এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • i | unkwn.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১০:৩০83477
  • লেখা হিসেবে ভালো তো বটেই। দৃষ্টিকোণ সবই অত্যন্ত আন্তরিক। তবে বিস্তারিত একটি লেখার দরকার ছিল মনে হয়।
  • S | unkwn.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১০:৫৭83478
  • দারুন হয়েছে লেখাটা। মিস করেছি, মিস করছি, মিস করবো।
  • Tim | unkwn.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১১:২৫83479
  • পাই, লেখার শুরুর দিকটা ঘেঁটে গেছে। একটু দেখো।
  • Tim | unkwn.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১১:২৯83480
  • বেশ খানিকটা আপলোড হয়নি ঃ-)
  • গুরুচণ্ডা৯ | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০২:০২83481
  • ঠিক করা আছে।
  • dc | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০২:৫৬83482
  • একটা সময়ে জানে ভি দো ইয়ারো আর মার্ক্স ব্রাদার্স বারবার করে দেখতাম। কিছুদিন পরপরই একটু জানে ভি দো ইয়ারো আর একটু ডাক সুপ বা একটু হর্স ফেদার্স দেখে নিতাম। অথচ প্রথমদিকে যখন জানে ভি দো ইয়ারোর নাম প্রথম শুনেছিলাম তখন অনেকদিন সিনেমাটা দেখিনি, কারন নাসিরুদ্দিন শাহ ছিল, তাই ধরেই নিয়েছিলাম আঁতেল মার্কা সিনেমা হবে। তারপর বোধায় টিভিতে একদিন থোড়া খাও আউর থোড়া ফেকো সিনটা দেখেছিলাম, তারপরেই পাড়ার দোকান থেকে ক্যাসেট নিয়ে এসে সিনেমাটা দেখে ফেলি। হিন্দি সিনেমার মধ্যে এটা আর দিল চাহতা হ্যায়, এই দুটো সিনেমা বোধায় সবচেয়ে বেশীবার দেখেছি (শোলে ছাড়া, অবশ্যই, আর অমিতাভের ডনও অনেকবার দেখেছি অবশ্য)। আর নাসিরুদ্দিন শাহরও যে দুতিনটে সিনেমা দেখেছি তার মধ্যে এটা একটা (আরেকটা বোধায় আ ওয়েডনেসডে)।
  • কল্লোল লাহিড়ী | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০৪:৪০83483
  • লেখাটি ফিরিয়ে দেয় এমন এক ছবির ঘরানায় যেখানে আমরা অনেক দিন আর বিচরণ করিনা। সত্যিই তো ক্যামেরা হয়েছে অনেক। ঝট করলে এখন দৃশ্য জগৎ হাতের মুঠোয়। সম্পাদনা বলতে নিজেরই ল্যাপটপ। কিন্তু ভাবনা চিন্তা গুলো আর দানা পানি পাচ্ছে না। কাজেই সম সময় সেই ভাবে প্রকাশ পাচ্ছে কই আমাদের ছবিতে? একদল আছেন যাঁরা ফেস্টিভাল গুলোর জন্য ছবি বানাচ্ছেন। পুরষ্কারের হাতছানি আছে সেখানে। ছবির চিত্রভাষাই সেটা মনে করায়। আর একদল জনপ্রিয় পরিসরে। তার মধ্যেও একটা দুটো উজ্জ্বল তারা খসার মতো ছিটকে আসে সাদা পর্দার গায়ে। কুন্দন শাহকে অবশ্য এই দুই পরিসরের কোনটাতেই আটকে রাখা যাবে না। তিনি এই তথাকথিত দুই উজ্জ্বল বৃত্তের বাইরে। তিনি প্রান্তিক। যে ধরনের বিষয় তাঁর চিত্রভাষার ভিত্তিভূমি রচনা করে সেই ধরনের বিষয় এখন আর কেই বা ঘেঁটে দেখে? দেখার সাহস পায়? রিস্ক নেয়? আপোষের আঙুল গুলোকে আজ কজনই বা আমরা পুড়িয়ে নিতে চাই? মারাত্মক এক আপোষহীন লড়াইয়ের আখ্যান হাসির প্রতিটা দৃশ্যে মুড়ে সেই সময়ের সমাজ বাস্তবতাকে ফুটিয়ে তুলতে চায় জানে ভি দো ইয়ারো। ঠিক তেমনি নুক্কড় এমন একটা জন সমাজকে প্রতিস্থাপিত করার জন্য প্রতিরূপায়িত করে যেখানে সঙ্গবদ্ধতা আর বেঁচে থাকাটাই প্রাধান্য পায় প্রতিদিনের ছোট খাটো নানান রঙ বেরঙের ঝামেলার মধ্যেও। মনে রাখতে হবে সেই সময়ে দূরদর্শন সবে হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগোতে শুরু করেছে। আর আমাদের কাছে 'নেশন' নামক বস্তুটি কী হবে সেটাও কাঁটাছেঁড়া চলছে পুরোদমে। সেই সময়ে দাঁড়িয়ে নুক্কড় যাদের কথা বলে আজকের টেলিভিশন তাদের ভুলেও মনে করতে চায় না। কেন? তার অনেক কারণ জড়িয়ে আছে মার্কেটে। পণ্যের বিকিকিনিতে। হাজারটি টিভি চ্যানেলের নিজস্ব স্ট্র্যাট্রেজিতে। সবচেয়ে বড় কথা কুন্দন শাহকে স্বীকার করা বা না করা এই সময়ের ইন্ডাস্ট্রির, ইতিহাসের, দৈনন্দিন জীবন যাপনের বড় কথা নয়। বড় কথাটি হল আমরা তাঁকে অস্বীকার করতে পারবো না। ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করবো। ভুলিয়ে দেওয়ার নানা রকমের হাতছানি দেবো। কিন্তু তাঁর এতোদিনের অদ্ভুত নীরবতা আমাদের প্রশ্ন করবে। আগেও করেছিল। এখনও করবে। ইতিহাসে করবে। ইন্ডাস্ট্রিতে করবে। তাঁর যারা বন্ধুরা বেঁচে আছেন তাদের করবে। যে প্রতিষ্ঠানে তিনি ফিল্মের জন্য নাড়া বেঁধেছিলেন সেখানেও করবে। আমরা যারা লিখবো। পড়াবো। স্ট্যাটাস দেবো তাদেরও করবে। আর এখানেই তাঁর জিৎ। অবহেলিত, উপেক্ষিত, এবং আরও নানান কিছুর পরেও এক আপোষজীনতার জিদ। শ্রদ্ধা।
  • শিবাংশু | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০৬:২৫83487
  • বাহ...
    আমি একটু আগের লোক। কুন্দন শাহ সম্বন্ধে যখন প্রথম সচেতন হই, তখন 'নিজে' সংসার করা শুরু করেছি। একটা প্রত্যন্ত ছোট্টো শহরে। একটি শিশুকন্যাও এসে গেছে। যাকে বলে 'আটে-দাল কে ভাও', সেটা জেনে ফেলেছি মোটামুটি। সত্যি কথা বলতে কী, আমি 'জানে ভি দো ইয়ারোঁ' পরে দেখেছি। কুন্দন শাহের সিরিয়লগুলো'ই আগে দেখা। তাদের কন্টেন্ট ছিলো একান্ত পরিচিত। আমরাও মফস্সল শহরের বাংলা মিডিয়ম, মধ্য-নিম্ন-মজুর-মাস্টার সমাজের লোক। সেই সময় অপ্রতিদ্বন্দ্বী দূরদর্শন, নতুন খেলনা দেখার ঝোঁক, চকচকে প্রসাধিত ফিল্মি ইল্যুশন থেকে একটু হটকে এবং আই পি টি এ মুম্বাইয়ের উস্তাদদের হাতে গড়ে ওঠা হিন্দি সিরিয়লের একটা অন্য ভিজ্যুয়ালের জগৎ। অবলীলায় দর্শকের আনুগত্য একেবারে বেঁধে ফেলেছিলো। একনায়কতন্ত্রী ব্যবস্থা থেকে আমলাতন্ত্রী ব্যবস্থা, ইন্দিরার মৃত্যুর পর রাজীব। পরিবর্তিত আর্থ-রাজনৈতিক ডায়নামিক্সগুলির চাপে মধ্যবিত্তের দুনিয়া দ্রুত বদলে যাচ্ছিলো। নুক্কড় বা ওয়াগলে, সার্কাস বা ইয়েহ জো হ্যাঁয়... সে সময়ের দর্শকরা অনায়াসে নিজেদের চিহ্নিত করতে পারতো।'বিশেষ' না হওয়াটাই বিশেষত্ব ছিলো কুন্দনের। জানে ভি দো... দেখেছি তিন-চার- বছর পর। তাও স্ক্রিনে নয়, টিভিতে। কিন্তু এই ছবিটির যে চমকটা সেসময় অন্য কারো কাছে পাইনি, সেটা অপ্রত্যাশিত ব্ল্যাক হিউমারের তীক্ষ্ণতা। তার পরেও খুব বেশি এদেশি ছবিতে দেখিনি। প্রথম ভিসিআর নেবার পর জানে ভি দো... আর পথের পাঁচালির ক্যাসেট একসঙ্গে। না, কোনও তুলনামূলক কিছু নেই। জাস্ট বারবার দেখার ইচ্ছে।

    আমারও মনে হয় ওঁকে এই মূহুর্তে কেউ মিস করবে না। যাঁরা স্মরণ করছেন, স্মৃতি থেকেই করছেন। তাঁর থেকে নতুন কোনও প্রত্যাশা তাঁদের ছিলোনা। অধিকাংশ ছবিকরদের সঙ্গেই এরকম হয়ে থাকে। ব্যক্তিগত আমি তাঁর ছবির সঙ্গে 'বেড়ে' উঠিনি। আগেই 'বড়ো' হয়ে গিয়েছিলুম। নস্টালজিয়া নয়, এই মানুষটির কাজে আকৃষ্ট হয়েছিলুম। নির্বিশেষ মধ্যবিত্তের যা যা বিশেষত্ব, নীতি-দুর্নীতির দোলাচল, কমন সেন্স আর নিরুপায় আপোসের বন্ধন, সব মিলিয়ে তিনি আমাদের মনে আছেন। থাকবেনও....
  • de | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০৬:৫৮83484
  • লেখাটা খুব ভালো লাগলো -

    তাই ইউটিউবে খুঁজে দেখবো কুন্দন শাহের কাজ -

    আমার এসবের কোনটাই দেখা নেই -
  • | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ০৭:৪৯83485
  • কি ভীষণ একাত্ম বোধ করলাম লেখাটার সাথে। ওয়াগলে কি দুনিয়া, নুক্কড়, জানে ভি দো ইয়ারো আমাদের মত কতজনের যে বেড়ে ওঠা বয়সটার সাথে কত হেরে যাওয়া মুহূর্তের সাথে জড়িয়ে আছে --- মুহূর্তগুলোকে হুশ যাঃ করে উড়িয়ে দেবার সাথে জড়িয়ে আছে ---
  • Arpan | unkwn.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০১৭ ১১:৩৪83486
  • আহ, কত পুরনো সব স্মৃতি। তার সাথে টিমের লেখা।

    কভি হাঁ কভি না -র উল্লেখ আশা করেছিলাম।
  • | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ০২:১৯83494
  • পিনাকী
    যে যুগে ফ্লিপকার্ট পরের দিনই ডেলিভার করে দিত হাঁচোড় পাঁচোড় করে, তখন আমি নুক্কর আর ইয়ে যো হ্যায় জিন্দেগি পুরো স্রট কিনেছিলাম। এখনও পাওয়া যায় নিশ্চয়
  • dc | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ০২:৫০83489
  • Weekend at Bernie's ১৯৮৯ এ রিলিজ হয়েছিল, জানে ভি দো ইয়ারো ১৯৮৩ তে। তবে উইকেন্ড বা মাই কাজিন ভিনির মতো লো প্রোফাইল মজাদার সিনেমা অনেকদিন দেখিনা।
  • | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ০৫:২১83495
  • সেট
  • pinaki | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১০:২৪83490
  • খুবই সুন্দর লাগলো লেখাটা। আবার দেখতে ইচ্ছে হল ঐ সিরিয়ালগুলো। ওগুলো কোথাও পাওয়া সম্ভব?
  • de | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১১:১৮83491
  • এইসব সময়ে আমার বাড়িতে টিভি ছিলো না - সেভাবে দেখলে দেখা যাচ্চে আমিই সবচে' ব্যাকডেটেড লোক গুরুর! ১৯৯৪ এ বাড়িতে টিভি এয়েচে -
  • b | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১১:৩৬83492
  • কিন্তু তখন তো বাড়িতে টিভি না থাকলে অসুবিধা ছেলো না। টিভি/টেলিফোন/ফ্রিজ ব্যাভার করতে না দিলে প্রতিবেশী হয়েচে কি কত্তি?

    ১৯৯৪-এ টিভি, ১৯৯৬-এ কেবল।
  • sm | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১২:০২83493
  • আমাদের টিভি আসে ৮৩ সালে এশিয়াডের আগে।ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট ।কিন্তু কি বিশাল ব্যাপার!হামলোগ,বুনিয়াদ,নুক্কড় ,রজনী,রামায়ণ ,মহাভারত- সব দেখেছি।মানে চেটে পুটে!
    কিন্তু ওই সময়ের আবহ,পরিবারের সকলে মিলে দেখা,পরের এপিসোডের জন্য অধীর অপেক্ষা -এগুলো তো আর ফিরে পাবোনা।
    এখন এগুলো ইউ টিউব এ দেখলে হয়তো পানসে লাগবে। আগের দেখা স্মৃতির আমেজ টুকু নষ্ট হয়ে যাবে।
    এই ভয়ের জন্য ইউটিউবে সার্চ করিনা।
  • MR | unkwn.***.*** | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১২:৫৮83488
  • "জানে ভি দো ইয়ারো" এক হলিউড মুভির ছায়ায় নির্মিত "Weekend at Bernie's"। খুঁজে দেখ্লে সব ভালো হিন্দি কমেডি ই হলিউডের রিমেক অথবা ইন্স্পায়ার্ড হয়েচে।
  • Tim | unkwn.***.*** | ২০ অক্টোবর ২০১৭ ০৬:১৫83496
  • সবাইকে পড়ার জন্য অনেক ধন্যযোগ। অর্পণকে, এই লেখায় কভি হাঁ কভি না'র উল্লেখ নেই, তার একটা কারণ হলো এটি লেখার প্রথমাংশ। এটি জে প্রথম ভাগ তার উল্লেখ নেই কারণ কবে সেকেন পাট লেখা হবে জানা নাই। তবে ইচ্ছে আছে শিগ্গির পরের অংশ লেখার। সেটা লেখার সময় ইন্দ্রাণীদির কথামত আরো বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করবো।
    প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছিলো কুন্দন শাহ'র প্রথম জীবন থেকে নুক্কড় পিরিয়ড খুব তাৎপর্য্যপূর্ণ, তাই সেখানে ফোকাস করেছিলাম।
  • aranya | unkwn.***.*** | ২১ অক্টোবর ২০১৭ ০১:৪৩83499
  • খুবই ভাল লাগল লেখাটা। প্রিয় সিরিয়াল ছিল “ইয়ে যো হ্যায় জিন্দেগী”, “নুক্কর"।

    আম্রিগায় বহুদিন আগে 'ট্যাক্সি' নামে একটা সিটকম দেখতাম, সেটাও সাধারণ লোক - ক্যাব ড্রাইভার-দের নিয়ে।

    গরিব গুর্বো, আম আদমী -কে নিয়ে সিরিয়াল আজকাল তেমন আর হয় না মনে হয়
  • aranya | unkwn.***.*** | ২১ অক্টোবর ২০১৭ ০১:৪৪83500
  • টিম, আরও বেশি বেশি লেখ :-)
  • i | unkwn.***.*** | ২১ অক্টোবর ২০১৭ ১২:২৩83497
  • টিম,
    প্রথম যখন পড়েছিলাম, তখন কিছুটা যে আপলোড হয় নি তা জানা ছিল না; দ্বিতীয় পর্ব ও যে আসবে তা আজ জানলাম। সব মিলিয়ে আমার প্রথম দিনের মন্তব্য এই মুহূর্তে মূল্যহীন।
    আর ইয়ে আমার মন্তব্যকে কেউ এত গুরুত্ব দিলে, একটু লজ্জা লাগে আর কি..

    তুমি তোমার নিজের মত লিখে চলো।

    শুভেছা-
  • i | unkwn.***.*** | ২১ অক্টোবর ২০১৭ ১২:৩১83498
  • শুভেচ্ছা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন