শেষ কবিতাটি বেশী ভালো লেগেছে।
'অন্ধকার প্রজাপতি' কবিতাটাই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগল।
খুব ভালো লাগলো। অক্ষর, অন্ধকার প্রজাপতি মনে থাকবে।
'ফোয়ারা' , 'কালো লজেন্স' আর 'অন্ধকার প্রজাপতি' এই তিনখানা লেখা খুবই ভালো লাগলো । বিশেষত 'অন্ধকার প্রজাপতি' এমন একটা অনস্তিত্ত্বের জায়গায় নিয়ে আসে আমাদের !! এই কবিতাটা পড়ে জেগে ওঠে তীব্র নিরাপত্তাহীনতা । যে ভয় মৃত্যুর । যে ভয় চলে যাওয়ার । অনস্তিত্ত্বের আগে 'হালকা' শব্দটার ব্যবহার এমন একটা eerie অনুভূতি তৈরি করল যার শিরশিরে হিমভয় থেকে পাঠক মুক্তি পাবে না হয়ত। ভালোবাসা নেবেন , দাদা ।
প্রতিটি কবিতা আমার ভালো লেগেছে। অক্ষর আর অন্ধকার প্রজাপতি অনবদ্য৷ আমার ভালোবাসা এই লেখাগুলোর প্রতি
প্রতিটি কবিতা সহজ শব্দ ও সিনট্যাক্স-সম্বলিত, অথচ, গভীর, সেহেতু, রহস্যময়।
মণিশংকর বিশ্বাসের কবিতা পড়ে বরাবর আমার মনে হয়েছে এক নির্জনতার অভিমুখে চলে যেতে চাইছি, অথচ সেই জায়গাটা রিচ করতে পারছি না। ফলে, অদ্যাবধি কোনো কবিতা পড়ে তীব্রতম আনন্দ পেয়েও পাঠ-প্রতিক্রিয়া, ভয়ে, লিখতে পারিনি। কে জানে, মনে হয়েছে, হয়ত আমি এই কবিতার পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে অক্ষম। অথচ তার কাছে চুপ করে বসে থাকতে পারি।
ভাষাকে নীরব করে দেওয়ার মতো, এক কারু আছে লেখাগুলোতে। পড়ার পর অনুভবের এক সিঁড়ি নেমে যাচ্ছে এক গহীন আবিস্কারের দিকে।। শুভেচ্ছা কবিকে।
কী চমৎকার সব কবিতা। এদের অনুভবের প্রশস্ত উঠোন, ছোটো ছোটো শব্দের খেলা, অব্যর্থ শরসন্ধানের মতো, এইসব ছেড়ে সংকীর্ণতায় আর ফিরতে ইচ্ছে না করাই স্বাভাবিক। তবুও ফেরা যেমন অমোঘ, এই টুকরো ছবিগুলোকে স্মৃতির ভেতর জারানো লেবু আচারের মতো সংরক্ষণও তাই।
কবিতাগুলো ভীষণ ভালো লাগল। সহজ সত্যের দিকে খুলে গেল ফেরার পথ।
প্রতিটি কবিতাই সুন্দর। শেষ দুটি অপূর্ব।
অসামান্য কবিতা সব