আমারো এক কেস। যে মেয়ে কথা বলতে শেখার আগে এমনকি খিদে পেলেও কাঁদত না, এখন কান্না তার ফেভারিট টাইমপাস।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১৩:১৪ | 61.95.144.123
বছরখানেক না গেলে অ্যাডজাস্টমেন্টের এই সমস্যাগুলো সর্ট আউট হবে না। তারপর দেখা যাক। তদ্দিনে যদি আমরা পাগল হয়ে যাই আলাদা কথা।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১৩:০৬ | 61.95.144.123
বলিউডি ইশটাইলে কোমরে বা গালে হাত দিয়ে নাচের ভিডিওও তোলা আছে, কিন্তু সেটাকে নামিয়ে মুভি বানানোর সময় নাই। দৌড়ে দৌড়েই সময় চলে যায়।
তায় ঋক যদি একটু বড় হত...যত দিন যাচ্ছে তত ছোট হচ্ছে - এখন তো রীতিমতন কান্না স্পেশ্যালিস্ট - যা কিছু বলবে - ঋক পড়তে বস, ঋক চেঁচাস না, ঋক ঘুম থেকে ওঠ, ঋক দাঁত মাজ - সবার আগে মিনিট দশেক ভ্যাঁ হয়...
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১৩:০১ | 61.95.144.123
নতুন ছবি কিছু ক্যামেরা থেকেই নামানো হয়নি - এত সময় কমঃ-( সবচেয়ে বড় ঝাড় হল ছবি নামিয়ে সেগুলো আপিসে নিয়ে আসতে হবে আপলোডানোর জন্যে।
nyara | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪৩ | 64.105.168.210
অর্পণকো লাগাও চাঁটি। বলে সন্ধ্যে থেকে ঘাপটি মেরে বসে আছি, কিচ্ছুটি না বলে। অর্পণ এসে একটি woof-এ দাদার শেষ সেঞ্চুরিটা মায়ের ভোগে পাঠিয়ে দিল। ছ্যাছ্যা।
siki | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৪২ | 203.122.26.2
অরিজিৎ তোমার মেয়ের ছবি টবি কোথাও রেখেছো? একটু দেখাও না!
Blank | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৮ | 203.99.212.224
যাঃ
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১২:৩৫ | 61.95.144.123
হল না।
lcm | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৫০ | 71.132.140.146
ভিয়েতনামিজ রেস্তোঁরা-তে গেলে বেগুন-চিংড়ি খাই (এগ প্ল্যান্ট শ্রিম্প), আমার বেশ লাগে। তবে, ঐ খাবারের ভিয়েতনামিজ নাম জিগ্গেস কোরো না ঃ-)
h | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৪৯ | 203.99.212.224
একবার একটা ব্রাজিলীয় রেস্তোরা য় কাঁচাকলা দেওয়া মাংসের স্টু খেয়ে ভেঙে পড়েছিলাম। ঠিক মায়ের করা বাজে ঝোল গুলোর মত, জ্বর বা জন্ডিসের সময়ে।
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৩৩ | 216.70.175.80
গোট।
lcm | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:২৯ | 71.132.140.146
বাহ! কিন্তু, গোট মিট নাকি ল্যাম্ব?
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:২৮ | 216.70.175.80
আজ একটা ভিয়েতনামিজ দোকানে পাঁঠার স্টু খেলাম। কী অদ্ভুত মিল আমাদের রান্নার সাথে!
lcm | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৯ | 71.132.140.146
না মানে স্বয়ংশাসিত হলে তো কিছু সুবিধে থাকে। অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিসিশন নিতে দেরী হয় না ইত্যাদি।
Blank | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৮ | 203.99.212.224
হে হে
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৭ | 216.70.175.80
আমার মেয়ে নিজের চটি পরে না। আমাদেরগুলো পরে চটাস চটাস করে ঘুরে বেড়ায়।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১৩ | 61.95.144.123
কাল একজোড়া বাড়িতে পরার জুতো কিনে দেওয়া হয়েছে - সেদুটো খুব পছন্দ - বাড়ি পৌঁছতেই দুতো দুতো করে দেখালো। এবার পরতেও হবে, আর খুব পছন্দ বলে ছাড়াও যাবে না - তাই সকাল থেকে একপাটি পরে আর একপাটি বগলে করে ঘোরা চলছেঃ-)
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:১০ | 216.70.175.80
দাদা আজ সেঞ্চুরি নামাবেই, নামাবে।
Blank | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০৯ | 203.99.212.224
ঈ কারের বাফে ঃ) যত ইচ্ছে নাও
Blank | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০৯ | 203.99.212.224
হে হে, এইটে ব্যপক করে তো ঃ)
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০৪ | 61.95.144.123
বিএসএনএলকে দাও ওটাঃ-( অবশ্য বাড়িতে থাকলেই বা কি লাভ হত? বাড়ি ফিরে পোঁটলা-পুঁটলি সামলে আর ল্যাপি নিয়ে বসা হত না। বরং মাঝেসাঝে "কুরুক্ষেত্র' দেখি (আকাশ বাংলায় - মা দেখে বলে), তাপ্পর খেয়ে দেয়ে এট্টু সিনেমা বা খেলা...এখন তো পুঁটলির পিছন পিছন দৌড়তে সময় যায়।
তিনি খুব আঙুল চুষতে পছন্দ করেন। প্রথমে কালমেঘ বেটে লাগানো হল - চুকচুক করে খেয়ে নিলেন। তাপ্পর মোজা পরানো হল - টেনে খুলে আবার যে কে সেই। এখন মোজা পরিয়ে সেটাকে সুতো দিয়ে বেঁধে রাখা হয় যাতে খোলা না যায়। সিদিন প্রথমে পরবেই না, তাপ্পর দেখলো যখন পরানো হবেই তখন হাল ছেড়ে হাতদুটো বাড়িয়ে দিলো - দুঃখুও হয়। মাঝেমাঝে আঙুলের ওপর সেলোটেপ জড়িয়ে দিই...আর খোলা থাকলে মুখে চলে যায়। এমন পাজি যে জানে সবাই বারণ করে - তাই এই এই করে ডেকে মুখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দুদ্দুর করে দৌড় লাগায়।
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০২ | 216.70.175.80
ব্ল্যাংকি, বুঝলি তোকে না হয় কিছু ঈ-কার জন্মদিনে দিয়েইছিলাম। তাই বলে যেখানে সেখানে লাগাবি?
Blank | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০০ | 203.99.212.224
আর কয়েক ঘন্টা বাদের লম্বা ছুটী ঃ)
Arpan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫৯ | 216.70.175.80
অরিজিত এখনো বাড়িতে নেট কানেকশন পায় নাই? ধিক।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫৪ | 61.95.144.123
হতে পারে ইটস অল টু ইজি নাউ - অতিরিক্ত এনার্জীটা কিসে খরচ করবে? কে জানে...অথচ নতুন ইনিশিয়েটিভ নেই তাও নয় - এই কিছুদিন আগে ক্যুইনস বেলফাস্টের সাথে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম হল - ছাত্ররা বেজায় খুশী ছিলো...
এক দুই বছর ক্যাম্পাসিং-এ ঝাড় খেলে তখন বুঝবে।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫১ | 61.95.144.123
বরং যখন আমরা কলকাতা ইউনির আণ্ডারে ছিলুম, বা সদ্য যখন ডীমড ইউনি হল - ৯৪-এর পর - তারপরেও বেশ কিছুদিন - এরকম তো হত না!!! এরকম চলছে ধরো গত বছর চারেক?
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫০ | 61.95.144.123
টেম্পারামেন্টটা পাল্টে গেছে হয়তো। আগে মারামারি, তারপর অন্য কিছু। এবার তো গণ্ডগোলের সময় প্রথমে টীচাররা চেষ্টা করেছিলো থামানোর - ফুটিয়ে দিয়েছে। ইনফ্যাক্ট বিশ্রী গালাগালি করে। তারপর হেড অব দ্য ডিপার্টমেন্ট, বাকি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন - সবাইকেই। ইনস্পেকশন আছে বলে আয়ঙ্কেÄ আনার জন্যে বাধ্য হয়ে কলেজ থেকে পুলিশ ডাকা হয়। কিন্তু তখন আবার পুলিশের সাথে মারামারি হয়েছে...
কিন্তু তার সঙ্গে কলকাতা ইউনির কি রিলেশন?
lcm | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৪৫ | 71.132.140.146
কিন্তু বি ই কলেজের প্রবলেম এখনও চলছে কেন। ওরা তো এখন কলকাতা ইউনি-র অধীনে নয়। তাহলে নিজেদের ঝামেলা নিজেরা মিটিয়ে নিচ্ছে না কেন। দুর্ভাগ্যজনক।
d | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:২৬ | 203.143.184.10
প্রতিদিনের একটা খবর পড়ে অ্যাইসা মেজাজ গরম হল!! হেডিং দিয়েছে "সুদীপা-সোহিনী-অনুশ্রী', পরপর তিন পাল পরিবার'। কি অদ্ভুত হেডিং! সেন, দাস, গুঁই যাই হোক না কেন তার সাথে ঘটানার কি সম্পর্ক?? কি অদ্ভুত ভুলভাল একটা হেডিং! বদ মানসিকতার সাংবাদিক।
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:২৪ | 61.95.144.123
বেসু নিয়ে সত্যিই বহুত মুড অফ। কলেজ চলাকালীন ক্লাসে গিয়ে মারপিট করছে - এগুলো জাস্ট ভাবা যায় না।
sayan | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:১১ | 24.0.145.33
দমদি, ঃ)))))))
অজ্জিদ্দা আজ সকালে বেসু, নিউক্যাসল আর ইলেকশান নিয়ে শুরু করেছে। কাল পর্যন্ত গুরু কি আস্তো থাকবে!
(* স্বাস্থ্যের কারণে ঘুমুতে গেলাম)
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ১০:১১ | 61.95.144.123
হুঁ। ছোটবেলা থেকেই করি তো। মা বলে - গাড়ি নিয়ে খেলতে খেলতে নিজেই বকতুম।
A Texan decided to write a book about famous churches around the world, so he bought a plane ticket and took a trip to Rome. On his first day he was inside a church taking photographs when he noticed a golden telephone mounted on the wall with a sign that read $10,000 per call. The American, being intrigued, asked a priest who was strolling by, what the telephone was used for. The priest replied that it was a direct line to Heaven and that for $10,000 you could talk to God. The American thanked the priest and went along his way.
His next stop was in Moscow. There, at a very large cathedral, he saw the same golden telephone with the same sign under it. He wondered if this was the same kind of telephone he saw in Rome and he asked a nun what its purpose was. She told him that it was a direct line to Heaven and that for $10,000 he could talk to God. 'OK. Thank you,' said the American.
He then travelled to France, Israel, Germany and Brazil. In every church he saw the same golden telephone with a '$10,000 per call' sign under it.
The American finally decided to travel to the UK to see if the British had the same telephone. He arrived in Newcastle, and again, in St Mary's Cathedral, there was the same golden telephone, but this time the sign under it read '20p per call'.
The American was surprised so he asked the priest about the sign. 'Father, I've travelled all over the world and I've seen this same golden telephone in many churches. I'm told that it is a direct line to heaven, but everywhere I went the price was $10,000 per call. Why is it so cheap here?'
The priest smiled and answered, 'You're in Geordieland now son. It's a local call.'
ট্রু ফেইথ - নিউক্যাসল ইউনাইটেড ফ্যানজিন থেকেঃ-)
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ০৯:০৮ | 61.95.144.123
তবে ব্রিটেনের ভোটটা ভোট ভোট মনেই হয় না - কিরকম একটা যেন। ভোট দেওয়াটাও বেশ চুপচাপ - ওখানে থেকেও পোস্টাল ভোটের জন্যে অপট করা যায় - বাড়িতে ব্যালট আসবে, ভত্তি করে পোস্ট করে দাও। খুব কম লোক পোলিং বুথে গিয়ে ভোট দেয়। বছর দুই আগে একটা লোকাল ইলেকশন হল - বাড়ির কাছে একটা পোলিং বুথে দেখলাম দুজন বসে মাছি তাড়াচ্ছে...
Arijit | ০৭ নভেম্বর ২০০৮ ০৯:০২ | 61.95.144.123
অক্ষকে - ব্রিটেনে এই ব্যাপারটা ন্যাশনাল ইলেকশনে হয় কিনা জানি না - তবে লোকাল (কাউন্সিল) ইলেকশনে এরকম ছয় মাস থাকলে কমনওয়েল্থ সিটিজেনরা ভোট দিতে পারে।
ঋজু - মাইক্রোসফট বা ইনটেল এরকম আউটসোর্স করে সেটা আমার জানা ছিলো না।
সুপ্রীম কোর্ট মধুর বচন দিয়েছে সবাই ভারতীয় বলে। কিন্তু এমন কথা বলেনি যে একে অন্যের বিরুদ্ধে ঘৃণা প্রচার করেও জেলের বাইরে এবং সংসদীয় রাজনীতিতে থাকা যাবে না বলে।
Du | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২৩:১২ | 67.111.229.98
খুবই বুদ্ধিমান, রেসকেও ব্যবহার করেছেন to his advantage । এটা আমি ভাবতে বাধ্য হয়েচ্ছি প্রাইমারির সময় যখন ইন্দোনেশিয়ায় শিশুবয়স, হাওয়াইয়ের সাদা ফ্যামিলিতে টিনেজ কাটানো এবং হার্ভার্ড ছাত্র লুইজিয়ানা প্রাইমারির আগে সরু গোঁফ রেখে পুরো আফ্রিকান অ্যামেরিকান অ্যাক্সেন্টে বক্তৃতা দেন। ঐ দেখে ইন্দিরা গান্ধীর ঘোমটা দেওয়া দেখে যে ফিলিংটা হত সেটাই হয়েছিল। অবশ্য ভোটে জেতার জন্য এমন তো করতেই হয় খুব দোষ দেওয়ারও কিছু নেই। ওবামা বুশের মত মিশনারি জীল রাখেন বলে মনে হয়না, ঐ সবদিক দেখেই একটা মাঝামাঝি চালাবেন এই তো মনে হয় কথাবার্তা থেকে। তবুও ওনার ইভেন জেতাটাই হিস্টোরিক কারণ এখানে সাদারা রেস বায়াস থেকে এইক্ষেত্রে অন্ততঃ মুক্ত হয়েছে এবং আর এই ইলেকশনের জন্যই পরের কোন ইলেকশনে কালোরাও গায়ের রং দেখবে না আর। জাতিপ্রীতি হয়তো তাও থাকবে দুদিকেই কিন্তু সেটা বাংআলী পাঞ্জাবীর মত , ধরে নেওয়া সুপিরিয়র ইনফিরিয়র নয় বরং জাস্ট ডিফারেন্ট হওয়ার বিভেদ।
তবে আরও একটা বায়াস নিয়ে মনে খুঁত খুঁত থেকেই গেল। হয় তুমি অতি চালাক, নয় তুমি বোকা। যাই হও, বি দিয়ে শব্দটি পাওয়ারের করিডরে তোমার জন্য বাঁধা।
Arpan | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২২:৫২ | 65.194.243.232
স্যার আজ্জোর জন্য একটি কোচ্চেন ছিল।
অফশোর আর অফসাইটের কী তফাৎ?
A | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২২:২২ | 99.183.185.250
সেদিন এটা () দ্যাখার পর থেকেই এট্টু বেশীরকম ইংরাজিতে কথা বলছি। নইলে আমার বাঙালী আর মেরিকান ইংরাজিতে তেঁতুল অ্যাক্সেন্ট এসে যাচ্ছে ঃ(
sayan | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২২:১৯ | 160.83.72.211
http://www.bringthemhomenow.org/ -- কালকে এই নিয়ে NJN-এ একটা ডকু দেখলাম। March 19 এর ডেডলাইন সহ। আরেকটা স্টার্টলিং ফ্যাক্ট, NYতে ৫০% এর বেশী ব্ল্যাক আনএমপ্লয়েড।
sayan | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২২:১৩ | 160.83.72.211
রেস্টরুমে দুই প্রবীণ হোয়াইট ম্যাঞ্জারের কথোপকথন
- "The days would be much better now' - "It's too early to say that' - "No it's not! America never had a president like Obama' - "What's different? Apart from color?' - "Intelligence. Obama looks intelligent. You know changes, he really can.'
বিইং বোল্ড না বিইং ইনটেলিজেন্ট, কোনটা বেশী প্রয়োজন?
এটা জানতাম না। বৃটেনে, ৬ মাসের বেশি থাকলে, এবং কমনওয়েলথের মেম্বার হলে যে কেউ ভোট দিতে পারে!
a x | ০৬ নভেম্বর ২০০৮ ২১:১০ | 143.111.22.23
অনেকদিন বাদে আমি পাব্লিক বাসে চড়ে যাতায়াত করলাম। অ্যাস ইউসুয়াল, কালো মানুষের ভীড় বেশি বাসে। এক অল্পবয়েসী মা তার বন্ধু/বান্ধবী কে নিজের ছেলের সম্বন্ধে বলছে। মা ছেলেকে বলেছে,
"now ya see nothin's impossible ... you can be a president one day... from now on, you better not get grades below A, B, or C."
আমারও মনে হয় ওবামা ইস অ্যাস ওয়াইট অ্যাস মাই নেক্সট ডোর নেইবর। মা সাদা হওয়াও হয়ত ওয়াটসন বলবে, ঐ হাফ জিনের জন্যই এদ্দুর এসেছে। যথেষ্ট ঠিকঠাক পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছে, বড় হয়েছে সাদা ঠাকুমার কাছে, বাবা কেনিয়ার লোক, কালো, কিন্তু হার্ভার্ডে পড়াশোনা করা। হিস অ্যাক্সেন্ট ইস ওয়াইট, হিস বডি ল্যাঙ্গুএজ ইস ওয়াইট, হিস পলিটিক্স ইস ওয়াইট। মনে পড়ে নিশ্চয়ই, প্রাইমারির আগে, ইয়ং কালোদের হঠাৎ করে মরালিটির স্পীচ দিয়েছিল? আর এইবার কেরি, গোর, হিলারি, যেই দাঁড়াত, জিতত। এই ইকোনোমির ধ্বসটা নামার আগে ম্যাকেইন আর ওবামা ভালোই নেক টু নেক ছিল অনেক জায়গায়, এইটা হবার পর আর কোনো চান্স ছিলনা।
কিন্তু তাও দিনের শেষে দেখতে পাই, এবং মানতেই হয়, color, just color, is much deeper than skin.
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন