আমার ফিদার লিস্টি খুবই ছোট্ট। এক ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো আর স্পাইডারম্যান টোবি ছাড়া আমার লিস্টিতে কেউ নাই। আর দেশের ছেলেপুলেদের মধ্যে এককালে দাড়িওলা আভিষেককে যুবাতে দেখে আনক্যানি ফিলিং হয়েছিল কিন্তু ব্যাটা দেখতে না দেখতে এমন মোটু হয়ে গেল যে আমারও সব ভাললাগা বেলুনের মত ফট ফট ফট্টাস। আর ঐ এক মাধবণ। প্রথম বার যখন পর্দায় দেখলাম - উরিন্নাহ! জেনু হ্যালু হয়ে গিছিলাম। অথচ লোকটা এমন কিছু ভাল অ্যাক্টর নয় কিন্তু চোখেমুখে কেমন যেন একটা অনেস্টি আছে, আর অদ্ভুত মন ভাল করা হাসি। ঐ হাসি গলার ফাঁসিঃ-) এ ব্যাটাও মোটু হয়ে গেছে কিন্তু তাও এখনো বেশ ভালো লাগে।
P | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৫:০২ | 78.16.146.150
শ্রাবণী শ্রাবণী, কি যে ভাল লিখছ না...................
shrabani | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৫৯ | 124.30.233.105
এঃ, অরবিন্দ স্বামী কে দেখে কে ফিদা হয় রে? ওর সব ফিল্মেই ওর থেকে নায়িকাগুলোকে বেশী ভাল লেগেছে, মধু মনীষা, কাজোল।
P | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৫৪ | 78.16.146.150
আমারও বে এ এ শ লেগেছিল। তবে আরো ভাল লেগেছিল যেদিন চেন্নাই স্পেনসার প্লাজাতে শপিং করতে দেখলুম , মাথাজোড়া চকচকে টাক , কি মিত্তি , কি মিত্তি।
pipi | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৫১ | 141.80.168.31
আমি হই নাই ফিদা। তবে বে এ এ এ শ লেগেছিল, মনে হয়েছিল ঠিক যেন আমার গুল্লু টেডিটাঃ-)
r | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৪২ | 125.18.104.1
৫২/৪- ঝাঁঝ পুরো!
r | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৩৩ | 125.18.104.1
ঘোষবাবুদের গয়লার সাথে আগে আলাপ করে নিস।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:৩০ | 203.143.184.10
পুণে থেকে আনতে যাব কেন খামোখা? আমার মামাবাড়ীর নারকোলগাছের শলার কাঠির জোরই আলাদা।
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:১৯ | 61.95.144.123
বেটা-র ওই নাচের নকল করে হোস্টেলে ধকোর নাম হল ধকো। হুঁ হুঁ বাবা।
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:১৫ | 61.95.144.123
রোজা দেখে কলেজের মেয়েগুলান অরবিন্দ স্বামীর ওপর ফিদা হয়েছিলো - লাইন দিয়ে।
pipi | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১৪:১২ | 141.80.168.31
দমদি, "ধকধক করনে লাগা' বেটা সিনেমার। গানটা শুরু হতেই হলে পায়রা ওড়ানো সিটির তোড়.... এখনো মনে আছে। কিন্তু আমার একটুও ভাল লাগে নি। কেমন যেন ক্রুড, ভালগার মনে হয়েছিল। কিন্তু রোজার ঐ দৃশ্য.... অহো। স্লিক সেন্সুয়ালিসমঃ-)
১) সন্ত্রাসবাদ, ইসলাম ধর্ম, দু খানা পুরো আলাদা জোন। সেই ধর্ম আর জিরাফের মতন। ২)ভারতের দিক থেকে যদি প্রশ্নটা হয়, তবে দুখানা প্রশ্ন ছিল। মানে সংখ্যালঘু তোষন বলতে কি বুঝি আমরা? আর সংখ্যালঘু তোষন যে ভারতে হচ্চে তার তথ্য, সুত্র কি?
d | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২৭ | 203.143.184.10
আপিস থেকে কিস্যু পারবনা। বাড়ী গিয়ে পাঠাবো।
আর হ্যাঁ মনে রেখো, ২৫ তারিখ সকালে আমি এক পীস খ্যাংরা নিয়ে কলকেতা যাব বলে ভেবে রেখেছি। "যার যা প্রাপ্য তাকে ততটা ঝাড়' দিতে। হুম্ম্ম
siki | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৭ | 203.122.26.2
থাউক। কে আর হায় হেদয় খুঁড়ে ... শুভ্রদার পুরো ব্যাচ তার পরের শো-তেই রোজা দেখতে এসেছিল। আমি জানতাম না। আমি তার আগের শোতে-ই রোজা দেখে বেরোচ্ছিলাম। একা একা। রোজার মুখটা লেগেছিল ঠিক জয়ন্তীর মত। জয়ন্তী তখন আমার হার্টথ্রব। সে আমায় রিজেক্ট করেছিল ইলেভেনের শেষে।
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০২ | 61.95.144.123
দমু/অপ্পন/মামু বা অন্য কেউ - ওপেনাপিসের মোস্ট আপডেটেড প্লাগ-ইনটা আমাকে জিমেলে পাঠাও - জলদি - নইলে ২৪ তারিখের পর দমু আমাকে পিটাবে। ইস্নিপসের লিংক দিলে হবে না, আপিস থেকে পাবো না।
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০০ | 61.95.144.123
বাইরে বেরোতেই কি? শর্ট সার্কিট?
siki | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫০ | 203.122.26.2
রোজা আমার প্রেমের শুরুয়াৎ। হুগলির মিলন সিনেমাহলে চার টাকা পঁচাত্তর দিয়ে টিকিট কেটে রোজা দেখে ফিদা হয়ে বাইরে বেরোতেই ...
সেদিন ছিল সরস্বতী পুজো। ... ধুর মাইরি, গায়ে কাঁটা দিচ্ছে।
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৩৪ | 61.95.144.123
"রোজা' সম্ভবত" প্রথম ডলবি স্টিরিও হিন্দি সিনেমা। সেই সময় কলকাতায় হাতে গোনা কয়েকটি হলে ডলবি এসেছিলো - মেট্রো তাদের মধ্য একটা। রোজা দেখেছিলুম মেট্রোতে, আর নিজের গায়ে শব্দ ফীল করে চমকেছিলুম। সেটাও মনে রাখার আরেকটা কারণ। এবং ওই গড়িয়ে গড়িয়ে পতাকার আগুন নেভানোর "অসাধারণ' দৃশ্য; এবং মিলিটারি কর্নেল নাকি জেনারেলের সন্ত্রাসবাদিদের ছেড়ে দেওয়ার জন্যে আক্ষেপ;-)
Arijit | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ১০:২৫ | 61.95.144.123
আবাপ আপডেট হয়নি কেন?
sayantan | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৮:৫৪ | 24.0.145.33
না সত্যি হয়তো আমার পলিটিকাল খবরাখবরের সীমা খুব লিমিটেড। বেগ টু ডিফার করেও বোধিদা তোমার কয়েকটা পয়েন্ট বুঝলাম, মাইনরিটি লিভিং এক্সপিরিয়েন্সের মান ডেটিঅররেশন তার একটা। তবে তাই দিয়ে বোধহয় সন্ত্রাসবাদ ব্যাখ্যা করা যায় না। রিসেন্ট ইয়াহুর যে এমপ্লয়িটি (আর চারজনের সাথে) চাকরি হারিয়েছে তাদের এক্সপ্ল্যানেশনগুলো কাল্পনিক নয়। কখনও পড়েছিলাম লিঙ্গুয়াস্টিক প্রভিন্সিয়ালিজম আর জিঙ্গোইস্টিক প্যারোকিয়ালিজমের কথা। আমার প্রশ্নগুলো খুব সরল। যদি সময় পাও তো প্লিজ উত্তর দিও - অবশ্যই তোমার মত করেঃ
১) ইসলাম কি সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে? ২) একটা রাষ্ট্রের সেকুলারিটি বজায় রাখা মানে কি মাইনরিটি তোষণ? ৩) একজন সাধারণ ভারতীয়র (বোল্ড আন্ডারলাইন) টলারেন্স লিমিট কতটা হওয়া উচিত?
আমি তোমাদের লেখাপত্তরের পাখা অনেকদিন। আমার লিমিটেড তথ্যে সম্বল করে তর্ক করছি। দেখি লিবেরাল ভিউ পাল্টায় কিনা।
arjo | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৮:৩৪ | 24.214.28.245
বোঝো আমার কি গুরুত্ব! (নিজেই নিজের কলার উল্টে, কানে খানিক পাবডার মেখে, ঘুমোতে গেলুম)। ;)
h | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৮:১১ | 121.242.13.34
কি আশ্চর্য আর্জো আমার মত একই কথা বলেছে। দেকোচো দেকোচো আমি কত পপুলার।
h | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৮:১০ | 121.242.13.34
কতগুলো কথা, একই সঙ্গে, 'ক্লিশে', 'পপুলার' এবং 'নিও'-হয় না। কোন যুক্তি বিন্যাসেই হয় না।
ভারত বর্ষের পুরোনো সেকুলার আদর্শের সঙ্গে আমার বলা কথা গুলোর পার্থক্য যদি না ধরতে পেরে থাকো, তাহলে বলতে হয়, পুরোনো বা নিও কোন ধরণের সেকুলার রাজনীতি কেন এমনি ই রাজনীতির খবর একটু কম রাখতে পছন্দ কর হয়তো। পুরোনো সেকুলারিজম এ জাস্টিসের ওপরে এই জোর টা দেওয়া হত না। আর 'জাতীয় স্বার্থ' ব্যাপারটাকে কোন প্রশ্ন করা হত না। কারণ রাষ্ট্র তখন শিশু রাষ্ট্র ছিল। যেটা এখন ব্যাপক ভাবেই করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন প্ল্যাংক থেকে। আর আরেকটা কথা, খুব পরিষ্কার করে বোঝা দরকার, ওভারল মাইনরিটি লিভিং এক্সপেরিয়েন্স গত বিশ - পঁচিশ বছরে ভারতে ডিটিওরিয়েট করেছে। এটা শুধু মুসলমান দের এক্সপেরিয়েন্স নয়। 40s এবং 50s এর ঘুর্ণাবর্তে খুনোখুনি মারামারি কম ছিলনা ঠিক ই, কিন্তু শিশু রাষ্ট্রটিকে নিয়ে আশা ভরসার একটা জায়্গা ছিল। আমাদের দেশের লিবেরাল ভিউ এর ট্রান্সফর্মেশন সম্পর্কে অন্তত আরেকটু অবজেকটিভ নতুন বক্তব্য আশা করেছিলাম। গুরুর এই যাত্রার ডিবেটে সেটা পাই নি। পক্ষ গ্রহণ আর অবজেকটিভিটি এক কথা নয়। নিও বা ওল্ড মতামত কোনোটাতেই।
থামলে থামো। আপত্তিকর মন্তব্য কোন সিনেমায় থাকলে আমি আপত্তি জানাবো। গত বিশ পঁচিশ বছর ধরে দৈনন্দিন জীবনে সর্বত্র সমস্ত ধরণের মেনস্ট্রীম প্যারোকিয়ালিজমের প্রতিবাদ করেছি। করবো। সুখের কথা তাতে মেনস্ট্রীমের খুব কিসু যাবে আসবে না। আমারো যাবে আসবে না। আমাদের তো আর মরতে হচ্ছে না, পুলিশের হাতে বা দাঙ্গায়। চাকরি থেকে তো আর মুসলমান বলে বিতাড়িত হব না।
arjo | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:৫৫ | 24.214.28.245
তবে রোজা দুটিমাত্র কারণে মনে আছে এবং থাকবে। ১। মিউজিক - আগে শুনি নাই, ২। ফটোগ্রাফি - আগে দেখি নাই।
arjo | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:৫১ | 24.214.28.245
বেটা। সব দেখেছি। তেজাব, বেটা, পরিন্দা, মেরা নাম জোকার, ববি, জুলি, রাম তেরি গঙ্গা মইলি।
কিন্তু অমন স্লিক সেক্স! নাহ।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:৪৪ | 117.195.34.54
আজ আবাপ আপডেট হয় নি কেন?
আর আজ্জো'ও তেজাব দেখো নি? মাধুরীর সেই নাচ, পিঠের বিভিন্ন অংশ। কিম্বা আরো পরে "ধক্ধক করনে লাগা'য় (রাম লখন না সাজন?) কেঁপে কেঁপে ওঠা পিঠ।
আর ঐটা কোথায় যেন ছিল। সেই আগেরদিন প্রচন্ড মার খেয়েছে। পরেরদিন অনিল কাপুরই সম্ভবতঃ পিঠে হাত দিয়ে ইট্টু ইট্টু দুত্তুমি করতে চাইছে আর মাধুরী শিউরে উথছে -- অমনি ক্যামেরা ফোকাস করছে পিঠের মারের দাগটার ওপর। তার সাথে সাথেই হলভর্তি সেকি উত্তেজনা! কিন্তু এইটা কোন সিনেমা ভুলে গেছি।
arjo | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:২৮ | 24.214.28.245
অজদা খামোকা রাগ করছে। হিন্দী সিনেমা এর আগে নায়িকার শরীর সম্বন্ধে অন্ধকার জগতে ছিল। রোজাই এই অন্ধকারে প্রথম আলো দেখায়। হনু র ৩ঃ১৬ র পোস্টে পস্ট লেখা আছে। অতএব রোজা রিলেটিভলি এনলাইটেন্ড মুভি। রিলেটিভ কারণ এর পর মায়া মেমসাব বা ফায়ার আরো বেশি এনলাইটেন্ড। কারণ এই মুভিগুলো আরও অনেক বেশি আলো দেখিয়েছে।
aja | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৬:৪১ | 71.106.244.161
এত্তো চেষ্টা করে কি হবে? চেষ্টা ছাড়াই প্রমান করা যায় দিদি আর কংশাল জোট হতিছে মোস্ট প্রোগ্রেসিভ।
arjo | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৪:৫৯ | 24.214.28.245
একটু চেষ্টা করলেই প্রমাণ করা যায় রোজা একটি ""রিলেটিভলি এনলাইটেন্ট"" মুভি। লাগলে বলিবেন। ঃ)
Tim | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৩:৪০ | 24.127.39.26
নাহ্ ZIই
Tim | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০৩:৩৭ | 24.127.39.26
যাহ্, কেউ জেগে নেই। এমংকি পিপি আর ব্ল্যাংকি পজ্জন্ত ঘুমেদ্দেশে। ঃ(
মোট্টে তো রাত সোয়া এগারটা। এখন কেউ ঘুমুয় রে পাগলা? এখনই তো যাকে বলে তরুণ পিথিমির তরুনতর ধমনীতে হট ব্লাড পাম্পড হয় আর আমার মতন তরুণীরা ল্যাবরেটরি নামক স্বর্গের দুয়ারে লাঠি হাতে চৌকিদারি করে। জাগতে রহো ও ও
sayantan | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০২:১৫ | 24.0.145.33
না না তোর তো এখন ঘুমোনোর কথা নয় ... মিশটেক ঃ(
sayantan | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০২:১৪ | 24.0.145.33
অ্যাই পিপ্স, ঘুমুতে যাবি নে?
pipi | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০২:০৪ | 141.80.168.31
আর ইয়ে, ঐ মেলবণ্ডিংয়ের সূতোতে আমিও কি যোগদান কত্তে পারি? মানে আমিও (ফি)মেল আর কি বলে ঐ মধুর অঙ্গে জলের ফোঁটা দেখে আমিও ইসে হয়ে গিয়েছিলাম আর টাব্বুকে আমারও বড্ড ভাল লাগেঃ-)
pipi | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০২:০১ | 141.80.168.31
ইন্দোদাদার সাথে একমত। বিষাদবৃক্ষ্ম অসাধারণ সাহিত্যকর্ম কিছু হয় নি ঠিকই কিন্তু সাম্প্রদায়িক বলেও মনে হয় নি। অতিকথন দোষে দুষ্ট, "আমার পিছাড়ার খালের জগত' শুধু এই কথাটাই যে কতবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এসেছে.. একসময় বিরক্তি এসে যায়। তবে এর থেকে বোঝাই যে লেখক যাকে বলে চোস্ত লেখক নন, লেখায় বেগের চেয়ে আবেগটাই বেশি কিন্তু সাম্প্রদয়িক গন্ধ তো কিছু পেলাম না। অবশ্য আমার নাক একটু খ্যাঁদাইঃ-)
আ ওয়েডনেসডে'র বক্তব্যর সাথে বিরোধ থাকতে পারে তবে মুভি হিসেবে জবরদস্ত ভাল লেগেছে অন্তত ঐ বিরামহীন নাচাগানা আর আইটেম সংয়ের অত্যাচার থেকে এ বেশ একঝলক দখিনা হাওয়া। আমীর এখনো দেখা হয় নি তবে ক'দিন আগে দেখলাম মুম্বাই মেরি জান। মোটামুটি একই ঘরানার, একটু বেশি প্রিচি তাই বোধহয় চলে নি মার্কেটে (ফোকটে কে আর জ্ঞান খেতে চায়, ওটা এমনিতেই উপচে পড়ছে) তবে আমার বেশ লাগল (সেটা অবশ্যি মাধবণের কারণেও হতে পারে, গোল্লু হোক আর যাই হোক ওল্ড হার্টথ্রব বলে কতাঃ-) তবে আম আদমির অন্যায়ের প্রতিবাদ আর জাস্টিস নিজের হাতে তুলে নেওয়া এতো হিন্দী ছবির পুরনো ফর্মূলা, ঘুরে ফিরে আসে। যখন মার্কেটে যে হাওয়া চলে। এবং তাতে অমিতাভ বচ্চন থেকে আমীর খান সবাই সামিল। গেল বছরের রং দে বাসন্তীও এই একই ফর্মূলার ছবি - আম আদমীর নিজের হাতে জাস্টিস তুলে নেবার কাহিনী। স্মৃতির পাতা উল্টালে অমন আরো অনেক পাওয়া যাবে। এই যেমন কখনো প্রোলেতারিয়েতের প্রতিবাদ (উদাঃ কুলী সিনেমায় অমিতাভ), কখনো পাকিস্থান ব্যাশিং (সরফরোস - আমীর খান, গদর, বর্ডার, এলওসি etc), আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ে তো ভূরি ভূরি আর ইদানীং হয়েছে সন্ত্রাসবাদ। দুদিন বাদে গণেশ আবার উল্টাবে। তো মোদ্দা কথা হল পাব্লিকে যখন যেমন খায়। আরে বাবা বিজিনেসটা তো রাখতে হবে। বোলে তো, রোকড়া হল গিয়ে আসলি চীজ, হ্যায় না?
Blank | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০১:৪৪ | 59.93.244.106
নিও সেকুলারিজম !!!!!
sayantan | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ০০:২৪ | 24.0.145.33
বোধিদা, এই উত্তরগুলোও জানা। এ সবই তো পপুলার নিও-সেক্যুলারিজম। বেটার কিছু শুনবো উম্মিদেঁ ছিল। যাগ্গে। আমি থামলাম।
ও হ্যাঁ, নায়িকাদের মেলবন্ডিংএর ওটা নতুন সুতো খুলে লেখার দাবী রাখলাম। (পুরনো এরকম একটা থ্রেড ছিল যেন। খুঁজতে হবে।)
h | ১৯ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৫২ | 121.242.13.34
নায়িকাদের তুলনামূলক উম্ফ ফ্যাকটর নিয়ে মেলবন্ডিং পরে হবে।
h | ১৯ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৫১ | 121.242.13.34
সায়নের অভিযোগ গুলো এত প্রেডিকটেবল যে আলোচনা করার কোন বিশেষ মানে হয় না। তবু পয়েন করে বলি ঃ
১। সারা ভারতের সমস্ত 'সাধারণ' লোক শুধুমাত্র ইসলামিক টেররিজমের ভয়ে বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত কাঁটা হয়ে থাকছে, এই কথাটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। পার্সোনাল অ্যানেকডোট দিলে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে না। ভারতে মা চামুন্ডার কৃপায়, অনেক মরার জনপ্রিয় পদ্ধতি আছে, যেমন বিনা বা কু চিকিৎসা, খাদ্যাভাব, ঋণের বোঝায় বা চাকুরি ক্ষেত্রে হতাশায় আত্মহত্যা, মাঝে মাঝে জনদরদী সরকারদের গুলি টুলি, প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর ইন্টারভেনশন, এন কাউন্টারের গপ্প, অপরাধ, অ্যাকসিডেন্ট ইত্যাদি। প্রাকৃতিক বিপর্যয় ম্যানেজমেন্ট আর ত্রাণের জালি গুলোকে আর ধরছি না।
২। ইসলামিক টেররিজম একটা নয়, অনেক গুলো স্থানীয় সমস্যার একটি শাসক প্রদত্ত নাম। আপাততঃ। তাকে মোকাবিলা করার পদ্ধতি হল আইনের শাসনের প্রতিষ্ঠা আর ডিস্ট্রিবিউটিভ জাস্টিসের ক্রেডিবিলিটির বৃদ্ধি। রাষ্ট্রের দিক থেকে। আর জনগণের দিক থেকে হল টলারেন্স। দমন আর ইন্টলারেন্স কোন সমাধান প্রচেষ্টা নয়। উদা ইরাক, আফগানিস্তান ও কাশ্মীর। আরেকটা কথা, ইসলাম কে যত ইউনিফায়েড অপর বলে দেখা হবে, তত বেশি করে টেররিস্ট কজের জন্য রিক্রুট করা সোজা হবে। আল কায়েদার সঙ্গে ইরাকের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক ছিলনা, ২০০৩ এর মার্চে বাগদাদে বোম্বিং শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত। এখন প্রচলিত সংজ্ঞার টেররিজম আছে, যদিও একটা মত হল এর অনেকাংশ 'রেজিসস্ট্যান্স'। ৩। রাষ্ট্র বা সাধারণ জনগণের হাত গুটোনো খুব একটা নেই। অনেক ক্ষেত্রেই হাত একটু অনভিপ্রেত রকমের লম্বা। দাঙ্গায় মুসলমান খুন হলে সেটা 'প্রতিক্রিয়া' আর কতগুলো ক্রিমিনালের করা বোম্ব ব্লাস্ট হলে সেটা ইসলামিক টেররিজম, এই ব্র্যান্ডিং এক্টু চাপের। গুজরাটের রায়টে এখনো কনভিক্টেড অপরাধীর সংখ্যা ডাবল ডিজিটে পৌঁচেছে কিনা সন্দেহ আছে। কিন্তু বোম্বেয় বোম্ব ব্লাস্টে পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রসিকিউশন হয়েছে। মোট অভিযুক্ত ও প্রমাণিত অপরাধী রা রয়েছেন প্রায় তিনশো জন। বিচারের মাপ তুলনামূলক সংখ্যাতঙ্কেÄ না হলেও , এই প্রিসিডেন্স খুব সুখকর নয়। কাশ্মীরে।পাঞ্জাবে, আসামে, মণিপুরে শাসনের নামে প্রায়শঃ যেটা হয় সেটাকে তো ঠিক সুশাসন বলা যায় না।
৩। জাতীয় পতাকা জওয়ান বা সফটওয়ার এঞ্জিনীয়ার যেই মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে নেভাক না কেন, এটা আমার কাছে পাল্প ন্যাশনালিজম। কোন গুরুঙ্কÄ নেই। আমি একটা কাপড়ে আগুন লাগলে নিজের পিঠ পুড়োতে রাজি নই, তবে আমার প্রতিবেশীর উপরে তার ধর্ম বা জাতের কারণে আক্রমণ হলে লাঠি হাতে রাস্তায় নামতে রাজি আছি। তাতে প্রমাণিত হয় না আমি বেশি দেশপ্রেমী, অরবিন্দ স্বামীর চরিত্রটির চেয়ে, তবে এটা প্রমাণিত হয়, মনিরত্নমের ক্যামেরা আর ভারতের অনেক মানুষের চোখই কিছুটা আলাদা। জাতীয়তাবাদের সেমিওটিক্সে আমার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নাই। মানুষের প্রাণে আছে। মৃতদেহর কোন ধর্ম বা জাত হয় না। একটা মৃত্যু আরেকটা মৃত্যুর বদলা হতে পারে, সমাধান নয়। দমন বা দাঙ্গা লাগানো 'প্রতির্কিয়া' বা গ্লোরিফায়েড ব্যক্তিহত্যা আইনের শাসনের একমাত্র রূপ হতে পারে না। আইনের ইতিহাসে অস্ত্যর্থক উদাহরণ খুব দুÖপ্রাপ্য নয়।
৪। সায়ন যা লিখেছেন, তাতে ভোকাবুলারির সমস্যা নেই। ভাষাতেও সমস্যা নেই, শুধু ট্যাবল্যেডীয় জাতীয়তাবাদকে প্রশ্নহীন ভাবে মেনে নেওয়ার একটা এফর্ট আছে। সেটা আশচর্যের কিছু না। অবাক ও হচ্ছি না। ঐ গতানুগতিক নোট অফ ডিসেন্ট দিয়ে গেলাম। ক্লিশে অনেক কিছুই হয়েছে। এই কথায় কথায় বিভিন্ন সংখ্যালঘুদের ঠ্যাঙানো। তার কোন আইনী বিচার না হওয়া। উল্টে তার প্রতি জনসমর্থনের বৃদ্ধি। পুরোনো ধাঁচের সংখ্যাগুরু আস্ফালন। তিরিশের দশকেই ইউরোপে এটা পারফেক্টেড হয়ে গেছে। প্রতিবাদটাও পুরোনো তাই। নতুন ইনোভেটিভ কোন জুক্তি সায়নের বক্তব্যে নেই।ক্লান্তিকর প্রচেষ্টা। তাই পুরোনো প্রতিবাদই যথেষ্ট।
bozo | ১৯ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৪৪ | 68.227.84.133
রোজা আমার দেখা প্রথম হিন্দী সিনেমা। তাও থিয়েটারে গিয়ে ঃ-)
sayan | ১৯ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:০১ | 24.0.145.33
তব্বু!! তা বেশ।
রোজা বা মাচিস'এর বাণিজ্যিক সফলতার পিছনে সম্পূর্ণ অবদান মিউজিক-ক্যামেরা-সুড়সুড়ি ("চেগে ওঠা') ব্যস? আর প্লট কিছু ছিল না? মানতে পারলাম না। ইন্টারেস্টিংলি, বুধবারে নাসির'এর মুখে একটা ডায়ালগ ছিল - ""প্রতিদিন ট্রেণে বাসে যাতায়াতের সময় মৃত্যুভয় লুকিয়ে থাকে। যখন বাড়ি থেকে প্রিয়জন প্রতিবার ফোন করে জিজ্ঞেস করে লাঞ্চ করেছি কিনা, ফিরতে বাস পেলাম কিনা, যেটা জিজ্ঞেস করতে পারে না, এখনও সুরক্ষিত, বেঁচে আছি কি না''। এটা না বললেও হত, ব্যাঙ্গালোরে যেদিন সিরিয়াল ব্লাস্ট হল, মাডিওয়ালায় ঐ স্পট দিয়ে ঠিক দু'মিনিট আগে গেছিলাম। সবকটা ব্লাস্টের মধ্যে চারটে বাড়ি যাবার রাস্তায় হয়েছিল। এই দিয়ে কিছু প্রমাণ হয় না। কিন্তু ঐ, ভয়। আজ বেঁচে গেলাম। যাঁরা বুধবারের বীভৎসতা নিয়ে লিখছেন, নাসিরের নাম না বলার মধ্যে শুধুই মেজরেটরিয়ানিজম? আচ্ছা, ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন নামটা কাদের দেওয়া? একটা গোটা জাতিকে সন্ত্রাসবাদী শিরোনাম দেওয়াটাও যেমন ক্রিমিনাল, তেমনি হিন্দু গভর্নমেন্টের প্রতি ব্লাস্টের পর "সংকীর্ণ' কার্যকলাপকে "কনডেম' করে হাত গুটিয়ে গণজনের ভুলে যাওয়ার (কার্টেসিঃ বিস্মৃতিপ্রবণতা) অপেক্ষায় বসে থাকাটাও ইকুয়ালি ক্রিমিনাল। কঠিন শব্দের ভান্ডার কম। সহজে বুঝি, চোখ যা দেখে সয়ে গেছে, দৈনন্দিন অন্য পাঁচটা দুর্ঘটনার মত ব্লাস্ট ইত্যাদিকেও মানিয়ে নিতে শিখেছে, সেখানে এই সিনেমাটা চোখে দৃষ্টিকটু লাগে, এর বেশী বই তো নয়। হিন্দু জাতীয়তাবাদের দোহাই ক্লিশে হয়ে গেছে। রোজার ঐ সফটোয়ার প্রো'র মাটিতে গড়াগড়ি খেয়ে তিরঙ্গার আগুন নেবানো হাস্যকর কিন্তু ঐ জায়গায় ভারতীয় হিন্দু জওয়ান থাকলে একদম অ্যাপ্ট হত, না? আইটি লোকেদের প্রতি এই এভারগ্রোইং অসন্তোষের কারণ জানতে চাইলে একজন বলেছিলেন ""কাজ কর তো ঐ নন-প্রোডাক্টিভ সেক্টরে'' ইত্যাদি প্রভৃতি।
""সকল মুসলিম সন্ত্রাসবাদী নন, কিন্তু অধিকাংশ সন্ত্রাসবাদীই মুসলিম''। দাঁড়ান লাফাবেন না। উপরিউক্ত সেন্টেন্সে মুসলিমের জায়গায় হিন্দু বসান। মেকস সেন্স?
** রোজার ঐ জল গড়িয়ে পড়া দৃশ্যের আগে অমন "স্লিক মেল গেজ' দৃশ্য? আমার তো পরিন্দার সেই শেষের দিকের সীনটাও ওরকম লেগেছিল, লীভিং অ্যাপার্ট "এক, দো, তিন'। ঃ)
h | ১৯ অক্টোবর ২০০৮ ২২:৪৫ | 121.242.13.34
মেনে নিচ্ছি, মিহির সেনগুপ্ত ইতিহাস রচনা করতে বসেন নি, স্মৃতি চারণ করেছেন মাত্র, কিন্তু ইন্টারেস্টিং হল, যখনি সুইপিং সাম্প্রদায়িক স্টেটমেন্ট দিয়েছেন, বাজে পাল্প সামাজিক অবস্থান গ্রহণ করেছেন, তখনি, সেটাকে জাস্টিফাই করেছেন, এটা 'পিছারার খাল এলাকার স্থানীয় অভিজ্ঞতা বলে।' কোন ক্রেডিবিলিটি নাই। আমার চোখে।
প্রায় এক ই সময় নিয়ে, ইলিয়াসের খোয়াবনামা। এটা একটু মনে রাখা দরকার। প্রায় একই সময়ের তথ্য দুজনেরি হাতে। একজন সেটাকে নিয়ে মাস্টারপিস লিখছেন, আরেকজন বাজে প্যারোকিয়ালিজম করছেন, সমালোচনা করবো না?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন