল্লিক আসল একটু পরে।
    সাগর বলল, ' খবর পেয়েছেন তো ? '
    ---- ' কাগজে পড়লাম। ওয়েল ডান। এছাড়া উপায় ছিল না। ওই ছেলেটির খবর রাখছ তো ? পুলিশের হ্যাপা কিন্তু আসতে পারে ... '
    ---- ' কে নন্দ ... পুলিশের বাবাও কিছু বার করতে পারবে না। আর যেটাকে সরানো হল সেটাই এই ঘরের জানলা দিয়ে উঁকি মারছিল ... ' সাগর বলল।
    ---- ' সেটা আমি আন্দাজ করতে পেরেছি। একটা চিন্তা অবশ্য আমার আছে, যে এই ডেরাটা আর গোপন থাকছে না। আর কিছু না ... জানাজানি হয়ে গেলে আমার কলেজের চাকরিটা আর থাকবে না এবং ছাত্রছাত্রীদের বাবা মা আর তাদের আমার কাছে পড়তে পাঠাবে না। এটা একদম বাস্তব কথা। সবাই তো আর বিকাশ ঘোষ দস্তিদার এবং তার ছেলে নীলাঞ্জন নয়। যাক, সে জন্য আমি প্রস্তুত আছি। রোজগারের কোন বিকল্প রাস্তা ঠিক বার করে নেব ... '
    সাগর বলল, ' ও চিন্তা করছেন কেন স্যার ? আমরা শুধুমাত্র একটা সমাজসেবামূলক সংগঠন। একেবারেই নিরামিষ, গোবেচারা... এর বাইরে কিছু নয় ... আর যখন কেউ কেউ চিনে যাবে আমাদের আসল রূপ ততদিনে আমরা আমাদের দূর্গ বানিয়ে ফেলব নিশ্চয়ই ... '
    নিখিলবাবু দরজার দিকে তাকিয়ে বললেন, ' ওই তো নীলাঞ্জন এসে গেছে ওর নাম নিতে না নিতেই। একেই বলে টেলিপ্যাথি ... হাঃ হাঃ ... '
    নির্বিকারচিত্ত জমিদারনন্দন সুরেশ্বর মল্লিক কৌটো থেকে বার করে একটা পান মুখে দিয়ে বললেন, ' বটেই টো, বটেই টো ... '। তার কথায় উদ্বেগের লেশমাত্র চিহ্ন পাওয়া গেল না।
    সবাই কেমন যেন পাল্টে যাচ্ছে কোন মায়ামন্ত্রে। কেমন অদ্ভুত তাদের হাবভাব।

    নীলাঞ্জন বলল, ' এমনি এলাম স্যার ... বাবা বলল একবার দেখা করতে ... কাল তো ক্লাস আছে ... এমনিই আসতাম ... '
    ---- ' হ্যাঁ ... ক্লাস তো আছেই। ক্লাস স্ট্রাগলটাই কিন্তু সব নয়, কারণ আমার মতে সব ক্লাসের মধ্যেই ম্যালিগন্যান্ট এলিমেন্ট আছে। আমার কনসেপ্টে শ্রেণীশত্রু বলে কিছু হয় না। যারা সমাজের শরীরে বিষময় দুষ্ট ক্ষতের মতো তাদেরই সার্জারি করে কেটে বাদ দিতে হবে। ইটস সো প্লেন অ্যান্ড সিম্পল। এরকম টক্সিক এজেন্ট যে কোন শ্রেণীতেই থাকতে পারে। সো অপারেশান ইজ ইনডিসপেনসেবল ... '
    সুরেশ্বরবাবু বললেন, ' মানে ? '
    ---- ' মানে, বিষাক্ত আগাছা উপড়ে ফেলার কাজটা আমাদের করে যেতে হবে। '
    সুরেশ্বরবাবু পান চিবোতে চিবোতে নিশ্চিন্ত ভঙ্গীতে বললেন, ' টা ঠিক ... '
    নিখিলবাবু হাঁটুর বয়সী নীলাঞ্জনের দিকে তাকিয়ে বললেন, ' তোর কি মনে হয় ? '
    নীলাঞ্জন হাঁটুর বয়সী হয়েও বিচক্ষণ চিন্তাশীলের মতো বলল, ' হানড্রেড পার্সেন্ট এগ্রি করছি স্যার
    আপনার সঙ্গে। ক্লাস নয় অন্যায় সুবিধাভোগী ডিক্লাসডরাই আমাদের টার্গেট হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে কোন বিদেশী বা দেশি মডেল অনুকরণ করে কোন সাফল্য আসবে বলে মনে হয় না ... '
    ওখানে উপস্থিত সকলে ওইটুকু ছেলের বিজ্ঞতাভরা কথাবার্তা শুনে বিস্মিত হল। নিখিলবাবু ভাবলেন, ' যার নয়ে হয় না, তার নব্বইয়েও হয় না ... যার হবার তার শুরুতেই হয় ... '
    সাগর ভাবল, ' ঠিক তার মনের কথাগুলো গুছিয়ে বলছে এরা। অতশত বুঝিনা ... দুনম্বরী করলেই, সিধে করে দাও ... শ্রেণী ফেনী আবার কি ... সব জায়গাতেই হারামি আছে ... '
    নিখিলবাবু নীলাঞ্জনকে কাবেরীর দিকে দেখিয়ে বললেন, ' একে চিনিস নাকি ? '
    নীলাঞ্জন স্বাভাবিকভাবেই দুদিকে মাথা নাড়ল।
    ---- ' এ হল কাবেরী বোস। তোর চেয়ে দুবছরের সিনিয়র ... পাস আউট করে গেছে। দারুণ সংগ্রামী কবিতা লিখছে ... শুনলে ইন্সপায়ারড হবি ... এই কাবেরী পড় না ... পড় না ... নীলাঞ্জন খুব সেনসিটিভ শ্রোতা ... '
    নীলাঞ্জন বলল, ' পড় না কাবেরীদি ... '
    কাবেরী একটু লজ্জামিশ্রিত দোনামোনা করে বলল, ' আমি কিন্তু কোন লেখক বা কবি নই। খারাপ হলে অল্প নিন্দা করো ... '
    ---- ' আচ্ছা তুমি পড় না ... নিন্দা প্রশংসার কথা পরে ভাবা যাবে ... '

    কাবেরী তার ডায়েরি বার করে আগাগোড়া পুরো কবিতাটা পড়ল।
    শুনে নীলাঞ্জন চুপ করে রইল। কাবেরী সংকোচভরে বলল, ' একদম হয়নি ... না ? '
    নীলাঞ্জন উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে বলল, ' আমি কোন তালেবর কাব্যসমালোচক নই.... কবিতার ভালমন্দ বিচার করার যোগ্যতা আমার নেই। কিন্তু স্যার যেটা বললেন ... ইন্সপায়ারিং ... সে ব্যাপারে আমার কোন দ্বিমত নেই। সত্যি রক্ত গরম করে দেওয়া কবিতা ... রক্তের দাম রক্ত দিয়েই মেটাব/ জালিয়াতদের ঘৃণার চিতায় তুলবই/খোলা থাক ঘর যত দরজা জানলা/ঘরের আয়েস আপাতত মোরা ভুলবই ...
    কিংবা ধর .... যারা বসে আছ ঘরে নিদ্রালু সুস্থির/চোখে কি পড়েনি ঈশান কোণের মেঘ / ঝড়ের ধাক্কা ধেয়ে আসছে প্রখর / কোন সান্ত্রীরা সামলাবে এই বেগ ....
    এ কবিতাটা এই সংগঠনের থিম কন্টেন্ট হতে পারে।
    কাবেরী নিখিল স্যারের দিকে এক পলক তাকিয়ে স্মিত হেসে মুখ নীচু করে নিল। কেন তা কে জানে। কখনও কখনও বারুদের কৌটোতেও মাধবীলতা জড়িয়ে থাকে।

    ঠিক এই সময়ে সন্তোষ দাস এসে হাজির হল।
    ---- ' আরে সন্তোষ যে ... কি খবর ? ' নিখিলবাবু বললেন।
    সন্তোষ গম্ভীরমুখে ঘরে ঢুকে একটা চেয়ারে বসল।
    বলল, ' খবর ভাল না ... নন্দকে নিউ মার্কেট থানায় ডেকেছে ... '
    সাগর খাড়া হয়ে বসল।
    ---- ' কেন ? '
    ---- ' তা জানিনা ... সোনাগাছির একটা মাল কাল নাকি মার্ডার হয়েছে ... নন্দ নাকি তার বন্ধু ছিল। তাই বোধহয় ... '
    ---- ' কখন গেছে থানায় ? '
    ---- ' তা ঘন্টা দুয়েক হবে ... '
    ---- ' সঙ্গে কেউ আছে ? '
    ---- ' নাঃ, কে আবার থাকবে ... '
    সাগর চেয়ার থেকে উঠে পড়ল।
    ---- ' আমি তা'লে আসছি স্যার ... আগে থানায় গিয়ে অবস্থাটা দেখি। দরকার হলে অলোকেন্দু মিত্রের বাড়ি যাব ... '
    নীলাঞ্জন বলল, ' আমি কি বাবাকে ব্যাপারটা জানাব স্যার ? '
    সাগর বলল, ' হ্যাঁ ... জানাও ... সুবিধে হবে ... '
    বলে সাগর রাস্তায় বেরিয়ে গেল।
    সুরেশ্বর মল্লিকের কোন হেলদোল দেখা গেল না। এসব সিভিল, ক্রিমিনাল মামলা মোকদ্দমা তিনি ছোটবেলা থেকে ঢের দেখেছেন।
    তিনি নিশ্চিন্তমনে বললেন, ' দেখি পুলিশ কটা চুল
    ছিঁড়তে পারে। আমার হাতে দশটা ক্রিমিনাল লইয়ার আছে। বলেন তো কথা বলি স্যার ... '
    ---- ' ঠিক আছে ... আগে খবরটা আসুক। সাগর তো গেছে। সন্তোষ তুমি একটু খবর কর না ... ' নিখিলবাবু বললেন।
    ---- ' আমাকে বলতে হবে না স্যার। দুটো লোক লাগানো আছে ... '
    ---- ' হমম্ ... ঠিক ঠিক ... '
    বলে একটু চুপ করে রইলেন নিখিল ব্যানার্জী। তার পর হঠাৎ কাবেরীর দিকে তাকিয়ে বললেন, ' কাবেরী তোর কবিতাটা আর একবার পড়ত।
    নীলাঞ্জনও বলল, ' হ্যাঁ হ্যাঁ দিদিভাই, পড় তো ... পড় তো ... '
    কাবেরী পড়তে লাগল, ' পথে ঝলসায় রোদ্দুর গনগনে / ইস্পাত কাটা ধারাল শোনিত স্রোতে / ওলটপালট সাইক্লোন মারে ঝাপটা / ঘাম ও রক্ত মাখামাখি অদ্ভুত .... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন