করলেও হয় না করলেও হয়। এই ধরণের নিরীহ র্যাগিংয়ে কারুর কোনো ক্ষতি হয় না। না করলেও হয় না। দু পক্ষই যদি মজা করে ঠিক আছে। ছাত্রটির কোনো রকম অসুবিধা হলেই কাটিয়ে দেওয়া উচিত। তা এই ম্যাচিওরিটি ঐ বয়সে কারই বা থাকে। কারুর অসুবিধা হলে তাকে আরও বেশি করে করানো হয়। আর ফিজিকাল যেকোনো র্যাগিং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। খেয়ে আসি।
dipu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২৯ | 121.243.161.234
কিছু কিছু প্রশ্ন আছে, যেগুলো আপাত হিউমিলিয়েটিং। যেমন (জানিনা অশ্লীল হয়ে যাচ্ছে কিনা), মাকে কখনো সায়া তুলতে দেখেছিস? এই প্রশ্নটি আমাকে যদুপুরে করা হয়, এবং আমি পাপমনে হাঁ করে তাকিয়ে থাকি।
আমি র্যাগিং বিরোধী। যাস্ট আইন প্রণয়নের অসুবিধে বোঝাতে উদাহরণ টা দিলাম।
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২৬ | 198.169.6.69
আসলে, 'আমারা জাদবপুর বা অন্য, আমরা ইন্টেলিজেন্ট র্যাগ করি, আমাদেরটা কেন র্যাগিং হবে', এই কনসেপ্টটা-ই ভাঙ্গা দরকার।
san | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২৪ | 123.201.53.131
আইন ও পুলিশ এইদুটো ব্যাপার দেশ থেকে তুলে দিলেই তো হয় !
আফটার অল, শাস্তি টাস্তির দরকার ই বা কি !
আর বেআইনি কাজ করলে লোকে শাস্তি পাবে কি পাবেনা এতেও যখন ছাত্রদের 'সে' না থাকা প্রচন্ড অন্যায় !
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২৩ | 74.7.148.7
অক্ষ তুমি যা বলছো, তা হলে নারী নির্যাতনবিরোধী আইন, যৌতুকবিরোধী আইন সব তুলে দিতে হয় কারণ যারা অত্যাচার করেনা তারা তো এমনিই করেনা।
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২২ | 198.169.6.69
ঈশেন, রাজনৈতিক পরিচয়টা-তো পষ্ট, খবর পড়েই বোঝা যায়।
Ishan | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২২ | 12.163.39.254
প্রবলেম টা হচ্ছে, কোনটা কার হিউমিলিয়েটিং লাগবে তার কোনো ফাইন লাইন নেই। কাউকে তুই-তোকারি করলেই তার হিউমিলিয়েটিং লাগতে পারে। সেটাও যথেষ্ট জাস্টিফায়েডই হবে। মানে হতেই পারে।
নইলে, এমনিতে কোনো ছাত্রকে ধরে ঠেঙালে যে প্রহারকারীকে পুলিশে দেওয়া উচিত, সে নিয়ে আর কে দ্বিমত?
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২১ | 71.106.244.161
ভয় ছাড়া শুধরে যাবে তারই বা কি দৃষ্টান্ত আছে?
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২১ | 198.169.6.69
ইয়েস, এটা-ও র্যাগিং, যে র্যাগ হচ্ছে তার যদি মনে হয় সেটা হিউমিলেটিং
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২১ | 71.106.244.161
চাঁদনী রাতে - ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে বক্তব্য রাখতে বলা বেআইনী নয়। কিন্তু কেউ বক্তব্য রাখতে রাজী না হলে তাকে থাপ্পর মারা বেআইনী।
ঈশানকেঃ কর্পোরাল পানিশমেন্ট তো বেআইনী বটেই। সেরকম ক্ষেত্রে শিক্ষককে প্রসিকিউট করা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিৎ। কিন্তু সেই যুক্তিতে র্যাগিং সমর্থন করা যায় না।
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২০ | 74.7.148.7
পুলিশ দিয়ে বন্ধ করানোটাই অবজেক্টিভ নয়। অন্যভাবে বন্ধ করা গেলে আরও ভালো। কিন্তু সেটা কিভাবে?
a x | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২০ | 143.111.22.23
আমি তুমি/আপনি কোনো এই ধরণের কাজ করিনা, ধরলে পুলিশ মারবে বলে? ভয় থেকে একটা সেকশন পুরো শুধরে যাবে, এটা খুবই হাস্যকর। এর যদি কোনো দৃষ্টান্ত দেখানো হয়, মেনে নেব।
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:২০ | 198.169.6.69
আজ্জোকে বল্লাম, লাস্ট পোস্ট-টা।
dipu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৯ | 121.243.161.234
বা গোলাপ সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য বলানোর পর গোলাপকে আমার ইয়ে দিয়ে রিপ্লেস করানো। ইহা কি র্যাগিং?
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৯ | 198.169.6.69
যে র্যাগড হচ্ছে, তার যদি মনে হয় এটা হিউমিলেটিং, তাহলে অবশ্য-ই সেটা র্যাগিং
Ishan | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৯ | 12.163.39.254
ধুত্তেরি। রাজনীতি কোত্থেকে আসছে। কে কাকে র্যাগ করেছে, তার রাজনৈতিক পরিচয় কি, সেটাই তো জানিনা।
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৯ | 74.7.148.7
পুরো ব্যাপারটাই বোকা বোকা - বয়স হিসেবে হাসি পায় বৈকি, কিন্তু সবার নয়।
Ishan | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৭ | 12.163.39.254
হিটারে কেউ হিসি করায়না আজকাল। নবীন বরণে নাচতে বলে। বা, সাইন কার্ভে হাসতে।
এগুলো পুলিশ দিয়ে বন্ধ করা চাপ আছে।
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৭ | 198.169.6.69
আবার অট্টহাসি হাসলাম, শুধু এই দেখে, কোন কোন মুখ থেকে, কি কি মত আসছে এই দেখে, রাজনীতির রং-তো বলতেই হয় !!!!!
arjo | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৬ | 168.26.215.13
র্যাগিং কে আইনের প্যাঁচে ফেলার প্রচূর আইনগত সমস্যা আছে।
""চাঁদনী রাতে একলা ছাতে হ্যারিকেন হাতে বৌদির সাথে"" এই নিয়ে দুই মিনিটের বক্তব্য রাখতে বলা কি আইনের চোখে র্যাগিং?
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৫ | 198.169.6.69
আমিতো সেটাই বলছি, র্যাগিং করেছে, তা হিটারে হিসি করানো, বা বাপ-মা তুলে গালাগাল করা বা অন্যকিছু .... শাস্তি পেতেই হবে, তার মধ্যে পুলিশ স্টেট হ্যানাত্যানা অসছে কি করে ?
Ishan | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৫ | 12.163.39.254
জল বাওয়ালি মোটেই র্যাগিং নয়।
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের (অন্য কলেজেরও) টিচাররা ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে গরুছাগলের মতো ব্যবহার করে। ইশকুলে টিচাররা ছেলেপুলেদের বেধড়ক ঠেঙায়। সব জায়গায় তাহলে কড়া ফৌজদারি আইন চালু হোক। পুলিশের ভয়টা ঢোকানো হোক মাস্টার ছাত্র সক্কলের মধ্যে। নইলে কিছু হবেনা। ঃ)
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১৪ | 74.7.148.7
'জয় মমতা' 'হেইল হিটলার' নয় , কিন্তু 'অন্যকে চড় মারলে তোমার শাস্তি হবে' মানে পুলিশ স্টেট ;-) ভেরিয়বল স্কেল ঃ)
bb | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১২ | 117.195.181.216
Binary এখানে রাজনৈতিক রং কিন্তু বিচার্য নয়। র্যাগিং করাটা অপরাধ, সেটা বাম ডান নির্বিশেষ।
arjo | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১১ | 168.26.215.13
না আমি ঠিক তা বলি নি। ছাত্র রাজনীতির সাথে র্যাগিং এর কোনো সম্পর্ক নেই। রাজনীতি র্যাগিংকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। এই অবধি।
বাওয়ালিটা কলেজ ভিত্তিক, এক এক কলেজের এক এক রকম ঐতিহ্য। যেমন বিই কলেজে জল বাওয়ালি হয়, যদুপুর একটু সাইন্টিফিক তাই প্লাগ্ড ইন হিটারে হিসি করতে বলে, আর পলিটেকনিক কলেজে যা হয় সেসব লিখলে লেখার সেন্সর করার দরকার পড়তে পারে। বছরের পর বছর ধরে এইসব কলেজ গুলোতে একই রকম ভাবে র্যাগিং চলেছে। সেই ঐতিহ্য ভাঙা দরকার। বিই কলেজ মানেই আমরা ইন্টেলিজেন্ট বাওয়ালবাজ এই ইমেজটাকে গ্লোরিফাই করা বন্ধ হোক। আর সত্যি বলতে কি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশুনোর চাপ আর একটু বাড়াই উচিত। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চান্স পাওয়া কঠিন কিন্তু পাস করা সহজ। চাকরী পাওয়া আরও সহজ (এতদিন অবধি)। তা ছেলেপুলেরা বোর হয়ে যায়।
আর ভারতে পুলিশের অন্যান্য দিকে এত কাজ সেগুলোই ঠিক মতন করতে পারছে না তার ওপর ছাত্রদের র্যাগিং রুখবে। ও এক বস্তা গাঁজা বা এক বোতল চোলাই বা এক প্যাকেট উইল্টার ফিলসেই ম্যানেজেবল।
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১১ | 74.7.148.7
অন্য উপায়টা সোশ্যাল। কিন্তু যা দেখা যাচ্ছে সেটা হবার নয় - তাহলে হাজার লোক তাদের পেছনে দাঁড়াতো না যারা শুধু ফুর্তি করার জন্য অন্যেকে বিপর্যস্ত করেছে ন্যুনতম মানবাধিকারের পরোয়া না করে।
Binary | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৯ | 198.169.6.69
আইবাপ এখেনে কেউই রাজনীতি ছাড়া কথা বলে না। কাগজ পড়ে মনে হল র্যাগড ছেলেটা আর যে র্যাগ করেছে তার যদি রাজনীতি-র রঙ যদি উল্টো হত, এখানে মত গুলো-ও উল্টে যেত।
র্যাগিং নিয়ে এত সাংঘাতিক সব কান্ড (মায় ম্ত্যু পর্যন্ত) হওয়ার পরে-ও শাস্তি নয় ইত্যাদি মত-ও আসতে পারে !!! তাও যখন আইন-ই আছে। প্রগতি.... ইত্যাদি !!!
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৭ | 71.106.244.161
আইন ভাঙ্গলে শাস্তি পেতে হবে, এই ভয় ইনস্টিল করানো পুলিশ স্টেটের লক্ষণ!! সত্য সেলুকাস, কি বিচিত্র এই গুরু।
a x | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৬ | 143.111.22.23
ভয় ইনস্টিল করানো, পুলিশ স্টেট।
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৩ | 71.106.244.161
পুলিশ স্টেট? ক্রিমিনালদের প্রসিকিউট করলে সেটা পুলিশ স্টেট!!
a x | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫৮ | 143.111.22.23
তাইলে যা বুঝলাম, মোটামুটি একটা police state বানিয়ে দিতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান।
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫৪ | 74.7.148.7
শিবুদা যা বলেছে ঐ ফিয়ারটা ইনস্টীল করতে হবেই।
bb | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫৩ | 117.195.181.216
arjo সত্যি বলেছেন। আমাদের ছাত্রনেতাদের কে enggineering এ suppli র দাবি ছাড়া আর কোন কাজ করতে দেখেছেন? সেই tradition ই বজায় থাকে ইউনিয়ান নেতা হবার পর।
Du | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫২ | 74.7.148.7
Sir, do not argue with me এইটা দরকার এসব ক্ষেত্রে।
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪৯ | 71.106.244.161
হাজারটা ইঞ্জিনীয়ারিং স্টুডেন্ট পথে নামবে? সে নামবে হয়তো। কিন্তু একবার যদি বোঝে যে অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিরিয়াস, এবং র্যাগিং বন্ধ না করলে সত্যি কেরিয়ার মায়া হয়ে যেতে পারে, তখন সবাই সুরসুর করে মাথা নামিয়ে ঘরে ফেরৎ যাবে।
আইন বস্তুটি কিছু না, এলিট হলে আইন যেমন খুশি ভাঙ্গা যায়। এই অ্যাটিচুডটাই অনেক সর্বনাশের মূল। আফটার অল, যাদের ছাত্রজীবন শুরু হয় আইন ভেঙ্গে (এবং সেটাকে অধিকার মনে করে), তারা যখন আরো বড় ক্ষমতার যায়গায় যায়, তখন তারা আরো বড় আইন ভাঙ্গে। আর ইরেস্পেকটিভ অফ পারফরমেন্স, বোনাস ইত্যাদি তাদের অধিকার বলে মনে করে।
bb | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪৮ | 117.195.181.216
রোকেয়া সত্যি বলি, তর্কনা করে বুকে হাত দিয়ে বল না ভাই,suspend করলে অসুবিধা কোথায়? চাকরিতে অসুবিধা হয়। র্যাগিং এর মতো জঘন্য অপরাধ করার সময় সেটা মনে থাকেনা?
arjo | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪৩ | 168.26.215.13
র্যাগিং একটা ঐতিহ্য। সেই ঐতিহ্য ভাঙতে না পারলে কিছুই হবে না। র্যাগিং নিয়ে গত দশ পনের বছরে অনেক স্টেপ নেওয়া হয়েছে। একটু কমেছে, তার বেশি না। কারণ ঐতিহ্যটা এখনো রয়ে গেছে। এই বাওয়ালির ঐতিহ্য না কমলে কিস্যু করা যাবে না। ছাত্রদের আইন দেখালে ১০০০ টা ছাত্র পথে নামবে। সেটা আবার আমাদের আরও বড় ঐতিহ্য। (ভুল ঠিক কিছু বলি নি কিন্তু, রে রে করে তেড়ে আসবেন না যেন ঃ)))।
sinfaut | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪২ | 218.248.76.23
বাড়ি থেকে ডেটাকার্ড দিয়ে টেস্ট। ঃ-)))
sibu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৩১ | 71.106.244.161
র্যাগিং ইজ ক্রাইম। ক্রাইম শুড বি পানিশড। এখন ক্রাইমের পানিশমেন্ট দরকার নেই মনে করলে সে কথা জেনারেল পাবলিককে কনভিন্স করতে হবে।
আমার কথা বলি। জয়েন্টে চান্স পেয়ে ছেলেপিলে মনে করে তারা আইন-ফাইনের ঊর্দ্ধে। ঐ ওয়াল স্ট্রীটের সিইওদের মত। সুতরাং দে শুড বি সিভিয়ারলি পানিশড অ্যান্ড ফিয়ার অফ গড মাস্ট বি ইনস্টলড ইন দেয়ার হার্ট।
dipu | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৩০ | 121.243.161.234
যদুপুর
arjo | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:২১ | 168.26.215.13
এটা কোন কলেজ নিয়ে কথা হচ্ছে?
rokeyaa | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:১৫ | 203.110.246.230
শাস্তি দিলেই র্যাগিং কমবে? মানতে পারলাম না। শাস্তি দিলে লুকিয়ে করবে, আর জুনিয়ররা রিপোর্ট করলে র্যাগিং আরো বাড়বে।
bb | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:১২ | 117.195.181.216
র্যাগিং করেছে, প্রমানিত হয়েছে, তারপর আবার suspend হলে ঘেরাও। তারও জন্যও সমর্থন হয়। র্যাগিং বন্ধ করতে হলে কড়া আর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত, যাতে অন্যরা ভয় পায়।
rokeyaa | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ২০:১২ | 203.110.246.230
কম্বি ট বল্লাম ঐ "স্টুডেনে্ট্দর নিয়ে ইত্যাদি"র জন্য। আর, কমিটি যেটা করে, সেটা হল, একটা তদন্ত কমিটি তৈরী করা, যারা দেখবে কেসটা কি। কমিটি টা রাখা কেবল ঐ রিপোর্ট ফরোয়ার্ড করার জন্য? চাপটা হলো, যেখানে স্টুডেন্টদের বিন্দুমাত্র সে আছে, সেইটাকে ওভাররুল করে এমন একটা বডি সিদ্ধন্ত নিচ্ছে, যেখানে তারা কিছুই বলতে পারে না। এই টা কি যুক্তিসঙ্গত?
Blank | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৫৭ | 203.99.212.224
রিসেন্টলি সুপ্রীম কোর্টের নতুন অর্ডার কিছু একটা এসেছে মনে হয়। কাগজে পড়েছিলাম কিছুদিন আগে, আবছা ভাবে মনে আসছে। আর কমিটির কম্বি ভালো বা খারাপ এই নিয়ে কোনো কথাই হচ্ছে না। কথা হচ্ছে যে কমিটি বানানোর মানে এই নয় যে কমিটির কথা অক্ষরে অক্ষরে মানতে হবে। এই কমিটিরা শুধু সাহায্যকারি কমিটি। আর কমিটির কথা না মানলেই 'অভিমান' ভরে বিক্ষোভ এবং কমিটি তুলে দেওয়ার জিগির তোলাটা খুব অদ্ভুত এই কারনের জন্যই।
(এমনিতেও পেছনে এতো জুজু আর ভয় থাকলে র্যাগিং করতে যাওয়ার দরকার টা কি বাপু !!)
pi | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৫৬ | 69.255.233.93
বাঃ, রোকেয়া ও দেখি খালি চ, চ কচ্ছে। বেশ বেশ। ঃ)
rokeyaa | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৫৩ | 203.110.246.230
যাদবপুর্র অ্যাঃ র্যাঃ কঃ তে তিন্জন চাত্র/চাত্রী, দুজন কর্মচারী, চয় জন শিক্ষক/শিক্ষিকা, দুজন অফিসার, ইসির নমিনেশন দুজন (নন স্টুডেন্ট, সাধারনত, বাইরের কেউ)। এটা কি খুব খারাপ কম্বি? আর, ইসি এর আগে বহুবার ঐ কমিটির সুপারিশ কমিয়ে দিয়েছে, বাড়ালো এই প্রথম। একই অভিযোগ ছিলো আর্কিটেকচারের বেশ কয়েক্জনের নামে, মাস চারেক আগে। তাদের জন্য সুপারিশ ছিলো সেমিস্টার সাসপেন্শনের, কিন্তু সেটা হলো ১০০০০ টাকা ফাইন!
arjo | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৪৭ | 168.26.215.13
সাব ক¾ট্রাকটিং - সিএমএম লেভেল টু।
Blank | ০৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৩২ | 170.153.65.23
স্টুডেন্ট দের দিয়ে অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি বানালে কোনোদিন র্যাগিং কম্বে না, যদি সত্যি ওটা কমাবার সদিচ্ছা থাকে। আর কমিটি থাকা মানেই তো এই নয় যে কমিটির কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে নিতে হবে। কমিটি রাখা হয় ডিসিসান নিতে হেল্প করার জন্য।
সেক্টর পাঁচে ইনফি নেই। এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেটের সাথে অফিসিয়াল আনফিসিয়াল কিছু ম্যাটার করে না। এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট দেবে এমপ্লয়ার। তাতে কখনো ই একটা ছেলে কি কি প্রোজেক্টে কাজ করেছে তা লেখা থাকে না (সে ছোট কোং হোক আর বড়), কারন ক্লায়েন্টের নাম এই ভাবে ডিসক্লোস করা যায় না। ওখানে শুধু এমপ্লয়মেন্ট পিরিয়ড লেখা থাকে। ফলে ছোট দোকান , বড় দোকান থেকে কাজ পেলেও, তার সাথে এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেটের কোনো সম্পর্ক নেই। দ্বিতীয়ত বড় দোকান, ছোট দোকান কে ভেন্ডর হিসেবে ডেকে কাজ দিতেই পারে। বড় দোকানের দায়িঙ্কÄ কাজ করানো। সে নিজের লোক দিয়ে করাবে না ভেন্ডর দিয়ে সেটা তার ব্যপার। ক্লায়েন্ট মাথা ব্যথা রিসোর্স কোয়ালিটি নিয়ে (ক্লায়েন্ট ইন্টারভিউ), ডেলিভারি নিয়ে আর ডেটা সিকিওরিটি নিয়ে। এসবের সাথে কে কাকে দিয়ে কাজ করালো সেটা ম্যটার করে না। অনেক সময় তেই তথাকথিত বড় দোকানগুলো ও কাজ পারে এমন সব কোম্পানি থেকে যারা আবার তাদের ক্লায়েন্ট দের কাজ এদেরকে দিয়ে করাচ্ছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন