দেখ, আমাদের যে স্ট্রাগল সেটা খানিক শখ করে স্ট্রাগল। কাটথ্রোট কম্পিটিশন কি সবাই করে? না তো। আমি চাইলে কি একটা তুলনায় নির্ঝঞ্ঝাট চাকরি করতে পাই না! পারি তো। কিন্তু আমাদের আগের জেনারেশনের সত্যি সত্যি না খেয়ে মরার রিস্ক ছিল। সেই ব্যাপারটা আর আমাদের নেই।
Arijit | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১১:০৭ | 61.95.144.122
ভুল বল্লাম।
struggle -> stress stress ≠ struggle
de | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১১:০৬ | 203.197.30.2
স্ট্রাগলের ডেফিনিশান আর ধরণ সময়ের সাথে পাল্টায় -- মোটামুটি দেখতে পাওয়ার মতো কোন একটা জায়গা য় দাঁড়াতে চাইলে স্ট্রাগল আছে, ছিল, থাকবে, শুধু দাঁড়ানোর জয়্যগার কনসেপ্টটা বদলে বদলে যাবে!
siki | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১১:০৪ | 123.242.248.130
স্ট্রাগলের তো নিজস্ব কোনো ডেফিনিশন হয় না! তুমি যখন প্রফেসারি ছেড়ে কর্পোরেটে এলে, সেটাও তোমার সেই ফেজে একটা স্ট্রাগল ছিল।
বাড়ির বাইরে আছো। আপনি আর কপনি ছাড়া তেমন কোনো লায়াবিলিটি নেই। কিন্তু ধরো, কোনো কারণে তোমার বুড়ো বাবাই তোমার কাছে এলেন, এদিকে তোমাদের দুজনেই সকাল সাড়ে ছটায় বেরিয়ে যাও, রাত সাড়ে সাতটায় ফেরো, বাড়িতে দেখাশোনার কেউ নেই, তখন স্ট্রাগলটা তোমার ঘাড়েই পড়বে। আমাদের কাছে তো প্রতিদিন সকালে রেডি হওয়াটাই একটা স্ট্রাগল। তারপরে যদি ঘর তালাবন্ধ দেখে গ্যাস সিলিন্ডার, কি কুরিয়ারের চিঠি, কি রেজিস্ট্রি লেটার ফেরত চলে যায় তো তখন আরেক স্ট্রাগল।
আমরা প্রত্যেকেই আগের জেনারেশনকে বিভিন্ন ভাবে দেখেছি। সেটা তাদের মতন করে বাঁচা ছিল। তখন গরীব বড়লোক ছিল, কিন্তু তাদের বিভেদটা আজকের দিনের মত প্রকট ছিল না। আমাদের জেবনটা আমাদের মতন করে বাঁচা। দুটর তুলনা চলে না। জাস্ট চলে না। দুটো দুই পৃথিবী। তখন এক্সটার্নাল এনটিটি দ্বারা আমাদের জীবনযাপনের কমোডিটি নির্ধারিত হত না, তখন বাচ্চার স্কুলে অ্যাডমিশনের জন্য এই রকমের টাকার বন্যা বইত না। কাটথ্রোট কম্পিটিশন তখন অনেক অনেক দূরের, মানিক রায়ের সিনেমার রূপকথার বিষয়বস্তু ছিল। নিউ ইয়র্ক তো পরের কথা, নিউ দিল্লি তখন অনেক অনেক দূরের জগত ছিল। মাথার ওপর দিয়ে প্লেন উড়ে গেলে লোকে হাঁ করে তাকিয়ে দেখত, তাতে চাপা তো কল্পনাও করা যেত না।
হঠাৎ করে পৃথিবীটা পাল্টে গেল।
Arijit | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১১:০২ | 61.95.144.122
struggle != stress
Sibu | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১০:৫৩ | 68.29.246.160
স্ট্রাগলের গপ্পো ভালই লাগে শুনতে। আগের জেনারেশনের সব্বাই যে একই রকম ছিল তা না। কারো কারো স্ট্রাগল গল্পকথার মত শোনায়। নিজের বাড়ীতেই গল্প শুনেছি গ্রাম থেকে এসে আত্মীয়-পরিচিতদের দয়ায় কলকাতায় থেকে পড়াশুনো করার গল্প। টিউশুনির ভরসায় কলেজে পড়া। সে জেনারেশনের একজনের আবার লেখাপড়া করার শখ ছিল। তাঁকে দেখতাম সারাদিন চাকরি করে, বিকেলে টিউশুনি সেরে লাইব্রেরীতে যেতে। রাত দশটায় বাড়ী ফেরা। উইকেন্ড বলে কিছু নেই। বাচ্চা ছেলে প্রশ্ন করে বাবা কেন বাড়ী থাকে না। মা কি বোঝাবে ঐটুকু ছেলেকে? আদর্শবাদী মানুষ। আমি যখন প্রফেসারী ছেড়ে (আসলে টেনিওর না পেয়ে) কর্পোরেট দুনিয়ায় এলাম তখন দুঃখ পেয়ে বলেছিলেন - এ বাড়ীর ছেলে হয়ে তুই এতখানি একটা ফেলিওর কি করে হলি?
সে তুলনায় আমি তো রাজার হালে বড় হয়েছি। বিয়ের পরেও বেশ কিছুদিন হোটেল ডি পাপাতে খেয়েছি। যখন বাইরে এলাম, তখনো মনে মনে ভরসা ছিল দরকার হলে সেই হোটেলে একখানা স্থায়ী বুকিং আছে। এখন বাবা বুড়ো হয়েছে। ইনকীপার আমার ছোটভাই। যখন কলকাতায় যাই তখন তার অভিভাবকত্বে দিন ভালই কাটে। সকালে বেরিয়ে যাবার আগে খোঁজ নিয়ে যায় দাদা চা খেয়েছে কিনা। ক্যাশ তোলা আছে কি না। কোন ট্রেনে কোথায় যাব। ভাই-বউ চাকরি করে টাকিতে। যেদিন ট্রেন ঠিকমত চলে সেদিনও যাতায়াতে তার চার-পাঁচ ঘন্টা সময় লাগে। তাতেও সন্ধেতে বাড়ী ফিরেই সে খোঁজ করে দাদার কি চাই। সে তুলনায় আমার স্ট্রাগল! কর্পোরেট দুনিয়ার গোটা কতক ছাগল চড়ানোকে স্ট্রাগল বলতে লজ্জা করে।
Sags | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১০:৪৮ | 114.143.7.146
সিকি, বাঙ্গাল বাপ ব্যাপারটা কি জিনিস? এবারে যদি বলি তুমি আবার উস্কে দিচ্ছো। এরপরে মাছ, গাছ, পাখি এলে কিন্তু আমায় দোষ দিয়ো না।
Bratin | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১০:৩৫ | 122.248.183.1
আমার বাবা চাকরী জীবনের প্রথম থেকে প্রেসিডেন্সী কলেজে স্ট্যাট বিভাগে। অনেক ভালো মাইনের চাকরী পেয়েছিলেন ব্যাঙ্কে কিন্তু বাবার কাছে পড়ানোর চাকরী অনেক বেশী সন্মানের আর হৃদয়ের কাছাকাছি মনে হয়েছিল। যাতায়াত করতেন বেলুড়ের বাড়ি থেকে । আগে ভাড়া বাড়ি ছিল ৮১ সালে আমাদের বাড়ি হয়। সরকারী চাকরী । তাই ট্রান্সফারের ভ্রুকুটি ছিল। কিন্তু যখন বদলির র কথা চলছে সেই সময় বাবা কলেজের বারসার হন। প্রায় ১১ বছর ধরে ই দায়িত্ব পালনের পরে আর বদলি হতে হয় নি। ২০০৩ এ রিটায়ার্মেন্ট। সেই অর্থে শান্ত সহজ জীবন। জীবনের চাহিদা গুলো মোটোমুটি ডিফাইন্ড। বাবা কে বাবার কোন ওয়েল উইশার বলেছিলেন ' ছেলে/মেয়ে দের দারিদ্র এবং প্রাচুর্য্য থেকে সমান দূরে রাখবে'। বাবা আজীবন এই ব্যাপার তা মাথায় রেখেছেন।
তবে আমর মনে হয় না তাদের এত টা স্ট্রাগল করতে হয়েছে হয়তো মাইনে অল্প ছিল কিন্তু চাকরী যাবার ভয় ছিল না। প্রতিবেশীর সাথে আনহেলথী কম্পিটিশ্যান ছিল না। অবসর বিনোদন, লেখালেখি র জন্যে যথেস্ট সময় ছিল।
Samran | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১০:২৬ | 117.194.97.96
রতন ফিরে গেল নাকি! আমি এই খানিক আগে ভুতোকে রতনের এখানকার ফোন্নং পাঠালাম, এখন ভাটে এসে দেখি এইঃ-(
অচিন্ত্য- টিকিট কাটা হইলে জানান দিও, ঢাকায় তোমার করার মত কিছু কাজ আর ভাটন-খ্যাটনের জন্যি কিছু ফোন্নং দিয়ে দেব। গিয়ে একটা ফোন করবে শুধু, বাকি দায়িত্ব তাদের। ময়মনসিং-এর কুনখানে যাইবা?
হ্যাঁ, কী নিয়ে যেন কথা হচ্ছিল? স্ট্রাগল। অ্যাডপ্টেবিলিটি। আমার বাপ সারাজীবনে দুটি চাগ্রি করেছিল। প্রথমে দুরগাপুর স্টীল প্ল্যান্ট। দু বছর সেখানে স্কটিশ ইঞ্জিনীয়ারদের সাথে কাজ করার পরে যখন সবে মাটি পাচ্ছে পায়ের তলায়, ঠাকুদ্দা ফরমান জারি করলেন, ও চাগ্রিতে কোনো স্থিরতা নেই। সরকারি চাগ্রি দ্যাখো। ডিএসপি ছেড়ে বাবা জয়েন করল পিডব্লুডি। খড়গপুর, কাকদ্বীপ, নামখানা, বজবজ, আলিপুর দুয়ার, গুশকরা ইত্যাদি করে সারাজীবন কাটিয়ে দিল বাংলার বুকে একটি অত্যন্ত করাপ্টেড সরকারি অর্গানাইজেশনে। সাত ছেলেমেয়ের বাপ আমার যশুরে ঠাকুদ্দা ছিলেন দোর্দণ্ডপ্রতাপ। বাঙাল বাপেরা যেমন হয় আর কি! বাবার কথার অমান্যি করা কারুর সাধ্যি ছিল না। তো, সেই সরকারি চাগ্রির মোহে আমার বাবাই ফেমিলিতে প্রথম, যে বাড়ির বাইরে কাটাল সারাটা জীবন। বাংলার ভেতরেই, তবু বাড়ির বাইরে।
তাদের সারাজীবনটা, আজ পেছন ফিরে দেখলে মনে হয়, মোটামুটি এক রকমভাবে কেটে গেছে। কোনো বিশেষ বৈচিত্র্য ছিল না। রেডিও ছিল মহার্ঘ্য বস্তু, তারপরে রেকর্ড প্লেয়ার, তারপরে ক্যাসেট প্লেয়ার, আশির দশকের গোড়ায় এসে এল টেলিভিশন সেট, তার কদিন পরে গ্যাস সিলিণ্ডার, নব্বইয়ের মাঝামাঝি এল পার্সোনাল ফোনের জমানা, আর তারপরেই বাবা রিটায়ার করে গেল।
তখন ব্যাংক বাড়ি বানাবার জন্য লোন বিশেষ দিত না, চাকরিজীবনের শেষদিকে এসে আপিসের লোনের ভরসায় জমি কিনে বাড়ি বানানো। সারাজীবন ১০টা পাঁচটার অফিস, ওভারটাইম খাটনি নেই। নাইট আউট নেই। তবে হ্যাঁ, মাঝে মধ্যে যখন কোনো বড় ব্রিজ বা ফ্লাইওভারের কাস্টিং ইত্যাদি হত, তখন দিন তিনছারের জন্য সাইটে পড়ে থাকতে হত নাওয়া খাওয়া ভুলে। সে হত ছ-সাত বছরে একবার।
এখন একে স্ট্রাগল বললে স্ট্রাগল, জীবন বললে জীবন। কিন্তু কোনোভাবেই আমার জীবন বা স্ট্রাগলের সাথে কমপেয়ারেবল নয়। আমাদের এই দশ-চোদ্দ বছরের চাকরিজীবনেই আমরা এত পরিবর্তন দেখে ফেলেছি, প্রতি দু-চার বছরে পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আজকের মূল্যবোধ কালকে পালটে যাচ্ছে, আজকের টেকনোলজি কালকে অবসোলিট, আজকের এলসিডি টিভি কালকে স্ক্র্যাপ। আমাদের বাবাদের এইসব পারিপার্শ্বিক চাপ নিতে হয় নি।
Arpan | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৮:৪০ | 112.133.206.18
মাতালকে বলি আমার বাপ-কাকা--জ্যাঠা-মা-বড়মাদের আত্মত্যাগ আর স্ট্রাগলের সাথে আমাদের শৌখিন সংগ্রামের কোন তুলনাই হয় না, করার স্পর্ধাও রাখি না। অন্য কাউকেও হ্যাটা করিনি। সজ্ঞানে সেরকম কিছু লিখিওনি। যেটুকু করেছি তা নিজের রোয়াবকে তোল্লাই দেব বলেই। আমদের ছেলেপুলেরাও তাদের মত করে গড়েপিঠে নেবে তাদের নিজস্ব রোয়াব ইত্যাদি।
এই লাস্ট লাইনটাই প্রতিপাদ্য ছিল ব্যাংকে যখন লিখেছিলাম। এর পরে তো সব কথায় কথা বাড়ে।
ভাববেন না, প্লেন ধরার গল্প লিখতেই একটা চটি ভরে যাবে। আমার এক বন্ধুর ফ্লাইট ছিল সকাল সাড়ে এগারটায়। তার কানেকটিং ফ্লাইট একটু দেরী করেছিল। এগারটা নাগাদ হাঁফাতে হাঁফাতে বিমান বাংলাদেশের টার্মিনালে গিয়ে দেখে কেউ নেই। আধ ঘন্টা আগে প্লেন ছেড়ে দিল? খুব কনফিউস হয়ে পাশের অন্য একটা এয়ারলাইনকে জিগ্গেশ করতে সবার কি হাসি। বলল দেখুন তিনটে নাগাদ নিশ্চয় লোক আসবে। এলও তাই। পরের ঢাকা থেকে কলকাতার কানেক্টিং ফ্লাইটের গল্পটা আন্দাজ করে নিন ঃ)
RATssss | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৬:০৯ | 63.192.82.30
সে কি করে হয়? আকাশের অভিজ্ঞতা তো দুই লাইনের। আকাশে উঠে তিন পাত্তর পান, খাবার খেয়েই ঘুম। ঘুম থেকে উঠে দু পাত্তর, আবার ঘুম। সুন্দরী বিমান সেবিকার ঠেলে তোলা, বেল্ট লাগাও, গাড়ি থামলে নামো। ভাটই হলনা তো চটি কোথায়
লিখবে চটি অচিন্ত্যরুপ
Abhyu | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৫:৫২ | 97.81.82.161
র্যাটাস, লস এঞ্জেলেস থেকে লণ্ডন, সেখান থেকে বিমান বাংলাদেশে ঢাকা, সেখানে কদিন থেকে কলকাতা। শুধু আকাশের অভিজ্ঞতা থেকেই একটা চটি হয়ে যাবে।
RATssss | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৫:১৬ | 63.192.82.30
আমি গতকাল এ পচা দেশে ফিরেছি ঃ(
কে কে যায় ঢাকা? আমিও যাব একদিন। কতকালের ইচ্ছে চট্টগ্রাম, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশালের পথে পথে ঘুরে বেড়ানোর। কবে হবে ভগাও জানে না।
omi | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৫:০৮ | 151.141.84.194
অচিন্ত্য, বাঃ, চমৎকার। ঘুরে এসে লিখো সব। আম্মো হয়তো একদিন যাবো, আমার চট্টগ্রাম যাবার ইচ্ছা খুব। ঃ-)
থ্যাঙ্ক ইউ ওমি। আমি যাব ট্রেনে ঢাকা। সেখান থেকে ময়মনসিংহ। তারপর একই পথে ফেরত। খুব বেশি সময় হাতে পাব বলে মনে হয় না। তার ওপর এখনো টিকিট কেটে উঠতে পারিনি।
omi | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৪:৩৭ | 151.141.84.194
আর একটা কথা জনহিতার্থে জানাই যারা মানসিক সংস্কারবশে শুটকী খেতে পারেন না, তারা লইট্যা ভর্তা ট্রাই করতে পারেন। এটা ফ্রেশ লইট্যা মাছ দিয়েই করা হয়, ও মাছ খুব নরম, তেলে পেঁয়াজলংকারসুন সব ফোড়ন দিয়ে মাছ দিয়ে খুব কষিয়ে একেবারে ঝুরো ঝুরো করে ফেলতে হয়। ঠিকঠাক রন্না হলে খুব চমৎকার খেতে হয়। রান্না করাও সোজা। গরম ভাতের সাথে খেতে হয় কাঁচা লংকা কামড় দিয়ে দিয়ে। ঃ-)
সামরানদিকে বলেও সময়ে না আসা - নন্দন লিটল ম্যাগ মেলা বন্ধু বান্ধবী সহ আসবো বলেও না আসা - কলকাতা বই মেলা শেষ দুদিন থাকব বলেও মেলার পথে পা না রাখা - কলকাতা বই মেলা মেসেজ পেয়েও ফোন করবার সময় করে উঠতে না পারা - সামরান আবার
এরকম আরো অনেক আছে...
RATssss | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৩:৪২ | 63.192.82.30
এই যে এত্ত খাটাখাটনি করে আমি এলুম, আর কেউ না পোস্টালে হবে?
এইটা বলার পর থেকেই লোকের সময় কমে গ্যাছে। ভাটে আর কোনো পোস্ট নাই।
aka | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:৫৪ | 168.26.215.13
কিছু কিছু লোকের আমার থেকেও বেশি সময়। দেখি আর ভাবি।
rimi | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:৪১ | 168.26.215.135
১। কপ্পোরেটের চাগ্রি ছাড়া অন্য কোনো চাগ্রি ঠিক চাগ্রি নয়, প্রায় বিছানায় শুয়ে থাকা
২। কপ্পোরেটের চাগ্রিতে ভীষণ খাটনি, অতএব কপ্পোরেট বাবুরা সব বেজায় পরিশ্রমী। অন্যান্য চাগ্রি করা কিম্বা স্রেফ ঘরে বসে থাকা গৃহবধূরা? পিপুফিশু ছাড়া কিছুই নয়।
৩। কপ্পোরেটে চাগ্রি করা লোকের থেকে স্মার্ট লোকজন পৃথিবীতে আর কোথাও নাই। কোড লেখার মতন শক্ত কাজ আর কি কিছু আছে? হ্যাঁ আছে, ছোটো ছেলেপুলেদের দিয়ে কোড লিখিয়ে নেওয়া। এর থেকে শক্ত কাজ কিছুই নাই।
৪। কপ্পোরেটের লোকজনের দাম সবচেয়ে বেশি। কেন? কারণ তারা বেশি মাইনে পায়, আবার কি?
প্রতি মানুষের কাছে তার দুঃখ বড়, প্রতি প্রজন্ম তার আগের থেকে কিছুটা অসুবিধাজনক অবস্থায় আবার কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে থাকে। তবে পার্সোনালি আমার নিজের আগের প্রজন্মের থেকে আমাদের প্রজন্মের জীবন অনেক কঠিন। অন্য অনেকের অন্যরকম হতেই পারে। এই নিয়ে জেনারাইলজড কমেন্ট করার কোন মানে নেই।
Tim | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১১ | 198.82.28.212
স্ট্রাগল ফাগলগুলোকে এভাবে প্রজন্ম ধরে ধরে লেখা যায় কি আদৌ? মানে এটা কি মস্করা, যে একটা প্রজন্ম ২০ দাগ ত্রাগল করেছিলো, পরের প্রজন্ম তিরিশ বা দশ করেছে। এভাবে বলা যায়?
matal | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১১ | 14.96.66.81
বয়স তো কারো একা নয়? বয়স দাঁড়িয়ে থাকে কোনো মাঠে স্কেলকাঠি হয়ে- মানুষ মাপিতে যায়, মানুষে মাপিতে যায়, বালকেরা হাসে- ৫'-৩"-এ হয়ে যায় মনোরমা কাপ নির্বাচন!
Blank | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১০ | 59.93.243.96
কনফিউসান জিনিসটাও বড় কষ্টের
Tim | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৯ | 198.82.28.212
হাঁ না করে মাতাল হওয়া যায়? অবাক নলপান?
a x | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৮ | 99.54.69.229
যাকগে, টু ইচ হিস ওন।
aka | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৫ | 168.26.215.13
ছোট্ট ক্লারিফিকেশন সব কথা সিরিয়াসলি নিলে অমনই হয়, নয় মাতাল নয়তো হাঁ। ঃ)
aka | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৩ | 168.26.215.13
ওটা হানুদা তো? নয়?
a x | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৩ | 99.54.69.229
আমিও এতক্ষণ এই প্রজন্মের কষ্টের কাহিনী এবং আগের প্রজন্মের না-কষ্টের কাহিনী শুনে খানিক হাঁ করে তাকিয়ে ছিলাম। মাতাল আসাতে তাও বুঝলাম ১২ ডাইমেনশনে শিফট করে যাইনি!
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন