আগেই বলে দিই ভালোভাবে না জেনেই লিখছি। পুরীর জগন্নাথের ভোগ ঐ খিচুড়ি এবং খেতে তেমন সুবিধের নয়। সাততলা হাঁড়িতে সাত রকমের ভাত রান্না হয় বলরামের জন্যে, উনি খাদ্যবিলাসী (পুরো ভোগ খেয়েছি, অনেক পদ এবং প্রতিটি রান্না দারুণ)। শুনেছি ঐ সাত রকমের চাল সেদ্ধ হতে একই সময় লাগে - আঁচ থেকে হাঁড়ির রিলেটিভ দূরত্ব রীতিমত সাইন্স। সুভদ্রার জন্যে কী ভোগ হয় জানিনা - কে জানে ওনাকে হয়তো ভায়েদের এঁটোকাঁটা খেয়েই থাকতে হোতো।
Blank | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:১৯ | 203.99.212.224
দালিয়ার খিচুড়ি বেশ খেতে হয়। খালি বেশী সেদ্ধ হয়ে গেলে কেমন জমা সর্দি মার্কা হয়ে যায়। সোঁত সোঁত করে গিলতে হয়।
siki | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:১৭ | 203.122.26.2
দালিয়া এক ধরণের ডালশস্য, ওড়িয়াদের একচেটিয়া নয় মোটেই। শ্রাবণী, তুমি নয়ডাতে থেকে দালিয়া জানো না?
মহা প্রসাদ শুকনো চাল, বা কোনো এক কালে ভাত হয়ে থাকা চাল। যা জগন্নাথের ভোগ। ছোট ছোট লাল কাপড়ের টুকরোয় বিক্রি করা হয়। চিবুতে বেশ লাগে। অনেক দিন থাকে, শুকনো বলে। খাজা ও পুজো তে লাগে। জগন্নাথের দিনে বহুবার ভোগ হয় (কি আনন্দ সত্যি !!!)। তার মধ্যে একবার শুধু মিষ্টি আসে। সেই মিষ্টি তে থাকে খাজা, মালপো এই সব।
siki | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:০২ | 203.122.26.2
আজ টইতে একটাও এϾট্র নেই।
Arijit | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৫৬ | 61.95.144.123
আ বয়েল মুঝে মার;-)
siki | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৫৫ | 203.122.26.2
পুরীর ঐ জিনিসটাকে খাজা-ই বলে। তালপাতার ডিব্বায় করে কতো যে এনেছি আর বিলিয়েছি / খেয়েছি এককালে।
পুরীর মন্দিরে সাততলা না কী যেন হাঁড়িতে যেটা রান্না হয়, সেটা জগন্নাথের ভোগ তথা এক ধরণের ওড়িয়া খিচুড়ি। জগাখিচুড়ি কথাটা এখান থেকেই এসেছে।
চক্কোত্তিমশায় সঠিক। রসা কাঁঠালকে অনেকে নোয়া কাঁঠালও বলে। আর শেষাংশটা ... ইয়ে, চক্কোত্তিমশায়ের মাথায় ভাঙলেও রসটা মন্দ জমে না। আমার আলিবাবা এখনও পেলুম না। গর্র্র্ ইত্যাদি। (তবে আমি কি অন্য মুখুজ্জের ঝোল নিজের গায়ে মাখলাম? কে জানে! ছড়ানোয় তো আমার জন্মগত অধিকার)
কাব্লিদাকে, পাঁঠা হতেও পারে, নিশ্চিত করে বলার মত ফুলসাইজ ছিল না ছবিটা। তবে পাঁঠাদের দাড়ি থাকে, খাসিদের থাকে না, এটুকু দেখে বলে দেওয়া যায়। পাঁঠারা সাধারণত শেভ টেভ করে না বলেই জানি। ছবির খাসিটার মাথায় শিংয়ের পেছন দিয়ে রিবনও বাঁধা ছিল। আর নিচে লেখাও ছিল বিউটি পেজেন্ট কম্পিটিশন। মিস্টার পাঁঠা ইউনিভার্স তো লেখা ছিল না। শুধু ঐ "শীপ'টাতেই ধন্দ ঃ-))
shrabani | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৫২ | 124.30.233.102
মহাপ্রসাদ কি আর প্যাক করে নিয়ে আসা যায়! আমি তো ছোটো থেকে দেখছি যে যখন পুরী থেকে আসে ঐ খাজা সবার বাড়ি বাড়ি দেয় এবং ওটা কোনোদিন শেষ হয়না, প্রসাদ বলে অল্প ভেঙে মুখে দেওয়া হত জোর করে, পুরো কখনই কাউকে খাওয়ানো যেতনা। তবে আজও জানিনা ওটার শেষমেষ কি গতি হত, কাজের মাসি হয়ত!
san | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৯ | 220.227.64.98
পাঁঠা না খাসি নয়। ভেড়া না খাসি/পাঁঠা এইটা হল ডাইলেমা।
kd | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৫ | 59.93.243.141
আমি এখোনো ভেবড়ে আছি - সিকি ছবি দেখে পাঁঠা না খাসি বুঝলো কিকরে?
san | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৫ | 220.227.64.98
কিন্তু পুরীর প্রসাদ তো শুনেছি সাততলা হাঁড়িতে রান্না হয়। মহাপ্রসাদ না কি যেন বলে?
r | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৫ | 198.96.180.245
দেসের কি "দুরাবস্তা"!
কাঁঠাল দুই প্রকার- খাজা ও রসা। খাজা মানে একটু শক্ত শক্ত, রস কম। রসা মানে নরম, মুখে দিলেই রসে ভরে যায়, একটু চুইং গাম টাইপের ব্যাপার। আর এক প্রকার কাঁঠাল আছে যা মুখুজ্জেমশায়দের মাথায় ভাঙতে হয়।
খাজা ও জিভে গজা দুইরকমের মিষ্টি। একের সাথে অন্যের কোনো যোগ নাই।
shrabani | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৪ | 124.30.233.102
পুরীর প্রসাদে যে অসম্ভব মিষ্টি একটা শুকনো এলোঝেলোর বোন টাইপের জিনিস থাকে তালপাতার ডিব্বায় সেটাকে খাজা বলে, তবে উড়িয়ায় না বাংলায় তা জানিনা। আমি ভাবতাম ওটা থেকেই খাজাগজা কথাটা এসেছে।
হ্যাঁ - হয় - যেমন "কাঁঠাল অতিশয় খাজা জিনিস' (খাজা অ্যাজ ইন দিল্লী অতি খাজা জায়গা)
shrabani | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৩৮ | 124.30.233.102
কিছু একটা গোলমাল হল! খাজা তো পুরীর প্রসাদ জানি। খাজার অন্য কোনো মানে হয়না?
san | ০৪ নভেম্বর ২০০৮ ১৪:৩৮ | 220.227.64.98
প্রপারের ডেফিনিশন নিয়ে অরিজিত তোমার সঙ্গে তক্ক করাই যেত, কিন্তু ব্ল্যাংকিরও সোৎসাহে যোগ দিতে পারার সম্ভাবনায় এড়িয়ে গেলাম। চিলি সস দিয়ে পেস্ট্রি ওরে বাবা ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন