এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  রাজনীতি  বুলবুলভাজা

  • শ্যামাপ্রসাদ: সত্য ঘটনা অবলম্বনে

    অভিরূপ গুপ্ত
    আলোচনা | রাজনীতি | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ | ২৯১৪৮ বার পঠিত | রেটিং ৪.৩ (৭ জন)
  • প্রথম ভাগ | দ্বিতীয় ভাগ
    কে ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ? কী ছিল তাঁর ভূমিকা, রাজ্যের ক্ষেত্রে? দেশের ক্ষেত্রেই বা কী ভূমিকা ছিল বাংলার ব্যাঘ্রপুত্রের? এই নাতিদীর্ঘ নিবন্ধে তুলে ধরা হয়েছে বিভিন্ন তথ্য, ভেঙে ফেলা হয়েছে তৈরি করা সত্য, যা প্রচার করে চলেছে গেরুয়াবাহিনীর উচ্চতম মহল, যে চ্যালেঞ্জহীন মিথ্যেকে সত্যি ভেবে গিলে ফেলছেন অনেকেই।

    পঞ্চাশের মন্বন্তরের প্রকোপ তখন তুঙ্গে। কমিউনিস্ট পার্টির পি সি যোশীর আহ্বানে দুই তরুণ চষে বেড়াচ্ছেন সারা বাংলা। সুনীল জানার হাতে রয়েছে ক্যামেরা আর শিল্পী চিত্তপ্রসাদ সঙ্গে নিলেন তাঁর স্কেচবুক। উদ্দেশ্য, কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র "পিপল'স ওয়ার" পত্রিকার জন্য দুর্ভিক্ষের ভয়াবহতাকে নথিবদ্ধ করা। ঘুরতে ঘুরতে চিত্তপ্রসাদ এসে পৌঁছলেন হুগলি জেলার জিরাটে, ইচ্ছে ছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটে দর্শন করা, আর নিজের চোখে দেখে নেওয়া 'বেঙ্গল রিলিফ কমিটি'র প্রধান নিজের গ্রামে ত্রাণের কী ব্যবস্থা করেছেন।

    বলাগড় অঞ্চলের মধ্যে দিয়ে জিরাটের দিকে হেঁটে যাওয়ার সময় চিত্তপ্রসাদ দেখলেন যে, গত বছরের বিধ্বংসী বন্যার পর পরই এই দুর্ভিক্ষ একেবারে শিরদাঁড়া ভেঙে দিয়েছে এলাকার মানুষের। রাজাপুর গ্রামের ৫২টি পরিবারের মধ্যে ততদিনে কেবলমাত্র আর ৬টি পরিবার রয়ে গেছে। এদিকে আবার অধিকাংশ গ্রামবাসী শ্যামাপ্রসাদের নাম না শুনলেও, প্রত্যেকেই জানালেন যে "আশুতোষের ছেলের" থেকে ছিটেফোঁটা সাহায্যও পাননি গ্রামের মানুষ। বরং সরকারের তরফ থেকে মাস দুয়েক খাবারদাবার পেয়েছেন তাঁরা, আর খাদ্যশস্য এবং সামান্য আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন কমিউনিস্ট পার্টি, ছাত্র ফেডারেশন, মুসলিম স্টুডেন্টস লিগের ছাত্রদের উদ্যোগে। শ্যামাপ্রসাদের রিলিফ কমিটি দেশের নানাপ্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ডোনেশন পেয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেই টাকা যে এই অঞ্চলের মানুষের কাজে লাগেনি তা একনজর দেখেই বুঝে গেলেন চিত্তপ্রসাদ। কিন্তু জিরাটে পৌঁছে যা দেখলেন, তা সত্যি মেনে নিতে পারেননি তিনি। দেখলেন দুর্ভিক্ষ-পীড়িত বাকি গ্রামের মতনই আশুতোষের আদি বাড়ির ভগ্নপ্রায় অবস্থা আর তার মধ্যেই, ওই দুর্ভিক্ষের বাজারে, শ্যামাপ্রসাদ তৈরি করছেন প্রাসাদোপম বাগান বাড়ি। সেখানে আবার মাঝেমাঝেই ছুটির দিনে কলকাতা থেকে বন্ধু-বান্ধব এসে ফুর্তি করে সময় কাটিয়ে যান।

    ১৯৪৩ সালের এই দুর্ভিক্ষ কিন্তু খরা বা অনাবৃষ্টি বা খারাপ ফসল হওয়ার কারণে হয়নি, হয়েছিল সম্পূর্ণভাবে ব্রিটিশ সরকারের গাফিলতিতে। একেই জাপানের কাছে বার্মার পতনের ফলে সেখান থেকে চালের আমদানি বন্ধ হয়ে গেল। তার ওপর যুদ্ধের সৈন্যদের জন্য জমা করা হয়েছিল প্রচুর খাদ্যশস্য এবং বাকি যা ফসল ছিল তার সুষম বণ্টন করা হল না বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে। কলকাতা শহরের বাসিন্দাদের জন্য এবং কলকারখানার শ্রমিকদের জন্য চালের বন্দোবস্ত হলেও, খাবার পৌঁছল না রাজ্যের অন্যান্য অঞ্চলগুলিতে।  এর সঙ্গে শুরু হল মজুতদারদের চালের কালোবাজারি যা খাদ্যদ্রব্যের দাম নিয়ে গেল গরিব মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। খাবারের অভাবে গ্রামবাংলার মানুষ চলে আসতে লাগলেন শহর কলকাতায়। প্রতিদিন মৃতদেহের সংখ্যা বাড়তে লাগলো শহরের রাস্তাঘাটে। কলকাতা শহরের এই চরম দুরবস্থার ছবি সরকারের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ছাপালেন স্টেটসম্যান সংবাদপত্রের সম্পাদক ইয়ান স্টিফেন্স। সেসব ছবি সাড়া জাগাল গোটা বিশ্বে। এই অবস্থায় সরকারি ত্রাণব্যবস্থা যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন বেসরকারি ত্রাণ শুরু হল শ্যামাপ্রসাদের পরিচালনায়। তিনি 'বেঙ্গল রিলিফ কমিটি' বা বিআরসির রিলিফ কমিশনার নিযুক্ত হলেন এবং এই দুর্ভিক্ষের হাহাকারের মধ্যেও সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করার সুযোগ ছাড়লেন না। ত্রাণকেন্দ্র স্থাপন করলেন কেবলমাত্র সেই সব গ্রাম এবং ওয়ার্ডে যেখানে হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। বিআরসির সঙ্গে সঙ্গে শ্যামাপ্রসাদের তত্ত্বাবধানেই তৈরি হলো হিন্দু মহাসভা রিলিফ কমিটি। বিআরসির উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও আর একটি কমিটির প্রয়োজনীয়তার কারণ হিসেবে বলা হল যে অনেক মানুষ চাইছেন যে তাঁদের দানের অর্থ যেন কেবলমাত্র হিন্দু মহাসভা মারফত খরচ করা হয়। কমিটির বক্তব্য ছিল, যেহেতু সরকারি ত্রাণকেন্দ্রের ক্যান্টিনগুলোতে বেশিরভাগ রাঁধুনি মুসলমান, তাই হিন্দুদের নাকি সেখানে খাবার ব্যাপারে আপত্তি আছে। হিন্দু মহাসভার নিজেদের ক্যান্টিনে কেবলমাত্র হিন্দুদের রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হতো । মহাসভার দাবি ছিল যে, রান্না খাবার না দেওয়া হলেও, মুসলমানদের পুরোপুরি বঞ্চিত না করে তাঁদেরকে দেওয়া হয় কাঁচা শস্য। সাংবাদিক টি. জি. নারায়ণ মেদিনীপুরে মহাসভার একটি হাসপাতালে গিয়ে দেখেন যে বাইরে হাজার হাজার মরণাপন্ন মানুষ থাকা সত্বেও, হাসপাতালের চল্লিশটির মধ্যে পনেরোটি শয্যা খালি। তবে গরিব রুগীর চিকিৎসা হোক না হোক, হাসপাতালের প্রত্যেকটি ঘর কিন্তু আলোকিত করে রেখেছে শ্যামাপ্রসাদের ফ্রেমে বাঁধানো পোর্ট্রেট।

    যে ভয়ঙ্কর সময়ে প্রায় ৩০ লক্ষ বাঙালি না খেতে পেয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন, সেই সময় শ্যামাপ্রসাদের দুশ্চিন্তার কারণ উচ্চবর্ণের আধপেটা-খাওয়া হিন্দু কী করে মুসলমান রাঁধুনির হাতের রান্না সরকারি ক্যান্টিনে খেতে পারেন। এর সঙ্গে সঙ্গে দুর্ভিক্ষের ত্রাণকার্য নিয়ে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলতেই থাকে - হিন্দু মহাসভাও আঙুল তুলতে থাকে মুসলিম লীগ নিয়ন্ত্রিত বাংলার গভর্নমেন্টের দিকে, তাদের বক্তব্য সরকারি ত্রাণকার্য্যে মুসলিম জনগণের প্রতি পক্ষপাতিত্ব স্পষ্ট ।  

    অথচ মুসলিম লীগের সঙ্গে হিন্দু মহাসভার সম্পর্ক কিন্তু খুব অল্প দিনের ছিল না। ভারতকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে ফেলার প্রতিবাদে ১৯৩৯ সালে যখন কংগ্রেসের নেতারা মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করেন, তখন হিন্দু মহাসভা মুসলিম লীগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জোট সরকার বানান সিন্ধ এবং উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে। ১৯৪১ সালে বাংলায় শ্যামাপ্রসাদ ফজলুল হকের মন্ত্রিসভায় অর্থমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন, সেই ফজলুল হক, যিনি বছরখানেক আগেই লাহোরে মুসলিম লীগের সভায় 'পাকিস্তান প্রস্তাব' গ্রহণ করার দাবি জানান। সাভারকার আর শ্যামাপ্রাসাদের নেতৃত্বে হিন্দু মহাসভা জোর কদমে চালাতে থাকে গান্ধীজির 'ভারত ছাড়ো' আন্দোলনের বিরোধিতা। ১৯৪২-এর ২৬ জুলাই বাংলার গভর্নর জন হার্বার্টকে চিঠি লিখে শ্যামাপ্রসাদ জানিয়েও দেন কংগ্রেসের এই আন্দোলন মোকাবিলা করার জন্য ঠিক কিরকম কড়া ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। তারপর ১৯৪৩এর ৩রা মার্চ সিন্ধের মন্ত্রিসভায় ভারতের মুসলমানদের জন্য যখন পৃথক রাষ্ট্রের দাবি পাস করা হয়, হিন্দু মহাসভা কিন্তু সরকার থেকে বেরিয়ে আসেনি এই প্রস্তাবের প্রতিবাদে।

    আজ থেকে বছর পাঁচেক আগে দিল্লির নেহেরু মেমোরিয়ালে শ্যামাপ্রসাদের ওপর একটি প্রদর্শনী আয়োজিত হয়। সেখানে অমিত শাহ তাঁর ভাষণে বলেন যে শ্যামাপ্রসাদ নেতৃত্ব দিয়ে থাকলে সমগ্র কাশ্মীর আজ ভারতের দখলে থাকত।

    প্রোপাগান্ডা এরকমই হওয়া উচিত - রাজনৈতিক সুবিধা পেতে যদি মিথ্যের আশ্রয় নিতেই হয়, তাহলে সেই মিথ্যাকে সুকৌশলে এমনভাবে পেশ করতে হবে কতকগুলো আংশিক সত্যকে পাশে রেখে, যাতে সত্যি-মিথ্যের ফারাকটুকুও আর করা না যায়। আসলে, কাশ্মীরের যতটুকুও আজ ভারতের দখলে আছে, সেটুকুও রয়েছে কিন্তু নেহেরুর জন্যই। কাশ্মীরকে স্বাধীন ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার কোনও তাগিদ হিন্দুত্ববাদীদের কোনকালেই ছিল না। বলরাজ মাধকের প্রচেষ্টায় আর এস এস-এর জম্মু শাখা স্থাপিত হয় ১৯৩৯ সালে আর কাশ্মীর শাখা ১৯৪৪এ। কাশ্মীরের ডোগরা পরিবার শুরু থেকেই এই প্রচেষ্টায় শরিক। প্রেমনাথ ডোগরা ছিলেন জম্মু আর এস এস-এর সঙ্ঘচালক, যিনি আবার ছিলেন জম্মু কাশ্মীর হিন্দু সভার একজন প্রধান সদস্যও। লোকসভাতে দাঁড়িয়ে সমগ্র কাশ্মীর ভারতের অধীনে না থাকার জন্য অমিত শাহের নেহেরুকে দোষারোপ করা যাঁরা শুনেছেন তাঁরা অবাক হবেন শুনে যে, দেশভাগ যখন একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে গেল ১৯৪৭-এর মে মাসে, তখন এই হিন্দু সভা কিন্তু মহারাজের পাশে থেকে ভারতে যোগদান না করে কাশ্মীরকে স্বাধীন রাখার জন্য সোচ্চার হয়েছিল।

    স্বাধীন ভারতের প্রথম শিল্পমন্ত্রী হিসেবে শ্যামাপ্রসাদের যে 'বিশাল অবদান' রয়েছে সে কথা নেহেরু মেমোরিয়ালের ওই প্রদর্শনীতে বেশ ফলাও করেই বলা হয়েছিল। এও দাবি করা হয়েছিল যে ভিলাই ইস্পাত কেন্দ্র গড়ে ওঠার পেছনেও নাকি তাঁরই হাতযশ। বস্তুত ভিলাই ইস্পাত কেন্দ্র স্থাপিত হয় ১৯৫৫ সালে আর শ্যামাপ্রসাদ মারা যান তার দু'বছর আগেই। সদ্য স্বাধীন ভারতের শিল্পায়ন শ্যামাপ্রসাদের হাত ধরে হয়েছে, এই ন্যারেটিভ বর্তমান সরকারের 'মেক ইন ইন্ডিয়া'র ছবি কিছুটা হলেও শক্তিশালী করবে ঠিকই, কিন্তু এই প্রদর্শনীর আগে পর্যন্ত নেহেরু-মহলানবীশ প্রকল্পের ধারেকাছে কোথাও যে শ্যামাপ্রসাদের আনাগোণাও ছিল, সে কথা কেউ বোধহয় ঘুণাক্ষরেও টের পাননি ।      

    এখানেই শেষ নয়। আর এক চমকপ্রদ ন্যারেটিভ তৈরি করা হয়েছে শ্যামাপ্রসাদকে ঘিরে - তিনি নাকি কলকাতা শহরকে বাঁচিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হওয়ার থেকে। বস্তুত এরকম কোনো প্রস্তাব কখনোই আসেনি। বরং বাংলার প্রধানমন্ত্রী সুহরাবর্দি আর শরৎ বোস, কিরণ শংকর রায়ের মতন কংগ্রেস নেতারা আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন বাংলাকে অবিভক্ত এবং স্বাধীন রাখার। অন্যদিকে আশুতোষপুত্র চেয়েছিলেন বাংলাকে দুটুকরো করতে - আর তাই মাউন্টব্যাটেনকে গোপন পত্র মারফত আর্জি জানিয়েছিলেন যে দেশভাগ না হলেও যেন অন্তত বাংলাকে ধর্মের ভিত্তিতে দুভাগ করা হয়।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে কি একবার প্রশ্ন করা যায় না, যে হিন্দু মহাসভার যদি প্রকৃতপক্ষেই আপত্তি ছিল দেশভাগ করা নিয়ে, তাহলে স্বাধীনতার পর শ্যামাপ্রসাদ নেহরুর মন্ত্রিসভায় যোগদান করলেন কেন? তাঁর রাজনৈতিক জীবনের এইসব অপ্রীতিকর সত্যিগুলো ধামাচাপা দিয়ে হিন্দু মহাসভার তখনকার কাণ্ডকারখানা বাঙালির কাছে গ্রহণযোগ্য করে শ্যামাপ্রসাদকে বাংলায় বিজেপির আইকন করে তোলার কাজটা খুব একটা সহজ হবে না। তবে পয়সার জোরে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে ডাহা মিথ্যেকে সত্যির রূপ দেওয়ার কঠিন কাজটা এই জাতীয় ফ্যাসিস্ট দলগুলি আগেও করে দেখিয়েছে। দেখা যাক, এক্ষেত্রে জল কতদূর গড়ায়।




    তথ্যসূত্র:
    1) Mukherjee Janam. 2011. "Hungry Bengal: War, Famine, Riots, and the End of Empire 1939-1946".

    2) Gondhalekar N. & Bhattacharya S. "The All India Hindu Mahasabha and the End of British Rule in India, 1939-1947". Social Scientist , Jul. - Aug., 1999, Vol. 27, No. 7/8 (Jul. - Aug., 1999), pp. 48-74. https://www.jstor.org/stable/3518013.

    3) Sen A. 2016. "Chittaprosad (1915-78)". Economic & Political Weekly. Vol. 51, Issue No. 10, 05 Mar, 2016. https://www.epw.in/journal/2016/10/letters/chittaprosad-bhattacharya-1915-78.html

    4) Joya Chatterji. "Bengal Divided: Hindu Communalism and Partition, 1932-1947". Cambridge University Press. https://books.google.co.in/books?id=iDNAQcoVqoMC&redir_esc=y

    5) Sharik Laliwala. Aug 08, 2019. "During the Quit India Movement, the Hindu Mahasabha Played the British Game". The Wire. https://thewire.in/history/quit-india-movement-hindu-mahasabha-british

    6) Chittaprosad. Jul 04, 2016 . "'Painful Sights': Chittaprosad on BJP Icon S.P. Mookerjee's Bengal Village". The Wire. https://m.thewire.in/article/history/painful-sights-chittaprosad-on-bjp-icon-s-p-mookerjees-bengal-village

    7) Sangeeta Barooah Pisharoty. Jul 07, 2016. 'In Search of Syama Prasad Mookerjee, the "True Patriot"'. The Wire. https://m.thewire.in/article/politics/search-syama-prasad-mookerjee-true-patriot

    8) A.G. Noorani. Nov 14, 2019. 'From Kashmir and 370 to Partition, BJP's Hatred of Nehru is Fuelled by Falsehoods'. The Wire. https://m.thewire.in/article/history/from-kashmir-and-370-to-partition-bjps-hatred-of-nehru-is-fuelled-by-falsehoods

    9) Safi M. Mar 29, 2019. "Churchill's policies contributed to 1943 Bengal famine – study". The Guardian. https://www.theguardian.com/world/2019/mar/29/winston-churchill-policies-contributed-to-1943-bengal-famine-study

    10) Daniyal S. Jul 16, 2016. "Three facts about BJP founder SP Mookerjee that a recent exhibition in Delhi did not show". Scroll. https://scroll.in/article/811727/three-facts-about-bjp-founder-sp-mookerjee-that-a-recent-exhibition-in-delhi-wouldnt-have-revealed

    11) SARKAR, A. (2020). Fed by Famine: The Hindu Mahasabha's politics of religion, caste, and relief in response to the Great Bengal Famine, 1943–1944. Modern Asian Studies, 54(6), 2022-2086. doi:10.1017/S0026749X19000192
    https://www.cambridge.org/core/journals/modern-asian-studies/article/abs/fed-by-famine-the-hindu-mahasabhas-politics-of-religion-caste-and-relief-in-response-to-the-great-bengal-famine-19431944/7BDC140B3BA6F36F762A4C303041B830

    12) Nayar Kuldip. 2012. "Beyond the Lines''. Roli Books.

    13) Pandey Gyanendra. 2001. "Remembering Partition". Cambridge University Press.

    14) Shakoor Abida. 2003. "Congress-Muslim League Tussle 1937-40: A Critical Analysis". Aakar Books.

    15) Jalal Ayesha. 1994. "The Sole Spokesman: Jinnah, Muslim League and the demand for Pakistan". Cambridge University Press.

    16) Maulana Azad. 1988. "India Wins Freedom". Oriental Blackswan.

    17) মিহিররঞ্জন মণ্ডল | "বাংলায় পঞ্চাশের মন্বন্তর – ছবি ও আঁকায় " | http://www.somoy.in/2019/07/bengal-famine-of-1943/

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
    প্রথম ভাগ | দ্বিতীয় ভাগ
  • আলোচনা | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ | ২৯১৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কুবির মাঝি | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:০৭102488
  • ল্যাপটপে ঝামেলা হওয়ায় ডিসি দাদাকে ধন্যবাদ দিতে দেরি হলো। ডিসি দাদা ত’ আমাকে খুব জাতে তুলে দিলে! না- ভাই- আন্তর্জাতিক পত্রিকায় লেখক হবার মত যোগ্যতা আমার নেই। তবে, যাই বলো মুসলিমদের প্রশংসাও করতে হবে। এই যে তারা তাদের স্বধর্মের এক ফোঁটা সমালোচনা সহ্য করে না বা করতে পারে না- এই যে ভুলেও কোন অমুসলিমের হাতে কোন মুসলিমের একটা চুলও স্পর্শ হলে তারা সবাই মিলে প্রাণ দিতে দাঁড়িয়ে যায়, এই যে তারা অমুসলিম নারীকে প্রেমে বা বলে কোন না কোন ভাবে সবসময় বিয়ে ও ধর্মান্তরিত করায় ব্যস্ত থাকে কিন্তÍ নিজের নারীকে লৌহকঠিন শাসনে রাখে...এসবের জন্যই তারা ‘ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং রিলিজিয়ন অন আর্থ।’ ইসলাম ধর্মে মুরতাদ বা স্বধর্মত্যাগীর শাস্তি মৃত্যুদন্ড । এজন্যই বকুল দস্তিদার এ্যালায়াস আসিফ রিজওয়ান নামে  ছেলেটির (বাংলা ও আরবি দু’টো নামই বদলে দিলাম এখানে- মূল বাংলা ও মূল আরবি নাম ভিন্ন) পরিচয় দিতে চাই না বা দেবার নামে ভুল নাম দিলাম। কারণ একজন আসিফ রিজওয়ান বকুল দস্তিদার নামে তার পুরণো পরিচয়ে ফিরে গেছে এবং মা-বাবাকে নিয়েও পালিয়েছে যে বাবাকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল দেশের রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা বা নৈরাজ্যের সময়, এটুকুর জন্য সত্যি সত্যি ইউরোপে ওর কোন বাংলাদেশী, ঈমানদার প্রতিবেশী ওকে খুন করে ফেলতে পারে। যাক- এসব শুনলে তোমাদের গায়ে আবার ফোস্কা পড়ে। চিন্তা করো না। এভাবে ৬০-৭০ বছর চললে পুরো পৃথিবী মুসলিমদের পদানত হবে। আমরা যারা মানতে চাইব না, তারা শেষ যুদ্ধে মারা যাব। তোমাদের সাওনী-দেবলীনারা বোরখা পরে ঘুরবে আর তোমরা- সদ্য কনভার্ট পুরুষেরা ওদের আরব শেখদের হেরেমে পাচারের বদলে কমিশন পাবে। টুপি খোলা অভিনন্দন, দাদা! ভাল থেকো।

  • কুবির মাঝি | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:১৭102489
  • On the day in 1971, not least than 10,000 people including men, women and children mostly belonging to Hindu community were slain by the Pakistani military and their collaborators. The forces sprayed bullets on them in broad daylight from light machine guns and semi-automatic rifles killing them on the spot within hours. The victims of the massacre hailed from Khulna, Bagerhat, Satkhira, Jessore and Gopalganj districts. They had assembled at Chuknagar, a small frontier business town under Dumuria upazila of Khulna district to flee to India through any available border রুট (https://www.dhakatribune.com/bangladesh/nation/2020/05/20/chuknaga-genocide-remembering-the-massacre-of-10-000-unarmed-people).


    ডিসি ও এলেবেলে দাদাকে বলি: এই যে ১৯৭১ সালে খুলনার চুকনগরে একদিনে ১০,০০০ কাফের নর-নারী হত্যা করা হয়েছিল, ভদ্রা নামে স্থানীয় নদীটির ঢেউ মানুষের লাশে আটকে গেছিল...এগুলোও আমরা- মানে হোয়াটস এ্যাপ ভার্সিটির ছেলে-মেয়েরা বানিয়েছি। মোদির পয়সা খেয়ে। আর লগ-ইন করে ঢুকলে নৈতিক শ্রেষ্ঠত্ব বোধ হয় নাকি, এলেবেলে দাদা? ঠিক কেমন? মানে যেমন ধরো তুমি এমন ভাল চরিত্রের ছেলে যে বিয়ের আগে গার্ল ফ্রেন্ডের হাতও ধরো না- আর বিয়ে করে তবে হাত ধরো। আর আমরা যারা লগ-ইন করি না, তারা বিয়ে না করেই একটা মেয়ের হাত ধরি বা কাঁধে হাত রাখি ইত্যাদি ইত্যাদি?

  • কুবির মাঝি | | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:২১102490


  • চুকনগরের উপর একটি ছোট্ট তথ্যচিত্র। আমাদের মানে হোয়াটস এ্যাপ ইউনিভার্সিটির আর একটি প্রযোজনা। বলো ত‘ তোমরা মোদি এটা বানাতে কত কোটি দিয়েছেন আমাদের? (

    )

  • r2h | 49.206.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৯:৩৫102494
  • কিন্তু এসব তো বাংলাদেশের কথা। ওদের দেশের আভ্যন্তরীন ব্যাপার ওরা অ্যামিকেবলি মিটিয়ে নেবে, মোদিজির দলবল ওরকম মনে করে না?

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৯:৪৪102495
  • ওনাকে টানার কি দরকার? আপনারা মনে করেন সব হোয়াটস এ্যাপ ভার্সিটি বানায়। তাই আমাদের প্রযোজনার একটা লিঙ্ক দিলাম। এমন আরো কিছু তথ্যচিত্র আছে। আর দুষ্টজনেরা অবশ্য বলে যে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে গ্রামে-গঞ্জে প্রতিদিন মন্দির ভাঙার হার একটু হলেও কমেছে। পশ্চিম বাংলার অবস্থা কেমন? সংখ্যালঘুর মারের উপর আছেন নাকি সংখ্যাগুরু হয়ে? সেটাই ত‘ মানবতা, দাদা।
     

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৯:৪৮102496
  • হোয়াটস এ্যাপ ইউনিভার্সিটি প্রযোজনা-২ (

    ).

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:৪৫102497
  • কুবির দাদা, একটা কথা বলি। ভালো আর খারাপ সব জায়গাতেই আছে, সব ধর্মেই আছে, ইসলাম, হিন্দুইজম, ক্যাথোলিসিজম, সব ধর্মেই আছে। ওরা কি খারাপ আর আমরা কি ভালো, ওরা সব নিয়ে গেলো গো, আমাদের কি হবে গো, সারাক্ষন এসব করে কি লাভ? পৃথিবীতে কতো কি দেখার জিনিষ আছে, কতো কি খাবার জিনিষ আছে, কতো লোক ভালো ভালো গান গাইছে, কতো লোক সিনেমা বানাচ্ছে, কতো লোক গল্প লিখছে, সে সব নিয়ে সময় কাটিয়ে দেওয়া যায়না? এই সব ধর্ম টর্মের কথা ছাড়ুন, বরং নানান জায়গায় ঘুরে বেড়ান। সে সব জায়গার লোকেদের সাথে গল্প করুন, সেসব জায়গার খাবার খান, কোথাও বসে সেখানের গান শুনুন। দেখবেন মন ভালো হয়ে যাবে।   


    আর হ্যাঁ, আপনাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য বলি, পৃথিবীর নানান দেশে অ্যাথেইস্ট আর অ্যাগনস্টিকদের সংখ্যা বাড়ছে। হয়তো পঞ্চাশ বছর পরে আমাদের মতো কোন ধর্ম না মানা লোকেরাই সংখ্যায় বেশী হয়ে যাবে। তখন কি মজা হবে না? 

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:৫৮102498
  • আর ব্রাইটবার্ট বললাম কারন ওখানে এই সব নানান কিসিমের ফোবিকে ভর্তি - হোমোফোবিক, ইসলামোফোবিক, আরো কতো কি। ও কিছু না। 

  • পবিত্র দাস | 2001:bc8:1824:1e10::***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২১:৫৫102499
  • ভাল লেখা। অনেকদিন ধরেই কেউ কেউ রটাচ্ছে বাংলাভাগ শ্যামাপ্রসাদ আর হিন্দু মহাসভার কুকীর্তি। লেখক এবং এলেবেলেবাবুকে ধন্যবাদ আসল সত্যটা তুলে ধরার জন্য।

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২১:৫৬102500
  • কোনদিনই সেটা হবে না। অথবা একটি বিশেষ ধর্ম ছাড়া অন্য সব ধর্মের মানুষেরা বেশি বেশি এ্যাগনস্টিক বা এথিস্ট হয়েও যেতে পারে। তাতে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের উগ্রবাদীদের উগ্রতা চেক এ্যান্ড ব্যালান্স করারও কেউ থাকবে না। তারা আরো উগ্র হবে। এই সভ্যতাই ধ্বংস হয়ে যাবে। হ্যাঁ- আমার প্রবল ভীতিই আছে। যেমন পৃথিবীর অন্য সব সম্প্রদায়ই একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে ভয় পায়। সেটাকে ইসলামোফোবিয়া নাম দিলে দিতে পারেন আর ভাল বই পড়া, ঘোরা, খাওয়া, সিনেমা দেখা- আমিও করি মাঝে মাঝে। আপনার গলার স্বর অনেক নরম করলেন মনে হচ্ছে শেষটায়? এটুকু সদয়তার জন্যও অনেক ধন্যবাদ। বিদায় ভাই।

  • Ramit Chatterjee | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২২:০৮102502
  • দেখুন ইসলামধর্মে কিছু বা অনেক খারাপ জিনিস আছে হতে পারে। কিন্তু সেগুলোর দোহাই দিয়ে হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা  মাাথাচারা দেওয়া  টাও ভালো নয়। তাই জোর করে মনীীষী  বানানোর  বি  রো  ধি তা করছি । 


    তবে এটাও মানছি সুইডেন এ রিফিউজি আসার পর আইন শৃংখলা অবস্থা এসবের  সত্যি অনেক অবনতি হয়েছে। এরা ওখানকার লোকের সাথে ওই সমাজে অঙ্গীভূত হওয়ার বদলে নিজেদের কালচার চাপিয়ে দিতে চায়। কিছু কিছু জায়গায় নো গো জোন হয়ে গেেছে, ঘেটো হয়ে গেছে। সাধারন লোক ও ক্ষুুুদ্ধ।

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২২:২৯102503
  • এই আলোচনাগুলো একটু আধটু পড়ছিলাম। কুবির কারও একটা নাম বদলে উল্লেখ করেছেন তার কথা। খুবই দায়িত্বশীল কাজ। 


    হুমায়ুন আজাদ-কে প্রথমে বাংলাদেশে কোপানো হয়, অপরাধ 'পাক সার জমিন সাদ বাদ ' রচনা। মারা গেলেন না। তখন জার্মানীতে ধাওয়া করে হত্যা করা হয় । 


    মুসলিম মৌলবাদীদের হাতে এই পরিণতি, যে কোন দেশের মাটিতেই, কোন কষ্টকল্পনা নয়। 

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২২:৪১102504
  • অরণ্যকে অনেক ধন্যবাদ। হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা বলে রমিত যা বলছেন, সেটা ঠিক সাম্প্রদায়িকতাও না। আট/নয় শতাব্দীর একতরফা ভদ্রতার ফলে বিরামহীন অত্যাচারের খানিকটা প্রতিবাদ বা মারের পাল্টা মারকেই হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা বলে মনে হচ্ছে। আর এলেবেলের মত গণহত্যার ফুটেজ দেখার পরও খাওয়া-ঘোরা-সিনেমা দেখার মত নার্ভ সবার নাই থাকতে পারে। এবং মুসলিম সম্প্রদায় যোদ্ধা প্রসবিনী সম্প্রদায় বলে অন্য সম্প্রদায়ে ১০০ জনের ভেতর ২জন যোদ্ধাও কি জন্মাবে না যে পূর্ব পুরুষ বা পূর্ব নারীর অসংখ্য অপমানের প্রতিশোধ নিতে চায়? আপনারা উদার লিবারেলরা না হয় থাকবেন শান্তিতে নোবেল পাওয়ার জন্য। আমাদের মত দু/একজনও তাদের মত পথ চলবে। পূর্ব পুরুষ ও পূর্ব নারীর খুন-ধর্ষণের প্রতিশোধ নিতে না পারলে সাহিত্য-অর্থনীতির নোবেল-টোবেল দিয়ে কিছু হয় না। শুভরাত্রি।

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২২:৫০102505
  • কুবির দাদা যোদ্ধা টোদ্ধা নাকি? ঐ ত্রিশূলে চাপানো কেস, যা আমাদের সবার পরমপ্রিয় প্রধানসেবকের রাজ্যে হয়েছিল? 

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২২:৫৩102506
  • জয় শ্রীরাম, কোথায় তুমি গৌমাতা? :d 

  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:০৩102508
  • এই লোকটা এখনও ফুটেজ খেয়ে যাচ্ছে মাইরি! তো এতই যখন হিন্দুদের প্রতি দরদ তো চার্চিল-সৃষ্ট পরিকল্পিত গণহত্যায় কতজন হিন্দু মারা গিয়েছিলেন আর কতজন মুসলমান? তখন তো শ্যামাপোকা মন্ত্রী। আপনি সেসব জেনেও ্খাওয়া-ঘোরা-সিনেমা দেখার নার্ভ রেখে এখানে দু-কানকাটাগিরি চালিয়ে যাচ্ছেন? শ্যামাপোকায় পিছলে পালালেন কেন? পড়তায় পোষাল না বলে?

  • সিএস | 49.37.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:০৪102509
  • অরণ্য কি এসব নাম-্টাম বিশ্বাস করেন? এরকমভাবে লেখা তো হোয়ানিভার্সিটির ক্রিয়েটিভ রাইটিং কোর্সে শেখানো হয় । 

    আর ডিসি কি পাগলা জগাই পড়েনি ? নোবেলযোগ্য কবিতা একেবারে।

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:০৪102510
  • 'পূর্ব পুরুষ ও পূর্ব নারীর খুন-ধর্ষণের প্রতিশোধ নিতে না পারলে' - একেবারেই একমত ​​​​​​​নই, এ  এক ​​​​​​​ভয়ানক কথা। 


    যে কোন অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে হলে, অন্যায় যারা করেছে, তাদের শাস্তি দিতে হয়। অন্যায়ের কয়েক প্রজন্ম পর সেই সম্প্রদয়ের নিরীহ মানুষজনকে অত্যাচার করে কোন প্রতিশোধ হয় না। 


    ঠিক যেমন গোধরায় ট্রেনে আগুন লাগানো যদি মুসলিম সম্প্রদায়ের কিছু লোকের কাজ হয়েও থাকে (কাদের কাজ তা নিশ্চিত নয় ), তার প্রতিশোধ নেবার জন্য গুজরাতে নিরীহ মুসলিম পুরুষ, নারী ও শিশু হত্যাকে কোনভাবেই সমর্থন করা যায় না  এ ধরণের প্রতিশোধ এক জঘন্য অপরাধ 

  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:০৬102511
  • এটা পড়েছেন এ জম্মে? ক্ষমতা থাকলে কাটুন এটাকে। 


    পাঠানেরা ৩৭২ বৎসর রাজত্ব করিয়াছিলেন, তথাপি কোন কালে সমুদায় বাঙ্গালার অধিপতি হয়েন নাই। পশ্চিমে বিষ্ণুপুর পঞ্চকোটে তাঁহাদিগের ক্ষমতা প্রবিষ্ট হয় নাই; দক্ষিণে সুন্দরবনসন্নিহিত প্রদেশে স্বাধীন হিন্দুরাজা ছিল; পূর্বে চট্টগ্রাম, নোয়াখালি এবং ত্রিপুরা, আরাকানরাজ ত্রিপুরাধিপতির হস্তে ছিল; এবং উত্তরে কুচবেহার স্বতন্ত্রতা রক্ষা করিতেছিল। সুতরাং পাঠানেরা যে সময়ে উড়িষ্যা জয় করিতে সক্ষম হইয়াছিলেন, যে সময়ে তাঁহারা ,৪০,০০০ পদাতিক, ৪০,০০০ অশ্বারোহী এবং ২০,০০০ কামান দেখাইতে পারিতেন, সে সময়েও বাঙ্গালার অনেকাংশ তাঁহাদিগের হস্তগত হয় নাই

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:০৮102512
  • সি এস, আমি হোয়া ইউনি-তে পড়ি নি। 


    আমি  বিশ্বাস করি যে প্রফেট মহম্মদ বা ইসলাম ধর্ম-কে পাবলিক স্ফিয়ারে সমালোচনা করলে সমালোচক- এর মুসলিম উগ্রপন্থীদের হাতে খুন কওয়ার সম্ভাবনা আছে 

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১০102513
  • শুধু সমালোচনা নয়, কেউ যদি ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেন, সে কথা সোশাল মিডিয়ায় স্বনামে না লেখাই ভাল  -সাবধানতার জন্য 

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১২102514
  • * খুন হওয়ার সম্ভাবনা আছে 

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১৩102515
  • নিরীহ মানুষকে খুন-ধর্ষণ করার কথা কেউই বলে না। তবে একটি বিশেষ সম্প্রদায় পৃথিবীর সব দেশে এবং সব সভ্যতায় অন্য সম্প্রদায়ের মানুষের জীবনকে দূর্বিষহ করতেই থাকবে এটাও চলতে দেয়া যায় না। এই ত‘ রমিত চ্যাটার্জি তাঁর সুইডেনের অভিজ্ঞতার কথা বললেন। নিশ্চয় একটি সম্প্রদায়ের সবাই খারাপ হতে পারে না। তবে তাদের ভেতর যারা অন্য সম্প্রদায়ের প্রতি ঘৃণা উস্কে দেয়...প্রতি শুক্রবারের মসজিদের ওয়াজে যেমন হয়...কামাল আতাতুর্ক এটা বন্ধ করেছিলেন কিন্ত এখন সেখানে আবার এরডোগান...এবং গোটা মুসলিম ভুবনেই গণতন্ত্র  আর ধর্ম নিরপেক্ষতার কেন এই অবস্থা...কে জানে! তবে পৃথিবীর অন্য সম্প্রদায়ের মানুষদেরও আত্মরক্ষার ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষার অধিকার আছে। আমার এটুকুই বক্তব্য।

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১৪102516
  • অরণ্যদা, সিএস আপনাকে বলেনি :-)


    সিএস, পাগলা জগাই তো পড়েছি, তবে এই গৌমাতা রা অন্য লেভেলের। 

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১৬102517
  • ইয়ে, সন্ধেবেলা আজানের সুর আমার বেশ ভাল্লাগে। 


    হে গৌমাতা, তোমার ন্যাজে আমায় স্থান দাও! 

  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:১৮102518
  • না না এড়িয়ে গেলে হবে না। আপনি আমার নার্ভের প্রসঙ্গ তোলায় আমি পাল্টা আপনার নার্ভের প্রসঙ্গ তুলেছি। প্রসঙ্গে থাকুন।


    রইল বাকি লগিন প্রসঙ্গ। আমি এখানে প্রথম দিন থেকে এই নিকেই লিখি। আপনি লগিনের খোঁটা দেওয়ায় দেখিয়েছিলাম ইচ্ছে করলে আমি লগিন করেও লিখতে পারি। কিন্তু আজ অবধি কুবির মাঝি নামক আচাভুয়াকে দেখিনি। এখানে তো সবাই লগিন করে লিখছেনও না। কিন্তু তাঁরা পরিচিত নিকেই লিখছেন। যাঁরা লিখছেন না এবং ফালতু মন্তব্য করছেন, তাঁরা চিরকালই আমার আওয়াজ খাবেন।

  • Kubir Majhi | 203.96.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:২১102519
  • অরণ্য, বোঝা যাচ্ছে আপনি বাস্তব পরিস্থিতি অন্তত: স্বীকার করেন এবং সেটুকু সততা, সাহস আপনার আছে। তবে কিনা বন্ধুদের লিঞ্চিংয়ের ভয়ে আবার আমাকেও কোমল করে একটু বকে দিলেন। সেটা গায়েই মাখছি না। ভাবুন একবার যে বৃটেনে খোদ লন্ডন শহরে এখন বাংলাদেশী বা পাকিস্থানী সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকায় হোয়াইট, ক্রিশ্চিয়ান মেয়েরা খোলা-মেলা পোশাকে যেতে ভয় পায়। অনেক বাংলাদেশী বা পাকিস্থানী অধ্যূষিত এলাকায় ক্রিসমাসের সময়ে ক্রিশ্চিয়ানরা ক্রিসমাস মিউজিক বাজাতে ভয় পায় বলে বহু বছর হয় বৃটেন প্রবাসী বাংলাদেশী লিবারেল কবি ও কলামিস্ট শামীম আজাদ নিজে লিখেছেন। শামীম আজাদের মত মানুষেরাও আছেন। কিন্তÍ ঐ সম্প্রদায়ের ক্রুড মেজরিটি যে অন্য কোন দেশের যে কোন সংস্কৃতির মানুষের জন্যই হুমকি। আর ফুটেজ না খাই? এছাড়া এই লেখাটার ভিউ অনেক বেড়েছে। লেখক অভিরূপ গুপ্তের প্রতি এখন আমারই ঈর্ষা হচ্ছে। তর্ক-বিতর্ক জমিয়ে তার লেখার ভিউ অনেক বাড়ালাম। এমন পরের উপকার আর করব নানানাাাাাাাাাাাাাাাাাা...

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:২৪102520
  • 'অরণ্য কি এসব নাম-্টাম বিশ্বাস করেন? এরকমভাবে লেখা তো হোয়ানিভার্সিটির ক্রিয়েটিভ রাইটিং কোর্সে শেখানো হয় ।'


    সি এস -এর এই পোস্টের প্রসংগে লিখলাম। 


    হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা - আরএসএস - বিজেপি ইঃ -র বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে ইসলামিক সন্ত্রাস -কে তুচ্ছজ্ঞান না করাই ভাল।  ​

  • aranya | 162.115.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:৩০102521
  • কোমল করে বকব কেন, খুবই সিরিয়াসলি লিখলাম তো।


    'পূর্ব পুরুষ ও পূর্ব নারীর খুন-ধর্ষণের প্রতিশোধ' নেওয়ার যে ​​​​​​​আহ্বান ​​​​​​​আপনি ​​​​​​​জানিয়েছেন, ​​​​​​​তা ​​​​​​​এখনই ​​​​​​​প্রত্যাহার ​​​​​​​করা ​​​​​​​উচিত। ​​​​​​​


    'নিরীহ মানুষকে খুন-ধর্ষণ করার কথা কেউই বলে না' - বিজেপি ​​​​​​​বলে, ​​​​​​​আর ​​​​​​​এস ​​​​​​​এস ​​​​​​​বলে,  ​​​​​​​জামাত ​​​​​​​বলে, ​​​​​​​লস্কর ​​​​​​​বলে, ​​​​​​​অনেকেই ​​​​​​​বলে 

  • dc | 2405:201:e010:5020:5100:4b6f:2129:***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:৩২102522
  • অরণ্যদা, ইসলামিক সন্ত্রাস, হিন্দু সামপ্রদায়িকতা, এভানজেলিকান হেট স্পিচ, কোন কিছুই তুচ্ছ করে দেখার কোন কারন নেই। সেজন্যই তো ব্রাইটবার্টের নাম করলাম। ব্রাইটবার্ট বা ওএএন টাইপের চিড়িয়াখানাগুলোতে সব কিছুই দেখতে পাবেন, তবে এগুলোকে পাত্তা দেওয়ারও খুব একটা দরকার আছে বলে মনে হয়না। এক সময়ে জিউদের দেখিয়ে হিটলার লোক খেপিয়েছিল, এই সেদিন অবধি মেক্সিকান আর কালোদের দেখিয়ে ট্রাম্প লোক খেপিয়েছে, আমাদের দেশেও এখন গৌমাতাদের অবাধ বিচরন। তবে এসব কোনকিছুই পার্মানেন্ট হবে বলে মনে হয়না। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:

#ShyamaPrasadMukherjee, #spmukherjee, #chittoprasad, #hindumahasabha, #communalisminbengal, #Communalism, #BengalFamine, #WBelection2021, #bengalelection2021, #BJPinBengal
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন