ছত্তিশগড়ে থাকতে আমি দুর গ্রামের মেলা বা সপ্তাহের হাটে যেতে খুব পছন্দ করতাম, উল্টোপাল্টা জিনিস কিনতেও।
Samik | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২৯ | 122.160.41.29
sbটা ছব্বানীই তো? আমি ছব্বানীর সাথে এক্কেবারে একমত। ঘুরেঘারে পাঁচটা দোকানে দরদস্তুর করে তারপরে আবার ব্যাকট্র্যাকে চুকলি কেটে (ঐ তো দাদা ওমুক দোকান এটা বারোশো টাকায় দিচ্ছে, নেহাৎ পছন্দের কালারটা পেলাম না তাই নিলাম না, আর আপনি বলছেন চোদ্দশো টাকা?) বার্গেন করে দোকানিং করায় যে কী সুখ ...
মোটরগাড়ি থেকে ফুলপ্যান্ট, সব এভাবেই কিনি। মেয়ের জামা জুতো মেয়ের অনুপস্থিতিতে আমার বউ কিনতে সহস পায় না, কারণ ও সাইজে গড়বড় করে, আমি স্রেফ ইম্যাজিনেশন পাওয়ারের জোরে ঠিক ঠিক সাইজ কিনে ফেলি। এমংকি বউয়ের সালোয়ার সুটও বেশ কয়েকবার বউয়ের অনুপস্থিতিতে কিনেছি, ডিজাইন বা রং নিয়ে কখনো শিকায়েত করে নি।
r | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২৭ | 198.96.180.245
তবে নতুন অচেনা শহরে শপিং/ উইন্ডো শপিং করতে আমার প্রবল উৎসাহ। মলে নয়। ট্র্যাডিশনাল বাজারে।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২৬ | 122.161.63.113
দুটো ওনিডা ঃ-)
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২৬ | 122.161.63.113
মিনিয়াপলিসের যাচ্ছেতাই বরফে বন্ধুরা মিলে ঠিক করলাম রোজ বিকেলে ঘন্টা দুয়েক মল অফ অ্যামেরিকায় হাঁটব। ক্যালরী ঝরবে, নয়নসুখও হবে। কয়েকদিনের মধ্যে টের পেলাম ঝরছে ডলার, পার্স থেকে, জমছে ক্যালরী, হলিডে সিজনে গুচ্ছের ভালোভালো খাবার খেয়ে খেয়ে। বোঝা গেল ঘোড়ার মত চোখের দুদিক কালো কাপড়ে আটকে না নিলে মলে গিয়ে ক্যালো ক্ষয় হয় না হয় না
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২৩ | 122.167.203.222
আমি শমীকের সাথে একমত।।আমার তো দারুন লাগে মত দিতে।।কোন ক্লান্তি লাগেনা ।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২১ | 122.161.63.113
শমীক = ওনিডা টিভি ঃ-))
shrabani | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:২০ | 124.30.233.102
তাই তো। যে সব জিনিস না ঘুরেঘারে কেনা যায় তার জন্য কে আর কষ্ট করে দোকানে যায় আজকাল, ফোনে বা নেটেই কেনা হয়ে যায়!
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:১৯ | 78.52.227.3
শমীক, তোমার কোন ক্লোন নেই? বা নিদেনপক্ষে যমজ? ঃ-)
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:১৮ | 78.52.227.3
ঘুরে ঘারে পছন্দ করে যদি না কেনা হল তো সে আর কি কেনা হলঃ-)
Samik | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:১৭ | 122.160.41.29
আমি আবার শপিং এবং উইন্ডো শপিং দুটোতেই বেশ উৎসাহী। আমার বউয়ের তাই আমায় নিয়ে কোনও চাপই নেই। র্যাদার আমাকেই কখনো কখনো টেনে আটকায় কোনও জিনিস কিনে ফেলার থেকে।
ট্রায়াল রুমের সামনে দাঁড়িয়ে দশ মিনিট অন্তর অন্তর কমেন্ট দিতেও মন্দ লাগে না। বেসিক্যালি শিল্পী মানুষ তো ...
shrabani | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:১১ | 124.30.233.102
পাগল! তবে আমি আজকাল এইসব ট্রায়াল রুমের বাইরে অল্পবয়সী ছেলেদেরই বেশী দেখি, এক একটা খুপরি আটকে ফ্যাশন শো চলতেই থাকে, আর অপরপক্ষ বেশ খুশী হয়েই আধোআধো স্বরে জাজমেন্ট দিতে থাকে।
Addressing a press conference after a party central committee meeting here, Karat in reply to a query on China claiming the northeastern state as its territory, said: "As far as our stand is concerned, Arunachal Pradesh is part of India".
হেডিং যাই হোক, লিংকটা দিলুম এই কারণে।
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:০৬ | 122.167.203.222
সবাই নিজে কেনার সময় ঐরকম ই করে।দেখে দেখে পছন্দ করে।গেলাম আর তুলে নিলাম এমন হয়না।ঘুরে ঘুরেই পছন্দ করে ।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:০৪ | 122.161.63.113
sbকে ডিট্টো। আমার উপায় থাকে না তেমন, যখন থাকে তখনো ভরসা রাখি না। আমাকে কি মানায় তা আমার চেয়ে ভালো কে বুঝবে? কনফিডেন্স ইজ দ্যা কি ইত্যাদি ঃ-))
Arijit | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:০২ | 61.95.144.122
যখন একটা ছিলো তখনও এই ফিলোজফি কাজ দিয়েছে। রয়্যাল কী-তে তিনি মার্কস অ্যাণ্ড স্পেন্সারে ঢুকে গেলেন, আমি ঋককে নিয়ে এদিক ওদিক ঘুরলুম, বাউন্সি ক্যাসলে চড়ালুম, ওই কয়েন ফেলা গাড়িতে চড়ালুম, বার্ডস অব প্রে দেখালুম...দিয়ে আধ ঘন্টা পর খোঁজ নিতে গেলুম। ঋক যখন একটু বড় হল তখন ওকেও মার্কস অ্যাণ্ড স্পেন্সারের বই-এর র্যাকের সামনে বসিয়ে দিলে ওখানেই বসে বসে বই ঘাঁটতো - আমিও কিছুক্ষণের জন্যে আউটডোর শপ ঘুরে আসতুম।
দুটো হলে এইটে করা যায় না।
aishik | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:০২ | 122.166.22.73
সাংঘাতিক আলোচোনা, আমার মার সাথে শাড়ি কিনতে গিয়ে আমার এরকম মনে হয়। বেশি না, শ দুএক দেখে কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমি ফাইনাল, ফাইনাল এসব হবে তাপ্পরে আবার নতুন করে শুরু, এইটাই চলে।
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৫৮ | 122.167.203.222
তাও কেউ সঙ্গে গেলে ট্রায়াল রুমের বাইরে বেরিয়ে তাকে কি এক্বার দেখাওনা? সত্যি করে বলে ফেলো সব্বাই
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৫৮ | 122.161.63.113
বোঝো! আরে সত্যি ঘটনা। মহিলা কুর্তি টানতে টানতে মাথা নিচু করে বেরিয়েই জিগিয়েছেন, খেয়ালই করেন নি কার "ওকে" ঃ-)))) সত্যিইই
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৫৬ | 78.52.227.3
হ্যাঁ, ঐ ট্রায়াল রুমের সামনে সার দিয়ে বলিপ্রদত্ত পাঁঠার মত মুখ করে বয়ফ্রেণ্ডগুনো কাতর মুখে দাঁড়িয়ে আছে এটা দেখলে সত্যি করুণা হয়। আর তাদের নাকের ডগা দিয়ে আমি যখন একলা একলাই এক বোঝা কাপড় জামা নিয়ে ঢুকি আমি নিশ্চিত ওরা আমায় খুব হিংসায়। উপায় থাকলেও ট্রায়াল রুমের সামনে কাউকে দাঁড় করানোটা প্রেফার করি না। কারণ মনে হয় আমাকে আমার চেয়ে ভাল করে কেউ চেনে না। কোনটা আমাকে মানাচ্ছে বা ভাল লাগছে না সেটা আমার চেয়ে ভাল কেউ বুঝবে না। কনফিডেন্ট। বাস।
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৫৫ | 122.167.203.222
কেনা র পরে অ্যাপ্রিশিয়েট করে কি হবে?যাদের বিরক্তি তারাও সেম কেস ই করে। এ আবার কি কথা।।যুগলে এক সাথে গেলে একসাথে ঘুরে একসাথে খেয়ে বাড়ি ফিরবে। তুমি তোমার মতন ঘোরো,আমি আঅমার মতন ,এই রকম কেমন যেন শোনায় ।
Arijit | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৯ | 61.95.144.122
অ্যাকচুয়ালি ওটা ব্ল্যাঙ্কেট কমেন্ট হিসেবে বলে দিলেই ভালো। এই কুচেকাঁচা থাকলে ঝামেলা বেশি, নইলে তুমি ঘুচ্ছো ঘোরো, আমি কফিশপে বসে বই পড়িগে - এটা ভালো আইডিয়া।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৮ | 122.161.63.113
আহা সে তো বটেই। কিন্তু ঐ অ্যাপ্রেশিয়েশনটা তো পরেও চলে ঃ-)। অবিশ্যি "তার চোখে নেমে আসা.. রঙে রঙে ভালোবাসা-র লোভ থাকতেই পারে। কিন্তু ওখানে যারা দাঁড়িয়ে থাকেন তাদের চোখে প্রভূত হতাশা, বিরক্তি আর অসহায়তাই দেখি ঃ-))
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৮ | 122.167.203.222
এটা কি গল্প না রিয়াল স্টোরি?
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৬ | 122.167.203.222
ভাল মতলব মাথায় এলোঃ)))।স্বামীরা বা প্রেমিকরা খরচ বাঁচাতে বলতে পারে,যে না ভাল লাগছেনা,সবেতেই এমন বলতে পারে।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৪ | 122.161.63.113
অরিজিৎ ঃ-))
এবছর পুজোর আগে শপিং-এর একটা এক্সপিরিয়েন্স মনে এল। সাউথ সিটির প্যান্টালুন্সের ট্রায়ালরুম.. লম্বা লাইন। মেয়েদের ট্রায়ালরুমের সামনেই ছেলেরাও দাঁড়িয়ে আছে প্রচুর। ট্রায়াল দিতে না, মতামত দিতে। এক মহিলা গোটা দশেক জামা কাপড় তুলেছেনে। তিনটে অ্যালাউড। কর্তার জিম্মায় বাকি জামাকাপড় আর দুটো কুচোকে সঁপে ট্রায়ালরুমে ঢুকলেন। বেরিয়ে এলেন, "কি গো? ঠিক আছে?" "হ্যাঁ, এটাই নিয়ে নাও" "আরে অন্যগুলো দেখি। তুমি ওদের দেখো, কোথায় চলে যাবে"... ঢুকে গেলেন বেরোলেন। শর্ট কুর্তি টাইপের কিছু একটা পরেছেন। নিচের দিকটা টানতে টানতে এসে দাঁড়ালেন "এটা ভালো না ওটা?" ততক্ষনে ঐ স্পটে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য একজনের সঙ্গীর উত্তর ঃ "আপ মুঝে পুছ রহি হ্যায়"?? মহিলার প্রথমে প্রবল ভ্যাবাচাকা অপ্রস্তুত আর তারপরেই কর্তাকে খুঁজে নিয়ে দাঁত কিড়মিড় "একট্টা কাজও যদি তোমায় দিয়ে ... ইত্যাদি ঃ-))
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৪৩ | 122.167.203.222
কেউ অ্যাপ্রেশিয়েট করলেই না কিনে সুখ ঃ))।।এতে প্রব ক্যা?
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৩৫ | 122.161.63.113
হ্যাঁ শপিং করতে হলে বন্ধু বা যার সঙ্গে খুশি সঙ্গে মলে যাও, ছড়িয়ে ছিটিয়ে যে যার মত শপাও, হয়ে গেলে একটা জায়গায় মিট করো। খেয়ে ফেরো। এটাই করি আমিও তবে ঐ ট্রায়ালরুমের ব্যাপারটা কলকাতায় বেশ বিরক্তিকর এক এক সময়। মেয়েদের ট্রায়ালরুমের সামনে তাদের পুঃ বন্ধু/স্পাউসেরা দাঁড়িয়ে থাকেন করুন মুখ করে আর মেয়েটি এক বোঝা জামা কাপড় তার হাতে দিয়ে যে কটা অ্যালাউড সেকটা নিয়ে ভেতরে ঢোকে আর পরে বেরিয়ে এসে এসে জিগায় কেমন লাগছে ঃ-((
Arijit | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৩২ | 61.95.144.122
কি কমপ্যাটিবিলিটি। পরের বার ইন্টারভিউয়ে এসব জিগ্গেস করে নেবো;-)
g | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:৩০ | 122.167.203.222
কিশোরী মেয়েদের নিয়ে বাবা মার চিন্তা স্বাভাবিক। দিনকাল যা হচ্ছে,আরো অনেক কিছুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে ।।আমাদের যুগ থেকে এখনকার যুগ সম্পূর্ন আলাদা।
r | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:২৯ | 198.96.180.245
আমরা কেউই শপিং করতে ভালোবাসি না, দরকার ছাড়া। লাইফে এই লইয়া কোনো চাপ নাই।
shrabani | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:২৬ | 124.30.233.102
আমিও নিজের শপিং একাই করি বা করতে ভালবাসি কারণ আমি সময় নিয়ে দেখেশুনে ঘুরেঘারে জিনিস কেনা পছন্দ করি। ঐরকম একটা ইনটারেস্টিং কাজে সাথের লোক পাশে দাঁড়িয়ে চরম বোর হচ্ছে/হাই তুলছে/এক্সিটের কাছে দোকান থেকে বেরনোর জন্য রেডি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে .... দেখলে মেজাজ খাট্টা হয়ে যায়। তাই আমরা বাজারে বা শপিং মলে গিয়ে আলাদা আলাদা ঘুরে বেড়াই, হয়ে গেলে ফোন করে নিই।
Arijit | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:২৩ | 61.95.144.122
এই চমকানো-টা অগ্নিকন্যা ইশ্টাইলের না হলেই মঙ্গল;-)
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:২১ | 122.161.63.113
হ্যাঁ, ঘজনীতে জিয়া খান আছে। নিঃশব্দে প্রায় ঃ-)
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:১৮ | 122.161.63.113
sb, পোস্টটা যেহেতু আমার পোস্ট রিলেটেড তাই উত্তর দিচ্ছি-
১। আমি নিজেও ঐ দিদির ডিপ্রেসনের কারণ শুনে হেসে ফেলতে যাচ্ছিলাম লিখেছিলাম। আর এই ধরণের ডিপ্রেসন হামেশাই দেখি/ শুনিও। 'বিয়ে করে ছেলে বউয়ের ভেড়া হয়ে গেল'টাও ডিপ্রেশনজনিত খেদোক্তি। আর সেটা শুধু গল্পের বইয়েই থাকে না ঃ-)
২। আর, নিজের ক্ষেত্রে বলেছি আমার মেয়ে যদি আই পিল খায় তো থমকাবো, চমকাবো, তারপর কি করব জানিনা। থমকানো, চমকানো আর ডিপ্রেসড হওয়া এক না। যদি ডিপ্রেসড হইই তো এই ভেবেই হব যে মেয়ে, মেয়ে হয়ে যতটা বড় হয়েছে, আমি মা হয়ে তত বড় হইনি। কারণ সত্যিই জানিনা কিভাবে রিয়্যাক্ট করব।
ডিপ্রেশনের কারণ আছে কি নেই তা জানিনা। কেউ হলে বা না হলেও কিস্যু বলার নেই। তবে ২৪-র ঘন্টার (এই আলোচনার) রিপোর্ট বলছে কিছু মা বাবা এখোনো জানেননা কিভাবে এগুলোকে হ্যান্ডেল করতে হয়। আমারই মত। ডিপ্রেশন নেই, কনফ্যুশন আছে কারুর কারুর। আমরই মত। তবে যদ্দিনে মেয়ে বড় হবে তদ্দিনে কিছু দেখে আর কিছু ঠেকে শিখে যাবো নিশ্চই ঃ-))
স্যান, ইদানীং আমারে উদেশ্যহীন, হ্যাফাজার্ড ও র্যাণ্ডম শপিং তথা উইণ্ডো শপিংএ পেয়েছে। এবং নিজের এক্সপি থেকে বলছি - ব্যাপারটা সত্যি নেশার মত। ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে এ দোকান সে দোকান ঘুরে ঘুরে হাজারটা অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্তর নেড়ে ঘেঁটে ট্রায়াল রুমে ট্রাই করে সুন্দর সুন্দর ছেলে মেয়ে দেখে (অবশ্য শীতকালে দৃষ্টিসুখ হয় না তেমন) শেষটায় হিজিবিজি খেয়ে পেট ঢাক করে হাই তুলতে তুলতে বাড়ি ফেরায় যে কি সুখ কি বলব। তবে ঠেকে দুটি জিনিস শিখেছি। ১। কিছুতেই কখনই কোন পুরুষসঙ্গীকে সাথে নিতে নেই। 99.99% কেসে আনন্দ মাটি। ২। উইণ্ডো শপিংএ একইরকম উৎসাহী মেয়ে বান্ধবী সাথে থাকলেও মাঝেসাঝে চাপ হয়ে যায়। সে চায় ওমুক দোকানে যেতে আমি চাই অন্যটায়। অথবা সে এক দোকানে গিয়ে ফ্রীজশট হয়ে যায় আমি হয়তো তখন সেখান থেকে বেরনোর জন্য আনচান।
তবে ২ নং টা ম্যানেজবল। ১ নং টা ইমপসিবল। বেস্ট আপনা হাথ জগন্নাথঃ-)
Arpan | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৫২ | 216.52.215.232
হতি পারে। একবার দেখে কনফার্ম কোর্বো।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৪৮ | 122.161.63.113
নরেন্দ্রপুর ব্লাইন্ড অ্যাকাডেমীর ছেলেদের জন্য অডিও সিডি বানাচ্ছি কিছুদিন হল। ওদের লাইব্রেরীতে যে গল্পের বইগুলো আছে সেগুলোই বেশি রেকর্ড করেছি। শিবরাম, আশাপূর্ণা, লীলা মজুমদার আছে কিছু। আর কিছু চীন দেশের উপকথা, রাশিয়ার উপকথাও। কিছু ভালো শিশু/কিশোর সাহিত্যের সাজেশন চাই যা বাংলায় লেখা এবং বইগুলো পেতে খুব বেশি ঘোরাঘুরি করতে হবে না
sb | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৪৭ | 78.52.227.3
দমদি,
আমার পোস্টে কণ্ডোমের/আই-পিলের প্যাক লিখতে চেয়েছিলাম। আই-পিলের কথাটা মিস হয়ে গেছে। তবে ব্যাগ থেকে কণ্ডোমের প্যাক বেরোলে ডিপ্রেশনের একটা খবর তো তেকোনাই জানিয়েছিলেন। 29th Oct, 12.17 PM - আমার এক বন্ধুর দিদি মাঝে কিছুদিন খুব ডিপ্রেশড ছিলেন। কারণ জানলাম তার ক্লাস টেন পড়ুয়া ছেলের ব্যাগে কণ্ডোম পেয়েছেন তিনি।
মানে দেশে এমন লোক আছেন (এবং আমার ধারণা এঁরাই সংখ্যাগুরু) যাঁরা ছেলেপুলের ব্যাগ কি পকেটে কণ্ডোম বা কনট্রাসেপটিভের প্যাক পেলে ডিপ্রেশড হন।
তেকোনার সম্ভবতঃ একটি কিশোরী কন্যা আছে। কারণ তার প্রসঙ্গে উনি লিখেছেন যে - 29th oct, 12.46 PM - সে ১৭-য় যদি কনট্রাসেপ্টিভ নিতে থাকে তাহলে কি করব তাও জানা নেই। 29th oct, 9.15 PM - আমার কুচিটি আমার থেকে পয়সা নিয়ে ম্যাড অ্যাঙ্গেলস না কিনে পিল কিনে খেলে, হ্যাঁ, চমকাবো, থমকাবো।
এই পোস্টগুলো পড়ে আমার মনে হয়েছে যে কাল যদি উনি জানতে পারেন যে ওনার কিশোরীটি কনট্রাসেপটিভ বা পিলস নিচ্ছে তো উনি হয়তো চাপ খাবেন। সেই প্রসঙ্গেই 'ডিপ্রেশড' বা 'মাথা খারাপ' কথাদুটো লিখেছিলাম।
অ্যাইয়ো অপ্পন, ঘজনীতে আলবাত জিয়া খান আছে। আসিন তো নায়িকা। কিন্তু জিয়া খান তো সেই ডাক্তার মেয়েটা যে আমীরের কেস ফাইলটা রিওপেন করিয়ে স্টাডি করছিল। মেডিক্যাল কলেজ ফেস্টে সেই তো স্টেজে নাচছিল লাট্টু, ম্যায় লাট্টু।
Arpan | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৪৫ | 216.52.215.232
স্টোয়িক ঃ-))
Arpan | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৪৪ | 216.52.215.232
অফিসের বাগানে স্প্রিঙ্কলার দিয়ে জল দিচ্ছে। লোকজন নাকে রুমাল চাপা দিয়ে যাচ্ছে। সন্দেহ হচ্ছে ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের কাজ খুব এফিশিয়েন্টলি হচ্ছে। ;-)
(যত ভাবি এই নিয়ে আর কথা বলব না .....)
stoic | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৪৪ | 160.103.2.224
আমি গুরুতে অনেক শব্দ পড়ে ব্যাপক ঘাবড়ে যাই, অন রেগুলার বেসিস। এই যেমন কোন একটা টই তে 'হুটার' শব্দ টা দেখলাম। আমি 'হুটার' বলতে যা জানি, আর লেখক যা রেফার করছেন, সম্পূর্ণ আলাদা।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৩৯ | 122.161.63.113
ঃ-))
r | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৩৯ | 125.18.104.1
আজ গল্পটা পড়লাম। ভালো হয়েছে।
tkn | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:২৯ | 122.161.63.113
ঃ-)
r | ৩০ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:২২ | 125.18.104.1
এই ফাফ কথাটা আমি অনেক সময়ই তাড়াহুড়োয় অন্য কিছু পড়ি আর ঘাবড়ে যাই।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন