প্রতিটি প্রজন্মই পুরানো রীতিনীতি দেখে হাসে, কিন্তু নতুনকে অন্ধের মত অনুসরণ করে
siki | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৯:৩৩ | 122.162.75.80
স্ট্রাগলকেই আমরা বাংলায় বলি, সোসন।
Netai | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৯:২৭ | 121.241.98.225
স্ট্রাগল শেষ হলে সবাই ঘরে যায়
pipi | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৯:০২ | 92.225.74.137
সবাই তো দেখি স্ট্রাগল ফাগল করে থিতু হয়ে এখন ভুঁড়ি গজাচ্ছে। এদিকে আমার তো পায়ের তলায় এখনো এক খাবলা মাটিও জুটলো না, ভেসেই বেড়াচ্ছি। অথচ আমার বয়সে আমার বাবা সরকারী আপিসের চাকরী বৌ বাচ্চা নেয়াপাতি ভুঁড়ি ফি রোজ মৎসকুল ধ্বংস আর রোববার পাঁঠা ভক্ষণ বিবিধভারতী কীত্তন আর শচীন কত্তা নিয়ে দিব্যি জমে ক্ষীর হয়ে বসেছিলেন। ও বাবাগো! ন দেবায়, ন ধর্ম্মায়, আমার কি হবেঃ-((
Bratin | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:৫৮ | 122.248.183.1
আহা রাগ করো কেন? ও ই পরীক্ষা না দিয়ে লাইসেন্স পাওয়া টা আমার ব্যাপক লেগেছিল। তবে ঐ লাইসেন্স নিয়ে গাড়ি চালাই নি অবশ্য ঃ-))
santanu | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:৩৪ | 82.112.6.2
ম কে ক। এম্নিতে হলে ৫ মিনিট পরেই বন্ধ করে দিতাম, কিন্তু ঐ ডিডিদার রিভিউ পড়ে পুরোটা দেখলাম, কিছু ভালো হবে ভেবে।
কি স্ট্রাগল!!
kallol | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:১৯ | 220.226.209.2
বোতীন - মাইরী, তোর আর কিস্যু হবেক নাই। তুই কি দিয়া কি চেনাস? আগ্রা চেনাস আগ্রা ক্যান্ট স্টেশন দিয়া!!! হায় দীনবন্ধু, পতিতপাবন অ্যাগোর মতি দাও, নইলে তোমারই বদনাম। ও নামের কোনো মাহাত্ম্যই থাগবে না।
M | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:১৭ | 59.93.199.179
আমার ডিডিদাদাকে দুইখান কথা বলার ছিলো,আমি তো আপনের রিভু পড়ি, আর সেই পড়েইতো ধোবিঘাট ছেলে ট্যাঁকে নিয়ে দেখতে গ্যালাম, সে ক্ষী স্ট্রাগল! ছেলেকে অশোকার পাশ দে জিমে নে যাচ্ছিলাম,দেখি ধোবিঘাট একঘন্টা পর, জিম থেকে টেনে বার করেই দড়াম করে ঢুকে পল্লাম। ক্ষী অসীম ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিলো আমার ছেলেটা, খালি ইঁদুর মারাটা একটু অবাক করেছে তাকে।শেষ হবার সময় আমায় বললো, একি শেষ না করেই শেষ করে দিলো কেন? আর পরের দিন ঘুম থেকে চোখ খুলেই প্রথম যে কথাটা বললো তা হলো এইঃ মা এরপর থেকে ধোবিঘাট তুমি একা একা দেখতে যাবে।
Bratin | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:১৭ | 122.248.183.1
আহা শান্তনু দা, ও ই রকম ভারী ভারী বই যুগে যুগে থাকে। না পড়লেই ল্যাটা চুকে যায় ঃ-))
আহা দাদা,অতো চটেন ক্যান?বহুদিন কলি ছাড়া,তার ওপর বয়েসের ভার,মাজেমদ্যে এট্টূ ঝাপসা দেকি।হ্যাঁ,কালীঘাটে না, বেগাস্কু কালীঘাটে না।
kallol | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৭:০১ | 220.226.209.2
বেগাস্কু কালীঘাটে!!!! এটা ক্যা...র্যা??? হাজরা পার্ক তালে কামস্কাটকায়, তাজমহল কেষ্টনগরে, কোন্নগর লিমায়, জুহু উত্তর আলাস্কায়, উগান্ডা কুমুদিনীর পাশের বাড়িতে। ভবানীপুরে বেলতলা রোডের ওপর যে বালিকাদের ইস্কুল্টা আছে, যার ইউনিফর্ম সাদা সাট আর লীল স্কাট সেটা তবে কি? কী ? কিইইইইই? মিরান্ডা হাউস ?????????? না উদ্ধবপুর বালিকা বিদ্যালয় ????
M | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৬ | 59.93.199.179
শমীক.......ঃ)
M | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৪ | 59.93.199.179
আসলে, মুল্যবোধের ব্যাপারটা আমি ঠিক ধরতে পাচ্ছিনা, এটাকি বেসিক কোনো গুন?কারন আমার ছেলেকে যেটা দেখি, ওর মুল্যবোধ খুব স্ট্রং।অথচ আমার কাছে বেচারির অত্যাচারের সীমা ছিলোনা ছোটবেলায়, তারপরে ওকে হস্টেলে চলে যেতে হয়।যেখানেও ও খুব কষ্ট পায়।তাও যেটা ঠিক জানে সেখান থেকে কোনো শর্টকাটে যেতে চায় না।আরেকটা জিনিস ওদের জেনারেশনের দেখি, যেটা আমার খুব ভালো লাগে যে ওদের হিপোক্রিসি একদম নেই।এটা বোধয় আমাদের মত প্যারেন্টসদের গুনেই, কারন আমাদের আগের জেনারেশান আমাদের সবকিছুই ভয় দেখিয়ে শিখিয়েছে, সমাজকে অত্যন্ত ভয় পেয়েছে, স্বাভাবিক জিনিসগুলোতে স্বাভাবিকতা রাখতো না। আমরা অত তোয়াক্কা করি না।
বেলতলা গার্লস স্কুল হল কালীঘাটে। আলোচনাটা যাতে কোন অগভীর খাতে গড়িয়ে না যায়,তার জন্য পানপোন চেষ্টাচ্ছিলুম।কিন্তু ডিডিদা আর ব্রতীনের কারণে আজকের গবেষণা বেলতলার দিকে চলে যাচ্চে,সিকিও সিকিভাগ দায়ী।
kallol | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৪৮ | 220.226.209.2
বেলতলা। ওঃ! ওহ!! দঃ কলিকাতায় আজকের মধ্য ৬০ হতে ৫০ বচ্ছরের সগ্গল পুং তাদের বালকবেলায়, সক্কাল ৮টা সাড়ে ৮টা নাগাদ বুক পকেটে ধুকপুক নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতো, পাড়ার বিশেষ বিশেষ অঞ্চলে, যেখান যেখান দিয়ে ""মুড়ির টিন""* যেতো। যারা দাঁড়াতো না তারা রাজধানী এক্সপ্রেস - যা কোন স্টেশনেই দাঁড়ায় না (মাইরী! পলিটিকালি কারেক্টনেসের গুলি মারি)। আর সেন্লরেনের বালকেরা যখন ছুটির পরে বেলতলা দিয়ে ফিরতো (তা যার যার বাড়ি ফেরার রাস্তা যে চুলোদ্দোরদেই হোক), তখন তিন তলা বাড়িটির রাস্তার দিকের প্রতিটি জানালা থেকে যে সমবেত কুহু তান শোনা যেতো ""কোয়ালিটি আইসক্রিম""* (কোথায় লাগে শচিনকত্তা বা আখতারী বাঈএর কোয়েলিয়া) তাতে বালকেরা (চর্মবর্ণ অনুযায়ী) কদমফুল বা সজারু হতো।
* মুড়ির টিন বা কোয়ালিটি আইসক্রিম যার জানো, তারা জানো। যারা জানো না তারা - নাসির মোল্লার উপদেশ নাও।
siki | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৪৬ | 123.242.248.130
বলার এটাই ছিল, তুমি কাঠবাঙাল। এক প্যারায় দুখানা ইসে।
M | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৪৫ | 59.93.199.179
ইসে, বেশ ভালো টপিক।এটা নিয়ে টই হলে ভালো হত। তা সে যাকগে ন্যাড়া আর ডীডীদাদার কতা বড় মনে ধরলো।
মানে আমি প্রায় হুতোর গলা জড়িয়ে বলতে যাচ্ছিলাম ওরে তুই একা নোস, আমিও আচি পারফেক্ট ল্যাল্যা,কিন্তু সেটা বলতেও চাপ খাচ্চি, কারন সে ব্যাটা ও কর্পরেট এ রয়েচে, এদিকে আমি দিব্যি স্ট্রাগল ফ্রি অল টাইম হয়ে বসে আচি, সেই বাবা মা স্ট্রাগল করে আমায় বড় করে দিলো আর বর এখন টেনে নিয়ে চলেচে(বেচারির কি স্ট্রাগল একে রুটি রুজির চিন্তা, অন্যদিকে আমার মত জিনিস বইবার চিন্তা) , তাও আমি বলবইঃ
ইসে কি বলার ছিলো?
siki | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৩৬ | 123.242.248.130
হুগলিতেও আছে। বেলতলায় আমি রেশন তুলতে যেতাম। কম স্ট্রাগল করিচি?
সুকুমার রায়ের ন্যাড়া বেলতলায় কেবল খেলতে যেত। আমাদের ন্যাড়া যেতেন নেড়িদেবীর জন্যে(রেফ-ডিডি উবাচ)।কাজেই ডেটায় পার্থক্য থাকবে।
dukhe | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:২৬ | 122.160.114.85
স্ট্রাগল আবার কেন ? কখনও করিনি - ইচ্ছেও নেই, সাধ্যও নেই । একান্তই পিঠ পুড়লে পাশ ফিরে শোব ।
dd | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:২৫ | 124.247.203.12
সে ক্ষি বোতীন। ন্যাড়া ও বেলতলার নিবিড় সম্পর্ক ও গতায়াতের নিপুণ তথ্য সারণী তো নিতান্ত সুবিদিত সুকুমারের রচনাতে। সেটি ভুবন বিখ্যাত।
আমি তো স্রেফ টুকে দ্যালাম।
kc | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:২৫ | 194.126.37.76
ব্রতীন, নৈহাটিতে কিন্তু বেলতলা বলে একটা জায়গা সত্যিই আছে। ঃ-)
Bratin | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:১০ | 122.248.183.1
ইয়ে, ডি ডি দা, ন্যাড়া দার বেলতলায় যাওয়া নিয়ে কোন ডেটা আছে কি?
Arpan | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৫৫ | 112.133.206.18
খারটার নারে ভাই! আরেকটি অ্যানেকডোট নিবেদন করে এইবারের মত কাটি।
আমার আগের প্রজন্মের বাঙালেরা অনেক বেশি স্ট্রাগল করেছে। ওদেশ থেকে এসে। একেকজন সেই হাফপ্যান্ট পরার বয়স থেকে পুরো সংসারের দায়িত্ব নিয়েছে ইনক্লুডিং জ্ঞাতিগুষ্টি। নিজের ফ্যামিলিতেই দেখেছি, থুড়ি শুনেছি।
পুরো খারটা আমার ওপরে ঝাড়ল। মাঝখানে খালিপিলি ন্যাড়াদাকে টেনে আনল।
Arpan | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩১ | 122.252.231.10
অনেকের অনেক কথায় ক দেবার ছিল। সে পরিশ্রমে না গিয়ে সব ক ন্যাড়াদার শ্রীচরণে নিবেদন করলাম।
লোভ প্রসঙ্গে দু'পয়সাঃ
পয়সা থাকলে ফুটানি আসবে খুব স্বাভাবিক। আগেকার দিনে বেড়ালের বিয়ে দিত এখন ছেলে বা মেয়ে সুইৎজারল্যান্ডে সামারক্যাম্পে যায়। কিন্তু সে তো সত্তর আশির দশকেও ছিল। এখন সংখ্যাটা সামান্য বেড়েছে। আর গ্যাজেট, ভালো মদ বা তামাক আজ আছে কাল নেই। সে কি আর জানে না কেউ? তবু লোকে পাগলের মত ইনভেস্ট করে, চাকরি পাল্টানোর সময় দুপয়সার জন্য দরদস্তুর করে তার পুরোটাই লোভ নয়। আগের এবং পরের প্রজন্মের ভালোমন্দের ভার মাঝের প্রজন্মের কাঁধেই এবং সে ব্যপারে সে সম্পূর্ণ সচেতন। বিশেষত যখন রিটায়ারমেন্ট বেনিফিট নাই এবং হেলথকেয়ারের খরচা আগামী পনেরো বছরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে কোন ধারণা নেই। এডুকেশন নিয়ে তাও একটা এস্টিমেট করা যায় হয়ত (সাধ্যের মধ্যে হিসেব করে)। এই হিসেবটা কিন্তু তিরিশ বছর আগে লোকে সহজেই এস্টিমেট করে ফেলতে পারত। এইসব আর কী! একে লোভ বললে লোভ। সময়ের সাথে গা ভাসিয়ে দেওয়া যদি বলো তাহলে তাই।
dd | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:২৭ | 124.247.203.12
বেঁচে থাকলে বাবা হতেন ৯০+। তো আমার আগের প্রজন্মের সেই সব লোকেদের যা দেখেছি প্রায় সকলেই সংসারে অত্যন্ত অনভিজ্ঞ,প্রায় উদাসীন, সংসারে এক সংসারী - এমনটি ছিলেন।
এক কাপ চা বানিয়ে খাওয়া তো দুরের কথা, কর্তা বাবুটি জলো নিজের হাতে গড়িয়ে খেতেন ক্বচিৎ। ছেলেপুলেদের দিকে বিশেষ নজর দেওয়াটাও খুব ফ্যাশনেবল ছিলো না। অনেকগুলো ছেলে পুলে দিব্বি নিজেরাই বড়ো হয়ে উঠতো।
তার পরের জেনারেশন অনেক অনেক বেশী রেসপন্সিবল বাবা।
আর ন্যাড়া বাবুর নামকরণের ইতিহাস আমি জানি। নেড়ীদেবী থাকতেন বেলতলাতে। হোথায় উনি যেতেন হরেদরে হয়তো মাসে নিদেন পক্ষে একশো পঁচিশ বার। সেজে্ন্নই ঐ নাম করন।
সাক্ষাতে তিনি ভারী সুপুরুষ, বাবড়ী চুল, আর ইয়া ব্বড়ো গোঁপ দাড়ি।
Sags | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:১৭ | 114.143.7.146
রাজনীতি তে এখন হেব্বি পয়সা। লুটে পুটে খাও। তারপরে ইনকাম পুরো ট্যাক্সো ফ্রি। আর রেকগনিশন একদম ফুল। তাইতো রিটেনশন রেট এত ভালো, কেউই প্রায় ছাড়ে না। এমন স্যাটিশফেকশন আর কোথায়।
ন্যাড়াবাবুকে ভীষণ সাপোটালাম,বিশেষতঃ শেষ প্যারাটায়। এইটাই বলতে যাচ্ছিলাম,ন্যাড়াবাবু এসে পড়ায় টাইপানোর পরিশ্রম বেঁচে গ্যালো।
nyara | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৪৮ | 203.110.238.16
তোর স্ট্রাগল বড় না আমার স্ট্রাগল বড় - প্রজন্মভিত্তিক এই ঝগড়ায় অ্যানেকডোটাল এভিডেন্সে পরের প্রজন্ম সবসময়ে হেরে যাবে। ছেলের থেকে বাবার লড়াই শতকরা ৯৯% ক্ষেত্রে কঠিন।
তার প্রধান কারণ এই যে বাবার লড়াইয়ের ফলেই ছেলে সোশিও-ইকোনমিক ল্যাডারে উঁচুতে উঠেছে। তার ফলে লড়াইয়ের ক্ষেত্র ও ধরণটাও বদলে গেছে। আমার বাবা রেডিও শুনত, আমি টিভি দেখি - এটা যেমন সময়ের ফল, লড়াইয়ের জায়গাটাও তাই।
কাজেই আগের প্রজন্মের লড়াই আর আমাদের প্রজন্মের লড়াইয়ের তুলনা করতে হলে আগের প্রজন্মের এমন একজনের সঙ্গে আমার নিজের লড়াইকে তুলনা করতে হবে যে সে সময়ে ইকোনমিক ল্যাডারের একই পার্সেন্টাইলে পড়ত।
এবার ব্যক্তিগত কথা বলি - কে যেন বলল বাবাদের প্রজন্ম ছেলেমেয়েদের জন্যে সব করেছে, আমরা আমাদের জন্যে করি। আমি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখি, আমার মতন বয়েসে এসে আমার বন্ধুদের সবাইকারই প্রধান চিন্তা ছেলেমেয়ে ও তাদের ভবিষ্যৎ। আমাদের মতন ঘরে, অ্যানেকডোটালি, আমাদের প্রজন্ম আমাদের বাবাদের প্রজন্মের থেকে বেশি 'রেসপন্সিবল পেরেন্টস'। এখানেও হয়তো ঐ সোশিও-ইকোনমিল ল্যাডারের গল্প আছে।
Bratin | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:০৬ | 122.248.183.1
অরিজিত, কুমু দি র সাথে একমত টাকাপয়সার বাইরেও রেকগনিশান আছে। আর অনেকের কাছে সেট অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
এই মূহুত্রে একটা উদাহরণ মাথায় আসছে। আমার মেজদা। জেঠুর ছেলে। পোস্ট ডক করার পরে USA তে একটা কোম্পানী চাকরী করতো। ১০০ বেস্ট ইনভেসনের এ একটা হয়ে ওবামা র থেকে পুরষ্কার পায়। কিন্তু ওর আবিষ্কৃত বস্তু টির পেটেন্ট ইত্যাদি নিয়ে কোম্পানীর সাথে ঝামেলায় হয়। ও সব ছেড়ে দিয়ে hydrabad central Univ তে Prof হিসাবে যোগ দেয়।
d | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:০২ | 14.96.118.226
তর্কটা পুরো বুঝলাম না যদিও, তবু হুতোকেই বড় করে 'ক' দিয়ে যাই।
সিকি সাহসের অভাব কথাটা সঠিক নয়, অন্ততঃ এককথায় এইসব সমস্যার নিদান হাঁকা যায়না। জীবনে অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় সৎ ভাবে রিসার্চ করবে বলে কিছু উঙ্কÄল ছেল-মেয়ে আসে তারপর জীবনের ঠাপ খেতে খেতে , লাট খেতে খেতে চোখের স্বপ্নটপ্ন সব ঘুচে যায়...তখন অন্যত্র যায়, মনে করুণ কর্পোরেট দুনিয়ায় গেল, সেখানে অন্য নিয়ম, সেই নিয়ম শিখতে হবে। হয় শেখো নয় ফোটো...আপনি আইঅনক্সে সিনেমা দেখতে গেলে বাড়ি থেকে খাওয়ার নিয়ে যেতে পারেন, ইচ্ছে হলে দুটাকর টিকটিকি লজেন্স খেতে পারেন, না পারেন না...তাহলে এই যে ঘটনাগুলো এই সব্বাইকে "এক' করে দেওয়ার ঘটনার অন্তরালে যেটা সবচেয়ে বড় সত্যি ব্যক্তি মানুষের ইচ্ছে অনিচ্ছে বলে কিছু নেই...
r.h | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৩:৩১ | 203.132.214.11
যেমন আমি। ৩৫ শতাংশ (না না, ৩৫।৫ শতাংশ) নম্বর পেয়ে পাসকোর্সে বিয়ে পাস। (খুব দাঁত ক্যালানো হচ্ছে অ্যাঁ? আমি যে গুরুতে প্রকৃত ল্যালা, খাঁটি সাবল্টার্ন, একশো তে ।০০০১, সেটা ভেবে দেকোচো? তাচাড়া, পাস একটা করেছি বটে, কিন্তু তার আগে বহুবিধ অন্যতর পড়াশুনো করেছি, সরকার বাহাদুর আমার মেধা কে আটকে রাখার যুগ্যি সিলেবাস বানাতে পারেননি সেতো আর আমার দোষ নয়?) তো এই নিয়ে আমি কি করতাম? পীড়ের দয়ায় ছিলো কর্পোরেট, যে আমার অসামান্য বেচতে পারবে বলে বিশ্বাস করেছিল, তাতেই করে খাচ্ছি তো, না কি? এটা অবশ্য স্ট্রাগল নয় কোনভাবেই। ছোটবেলায় মন দিয়ে পড়াশুনো করলেই ল্যাঠা চুকে যেতো, আমিও জজ ম্যাজিস্টার হতাম। অনেক অপশন আছে শুনে মনে হলো বলি, আসলে অনেক অপশন নেই। যেসব যুবকেরা আমাদের আপিসের সামনে দাঁড়িয়ে ক্রেডিট কার্ড পার্সোনাল লোন বেচে, তাদের খুব একটা অপশন নেই।
উহ, আবার অপ্রাসঙ্গিক ভাট বকে ফেল্লাম। যাউগ্গা, প্লিজ কন্টিনিউ।
Arijit | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৩:২৪ | 61.95.144.122
রেকগনিশন মানে যদি শুধু রেমুনারেশন হয় তাইলে জীবনে চাপ আছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন