কিন্তু আমাদের স্কুলে, সেটা তো গার্লস স্কুল - ভালো ওয়ান-ডে ম্যাচের দিন তো গুচ্ছ গুচ্ছ মেয়ে কামাই করত !!! বাবামারা সইও করে দিতেন !!!
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২৪ | 165.170.128.65
তবে প্রথম যখন স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম প্রায় একসপ্তাহ ভ্যাঁচিৎকার করে কাঁদতাম, তখন ক্লাসের দুই যমজ ভাই (দুজনেই পুরো টেডি বিয়ার) আমাকে সান্ত্বনা দিত। কয়েকদিন বাদে ঠিক হয়ে গেছিল।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২৩ | 61.95.144.123
তাছাড়া আমাদের স্কুলবেলায় এখনকার মতন ক্রিকেট পাগলামি ছিলো কই? ৮৩ তে প্রুডেনশিয়াল কাপ জেতার পরেও এত ক্রেজ ছিলো না। আর তখন খুব অল্পই টুর্নামেন্ট হত, আর সব টিচিতে দেখাতোও না। নাইন-টেনে রেডিও নিয়ে ইস্কুলে গেছি - তখন প্যাট্রিক প্যাটারসন ছিলো উইন্ডিজের মেন স্ট্রাইক বোলার।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২৩ | 12.144.134.2
এক্স্যাক্টলি ! ;-)
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২৩ | 198.96.180.245
স্কুলে তো টিচার ছিল। বাড়িতে বাবা মা কেউ থাকত না। বিন্দাস! ঃ-)
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২১ | 165.170.128.65
আমি এমনিতে স্কুল কামাই করতাম না। স্কুলে খেলাধুলো আরও মজা বাড়ির থেকে বেশি ছিল। শুধু ঐ বেড়াতে যাবার জন্য।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২১ | 12.144.134.2
অ্যাঁ????????
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:২০ | 198.96.180.245
আমার ছোটোবেলায় বাড়িতে টিভি ছিল না, কাজেই ম্যাচ দেখার জন্য কামাই করার কোনো প্রশ্নই নেই। কিন্তু কামাই তো এমনি এমনিই করতাম। কামাই করতে কারণ লাগে নাকি?
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৮ | 122.160.214.86
স্যান, আমি। আজ পর্যন্ত কোনও খেলা দেখি নাই। টিভিতে বা স্টেডিয়ামে।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৬ | 12.144.134.2
আহাঃ তুমি না বললেও চলতো, বোঝাই যাচ্ছে। বাকিদের কথা জিগ্গেস করছি।
ঋক বড় হয়েই আমার মত বাড়ি ছেড়ে পালাবে ঃ-)
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৫ | 61.95.144.123
ও সই তো আমাদেরও করাতে হত, আর ওটাও একটা কারণ বটে - বিনা কারণে কামাই না করার।
ক্রিকেট ম্যাচের জন্যে স্কুল কামাই? জেবনে করি নাই। ফুটবল খেলা দেখার জন্যে দিল্লীতে সিএল নিয়েছিলুম বটে।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৩ | 12.144.134.2
মানে টিভিতে দেখার জন্য? খেলার জন্য বলছিনা ঃ-)
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৩ | 198.96.180.245
ইক্স্! আমাদের ইস্কুলে কামাই করলে বাবার সই করিয়ে নিয়ে যেতে হত। এত হ্যাঙ্গামের হাত থেকে বাঁচার জন্য অ্যাটেন্ডেন্স কার্ডের প্রথম পাতায় বাবার নমুনা সইটা আমিই করে নিয়েছিলাম। তারপর ইচ্ছেমত কামাই, আর ইচ্ছেমত সই। এটা ক্লাস নাইন টেনে। ;-)
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১৩ | 12.144.134.2
আর এখানে কারা কারা ভালো ক্রিকেট ম্যাচের জন্য একবারও স্কুল কামাই করেনি?
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১২ | 61.95.144.123
এমনকি বড়মাসির মেয়ের বিয়েতেও সন্ধ্যেবেলা গেছিলুম। ইস্কুলের ফাদার - প্রাইমারি সেকশনের প্রিফেক্ট বলেছিলো (বাবাকে - কারণ বাবা ওই একদিন ছুটির কথা জিগ্গেস করতে গেছিলো) যে বাঙালী বিয়েতে সবই তো সন্ধ্যেবেলা হয় - দিনের বেলা ইস্কুল কামাই করে কি হবে?
ঃ-)
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:১১ | 12.144.134.2
যাত্তারা। আমি তো এদিকে মোটা গল্পের বই শেষ হয়নি বলে, শেষ না করে পড়শুনো ভাল্লাগছেনা বলেও স্কুল কামাই করেছি । অরিজিত থাকলে তো আমায় জেলে পাঠাতো !!!
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৯ | 61.95.144.123
আর ওই পরীক্ষার আগে/মাঝে সিনেমা দেখা ইত্যাদি কি আম্মো করিনি? কিন্তু ততদিনে সেন্স অব রেসপন্সিবিলিটি তৈরী হয়ে গেসলো। কিন্তু বারো বছরের স্কুললাইফে একদিনও অপ্রয়োজনে কামাই করিনি। বেড়াতে যাওয়ার জন্যে তো কস্মিনকালেও নয়।
Blank | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৮ | 203.99.212.224
আমি তো বেশির ভাগ ই অছুটি র সময় বেড়াতে গেচি। ছুটির সময় বেড়াতে গেলে তো ছুটি গুলো নষ্ট।
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৮ | 198.96.180.245
ওঃ! তাহলে পলিটব্যুরো নয়, ব্রিটিশ পাবলিক ইস্কুল ইস্টাইল।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৭ | 61.95.144.123
পড়া কোথায়? সেরকম পড়াও নেই, পরীক্ষাও নেই। না পড়ে সারাদিন খেললেও চলে। কিন্তু, নেহাত জ্বরজারি বা অন্য কোনও বড় ইস্যু না হলে ইস্কুল কামাই - নো নো।
ইউকে-তে ছেলেমেয়ে-কে ইস্কুল থেকে পারমিশন না নিয়ে বেড়াতে নিয়ে গেলে পুলিশে ধরে - বাপমা-কে। পারমিশন নিয়ে গেলে আলাদা কথা - ইস্কুলের চিঠিটা সঙ্গে রাখতে হয় - কারণ টার্ম চলাকালীন স্কুল-এজ ছেলেমেয়েকে বেড়াতে দেখলে পুলিশে কোশ্চেনও করতে পারে।
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৭ | 198.96.180.245
খাইসে! পুরো পলিটব্যুরো।
h | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৫ | 203.99.212.224
ভাগ্যিস অরিজিত আমার বাবা নয়। বাবাজীবন হলেও চাপ ছিল।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৪ | 61.95.144.123
সেন্স অব ডিসিপ্লিন এখন থেকেই তৈরী হয়। ইস্কুল কামাই করে একবার দুবার বেড়াতে গেলে সেটা নর্মাল রুটিন হতে বেশিদিন লাগবে না।
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৭:০৩ | 12.144.134.2
আমি তো দিব্বি বিএসসির দুখানা পেপারের মাঝখানেও কাজিনের বিয়েতে গিয়ে চারদিন থেকে এসেছিলাম ঃ-))))
আমার বাবামা নানারকম দিক দিয়ে প্রচন্ড স্ট্রিক্ট ছিলেন, কিন্তু পড়া কম/মার্কস কম নিয়ে কিছু বলতেন না । বেচারি ঋক ঃ-(
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৯ | 12.144.134.2
এইটুকু বাচ্চা তার আবার দুদিন ইস্কুল কামাই করে বেড়াতে গেলে কি হবে? কি কান্ড।আমরা তো অনেক বড়বয়সেও .....নাঃ অরিজিত বকবে।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৬ | 61.95.144.123
বিট অফ ডিসিপ্লিন বয়েজ।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৪ | 165.170.128.65
আমি কেলাস এইট পর্যন্ত হাফইয়ার্লি তে শেষের একটা পরীক্ষা না দিয়ে বেড়াতে চলে যেতাম ;-)
তবে অরিজিতদাকে এমন চিন্তা করতে মোটেই বলছিনা।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৩ | 61.95.144.123
ইস্কুল কামাই করে বেউবেউ? এক্কেরে নো নো।
Blank | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫১ | 203.99.212.224
ঠিক। জঙ্গলে বেশী ট্যুরিষ্ট আর গাড়ি থাকলে মজাটাই চলে যাবে।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫০ | 165.170.128.65
ক্রিসমাসের সময় কোথাও না যাওয়াই ভালো, গুচ্ছ লোকের ভিড় হয়। পুরো মাটি।
Blank | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৫০ | 203.99.212.224
তুমি কত বড় ট্যুর করবে? একদিন কি দুদিন ছুটি নিয়ে নাও। শুক্র আর সোম। তাতেই ভাল ঘোরা হয়ে যাবে। বড়দিন অব্দি ওয়েট করতে হবে না
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৮ | 61.95.144.123
ক্রিসমাসের আশেপাশে কোনোটাই খালি নেই। ধুৎ। ইস্কুলের ছুটিও তো ওইসময় এখন কম।
Blank | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৮ | 203.99.212.224
সামসিং এর ওদিকে তো সান্তালিখোলা
h | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৫ | 203.99.212.224
মুর্তি নদীর ধারে থাকতে চাইলে চালসা/মেতেলী পেরিয়ে সামসিং এ থাইকো। বিউটি জায়গা। গরুমারা/চাপরামারি থেকে ঘন্টা খানেক। আমরা ওখানে একটা বাংলোয় ছিলাম। বুকিং ওখানে গিয়েই করেছিলম। কি সুন্দর জায়্গা বল্লে বিশ্বাস করবা না। ব্যাপক রান্না। আরেকবার যাইতে পারি, যদি কও।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৪ | 165.170.128.65
আউ আউ হা আ আ।
Blank | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:২৮ | 203.99.212.224
ঘুম পায়
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৬:২৬ | 61.95.144.123
হাআআআআআআআআই
r | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:২৮ | 198.96.180.245
তাহলে একটা শুনিয়ে দাও।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:২৪ | 122.160.214.86
ছড়ানোয় আমার জন্মগত অধিকার। ঃ-)
d | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:২৩ | 203.143.184.10
বেথে সগর্বে ছড়িয়ে চলেছে। আর্য্য'র প্রশ্নে অজদাকে উত্তর দেওয়া থেকে আজকের ছড়ানো শুরু।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:২০ | 122.160.214.86
আচ্ছা বেশ, উত্তর পশ্চিমই না হয় হল। আমি কম্পাস নিয়ে দেখি নি। ক্যাম্পাসের উত্তরে চা বাগান, তার ওপরেই দেখা যেত। বা দেখা যায়।
siki | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:১৮ | 122.160.214.86
এইবার আমি ঘেঁটে গেলাম। তিনটে পীক পাশাপাশি দেখা যায়, তাদের এই তিনটে নামেই জানতাম।
এপ্পর স্যান বলবে চেরি ব্লসম কালো কালি দিয়ে পালিশ করা জুতোও সোনালি হতে পারে;-)
san | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:১২ | 12.144.134.2
ওরাংওটাং অব্দি হলদে-সবুজ হতে পারে, আর সান্দাকফু ফালুট সোনালি রুপোলি হতে পারবে না ? এ কি অবিচার !!!
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:১০ | 165.170.128.65
আবার কারেক্সান করবো?
জলপাইগুড়ি থেকে ঠিক উত্তর দিকে তাকালে যে পাহাড়টা তার মাথায় আছে কালিম্পং কার্শিয়াং দার্জিলিং। আর সন্দকফু ফালুট দেখতে হলে তাকাতে হবে উত্তর-পশ্চিমে। কিছুটা বাঁদিকে।
sinfaut | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:০৭ | 165.170.128.65
সান্দাকফু আর ফালুট তো শৃঙ্গ তো বটেই। কারন ও দুটো পঃবঃ এর সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্থান। শৃঙ্গ না হলে কী করে হবে। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুষারশৃঙ্গ কিনা? কারন বরফ শীতকালে পড়লেও তাই দিয়ে অতদূর থেকে বুঝতে পারা সম্ভব না। আর সারাবছর বরফ থাকা তুষারশৃঙ্গের সাথে শুধু শীতকালে বরফ পড়া উঁচু পাহাড়ের বেশ তফাৎ আছে। আর সান্দাকফু থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার এরিয়াল ডিস্ট্যান্স চল্লিশ বা তার কিছু বেশি কিমি। তবে, চাঁদের পাশে একটি তারার মতন কাঞ্চনের পাশে সান্দাকফু ফালুট বলে ওঠাই যায়, আবেগের খাতিরে।
Arijit | ১১ নভেম্বর ২০০৮ ১৫:০৫ | 61.95.144.123
তা দেখা যেতে পারে - কিন্তু সান্দাকফু/ফালুট থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা যারে কয় মাইলস অ্যাপার্ট। এবং এই দুটোর কোনোটাই বরফওয়ালা নয় - কাজেই লাল-নীল-হলদে-সবুজ হতেই পারে না;-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন