একটু বেশি স্পিডে পা ফেলে দিলে গ্যাসে আর কি। এই সব অ্যাডভাইস কেউ দেয়। তার উপরে যখন তখন সামনে জেন্ডার নিরপেক্ষে গরু বা মোষ বা আইটিওয়ালা চলে এলে চাপ হয়ে যাবে।
আগে সাইকেল শিখে নে। তবে বেশি ভলো করে শিখিস না, পরে তোর বর স্কুটি কেনার টাকায় শর্ট পড়ল্লে বলবে বাকিটা সাইকেল দিয়ে ম্যানেজ করো। তখন স্কুটির চাকার জায়্গায় সাইকেলের চাকা লাগাতে বাধ্য হবি। যাচ্ছে তাই কেস হয়ে যাবে।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪৬ | 12.144.134.2
অনেক মেয়ে তো বাইক চালায়। দেখলেই লোভ হয়। কিন্তু আমার পা বাইক থেকে মাটিতে ঠেকেনা ঃ-((((((
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪৬ | 203.122.26.2
সাইকেলে ইমপ্যাক্টটা কম হয়, তবে সাইকেল চালাবার মত ফাঁকা জায়গা থাকা দরকার। আর না পড়লে সাইকেল শেখা যায় না, যেমন জল না খেলে সাঁতার শেখা যায় না। তো, সেই হিসেবে, স্কুটির থেকে পড়ার বদলে সাইকেল থেকে পড়া অনেক নিরাপদ। অবশ্যই ফাঁকা মাঠের মধ্যে। নিজের চোটফোট তো আছেই, নতুন স্কুটিতে স্ক্র্যাচ লেগে গেলে হেব্বি মনখারাপ হবে।
d | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪৩ | 203.143.184.10
ঠিক
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪২ | 61.95.144.123
সাইকেল চালাতে জানলে ব্যালেন্স ব্যাপারটা আপসে আয়ত্বে এসে গিয়ে থাকে, কাজেই সুবিধা তো বটেই - সেই জন্যেই ডিজায়ারেবল।
কিন্তু সাইকেল না চালিয়েও অনেকে বাইক চালায় - দেখেছি। স্কুটি আরো সোজা। ব্যালেন্স হারিয়ে ফেললে মাটিতে পা ফেলে দেবে, ব্যাস। যেহেতু স্কুটির হাইট কম, পা অনায়াসে মাটিতে ঠেকবে - যেটা অনেকসময় সাইকেলে হয় না।
h | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪২ | 203.99.212.224
সাইকেল এক্ষেত্রে একটি ভালো প্রোটোটাইপ।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৯ | 12.144.134.2
না আমার সমস্যাটা খুলে বলি। লোকে ভয় দেখিয়েছে প্রথম কয়েকদিন তো এদিক-ওদিক হুড়মুড় করে পড়বেই - তো সাইকেল শুদ্ধু পড়লে অত লাগবেনা কিন্তু স্কুটিসহ পড়লে বেশি চোট ফোট তার মানেই ছুটি নেয়া ইত্যাদির সম্ভাবনা। অতএব প্রথম ফাঁড়াগুলো সাইকেলের উপর দিয়ে যাক । এইজন্য জানতে চাইছি।
d | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৪ | 203.143.184.10
না হয় না। শুধু প্রথম ব্যালেন্স আসা পর্যন্ত কাউকে ওটা ধরে সঙ্গে দৌড়াতে হয়।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৪ | 61.95.144.123
ডিজায়ারেবল বাট নট এসেনশিয়াল।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৩ | 12.144.134.2
হাসাহাসির কিছু নেই। দরকার।
santanu | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩০ | 82.112.6.2
জয়পুরের প্রতিষ্ঠিত দোকান থেকে আমি ১৯৯৩-৯৪ তে ঐ ঝকঝকে টি সেট কিনেছিলাম, দু মাসের মধ্যে কালো হয়ে গেসল, কান ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে ফেরত দিয়ে বদলে বৌ এর লেহেঙ্গা এনেছিলাম। (বাবুরা জানতো না আমার জয়পুরে সাইট চলছে, প্রতি মাসে আসতে হয়।)
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:২৯ | 165.170.128.65
খ্যাকখ্যাকখ্যাক।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:২৭ | 12.144.134.2
আচ্ছা স্কুটি চালানো শিখতে হলে কি সাইকেল চালাতে জানা নেসেসারি ?
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:১২ | 203.122.26.2
উদয়পুর থেকে একটা টি-সেট কিনেছিলাম, রূপোর সঙ্গে জিংক না কীসের যেন মিশিয়ে বানানো। বলেছিল, এমনি হাওয়ায় খোলা থাকলে রূপো কালো হয়ে যায়, কিন্তু এই জিনিস যতদিন খুশি খোলা হাওয়ায় রাখুন, রূপো কালো হবে না। এতে চা খান, মেজে ফেলুন, কোনও দাগ পড়বে না। উদয়পুরের প্রতিষ্ঠিত দোকান, মিথ্যে কথা বলেছিল বলে মনে হয় নি। জিনিসটার অর্ধেক দাম দিয়ে বাই কুরিয়ার আনিয়েছিলাম। আমাদের সুটকেশে জায়গা হচ্ছিল না।
দিওয়ালির দিন সকালে ঘর পরিষ্কার করে শোকেসে সেটটা সাজিয়ে রেখেছিলাম। দুদিনের মাথায় আবার কাচের পাল্লা খুলে দেখি সমস্ত কাপ প্লেট ট্রে জুড়ে কেমন হলুদ হলুদ ছোপ পড়ে গেছে, ঠিক যেন আগুনে ঝলসানো হয়েছে। শোকেসের বাইরে একটা একই জিনিসের বানানো মশলার কৌটো-চামচ ছিল, ওটাও একসাথে কিনেছিলাম, সেটা হলুদ আর কালো মেশানো একটা রং হয়ে গেছে।
সাথে সাথে প্রথমে শুকনো কাপড়, তারপর ভিজে কাপড়, শেষে সাবান দিয়ে মেজে দেখলাম। শোকেসের ভেতরের মালগুলো আবার তাদের আগের গ্লেজ ফিরে পেল, বাইরেরটা সেই একটা বিবর্ণ হলদেটে ভাব রয়েই গেল। কিছু করা গেল না। তাদেরকে আবার তুলোয় মুড়ে বাক্সে পুরে ফেলা হয়েছে।
এই হল এখানকার হাওয়া। এই হাওয়ায় আমরা প্রতিদিন শ্বাস নিই।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১২:০৫ | 203.122.26.2
সিএনজি হবার আগে দিল্লি ছিল ভারতের সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দূষিত শহর। সিএনজি হবার পরে দিল্লি এক ধাক্কায় অনেক পরিষ্কার, সবুজ হয়ে গেছিল। কিন্তু প্রতিদিন এখানকার রাস্তায় হাজারটা করে গাড়ি অ্যাড হচ্ছে। সিএনজি তো কেবল বাস অটো আর কিছু ট্যাক্সি। বাকি সবই তো পেট্রল আর ডিজেল।
ছোট্টবেলায় প্রথম কলকাতায় গিয়ে ধর্মতলার মোড়ে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল, মনে আছে। এখন সেই জিনিস দিল্লিতে হচ্ছে। সঙ্গে লম্বা লম্বা জ্যাম। তিন কিলোমিটার, পাঁচ কিলোমিটার লম্বা। মেট্রো রেলের কাজ চলছে, ফলে ধৌলা কুয়াঁ থেকে এনএইচ-8এর মুখ পর্যন্ত টানা জ্যাম, ওদিকে ফ্লাইওভার বানানোর কাজ চলছে বলে মুনিরকা থেকে এনএইচ-8এর মুখ পর্যন্ত রাস্তা টু-থার্ড বন্ধ, ফলে বিশাল জ্যাম, ফেরার পথে সব গাড়ি রিং রোডের দিকে ডাইভার্ট করা হচ্ছে বলে বসন্ত বিহার থেকে রিং রোড পর্যন্ত একটানা জ্যাম, লোকজন শুধু দিন গুনছে, আর দু বছর শুধু সহ্য করতে হবে, তারপরে সুদিন আসবে।
এখন জ্যামে দাঁড়ালে হু-হু করে চোখ জ্বলে, রাতেও গগল্স পরে চালাতে হয়, গাড়ি চালালে সব কাচ তুলে দিতে হয়, মুখ-নাক থাকে রুমাল দিয়ে বাঁধা, তাতেও কাশি আর থাকছে না, লাঙসের ভেতর থেকে কফ আর বেরোচ্ছে না, ডাক্তার এক্সরে দেখে বলেছে ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা, এখন হোমিওপ্যাথ খাচ্ছি, অনেকটা ভালো আছি, কিন্তু সম্ভবত ওষুধ খেয়ে যেতেই হবে, যতদিন দিল্লিতে থাকব। কিংবা যতদিন না মেট্রো রেল চালু হচ্ছে।
আগেরবার মানে ২০০৪-এ। আরো আগে (মানে ২০০০) সাল নাগাদ সবে যখন সিএনজি চালু হচ্ছে, তখনও এই ধোঁয়া ইত্যাদি খুব বেশি লাগতো পাট্টিকুলার কয়েকটা জায়গায় - যেমন ধলাকুঁয়া, নজফগড়, মহিপালপুর ইত্যাদি। বাকি দিল্লীতে তেমন কষ্ট হত না - বরং ওই সময় কলকাতাতে কষ্ট হত। সিএনজি হলে তো আরো ভালো হওয়ার কথা।
এখানে এখন রাস্তায় জ্যামে আটকে গেলে অসহ্য অবস্থা হয় - স্পেশ্যালি তুমি যদি অটোতে থাকো, সামনে পিছনে অন্য অটো থাকে বা বড় বাস। অটোর ধোঁয়াটা সবচেয়ে অসহ্য।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৪৭ | 203.122.26.2
আগের বার কবে এসেছিলে? দিল্লি খুব তাড়াতাড়ি বদলাচ্ছে। প্রায় প্রতিমাসে।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৪২ | 61.95.144.123
লম্বা কিউ আছে, ওয়েট করো;-)
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৩১ | 12.144.134.2
বিছুটি লাগানো শেষ হয়ে গেছে ?
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:২০ | 61.95.144.123
কেন? আগেরবার গিয়ে তো বেশ কম লেগেছিলো।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৯ | 203.122.26.2
CNG চালু হবার আগে দিল্লির যা পল্যুশন লেভেল ছিল, আজ পল্যুশন লেভেল তার প্রায় দ্বিগুণ।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৮ | 203.122.26.2
সে দিল্লি আর নাই। দিল্লির সে সব স্বর্গীয় দিন এখন অতীত স্মৃতি। আমরাও এসে একটু আধটু ফাঁকা রাস্তা দেখেছিলাম, ২০০৩ নাগাদ।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫৯ | 61.95.144.123
এইও - দিল্লীর রাস্তায় কি হাঁটিনি নাকি অ্যাঁ? রেগুলার রাজিন্দার নগর থেকে গোলমার্কেট হেঁটে যেতুম শঙ্কর রোড ধরে - বেঙ্গলি সুইট হোমে মিষ্টি খেতে...
ইন্দ্রপ্রস্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেট বা IP Estate আমার বাড়ির খুব কাছে। দেড় কিলোমিটার দূরে। পূর্ব দিল্লিতে আনন্দ বিহার আইএসবিটির পেছনে একটা চওড়া ড্রেন, আর ঐ ড্রেনের পেছনের এলাকাটাই আইপি এস্টেট। গাজিয়াবাদ বর্ডার ঘেঁষা।
থাকার জায়গা তো অজস্র, আইপি এস্টেটের পেছনে আনন্দ বিহার, বিবেক বিহার, মানক বিহার, স্বাস্থ্য বিহার, আরও গুচ্ছ গুচ্ছ কলোনি আছে। তবে পিনকোডটা যখনই দিল্লি, তখনই লিভিং রেট একটু বেড়ে যায়। এদিকে গাজিয়াবাদের দিকে কৌশাম্বি, বৈশালি, রামপ্রস্থ এক্সটেনশন, মায় ইন্দিরাপুরম থেকেও দৈনিক যাতায়াত করা খুব একটা মুশকিল নয়।
আইপি এস্টেটের ভেতরে সম্ভবত কোনও বাস সার্ভিস নেই। নিজের গাড়ি থাকাটা বাধ্যতামূলক। এমন নয় যে আনন্দ বিহারে বাস থেকে নেমে হেঁটে পৌঁছে গেলাম। কারণ খাল পেরনোর কালভার্ট পেরিয়ে আইপি এক্সটেনশনে ঢুকতে গেলে কিছু না হোক দু কিলোমিটার হাঁটতে হবে। আর দিল্লির রাস্তায় পায়ে হাঁটলে যে কোনওদিন গাড়িচাপা পড়াটা ভবিতব্য।
tinni | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৪৫ | 59.93.166.186
না অরিজিৎ। আপনি আমায় চেনেন না, আমিও না। তবে এই পাতা খুলে বাংলা এডিটরে এটা ওটা লিখি, তখন আপনাদের কথোপকথন চোখে পড়ে। আজ প্রশ্নটা দেখে উত্তরটা দিতে ইচ্ছা করল।
Arpan | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৪১ | 208.57.131.4
আরে কোয়াচি উপন্যাসটা পড়েছি তো। টানটান লেখা।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৩৭ | 61.95.144.123
টিনটিনে ওই বিচ্ছু প্রিন্স আবদুল্লাহর কাছে বিছুটির পাউডার ছিলো। কোনো যুদ্ধে ওই পাউডারওয়ালা বোম ব্যাভার করলে কি সেটা কেমিক্যাল ওয়ারফেয়ার?
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৩২ | 165.170.128.65
কিন্তুক গাছ-আতঁলামিটা কোথা করলুম?
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৩১ | 61.95.144.123
হুঁ - কোয়াচি। থ্যাঙ্কু। তিন্নি কি চেনা চেনা? ওওওওও দাআআআআআদাআআআআ।
বিছুটির গুঁড়ো নয় - দুইটা গুলি থাকে, গুলি ভরলে কোয়াচি লক হয়ে যায়। তাপ্পর দুবার ফায়ার করলে ফের গুলি ভরা যায়। আমার ওই এলসিডি মনিটরের ফাণ্ডাটা ব্যাপক লেগেছে। সত্যি কি না কে জানে।
quark | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৩০ | 121.242.12.21
অজকে,
না, ব্যাটিং টিমের কারো (ব্যাটসম্যান বা নন-স্ট্রাইকার) এর কোন জিনিস মাঠে রাখার নিয়ম নেই। তাই ব্যাটসম্যান খেলা চলাকালীন হেলমেট পরতে বা খুলতে চাইলে দ্বাদশ ব্যক্তিকে দিয়ে মাঠে আনিয়ে বা মাঠ থেকে বের করে দিতে হয়। তবে ফিল্ডিং টীমের ক্ষেত্রে তেমন নিয়ম নেই। কিন্তু ফিল্ডিং টীমের ঐ হেলমেট মাঠে থাকলে তাতে বল লাগলে অবধারিত পাঁচ রান। সেই কারণেই দেখবে ফিল্ডিং টীম ঐ পড়ে থাকা হেলমেট রাখে উইকেট কিপারের পেছনে, অর্থাৎ যেখানে ঐ হেলমেটে বল লাগার সম্ভাবনা খুব কম।
Arpan | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:২৯ | 208.57.131.4
পিস্তল থেকে বিছুটির গুঁড়ো বেরোয়? বাহ বাহ।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:২৭ | 165.170.128.65
এত অ্যাগ্রেসন চেপে রাখা ভালো নয় দমদি। গায়ে ফুসকুড়ি হবে। হাতের কাছে যাকে পাবে তাকেই নাহয় কেলিয়ে দাও।
tinni | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:২৩ | 59.93.166.186
অস্ত্রটার নাম কোয়াচি
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:১৭ | 61.95.144.123
পিস্তল পাইলা?
এবার কোন একটা শারদীয়া পত্রিকায় একখান উপন্যাসে একটা নতুন অস্ত্রের কথা লিখেছিলো - কোরিয়ান বন্দুক, দুটো টূকরো থাকে, জুড়ে ফেললে অস্ত্রটা তৈরী হয়, আর এলসিডি মনিটরে আঙুল ছুঁইয়ে গুলি চলে। নামটা মনে পড়ছে না...
d | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:১০ | 203.143.184.10
আর সিঁফো'র এই গাছ-আঁতলামি দেখে ওকে ধরে বিছুটি লাগাতে ইচ্ছা হয় মাঝে মাঝে।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:০৮ | 61.95.144.123
নিয়মগুলো তো বই পড়েই ভেরিফাই করতে হয় - নইলে গলির ক্রিকেটে যা সব নিয়ম হয়!!! আর আমি কখনো কোনো কোচিং-টোচিং-এ শিখিনি - ইনস্যুইং বা আউটস্যুইং-এর গ্রিপ শিখেছি ওই বইয়ের ছবি দেখেই।
d | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১০:০৫ | 203.143.184.10
অ অজ্জিত বই দেকে কিরিকেট খেলা শিকেচে! তাই এত .....
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৯:২৮ | 61.95.144.123
এলবিডাব্লুর এই নিয়মটা অনেক পুরনো - মতি নন্দীর ক্রিকেট খেলার আইনকানুন বলে একটা বইতে ছিলো - লেগ স্টাম্পের বাইরে পিচ হলে যেখানেই যাক, আউট নয়। লার্ন অ্যাবাউট ক্রিকেট বলে আমার একটা চটি বই ছিলো - তাতেও দেখেছি।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৯:০০ | 165.170.128.65
সারারাত কিসব নিয়ে আলোচনা করলো।
Arpan | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৭:০১ | 216.52.215.232
ও, ওই রুলটার কাছাকাছি একটা জিনিস কাল অ্যাপ্লাই করা হয়েছে। ব্র্যাড হ্যাডিন হাতের গ্লাভস ছুঁড়ে বল আটকাতে গিয়েছিল। আম্পায়ার পাঁচটি পেনাল্টি রান ইন্ডিয়াকে দেন।
সকাল থেকে গায়ে ব্যাথা। এই এতক্ষনে টাইপ করার মত জোর পেলাম।
Arpan | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:২১ | 216.52.215.232
রাখলে না, লাগলে ঃ-P
অজদা। ঃD
nyara | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:২১ | 67.88.241.3
নো-বলে রান আউট আর ওয়াইডে স্টাম্পিং তো আমার যথেষ্ট র্যাশনাল রুল লাগে।
nyara | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:১৯ | 67.88.241.3
আমি রুলের ইতিহাস ঠিক জানিনা, তবে মনে হয় বেশ প্রাচীন। কারণ রুলটা বেশ ব্লেটেন্টলি এগেইনস্ট-বোলার। সাম্প্রতিক অ্যামেন্ডেড রুল সাধারণতঃ বোলারদের সপক্ষে গেছে, যেমন ফ্রন্ট-ফুট নো-বল রুল।
তবে এটা পিওর কনজেকচার ফ্রম মাই পার্ট।
aja | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:১৮ | 207.47.98.129
মানে ব্যাটসম্যান মাথা থেকে হেলমেট ফেলে দিয়ে সেই হেলমেটে বল মেরে পাঁচ রান পেতে পারে?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন