মাল্লাপুরাম এর নিৰ্বাচিত সরকার এর এক্ষেত্রে বক্তব্য কি? কেন্দ্রীয় ষড়যন্ত্র নেই তো ?
বন প্রকৃতি কিছুই বুঝি আর থাকবে না। তখন হয়তো আমরা বুঝবো, বন্দুক দিয়ে ধান চাষ হয় না। আর কাগুজে নোট খাওয়া যায় না। দীর্ঘশ্বাস...
লেখার বেদনার অংশ নিয়ে কোন কথা নেই। গ্র্যান্ড ডিজাইনে নিয়ে একটু কথা আছে।
মানুষ জানোয়ার মেরেছে। মানুষ মানুষকে মেরেছে। যখন 'সভ্য' ছিল না তখনো মেরেছে। সাধ্য কম ছিল, কম মেরেছে। তাও যথাসাধ্য মেরেছে। যূথচারী যাযাবর মানুষ যখন যেখানে গেছে, মারতে মারতে গেছে, গিয়ে মেরেছে। মারবার মত প্রাণ ফুরিয়ে গেলে নূতন শিকারের খোঁজে নূতন ভূমির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছে। সভ্যতা মানুষকে সংরক্ষণ-আকাঙ্ক্ষী করেছে। সভ্যতার উন্নতি মানুষের সাথে প্রকৃতির সহাবস্থানের ধারণাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে না - এতটা হতাশ নই। তাই গ্র্যান্ড ডিজাইনের যেটুকু চোখে পড়েছে সেটা হয়ত সীমিত সামর্থ্যের হাতি দর্শন। তার উপর ভিত্তি করে নেয়া সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সন্দিহান থাকতে চাই। বিশেষ করে যেখানে জানি, পিছনপানে চলার ব্যাপার নেই, আর স্যামনের দিনগুলোতে সব সময়ই আশা করবার থাকে।
সামনের
আর একটা কথা - 'সভ' কি 'অসভ', নৃশংসতা মানুষ যে আনন্দ, যে কৌতুকের সাথে ঘটানোর নিদর্শন রেখে চলেছে, প্রাণীজগতে সে একমেবদ্বিতীয়ম।
সভ্য কি অসভ্য
পুনশ্চঃ
গুরুচণ্ডালীর লেখকদের এই এক সমস্যা। তারা ভুলে যান এটি বাড়ির বৈঠক খানা বা ফেকু এক্সপ্রেস ভাটপত্র নয়।
এই লেখাটির ঘটনা পরম্পরা এপার বোঝা খুবই মুশকিল। এখন তো লিংক ছাড়া গীত নাই, বরং সেটাই বাস্তব।
রৌহিন দা, তোমাকে ভালবাসি, শ্রদ্ধা করি বলেই অকপটে কথাগুলো বলেছি, বেয়াদবি নিও না।
শুভ
* এপার থেকে
Fact Check:
International Business Times, India, reached out to Dr Ab Qayoom, who is an Indian Forest Service Officer, for his comments about what actually must have happened, we got to know that no one have fed the pineapple to the elephant.
Dr Qayoom stated that pineapples filled with firecrackers are used as a snare for catching wild boars. He said, "No one would have fed the pineapple to the elephant. The animal must have found it lying somewhere and must have consumed it herself not knowing what lies ahead for her."
He also stated a second possibility. He said, "Some people actually do such insane things as they consider wild animals as a threat to their property and life. Such incidents do happen at places where wild animals create problems for human beings.
He added that wild boars often spoil crops and people use snares as a way to protect their farms and crops.
Period
Yes Sir
thats not acceptable,
however, poisoning rats equally unacceptable and people doing that for hundreds of years. Have you ever spent sleepless nights thinking about those rats suffering with agonising pain? Yes we do love Gerry in Dysney's cartoon strip and probably you watched it during your childhood and laughed in joy saying - oh, I love Gerry. We do love Mickey Mouse , don't we?
I understand you have never used mosquito coils as you can't see mosquitoes suffering before death.
sunderban has electric fence for tigers and birds die.
accidents happen , humans are cruel - yes, these are facts.
the purpose of the post was to highlight the difference between intentional murder of an elephant and unintentional unfortunate death of an elephant .
looking at these facts local people can not be blamed for intentional killing, However they can be held responsible for irresponsibly spreading those pineapples
Whether you, my lord, Sir r2h, believe it or not , I can reassure you Sir, in the penal code , there is a difference between these two aforesaid acts ( both are criminal offence though)
I hope I have clarified and rest my case here
Mr B K Sanyal
Bar at Law
High court Mumbai
Senior member, Citizen welfare society, Mumbai
Thank you Sir r2h
I appreciate your kind acceptance of my clarification
Nevertheless, my own grief and helplessness is not of a lesser magnitude compared to the same expressed by different persons here.
lets hope we do not have to see repeatation of similar kind of incidents in the future
May God Almighty bless us all
কী দাপট! মশা মাছি ইঁদুর! উপমাটি হুতোবাবু?
পেন্নাম সানিয়াল সাহেব। আরো লিকুন। এট্টুস ইঞ্জিরি শিখে উপনিবেশিক হই।
দূর মশাই
সানিয়াল সাহেব ???
একটু ছবি বিশ্বাস গোছের akto পেরাক্টিস করছিলাম মাত্র
কাঁচা এক্টিং জানি , সেরকম বিশ্বাসযোগ্য ও হয়নি , আমার নিজের ই কেমন মেকি আর মোটা দাগের লাগছিলো , এক্সপেক্ট করছিলাম আপনারা আরেকটু পেছনে লাগবেন , তাহলে আরেকটু রিহের্সাল হতো
তবে আসল নাম তো অনেকেই লেখেনা , তাই ভাবলুম পার্ট টা ঝালিয়ে নি এখানে সুযোগ পেয়ে
আদালতের চৌহদ্দী তে যাইনি কখনো , ইনরিজি র হাল ও মাধ্যমিক লেভেল
আসল নাম সনাতন মন্ডল , সাকিন মেদিনীপুর
র২হ সেই ভুসুকু ওরফে চিহ্ন না ?
সেই সেবার নিক চুরির কেস টা মনে আছে ?
I strongly oppose and condone this heinous act of impersonification
i will take my leave now
রৌহিন, লক্ষ্যভেদী লেখা। আমাদের সব উপসর্গ আসলে একই রোগের।
ভায়োলেন্সের ভিজুয়ালের অবশ্যই একটা প্রগাঢ় প্রভাব আছে। ২০০২, গুজরাট দাঙ্গার কিছু পরে উত্তরপ্রদেশের একটি অঞ্চলে ছিলাম। সেখানে মানুষের সামাজিক-রাজনোইতিক পরিচয়ে জাত-বর্ণ খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কিন্তু, এক্রস কাস্ট বিজেপি সমর্থক মানুষকে দেখেছি, গুজরাটের স্পেক্টাকুলার ভায়োলেন্সের প্রভাবে বিজেপি বিরোধী হয়ে যেতে। দুবছর পরেও ২০০৪-এর লোকসভা ভোটেও বিজেপিকে শিক্ষা দিয়েছেন, তাঁরা এমনই বলতেন।
নন্দীগ্রামের সময়েও সিপিএম সমর্থক অনেকে সিপিএম বিরোধী হয়ে ঊঠেছিলেন রাতারাতি।
ন্যদিকে ভায়োলেন্সের ভিজুয়ালের অভাবও একটা কারণ যে মরিচঝাঁপির নায়কদের শিক্ষা পেতে হয় না।
‼️ কেরালার যে রূপটা আপনারা দেখছেন সেটা তার মাত্র ১%। একদমই ঠিক পড়ছেন মাত্র ১%। আপনারা বলতেই পারেন পশুদের ওপর নৃশংসতার দিক থেকে কেরালা এবং চিন, ভিয়েতনাম, কোরিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ইত্যাদির মধ্যে খুব বেশি তফাৎ নেই৷ চিনের উপমা টানলাম। কারণ চিনই একমাত্র দেশ যার সংবিধানে পশুদের নিয়ে কোনো ধারা উল্লেখিত নয়৷ এটা প্রথম ঘটনাও নয় যেখানে ওরা কোনো প্রাণীকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। একেবারেই নয়৷ বরং এটা কম নৃশংস। ২০১০ এ যখন ভারতে ইন্টারনেট এতটা রমরমিয়ে আসে নি, ঘরে ঘরে যখন স্মার্টফোন ছিল না, তখন কেরালায় এক সাংঘাতিক নৃশংসতা ঘটে। দুটো জ্যান্ত হাতির গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় তারা। ধরা পড়ার পর সেই গ্রামবাসীরা জানায় হাতিগুলো এসে তাদের ফসল না খেলেও সারাগ্রামে খেলে বেরাত। যা দেখে তাদের ভয় লাগত। তাই তারা কেরোসিন স্প্রে করে হাতিদের গায়ে মশাল দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। হাতিগুলো বোধ হয় বাঁচার জন্যে চিৎকার করেছিল। কিন্তু তারা উল্লাসে ফেটে পড়েছিল। তৎকালীন বনাধিকারিক ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিলেন। কারণ উনি ওনার ২৪ বছরের চাকরী জীবনে এতখানি নৃশংসতা দেখেন নি কখনও।
ঠিক এই ঘটনার ২ বছর পরে ২০১২ সালে কেরালায় একটি বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীর মাংসের চাহিদা তুঙ্গে ওঠে। প্রাণীটা মার্মোসেট বানর। মার্মোসেট বানরকে বাঁচানোর জন্যেই Silent valley movement হয়েছিল। সরকারের বাঁধা নিষেধ থাকা সত্ত্বেও মার্মোসেট বানর বিক্রি হচ্ছিল কেরালার বাজারে। পরে অবশ্য অনেক ধড়পাকড় করে বন্ধ করা হয়।
সাল, ২০১৩, কেরালায় বিষ দিয়ে ৫৬ টি কুকুরকে মারা হয়। কারণ হিসেবে বলা হয় শহরে নাকি দেদারে কুকুরের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছিল।
সাল, ২০১৪, এবার কুকুরের সংখ্যাটা বেড়ে দাড়ায় ৬০- এ। কারণটাও একই দেখানো হয়৷
সাল ২০১৫, এবার শুরু হয় বিশেষ প্রজাতির কচ্ছপ বিক্রি। এই কচ্ছপগুলো সাধারণ কচ্ছপের তুলনায় আকারে ছোট এবং স্বাদ ভীষণ। ফলে ১২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে থাকে সেখানে। পরে সেটার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিয়ে বন্ধ করা হয়।
এরপর ২০১৭, ১৮ র কেস আমরা সবাই জানি। নির্বিচারে কুকুর মারা হয়েছিল সেখানে। কিন্তু সেখানকার সরকার নিরুত্তাপ।
কেরালার তীব্র সত্যি হল ওখানকার খাদ্যাভাস। বাড়ির দেওয়ালে ঘুরে বেরানো টিকটিকি থেকে শুরু করে বাচ্চা হাঙর সবই তাদের খাদ্যাভাসে আছে। ওখানেও মালেশিয়ার মত গেছো পিপড়ে ভাজা খাওয়া হয়৷ খরগোশের মাংসও প্যাকেট জাত হয়ে বিক্রি হয়৷ আমি খুব অবাক হব না যদি শুনি কেরালাতেও চিন ও কোরিয়ার মত ইউলিন উৎসব পালিত হচ্ছে। ৯৪% শিক্ষার হার যুক্ত কেরালায় পশু প্রেমী শব্দটা কেবলমাত্র খিল্লি। ওরা পশুপ্রেমী শুনলে ব্যাঙ্গাত্মক ভাবে তাকায়। ওখানে কেউ কুকুরকে বিস্কিট খাওয়ালে তারা তাকে ব্যঙ্গ করে। কারণ কুকুর আর মশা তাদের কাছে এক। আজকে আমাদের হাতে ইন্টারনেট আছে বলে এই অসহায় ভাবে মৃতা মায়ের ঘটনা আমাদের সামনে এসেছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি এসব। আমরা জানতে পারছি কিভাবে খাবার দেওয়ায় ছলনায় তাকে ঠেলে দেওয়া হল মৃত্যুর দিকে। আমরা কাঁদছি মা ও তার বাচ্চার জন্যে। আমরা কাঁদছি ফরেস্ট অফিসারের বিবৃতি শুনে। সারা দেশ কাঁদছে। কিন্তু আরেকটা বড় সত্যি হলে কেরালায় অনেক ফরেস্ট অফিসারের পোস্টিং হলেও তিনি যেতে চান না। কারণ নৃশংসতা সহ্য করা সম্ভব নয়৷ কেরালার আরো বড় সত্যি হল চোরাচালান। হাতি, তক্ষক ইত্যাদি পশুদের চামড়া, দাঁত হাড়ের লোভে এরা দেদারে এদের মেরে বাইরে চালান করে উপার্জন করে। ৯৪% শিক্ষিতের রাজ্যের সত্যতা ভয়ানক। ছেড়ে দিন। তবে শুধু সেই দিনটার অপেক্ষায় আছি যেদিন ন্যাশনাল মিডিয়ারা কেরালার এই বাস্তবতাগুলোও তুলে ধরবে সবার সামনে। অপেক্ষায় আছি সেই দিনটার জন্য যেদিন সারা ভারতে পশুপ্রেম কোনো খিল্লি বা বিদ্রুপ বা কটাক্ষের কারণ হবে না। অপেক্ষায় আছি যেদিন সবাই বুঝবে ভারতে একটা সময় সমস্ত ধর্মের লোক মিলে "পশুপতি" শিবের পুজো করত। যার অর্থ পশুপ্রেম। সেই দিনগুলোর অপেক্ষায় আছি। এতটা নৃশংসতা নেওয়া সম্ভব না।
@আরো ভিন্নমত
মাছ টা খাই
ডিম ওতো টা ভালো লাগেনা
আপনি কি ওটাও ওমলেট করে খান না পোচ পছন্দ ?
@ @ আরো ভিন্নমত
ইলিশ মাছের পেটিটা ডিম থাকলেই সবাই বেশি পছন্দ করে। আনন্দের সাথে খায়। বেশি দামের জন্য যারা কিনতে পারেনা তারা কষ্ট পায়। তবে ঐ অন্তঃসত্ত্বা মাছটার মৃত্যুর জন্য নয় খাবার টেবিলে তুলতে না পারার জন্য।
ভিন্নমত ১ ও ২ কী ফেসবুকের কপি -পেস্ট?
২ নং এ লেখায় ছবি নাই তো? বোমা ভর্তি আনারসে বিপন্ন প্রাণী গর্ভবতী হাতি শিকারের সাথে কেঁচোর টোপে মাছ শিকারের তুলনা বালখিল্যতা।
এপারে প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা বহু বছর ধরে নিষিদ্ধ। ডিমওয়ালা ইলিশের জন্য মোটেই কেউ লালায়িত নন। অন্তত এর উল্টোটাই জানি। কারণ ডিমওয়ালা ইলিশে তেল কম হয় বলে স্বাদও হয় কম।