আমি শুনেছি, কায়া, আয়ুষ, এসব জায়গায় ঢুকলেই নাকি রিসেপ্শন ক্রস করার পরেই জামাকাপড় খুলে ফেলে শুধু তোয়ালে পরলে তবে ভিতরের ঘরগুলোতে ঢোকা যায়। সত্যিমিথ্যে জানি না অবিশ্যি, তুই ভালো বলতে পারবি।
গত রোব্বর সন্ধ্যেয় ফোরাম মলে গিয়ে দেখি, জিলেটের কী একটা প্রোমোশন হচ্ছে, আর সেখানে মারামারি, কাটাকাটি ভিড়। লোকে লাইন লাগাচ্ছে সেই ভিরে ঢোকার জন্য। তো আমি ভেবেছি ফ্রীতে জিলেটের রেজার দিচ্ছে। তারপর শুনি তিন কন্যে জিলেটের রেজার দিয়ে ফ্রীতে সবার দাড়ি কামিয়ে দিচ্ছেন। সেই জন্য অত ভিড়।
sayan | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:৪৩ | 59.164.96.211
ব্যাঙদি, ঢুকেছিলাম এক বন্ধুর সঙ্গে। তাকে কী সব ইউভি ল্যাম্পের নীচে ফেলে পরীক্ষা করে টরে ওই নিদান এবং মূল্য হাঁকা হয়েছিল। সে তারপরে করিয়েছে কিনা জানি না।
হ্যাঁ রে সায়ন, তুই কি কায়ার ভিতরেও ঢুকেছিস!!! কীসের রস, কত টাকা এত সব জানলি কী করে?
Tim | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:৩৪ | 198.82.28.70
ব্যাঙদির এইটা উত্তাল কমেন্ট। ওরে বাবা রে! ঃ-)))))
sayan | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:৩৩ | 59.164.96.211
মেখেছি মানে মাখানো হত। শুনেছি রোদে ফেলে বেশ ডলে ডলে অত্যাচার চলত। আর ঘানি-ফ্রেশ সর্ষের তেলের ঝাঁঝ টের পেতাম যখন সে বস্তু অল ওভার মাখানো হত। মুখও বাদ যেত না। আর লোকে এখন তৈলবিহীন মুখের জন্য কী না কী করে। কায়া নামক দোকানে অয়েলি-স্কীন ট্রীটমেন্টের জন্য আঁখের রসের কী একটা এক্সট্র্যাক্ট ব্যবহার করা হয় যেটা ওদের নিজস্ব ব্র্যান্ড। মূল্য - রুঃ ১২০০০্
হ্যাঁ রে তিমি সব আমার স্বচক্ষে দেখা, এই যে কেসিকে দেখিস, কঠিন কঠিন গান শোনে। সে তখন জানলার শিক ধরে ঝুলতে ঝুলতে, তুয়া লিয়া হ্যান তুম্নে দো দিল্কো গাইতো।
তাই তো কবি গেয়েছেন সত্য আর দাদ কোনদিন চাপা থাকে না। আমি কারুর নাম করি নাই, কিন্তু দেখুন আপনারাই দেখুন সত্যের কি মহিমা (IP Address : 122.172.28.104 Date :04 Feb 2011 -- 12:24 AM
আব্বে, সেদিন কলেজ স্ট্রিটের মোড়ে ভ্যানরিক্শা চাপা পড়ছিলিস, আরেকটু হলে। নেহাত আমি ছিলাম তাই না আজ ভাটাচ্ছিস। আর যারা রাস্তা পার হওয়ার এক্ষপার্ট, তারা মোটেই লাফিয়ে লাফিয়ে পার হয় না। দুইদিকের ট্রাফিককে দুই হাত তুলে থামিয়ে ধীরেসুস্থে পার হয়।
Tim | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:২৩ | 198.82.28.70
তুই মেখেছিস? তেলটা ভালৈ ছিলো।
sayan | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:২২ | 59.164.96.211
আচ্ছা কেউ ভিটামিন এ.ডি অয়েল মাখেনি? আর কারুর নাইকুন্ড৯তে স্নানের আগে জবজবে করে সর্ষের তেল মাখানো হয়নি?
সে না হয়, বিনা বিষেই কামড়াতো। দাঁত তো আর ভেঙ্গে যায় নি, শুধু বিষের থলিটা খালি হয়ে গেছে। বিজ্ঞান মানলেই শুধু হবে, রামকৃষ্ণর আদেশ মানতে হবে না! ইনি কালনাগিনী নাকি কালাপাহাড়! ধম্মেকম্মে মতি নেই। সাপের ধর্ম কামড়ানো।
Tim | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:১৫ | 198.82.28.70
ঝাড়া আবার কি, বলো রি সার্চ।
aka | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:১৫ | 168.26.215.13
কুমুদি, বুড়ো হলে তো লোকে আমার ঝাড়া পেপার থেকে ঝাড়বে, এ নিয়ে ভাবার কিছুই নেই, সবই নিত্য সত্য।
তবে তুই সত্তরের মাঝামাঝি নিয়ে কী বলছিলিস? সত্তরের মাঝামাঝি স্রেফ হামনে দেখা হ্যায়। হামকো পুছো! সত্তরের মাঝামাঝিতে অর্পণকে সর্ষের তেল মাখিয়ে অয়েলক্লথে শুইয়ে রোদ্দুরে ফেলে রাখা হত ভিটামিন ডি টেনে নেওয়ার জন্য। আর তোর আজ্জোদা, তার কথা আর বলিস না সত্তরের মাঝামাঝিতেও তার দাঁত গজায় নি। মাড়ি দিয়ে চিবিয়ে মুড়ি খেত।
aka | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:১৩ | 168.26.215.13
এর পিছনে যে ঐতিহাসিক এবং বৈজ্ঞানিক সত্য আছে সেটাও জানা দরকার। কালনাগিনীর বিষ নেই, কিন্তু ওদিকে শাপ তো ফলতেই হবে। অন্যের বিষ ধার করে ল লখিন্দরকে কামড়ে তো দিল কিন্তু এর পরে বেহুলা যখন চড়ালো প্রচূর রাগ হলেও বিষ তো আর অবশিষ্ট নেই, কি আর করবে।
Tim | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:১৩ | 198.82.28.70
বেহুলার সাথে কাঠবেড়ালীর কোনো সিমিলারিটি আছে? নইলে কুমিদি কেন বেহুলার দিকে?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন