বাঙাল বুলি আর কচি কাচা শৈশব , বয়স্ক জনের চহল পহল -সব মিলিয়ে খুব ভালো লাগছে এই লেখা। পঞ্চাশ-ষাট দশকের দিনগুলো সত্যিই এম্নি ছিল! আমারও বুকের ভেতর উস্কে উঠছে এমন অনেক অনেক স্মৃতি। - তখন আমরা ষাট দশকের কলোনীর গ্রামগঞ্জে থাকি। বউ বর সাজি আর রান্নাবাটি খেলি! এটা এমন একটা বয়েস যখন সংসারে ছেলে- মেয়ের তফাত্ থাকে না । অপেক্ষায় রইলাম পরের কিস্তির জন্যে।
চমৎকার ছবি হচ্ছে। চালিয়ে যান।
প্রথম বিরিয়ানী র স্বাদ ১৯৮০ কলেজে গিয়ে, আর রুমালী বিফ কাবাব নিজামে সালটা এক বছর ছাত্র পড়ানোর হাতখরচ পাবার পর। তবে, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর গৃহযুদ্ধ বা চেতনার জগন্নাথ দেখা সেই সাথে, পারবে অন্যের ছেলের বাবা হতে? প্রশ্নটা সব পাঠকের জন্য।
বিষয় চমৎকৃত
ক্ষুধা কি! অনুভব করতে গেলে ৫৮ বছরের জীবনে আমার মত বিগত ১৮ বছর ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে অনুভূতি হীন বঙ্গ মানসিকতা পূর্ন পরিজন ও পাঠক সমাজে বেঁচে থাকতে হবে।
জীবন বৃত্ত রৈখিক কি না টের পাওয়া যাবে!
খুব ভালো।
ঠাকুমার কথার ধরন অবিকল আমার দিদুর মত। এমনকি দু-একটা ফ্রেজ একেবারেই এক, যেমন 'হেইডা বুঝস?'। দিদু অনেক কথা বলতেন আমি কিছুই শুনতাম না, বা বলা যায় এক কান দিয়ে আরেক কান হয়ে বেরিইয়ে যেতো, শুধু মাঝে ঐ 'হেইডা বুঝস' শুনে চটক ভাঙতো। ঘাড় নেড়ে সায় দিতাম। দিদুর কথা মনে পড়ে গেলো।
মনে হয় আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এই ধরনের ঘটনা গুলোর মুখোমুখি হতে হয়েছে , প্রথম মেয়ে এবং ছেলের বায়োলজিক্যাল পার্থ্যক্য বোঝা, হিন্দু আর মুসলমানের পার্থ্যক্য ইত্যাদি !! সুতরাং ঘুরে ফিরে আমার আপনার কথাই চলে আসছে এই প্রতিবেদনে !!চলুক দাদা , চলুক !!
পড়ে আনন্দ পাচ্ছি. আরো আসুক.