এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বকরি ঈদের শুভেচ্ছা! 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ জুন ২০২৪ | ৪৯৬ বার পঠিত
  • ছোটবেলায় কোন ক্লাসের বইয়ে প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁর লেখা একটা ছোট গল্প ছিল, নাম হচ্ছে পুটু। পুটু হচ্ছে একটা ছাগলের নাম, যাকে খুব যত্ন করে ছোটবেলা থেকে লালন পালন করে বড় করা হয়। কুরবানি ঈদে এবার তাকে কুরবানি দেওয়া হবে। খুব মায়া পরে যাওয়ায় ছোট থেকে বড় সবার জন্যই কঠিন হয় পুটুকে কুরবানির সিদ্ধান্ত নেওয়া। শেষ পর্যন্ত আর পুটুকে কুরবানি দেওয়া হয় না। স্বস্তি নিয়েই গল্পটা শেষ হয়। এই গল্পের গল্প বললাম ভিন্ন একটা কারণে, ইব্রাহিম খাঁ এই গল্প কবে লিখেছিলেন জানি না। এই গল্পে সম্ভবত তিনি কুরবানির ঈদকে বকরি ঈদ বলে উল্লেখ করেছেন। এতো দিন পরে আসলে ঠিক মনে নাই। তবে এই গল্প ছাড়াও আরও অনেক জায়গায় কুরবানি ঈদকে বকরি ঈদ লিখতে দেখেছি। বকরি ঈদ বলাটা এক সময় তাহলে খুব স্বাভাবিক ছিল। কবে কীভাবে যেন বকরি ঈদ আর থাকে নাই। খাসি দিয়ে কুরবানি হয় কি না এইটাও এক সময় ভাবছি! অথচ ধর্মে কোন বাধা নাই। 

    ধর্মে কুরবানির কথা বলা হয়েছে কয়েকবার। প্রথম কুরবানির কথা বলা হয়েছে প্রথম মানুষ আদমের দুই ছেলের গল্পে। দুই জন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কুরবানির সিদ্ধান্ত নেয়। একজন দেয় বকরি কুরবানি, দ্বিতীয়জন দেয় শস্য ফলমূল। আল্লাহ প্রথম জনের কুরবানি কবুল করেন। কিন্তু কেন দ্বিতীয়জনের কুরবানি কবুল হল না এই প্রশ্ন যখন আসে তখন আল্লা বলেন তার অন্তর ঠিক ছিল না। আল্লাহ মানুষের অন্তর দেখেন, কে কেন কুরবানি দিচ্ছে তার উপরে নির্ভর করে কবুল হওয়া না হওয়ার বিষয়। এই কুরবানি গল্প মতে আপনি শস্য ফলমূল দিয়েও কুরবানি দিতে পারবেন। কারণ আল্লাহ দ্বিতীয়জনের কুরবানি এই জন্য কবুল করেন নাই যে সে ফলমূল দিয়েছিল, কবুল হয় নাই কারণ তার অন্তর ঠিক ছিল না। 

    আমাদের দেশে সবাই আরবকে প্রায় হুবহু অনুসরণ করতে চায়। ধর্ম আর সংস্কৃতি আলাদা করতে চায় না। যে ঘটনার কারণে মুসলিমরা কুরবানি দিয়ে থাকে, সেই নবী ইব্রাহিমের ঘটনা থেকে, সেখানে তো তিনি দুম্বা কুরবানি দিয়েছিলেন, তাহলে এই ক্ষত্রে হুবহু কেন অনুসরণ করা হয় না? আমি জানি না। উল্টা শুনলাম এই অঞ্চলে না কি গরু কুরবানি দেওয়ার জন্য হিন্দু জমিদাররা নানান অত্যাচার করেছে! কিন্তু গরুই কেন দিতে হব এইটার উত্তর কেউ জানে না। যে উত্তরটা সহজে মাথায় আসে তা হচ্ছে মাংস খাওয়া! একটা গরু কুরবানি দিলে প্রচুর মাংস খাওয়া যাবে, সবাই মিলে খাওয়া যাবে! কুরবানির মূল অর্থ গোল্লায় গেলেও সমস্যা নাই। 

    পশু না দিয়ে ফলমূল কুরবানি! এখন এই কথা বললে পাগল বলতে পারে মানুষ। এখন মানুষ মনে করে কুরবানি কবুল হওয়ার শর্ত হচ্ছে হাতির মতো একটা গরু কুরবানি দেওয়া! এবার ঢাকার বাজারে শুনলাম পাঁচ কোটি টাকা হাঁকছে একটা গরুর দাম! এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে মুক্তি মিলবে? 
    কবে থেকে কে জানে একটা প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে। গরুই দিতে হবে এবং এমন গরু দিতে হবে যেন দুই একজন দাঁত লেগে পড়ে যায় খাড়া থেকে! এই প্রতিযোগিতার শেষ কী? কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে রক্ত মাখা চাকু নিয়ে আস্ফালন, ফেসবুকে লাইভ কুরবানির প্রদর্শনী, এবং কুৎসিত ভাবে মাংস কাটাকাটি করার কাজ প্রদর্শন। কেন? 

    অথচ আমাদের ভিতরে যদি একটু শ্রদ্ধাবোধ থাকত ভিন্ন ধর্মের প্রতি তাহলে ঈদের এই উৎসবে সহজেই সবাই অংশ নিতে পারত। কিন্তু দিনদিন যেন কঠিন থেকে কঠিন হয়ে যাচ্ছে সব কিছু। কুরবানির ঈদ যেন নগ্ন হয়ে আক্রমণ করা হয় ভিন্ন ধর্মালম্বিদের। রাস্তাঘাট রক্তে সয়লাব! একটু বিচক্ষণ হলে এগুলা থেকে সবাইকেই রক্ষা করে চলা সম্ভব। কিন্তু ওই যে বললাম, সংখ্যাগুরুর দম্ভ! নগ্ন প্রদর্শনী চলে! বকরি ঈদে ফিরে যেতে পারলে অনেক কিছুই অনেক সহজ হয়ে জেত, কিন্তু আমরা তো জেদ করে বসে আছি যে কোনমতেই এক বিন্দু ছাড় দিব না। 

    কুরবানির প্রকৃত উদ্দেশের সাথে বর্তমান কুরবানির কোন মিল নাই। মাংস খাওয়ার উৎসব। এবং বাংলাদেশে তা হচ্ছে গরু খাওয়ার উৎসব। সহিষ্ণু আচরণ এখন আর দেখা যায় না, আশাও করা সম্ভবত বোকামি। কিন্তু আমার তো রক্ষা নাই, আমাকে আশার কথা বলেই যেতে হবে, আমাকে বিশ্বাস করতে হবে মানুষ একদিন সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠবে। মানুষ নিজের চিন্তা করার আগে ভাববে যে কাজটা করতে যাচ্ছি তা অন্য আরেকজন কীভাবে দেখছে, তার কেমন লাগছে? সংখ্যাগুরুর দায়িত্বও যে বেশি এইটা বুঝবে একদিন। এই বিশ্বাস, এই আশাবাদ যদি মরে যায় আমার তাহলে হয়ত দম বন্ধ করেই মরে যেতে হবে আমাকে। 

    শুভ হোক, সুন্দর হোক সকলের ঈদ। ঈদের শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক।  
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ জুন ২০২৪ | ৪৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ১৮ জুন ২০২৪ ০০:৫৮533398
  • ঈদের শুভেচ্ছা শরীফ!
    মন সাফ থাকাটাই আসল কথা। ঠিক।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১৮ জুন ২০২৪ ০১:০৭533399
  • "সংখ্যাগুরুর দায়িত্বও যে বেশি এইটা বুঝবে একদিন। এই বিশ্বাস, এই আশাবাদ যদি মরে যায় আমার তাহলে হয়ত দম বন্ধ করেই মরে যেতে হবে আমাকে।" -সব সংখ্যাগুরুর এই রকম মানুষদের জন্য‌।
     
    ঈদের শুভেচ্ছা, শরীফ! ঈদ মোবারক।  
  • রঞ্জন | 2402:e280:3d02:20a:d15f:db7b:57ce:***:*** | ১৮ জুন ২০২৪ ২০:৫৪533417
  • ঈদ মুবারক শরীফ ভাই,
    ভাল থাকবেন আপনে।
  • r2h | 165.***.*** | ১৮ জুন ২০২৪ ২১:৪২533422
  • এই লেখাটা খুবই ভালো লাগলো।
    সংখ্যাগুরুর দায়িত্ববোধ - এ এক অপসৃয়মান বস্তু হয়েছে। সবকিছুরই যুক্তি - অন্য পক্ষ তো ঐ করছে।
    খাওয়া দাওয়া ভালো জিনিস, উৎসবও চমৎকার ব্যাপার, কিন্তু ধর্ম, খাওয়া, সংখ্যার আস্ফালন - সব মিলিয়ে ঘন্ট হয়ে গেলে এক ভয়াবহ ব্যাপার হয়।
    ধর্মের নামে বলি, কোরবানি, পশুহত্যা, রক্তপাত - এগুলির বিরুদ্ধে জনমত তৈরি হলে খুবই ভালো হয় বলে মনে করি।

    দরকারি লেখা, আবারও।
  • kk | 172.58.***.*** | ১৮ জুন ২০২৪ ২২:১৬533426
  • লেখকের সাথে পুরোপুরি একমত। ভালো লাগলো লেখাটা।
  • কিংবদন্তি | ২০ জুন ২০২৪ ০১:১৭533514
  • সবাইকে ধন্যবাদ এবং ঈদের শুভেচ্ছা। লেখাটার বিপরীত মুখি একটা চিন্তাও আমার আছে। আমি জানি না আমি যেটাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি, গ্রহণযোগ্য বলে মনে করছি তা সবার কাছে মনে হবে কি না। কুরবানি ঈদ নিয়ে এই দ্বিতীয় চিন্তাটাই মূলত আমার প্রথম চিন্তা। এবারই আমি পুরো বিষয়টাকে ভিন্ন দিক থেকে দেখার চেষ্টা করছি। 
    ঘটনাটা বলি, হয়ত বুঝতে সহজ হবে সবার জন্য। 
     
    ঈদের দিন বাসা থেকে বের হচ্ছি, গেটের কাছে দেখি কে জানি বাহির থেকে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। আমি গেট খুলে বাহিরে গেলাম, দেখি পিচ্চি একটা মেয়ে! তেল দেওয়া চুল টানটান করে বাঁধা লাল ফিতা দিয়ে, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক। দুই হাতে মাংস ভর্তি পলিথিনের ব্যাগ। দেখেই বুঝলাম মাংস নিতে আসছে। বললাম, আমাদের তো এবার কুরবানি দেয় নাই! থমকে দাঁড়িয়ে গেল একটু, চোখে মুখে একটু দ্বিধা, বাচ্চা পেয়ে ওকে ঠকিয়েই দিচ্ছি কি না ও নিশ্চিত না, আমার দিকে তাকিয়ে নিশ্চিত হতে চাচ্ছে। পরে বললাম আর নিবা কেমনে? তোমার হাতে তো আর জায়গাই নাই, এগুলাই তো নিতে পারছ না! এবার লাজুক একটা হাসি দিয়ে বলল, মায়ে পিছে আইতাছে। বললাম তাইলে ঠিক আছে, কিন্তু এবার তো আমরা দেই নাই, এখন? ওই সমাধান দিল, তাইলে আরেক বাড়িত যাই।

    এরা সাধারণত এক পাড়া থেকে কয়েকজন মিলে আসে, মা মেয়ে মিলে আসছে কুরবানির মাংস নিতে। বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে অনুমান করে বলাই যায় এই পিচ্চি গত এক বছরে খুব বেশিদিন মাংস খেতে পারছে বলে মনে হয় না। সম্প্রীতির জন্য গরু কুরবানির বিরুদ্ধে আমি বলছি, আবার এদের কথা যখন ভাবি তখন মনে হয় এরচেয়ে বড় উপকার ধর্ম আর কবে কোথায় করছে?

    বিকালে বাড়ি ফেরার সময় দেখি পুলপাড়ে পা ছড়িয়ে বসে আছে ওই পিচ্চি, মুখে ঘাম, পায়ের কাছে ব্যাগ রাখা, সাথে কয়েকজন মহিলা। ওর চোখে মুখে ক্লান্তি নাই, উল্টো খলবল করছে ফুর্তি! কলকল করে সম্ভবত ওর মাকেই কিছু একটা বুঝাচ্ছে! গোল্লায় যাক বাকি সব,আমি মনে হয় ঈদের সেরা দৃশ্যটাই দেখলাম!
     
    আমার কাছে ক্ষুধার চেয়ে বড় কোন ধর্ম নাই। তাই যখন যেভাবে যেখানেই মানুষের খাবারের ব্যবস্থা থাকবে তখন আমি সেই পক্ষে থাকব। আমরা যেদিন ক্ষুধা মুক্ত হতে পারব, উন্নত বিশ্বের মতো খাবারের চিন্তা হবে শেষ চিন্তা, যেখানে আরও নানা বিষয় থাকবে চিন্তা করার। তখন আশা করি একটু আমিষের জন্য কুরবানিতে গরুর পক্ষে আর আমাকে বলতে হবে না। যতদিন ওই পিচ্চির মতো মানুষ হাত পাতবে দুই টুকরা মাংসের জন্য ততদিন সম্ভবত রেহাই নাই আমাদের। 
  • r2h | 208.127.***.*** | ২০ জুন ২০২৪ ০১:২৪533515
  • আহা...
  • aranya | 2601:84:4600:5410:21b2:7e69:c721:***:*** | ২০ জুন ২০২৪ ২৩:৫৯533544
  • এই ছেলেটা সম্বন্ধে সত্যিই বলা যায় - he has his heart in the right place.
    আরও কিছু মানুষ যদি ওর  মত ভাবত, পৃথিবী আরও বাসযোগ্য হত। 
    ঈদ মুবারক, শরীফ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন