এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৮ | 123.201.53.131
  • না, পালস অনুযায়ী টা নেসেসারি না, যারা চালাবেন তাদের বিচার বিবেচনা অনুযায়ী। আলাদা মানেই যে পালসের জন্য আলাদা তা তো না। কাজেই কমিটি সেটা নাই আনতে পারে।কমিটি পালসকে বিবেচনায় আনেনি বলেই তো তুমি প্রবন্ধ লিখেছিলে, নয় কি?
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৮ | 59.93.196.82
  • মামু যে ভাবে যুক্তি বানাচ্ছে এর পর মামু ....

    (Di: baaki Taa DiliT mere saabamiTaalum, kaaran maamu buddhimaan)
  • ranjan roy | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৮ | 122.168.210.136
  • আমার মনে হচ্ছে ঈশানের ""পালস''কে ওয়েটেজ দেয়াটা--; হয়তো এতটা অর্টিকুলেট করায় ভুলবোঝাবুঝির সৃষ্টি হচ্ছে।
    আমার মনে হয় ওটা বলার দরকার নেই।বল্লে অতিরিক্ত মাত্রা পাবে। এটা তো সত্যি ক্রিমিনাল ল' বাদ দিয়ে কিছু আইনের প্রয়োগ হয় সেই গ্রুপ বা সমাজের সংস্কৃতি দিয়ে।
    যেমন কিছু সমাজে( অবশ্যই গো-বলয়ে) মা তুলে কথা বলাটা জলভাত, দু'পক্ষই কিছু মনে করেনা। তারা বাপ-ছেলে, স্বামী-স্ত্রী, দু'ভাই, দুইবন্ধু-- যাই হোক না কেন। বস্তারে কোন মেয়ের কাঁধে হাত রাখলে টাঙি দিয়ে কেটে ফেলবে। ঐ অধিকার একমাত্র স্বামীর আছে।
    ( আমার পরিচিত একটি ছেলে ধানক্ষেতের মধ্যে একটি গাঁয়ের মহিলার সঙ্গে শারীরিক-সম্পর্কে লিপ্ত হয়।সব শেষে শ্রান্ত-ক্লান্ত যুগলে যখন ক্ষেতে শুয়ে আকাশ দেখছে তখন ছেলেটি আবেশের মাথায় মেয়েটির গালে চুমো খায়। মেয়েটি রেগে মারে এক চড়,---হতভাগা, কোন-অজাত-কুজাত কে জানে? আমাকে এঁটো করে দিল গো! মা গো!)
    সরি, সিরিয়াস কথার মাঝে ভাটাতে লেগে গেলাম। এই জন্যেই আজ অব্দি কিছু হল না।ঃ))
    আমার কথা দুটো।
    এক ঈশানের এইবক্তব্যের সঙ্গে পূর্ণ সহমত যে শাস্তি সে যেই দিক অপরাধের সঙ্গে আনুপাতিক হতে হবে। ক্রিমিনাল জুরিসপ্রুডেন্স ও তাই বলে।
    দুই, শিবুদার সঙ্গে এই ব্যাপারে একমত যে কলেজের নিজস্ব আচরণবিধি নির্ধারণের অধিকার থাকবে না কেন?
    ছাত্ররা সেশনের শুরু থেকে সেটা জানবে। কমিটিতে ছাত্র(সিনিয়র/জুনিয়র দুপক্ষেরই) এবং ফ্যাকাল্টি দুইই থাক। কমিটির কাজ অ্যাকসেপ্টেড আচরনবিধি কতটুকু লঙ্ঘিত হচ্ছে তা দেখা। লঘু পাপে গুরুদন্ড কাউন্টারপ্রোডাক্টিভ হবে।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৮ | 12.163.39.254
  • আমি ও তাই বলছি ব্ল্যাংক। তোমার উপর জোর করাটা র‌্যাগিং।

    এবার কিছু কিছু কেস আছে, যেগুলো হেজি। যেমন রাত্তিরবেলা বিছানার নিচে চকলেট বোম ফাটানো। বা দোলের দিন গায়ের জোরে রং দেওয়া। বা রেগে গেলে বাপ-মা তুলে খিস্তি করা। বা পাঁচজনে মিলে "খোরাক' করা।

    এর সব কটাতেই ভিকটিম স্বস্তি বোধ করেনা। প্রথম বছরের নতুন ছাত্রের উপর এগুলো করা ঠিক উচিতও না। কিন্তু এগুলো কি ঠিক র‌্যাগিং? ঠ্যাঙানোর যেমন শাস্তি হওয়া উচিত আচরণবিধি অনুযায়ীই, একই ভাবে এগুলোকেও কি কোনো আচরণাবিধিতে বাঁধা যায়? বা "র‌্যাগিং' করেছে বলে একই রকম শাস্তি দেওয়া যায়? সেটাই হল প্রশ্ন।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৬ | 71.106.244.161
  • সিম্পল, যে যুক্তিতে শিক্ষকেরা পড়ান, ছাত্রেরা পড়ে। যে যুক্তিতে শিক্ষক পরীক্ষা নেন, ছাত্রেরা পরীক্ষা দেয়।

    সহজ কথায়, কিছু ছাত্রের উদ্দেশ্য, কম পরিশ্রমে ম্যাক্সিমাম নম্বর আদায় করা এবং যথেচ্ছ মস্তি করা। বাকী ছাত্রদের ইন্টিমিডেট করা এই ভোকাল মাইনরিটির পক্ষে কঠিন নয়।

    আর কোনটা কিভাবে শেখা উচিৎ, সেটা ছাত্রেরা প্রায়ই জানে না। সে নিয়ে পদে পদে তর্ক করতে গেলে ইউনিতে কাজের কাজ কিছু হয় না।
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৬ | 123.201.53.131
  • হাউসিং কমিটির সাধারণতঃ বাড়ি কেনা বা রেন্ট দেবার সময় এসব লিখিত ভাবে জানায়, কোন কোনটায় তারা মতামত দেবে। পছন্দ না হলে অন্য কমপ্লেক্সে গেলেই হয়। সই টই করলে তো একটা চুক্তি চলে আসে। তখন আইন দেখিয়ে কি হবে? আইন চুক্তির ফরেই যাবে।

    আমি যদি কলেজে ঢোকার সময় সই করে ঢুকি যে আমি এখানকার ফ্যাকাল্টির আচরণবিধি মেনে অ্যাডমিশান নিলাম তারপরে আমি গাঁজা খেতেই পারি কিন্তু তার জন্য আমাকে সাসপেন্ড করলে সেটাও মানতে হবে। আমার আচরণের সব দায়িত্ব আমাকেই নিতে হবে, এই হল মোদ্দা কথা।

    আমি গালাগালি করলে ফ্যাকাল্টি যদি মনে করে শাস্তি দেবে, তো তখন ঘেরাও করার মানে নেই। কলেজে ঢোকার সময় কি জানতাম না আমি এখানকার আইন বা আচরণবিধি কোনোটারই মালিক নই?
  • d | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৬ | 117.195.34.125
  • ব্ল্যাঙ্কি,
    নাঃ
    আমারও নেই।
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৫ | 59.93.196.82
  • দম দি, এদের ITPIN ছিলো না?
  • arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৫ | 168.26.215.13
  • সবাই সবই বোঝে একটু দেরিতে। একটু আগে বুঝলে কিছু বাইট কম খরচ হত। ;)
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৩ | 12.163.39.254
  • তাইলে স্যান, কি যেন, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আলাদা আলাদ আচরণবিধি হবে, সেই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের "পালস' অনুযায়ী। তাই তো? আশা করি কোনো আপত্তি নেই। ঃ)
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪৩ | 59.93.196.82
  • দম দি একটা অন্য কি নিয়ে বলছে। যাই গে , দম দির লেখার সিরিজ তা খুঁজি
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪১ | 12.163.39.254
  • শিবুদা।
    শিক্ষকরা প্রাপ্তবয়স্ক। ছাত্ররাও তাই। শিক্ষকদের সরকার মাইনে দেয়। ছাত্রদের পয়সাও অনেক ক্ষেত্রে সরকার দেয়। অনেক ক্ষেত্রে দেয়না।

    তা শিক্ষকরা কোথাকার হরিদাস পাল, যে তাদেরকে রাজার পার্ট দেওয়া হবে? কোন যুক্তিতে?
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪১ | 123.201.53.131
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্পেসিফিক হবে কিনা, সেটা প্রতিষ্ঠান যারা চালান তারা ঠিক করবেন, বাই দ্য ওয়ে, ছাত্রদের করার কোন কারণ দেখিনা।
  • d | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪০ | 117.195.34.125
  • আর্য্য,

    দুটো নয় একটা ছেলে। অন্যটা সবুজ হয়ে এসেছে। অন্যটার ক্ষেত্রে কোম্পানি আছে। কি এক অদ্ভুত কারণে তারা নাকি জানিয়েছে রিলিভিং লেটারটি জেনুইন নয়। তো, ছেলেটির কাছে সেই কোং প্রদত্ত ২ বছরের ফর্ম-১৬ ছিল। নিজের IT রিটার্নও ছিল। এই দ্বিতীয় ছেলেটির ১০ বছরের অভিজ্ঞতা। তো সেই কোম্পানির পরেও আরো একটি কোম্পানিতে সে কাজ করেছে। তারা যখন ওর BV করিয়েছিল, তারা নাকি নিজেরাই ফোন করে জিগ্যেস করেছিল। সেই কোং কিন্তু তখন কোন নেগেটিভ কিছু বলেটলে নি। এরা যেই লিখিতভাবে জানতে চেয়েছে অমনি ঐ "জেনুইন নয়' বলে মেল করে দিয়েছে। এই মাঝের কোম্পানিটা বেশ সুন্দর লিখে দিয়েছে যে ওরা ফোনে জিগ্যেস করেছিল এবং তাতে কোন খারাপ কিছু শোনে নি।

    ফলে এই ছেলেটির কোন ক্ষতি হয় নি।
  • arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪০ | 168.26.215.13
  • দেখো দিকি পড়া না করে এলে এমনই অসুবিধা হয়। সেক্ষেত্রে সঠিক হল নিজের কথাটা বলা অন্যের কথা ধরতে না যাওয়া। ঃ))
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৪০ | 12.163.39.254
  • স্যান। আইন আমাকে যা অধিকার দেয় তার বাইরে কোনো কিছু মেনে চলতে আমি আইনতঃ বাধ্য নই। মানে আমার বাড়ির দেওয়ালের রং হলুদ হবে কিনা, সেই আচরণবিধিটা হাউসিং কমিটির ঠিক করে দেবার অধিকার নেই, যদিনা আইন তাকে সেই অধিকার দেয়।

    ফলে আইনী স্ট্যাম্প না থাকলে যেকোনো আচরণবিধি মেনে না চলার পুরো রাইট আমার আছে। আচরণবিধি কথাটাই এখানে ইউজলেস। সেটা মেনে চলতে বলাটাই র‌্যাগিং। তার জন্য উপাচার্যকে উল্টো করে ঝোলানো উচিত।
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৯ | 123.201.53.131
  • ছাত্রদের সাপ্লি তুলে নেওয়া হবে কিনা সেটাও বোধয় ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনাতেই ঠিক হবে? না হলে ঘেরাও,বিদ্রোহ বিপ্লব, ঠিকই আছে, আলোচনারই আরেক নাম।
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৯ | 59.93.196.82
  • ঐ যে আমাকে ভোর ৪ টে অব্দি জেগে পানু পড়তে বলাটা র‌্যাগিং না, আমার মজা ই লাগছিলো তাতে।
    কিন্তু খুব ই শান্ত শিষ্ট (দুগ্‌ধ পোষ্য) ছেলে ছিল একটি, যে এর কদিন পড়ে হোস্টেল ছেরে দেয় আর পরে শুনি এসব ছেরে অন্য কি একটা কলেজে গেছে।
    তো এই সেকেন্ড জনের কাছে এটা র‌্যাগিং, এবং সে অভিযোগ করলে বাকি ছেলে গুলোর শাস্তি হওয়া উচিৎ।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৮ | 71.106.244.161
  • আচরণবিধি একতরফা হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আচরনবিধি ফ্যাকাল্টি ঠিক করে। ছাত্রদের ইনপুট নেওয়া হয়। কিন্তু তার কতটা মানা হবে সেটা শিক্ষকেরাই ঠিক করেন।
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৭ | 59.93.196.82
  • পুরোটা পড়ে উঠতে পারিনি। অতটা পড়া যায় না, এমন সব কথা বার্তা এসেছে।
    বলাই বাহুল্য র‌্যাগিং বস্তুটা ইস্কুল লেভেলে হয় না। কলেজ লেভেলে হয়, কারন কলেজ মানেই হনু হওয়া। আর সেই হনু হওয়াটাকে সাপোর্ট করাই যেতে পারে, কিন্তু প্লিজ, আইনগত যুক্তি দিয়ে নয় ।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৬ | 12.163.39.254
  • ব্ল্যাংকি। কোন "র‌্যাগিং' টা ক্রাইম বলইনা। অসুবিধে কি আছে?
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৫ | 12.163.39.254
  • ঠিক কথা শিবুদা। যেগুলো নন-ক্রিমিনাল সেই ক্ষেত্রে ফ্যাকাল্টি আসছে।

    তাহলে আমরা দুটো জিনিস মেনে নিলামঃ

    ১। ক্রিমিনাল কাজে পুলিশ আছে। ঠ্যাঙানি মারদাঙ্গায় তারা আসবে। কিন্তু সর্বত্র আইন আর পুলিশ আর আদালত দেহিয়ে কাজ হয়না। পুলিশের আওতার বাইরেও অনেক কিছু হয়। সেগুলো অন্যভাবে হ্যান্ডল করা দরকার।

    ২। আর সারা দেশে ইউনিফর্ম কোনো আচরণবিধি সম্ভব না। এগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্পেসিফিক।

    এগুলো যদি মেনেই নেবে, তো আগে বললেই হত। ঃ)

    এর সঙ্গে আমার তৃতীয় অরেকটা বক্তব্য আছে। সেটা হলঃ আচরণবিধি কখনও এক তরফা হয়না। সেটা নিয়ে আলোচনা, প্রচারের মধ্যে দিয়ে এগোনোই বাঞ্ছনীয়। গায়ের জোরে, বা পুলিশ ঢুকিয়ে না।
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৪ | 123.201.53.131
  • 'ক্রাইম' নিয়ে দেশে একটাই নিয়ম চালু হওয়া উচিত।

    'আচরণবিধি' নিয়ে নয়।

    ধরো একটা হাউসিং কমপ্লেক্সের একটা কমিটি থাকতে পারে যারা ঠিক করল এই এই কাজ এই কমপ্লেক্সে চলা বাঞ্ছনীয়, বা তা নয়। কিন্তু ততক্ষণই এই অধিকার তাদের থাকে যতক্ষণ সেটা আইনের ডাইরেক্ট বিরোধিতা করেনা। বা আইন ইন্ডিভিজুয়ালকে যে অধিকার দেয় সেটাকে ক্ষুণ্ন করেনা।
  • arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৩ | 168.26.215.13
  • তা ব্ল্যংকি বাবু রাজনৈতিক রং ফং কোত্থেকে পেলে? ম্যাগো ট্যাগো বলে ফেললে। পুরোটা না পড়লে শুধু নিজের মতটা জানানোই ঠিক, বলা যায় না কে কখন র‌্যাগড ফিল করবে, তখন আবার পুলিশ ডাকতে হবে।
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩৩ | 59.93.196.82
  • মামু মাঝে মাঝেই 'ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানি না' মার্কা প্রশ্ন করে। যেমন 'র‌্যাগিং কোনটা?'
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:৩০ | 59.93.196.82
  • ধুস, আর পড়ে উঠতে পারছি না। যাগ্গে, আল্টিমেট হলো, র‌্যাগ করলে পুলিশ ক্যলানো খাওয়া উচিৎ। নইলে বস পাতি বই নিয়ে পড়তে বসো, অত শখ কেনো !!! (অ আ ক খ যে কলেজ ই হোক)।

    ডিঃ র‌্যাগড ও হয়েছি, করেছি ও। মাইরি বলছি এত কড়াকড়ি থাকলে ফার্স্ট ইয়ারে রিপোর্ট করতাম, সেকেন্ড ইয়ারে র‌্যাগিং এর ধারে কাছে যেতাম না
  • arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৮ | 168.26.215.13
  • দ, দেশে আইটি ছাড়া আর কোনো চাকরী যে নেই। এরকম ছোটখাটো ঢপতো লোকে ইন্টারভিউতে হরদম মেরে থাকে। অমুক করেছি, তমুক করেছি, ক্যালি থাকলে ঢপটা বিশেষ ধরা পড়ে না। ঢপও মারতে জানতে হয়। ছেলে দুটোর অপরাধ হচ্ছে ক্যালি বিশেষ ছিল না। আর ক্যালি না থাকলে কর্পোরেট দুনিয়ায় অচল। এর বেশি কিছু না। সাপ্লাই অ্যান্ড ডিমান্ড। এর বেশি কিছু না। ঢপ এমপ্লয়ি এমপ্লয়ার কে মারে এমপ্লয়ার ক্লায়েন্টকে মারে। চোর ধরতে গেলে ঢাকের দায়ে মনসা বিকোবে। জাভা রিসোর্সকে সাতদিনের ক্র্যাসকোর্সে ড্‌ট নেট শিখিয়ে কোম্পানীতো আকছার বিক্রি করে। সেটাও ক্রাইম হওয়া উচিত। আমি ওটা এবং এটা কোনোটাই ক্রাইম বলে মনে করি না। তবে ক্যালি না থাকলে বাতিলের দলে পড়ে যাবে সেটা মনে করি।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৮ | 71.106.244.161
  • আমার সব সময়েই সন্দেহ ছিল ঈশান ঠিক পড়তে পারে না ঃ))।

    ফ্যাকাল্টি কমিটি আসছে নন-ক্রিমিনাল ক্ষেত্রে যেখানে আচরনবিধি ভাঙ্গা হয়েছে।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৬ | 12.163.39.254
  • স্যান। আমি বোধহয় ঠিক বোঝাতে পারছিনা। আমারই অক্ষমতা।

    শুনছিলাম, যে, সারা দেশে অভিন্ন আইন ইত্যাদি করে র‌্যাগিং এর বিচার ইত্যাদি করা উচিত। সেই আইন হওয়া উচিত ইউনিফর্ম। সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় কমিটি বানালে কি ক্ষতি হতে পারে, সে নিয়েও অনেক কথা শুনলাম। এখন একটা ফ্যাকাল্টি নামক বস্তু কোত্থেকে এলো বুঝতে পারছিনা। সারা দেশে কি অভিন্ন ও ইউনিফর্ম একটাই ফ্যাকাল্টি করা হচ্ছে? আর আইন কাউন পিনাল কোড কি উঠে গেল নাকি, যে ফ্যাকাল্টিকে পিকচারে আসতে হল?
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৬ | 59.93.196.82
  • মামুর 9:36 এর পোস্ট,
    হ্যাঁ দরকার হলে পুলিশ দিয়ে। 'তুমি শালা কে হে যে আমার নাম জানতে চাও'। ইস্কুলে ভর্তির সময়ে তো কোনো বড়দা এমন জিজ্ঞাসা করে নি
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৬ | 71.106.244.161
  • সিম্পল। ফ্যাকাল্টি ক্যাম্পাসে আচরণবিধি ঠিক করে, সেই অধিকারে।

    আর রঞ্জনদাও ঐ ফ্যাকাল্টি কমিটির কথা বলেছেন।
  • Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৩ | 59.93.196.82
  • উফ, ৪০০৭ পাতা অব্দি ভাট পড়ে আমি নির্বাক। লোকে র‌্যাগিং কেও নিজেদের রাজনৈতিক রঙ দিয়ে মাপে। ছ্যা ঃ ছিঃ ম্যাগোঃ

    যে ভিক্টিম সে বলবে যে কোনটা র‌্যাগিং , কোনটা র‌্যাগিং নয়।
    যে র‌্যাগ করবে তার অত ক্ষ্যামতা থাকলে প্যাঁদানি খাক। র‌্যাগিং বন্ধ করার একটাই অস্ত্র, প্যাঁদানি (সরকারি কলেজে), প্রচুর টাকা ফাইন এবং দরকার হলে জেল (বেসরকারী তে)।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২২ | 12.163.39.254
  • আমি রঞ্জনদার সঙ্গে ১০০% একমত।

    শিবুদা। এই শুনলাম, দেশে আইন আছে। আইন রক্ষায় পুলিশ ও আদালত আছে। সেই অনুযায়ী র‌্যাগিং এর বিচার করা উচিত। এখন শুনছি ফ্যাকাল্টিও আছে। এরা কোন অধিকারে এল ঠিক বুইতে পারলাম না।
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২১ | 123.201.53.131
  • আইনের সঙ্গে খটামটি না লাগলে ঊর্দ্ধে ওঠার কথা আসবে কেন খামোখা? ফ্যাকাল্টি কমিটি কি আইনবিরোধী কিছু সাজেস্ট করে নাকি?
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২১ | 71.106.244.161
  • রঞ্জনদার সাথে একমত। শুধু একটাই কথা। ওয়ার্ডেনকে প্রপার সাপোর্ট স্টাফ দেওয়া হোক।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:১৮ | 71.106.244.161
  • ফ্যাকাল্টি নিজেকে আইনের ঊর্দ্ধে ভাবছে - কথাটা কোত্থেকে এল?
  • ranjan roy | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:১৮ | 122.168.210.136
  • ধ্যাত্তেরি! রাজনীতির কথা উঠলে সেই বুদ্ধ-মমতা আর র‌্যাগিং এর কথা উঠলে সেই শিবপুর-যদুপুর!
    বলি বাংলার র‌্যগিংএ কতজন মরেছে বা শারীরিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে?
    গো-বলয়ে এই হার অনেক বেশি। সব ঘটনা পত্রিকায় বেরোয় না।
    বছর পাঁচেক আগে রায়পুরের মহিলা পলিটেকনিকে বড় মেয়ে হোস্টেল থেকে জানাল যে রাত্রে সিনিয়ার মেয়েরা এসে ধমকায় যে র‌্যাগিংএর বিরুদ্ধে কমপ্লেন করার দুঃসাহস যেন কেউ না করে। তিনদিন পর একটি মেয়ে সুইসাইড করলো।
    বন্ধুপুত্রের সাথিটি হরিয়ানার আর ই সি তে কানে থাপ্পড় খেয়ে জনমের মত কালা হয়ে গেল।
    খয়রাগড়ে অধিকংশ চাত্র বাইরে থেকে ( মণিপুর-মালদা- কানপুর-কোলকাতা ) থেকে আসে। স্থানীয় রাজপরিবরের বংশাবতংসরা ঐ ফাইন আর্টস্‌ ইউনিভার্সিটিকে নিজেদের বাপের সম্পত্তি মনে করে। ফলে অ-ছাত্ররাও এসে র‌্যাগিং নেয়।
    দুর্গ গভর্নমেন্ট কলেজে সেই সত্তরের দশকে দেখেছি ডে-স্কলার দের মধ্যে র‌্যাগিং। সিনিয়র ছেলে এসে র‌্যাগ করা লিডিং গ্রুপকে রিকোয়েস্ট করছে -- ভাই,মনোজ বলে ছেলেটাকে ছেড়ে দে, ও আমার খুড়তুতো ভাই।
    ওরা বলছে--- তোর ভাই বলে কিছু কনসেশন হবে, কিন্তু পুরোপুরি ছাড়া হবে না। মিনিমাম এসি-ডিসি ( ম্যাস্টারবেশন) তো করতেই হবে।
    গতবছর দেখেছি বিলাসপুরে বাসস্টপে দাঁড়িয়ে থাকা গভঃ ইঞ্জিঃ কলেজের নতুন ছেলেদের। ড্রেসকোড মেনে ছোট করে চুল ছেঁটে মাথা নীচু করে মমির মত নিঃশব্দ, দঁড়িয়ে আছে। যতক্ষণ বাস না আসে। সিনিয়রদের কোন ড্রেস কোড নেই। ওরা ঠিক করেদিয়েছে যে কতটা অ্যাংগেলে মুখটা নীচু করে থাকতে হবে। কাছে গিয়ে মেপে ঘাড় ধরে সবার সামনে আরো নীচু করে দিচ্ছে। পাবলিক দেখছে, কিচ্ছু বলছে না।
    এইখানে প্রতিবাদটা হওয়া উচিৎ। গালাগাল দিল কি না, সেকন্ডারি। এই যে মেসেজটা যাচ্ছে যে জুনিয়রদের শরীর ও মনের ওপর সিনিয়রদের একচেটিয়া অধিকার-- আর কর্তৃপক্ষ কিছু বলবে না, ফলে মেনে নেয়া ছাড়া উপায় নেই,--- এই জায়গটাতে।
    অনেক পাত্রাধার কি তৈল, না তৈলাধার কি পাত্র হয়েছে। শুরু হোক।
    প্রথমে দুটো ভাগে ভাগ করা হোক। শারীরিক প্রতাড়ণা র ক্ষেত্রে ক্রিমিনাল ল' অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে এবং গালাগাল বা হিউমিলিয়েশনের ক্ষেত্রে ছেলেটি আপত্তি করলে সিনিয়রদের প্রথমবার ওয়ার্নিংদেয়া হবে। দ্বিতীয়বার কমিটি ঠিক করবে ।
    কিন্তু কিছু লজিস্টিক্যাল অ্যাসপেক্ট বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
    সবচেয়ে আগে দরকার জুনিয়রদের হোস্টেলে রাত্রে সিনিয়রদের এϾট্র কমপ্লিট বন্ধ করা। আর ওয়ার্ডেনকে কম্পালসরিলি রাত্রে হোস্টেলে থাকতে হবে।
    লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট, র‌্যাগিং হলে গার্জেনদের নয়, হস্টেল-ওয়ার্ডেনকে ফাইন করতে হবে।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:১৭ | 12.163.39.254
  • কি যেন, দেশে আইন আছে। আইন ভাঙলে আদালত আছে। ফ্যাকাল্টি কোত্থেকে আসছে? নিজেদের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবছে নাকি? ঃ)
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:১১ | 71.106.244.161
  • ফ্যাকাল্টি আসছে সেই ক্ষেত্রে যা ঠিক ক্রাইম নয়, কিন্তু ক্যাম্পাসে করা চলে না।

    দ-কে।

    তুমি যে ছেলেটির কথা বলেছ, তার ক্রাইম ভিক্টিমলেস। কিন্তু র‌্যাগিং ভিক্টিমলেস নয়।
  • d | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৮ | 117.195.34.125
  • আমাদের কোম্পানিতে অনেক কিছুই খুব ঢিমেতালে চলে। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরে জয়েন করা ছেলেপুলেদের ফাইনাল BV রিপোর্ট এখন আসছে। আমার প্রোজেক্টের দুটি ছেলে -- যাদের রিপোর্ট রেড আসে। তার মধ্যে একটির গত কোম্পানির এক্সপিরিয়েন্সটি জাল। BV তে ধরা পরে সেই কোম্পানির অস্তিত্বই নেই। তাকে সেই কোম্পানি প্রদত্ত ফর্ম-১৬ জমা দিতে বলা হয়েছিল, যা সে দিতে পারেনি। ফলে BV রিভিউ কমিটি বহিস্কারের সিদ্ধান্ত নেয় এবং আমাকে ও আমার গ্রুপহেডকে জানায়।

    আমার প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল "ব্যাটা জোচ্চোর!! এইভাবে জাল করেছে!' ক্লায়েন্টকে ১০ দিনের নোটিশ দিতে হয়, তাই তার শেষ কর্মদিবস হওয়ার কথা আগামীকাল। কাল ছুটি বলে আজই তাকে ডেকে পাঠায়। এর মধ্যে ছেলেটি বেশ কয়েকবার এসে আমার কাছে কান্নাকাটি করে গেছে। আমি চুপচাপ শুনলেও মনে মনে ভেবেছি জোচ্চুরি করলে শাস্তি তো এরকমই হওয়া উচিৎ। নো ওয়ান্ডার ছেলেটা একেবারে কিস্যু পারত না। এই গত এই ৬-৭ মাসের চেষ্টায় অন্তত জবটবগুলোগ টগ দেখতে শিখেছে। কিন্তু এতবড় জোচ্চুরির শাস্তি পাওয়াই উচিৎ।

    আজ ওকে ডেকে পাঠিয়ে টার্মিনেশান লেটার ধরিয়েছে। তাতে পরিস্কার করে ওকে চোর জোচ্চোর ইত্যাদি লিখে ছাড়িয়ে দেওয়া হল জানিয়েছে। আর .... আর নীচে লিখে দিয়েছে, এই মুহূর্ত্তে না করলেও, ম্যানেজমেন্ট চাইলে ওর বিরুদ্ধে জাল-জোচ্চুরি, মিথ্যা তথ্য দেওয়া ইত্যাদি অভিযোগে ফৌজদারী মামলা দায়ের করতে পারে।

    ছেলেটি এই কদিনে বহুবার বহু লোকের কাছে গিয়ে কেঁদেছে। কিন্তু আজ যা কাঁদল ---- সারাজীবনে নিশ্চয় এমন কাঁদে নি। আগামী মাসে ছেলেটির বিয়ে ঠিক হয়ে আছে ---- শ্বশুড়বাড়ীর লোকেদের বলেছে কোম্পানিতে লে-অফ হচ্ছে --- তারা কার্ড ছাপিয়ে ফেলেছে বলে বিয়ে পিছাতে রাজী নয় ---- এই বাজারে ছেলেটির চাকরী পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেইই ---- এই সবই আমি জানতাম। কিন্তু ঐ চিঠি দেখার পর হঠাৎই একটা ভীষণ ধাক্কা খেলাম। এই ছেলেটির IT র কেরিয়ার এখানেই শেষ। মোট ২ বছর ৮ মাস অভিজ্ঞতা, ত্তার মধ্যে এই গত ৭ মাস ও দেখাতেই পারবে না, আর তার অগের একবছর ফেক।
    এক যদি কোথাও খুব চোখকান বুঁজে লোক নিতে থাকে, যেমনটা নিত এক দেড় বছর আগেও ---- হয়ত কোথাও ঢুকে যেতে পারত। কিন্তু এখন আর তা হবে না।

    আমার কিরকম যেন একটা লাগছে। কি সেই চাকরী, যার জন্য লোকে অবলীলায় জাল ডকুমেন্ট দেয় --- আইটিতে চাকরী করতেই হাবে!!! এত যে আইটি'র বাজার --- কিসের ছাতারমাথা বাজার যা ছেলেটিকে কোথাও ঢুকে কাজ শেখার সময় ও সুযোগ দিল না!!! ওকে এতবড় জাল করতে হল!? নাকি ওরই ধৈর্য্য ছিল না সময় নিয়ে একটু কম মাইনেতে কোথাও কাজ শিখতে? কি জানি! এমন একটা কাজ করল, যা সারাজীবনের ওপর দাগ হয়ে রইল।

    আমি ------ আমি --- আমি আসলে কোন স্ট্যান্ড নিতে পারছি না। এমনিতে "ফেক এক্সপিরিয়েন্স' দেখিয়ে কাজ পাওয়া লোক-- আমাদের এক যন্ত্রণা বিশেষ। আর চুরি জোচ্চুরি আমি অসম্ভব ঘেন্না করি। কিন্তু ... কিন্তু ....
    ঐ চিঠিটা দেখার পর ---- ওর আকুল কান্না দেখার পর কিছুতেই আর জোর দিয়ে ভাবতে পারছি না যে "ব্যাটার ঠিক শাস্তিই হয়েছে'।

    অস্থির লাগছে। খুব অস্থির লাগছে।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৭ | 12.163.39.254
  • তাহলে,

    ১। "র‌্যাগিং' কে শিবুদা আলাদা কোনো অপরাধ মানতেই রাজি নয়।
    ২। আদালতই যদি শেষ কথা বলবে, তো এই ফ্যাকাল্টি কমিটি কোত্থেকে এল? সোজা আদালতে যাক না। ঃ)

    তানিয়া,

    এই স্পেসিফিক কেসে, আমি জানিনা তো ছেলেটি কি করেছে। কাগজেও লেখেনি। যদি রোকেয়ার কথামতো সেরেফ গাল দিয়ে থাকে, তবে বকে-ঝকেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। আর যদি বেশি কিছু করে থাকে, তখন সাসপেন্ড করলে ঠিকই আছে।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৬ | 71.106.244.161
  • কোনটা ক্রাইম না, কিন্তু ইউনিভার্সিটিতে চলবে না, সেটা ফ্যাকাল্টি ঠিক করে। সেটাকেই আচরণবিধি বলে।
  • arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৪ | 168.26.215.13
  • স্যান, ক্যাম্পাসে পুলিশ ঢোকানোর এই দাবীটা পঃবঃয়ের রুলিং পার্টির অনেকদিনের। যেখানে যেখানে তাদের ছাত্র সংগঠন দূর্বল যেমন আমাদের সময় প্রেসি, সেখানে দাবীটা আরও বেশি। আর কিছু না পুলিশি প্রোটেকশনে নিজেদের ছাত্র সংগঠনকে মজবুত করার ইচ্ছে। তা পুলিশ যতদিন না তাদের এই ক্ষমতার পক্ষের ইমেজ থেকে বেরতে পারে ততদিন ক্যাম্পাসে পুলিশ ঢোকাতে আপত্তি আছে।

    তাছাড়াও কথায় কথায় পুলিশ ব্যবহার করলে কি হয় সে ১৯৯৪ সালে শিয়ালদহ স্টেশন দেখেছে। বঙ্গবাসী কলেজ ও টিটির ঝগড়ার জেরে সেদিন গুলি চলেছিল বহু নিরীহ লোক ও ছাত্র মারা গিয়েছিল। পুলিশ শাটার বন্ধ করে গুলি চালায়। আমি, আমার বন্ধু খুব অল্পের জন্য বেঁচে যাই।
  • sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 71.106.244.161
  • ফ্যাকাল্টি আচরনবিধি বানায়। আর পেনাল কোড তো অলরেডি আছে। আদালত ঠিক করুক কোনটা ক্রিমিনাল আচরণ।
  • san | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 123.201.53.131
  • তাইই হয়, বলেই কি তাইই হওয়া উচিত বলতে হবে?

    ভারতে তো আরো অনেক কিছুই হয়। যা না হলেই ভাল হত।

    আর আমি ইউনিফর্ম সিভিল কোডের পক্ষপাতী তো।
  • tania | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 65.115.93.98
  • আমার একটা প্রশ্ন পেয়েছে। বলি? ছমাসের জন্য সাস্পেন্ড করলে, এক বছর ইয়ার ল্যাগ খেলে কেরিয়ার ডুম হয়? আমার ধারণা ছিল লাইফ ইজ মাচ বিগার দ্যান দ্যাট!
    আরেকটা প্রশ্ন (ইস, একটা বলে এখন দেখছি মোর দ্যান ওয়ান)ঃ সাস্পেন্‌শনের বদলে কি দাবি করা হচ্ছে? হস্টেল সাস্পেন্‌শন। কমিউনিটি সার্ভিস? বিগ ডিল! প্রথমটা তো কোনো ব্যাপারই নয়। আর পরেরটা জাস্ট আইওয়াশ। তো তাতেকরে ছেলেটি ভাববে না, বাঃ এইতো জিতে গেলাম! মামু?
  • Hukomukho | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 198.184.5.252
  • লেঃ পচা, অক্ষ দেখি আমাকে র‌্যাগিং এর আসরেও নামিয়ে দিয়েছে। বেশ অক্ষভায়া , কটা কথা বলি,

    ১। রাষ্ট্র বন্দুক রাখার স্বাধীনতা দিলেও যত্রতত্র তা চালানোর স্বাধীনতা দেয় না। কাজেই ঐ যেখানে সেখানে ঢিঁচক্যাও টা করা যাবে না।

    ২। লাইসেন্‌স্‌ড গান নিয়ে কেউ পাঙ্গা করতে যায় না, বিশেষ্‌তঃ জীবন মরণ সমস্যা না হলে। আর পাঙ্গা করলেও তার ধরা পরার চান্স ১০০% লাইসেন্‌স্‌ড গানের ক্ষেত্রে।

    ৩। তোমার প্রতিপক্ষের হাতেও যদি সেম একপীস বন্দুক থাকে তাহলে তুমি আপনিই সমঝে কথা বলবে । কারণ বন্দুক দুজনকেই equalize করে দিয়েছে। একটা কথা আছে সেটা এখানে দিয়ে দিলাম Fear No man whatever his size, just call on me and I will equalize কাজেই একটি সুন্দরী অষ্টাদশী একটি ছোট্ট বেবি .25 Browning তোমার দিকে ধরে থাকলে তোমার বঙ্গীয় পুরুষাকারে 'চাচা আপন প্রাণ বাঁচা জাতীয়' বোধের আপনিই জাগরণ ঘটবে।

    ৪। আর একটা কথা বন্দুকের সাথে পাওয়ার যেমন আসে তার সাথে আসে responsibility অন্ততঃ আমি কলকাতাতে এর একটিও ব্যাতিক্রম দেখিনি। (যারা লাইসেন্‌স্‌ড গান owner , ধৃতিকান্তবাবু, বুদ্ধদেব গুহ, চঞ্চলবাবু, ভিক্টর ব্যানার্জীর মত বিখ্যাত লোক সহ অনেক অখ্যাত লোকের মধ্যেও এর অনথ্যা দেখিনি) ঠিক যেভাবে ক্যারাটে সেখা সবাই বাকি ক্যারাটে না যানা লোকদের কথায় কথাই পিটিয়ে আম্‌সত্ত করে না ঠিক তেমনি।

    ৫। ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স এ সেই বন্দুকে বাড়ির কেউ মারা গেছে এক প্রমোদ মহাজন ছাড়া শুনিনি। (লাইসেন্‌স্‌ড গানের ক্ষেত্রে) সঠিক firearms trainning থাকলে আর basic thumbrule seafty rule মেনে চললে বন্দুকে দুর্ঘটনার চান্স জিরো শতাংশ। আমাদের পরিবারে বিগতঃ ১০০ বছরে একটাও বন্দুকে দুর্ঘটনার ঘটেনি বা তাতে কেউ মারাও যায়নি, আমিও না ঃ))

    ৬। বন্দুক সম্পর্কে ধারণাটা যদি মেলায় Airgun এ বেলুন ফাটিয়ে আর পুলিশের হাতে দেখে হয়ে থাকে তাহলে সেটা নিয়ে বেশি ফাজলামো না মারাই ভালো কারণ এটা ঠিক ফাজলামো মারার জিনিষ নয়, কাজেই বন্দুককে "টন্দুক" হিসাবে দেখলে বিপত্তি ঘটতে পারে।

    ৭। র‌্যাগিং একটি ক্ষমাহীন শাস্তি যোগ্য অপরাধ, এবং তাতে আমি মনে করি কঠোর শাস্তিই হওয়া উচিত। ঐসব স্মার্ট করা, সখ্যতা বাড়ানো, ইত্যাদি র‌্যাগিংকে লঘু করে দেখানোর প্রচেষ্টা মাত্র।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 12.163.39.254
  • নাঃ ক্রিমিনাল কোড একই। কোনটা ক্রাইম আর কোনটা "খারাপ জিনিস, কিন্তু ক্রাইম না' সেই তফাতটাই তো জানতে চাইছি।
  • Du | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৩ | 65.124.26.7
  • যাকগে এটা এমনি বল্লম , চিন্তা কেন উল্টোও তো হবে কোনওদিন ঃ)। কথা হলো, কমিটি জিনিসটার একটা পূর্বশর্ত আছে, তা না হলে ভাটিয়ালিই ভালো জায়গা।
  • Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০১ | 12.163.39.254
  • আমি তো জানতাম, আদালত আইন বানায়না, আইনের ব্যাখ্যা দেয়। এখানে আইনটাই ফ্যাকাল্টি আর আদালত মিলে বানাবে? ঃ)
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত