২ নং পয়েন্ট কিস্সু বুঝলাম না। আইসক্রীম চকোলেট বালিহাঁস কুকুর।
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৫৮ | 76.247.246.200
হ্যাঁ ভাবছি ঐ কুকুর বেড়াল নিয়ে যায় যে খাঁচায়, তাতে করে দেশী হাঁস নিয়ে আসব পরের বার।
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৫৪ | 76.247.246.200
এই দেখ! তেকোনার তো পুরো গোড়ায় গলদ!! সব ছেলে হাঁস ! এই নিয়ে তুমি মেয়েকে কি শেখাবে? তোমার কি, আমারই চিন্তা হচ্ছে! সব ছেলে হাঁস হলে, পৃথিবীর বাকি হাঁসগুলো আসছে কোদ্দিয়ে?
pi | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৫০ | 128.231.22.89
আমি যথারীতি অনেক কিছু বুঝি নাই। তার অনেক কথাই পিনাকীদা ও পিপি কয়ে দিয়েছে। তাও বলি। পয়েন করে। ১। শুধু শরীর করা হেতু মনের অবসাদ এত চিন্তার বিষয় আর নিকষিত হেম প্রেমে পড়ে রজকিনীর অন্তরে ব্যথা ও তদহেতু অবসাদ হইলে সে অবসাদের বুঝি কোনো কৌলীন্য নাই ? নাই ? নাই ?
২। আর আইসক্রিম চকোলেটের বাড়বাড়ন্ত নিয়েই যদি আপত্তি থাকে , তাইলে শুধু সেই দোষে নিজে দুষ্ট হবার জন্য ই তেকোনাদির ঐ বালিহাঁস , কুকুর ইত্যাদি ঃ)))
৩। আর এক শরীর থেকে অন্য শরীর যাওয়াযাওয়ি নিয়ে এত ভ্রূ ও নাসা কুঞ্চন, মন থেকে আরেক মনে অশরীরী ওড়াউড়ি নিয়ে নো প্রবলেমো ? কেন ? কেন ?
৪। পেটে খিদে থাকলেও শরীর লাজ রাখতে বলছো।তাইতো ? কিন্তু খালি পেটে থাকতে তো গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট থেকে স্বামীজী এবং আমার মা সকলেই বারণ করেন। তাইলে? তাইলে ?
৫। আইনক্সের বাথরুমে চুমু খেয়ে পেট ভরানোটাও ঐ অ্যাডভেঞ্চার থেকে ই নয় কি ? অ্যাডভেঞ্চারেচ্ছা নিয়ে এত আপত্তি হলে তাইলে বাথরুমের বাইরেও প্রহরা মোতায়েনের দাবী তোলা হউক। হউক । হউক।
৬।আপত্তি যদি 'ইটস কুল, লেট্স গো ফর ইট' অ্যাটিচুড নিয়েই হয়, এই অ্যাটিচুড নিয়ে কোনো 'মূল্যহীন' ক্রিয়া নিয়ে হয়, তো তোমার বলবে 'শরীর মাখামাখি' মূল্যহীন, আমি বলবো ঐ অ্যাটিচুড নিয়ে বহুমূল্য শপিং মলে ঘোরাঘুরি,বহুবিধ ব্র্যান্ড ভূষিত হয়ে বাইকে ওড়াউড়ি , এসব ও আমার কাছে 'মূল্যহীন' লাগে। এগুলো বন্ধ করার জন্য ও জনমত গড়তে বের হই ? হই ? হই ?
৭।তারপর নিজেই লিখে দিয়েছো, আপনার ১৭ তেও হত না, ৩৪ এও হয়না, মন ছাড়া শরীর করার ইচ্ছা। তাহলে এরকম অনেক ১৭ ই এখনো নিশ্চয় আছে, যাদের সেরকম ইচ্ছা টিচ্ছা হয়। এবার এও বলেছো, ১৭ তে কাউকে ভালোবসলে শরীর স্বীকার করতে পারা খুব মুশকিল ছিল সুযোগের অভাবে। নিজেই এটা নিয়ে হা হুতাশ করলে। আর এখন এই সুযোগ তোমার মেয়ের জেনেরেশন পাচ্ছে বলেও হায় হায় করে চলেছো। হা হতোস্মি !
৮। ষোলো-সতের বয়সদের্কে কন্ডোম বিক্রি করা ব্যান করা নিয়ে এক ই দাবী তুল্লে না ? আছা, কি করা যায় ? মানে কোন কোন ক্রাইটেরিয়া স্যটিসফায় করলে এগুলো বিক্রি করা যাবে ? একটা কোয়েশ্চেনেয়ার রাখা যেতে পারে। সম্পর্কে কাট শতাংশ মনের কাটফে বিক্রি অ্যালাও করবে সেটা ডিসাইড করো। একটা বুকলেট বানানো যেতে পারে। চাইকি তার একটা বাই কালার প্রচ্ছদ ও থাকতে পারে। সেখেনে আমাদের চোখ টেপা প্যাঁচার সাথে , ঐ এইবার যেখানে জীবুদার লাইনটা আছে, সেটা কেটে শশীবাবুর বাণী বসিয়ে দিলেই হবে।
৯।ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ জানাতেই পারো। কিন্তু, ' ইচ্ছে আছে, টাকা আছে, ইচ্ছুক বন্ধুর শরীর আছে, তাই যৌনতা আছে - চলে না। এটা মাত্রাবোধ। ' এরকম 'চলে না' টাইপস নিদান হাঁকাও বোধহয় চলে না। হাঁকলে সেটাকে নিন্দুকে মরাল গার্জেনগিরি বলবে। অশিক্ষিত লোকজন, বলা যায় না, মরাল মাসিমাগিরিও বলে ফেলতে পারে ঃ)
১০। আর লেখার থাকলেও লিখবো না। দশের বেশি পয়েন লিখতে গুরুর মানা আছে। আজ অব্দি কোনো ফর্দে পাই দশের বেশি পয়েন করেনি। শমীক জানে। ঃ)। দরকার হলে ওরকম ফর্দ আরো দশটা করেছে :-P আমার ঐ মসীলিপ্ত পিপীলিকার হন্টন ফন্টের হস্তলিপিতেও মাধ্যমিকের প্রতিটা পরীক্ষায় এক্সট্রা পাতা লেগেছিল। এমনকি, এমনকি অঙ্ক ও ঃ( একটা মাত্রাবোধ থাকা উচিত। পনেরোতে হয়নি বলে কি তিরিশে হবে নি ? ঃ)
san | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৫০ | 123.201.53.4
দুএকটা হাঁস পোষো না কেন?
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৫০ | 122.163.79.7
ওগুলো সব ছেলে হাঁস। ডিম দেয় না।
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৪৪ | 76.247.246.200
আরে দ, আমি যে কবে থেকে হাঁসের ডিম খুঁজে যাচ্ছি, এ মরার দেশে পাই নাই ঃ-( হাঁসের মাংস বিক্রি হয়, ডিমগুলো কি করে কে জানে!
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৪৩ | 122.163.79.7
ঃ-))) সেই ভালো।
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৩৯ | 76.247.246.200
ধুর তেকোনাকে প্যারালাল প্রসেসিং ভার্সাস সিরিয়াল প্রসেসিং কেউ বুঝিয়ে দাও। সব গুলায়ে গ্যাসে।
Ishan | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৩৮ | 173.26.17.106
মেয়ে ওরকম ভাবে প্রেগন্যান্ট হলে বাপ-মা চাপ খাবেই। সব দেশেই খায়।
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৩৭ | 76.247.246.200
আর ইয়ে মানে, মানুষ যতবার কম্মটি করে, এবং যতবার প্রেগন্যান্ট হয়, সেই রেশিওটি দেখলে ঐ হিন্দি সিনেমার মত এক রাত কাটালাম পরেরদিন "ম্যায় তুমহারি বাচ্চে কি মা বননেওয়ালি হুঁ" এরকম কেস যে কি জালি সেতো বুঝতেই পারেন।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৩৭ | 122.163.79.7
উঃ আবার!!! আজ সক্কালটা পুরো দুকুর হয়ে গেল। ধুস্স্স্স আমি বিয়ে নিয়ে বলিনি কিছুই। আমি খালি বলেছি যে মানসিক সম্পর্ক ছাড়া টুপটাপ শুয়ে পড়াটা সুবিধাজনক হয়েছে এই পিলগুলো ওভারদ্যাকাউন্টার হওয়াতে। আর সেটা যতই তোমরা এটা ওটা বলে ডাইভার্ট করো, যা হয় তা হবেই এই থিওরিতে হচ্ছেই। আমি কমিটমেন্টের কথা বলেছি। হ্যাঁ, প্রেমজ না হয়ে অ্যারেঞ্জড ম্যারেজে মানসিক ব্যাপারটা অনেক পরে আসে, কিন্তু কমিটমেন্ট থাকে। প্রেমে কমিটমেন্ট থাকে বিয়েতেও থাকে। এমনকি বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কেও কমিটমেন্ট থাকে। কিন্তু ওয়াননাইটস্ট্যান্ডে থাকে না। আর এই ও-দ্যা-কা পিলসগুলো ওয়াননাইটস্ট্যান্ডকে জনপ্রিয় করছে। এবার আমার একটা প্রশ্ন, এই যে মাত্রাবোধ নিয়ে এত খিল্লি, তো আমাদের মধ্যে কজন আমাদের ভালোবাসার মেয়ে/পুরুষটিকে প্যারালালী আরো পাঁচজনের সঙ্গে শুতে দেখে হাসি মুখে জিগাবো "এই, আইপিল খেতে ভোলো নিতো?' বা "এই, কন্ডোম ইউজ করেছিলে তো?"
a x | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:৩৩ | 76.247.246.200
প্রেগন্যান্ট যাতে না হয় তারজন্য স্কুলের লেভেল থেকে সেক্স-এডুকেশন, ক¾ট্রাসেপশনের ব্যবহার, এগুলো নিয়ে বাবা মা, ডাক্তারের সাথে খোলাখুলি আলোচনা। আমার কাছে এগুলো সল্যুশন। মাথা ব্যাথা হতে পারে বলে মাথাটাই কেটে বাদ দেবার পক্ষে আমি নেই।
d | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:২৪ | 59.161.44.162
ভাল কথা মনে করিয়েছে। আজ কটা হাঁসের ডিম নিয়ে আসতে হবে "ডিলাইট' থেকে।
santanu | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:২৩ | 82.112.6.2
কাল রাতে একটা ডাউট রেখে গেসলাম, সকালে দেখলাম, কেবল শমীকের একটা পোস্ট। সে ও মনে হল চাপেই আছে।
আমার কথা বাদ দিন। এই দেশের কোন বাবা মায়ের ১৮ বছরের মেয়ে, খেলছে, পড়ছে, টুক করে ওয়ান নাইট সেরে নিচ্ছে - বেশ। সে প্রেগন্যন্ট হয়ে ফিরে এলে, বাবা মা চাপ না খেয়ে ব্যপারটা কি ভাবে ম্যানেজ করবে??
তবে মনে রাখবেন এটা দেশের কথা জিগেস করছি - বিদেশে শুনেছি এমন Unwed mother দের স্টেট সাহায্য করে, দু একবার Exam না দিলেও পরে চাকরি বাকরি খুজে নেওয়া যায়, অতএব সে গপ্পো থাক।
আমার নতুন বিবাহিতদের নিয়েও একই রকম প্রশ্ন আছে। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজে বিয়ের চব্বিশ কি আটচল্লিশ কি বাহাত্তর ঘন্টার মধ্যেই 'প্রেম' 'ভালবাসা' 'টান' এসব জন্মে যায় ?? অটোমেটিকালি? না প্রেম ভালবাসা জন্মানোর জন্য ওয়েট না করেই লোকে শরীর টরীর করতে শুধু করে?
ছিঃ , মাত্রাবোধের কী অভাব ! ;-)
d | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:৪০ | 121.245.137.224
তবে পুরানো বিবাহিতদের নিয়ে সর্বানির অ্যানালিসিসটা খাসা। ঃ)
d | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:৩৩ | 121.245.137.224
*সর্বানি
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:২৯ | 122.163.79.7
ঠিক আছে। যদি হটমলের দায়িত্ব কেউ নেয় তো আমি লিস্টির দায়িত্ব নিলাম। এবার কেউ সে দায়িত্ব কেউ নিল কিনা জানলেই আমি শুরু করব
d | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:২৮ | 121.245.137.224
সর্বনি,
ছেলেমেয়েদের ব্যাগ থেকে কন্ডোম বেরোলে "ডিপ্রেসড' হবেই বা "মাথা খারাপ' করবেই এমনটা কেউ বলে নি। তেকোনাও বলে নি, ইপ্পিও না, অক্ষও না।
Ishan | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:২৬ | 173.26.17.106
কখন যে লিখব এসব।
তেকোনা কেঃ লিস্টি করা যাবেনা কেন, করা যাবে তো। যদি হটমলের দায়িত্ব কেউ নেয়।
অজ্জিতকেঃ কোড রিপোজিটরি বানানো, শেয়ার করা সবই তো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কেউ না নামালে কি হবে? এক শমীক ছাড়া সেটা কেউ করেনি।
কিন্তু শমীককে এই প্রোজেক্টে ছাড়া যাবেনা। পোষ্কার কথা।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:১৬ | 122.163.79.7
খবদ্দার! এইনিয়ে আর এক লাইন লিখতে হলে নিজের নামে একটা কুকুর আর একটা বালিহাঁস পুষে একটাকে অন্যটা দিয়ে খাওয়াবো। সিরিয়াসলি। বাদ্দাও প্লিজ ঃ-))
pi | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:১৩ | 128.231.22.89
আরে ! কি কান্ড ! বলতে না বলতে। তাইলে পেয়ালা হাতেই বরং সঙ্গে থাকো ঃ)
pi | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:১১ | 128.231.22.89
ভাগ্যে ঘুমিয়ে পড়েছ, নইলে আর ঘুম হত ই নি ঃ) ঐ পোস্ট পড়ে তো আরো আরো অনেক অনেক কোশ্চেন বুদ্বুদিয়ে উঠলো ! তারা ক্রমে আসিতেছে। ঘুমুতে ঘুমুতে আর সঙ্গে থাকতে বল্লুমনি। ;)
আসলে ঘুরে ঘুরে আর বেড়িয়ে হাঁফ ধরে একটু ঝিমুতে এসেছিলাম। এখন আসি গে যাই।
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:৫২ | 92.225.4.213
নিজের *যৌনতার মুখোমুখি হোক।
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:৫২ | 92.225.4.213
(আগের পোস্টের কন্টিনিউয়েশন)ঃ-
আমার বোধবুদ্ধি মতে, কিশোরী কন্যার বা পুত্রের ব্যাগ কি প্যান্টের পকেট থেকে কণ্ডোমের প্যাক বেরোল তো সেই নিয়ে অযথা ডিপ্রেশড না হওয়া বা মাথা খারাপ না করা। ১৬-১৭ র আমাদের তুলনার আজকের ১৬-১৭ রা অনেক, অনেক বেশি পরিণত বুদ্ধির এবং কনফিডেন্ট। ওদের উপর ভরসা রাখতে শিখুন। ছেলেবেলায় আমরা সবাই পুতুল বা ব্যাট বল খেলেছি। ওদের খেলাটা হয়ত অন্যরকম। বাট লেট দেম এক্সপেরিমেন্ট, লেট দেম এঞ্জয়। হ্যাঁ প্রিকশন এবং সেফটি সম্পর্কিত জ্ঞান ও গাইডেন্স অবশ্যই জরুরী, সেটুকু মাথায় থাকুক। কিন্তু ওরা নিজেকে চিনুক, নিজের শরীরকে জানুক, নিজের মুখোমুখি হোক। একদিন ঠিক মানুষটির মুখোমুখি যখন হবে মাত্রাছাড়া ভালবাসতে সেদিন এরা কার্পণ্য করবে না - এটা আমার বিশ্বাস।
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:৩৭ | 92.225.4.213
বিলেতের (অ)-সভ্য লিবেরাল হাওয়ায় লকলকিয়ে বেড়ে ওঠা কতিপয় ভারতীয় বংশদ্ভূতদের দেখেছি যাদের এনারাই মায়ে বাপে তাঁদের দেশী কাউন্টারপার্টদের মত বিশুদ্ধবাদী বা গেল গেল রব না তোলায় ছেলেমেয়ে বাকী বিলিতী বেগুনদের মত 'নর্ম্যাল' ভাবে বড় হয়, ডেটিং-এ যায়, পিয়ার প্রেশার কি অন্য চাপের চাপে শরীরি সম্পর্কে জড়ায়, পার্টিতে বা ডিস্কে হট গাল বা গাইয়ের সাথে মুলাকাত হলে আর তেমন তেমন মনে ধরলে টুক করে ওয়ান নাইট স্ট্যাণ্ডও সেরে নেয়। এদের সত্যিই কোন মাত্রাবোধ নেই, নেই মন বলে কোন বস্তু। এভাবেই এরা বড় হয় আর কি আশ্চর্য্য, একদিন প্রেমেও পড়ে। আবার একদিন সে প্রেম ভাঙ্গে, আমার আপনার মতই এরাও যন্ত্রণা পায়, ভেঙ্গে পড়ে আবার উঠে দাঁড়ায়, অপেক্ষা করে আবার কোন বিশেষ মানুষটির জন্য। এত শতর মধ্যেও দিব্যি পড়াশুনা করছে (ভারতীয় মা-বাবা সে এনারাই হলেও এইটিতে খুব লক্ষ্য রাখেন), হাইস্কুল পেরিয়ে ইউনিতে ঢুকছে, গ্র্যাজুয়েট হচ্ছে, চাকরী বাকরি খুঁজে নিচ্ছে.... তা এরা কি হাজারটা অনুশাসনের মধ্যে বড় হয়ে ওঠা আমার আপনার থেকে খুব আলাদা কিছু? ও, এদের মায়ে বাপে কোনদিন গেটের বাইরে কণ্ডোম কি আই পিল নিয়ে দাঁড়িয়েছে বলে তো শুনি নি ঃ-)
pinaki | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:৩৬ | 131.151.102.250
হনুদার ৪ঃ৫৮ র পোস্টটা বড় পছন্দ হয়েছে আমার। ঃ-) আরো কিছু সিন কল্পনা করা যায়। যেমন, মেয়ের স্কুলের বন্ধু বাড়ীতে এসেছে। তারা মেয়েটির ঘরে দরজা বন্ধ করে গল্প করছে। মেয়ের মা একটু পরে চা দেওয়ার জন্যে ঘরে ঢুকবেন। প্লেটের উপর ক্যামেরা ফোকাস হতে দেখা যাবে সেখানে চা, চানাচুর আর একখানি কন্ডোম।
অথবা অন্যথাও হতে পারে। মা কেবল চা ও চানাচুর দিয়ে চলে এলেন। খানিক পরে ছেলেটি চলে গেলে মা দেখলেন মেয়ের মুখভার। জিগ্গেস করায় আদুরে মেয়ের ক্ষোভ - ""তুমি বেমালুম ভুলে গেলে? ""
h | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:১১ | 61.95.144.10
শিবুদার পোস্ট টা ব্যাপক , পুরো রিভারস এঞ্জিনীয়ারিং করলেন, তারপরে অ্যালগো পেলেন, তার পরে নানা ভুল বার করছেন ঃ-))
h | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:০৫ | 61.95.144.10
শিবুদার বেলায়, ক্লাউড কম্পুটিং এর কথা মনে রাখলে, বলতেই হয়, মেঘে মেঘে বেলা আদৌ নয়, মেঘে মেঘে কত খেলা ;-)
যে কোন অসব্য কথাকে রবীন্দ্রসঙ্গীতে পরিণত করা আমাদের কাছে কোন ব্যাপার না, এটা ছোটোবেলার ট্রেনিং।
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:০১ | 92.225.4.213
কমিটমেন্ট না থাকলে শরীরের ডাকে সাড়া দেওয়া যাবে না বা ভাল না বাসলে শরীর খুঁড়ে আনন্দ নেওয়া মানে মাত্রাবোধের অভাব পড়ে ভারী আমোদ পেলাম ঃ-) মাল্টিপল পার্টনার আর আনপ্রোটেক্টেড সেক্সের ব্যাপারে ডাক্তারী শাস্ত্রের মূল আপত্তি বোধহয় এইডস আর এসটিডি জনিত। শরীর থেকে শরীরে ভেসে বেড়ানোর সাথে ডিপ্রেশনের কি সম্পক্ক বুঝলুম না। লোকে তো কয় সেক্স ইজ আ পাওয়ারফুল অ্যান্টি-ডিপ্রেশন্ট। কেবলমাত্র শরীর জন্য কথাটা শুনলে অনেকেরই গা ঘিনঘিন করে। ঠিক। তা দশ বারো বছর কি তারও পুরনো বিবাহিত দাম্পত্যে অর্থাৎ কিনা সামাজিক ভাবে স্বীকৃত যৌনতায় স্বামী-স্ত্রী মিলিত হলে সেক্ষেত্রে মনের ভাগ কতটা জানতে ইচ্ছে করে। যা বুঝলাম এক্ষেত্রে শুদ্ধমাত্র শরীরে প্রয়োজনে শরীর জড়িয়ে গেলে পরিমিতির প্রশ্ন বোধহয় আসবে না কারণ ১। তারা বিবাহিত ১।১ অর্থাৎ কিনা তাদের মন মিলিত এবং এটা প্রশ্নাতীত ১।১।১ মানে কিনা সেই দশ বারো বছর কি তারও আগে বিয়ের সময় তো তাদের মনের মিলন নিশচয়ই হয়েছিল তাই তারা কমিট করেছিল ও অবাধ যৌনতার সার্টিফিকেট (কেবলমাত্র পরস্পরের সাথে) পেয়েছিল। এখন এই এক যুগ পরে তাদের সেই মন বেঁচে আছে কিনা সে কূটকচালীতে কিবা কাম। শুদ্ধমাত্র শরীরে খাতিরে তাদের শরীর জড়াতে পারে কারণ ওরা ২। ম্যাচিওর্ড ও পরিণত। ২।১ পোঁয়াপাকা টিনএজার গুনো একে তো অপরিণত তায় অবিবাহিত। ওরা শরীর নিয়ে খেলতে পাবে না।
ঃ-)
h | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:৫৮ | 61.95.144.10
কালকে র আর ভিকি আসার পর কেস টা কোথায় যাবে তাই ভাবছি।
এবং
গুরু র লিবেরেল আমরা বড় হয়ে সোমত্থ ছেলে মেয়েদের বাবা মা হওয়ার পরে , হয়তো দেখা গেল, পরীক্ষার হলের বাইরে যেমন ডাব আর সন্দেশ নিয়ে আগে লোকে দাঁড়িয়ে থাকতো, সেরকম বিভিন্ন আজব জায়গায়, গেটের বাইরে, তারা অনেকেই কনডোম আর আই পিল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। এটা নিয়েও তেমন চাপ নেই, আফটার অল কল্যাণমূলক। কিন্তু তার পরে যদি সাজিমাটি আর কুলফি বরফের মত সামান্য বিভ্রম হয় তাইলে কঠিন চাপ হবে, বিভিন্ন রোমাঞ্চকর বিপদের মুহুর্তে ছেলে মেয়েরা টিপিন বাক্স খুলে দেখবে, ব্যাকরুম সাপোর্ট হ্যাজ মিজেরাবলি ফেইল্ড।
pinaki | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:৪৫ | 131.151.102.250
ঃ-)
h | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:৪১ | 61.95.144.10
ও গুড। সরিল আর মন এসব থেকে একপাতা পিছিয়েই দেখি পটি। গুড। অন্ততঃ পারম্পর্যে ভুল নাই, ঠিক মত না হলে এই সব একজিস্টেনশিয়াল কোচ্চেন হবেই।
h | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:৩৭ | 61.95.144.10
ডিসাস্টার ঃ-) জিন্দেগী তে এই লুপ থেকে বেরোলে হয় ঃ-(
pinaki | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:৩১ | 131.151.102.250
এগজ্যাক্টলি। কন্ডোম ছাড়া সেক্সকে একদমই এনকারেজ করা উচিৎ নয়। এইসব ৭২ ইত্যাদিগুলো অত্যন্ত খতরনাক। ডাক্তারের প্রেস্ক্রিপশন ছাড়া এগুলো ব্যবহার করতে দেওয়াই উচিৎ নয়।
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:২৩ | 92.225.4.213
ষোল হোক কি ছাব্বিশ ছত্রিশ, ইউনিফর্ম অথবা শাড়ি সালোয়ার, কাউন্টারে গিয়ে ওপনলি কনট্রাসেপ চাইছে শুনলে খুশিই হব। তবে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ইমার্জেন্সি পিল বেচার পক্ষপাতী নেই। কারণ আর কিছু না, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। মুড়ি মুড়কির মত আইপি নেওয়া ঠিকও নয়। এদেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ইমার্জেন্সি পিলস তো দূর সাধারণ কনট্রাসেপটিভ পিলসও মেলে না। তা বলে তো আর লোকে নিরামিষাশী হয়ে বসে নেই। এই নিয়ে আমার একখান গপ্প আছে, বলে যাই। বর্ষশেষের পার্টি। রাতভর নাচাগানা, তুমুল হইহুল্লোড়। হুইস্কি, টেকিলা, রাম, জিন, ওয়াইন ইত্যাদি এক মস্ত গামলায় মিশিয়ে সেইখান থেকে লোকে ঘটি ঘটি গলায় ঢালছে। ভোর পার করে ঘরে ফিরে সেই যে বাত্থুমের বেসিনে উপুড় হলুম তা সে বিছানায় আর ফিরতে পাল্লুম না। দফায় দফায় উপুড় হয়েও শান্তি নেই। চোখ বন্ধ কল্লেই পৃথিবীটা বাঁই বাঁই করে ঘুরপাক খাচ্ছে, ওদিকে চোখ খুল্লেই ঘজনীর জিয়া খানের মত হাল - লাট্টু, ম্যায় লাট্টু। জল খেয়ে খেয়ে পেট জয়ঢাক করে ফেল্লাম তাতেও কাটা ঘুড়ির লাট খাওয়া বন্ধ হল না। দু তারিখ সকালে বেগতিক দেখে গুটিগুটি পায়ে গেলাম ক্লিনিকের ইমার্জেন্সিতে। কী ভীড়! কী ভীড়! বেশিরভাগই মেয়েরা আরো ভাল করে বল্লে কম বয়সি মেয়েদের ভীড়। এর সিগনিফিকেন্সটা অ্যানালিসিস করার অবস্থায় ছিলাম না নেহাত। যথাকালে আমার পালা তো এল। এক মাঝবয়েসী পিসিমা গোছের ডাক্তারনী। মিনমিন করে যেই না বলেছি পার্টিতে একটু বেশি ড্রিঙ্ক করে ফেলেছি, আর তাতে.... এই অবধি শুনেই না, বল্লে বিশ্বাস করবে না, সেই ডাক্তারনী কি চটান চটে গেল! খেঁকিয়ে উঠে খ্যারখেরিয়ে ঝাড়তে লেগে গেল আমায়! - "ড্রিঙ্ক করার সময় একটু খেয়াল রাখা উচিত ছিল। এতটা বেভুল হলে কেন। ছেলেরা তো ইররেসপন্সিবলই কিন্তু তোমার মাথায় রাখা উচিত ছিল। ইটস হাইলি ডেঞ্জারাস। তা এক্সাক্টলি কতঘন্টা হয়েছে? তুমি যদি এইচাইভি টেস্ট করাতে চাও তাহলে তোমাকে কিন্তু তিনমাস পরে আসতে হবে" ইত্যাদি ইত্যাদি। সে গজরগজর করেই চলেছে আর ইদিকে আমি একগাল মাছি নিয়ে হাঁ করে শুনে যাচ্ছি। খালি ঐ কয়েকটা শব্দ, 'ছেলেরা', 'ইরে্রসপন্সিবল' 'কত ঘন্টা', এইচাইভি' - মাথায় যেতে খটাং করে হাঁ মুখ বন্ধ করে এইবার আমার তিতকুটে হাসির পালা। তাকে যখন বুঝিয়ে বললাম যে ঐ পার্টি, ড্রিঙ্কিং অবধি ঠিক আছে কিন্তু তার পরের অবভিয়াস ব্যাপারটা আনফরচুনেটলি এক্ষেত্রে অবভিয়াস নয়, উল্টে অ্যালকোহলের ভূত ছাড়াতে আসা - তখন তার গালে মাছিঃ-) খুব খানিক সরি টরির পরে মার্জারিনের মত নরম হয়ে বলল - দেখেছ তো ওয়েটিং রুমটা? প্রত্যেক বছর নিউ ইয়ারের পরে এই এক ছবি। আইপির জন্য লাইন ইমার্জেন্সিতে। কিন্তু এসময় প্রায় সব্বাই ভেকেশনে। ইমার্জেন্সিতেও এত স্টাফ কোথায়? তা আমি বললাম সোজাসুজি ওভার দ্য কাউন্টার করে দিলেই তো হয়। তাতে সে ঘাড়নাড়া বুড়ির মত লটপট করে ঘাড় নেড়ে বলে না না ওটা সেফ নয়। তাছাড়া গোটা ডিসেম্বর জানুয়ারী তো পার্টি লেগেই থাকে। পপিন্সের মত টপাটপ আইপি গিললে ক্ষতি হতে পারে। আর অনেকেই আসে ফার্স্ট টাইমার বা কখনো কোনরকম পিলস না ব্যবহার করা মেয়েরা, এদের ফিসিক্যাল আনইসিনেস বেশী হতে পারে। উই হ্যাভ টু বি কেয়ারফুল। তারপর একটু চুপ করে চোখ মটকে যা বললেন পিসিমা সেইটাই মোক্ষম - উই অলোয়েজ ডিসকারেজ আনপ্রোটেক্টেড সেক্স। ইটস ডেঞ্জারাস। ডাক্তারের কাছে যাওয়া, ইমার্জেন্সিতে লম্বা লাইন লাগানো এসব হ্যাপা কার ভাল লাগে। যদি এ হ্যাপার কথাটা মাথায় থাকে তাহলে নেকস্ট টাইম ওরা ব্যাগে কন্ডোম রাখতে ভুলবে না। ঃ-)
pinaki | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০৪:১৫ | 131.151.102.250
কিন্তু শরিল টরিলের কথা বাদ দিয়ে, শুধু মনের প্রেম দিয়েই তো কত লোকের ডিপ্রেশন হয়ি গেল জেনারেশন আফটার জেনারেশন। সেই নিয়ে গান, গল্প, উপন্যাস, সিনিমা, লাটকও তো কম হল নি। এখুন মনের প্রেমের জন্যি ডিপ্রেশন হলি সেটা শুদ্ধ, শরিলের জন্যি ডিপ্রেশন হলি সেটা অশুদ্ধ - এরম কল্লি খেলুম না।
মনের আমরা কয়টুক বুঝি? শরিলের চাওয়াও কি একপ্রকার মনের চাওয়া লয় গো? শুনিছিলাম মানুশের মাথাই হল গে সবচে বড় যৌনাঙ্গ। শরিলে হাত বুলিয়ে যদি মনে আরাম হয়, আর এই হাত বুলুনির জন্যি যদি দুইজনেই সম্মত হয়, তাতে অসুবিধের্কি আছে? একদম কচি বাচ্চাদের নিয়ে সমস্যা, কারণ তারা এডস, প্রেগন্যান্সি, পিলের সাইড এফেক্ট - এসব জানে না। যারা সেগুলো জানে, তারা যা খুশি করুগ্গে। আমরা ভেবে করব কি? আগে বাবামারা এই একি যুক্তিতে ছেলেমেয়ের সম্বন্ধ করে বিয়ে দিতি বলত। তার পরের প্রজন্ম বল্ল ঠিকাছে, পেম কর, কিন্তু কলেজে গিয়ে, তারাগে নয়। এখুন বাবামারা বলছে - ঠিকাছে, পেম কর স্কুল থেকেই, কিন্তু সুদু পেমিকের সাথে শরিল কোর্বে। পেম হওয়ার আগে সুদু কৌতুহল থেকে কিচু কোর্বেনাকো । আমাদের ছেলেমেয়েরা যখন বাবামা হবে, তখুন তারা হয়তো তাদের ছেলেমেয়েদের বেলায় অন্যকিচু ভাব্বে।
(ডিঃ ডিডিদার স্টাইলে লেখার চেষ্টা করে ছড়িয়ে গেল। বুঝলাম ওটা ডিডিদাই পারে। ঃ-))
না, মাত্রাবোধ থাকা মানে শরীরে আপত্তি তা বলিনি। শরীর থেকে শরীরে ভেসে বেড়ানোয় আপত্তি। এটা কি সত্যি বুঝিয়ে দিতে লাগবে অল্প বয়সে বয়সে শুধু অ্যাডভেঞ্জারের লোভে, খুব অল্প আলাপে ছেলেমেয়েরা মিলিত হয় আকছার? এখোনো পর্য্যন্ত আইনক্সের বাথরুমে যারা চুমু খেয়ে খেয়ে পেট ভরাচ্ছিল তারা এখন এই পিলগুলো কিনে খাওয়ার সুবিধা নিতে গিয়ে শুচ্ছে নির্দ্বিধায়। নাইটক্লাবে দেখা হওয়া কমন বন্ধুর মাধ্যমে বন্ধুত্বর ঘন্টা তিনেক পরে শোয়া নিয়ে কোনো পক্ষেরই বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই। হ্যাঁ, আমরা ১৫ বছর আগে দই চন্দন কপালে লাগিয়ে মন্দিরে যেতাম না এ যেমন সত্যি, তেমন এক রাতের আলাপে শুয়ে পড়তাম না এটাও সত্যি। অন্ততঃ আমি নিজেকে বা আমার কোনো বন্ধুকে সেটা করতে দেখিনি। শরীরের ইচ্ছাতে মনের ইনভলভমেন্ট থাকলে শরীর আসাটা খুব স্বাভাবিক মনে হয় আমার। কিন্তু জাস্ট দুটো মানুষ একে অন্যের শরীরে হাত দিয়ে আরাম পাচ্ছে বলে দিচ্ছে এটা ভাবতে বিশ্রী লাগে বেশ। এবং সেটা সববয়সেই লাগে। খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে আমি ১৭-তেও কাউকে ভালোবাসলে সে ভালোবাসাকে শরীরে স্বীকার করতে চাইতাম (পারাটা খুব মুশকিলের ছিল সুযোগের অভাবে) ৩৪তেও তাই। কিন্তু মাত্রাবোধটা এটাই যে এখানে একটা কমিটমেন্টের ব্যাপার আছে। ৩৪/৩৫ বা তার চেয়ে বেশি বা কমের একজন মহিলা/পুরুষ সাধারণতঃ "দেখি না কেমন লাগে" বা "খুব ইচ্ছে করছে আজ তোকে পেতে" এই মানসিকতায় মিলিত হয়না তেমন। শরীরসুখের স্বাদ অবসাদ দুটোই তাদের মোটামুটি চেনা হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে তারা শরিরী হয় তখনই যখন মন জড়িয়ে যায়। কিন্তু ১৭/১৮-এ তা হয় না। আমার ১৭-তেও হত না (এটা এতবার লিখে নিজেকে কেমন ফ্লিনস্টোনের ছোটোবোন মনে হচ্ছে) ঃ-( তুমি এই মুহুর্তে কটা টিনএজার ছেলেমেয়ে দেখছ জানিনা, আমি দেখছি কিছু এবং এও দেখছি যে এদের মধ্যে প্রেমের সঙ্গে সঙ্গে শরীর আসেই, প্রেম না থাকলেও জাস্ট "ইটস ক্যুল" অ্যাটিচুডেও আসে। কারণ, 'কিছু হওয়ার' ভয় নেই আর। কিন্তু কিছু হওয়া মানে কি শুধুই প্রেগন্যান্ট হওয়া? আর কিছু না? হ্যাঁ, পিল পাবো, খেয়ে নেব, এখন শুই। গুড, শোয়া হল। পিল খাওয়া হল কিনে। এরপরের এফেক্ট কি হয়? শরীর হল কিন্তু বাচ্ছা হল না বলেই অনায়াসে এক শরীর থেকে এক শরীরে যাওয়া? না, জাজ করছি না কাউকে, কিন্তু এটা ফ্যাক্ট যে এই অ্যাভেলেবিলিটি আর ঐ গাটস মিলে কিছু মূল্যহীন শরিরী মাখামাখির সৃষ্টি করবে, করছে। আর তার ফল হচ্ছে ডিপ্রেশন, আইসক্রিম চকোলেটের বিক্রির বাড়বাড়ন্ত, এবং মানসিক অবসাদ। গাটস থাকা ভালো, কিন্তু সে গাটস যদি নিজের ক্ষতি ডেকে আনে তবে তা ভালো নয় মনে হয়। ব্যাঙ্ক ডাকাতি করতেও গাটস লাগে। যে করে তার টাকার দরকার বলেই করে, গাটস আছে বলেই করে কিন্তু তাই বলে কাজটা সমর্থনযোগ্য নয়। খুব স্পষ্ট করে বললে - ইচ্ছে আছে প্রেমিক আছে তাই শরীর আছে এবং শরীরের পরে আইপিল খেয়ে নেওয়া আছে - চলে কিন্তু টাকা আছে, ইচ্ছে আছে, ইচ্ছুক বন্ধুর শরীর আছে তাই যৌনতা আছে - চলে না। এটা মাত্রাবোধ।
pi | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০১:৩৯ | 128.231.22.89
তেকোনাদি, বল্লে যে, সবার ই মাত্রা বোধ দরকার। মানে শরীর টরীর করা উচিত না। বক্তব্যটা কি তাই ? ঃ)
আর গাটস আসছে, যা দরকার সেটা স্পষ্ট করে বলার, সেটা ভালো নয় কি ?
বুক পকেটের রেস্তর ব্যাপারে অক্ষদা যা বলে দিয়েছে, একমত।
আবাপ উল্লিখিত ঐ ট্রেন্ড নিয়ে আপত্তিটা ঠিক কোনখানে সেটাই বুঝতে চাইছি এবং পারছিনা। ওষুধের সাইড এফেক্ট্স নিয়ে আপত্তি উঠলে সেটা ভ্যালিড।
অবশ্য ই ঐ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারটা পরীক্ষিত না হওয়া, সেটা নিয়ে ক্রেতাদের ওয়াকিবহাল না হওয়া, কার শরীর কি প্রি কন্ডিশনে কি খাওয়া যায় বা না যায় জেনে মুড়ি মুড়কির মত এগুলো খাওয়া হলে সেটা উদ্বেগজনক। এগুলো নিয়ে আপত্তি উঠলে ঠিক আছে। সেজন্য ই তো জানতে চাইলাম, এদেশের ওষুধগুলো কি অনেক বেশি সেফ ? সেগুলো দেশে অ্যাভেলেবেল করা হোক। তবে এতো শুধু স্পেসিফিক্যালি এই ওষুধের বেলাতেই নয়, এমনিতেও বিদেশে কড়া রেগুলেটরি আইনে জেসব ওষুধ আটকা পড়ে, সেইসব প্রচন্ড এবং বাজে রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াকারী সব ওষুধপত্তর দেশে রমরমিয়ে চলে। শুধু ওটিসি ক্যানো, প্রেসক্রাইব্ড ওষুধ ও। লোকজন জানে ও না কি বিষ গিলে চলেছে। একটা রোগ সারাতে আরেকটা রোগ বাঁধিয়ে ফেলছে। একটা লম্বা লিস্টি ছিলোনা? এই সব ওষুধের ব্যবহার নিয়েও চেঁচামেচি হওয়া উচিত। ডাক্তাররাও কি আর সবসময় জানিয়ে দেন, খেলে কি ক্ষতি হতে পারে ইত্যাদি। নিজের ই দুটো অতি খারাপ অভিজ্ঞতা আছে এ নিয়ে। আর দেশে কোনগুলো প্রেসক্রিপশন ছাড়া পাওয়া যাবে না, সে নিয়েও বোধহয় তেমন কোনো কড়াকড়ি নেই। এটাও ভালো না।
kd | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ০০:০৩ | 59.93.255.12
বলা যায় না, ঐ সময় উনিও হয়তো বিনিপয়সায় রুগি দেক্চেন ঃ)
Tim | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৮ | 198.82.23.133
হুঁ এইজন্যই হয়ত ইন্দোদা লেখার টাইম পায়না।
Arpan | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৭ | 122.252.231.12
খালি তফাৎ হল আমরা বিনে পহায় ওভারটাইম খাটি! ঃ-(
Arpan | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৫ | 122.252.231.12
ডাক্তারদের অবস্থা দেখি আমাদের থেকেও করুণ। সাড়ে এগারোটার সময় ফোং করলাম বাবার শরীর খারাপ নিয়ে কথা বলব বলে। ভদ্রলোক বললেন কাইন্ডলি আধঘন্টা পরে করবেন? আমি এখন রুগি দেখছি!!!
Tim | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩২ | 198.82.23.133
আমাদের ছোটোবেলায় ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেপুলেদের হিংসে কত্তুম। না, ওরা কথায় কথায় প্রাইজ পায়। এদিকে আমাদের ইস্কুলে ফার্স্ট না হলে লবডঙ্কা। ভাগ্যিস এনারাই বন্ধুবান্ধব ছিলোনা। হাগু কল্লেই প্রাইজ পাচ্ছে দেখলে নির্ঘাৎ মানসিক অবসাদে ভুগতাম।
অবিলম্বে দেশে পটি পুরশ্কার চালু করা হোক। স্নোসেম আর ক্যাডবেরি স্পনসর। ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন