এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • সীতাহরণ কাণ্ডের নেপথ্যে

    Nirmalya Nag লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২৫৩৮ বার পঠিত | রেটিং ২.৮ (৪ জন)
  • লেজ থাকার উপকারিতা নিয়ে এক পিস লেখা পড়েছিলাম কিছু দিন আগে। সেই লিস্টের একটা এন্ট্রি ছিল লেজ বডি ল্যাঙ্গুয়েজের একটা নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। আর একটা পয়েন্ট ছিল গয়না পড়ার একটা নতুন জায়গা হতে পারে লেজ। তা সেসব ঠিকই ছিল, সমস্যা হল অ্যাসোসিয়েশন অফ আইডিয়াজ। আমি আবার এই ফিল্ডে হেব্বি স্ট্রং। লেজ আর গয়না থেকে স্ট্রেট চলে গেলাম গলার মালায়, তার থেকে মাথার মুকুটে, সেখান থেকে একাধিক মাথায়। আর তার পরেই গোলমাল শুরু। আসলে অ্যাসোসিয়েশন অফ আইডিয়াজ মাঝে মাঝেই বিপজ্জনক বাঁক নেয়। সেই রকম একটা বাঁকের মুখে একাধিক মাথা থাকার ভাল-মন্দ নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করলাম। আর সেখান থেকেই রামায়ণে সীতাহরণের মূল কারণটা খুঁজে পেলাম।

    কী সেটা? বলছি। তার আগে আপনি বলুন তো, একাধিক মাথা বললে আপনার কার কথা মনে পড়ে?... হাইড্রা!! কেন মশাই, আমাদের ঘরের ছেলে রাবণ আর পাড়াতুতো দাদু ব্রহ্মা থাকতে বিদেশী দৈত্য দানোকে ডাকার কি দরকার!... তাহলে একাধিক মাথাওয়ালা শুদ্ধ দেশী চরিত্র বলতে পাওয়া গেল ব্রহ্মা আর রাবণ। ব্রহ্মার পাঁচটি মাথা আর রাবণের ঠিক তার ডবল - ১০টি।... না না, লাফাবেন না - ব্রহ্মার আগে পাঁচটি মাথাই ছিল। একবার শিবকে আনপার্লামেন্টারি কিছু বলে ফেলায় মহাদেবের চোখের আগুন তাঁর একটি মস্তক ভস্ম করে দেয়। তার পর থেকে তিনি চতুরানন।

    তা নয় হল, রাবণ কিন্তু অনেক বেশি চতুর। দশটি মাথার একটিও অকালে খসেনি। ব্রহ্মার কেস জানা ছিল বলেই বোধ হয় রেগুলার শিবের পুজো করতেন। আর হ্যাঁ, জেনে রাখুন রাবণের 'রাবণ' নাম কিন্তু শিবেরই দেওয়া। রাবণ কৈলাশ পর্বত তুলে ধরেছিলেন, মহাদেব পায়ের আঙুলের চাপে সেটিকে ফের বসিয়ে দেন। ব্যাস, বিশ্রবা মুনি আর কৈকসির পুত্রটি সেই খ্যাঁচাকলে আটকে গিয়ে বিকট রব তুলেছিলেন। তারপর তো তিনি শিবের তপস্যা টপস্যা করে ছাড়া পেলেন, অস্ত্রটস্ত্র পেলেন, আর পেলেন রাবণ নাম। বাবা-মা তো আদর করে নাম দিয়েছিলেন 'দশগ্রীব'।

    এই দেখুন, নামকরণের সার্থকতা বিচার করলেই বোঝা যাবে চাপটা কোথায়। দশানন ছেলের নাম দেওয়া হল ‘দশ-গলা।’ সুতরাং মুনিবরের মাথার ব্যামো যে হেড আপিসের বড়বাবুর তুলনায় অনেক বেশি তা বলাই বাহুল্য। তাই না?

    ... ব্যাস, আমিও জিজ্ঞেস করলাম, আর আপনিও আপনার সবে ধন নীলমণি মুণ্ডুটি নেড়ে সায় দিয়ে দিলেন! আরে বাবা, একালেই বাচ্চা কাচ্চা মানুষ করার ব্যাপারে বাবারা কুটোটিও নাড়তে চান না, তো সেকালে! যাবতীয় ঝক্কি তো পোয়াতে হত মাতা কৈকসিকে।

    ... কেমন ঝক্কি? সেটাও জিজ্ঞেস করছেন? ঠিকাছে, ঠিকাছে, সাহায্য করছি। ছোট্টবেলার কথা ভাবুন, মনে করে দেখুন -- আপনি ঘুমোতে চাইছেন না আর আপনার মা আপনাকে ঘুম পাড়াবেনই। আপনার খোলা চোখ তিনি বুজিয়ে দিচ্ছেন আঙুল দিয়ে, আর যেই তিনি আঙুল সরাচ্ছেন, আপনি ফের চোখ খুলছেন। আপনার আঁখি ছিল সাকুল্যে দুটি, তাতেই তাঁকে হিমসিম খেয়ে যেতে হত। অতয়েব রাবণের দশজোড়া আঁখিপাতে নিদ না এলে মাতা কৈকসির যে কি অবস্থা হত সহজেই অনুমেয়। ছেলের মত তাঁর তো আর বিশখানা হাত ছিল না। (বিশ হাতের ব্যাপারটা নিয়ে আপাততঃ কিছু বলছি না। অ্যানাটমি নিয়ে আর একটু পড়াশোনা করতে হবে)।
    ... কীহল? হ্যাঁ হ্যাঁ বুয়েছি, আপনি বলছেন এ চাপ তো রাবণের মায়ের, ছেলের কোথায়? আরে মশায়, দশ খানা মাথায় ঘুম আসাটা কি চাট্টিখানি কথা? এক মাথা চ্যাঁ ভ্যাঁ করলে পাশের জনের, থুড়ি, পাশের মাথার কানে চলে যাবে, ব্যাস, যেটুকু ঘুম এসেছিল তার বারোটা।... আবার কী বলছেন? রাবণের কান কটা? কেন, কু---- না না, ঠিকই তো বলেছেন। মাথাগুলো তো সবকটাই পাশাপাশি আটকানো, কানের জন্য কোনও অ্যালাউন্স তো নেই। তাহলে বোধহয় দুটোই কান -- ফার ইস্টের একটা আর ফার ওয়েস্টের একটা। এতে অবশ্য একটা সুবিধে -- কান বেশি থাকলে কামমলাও বেশি খেতে হত। ওই দেখুন, খাওয়াতেও সমস্যা। দশটা চুষিকাঠি লাগে, দশটা দুধের বোতল। তাও না হয় হল, তবে কিনা তার চেয়েও কঠিন ব্যাপার হল গেঞ্জি পরা। ছোটবেলায় সবারই গেঞ্জি পরতে গিয়ে পেটের দিকটা পিঠে চলে যায়। এবার দশটা মাথা গলিয়ে গেঞ্জি পরা ভেবে দেখুন। কুড়িটা হাতের ব্যাপার এবারেও না হয় ধরলাম না। তার পর আছে চুল আঁচড়ানোর সমস্যা, ঘর জোড়া বিশাল আয়না লাগানোর ঝামেলা, আদর খাওয়ার সমস্যা। বাবা মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে চান - কিন্তু কোন মাথায় দেবেন? মা গাল টিপে দেবেন - তাতেও প্রশ্ন কোন গাল?

    এবম্বিধ নানা ক্যাচালের মধ্যে দিয়ে বড় হচ্ছিলেন রাবণ। মাথা ব্যথা হলে সমস্যা, উকুন হলে সমস্যা, খুসকি (যাকে বাংলায় বলে ড্যানড্রাফ) হলে সমস্যা, এমনকি খেতে বসেও সমস্যা -- এক এক মুখের এক এক খাবার পছন্দ, কারও শূল্যপক্ব অজমাংস ছাড়া চলে না, কেউ আবার কট্টর নিরামিষভোজী। ৩২ ইনটু দশ ইকুয়ালটু ৩২০ পাটি দাঁত দুবেলা মাজা কি চাট্টিখানি কথা! মাথা খাটিয়ে রাজ্য শাসন করতেও সমস্যা। কারণ দশটা আলাদা ব্রেন, কারোর সাথে কারোর মতে মেলে না। কয়েকটা আবার অলস। একটা অলস মস্তিষ্ককেই শয়তানের কারখানা বলা হয়, তার ওপর দুটো-তিনটে যদি তেমন হয় তাহলে তো আর কথাই নেই। তবে সব চেয়ে খারাপ জিনিস যেটা, সেটার জন্যই রাবণের পতন হল।

    একটু গুছিয়ে বলি। রাবণ ভাই-বোনকে খুব ভালবাসতেন, যদিও তাদের সুপরামর্শ কানে তুলতেন না। ভ্রাতা কুম্ভকর্ণ ছয় মাস ঘুমোতেন, সে সময়ে মাঝে মাঝে রাবণ তাঁকে দেখে আসতেন। এইরকম এক পরিদর্শনকালে রাবণ দেখলেন বিশাল পালঙ্কে কুম্ভকর্ণ শিশুর মত ঘুমোচ্ছেন। ২৫ জন সেবক বড় বড় হাতপাখা দিয়ে বাতাস করছে, আর উনি কোল বালিশ জড়িয়ে ডান দিকে ফিরে মন দিয়ে নিদ্রাদেবীর আরাধনায় রত। আরও অনেকবারই ঘুমন্ত ভাইকে দেখে গেছেন রাবণ, কিন্তু সেদিনের কেসটা একটু আলাদা। তাঁর প্রচণ্ড রাগ হল - রাগ বিরক্তি হিংসা দ্বেষ - মানে খারাপ খারাপ যা যা হয় সব হয়ে গেল। দশটা গরম মাথা নিয়ে রাবণ ফিরে এলেন রাজসভায় আর হবি তো হ, তার পরেই নাক-কান কাটা বোন শূর্পনখা এসে কেঁদে পড়ল দাদার কাছে। ব্যাস, দশখানা গরম মাথায় আগুন জ্বলে উঠল। তার পরের ঘটনা তো জানেনই, বলার কিছু নেই। তাই বলছিলাম, ওই দিন কুম্ভকর্ণের মহলে না গেলে সীতাহরণ হয়তো হত না, রামায়ণখানাও আর লেখা হত কি না কে জানে।

    ... কী বলছেন? কুম্ভকর্ণের মহলে গিয়ে রাবণ ক্ষার খেয়েছিল কেন? হ্যাঃ, সেটা আবার আলাদা করে বলতে হয় নাকি মশাই?... অ্যাঁ, সত্যিই বোঝেননি? আচ্ছা আচ্ছা বলছি, ওখানে গিয়ে রাবণ দেখলেন না যে তাঁর আদরের ভাইটি পাশ ফিরে কোলবালিশ জড়িয়ে শুয়ে আছে। ওই জন্যই তো। ... তাতে কী হল! নাহ, আপনি মশায় নেহাতই অর্বাচীন। ওই দিনই প্রথম কুম্ভকর্ণকে পাশ ফিরে শুতে দেখেছিলেন তিনি।আরে বাবা, পাশাপাশি দশ-দশটা মাথা নিয়ে রাবণ রাজা কি কোনও দিন পাশ ফিরে শুতে পেরেছেন? সুতরাং...
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২৫৩৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • স্বাতী রায় | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:০৯97047
  • বেচারি রাবণ! আহারে!

  • Amit | 27.32.***.*** | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:০২97053
  • জব্বর
  • a | 194.193.***.*** | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:৫৮97101
  • এটা কি বাপ্পাদা?
  • Nirmalya Nag | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:৫২97126
  • ধন্যবাদ স্বাতী রায় ও অমিত। 

    "এটা কি বাপ্পাদা?" অধমের একটি নাম তাই বটে। তবে a-র আড়ালে কোন ভাই/বোন মেঘনাদ রূপে আছেন? 

  • Raju | 2605:a000:161e:e2a0:30e4:88b8:694:***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৫:৪৬97133
  • অনবদ্য এক অন্য রামায়ন! আরো অনেক পর্ব আসুক এমনি সব অজানা কাহিনি নিয়ে।
  • বিপ্লব রহমান | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩৫97141
  • ভাদ্র মাসে জমাট আষাঢ়ে গপ্পো! আহা বেশ, বেশ, বেশ...

  • a | 194.193.***.*** | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৬:৪০97213
  • ভালো নাম বললে চিনতে পারবে না, খারাপ নামটা বললে ঝপ করে চিনে ফেলতে কিন্তু সেটা ঠিক জনসমক্ষে বলার মত নয়। তাই আপাতত রাহুলের ভাই বলেই পরিচয় দিলুম
  • Nirmalya Nag | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:১৬97224
  • ধন্যবাদ রাজু। ধন্যবাদ বিপ্লব রহমান।

    "ভালো নাম বললে চিনতে পারবে না, খারাপ নামটা বললে ঝপ করে চিনে ফেলতে কিন্তু সেটা ঠিক জনসমক্ষে বলার মত নয়। তাই আপাতত রাহুলের ভাই বলেই পরিচয় দিলুম।" :) যাক, মেঘনাদের পরিচয় পাওয়া গেল। 

  • বন্দনা রায় | 2402:3a80:ab3:18d9:0:58:ea88:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২০ ০৭:৫৩99787
  • চলতে থাকুক ।অনেক আধুনিক সাহিত্যের চেয়েও মনোগ্রাহী ।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন