আইডিয়াল দুনিয়ায় মিলিটারির দরকার নেই। কিন্তু তার আগে অবধি তেঁতো ওষুধের মতন মিলিটারি, ডিফেন্স স্পেন্ডিং - এসব মেনে মুখ বন্ধ করে বসে থাকা ছাড়া গতি নাই - মাঝেমধ্যে খিস্তি মারা ছাড়া। হয় তুমি নিজে ডিফেন্স রিসার্চ করো, নইলে অন্যের পকেট ভত্তি করো। যদ্দিন মিলিটারির কনসেপ্ট থাকবে, তদ্দিন।
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২৭ | 203.99.212.224
ও
siki | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২৪ | 203.122.26.2
না। মিলিটারি মানে যুদ্ধু না।
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২২ | 203.99.212.224
মিলিটারি মানে যুদ্ধু না?
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২১ | 61.95.144.123
এই নিয়ে শ্যামলের সাথে একবার বহুত তক্কো হয়েছিলো। ইন্টারনেটের আবিষ্কার কে করেছিলো - DARPA না CERN। এবার ইন্টারনেট বলতে যদি TCP/IP suite বোঝো, তাইলে DARPA - আর যদি www বোঝো, তাইলে CERNঃ-))
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২১ | 203.99.212.224
তাইলে ভারতের ডিফেন্স বাজেট নিয়ে এত তর্কাতর্কি করার কি আছে? আর স্টার ওয়ার প্রোগ্রাম নিয়েই বা এক কালে লোকে এত মুখ ব্যাঁকাতো কেন? ঐ প্রোগ্রামের জেরে তৈরী টেকনোলজি দুনিয়া বদলে দিয়েছে।
ব্ল্যাঙ্কি, এটা কিন্তু এঁড়ে তক্কো হয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধ কোত্থেকে এল? মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহৃত টেকনোলজি আজ পৃথিবী কাঁপাচ্ছে। এখানে যুদ্ধ কোথায়? মিলিটারি মানেই কি যুদ্ধ?
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৭ | 71.154.213.195
মোটমাট খুব অল্পের জন্য মিস হয়েছিল, চার সেকেন্ড, যদ্দুর মনে পড়ছে।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৬ | 61.95.144.123
হ্যাঁ - ওই DARPA-র কাজ থেকেই IP বেরোয় - ৭০-এর দশকের শুরুতে। ইন্টারনেটে ওই ছোট আই আর বড় আই-য়ের একটা তফাত আছেঃ-)
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৫ | 203.99.212.224
যুদ্ধের ও অনেক ভাল ভাল সাইড এফেক্ট আচে ... অনেক কিছু আবিষ্কার হয় নতুন নতুন। মাঝে মাঝে তাই যুদ্ধু বাধালেও হয়।
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৪ | 71.154.213.195
হ্যাঁ, কিন্তু সার্নের আগে ইউ এস মিলিটারি টিসিপি আইপি ইউজ করত মিলিটারি নেটওয়ার্কিংএ। বোয়িংএর মিলিটারি প্রোজেক্টে।
siki | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৩ | 203.122.26.2
ভালো মাইনে দেয় না।
bozo | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১৩ | 68.227.84.133
DARPA তো ডিফেন্স রিসার্চ এজেন্সি।
আমি একবার ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম। DRDO টিমারপুর (দিল্লী) অফিসে। হয় নি।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:১০ | 61.95.144.123
সেটা নিয়ে দ্বিমত নেই। নিজেও একসময় চেয়েছিলাম। সেই জন্যেই বল্লাম যে - খুব কম লোক এই সংস্থাগুলোতে কাজ করে।
অর্জিৎ, ডি আর ডি ও, ইসরোতে খুব ভালো সাইন্টিস্টরা কাজ করেন। অবশ্যই অনেক সরকারী মন্থরতা আছে, রেড টেপ আছে। কিন্তু কোয়ালিটি খুবই হাই। সেটা প্রডাক্ট দেখলেই পরিস্কার হওয়া উচিত।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০৭ | 61.95.144.123
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের শুরু CERN-এ। প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (মানে মেল/ফাইল ট্রান্সফার ইত্যাদি) হল DARPA
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০৬ | 71.154.213.195
আইপি প্রোটোকলের একটা প্রোটোটাইপ কোন একটা ইউনিভার্সিটিতে (মনে হচ্ছে এম আই টি) প্রথম হয়। তারপর বোয়িং কোম্পানীতে এটা ইউজ করা বিভিন্ন লোকেশানের কাজ কোঅর্ডিনেট করার জন্য। সেই ইন্টারনেটের শুরু।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০৪ | 61.95.144.123
ম্যানুফ্যাকচারিং-এ হতে পারে, তবে r&d নিয়ে সিওর নই। ভারতে। নাসা-তে গুচ্ছ গুচ্ছ লোক কাজ করে, কিন্তু এই DRDO/ISRO-তে...কি জানি। এদের রিক্রুটমেন্ট পদ্ধতি এতই মান্ধাতার আমলের...
bozo | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০৩ | 68.227.84.133
১। যতদূর জনি ইন্টারনেট উদ্ভব হয়েছে CERN এ। ২। স্পেস এ টাকা না ঢাললেই যে সেই টাকা হেল্থ বা বেসিক স্কুল সিস্টেমে যেত এর কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু স্পেস প্রজেক্টে যে টাকা ঢালা হয়েছে এর থেকে রিটার্ন-ও এসেছে। ৩। ভারত কেনো, করো জন্যই বাজেট অফুরন্ত নয়। কিন্তু কাটিং এজ টেকনলজি হাই রিস্ক হাই গেইন শেয়ার।
তবে চাঁদে একটা যান পাঠানো মানেই খালি অন্য দেশ কে নকল করা, বা এতে বেসিক কোনো উন্নতি হচ্ছে না-এই জাতীয় মন্তব্য করা টা মনে হয় ঠিক নয়।
আর অগ্রগতির ট্রু মার্কার কি কি সেটা আমার জানা নেই।
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০২ | 71.154.213.195
আর এন ডি তে হয়। ম্যানুফ্যাকচারিংএ হয়। টাটার গাড়ী কারখানায় কটা চাগ্রী হত? ইনভেস্টমেন্ট ইজ টু জব ক্রিয়েশান রেশিও এর থেকেও ভালো করতে গেলে কিন্তু শ্যামল বাবুর কথামত সব্বাইকে বাড়ি বানাতে হবে।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫৬ | 61.95.144.123
এসবে কটা চাকরি হয় আর কজন করে? এগুলো তো খুবই রেসট্রিক্টেড এরিয়া।
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫২ | 71.154.213.195
অরিজিৎ, ব্যাপারটা জাস্ট রিইনভেন্টিং দা হুইল নয়। একই জিনিষ নিজে বানানোর অনেক অ্যাডভান্টেজ আছে। ধর ভারত নিজে স্যাটেলাইট বানালো না, রিইনভেন্টিং দা হুইল করে কি হবে ভেবে। সেক্ষেত্রে ধর ভারত যদি একটা স্যাটেলাইট তুলতে চাইত (কোন ইউটিলিটেরিয়ান কারনে, ধর ওয়েদার ফোরকাস্ট), তাহলে তাকে অনেক হাই প্রাইসে আম্রিকা বা অন্য কাউকে দিয়ে স্যাটেলাইট তোলাতে হত। তাতেও ট্যাক্সপেয়ারের পয়সা যেত, উপরন্তু ভারতে একটি জবও জেনারেটেড হত না। নিজে বানালে সেটা অনেক সস্তায় হবে। ভারত অনেক জবও হবে।
কিন্তু এই বেসিক জায়গায় প্রশ্ন করা যায়। এগুলো কি অগ্রগতির ট্রু মার্কার? যেই পয়সা রাশিয়ার সাথে প্রেস্টিজের কম্পিটিশানের জন্য ঢালা হয়েছে সেটা কি অন্য কোথাও ঢালা যেত? গেলে কি বেটার হতে পারত? আমেরিকায় আজ বেসিক স্কুল সিস্টেম আর বেসিক হেলথকেয়ার আজ ধ্বসে গেছে। একটুও স্পেস না করে এইগুলো আরেকটু ভালো স্ট্যান্ডার্ডে ধরে রাখলে কি বেটার হত?
এগুলো লেজিটিমেট প্রশ্ন। বিশেষ করে ভারতের মত গরীব দেশের পক্ষে। বাজেট তো অফুরন্ত নয়। কিসে খরচ হবে, আর কিসে কাট হবে সেটা নিয়ে তর্কাতর্কি তো হবেই। তবে এটার খুব সরল উত্তর হয় না। আসলে সবই এক ধরণের রিস্ক। কিছু একটাতে ইনভেস্ট করলে অন্য একটা হয় না।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৩ | 61.95.144.123
স্পেস রিসার্চের সৌজন্যে রিয়েল টাইম সিস্টেম্স, সিগন্যাল প্রসেসিং ইত্যাদি নিয়েও কাজ হয়েছে।
কিন্তু ব্যাপার হল - একই জিনিস দাঁড়াচ্ছে কিনা। পাঁচটা প্রোজেক্টের সবাই যদি একই ধাঁচের একটা ফ্রেমওয়ার্ক বানায় (আলাদা আলাদা সময়ে), তখন সেটা কিন্তু রি-ইনভেন্টিং দ্য হুইল। তাই হচ্ছে কিনা। যদি আলাদা কিছু হয়, বা এক্সট্রা কিছু - তাইলে কিছু বলার নেই।
bozo | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৩ | 68.227.84.133
দ্রি খালি ইকনমি সচল রাখতে কি বোঝালেন ক্লিয়ার হল না। কিন্তু স্পেস প্রোগ্রামে যদি সায়েন্স ও টেকনলজির দুটি ফিল্ড প্রচুর উন্নতি করে থাকে সেই দুটি হল ১। অ্যাডভান্সড মেটেরিয়ালস। ২। প্রিসাইজ ক®¾ট্রাল সিস্টেম।
আমার ধরনা কম্পুটিং সিস্টেম (সুপার কম্পিউটিং ইত্যাদি) ও অনেক উন্নত হয়েছে এই প্রোগ্রামের দ্বারা, কিন্তু শিওর নই। প্রথম দুটো সমন্ধে জানা আছে বলেই লিখলাম।
Arpan | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩১ | 202.91.136.4
কাল কাগজে দেখলাম ভারত অনেক কম খরচে এই মিশনটা অ্যাকম্প্লিশ করছে। সেইটা কৃতিত্বের ব্যপার বৈকি।
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩০ | 71.154.213.195
ঃ-)। রেস্পন্স দেখে বোঝা যাচ্ছে কারা রিসার্চে আছেন। বীতশোকের কি নিয়ে কাজ?
যাই হোক, এই জিপিএসের জন্য চাই জিওস্টেশানারি স্যাটেলাইট। স্যাটেলাইট লঞ্চিংএ এইটা মনে হয় সবচেয়ে শক্ত। ভারত একবার ট্রাই করেছিল, একটুর জন্য মিস হয়েছিল। অর্বিটিং টাইম চব্বিশ ঘন্টার বদলে হয়েছিল তেইশ ঘন্টা উনপঞ্চাশ মিনিট ছাপ্পান্ন সেকেন্ড। ফার্স্ট অ্যাটেম্পটের পক্ষে এটা খুবই ভালো। ইউ এসের ফাস্ট জিও অ্যাটেম্পট মাঝপথেই ভেঙ্গে পড়েছিল। এই স্যাটেলাইট লঞ্চিং প্র্যাকটিশ করলে হয়ত ভারতও একদিন জিও তুলতে পারবে। সেদিন আমরা ভারতেও জিপিএস ইউজ করতে পারব।
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২২ | 203.99.212.224
কিন্তু ভারতে এসব না করে অন্য অনেক কিছু করলে ভালো হতো।
bozo | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২১ | 68.227.84.133
১। জাস্ট চাঁদে একটা যান পাঠানো মানে যদি সেম গবেষণা হয় তবে কিছু বলার নেই। অনেকটা তাহলে কার্বন আর হাইড্রোজেনের যেকোনো কম্পাউন্ড-ই এক রকমের অ্যালকেন/অ্যালকিন/অ্যালকাইন। কোনো একটা নিয়ে কাজ হয়ে থাকলেই বাকী কাজ রিপীট।
২। রাশার খবর জানি না। হিউস্টনে নাসায় চাঁদের কলোনী নিয়ে খুব সিরিয়াস কাজ চলছে এটা জানি। খুব সম্ভবত আমাদের বেঁচে থাকতেই সেই কাজে বেশ কিছু জিনিষ সফল হবে।
৩। আর কেউ একজন লিখলেন। কোনো বড় প্রজেক্ট এ সাইড প্রজেক্ট হিসাবে অনেক টেকনোলজি ইনভেন্ট ও ডেভেলপ হয়। সেখান থেকেও অনেক রিটার্ন আসে। উদাহরনঃ এয়ারফোর্স রিসার্চ ল্যাব ১৯৭২ তে স্যাটেলাইট রিসার্চ প্রজেক্ট এর পার্ট হিসাবে GPS বানিয়েছিলেন। ১৯৯৬ এ জনগণের জন্য সেটা ব্যবহারের ফলে অনেকের-ই সুবিধা হয়েছে।
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১৯ | 71.154.213.195
কিন্তু কথা হল, কোটি কোটি টাকা ঢেলে আম্রিকার খুব ক্ষতি হয়নি। রাশিয়ার কেসটা তর্কসাপেক্ষ।
আম্রিকার তো ভালোই হয়েছে। অনেকে কাজ পেয়েছে। তারা ইকনমিকে সচল রেখেছে। ঐটা না করে অন্য কি করলে আরো ভালো হত সেটা খুব ক্লিয়ার নয়।
Blank | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৯ | 203.99.212.224
গবেষনার বিপক্ষে কেউ ই নেই। প্রশ্ন হলো এক কালে দুই জায়ান্ট এর পেছনে কোটি কোটি টাকা ঢেলে ক্ষান্ত দিয়েছে আপাতত। তো ফের তা নিয়ে এদেশে নাচানাচি কেন?
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০১ | 61.95.144.123
মাইরি বলছি আমি গবেষণার বিপক্ষে নই - বিপক্ষে বল্লে খাবো কি। আমি এইটা রি-ইনভেন্টিং দ্য হুইল কিনা সেটা বোঝার চেষ্টা করছি।
bozo | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৯ | 68.227.84.133
টই তে চন্দ্রযানের বিষয়ে কমেন্ট গুলো বেশ মজারঃ-) অনেকটা ম্যাকেইনের অভিযোগের মত। ওবামা শিকাগো প্ল্যানেটোরিয়াম কে কয়েক মিলিয়ন ডলারের একটা প্রোজেক্টর দিয়েছে। এই রকম বাজে খরচ যে করে সে কি করে দেশের হাল ফেরাবে? ঃ-)
R | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৩০ | 125.17.122.6
LCM এর তথ্য গুলো এখন ও একি রকম। WM 6.1 এ এখন ও কিছু বাগ আছে সেগুলো সলভ হয়ে গেলে WM আরেকটু বেটার হবে।WM5 এর তুলনায় WM6 এর কার্নেলে অনেকটা চেঞ্জ আছে। তবে মার্কেটে সিম্বিয়ান এখনও ১ নম্বর যেহেতু ওটা নোকিয়ার ফোনে ইউজ হয়।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:২৫ | 61.95.144.123
ডিঃ - এটা টইয়ের লড়াই নয়, তাই এখানে লিখছি।
কলেজে যখন পড়ি তখন সদ্য অতিবামতত্বে দীক্ষিত একসময়ের সঙ্গী আমাকে তুমুল খিস্তি মারলো একদিন - তোরা শালা পার্টি গঠনতন্ত্রে লিখিস যে কম্যুনিস্ট পার্টি হল শ্রমিক শ্রেণীর ভ্যানগার্ড - তোরা কোথাকার শ্রমিক যে নিজেদের ভ্যানগার্ড মনে করিস, কে তোদের ভ্যানগার্ড হওয়ার দায়িত্ব দিয়েছে...ইত্যাদি।
ওই টইয়ে x কম্যুনিটি আর সেখানে একদল আন-অ্যাটাচড z-এর মাতব্বরি প্রসঙ্গে এইটে মনে পড়ে বেশ হাসি পেয়ে গেলো।
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:১৩ | 61.95.144.123
গীক হব। গ্রীক তো আর হতে পারলুম নাঃ-(
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:১২ | 71.154.213.195
বাবা অর্জিত। ফোনে লিনাক্সের গন্ধ শুঁকে কি করবে?
dri | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:১০ | 71.154.213.195
আর্য্য! ব্যাস, এইটুকু রিসেশানেই পেট ভরে গেল? এখনও তো ভালো করে শুরুই হয় নি।
এগুলো পেলাম। এর মধ্যে কোনগুলো এখানে পাওয়া যাবে, সাপোর্টেড কিনা আর কত দাম কি করে জানবো?
Arijit | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ০৯:৫০ | 61.95.144.123
এই শেষের দুটো নিয়ে - কোন কোন ফোনে এগুলো পাওয়া যাবে? মানে যদি মার্কেটে এসে থাকে...
lcm | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ০৯:৪৭ | 71.132.138.66
অর্পন, আমি ফোন হার্ডওয়্যার ভালো জানি না। আমি os হিসেবে windows mobile ব্যবহার করব বলে htc নিয়েছিলাম। htc উইনডোজ ফোনের লিড ম্যানুফ্যাক্চারার।
ফোনের (কম্পুইটিং) operating system এই মুহুর্তে লিডিং প্লেয়াররা হল (ছ্য-সাত মাসের আগের তথ্য অনুযায়ী)ঃ
১) symbian নোকিয়া-র। নন-কর্পোরেট সেকশনে মার্কেট লিডার। ভেতরে অনেক ছোট জাভা (j2me) অ্যাপ চালায়। ওভার অল মার্কেট লিডার-ও বটে।
২) blackberry rim -এর। কর্পোরেট দুনিয়ায় একছত্র আধিপত্য ছিল, এখনও আছে। এন্টারপ্রাইজ সার্ভার-এর ফাস্ট ইমেইল হল প্লাস পয়েন্ট।
৩) windows mobile মাইক্রোসফট। আউটলুক, ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট..., মিডিয়া প্লেয়ার... ইত্যাদি। কর্পোরট মার্কেট শেয়ার ব্ল্যাকবেরি-এর পরেই। মটোরোলা সহ প্রায় সব ম্যানুফ্যাকচারার-ই এখন কিছু মডেলে wm 6.0 দিচ্ছে। palm এখন ওদের নিজেদের os প্রায় তুলে দিয়ে, wm দিয়ে ফোন বিক্রি করছে।
৪) iphone ম্যাক os x-এর ছোট ভার্সান। আইপড+ফোন। ক্যারিয়ারের 3g নেটওয়ার্ক না থাকলে খুব একটা লাভ নেই।
উঠে আসছে ঃ-
১) Google Android (এটা htc-এ G1 মডেলে পাওয়া যাচ্ছে...) বলা হচ্ছে আল্টিমেট গিক ফোন। লাইনাক্স প্রেমী-দের জন্য আদর্শ। লাইনাক্স মোবাইল বেসের ওপর গুগুল-এর os।
২) Linux ওপেন সোর্স os - Limo/Lips। অনেকের মতে ভবিষ্যৎ এদিকে। ইদানিং অনেক ফোন কোম্পানীই অপশন দিচ্ছে। অ্যানাদার গিক os।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন