আরে অর্পণ, শুধু কি তাই? আমরা খাব ঘন ভাজা মুগডাল, ঘি ইত্যাদি যা লাগে, সঙ্গে হয়ত পাঁপড় ভাজা থাকতে পারে, আগে পরে শুক্তো, শাক ইত্যাদি। বাকি পদ বাদই দিলাম। কাউকে খেতে গেলে আলাদা করে পাঁপড়ের কথা বলার মনেই থাকবেনা। এনাদের তো বলতে হবে, পদ বাড়াতে হবেনা? নইলে রেপার্টোয়ার তো ঐ বিউলির ঝোল, সেদ্ধ বেগুন, কাজেই পাঁপড়টা একটু জলে গুলে দিলে আরেকটা তরকারি খেলাম এমন ভাবতে একটু সুবিধে হয়।
nyara | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৭ | 122.172.29.81
অমলেটের ঝোল আমাদের বাড়িতেও হয়। একদম কলকাত্তাইয়া ঘটি। চুঁচড়োও অবশ্য খানদানী ঘটি।
m | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৭ | 117.194.34.144
গোরার মদন নামটা আমার খুব পছন্দ হয়েছেঃ)
kc | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৭ | 89.203.49.18
কোনও কোনও বাঙাল আবার পোস্ত ভেবে সুজি বাটতে আদেশ করেন। ভাটপাতা সাক্ষী।
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৬ | 168.26.215.13
হুচি একেবারেই চোখ কান খোলা রাখে না। গিএনও দুই টই অবলোকন কিয়া যায়।
mita | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৬ | 32.97.110.62
এই যে অক্ষ, ঠিক ঠাক ঘটি হাতে পাপড়ের ডালনা খেয়ে দেখো, ওটা মোটেও ঝোল নয়, ডালনা, বুঝলে ?
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৫ | 168.26.215.13
ভেজে আমরা পোস্তর বড়া খাই, পচা মাছ নয়।
hu | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৫ | 12.34.246.72
কিন্তু বুন্তুলি ধর্মঘট করলে আকাদা গা-ও দেখছে কি করে? আমাকে শিগগির জানানো হোক। আমি গোরা আর পুপের প্রেম দেখতে আগ্রহী। দিদিমণির ব্যাপারটা কিছু এগোলো? আমার যে টিনটিনকে কি ভালো লাগে!
byaang | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৫ | 122.172.9.191
আমি পাঁপড়ের ডালনা খাই নি। তবে আরেকটা জিনিস খেয়েছিলাম, সেও বলাই বাহুল্য চুঁচড়োর এক ঘটিবাড়িতে। সেটি হল অমলেটের ঝোল।
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৪ | 168.26.215.13
পচা মাছের গন্ধ যদি ঠিক না পচে তাহলে আবার খাবার জমে না।
Arpan | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৪ | 112.133.206.2
(অক্ষদাকে কানে কানে)
বুইলে না পাঁপড় ভাজতে তো তেল লাগে। তার থেকে ...
nyara | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৪ | 122.172.29.81
এবং পারভার্সন। জগতে ইউনিক। বাঙালদের মতন খাওয়ার ব্যাপারে পারভার্সন না থাকলে কেউ অঢেল তাজা মাছ পচিয়ে, শুকিয়ে খায়!
পাঁপড়ের ঝোল-জানি,জানি,দেখেচি শুদু খাইনি।তাতে আবার কালো জিরেবাটা দেয়া। গোটাসেদ্ধ-কেউ খেয়ো না,স্বাদিষ্ট করার জন্য তাতে অ্যা-তো সর্ষের তেল দেয়।
byaang | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫২ | 122.172.9.191
হিহিহি, এইটা অক্ষ হেব্বি দিয়েছে!
Arpan | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫২ | 112.133.206.2
মেদেনীপুরের রান্না তবু মুখে তোলা যায়। আমার ভাগ্যে জুটেছিল বারুইপুরের ঘটি। প্রথমে ভেবেছিলাম সাঁতরে পাঁপড়ের টুকরোগুলো ধরতে হবে।
sayan | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫১ | 12.20.48.10
ভগবান, তুমি এয়াঁদের ক্ষমা করিও, এয়াঁরা জানল না পরমান্ন কারে কয়! ঘন ক্ষীরের মত দুগে্ধ কিশমিশ আর কাজু ইলাইচি দিয়া পায়েসের স্বাদে বঞ্চিত এরা শুধু মরিচগোলা জল খেয়ে মানুষ, ইলিশের আঁশটেপনা এয়াঁদের প্রাণবায়ুসম, শুঁটকীর চিমসে শরীরে এয়াঁরা স্বর্গসুখ লাভ করে, অড়হরের ডালের সহিত ঝালঝাল আলু-পোস্তের দৃশ্য এয়াঁদের কাছে ড্রাকুলার বুকে সিলভার বুলেটসম ... কচুর লতি, ঢেঁকির শাগ এবং অন্যান্য আঁশীয় ব্যাপার না হয় বাদই দিলাম।
kc | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫১ | 89.203.49.18
যা লাগবে। মাষকলাই, বেগুন ( বেগুনি রঙের চলবেনা, হয় সাদা অথবা সবুজ রঙের), মটরশুঁটি, গোল গোল ছোট আলু, সিম, ইত্যাদি। প্রথমে মাষকলাই কে কাঠখোলায় ভেজে নিতে হবে। সুগন্ধ বেরুলে নামিয়ে নিতে হবে। এবার একটা পিতলের ছোট হাঁড়িতে সব জিনিষ দিয়ে পরিমাণমত জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে , হাঁড়ির গায়ে মাষষ্ঠির নাম করে তেলসিঁদুর দিয়ে তিনটে তিলক কাটতে হবে। তারপর উনুনে চড়াতে হবে। রান্না চলাকালীন ঢাকা খোলা চলবেনা। একঘন্টা মতন লাগবে। তারপর ঠান্ডা হলে সর্ষের তেল, নুন, কাঁচা লঙ্কা আর মুড়ি দিয়ে খেতে হবে।
a x | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫১ | 99.54.69.229
কিন্তু মুচমুচে পাঁপড় জিনিসটা তো ন্যাতনেতে হয়ে যাবে। তবে তরকারি পাতি কুটতে না জানলে আর করবেই বা কি!
Nina | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫০ | 64.56.33.254
হায়রে অক্ষ পাঁপড়ের ডালনা খাওনি তো তাই---সে যে কি দারুণ জিনিষ, যে খেয়েছে সে জানে------কি ডেলিকেসি!
hu | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৯ | 12.34.246.72
হ্যাঁ হ্যাঁ। মেদিনীপুরের রান্না। অবশ্য মিথ্যে বলব না। আমার যে বন্ধুটি খাইয়েছিল সে বেশ ভালোই রাঁধে। পাঁপড়ের গামাখা তরকারী - খারাপ লাগে নি।
Arpan | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৮ | 112.133.206.2
ইকিরে, যা লিখলাম সবই দেখি কেউ না কেউ আগে ছেপে দিয়েছে!
a x | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৮ | 99.54.69.229
ব্রতীন! তুমি সামরানের রান্না খাও নাই?!!
Nina | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৮ | 64.56.33.254
এই ব্যাং , বল্লেই হল?? কোন ফুটো ঘটিতে খেয়েছিস--সে ঘটি ই নয় মনে হচ্ছে--ঘটিরা বলে ডালই ঘন করে মিষ্টি দিয়ে করে--আর পায়েস করবে জোলো---ঘ for ঘন--দুদুউর কে না কে করেছিল ঐ পায়েস--ঘটি হতেই পারেনা--দুনম্বরী কেউ ঘটি নাম নিয়েছে দেখগে যা
আমি চাপ নিয়ে কোন বাঙাল বাড়িতে এখনও নেমোতন্ন খাই নি। প্রানের ভয়ঃ-))
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৬ | 168.26.215.13
ঠিকই আমরা সেদ্ধ হলে ভাজি না
পায়েসে কিংবা রসগোল্লায় তেল ও লংকা দিই না
এইসব আর কি। তবে ...
nyara | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৬ | 122.172.29.81
এই কেলো করেছে - বাঙালরা আবার রান্নার কথা বলছে রে!
a x | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৬ | 99.54.69.229
আচ্ছা ঘটিরা নাকি পাঁপড়ের ঝোল খায়। এ বিষয়ে কেউ কিছু জান?
byaang | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৫ | 122.172.9.191
আমি এক ঘটিবাড়িতে রসগোল্লার পায়েস খেয়েছিলাম। তারপর থেকে রসগোল্লার পায়েস শুনলেই ভয় হয়। দুধে আচ্ছা করে জল মিশিয়ে পাতলা করে, তাতে কুট্টি কুট্টি সাদা বোঁদে ফেলে চিনি গুলে খেতে দিয়েছিলো।
আমরা ঐ সব শাক পাত খেতে অভ্যস্ত নই । কচুর লতি র শাক । আর কিসব যেন। আর শুঁটকি মাছ?? ভগবান ওদের তুমি ক্ষমা করো!! ঃ-))
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৪ | 168.26.215.13
বাঙালে রান্নার রেসিপি আছে, ম্যারিনেশন আছে, রান্না আছে আর আছে এক খাবলা লংকা। কে বোঝায় সেটাই যদি আগে দিতেন তাহলে সময় বাঁচত।
a x | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৪৪ | 99.54.69.229
না, না, ঐ অনেক ভিউয়ার্স বলে ইউটিউব নাকি অ্যাড দেবে, তার থেকে বুন্তুলি রেভেনিউ পাবেন, তাই বুন্তুলি কে অত ধন্যবাদ দেবার কিছু নাই এইরকম একপিস থিওরি নামিয়েছিলেন এক ভদ্রলোক। আমি গত তিনদিন ধরে কমেন্ট পড়েছি সব!
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন