আহা ফ্যান্টাসি নিয়ে অমন বোলোনা ভাই। আমারও তো ফ্যান্টাসি যে টাকাপয়সা এমনি এমনি আমার ব্যাংকে এসে জমা হোক, আমি সারাদিন পা নাচিয়ে গপ্পের বই পড়ি, গান শুনি ইত্যাদি - এক্সেল আর পিপিটির মুখ জন্মেও না দেখি -আর কাজ করে খেতে না হোক - তার মানেই কি আমি পুঁজিবাদী, শ্রেণীশত্রু? ;-)
Blank | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০৭ | 203.99.212.224
বাজার আর বাঁদর নিয়ে একটা গপ্প কেউ কি এখানে লিখেছে? নইলে আমি পেষ্টাই
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১২:০১ | 61.95.144.123
হ্যাঁ - ফ্যাক্ট ওই দুটো, এবং শুনে মনে হয় সেটা কবির ফ্যান্টাসী - নিজের বিভাজন। মিউচুয়াল নয়।
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫৭ | 203.99.212.224
একটা জিনিস হতে পারে। আমার প্রেমে কেউ কখনো পড়ে নি। এই লাস্টের দিকে এসে বৌ বলেছিল, বিয়ে করবে, প্রেম করেছিল কিনা জানা যায় না। এছাড়া আমি সব বার ই প্রেমে পড়েছি এবং প্যাটিস খেয়েছি। হতে পারে আমি একটু নেকু মত হলে আমার জীবনে অনেক নতুন বলার মত গল্প হত ঃ-)
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫৪ | 203.99.212.224
আমার মতে ন্যাকামি তে অবশ্য পুর্নেন্দু পত্রী র সেই কথোপকথন সিরিজ বেশ এগিয়ে। আজব। একটা সময়ে আমি রেগুলার মেয়েদের এবং ছেলেদের দু দলেরি প্রেম পত্র লিখে দিতাম, চাটা বিড়ি টা র বদলে। গুডউইল জেশ্চার। অনেকেই এই সব নানা কবিতার বই এনে বলত এইটা একটু কোট করে দে। কি চাপ। তবে আমার হাতের লেখা খারাপ ছিল বলে লোকে নানা ভুল টুকতো, এই নিয়ে হিলারিয়াস কান্ড হত, সেসব মনে হলে ব্যাপক মজা লাগে।
Blank | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫৪ | 203.99.212.224
ইহারা কেমন কবিতা নিয়ে তক্ক করে
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫১ | 12.144.134.2
এসব তো হয়তো। কে কি করে বা উল্টোটা করতো কিনা এসব তো আমরা ভাবছি। ফ্যাক্ট তো দুটি - আমি ফসল ফলাবো ,তুমি ভাত বাড়বে আর গামছা দেবে - এর বাইরে যা বলা সে তো লোকের মুখে কথা বসানো ঃ-)
আমারো গানটা ব্যাপক লাগে।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫০ | 61.95.144.123
নাঃ - আমি সব কবিদের বহুদিন হল ত্যাজ্য করেছি। শেষ গোটা কবিতা পড়েছি মৃনাল সামন্তর "সেদিন যখন' ;-)
আর আমরাও জয় গোস্বামী পড়েই যাচ্ছি। কান্ট বিলিভ দিস।
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৮ | 203.99.212.224
তবে সোনার মেয়েদের জিজ্ঞাসা করার রীতি বিশেষ নাই। আর সোনার মেয়েদের কি চাওয়া উচিত সেই নিয়ে জয় গোস্বামীর মত বালেরা কেবল লিখেই যাচ্ছে।
sinfaut | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৭ | 165.170.128.65
একিরে বাবা, আমার আবার ঐ গানটা ব্যাপক লাগে।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৭ | 61.95.144.123
এগক্যাক্টলি - সোনার মেয়ে আদৌ সোনার মেয়ে হতে চায় কিনা কবির সেদিকে লক্ষ্য নেই। উনি নিজের ফ্যান্টাসী নিয়ে ব্যস্ত।
স্যানকে - লোকটা যেমন ফসল ফলায়, তেম্নি সোনার মেয়ে নিগ্ঘাত রান্না করে। ফেয়ার এনাফ। কিন্তু সোনার মেয়েকে লোকটা কি জল গামছা এগিয়ে দেয়, নাকি সেটা ওয়ানওয়ে?
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৪ | 203.99.212.224
সোনার মেয়ে কি চাইছে সেটা আসলে কেউ জানে না।
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৪ | 12.144.134.2
অরিজিত - নিজের কাজ কোন কোনটা? এই লোকটও তো নিজের ফসল নিজে ফলিয়ে সোনার মেয়েকে বলছেনা তোমার ফসলটা তুমি ফলিয়ে নাও, বলছে কি ? ;-)
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৩ | 203.99.212.224
হাহাহাহাহাহাহাহা এই টা হেবি মজা করে বলেছে।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪৩ | 61.95.144.123
বেদুইন বা হট কাটির রোল ভাগ করলে ফাঁসি দেওয়া উচিত।
তবে এই কবিতায় সোনার মেয়ে আদৌ জল-গামছা এগিয়ে দেওয়া বা খেতে ডাকার রোলটাই বেছে নিয়েছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? রোল (এগ/মাটন/চিকেন নয়) বিভাজন একটা মিউচুয়াল ব্যাপার। এই কবিতায় কবি বা চাষে হোয়াটএভার - তিনি চাইছেন তাঁর সোনার মেয়ে এইসব করে দেবে। সোনার মেয়ে কি চাইছে?
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪২ | 12.144.134.2
নিজেরা ভাগ করলে খারাপ না। অন্যে ভাগ করতে জোর করলে খারাপ। প্রেমপর্বে কত লোকে চিকেন রোল এগরোল ভাগ করে খায় - আমিও খেয়েছি - একটুও খারাপ লাগেনি। তাই বলে চাকরি চলে গেছে বলে আধপেটা খেতে হচ্ছে সে কি আর ভাল্লাগবে?
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৪১ | 216.10.193.23
পনীর রোল হলে ততটা নয়।
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৯ | 216.10.193.23
রোল ভাগ করা খুব খারাপ।
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৯ | 203.99.212.224
চন্দ্রবিন্দুর এই গানটা বাই দ্য ওয়ে অসহ্য। পামিতা ঠিক বলেছে।
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৮ | 12.144.134.2
রোল বিভাজন মাত্রেই খারাপ হবে কেন? লোকের ইচ্ছের বিরুদ্ধে অন্যের বানানো রুলে চলতে হলে খারাপ। কিন্তু নিজেরাও তো রোল ভাগ করে লোকে, না কি?
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৪ | 216.10.193.23
আমার কাছে এর চেয়ে "জেনো উড়বোই, তুমি ঠোঁটে নিও খড়কুটো" ঢের বেশী সেক্সিস্ট। মামদোবাজি, উনি উড়বেন আর বাসা বানানোর জন্য অন্যজনকে খড়কুটো বয়ে বেড়াতে হবে।
চন্নবিন্নুর, যদি বলো হ্যাঁ।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৪ | 61.95.144.123
হুঁ - এই টাইপের রোল বিভাজনের কথা পথের দাবিতে অপূর্বও বলেছিলো বটে;-)
সিঁফোঁকে - কেন - এগিয়ে দিতে বলতেই বা হবে কেন? সোনার মেয়ে ঘরেই বসে থাকুক বা আমই পেড়ে থাকুক, নিজের কাজ নিজে করাটাই শোভনীয়। এখানে ব্যাপারটা হল সোনার মেয়ে এগিয়ে না দিলে সে নিজে গিয়েব সেগুলো নিতে পারে না...মানে বেসিক্যালি সোনার মেয়ে হল তার "কাজের লোক'। রোমান্টিক না গ্লকে।
h | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩১ | 203.99.212.224
আমার ঘাম কেউ মুছিয়ে দিতে এল দোবো এক চড়। জয় গোস্বামীর সেন্সিবিলিটি টা বেসিকালি ন্যাকা। ন্যাকা ও কংগ্রেসী, এই জিনিসটা শান্তিনিকেতনেও ইন্সিডেন্টালি কমন ;-)
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২৯ | 12.144.134.2
কিন্তু আমি ফসল ফলাবো তুমি ভাত বেড়ে দিও এতো পরিষ্কার রোল বিভাজন - এতে রাগের কি আছে? জদি বলা হত আমারা ফসল ফলাবো আমরা বৃষ্টি নামাবো এবং তারপর অবভিয়াসলি তুমি ভাত দেবে জল গামছা দেবে তাহলে নয় সেক্সিস্ট বলা যেত। ঃ-)
sinfaut | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২৭ | 165.170.128.65
আচ্ছা ঠিক আছে। সারাদিন কাজ করে এসে, সোনার মেয়ে যদি অভ্যেসের বশে জলগামছা এগিয়েও দেয়, তো, বলতে হবে যাও আবার জায়গায় রেখে দিয়ে এসো। কিংবা, না, তাও করা যাবেনা - তাতে মেয়েটি হয়তো ছেলেটির থেকে কয়েক জুল কাজ বেশি করে ফেলতে পারে - বলতে হবে ওখানেই সব রেখে দাও, আমি নিজে তুলে নিচ্ছি। তাহলেই মেয়েটির সারাদিনের কাজকে স্বীকার করে নেওয়া হলো।
সোনার মেয়ের সারাদিনের ওয়ার্ক আইটেমের লিস্ট না পেলে বোঝা যাবে না যে কবিতাটা সেক্সিস্ট কিনা। ধরো সোনার মেয়ে সারাদিনে এক হাঁড়ি সেদ্ধ ভাত(ঘটি হলে ভাতেভাত), আলুসেদ্ধ, ডিমসেদ্ধ প্রেশার কুকারে চড়িয়ে শারদীয়া আনন্দলোক পড়ে দিনটা কাটিয়ে দিল। সেক্ষেত্রে লোকটা বাসে ট্রামে ঝুলতে ঝুলতে ঘেমো গায়ে ফিরেছে, এক গ্লাস জল(লেবু চিনি হলে ভালো) আর আলতো করে গামছা দিয়ে মুখ মুছিয়ে দেওয়ার মধ্যে এক গভীর নীরব বাঙময়তা ও মহান মানবিকতাবোধ লুকিয়ে আছে।
Arpan | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১৪ | 202.91.136.4
কিন্তু অজ্জিতের কথার একটা সারবত্তা আছে। মানে শুধু যে পয়েন্টটা আমার মনে হল এগ্রি করা দরকার।
সারাদিন খাটাখাটনি করে আসার পরে সোনার মেয়ে জল গামছা এগিয়ে দেয়। 'হয়ত' নিজে না খেয়ে বসে আছে ভাত বেড়ে খাওয়াবে বলে। এইগুলো করে বলেই সে সোনার মেয়ে। না হলে নয়।
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১৩ | 216.10.193.23
এখন সবাই খুব ভয় পেয়ে রাখছে যাতে সত্যি সত্যি যখন ঘটবে ভয়ের ব্যাপারটা একটু যেন সহনীয় হয়।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১২ | 61.95.144.123
জব সিকিউরিটি তো হল - এ ওকে গামছা এগিয়ে দেবে - মিউচুয়াল জব সিকিউরিটি। কিন্তু হাঁড়ি চড়বে কি করে?
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১০ | 123.201.53.144
এই সব ক্যাচালের মধ্যে পামিতাদি আবার ভয় দেখাচ্ছে ঃ-(
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৭ | 61.95.144.123
তবে আই কবিতা অল্প অল্প কেন - তাচ্চেয়েও কম বুঝি, সেটা ঘটনা।
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৫ | 61.95.144.123
অল্পশিক্ষিত চাষা এই ভাষায় কথা বলে না, রোম্যান্টিক স্বপ্নও দেখে না।
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৪ | 123.201.53.144
সিকি, ছড়িয়েছেন টা সাম্যবাদ প্রসঙ্গে বলা না। কেউ আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে এটাকে জল গামছা এগিয়ে দিয়ে বোঝাতে হচ্ছে বলে খাজা লেগেছে। সেক্সিস্ট লাগেনি, তবে কাব্যিক ও বিশেষ লাগেনি ঃ-)
ডিঃ আমার মত।
'কবিতাও যদি সাম্যবাদের চশমা পড়ে পড়তে হয়' - অবশ্য একটু বাড়াবাড়ি। কবিতা কিছু স্বর্গ থেকে নেমে আসা চাঙড় না যে রাজনীতি বা সাম্যবাদ এসব থেকে সরে এসে শুধুই নন্দনকাননের ফুল দেখার মত করে মুগ্ধ হয়ে দেখতে হবে।
ইঃ ইহাও আমার মত।
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৩ | 216.10.193.23
যা দিনকাল আসছে, জব সিকিওরিটি একমাত্র ভাত বাড়ার কাজেই থাকবে। তখন সারাদিন ধরে শুধু এ ওকে আর ও একে জল-গামছা বাড়ানো।
siki | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৩ | 203.122.26.2
অজ্জিত সত্যিই কবিতা অল্প অল্প বোঝে।
ঘরে ফেরার পর "কবি' চাইছেন কে বলল? কবিতাটা পড়ে এ রকমও তো মনে হতেই পারে এটা একজন অতি-পাতি চাষার জবানিতে সামান্য কাব্যি মিশিয়ে কবি বলছেন? এই চাওয়া-টা আসলে সেই চাষার? একজন তরুণ অল্পশিক্ষিত কিন্তু রোম্যান্টিক মনের চাষার?
Arijit | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৩ | 61.95.144.123
মেয়েটা এগুলো সব করতে পারে, এবং তার পরেও সেই গামছা এগিয়ে দেওয়া এবং খেতে দেওয়াটা তাকেই করতে হবে - কেন - কারণ কবি মাঠে-ঘাটে ফসল ফলিয়ে ঘরে এসেছেন - পোচ্চুর পরিশ্রম হয়েছে, এবং মেয়েটা এত্ত সব করেও আদৌ কিস্যু পরিশ্রম করেনি - এইটাই হল সেক্সিস্ট।
siki | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০০ | 203.122.26.2
হ্যালো হাবি, ফেরার পথে দশটা ডিম আর এক কিলো আলু আর গোটাচারেক ক্যাপসিকাম নিয়ে আসবে। কিংবা, মেয়ের ইস্কুলে কাল জন্মাষ্টমী সেলিব্রেট হবে, ফেরার পথে যেখান থেকে পারো একটা মাটির মট্কী কিনে আনবে, ... তা হলে এটাকেও ফরমাশ বলে।
sinfaut | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০০ | 165.170.128.65
"শুধু তাঁকে"? কে বলে দিল? সোনার মেয়ের কত অপশনঃ মাঠে ঘাটে টো টো করে ঘুরতে পারে, আম পাড়তে পারে, লেখা পড়া করতে পারে, পাড়ায় ঝগড়া করতে পারে, কামারের সাথে প্রেম করতে পারে। ইত্যাদি। মেল গেজটা বরং তোমার অজ্জিতদা, যেখানে এইগুলো যে মেয়েটা কর্তে পারে তা না দেখতে পেয়ে ভাবছো মেয়েটা সারাদিন ঘরেতে অপেক্ষা করবে শুধু জলগামছা এগিয়ে দেওয়ার জন্য।
san | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৬ | 123.201.53.144
সিফো এইটা হেব্বি দিয়েছে ;-)
ইয়ে, আমারও ঠিক সেক্সিস্ট লাগেনি। কবিতাটা অবশ্য ভালো লাগেনি সে আলাদা কথা।
সোনার মেয়ে প্রসঙ্গে - ঘরে ফেরার পর কবি চাইবেন একজন সোনার মেয়ে মজুত থাকবে শুধু তাঁকে জল-গামছা এগিয়ে দেবার জন্যে এবং খেতে দেবার জন্যে - মানে বেসিক্যালি খিদমতগারির জন্যে - এটা সেক্সিস্ট নয়? এটা সুন্দর স্বপ্ন হলেও একটা সেক্সিস্ট স্বপ্ন।
এইটাকে ফরমাস বলে। জয়ের কবিতাটাকে কি ফরমাস বলে? কী জানি!
sinfaut | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫২ | 165.170.128.65
কবিতাটা ভাল্লাগ্লোনা, কিন্তু সেক্সিস্ট আউটলুক আবার কি? জল -গামছা এগিয়ে দিতে বললে কি ব্র্যাকেটে এটাও বলে নিতে হবে সপ্তায় আমি তিনদিন উঠোন ঝাঁট দিয়ে দেবো, ছুটির দিনে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করে দেবো, আর উইকেন্ডে রান্না করে নেবো?
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫১ | 216.10.193.23
সব জায়গায় প্রবল উদ্দীপনার সঙ্গে সব রকম কস্ট কাটিং চলছে। হায়ার ফ্রিজ, বাতিল ভ্রমণ ইত্যাদি।
siki | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৪৯ | 203.122.26.2
যাই হোক। এই কবিতাটাই। পড়লাম। আবারও। একটুও মনে হল না ছড়িয়েছেন। কবিতাও যদি সাম্যবাদের চশমা পরে পড়তে হয়, তা হলে কবিতা লেখাই ছেড়ে দেওয়া উচিত। লাইনগুলো পড়ে আমার সুন্দর একটা কবিতাই মনে হল। কোনও পুরুষতান্ত্রিক ব্যাপারস্যাপার, মেল গেজ, ইত্যাদি প্রভৃতি মাথায় এল না। সেদিনও আসে নি।
Paramita | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৪৭ | 216.10.193.23
আজক জেরক্স, স্যামসুং ছাঁটাই ডিক্লেয়ার করেছে। আর অটো কোংগুলো।
Arpan | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৪১ | 202.91.136.4
ছাড়ান দাও। কনফিউজড হওয়া এবং করানো বেথের কাছে জলভাত ব্যপার।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন