এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

  • কেমব্রীজ – ক্যাভেন্ডিস ল্যাব, ট্রিনিটি কলেজ, ফ্যারাডের চিঠি ইত্যাদি

    সুকান্ত ঘোষ লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ১৩ এপ্রিল ২০২০ | ৩২৫৬ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • এই সব পড়াশুনা, বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে যে আদপে কিছুই হয় নি এমন অনুভূতি মাঝে মাঝে না জাগাতে চাইলেও মনের মধ্যে চলে আসে। সেই অনুভূতি আবার জেগে উঠল আজকে কেমব্রীজে ক্যাভেন্ডিস ল্যাবে ঘুরতে ঘুরতে।

    অনেক দিন পরে কেমব্রীজ এলাম – নতুন কত কিছু হচ্ছে। শহর নাকি আরো থাকার পক্ষে বেশী খরচার হয়ে যাচ্ছে – নতুন নতুন বিল্ডিং ইত্যাদি। আগে যতবার এসেছি সেই টুরিষ্ট হিসাবে যাকে বলে। এবারে রিসার্চ ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কাজ থাকার জন্য কেমব্রীজের অ্যাকাডেমিক বিভাগের সাথে কথা বার্তা হচ্ছিল – বিশেষ করে কেমেষ্ট্রির লোক জনের সাথে। আর সেই প্রসঙ্গেই ক্যাভেন্ডিস ল্যাবরেটরিতে একটু ঘুরলাম। ক্যাভেন্ডিস ল্যাবের পুরানো বিল্ডিং যেখানে রাদারফোর্ড কাজ করত সেটাকে আজকাল বলা হয় ক্যাভেন্ডিস-১। তবে যুগের প্রয়োজনে ল্যাবের জায়গা বাড়াতে হয়েছে, ক্যাভেন্ডিস-২ বিল্ডিং তৈরী হয়েছে। এই দুই জায়গাতেই ঢুঁ মারা হল আজ। এখন নির্মান চলছে ক্যাভেন্ডিং-৩ বিল্ডিং এর – সে এক এলাহী ব্যাপার। হয়ত আসার সুযোগ হবে সেই নুতন বিল্ডিং-তেও।









    আমরা যার সাথে কাজ করি সেই কেমেষ্ট্রির প্রফেসর খুবই মাই ডিয়ার লোক – নিজে নোবেল লরিয়েট না হলেও (এখনও পর্যন্ত), নোবেল লরিয়েটের অধীনে কাজ করেছে, আর অন্য নোবেল লরিয়েট তার মেন্টর ছিল ক্যাভেন্ডিস ল্যাবে। খুব উৎসাহ নিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। আমি নিজে কেমেষ্ট্রির লোক না হলেও, সেই যে নারায়ণ স্যানাল ‘বিশ্বাসঘাতক’ লিখে অ্যাটমিক ফিজিক্সের উপর ঝোঁক ধরিয়ে দিয়েছিলেন, সেই জ্ঞান আজ কাজে লেগে গেল। ইলেকট্রন স্পিন ঠিক মত আঁকতে না পারলেও রাদারফোর্ড বা চ্যাডউইক কি দিয়ে চা খেতেন সে সব ভালোই জানি। এই অ্যাটমিক ফিজিক্স/কেমেষ্ট্রির বিখ্যাত লোক জনের জীবন ইত্যাদি অনেক বছর ধরে রগরে এসেছি নানা বই থেকে, বিশ্বাসঘাতক দিয়ে যার শুরু হয়েছিল অনেক দিন আগে।

    রাদারফোর্ড এক বিশাল গ্রাম্পি টাইপের লোক ছিলেন। হুম-হাম-হুঁহুঁ করে নাকি বিরক্তি উৎপাদনে সিদ্ধহস্ত ছিলেন – এবং সেই জন্যই তাঁকে সিম্বলিক ভাবে কুমীর ভাবা হত – কেমেষ্ট্রী বিভাগের দেওয়ালে আজও এক বিশাল কুমীর খোদাই করা আছে।

    ক্যাভেন্ডিস ল্যাব থেকে নোবেল প্রাপকের সংখ্যা ৩৪ জন! বিগত তিন বছরে এখানকার কাজের ভিত্তিতে ছয় জন নোবেল পেয়েছেন, যদিও তাঁরা এখন আমেরিকায় থাকেন। সেই নিয়ে প্রফেসর একটু আক্ষেপ করলেন – সুযোগ সুবিধা বা টাকা পয়সার দিক থেকে কেমব্রীজ কোন ভাবেই প্রতিযোগীতায় যেতে পারে না এম আই টি-দের সাথে। তাহলে আজও কেমব্রীজ কিভাবে এত ভালো রিসার্চার ধরে রাখে? সেই নিয়ে কিছু আলোচনা হল – অন্য কোন সময় সেই নিয়ে লেখা যাবে। পার্থক্য তো থেকেই যায় দৃষ্টিভঙ্গীতে, অনেক কিছু শেখার আছে।











    ম্যাক্সোয়েলের ডেক্সটা আছে এখনো, তার উপরে রাখা আছে নিজের হাতের লেখা রিসার্চের কিছু পাতা। থম্পসন এখানেই ইলেকট্রন আবিষ্কার করেছিলেন – সেই যন্ত্রপাতি কিছু এখনো রাখা আছে। তা ছাড়া আরো হাবিজাবি কি সব যন্ত্র পাতি রয়েছে, প্রথম ‘ওহম্’ পরিমাপ করার যন্ত্র, প্রথম যুগের স্পেক্ট্রোমিটার ইত্যাদি ইত্যাদি।



















    ইলেকট্রন আবিষ্কারের একশো কত বছর পুর্তি উপলক্ষ্যে কেমব্রীজ ঠিক করে সেই যন্ত্রেই রেপ্লিকা বিক্রী করবে – কিন্তু কেমব্রীজ ইউনিভার্সিটির গ্লাস ব্লোয়ার তো আর রেপ্লিকা তৈরীতে অভ্যস্ত নয়! তাই তারা অরিজিন্যাল মাল তৈরী করেছিল – খরচ ৫০০ পাউন্ড, আর বাজারে সেটা রেপ্লিকার মত করে বিক্রী হয়েছিল ২০০ পাউন্ড করে। মানে ৩০০ পাউন্ড করে লস্‌ প্রতি বিক্রীতে!





    রেডিওঅ্যাক্টিভিটি আবিষ্কারের জিনিসপত্র দেখলাম – সেই প্রথম এক্স-রে করা ছবি দেখলাম, একটা বালকের গলায় পেনি আটকে যাওয়া এবং একজার হাতে গুলি ঢুকে যাওয়ার ছবি তোলা। ক্লাউডচেম্বার, ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ, ওয়াটসন-ক্রীকের কাজ কর্ম, ডিসলোকেশন থিওরি, ক্রীষ্টালোগ্রাফি, লো-টেম্পারেচার ফিজিক্স ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু দেখা হল।



















    বাই দি ওয়ে, কনফার্ম করলাম যে এখন কেমব্রীজ থেকে অফিসিয়ালি ক্রেডিট দেওয়া হয় রোজালিন্ড ফ্রাঙ্কলিন-কে ডি এন এ গঠন আবিষ্কারের জন্য।





    ক্যাভেন্ডিস ল্যাবে কাজ কর্ম শেষ হলে প্রফেসর জিজ্ঞেস করলেন যে আমরা কি আর কিছু দেখতে চাই কেমব্রীজ স্পেশাল হিসাবে? বললাম তাহলে ট্রিনিটি কলেজটা একটু দেখিয়ে দিন। কেমব্রীজ ইউনিভার্সিটির ৩১ টা কলেজের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত নিঃসন্দেহে ট্রিনিটি কলেজ।

















    ট্রিনিটি কলেজের গেটের ঠিক বাইরেই আছে নিউটনের বিখ্যাত আপেল গাছটার নাতনী গাছ, আর তার পিছনেই নিউটনের অফিস ঘর।



    ওদের লাইব্রেরী টা দেখার ইচ্ছে প্রকাশ করলাম – লাইব্রেরীর ভিতরে ছবি তুলতে ছবি তুলতে দেয় না, তাই দরজার বাইরে থেকেই ছবি তোলা হল একটা। সেই লাইব্রেরিতে ঢুকে দেখে নিলাম প্রিন্সিয়া ম্যাথামেটিকার প্রথম এডিশন – এবং নিউটনের নিজের হাতে মার্জিনে লেখা পত্র। দেখা নেওয়া গেল আইনষ্টাইনের থিওরী প্রমাণ করতে ছোটা এডিংটনের সেই সূর্যগ্রহণ অভিযানের কাগজপত্র, আসল মালগুলি। হার্ডিকে লেখা রামানুজনের চিঠি এবং আরো অনেক কিছু চোখ ছেনাবড়া করে দেবার মত অরিজিন্যাল জিনিসপত্র। আমি আগে কোথায় শুনেছিলাম যে এই ট্রিনিটি লাইব্রেরীতেই নাকি আছে মাইকেল ফ্যারাডের আসল চিঠিপত্র যেগুলি তিনি লিখেছিলেন ট্রিনিটির তখনকার মাষ্টার হুইওয়েলকে।



    সেই ১৮৩২ সাল নাগাদ ফ্যারাডে যখন ইলেক্ট্রোমেকেষ্ট্রির জনক হতে যাচ্ছেন তখন তিনি লণ্ডন রয়েল ইনষ্টীটিউটশনে – নিজের প্রথাগত শিক্ষা না থাকায় আত্মবিশ্বাস কিছু কম। তাই তিনি চিঠি লিখছেন হুইওয়েল-কে এই জানতে যে অথোরিটি এই ব্যাপারে কি মনে করে। ফ্যারাডে পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিকের জন্য ঠিক কি নাম ব্যবহার করা ঠিক হবে সেই বিষয়ে পরামর্শ চাইছেন। এই সব চিঠি বাইরে রাখা থাকে না পাবলিক প্রদর্শনীর জন্য। আমাদের প্রোফেসর ট্রিনিটি কলেজের লাইব্রেরীয়ানকে বলে বিশেষ ব্যবস্থা করেছিলেন। লাইব্রেরীয়ান ভল্ট থেকে আসল চিঠি পত্র নিয়ে সে দেখালেন – সে অনেক চিঠি, সুন্দর করে রাখা আছে। বাঁধানো বইয়ের মত করে পাতায় পাতায় চিঠি গুলো আটকানো আছে। প্রথম দিকে ফ্যারাডের চিঠি এবং শেষের দিকে সেই চিঠির প্রেক্ষিতে হুইওয়েল এর উত্তর। এই চিঠি সব ব্যাখা করছিলেন লাইব্রেরীয়ান, কারণ সেই হাতের লেখা পড়া খুব দুঃষ্কর। এই ভাবেই দেখা গেল ১৮৩৪ সাল নাগাদ প্রথম প্রস্তাব করলেন হুইওয়েল ‘ক্যাথোড’ এবং ‘অ্যানোড’ শব্দের ব্যবহার। আরো বেশ কিছু ক্ষণ সময় কাটালাম –

    ফেরার সময় আবার ঢুকলাম সেই বিখ্যাত ‘দি ঈগল’ পাবে, যেখানে বসেই নাকি ওয়াটসন এবং ক্রীক ডি এন এ-এর গঠন প্রথম মাথায় খেলিয়েছিলেন। সেই পাব টেবিলটার পিছনে একটা প্ল্যাক আছে।





    আর বলাই বাহুল্য এই শহরের টেবিলের পাবেই মনে হয় সবচেয়ে বেশী মানায় সেই ব্যান্ডের বিয়ার যে নাম, ‘অ্যাটম স্প্লিটার’





    বলতে ভুলে গিয়েছিলাম – চার্লস ডারউইনও এখানে। সেই বিখ্যাত জাহাজে করে অভিযানে গিয়ে ফিরে আসার পর ডায়েরীও দেখে নিলাম চট করে – অরিজিন্যাল কপি।







    এই ভাবেই কেমব্রীজের রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে এক টুকরো ইতিহাসকে ছুঁয়ে ফেলা গেল, অনেকদিন পরে আবার -
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১৩ এপ্রিল ২০২০ | ৩২৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রৌহিন | 172.69.***.*** | ১৪ এপ্রিল ২০২০ ০০:০৮92290
  • ইশশ পাগল হয়ে গেলাম,। ঐ কুমীরের গল্পটা বিশ্বাসঘাতকেই পড়েছি - সেই ছবিটা তোলনি?
  • o | 162.158.***.*** | ১৪ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৫92291
  • সেই টক সফটলি প্লিজ নোটিশ কোথায় গেল?

  • একলহমা | ১৪ এপ্রিল ২০২০ ০৫:০৮92295
  • ঘুরে বেড়ানোর সেরা স্মৃতিগুলোর কয়েক টুকরো আজ আবার ফিরে এল এই লেখায়। 

    লেখা প্রত্যাশামতই উপাদেয়। :) 

  • Rajkumar Raychaudhuri | ১৪ এপ্রিল ২০২০ ০৭:৫১92296
  • darun laglo. Banglate golpo akare biggan lekha niye ekta idea amart mathay ghurche.....jodi  ei sokol bigganider oviggota moy boi kichu boi supply den toh lekhata jompesh hote pare

  • সুকি | 108.162.***.*** | ১৪ এপ্রিল ২০২০ ১০:৩৭92306
  • রৌহিন, ০, একলহমা, রাজকুমার - সবাইকে ধন্যবাদ।

    রৌহিন, সেই ছবি তুলেছিলাম তো মনে হয়, কিন্তু খুঁজে পেলাম না! অনুরূপ ভাবে ০ এর উল্লিখিত 'টক সফটলি নোটিশ' টাও - তবে এটা স্বীকার করতে হবে এই টক সফটলি ব্যাপারটা ঠিক তখনো মাথায় ছিল না, আর এই মুহুর্তেও ঠিক মনে পড়ছে না। তাই আলাদা করে খোঁজা হয় নি কিছু।

    রাজকুমারবাবু, বই আর কে কাকে খুঁজে দেবে! নিজে নিজেই খুঁজে নিতে হবে ইন্টারেষ্ট অনুযায়ী। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন