রোকেয়ার মতো তরুন গরম রক্তদের প্রতি , এই কয়েকদিন আগে আপনি গর্বের সঙ্গে লিখলেন IIT KGP তে director কে পদত্যাগ করিয়ে এলেন, কারণ এক মেধাবী ছাত্রের বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু। অথচ কতকগুলি ছাত্র যে director এর গাড়ি উল্টে অসভ্যতা করল, তা নিয়ে একটিও বাক্য খরচ করেন নি। যারা ছাত্র জীবনেই আইন ভাঙ্গে নিজের দাবির জন্য, তারে পরবর্তী কালে প্রশাসনে গেলে কি করবে? আমাদের ছাত্রদের mod mentatlity খুব খারাপ যা বিভিন্ন ভাবে প্রকাশিত হয় কখনো দল বেঁধে বিনা পয়সায় ট্রেন বাসে যাত্রা থেকে অন্যায় করে দল বাঁধিয়ে যামেলা করা অবধি।
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৮ | 12.217.30.133
আর্য। না, শিবুদা এখন আর পুলিশ ডাকছেন না। মত বদলেছেন। ঃ)
Arpan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৬ | 122.252.231.12
আমি হাতের পাঞ্জার মত বড় বড় চিংড়ি খেয়ে এলাম কাল।
Tim | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৬ | 71.62.2.93
ইনফ্যাক্ট র্যাগিং নিয়েও একটা সার্ভে হতেই পাত্তো কিন্তুক। ঃ)
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৬ | 12.217.30.133
টিম।
নাঃ। ওরকম একদিনে কি আর হয়? তবে ছাত্রদের একটা সেকশানকে অন্ততঃ র্যাগিং বিরোধিতায় উইন করতে না পারলে র্যাগিং বন্ধ হবেনা। উইন করাটা কষ্টসাধ্য কাজ। আমাদের সময়ে আটটার মধ্যে আধ+পৌনে এক মোট সোয়া এক খানা হস্টেলে করা গিয়েছিল।
তবে প্রচার-টচার ঠিক করে করতে পারলে ছেলেপুলে বোঝে। একদম বোঝেনা তা নয়। তবে লেগে থাকতে হবে। পুলিশ লেলিয়ে কার্যসিদ্ধি করার শর্টকাটে যারা বিশ্বাসী, তাদের দ্বারা সেটা হবেনা।
Binary | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৬ | 70.64.8.206
জাত ফাত নিয়ে র্যাগিং-এর হুদোহুদো উদাহরন আছে, আর আমার পিত্তি জ্বলে 'সোনার চাঁদ' শুনলে। যারা বলে তারা-ই আবার রেসিস্ট-ফেসিস্ট আন্তর্জাতিক প্রশ্নে চিল্লায়।
শালা, চিংড়ি নেই, মানে কোনো চাট-ই নেই, তারপরে, শিভাস-টাও শেষ হয়ে গেছে, মনে ছিলো না, তার্পরে আইস-ও নেই, শেষে কলের জল দিয়ে বাকার্ডি খাচ্ছি, সঙ্গে নোনতা ক্রাকার। এর মধ্যে আবার র্যাগিং ?
Arpan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০১ | 122.252.231.12
উরিব্বাস। এ তো মাইনফিল্ড হয়ে আছে। কাঁটা কি বেছে খাব? কোনটা বাছব আর কোনটা ফেলব?
arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:৫৯ | 24.42.203.194
র্যাগিং রুখতে গেলে যাঁরা বলছেন প্রচণ্ড কেলানো দরকার, প্রয়োজনে বন্দুক টন্দুক দিয়ে কেলানো দরকার, অথবা নিদের পক্ষে পুলিশ দিয়ে তাঁদের উদ্দেশ্যে একটা প্রশ্ন বুশ তাহলে আফগানিস্তানকে কেলিয়ে ঠিকই করেছে কি বলুন?
arjo | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:৫৫ | 24.42.203.194
তা শেষমেশ খাড়াইলটা কি? এতক্ষণ বাদে এসে আর এত পড়া করতে পারছি না। এখনো কি আমরা র্যাগিং রুখতে পুলিশ ডাকছি?
Tim | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:৫৪ | 71.62.2.93
একটা সহজ পদ্ধতিতে র্যাগিং কমানোর উপায় হলো, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ( র্যাগিং হওয়ার অভিযোগ উঠলে, এবং অভিযোগ প্রমাণিত হলে) বেধড়ক শাস্তি দেওয়া। এতে অসুবিধেও থাকবে বিস্তর (সেতো জগতের প্রায় সব নিয়মেই প্রচুর ফোকর থাকে) আবার অপপ্রয়োগও হবে বিস্তর (এখনও অবশ্য হয়)। কিন্তু র্যাগিং বন্ধ হবে অনেকটাই এটাও ঠিক।
h | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:২৬ | 61.95.144.10
র্যাগিং জাস্ট সমর্থনযোগ্য নয়। যারা র্যাগিং করে, তাদের একমাত্র ওষুধ বেধড়ক ক্যালানি। সেটা যারা র্যাগড হচ্ছে, তারা করলেই বেস্ট। প্লাস র্যাগিং বিরোধী বড় আন্দোলন দরকার ক্যাম্পাস গুলোতে।
কিন্তু আমি এই কথায় কথায়, ছেলে মেয়েদের পুলিশে দেওয়ার বিরুদ্ধে। অভিযোগ সিরিয়াস হলে অত্যাচারিত রা খচে গেলে অবশ্য ব্যাপারটা পুলিশে যাবেই। এবং তার পরে সিরিয়াসনেস অনুযায়ী কেস টু কেস ডিফার করবে, সেটা কদ্দূর যাবে। সেটা নিয়ে ইউনিভার্সিটির বিশেষ কিছু করার থাকতে পারে না।
কিন্তু তবু আমার কিরকম মনে হয়, পুলিশে ছেলে মেয়েদের নামে এফ আই আর না করাই ভালো। বয়স কম থাকে, মানুষে অনেক ভুল করে, সেই জন্যে তাদের লকাপের পিটুনি খাওয়ানো বা পুলিশের টাকা করার ব্যবস্থা করে দেওয়ার কোন মানে হয় না।
কিন্তু র্যাগিং এর অভিযোগে কাউকে বার করতে গেলে যদি ছাত্রদের রাজনৈতিক সংগঠন তাকে ডিফেন্ড করে কিছু বলার নেই, এইভাবে তাদের নিজেদের ক্রেডিবিলিটি তারা নষ্ট করছে, আসলে নষ্ট ঠিক করছেনা, একটা ক্রিমিনাল ফ্রেটার্নিটি তৈরী করছে হোস্টেলে আর সেটাকে হয় বিপ্লবী নয় অতি বিপ্লবী নয় জাতীয়তাবাদী বোগাস মুখোস পড়াচ্ছে এটা জাস্ট বরদাস্ত করা যায় না।
জেনেরালি এটা একটা ক্রিমিনাল সাইকেল। হোস্টেল মানেই কিছু দাদা আর তাদের সাগরেদ। তার পরে যদি তারা ইউনিয়নের লোক হয়, তার মানে তাদের সংগে মাষ্টার দের ক্রিমিনাল নেক্শাস। কোশ্চেন দেওয়া নেওয়া, পরীক্ষা বা নম্বরে সাহায্য। প্রোজেক্টে সুযোগ সুবিধে ইত্যাদি। এর সঙ্গে অ্যালুমনির ঐতিহ্য। মাঝে মাঝে রিউনিয়নে র্যাগিং বা ম্যাচো পিতিজ্ঞার পুনর্নবীকরণ। এই নেকশাসে যোগ দেওয়া এত সহজ যে এবং ভালো গাটস আর অকাডেমিক্স না থাকলে এর বিরুদ্ধে কথা বলা এত কঠিন, যে কেউ ই কিসু বলে না এবং চলতে থাকে।
আমি ছাত্র জীবনে তিনটি কেস দেখেছি। ছাত্র পরিষদের ইউনিয়নের ছেলেরা হোস্টেলে দুইবার এসেফ আই আর একবার নকশাল একটা ছেলেকে মারধর করেছিল। দুটো কেসেই গুছিয়ে পাল্টা মারের পরে সামান্য হই চই হয়ে তার পর কেস্টা চেপে যায়। র্যাগিং এর পারপিট্রেটর রা আর সাহস করে নি। আরেকটা কেসে কলেজ অথরিটি আমাদের চেঁচামেচির পরে অত্যাচারী ছাগল গুলোকে সাসপেন্ড করেছিল, যদ্দোর মনে পড়ছে। পরের বছর বোধ হয়, এই নকশালদের আমরা ভোটে বিরাট করে সমর্থন করেছিলাম। ছেলেটা ব্যাপক ভালো ছেলে ছিল। এখন আর্টিস্ট হয়ে গেছে। নীচু জাতির ছেলে বলে কয়েকজনের উপরে অত্যাচারের ইতিহাস ছিল শান্তিনিকেতনের ছেলেদের হোস্টেলে গুলোতে। একজন আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছিলেন। র্যাগিং জাস্ত বরদাস্ত করা যায় না। ঠিক মনে পড়ছে না, কিন্তু আমি তো একবার আর এস এস এর একটা ছেলের উপরে মস্তানি কিছু ছেলে করেছিল বলে, কয়েকজনকে প্রচুর ধমকে ছিলাম আর ভয় দেখিয়ে বলেছিলাম, পিটিয়ে ঠান্ডা করে দেবো। তাতেই যথেষ্টা কাজ হয়েছিল, তার মূল কারণ সম্ভবত আমি এলাকার পুঁচকে যুব নেতা ছিলাম;-)
Tim | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:২৬ | 71.62.2.93
শিবুদার দুনং আর তিন্নং পয়েন পড়লে মনে হবে আমাগো দ্যাশে ছাত্র সংগঠনগুলোর অবস্তা অনেকটা পঃবঙ্গের বিজেপির মত।
Tim | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:২৩ | 71.62.2.93
ঈশানদা, সমস্ত তক্কোটা পড়তে পারছিনা। কিন্তু একটা কথা বলো। ছাত্ররা ইন্ভল্ভড হয়ে কিভাবে ব্যাপারটা নির্মূল করবে বলে তুমি আশা করো? মানে, এক সুন্দর সকালে তারা সচেতন হয়ে ""ইশ, এটাতো বেশ বাজে কাজ, খ্যাল ছিলোনা!"" বলে পরেরদিন থেকে আর র্যাগিং করবে না, এইরকম কোনো সমাধানের কথা ভাবছো কি?
এমনিতে পুলিশ প্রশাসন ইত্যাদি মর্মে আমি ঈশানদার সাথে ক।
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:১৪ | 12.217.30.133
শিবুদা খুব ভালো ভালো কথা বলে থাকেন। বিশেষ করে সন্ধ্যেবেলা। ঃ)
সকালে বলেছিলেন এই কথাঃ "সব অসুখের তো এক দাওয়াই না। দোষ করলে আদালত ঠিক করবে কি দাওয়াই। কেউ বা কারা যদি আদালতকে কাজ করতে না দেয়, তখন পুলিশ আদালতকে কাজ করতে সাহায্য করবে। তাতে দরকার হলে পেটাই হতেই পারে। ইঞ্জিনীয়ারিংয়ের ছাত্রদের জন্য এই নিয়ম খাটবেনা, বা কোন বেআইনী কাজকে র্যাগিং নামে ডাকলে পুলিশের বদলে জল-পুলিশ চাই - এমন প্রিভিলেজ দাবী করা চলবে না।'
এছাড়াও আমরা শুনেছি উল্টো করে ঝোলানোর কথা। এছড়াও শুনেছি মেরে মুখ ভেঙে দেবার কথা। সবই "আইন' এর সাহায্যে।
তো, এই সম্পূর্ণ আদালত-পুলিশ-পেটাই পন্থী স্ট্যান্ডে আমার আপত্তি আছে। সেটাই সারাদিন ধরে বলে চলেছি। তাতে আমার রাজনৈতিক রং, পিতৃপরিচয় সবার সম্পূর্ণ বোঝা হয়ে গেলেও আমার অবস্থান বদলাবেনা।
সাঁঝের বেলা শিবুদার অবস্থান বদলেছে, সেটা অবশ্য সুখের কথা। এখন উনি সবকিছু পুলিশ আর আদালতের ঘাড়ে ঠেলতে রাজি নন। এটা সকালে বললেই আর এতো তক্কাতক্কির কসরৎ করার দরকার পড়তনা। সে যাই হোক, মত বদলেছে, এটাই ঢের। ঃ)
একটা সূক্ষ্ণ তফাত অবশ্য থেকেই গেল। ক্রিমিনাল অফেন্স হলে অবশ্যই পুলিশ ধরবে। কিন্তু বাকিটা, পুরোটাই প্রশাসনিক সমস্যা নয়। পুলিশের জায়গায় এখন অ্যাডমিনিস্ট্রেশানকে বসিয়ে দিয়ে পুরোটাই প্রশাসনিক সমস্যা এবং প্রশাসনই তার সমাধান করবে, এরকম একটা স্ট্যান্ড নিয়ে নিলে ঝামেলা কোনোদিন মিটবেনা। পুরো জিনিসটাতেই ছাত্রদের ইনভলভ করা জরুরি। মানে যেগুলো ক্রিমিনাল অফেন্স নয়, সেখানে।
Tim | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:২৩ | 71.62.2.93
আরিব্বাস! সারাদিন ধরে র্যাগিং ?
sibu | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৫:৩৭ | 71.106.244.161
মামু বড্ড বাজে কথা বলে।
১। র্যাগিং-এ ক্রিমিনাল অফেন্স হলে সেটা পুলিস-আদালত লেভেলে হ্যান্ডল করা উচিৎ। এক্ষেত্রে যদি ব্যাপারটা ক্রিমিনাল লেভেলে গিয়ে থাকে তো ইউনি ছেলেটির বিরুদ্ধে পুলিশ কেস না করে অন্যায় করেছে। ছাত্র সংসদের পক্ষে সঠিক স্ট্যান্ড হল ছেলেটির বিরুদ্ধে পুলিশ কেস করতে ইউনিকে বাধ্য করা। সেটা না করে ইউনিয়নও অন্যায় করেছে।
২। ক্রিমিনাল কেস নয় অথচ আচরনবিধি ভঙ্গ হলে শাস্তি দেওয়া ফ্যাকাল্টিদের ক্ষমতার মধ্যে। সেই অধিকার ফ্যাকাল্টিকে বিশ্ববিদ্যালয় আইনে দেওয়া থাকে। খেয়াল করুন, পরীক্ষায় টোকা ফৌজদারি অপরাধ নয়, কিন্তু আচরণবিধি ভঙ্গ। ফ্যাকাল্টি সেক্ষেত্রে ছাত্রকে ফেল করানো থেকে বহিষ্কার পর্য্যন্ত অনেক শাস্তিই দিতে পারে।
৩। আচরণবিধি প্রনয়নের অধিকার ফ্যাকাল্টির (আবার ঐ বিশ্ববিদ্যালয় আইন)। কমিটিতে ছাত্র প্রতিনিধিত্ব থাকতে পারে। আবার কোথাও ছাত্রদের শুধু মন্তব্য করার অধিকার থাকতে পারে। কিন্তু কমিটির গঠন এমন হয় না, যাতে শুধু ছাত্ররাই কোড অফ কনডাক্ট বানাতে পারে। আর ছাত্রদের ভেটো পাওয়ার তো থাকেই না। অর্থাৎ কমিটি ও ফ্যাকাল্টি সেনেট পাস করলেই আচরণবিধি আইনতঃ পাস হল, সে ছাত্র ইউনিয়ন যাই বলুক।
pi | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৪:১৯ | 128.231.22.89
ব্ল্যাংকি, পিছনের পাতা পড়ে দেখে নে। পুলিশ ডেকে এনে প্যাঁদানোর কথাও এখেনে লোকজনে প্রথম থেকে তুলেছেন। সেটা না হলেও তক্কো এত বাড়তো না। কিমা স্যানের ঐ সো-ও-জা উল্টো ঝুলিয়ে দেবার প্রস্তাব। ঐরকম ধর তক্তা মার টাইপ কথাবাত্তা না এলে তক্কো অনেকদিকেই ফালতু বাড়তো না।
pi | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৪:১৫ | 128.231.22.89
ও বাইনারিদা, আপনি তো সেই প্রথম থেকেই রং টং এর কথা লিখে আসছেন ! ওসব না লিখলে অনেক তক্কো ই বাড়তো না কিন্তু ! ঃ)
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৪:১০ | 59.93.240.50
গুন্নাইট
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৪:০০ | 59.93.240.50
পুলিশ ডাকতে বলছি না তো। ফিক্স করার জন্য এই ধরনের একটু কড়া ডিসিপ্লিন ই যথেষ্ট।
Binary | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৮ | 198.169.6.69
উইম্মা, লিখতে চাইলাম ফেটসু, লেখে ফেল্লাম ডিএসেফ। যেরম যেখানেই সরকার সেখানেই সিপিএম মনে করা হয় ঃ)))
ডীঃ এনিয়ে তক্কো বাড়বে নাকি ? বাপরে !!!
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৮ | 12.163.39.254
আরও অনেক উদাহরণ দিয়েছি। খিস্তি দেওয়া, বোম ফাটানো ইত্যাদি। পিছনে পড়ে নাও।
আর পুলিশ দিয়ে সব ফিক্স করে দাও। আমি কাটলাম। ঃ)
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৭ | 59.93.240.50
দোলের ব্যপারে মারামারি থেকে FIR প্রতি বছর এক গাদা হয়। তো ঐ উদাহরন টা কাটিয়ে দাও মামু
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৬ | 59.93.240.50
সেই এক ই প্রশ্ন তো। এক্সট্রীম ব্যপারে কথা বসানো হচ্ছে ঃ)
pi | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৪ | 128.231.22.89
ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই তো ছেড়ে দাও ওদের , এমন কোন কথা মোটেও বলিনি ! ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই তো মেরে দাও ওদের , সেটার পিতিবাদ করেছি। বোঝা গেল ? ঃ)
তবে এই রকম এক্সট্রীমে গিয়ে আরো অনেক কথা মুখে বসানো হচ্ছে এখেনে বারেবারে, যেগুলো বলা হলে আর যাই হোক, তর্ক করার কোন মানে হয়না।
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৪ | 12.163.39.254
যেখান থেকে DSF এসেছিল। সেটা বাইনারি আমার পোস্টের আগেই লিখেছিলেন। এখন বোধহয় ভুলে গেছেন।
এটা কেজিবির জুজুর মতো। ঃ)
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫৩ | 12.163.39.254
কোণগুলো তো লিখলাম কতোবার। তা তোমরা দোল ইত্যাদিকেও পুলিশ দিয়ে ঢিট করার পক্ষে দেখা গেল। তা করোনা। কিন্তু এফ আই আর করতে ভুলোনা কিন্তু। নইলে বে আইনী কাজ হয়ে যাবে। ঃ)
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫২ | 59.93.240.50
ওটা সেই CIA জুজুর মতন
Binary | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫১ | 198.169.6.69
ল্লে !! এরমধ্যে আবার সিপিএম এলো কোত্থেকে ?
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫১ | 59.93.240.50
কোন গুলো জানতে উৎসুক।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৫০ | 59.93.240.50
না ডান হয়। UGC র নিয়ম টা লিখে দিলাম। ইউনিভার্সিটি FIR করবে তখন ই যখন ভিক্টিম বলবে যে ইউনিভারসিটির শাস্তি তার মনোমত হয় নি। তখন ফৌজদারী বিচার হবে।
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৯ | 12.163.39.254
আমরা সেই একই কথা বলে চলেছি। এইটা লিখেই আপাততঃ কাটিয়ে দেব।
১। কোনোকিছু যদি ক্রাইম হয়, তবে ফৌজদারি ধারাতে তার বিচার হওয়া উচিত। সেটা এখানে হয়নি।
২। র্যাগিং এর কিছু কিছু কোন আছে, যেগুলোকে আইডেন্টিফাই করা খুব কঠিন। সেগুলোকে পুলিশি বা ফৌজদারি ধারায় ইর্যাডিকেট করা সম্ভব না।
ডান।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৯ | 59.93.240.50
এবারে আসা যাক UGC র নিয়মে। UGC র নতুন নিয়ম বলছে যে র্যাগিং এর প্রাথমিক শাস্তি দেবে কলেজ বা ইউনিভ। যদি সেই শাস্তি ভিক্টিম বা তার অভিভাবকদের পছন্দ না হয়, তবে FIR করতে হবে।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৬ | 59.93.240.50
অথবা পাই দি র কথা অনুসারে ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই, তাই ছেরে দাও ওদের। আহা পোলাপান, না হয় করেই ফেলেছে .....
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৫ | 12.163.39.254
আগের পোস্টে একটা কথা লিখেছিলাম। যে খিস্তি দিলে শুধু বকে ছেড়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু তানিয়া যা লিখেছে, সেটা সত্যি হলে, সেরকম রাতের পর রাত চালালে অবশ্যই সাসপেন্ড করা উচিত।
এখন কোনটা হয়েছে জানিনা। এই কেসটায়। তবু বলে রাখলাম।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৪ | 59.93.240.50
কি সমস্যা, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয় নি কে বল্লো? ছেলেটি র্যাগিং করেছে তা তো প্রমানিত। ঐ কমিটি ও এমন দাবী করেনি যে কেস তা মিথ্যে সাজানো। তাহলে এই প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে। ধননঞ্জয় টা বুঝলাম না। বহুদিন আগের ঘটনা। কিন্তু সে তো আদালতে প্রমানিত হয়েছিলো অপরাধ। সেক্ষেত্রে বিতর্ক কি নিয়ে?
tania | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৩ | 65.115.93.98
* দোষ
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪২ | 12.163.39.254
ব্ল্যাংকিকে। সেটাও ঠিক নয়। যদ্দিন আইন হচ্ছেনা, তদ্দিন অন্যন্য ধারাতেও বিচার হতে পারে। কাউকে ঠেঙালে এমনিই ফৌজদারি মামলা হয়। র্যাগিং লাগেনা। ইত্যাদি।
সেসব ধারাতে বিচার হোক না। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিয়ে। তা না করে শির ফুলিয়ে "র্যাগিং একটি সামাজিক ব্যধি, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই' বলে চিল্লানোর কি হয়েছে?
একই জিনিস দেখেছিলাম ধনঞ্জয়ের সময়।
tania | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪১ | 65.115.93.98
অক্ষ, তুমি একটি **** (এখানে যা খুশি বসিয়ে নাও) ... বেমালুম কোনো প্ররোচনা ছাড়াই এই বলে আমি নিজের কাজে গেলাম। one time thing। র্যাগিং? না। কিন্তু, দেখি বাবা অক্ষ, এদিকে এসো তো চাঁদ। বলে তোমায় একা ডেকে এনে তোমায় একঘন্টা ধরে খিস্তি করলাম। এবং তোমায় শুনতে বাধ্য করলাম। তুমি আমায় কিনা ভয় ভক্তি করো, আমি কিনা তোমার সিনিয়ার হই, তুমি কিছু বলতেও পারলেনা। দুটো ব্যাপার কি একই হল?
কথা সেটা নয়। র্যাগিং যে হয়েছে সেটা প্রমানিত। দোষী দিষ স্বীকারও করেছে। কথাটা ছিল শাস্তি 'কি' হবে? সাস্পেন্শন, না কি হালকা বকে ছেড়ে দেওয়া। কমিউনিটি সার্ভিস আমাদের দেশে একটা প্রহসন মাত্র। বিঃ দ্রঃ আমাদের দেশে।
pi | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪১ | 128.231.22.89
২) কম্যুনিটি সার্ভিস করচে কিনা নজরদারি রাখার ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই তো দাবী টা কি হওয়া উচিত ? সেটা বানানোর তো, নাকি ? নেই ক্যানো ? আর নেই বলেই এই ইনফ্রাস্ট্রাকচারে যা যা সম্ভব, তাই করো ? ঐ উল্টো করে ঝোলাও কি পুলিশ দিয়ে পেটাও বা সাসপেন্ড কর, তাই তো ?
এদের মনের মধ্যে কোথাও "আমি সিপিএম' টা আছেই। শুধু এই কেসটা নিয়েই পড়ে আছে তাই। এই কেসে যদি ছেলেটি দোষ মেনে নিয়ে থাকে, তো, তার শাস্তি পাওনা। সে নিয়ে মনের সুখে ডিএসএফকে গাল দাও, আমার কিসু যায় আসেনা।
আমি কথা বলছি জেনারাল জিনিস নিয়ে। যদি ক্রাইম হয়, কি তার গন্ডী। যদি ক্রাইম হয় পুলিশে দেবেনা/দিলেনা কেন। ইত্যাদি। এই যদুপুর ডি এস এফ এর সঙ্গে তার কোনো সম্পক্কো নেই।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৮ | 59.93.240.50
যদ্দিন আইন না হচ্ছে তদ্দিন তাহলে র্যাগিং কর নাও মনের সুখে, শাস্তি হবে না তো :-o
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৭ | 59.93.240.50
পাই দি কে কটা অ্যাঙ্গেল ব্র্যাকেট কম দেওয়া হোক
Ishan | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৬ | 12.163.39.254
উঁহু। র্যাগিং ক্রাইম তো। সুপ্রিম কোর্ট সেটা জানিয়েছে। সে নিয়ে কোনো আপত্তি নেই তো। আইন বানানোটা সুপ্রিম কোর্টের আওতায় পড়েনা। সেটা সরকারকে করতে হবে।
Blank | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৬ | 59.93.240.50
স্যানের দাবী শাস্তি টা সে¾ট্রালাইজড হবে।
a x | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৫ | 143.111.22.23
আমি চম্পট দিলাম এবার।
Binary | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৫ | 198.169.6.69
যতদুর শুনেছি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে-ই, দোষ তো প্রমানিত, সেটা ডিএসএফ-ও মেনে নিয়েছে। এখন কন্যুনিটি সার্ভিস-টার্ভিস এসব আজেবাজে কথা বলে, প্রোটেকশন দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
a x | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৪ | 143.111.22.23
বোঝো! ভিক্টিম বলবে র্যাগিং কিনা, কিন্তু স্যানের দাবী সেটা সে¾ট্রালাইজড হবে, কোনোরূপ ভ্যারিয়েশন আসবেনা। মানে আমাকে গালাগালি করলে র্যাগিং নাও হতে পারে, ব্ল্যাংককে করলে হবে। এটা স্যান মানবে তো?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন