এই সাইটটি বার পঠিত
অবশেষে এসে পড়েছে গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার! ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
- হরিদাস পাল ধারাবাহিক স্মৃতিকথা
-
রাজধানী লোকাল - ২৩
Nirmalya Nag লেখকের গ্রাহক হোন
ধারাবাহিক | স্মৃতিকথা | ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | ১২১৮ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন) - প্রথম কিস্তি | দ্বিতীয় কিস্তি | তৃতীয় কিস্তি | চতুর্থ কিস্তি | পঞ্চম কিস্তি | ষষ্ঠ কিস্তি | সপ্তম কিস্তি | অষ্টম কিস্তি | নবম কিস্তি | দশম কিস্তি | একাদশ কিস্তি | দ্বাদশ কিস্তি | ত্রয়োদশ কিস্তি | চতুর্দশ কিস্তি | পঞ্চদশ কিস্তি | ষোড়শ কিস্তি | সপ্তদশ কিস্তি | অষ্টাদশ কিস্তি | ঊণবিংশ কিস্তি | বিংশ কিস্তি | একবিংশ কিস্তি | দ্বাবিংশ কিস্তি | ত্রয়োবিংশ কিস্তি | চতুর্বিংশ কিস্তি | পঞ্চবিংশতি কিস্তি | ষড়বিংশ কিস্তি | সপ্তবিংশ কিস্তি | অষ্টবিংশ কিস্তি | ঊণত্রিংশ ও শেষ পর্ব
মূল ছবিঃ নিখিল মানান
।। তেইশ ।।
একজন সহকর্মী বললেন জয়পুরে থাকার জায়গার জন্য গোয়েলজীর সাথে কথা বল, উনি আদতে ওখানকারই লোক ; চেনাজানাও অনেক। গোয়েলজীও আমাদেরই অফিসের। ওনাকে গিয়ে বললাম আমি আর তথাগত এক দিনের জন্য জয়পুর যাব – ভোর বেলা পৌঁছব আর রাতে চলে আসব। সস্তায় পুষ্টিকর কোনও থাকার জায়গা ওনার জানা আছে কি না। গোয়েলজী বললেন, হো যায়গা, চিন্তা মত করো। তারপর রাজস্থানের রাজধানী যাওয়ার আর ফেরার জন্য বাসের টিকিট কাটলাম, দুটোই রাতের। গোয়েলজী একটা ফোন নম্বর দিয়ে দিলেন, জয়পুরে যেখানে আমরা বাস থেকে নামব সেখান থেকে মিনিট পাঁচ হাঁটলে একটা গেস্ট হাউস পাওয়া যাবে, তবে ওখানে খাবার জুটবে না। আমাদের তাতেই চলবে। দিল্লিতে বেশ রাতে বাস ছাড়ল, আমাদের আসন একেবারে শেষ সারিতে, তাই সই।
কিন্তু কেন আমরা ‘গোলাপী শহরে’ যাত্রা করলাম ? কয়েকজনের সাথে আমার বোন ওখানে এসেছে একটা কাজে, ওর সাথে দেখা করব, তাই। এই সুখবরটা পাওয়ার পর থেকে ভাবছিলাম যাবে কি ওখানে যাওয়া। তথা বলল, চল আমিও যাব। সাপ্তাহিক ছুটিটা ওই দিন ম্যানেজ করা গেল। একদিন সন্ধ্যাবেলা ডিউটি শেষ করে রাতের খাওয়া সেরে বাসে ওঠা, পরের দিন ওখান থেকে ফের রাতের বেলা বাস ধরে ভোরের দিকে দিল্লি ফেরত এসে অফিস করা যাবে।
গোয়েলজীর ঠিক করে দেওয়া গেস্ট হাউসে একটু ঘুমিয়ে নিয়ে (বাসে ভাল ঘুম হয়নি), হালকা ব্রেকফাস্ট সেরে চলে গেলাম সেই হোটেলে যেখানে বোন উঠেছে। নিজের বোনের সাথে দেখা হচ্ছে সম্পূর্ণ অজানা অচেনা একটা শহরে – যেখানে আমি বা ও কেউই আগে কোনও দিন যাইনি, এটা একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা। আগেই ভেবে রেখেছিলাম ওর সাথে লাঞ্চ করব। ওকে নিয়ে আমি আর তথা অটোয় করে এলোমেলো ঘুরলাম জয়পুর শহরে – হাওয়া মহলের সামনে দিয়ে নিয়ে গেল অটোওয়ালা। রাজপুত রাজা সওয়াই প্রতাপ সিংহের নির্দেশে ১৭৯৯ সালে তৈরি হয়েছিল এটি। লাল-গোলাপী পাথরের দেওয়াল জুড়ে অসংখ্য ঝরোখা, প্রাসাদের ভেতরে সব সময়েই বাতাস খেলে বেড়ায়, তাই তার নাম ‘হাওয়া মহল’। হাতে সময় ছিল না, তাই আর ভেতরে যাওয়া হল না।
লাঞ্চ খেতে খেতে গল্প হল অনেক। তারপর ওকে ফের হোটেলে পৌঁছে দিয়ে ফিরে এলাম আমাদের গেস্ট হাউসে। ফের একটু বিশ্রাম, রোদ পড়ে এলে আমরা একটু এলোপাথারি ঘুরে বেরালাম। যে ভদ্রলোকের ফোন নম্বর গোয়েলজী দিয়েছিলেন তাঁর সাথে সকালে দেখা হয়নি, এখন হবে বলে ঠিক হয়ে আছে। আমরা রিসেপশনে অপেক্ষা করছি, আরও কয়েকজন রয়েছে সেখানে। কখন আসবেন উনি বুঝছি না। আমাদের তো বাসে ওঠার আগে রাতের খাওয়া সারতে হবে। শেষে আমরা দু জন কাউন্টারে গিয়ে বললাম আমাদের পেমেন্টটা নিয়ে নিতে আর অমুক বাবুকে আমাদের হয়ে যেন একটু ধন্যবাদ দিয়ে দেন, আমরা পরে ওনার সাথে ফোনে কথা বলে নেব।
‘’আপকা পেমেন্ট হো গয়া স্যার,’’ কাউন্টারের ভদ্রলোক জানালেন। মানে ? কে করল আমাদের পেমেন্ট ? ভদ্রলোক যাঁকে আঙুল তুলে দেখালেন, তাঁকে আমরা অনেকক্ষণ আগেই দেখেছি বসে আছেন একটা সোফায়। উনিই হলেন অমুক বাবু। আমরা অবাক হয়ে এগিয়ে গেলাম ওনার দিকে, উনি উঠে দাঁড়ালেন। একটু হাসাহাসি হল এই নিয়ে যে প্রায় পাশাপাশি আধ ঘণ্টা থেকেও আমরা কেউ কাউকে চিনতে পারিনি। পারার অবশ্য কথাও নয়, আমরা একে অন্যকে কোনও দিন দেখিনি। কিন্তু পেমেন্ট করলেন কেন ? ‘’গোয়েল আমার বন্ধু। আপনারা গোয়েলের গেস্ট মানে আমারও গেস্ট,’’ সংক্ষেপে এইটুকুই বললেন তিনি এবং কিছুতেই ওনাকে আমরা টাকা দিতে পারলাম না।
তথা তখন ওনাকে অনুরোধ করল আমাদের সাথে ডিনার করার জন্য। ‘’কিন্তু আমি যে ভেজিটেরিয়ান,’’ জানালেন ভদ্রলোক। আমাদের তাতে কোনও অসুবিধে নেই বলায় উনি রাজী হয়ে গেলেন। আমরা ওনার সাথে ডিনার সেরে বাসে উঠে দিল্লি ফিরে এলাম। ওনার বন্ধুর কীর্তির কথা বলাতে ফর্সা গোলগাল চেহারার গোয়েলজী হো হো করে হেসে উঠলেন।
আমাদের হাসি উবে গেল যখন অফিসে নোটিশ পড়ল যে আমাদের প্রি-কনফারমেশন টেস্ট – গোদা বাংলায় চাকরি স্থায়ী হবে কি না তা যাচাই করার পরীক্ষা হবে ১৭ নভেম্বর। সাত জন পরীক্ষা দেব। পশ্চিম বঙ্গের চার জন – অমিতাভ, তথা, দাশগুপ্ত সাহেব আর এই অধম। এছাড়া তামিল নাড়ুর তিন জন – জর্জ, শ্রীকান্ত আর সুকুমারন (যাকে আমরা তথার দেওয়া নাম ‘সুকুদা’ বলে ডাকতাম)। দক্ষিণের এই তিন জন আমাদের চেয়ে বয়সে বড়, অন্য নন-কোর বিভাগে আমাদের কোম্পানিতেই কাজ করতেন। আমাদের মতই পরীক্ষা দিয়ে কোর সেক্টরে এসেছেন এবং শিক্ষানবিসি করছেন।
হাতে কিছুদিন সময় আছে, ট্রেনিং পিরিয়ডের শুরুর দিকে যা যা লেকচার শুনেছি, সেই সব নোটস ফের পড়তে শুরু করলাম। দাশগুপ্ত সাহেবকে কোনও একজন নাকি বলেছে, কনফারমেশন টেস্টের গত দশ বছরের প্রশ্নপত্র নাকি অমুকের কাছে কিনতে পাওয়া যায়। সাহেব তাঁর কাছে গিয়ে বুঝল অক্টোবর মাসে ওকে এপ্রিল ফুল করা হয়েছে। যা শুনেছি, এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলে আর এক বছর সময় পাওয়া যাবে, তারপর আর না। আমাদের না হয় নতুন করে কাজ খুঁজতে হবে, সুকুদা-দের কী হবে জানি না। যারা অল্প সিনিয়র, তারা আমাদের ভরসা দিচ্ছে, বলছে চিন্তার কিছু নেই, আমাদের প্রায় সবারই পারফরম্যান্স ভাল, ঠিকই পাস করে যাব।
আস্তে আস্তে ঠান্ডা পড়ছে দিল্লিতে, বিশেষ করে রাতের দিকে আর ভোর বেলা শীত শীত করে। একদিন স্বপ্ন দেখলাম পরীক্ষায় দারুণভাবে পাস করে ড্যাং ড্যাং করে কলকাতায় ফিরে গেছি। পুরনো পরিচিত মানুষজন যাদের অনেক দিন দেখিনি, তাদের সবার সাথে ফের দেখা হচ্ছে।
দূরে আছ তাই স্বপ্নেই কাছে আসো
বই এর ভাঁজে শুকনো ফুলের মত
এ প্রবাসে তাই সুগন্ধ নিয়ে আসে
ঘুম থাকা ভাল দিনরাত্তির জুড়ে…
দুঃসংবাদ ! সুকুদা হাসপাতালে ভর্তি। হার্ট অ্যাটাক হয়েছে।
সুকুদার বয়স ৪০-৪২ বছর বয়স তো হবেই। যে কোন কারণেই হোক, দিল্লি ওনার ঠিক ভাল লাগছিল না। অফিসের কাজকর্ম নিয়েও কিছু সমস্যা হচ্ছিল। সুকুদা ড্রিংক করত, প্রেসার সামলাতে মদের পরিমান বাড়িয়ে দিল। আমরা কিছুদিন আগে বলেছিলাম এক বার বাড়ি থেকে ঘুরে আসুন। কয়েক দিন ছুটি ম্যানেজ করে সুকুদা ঘুরে এলো, খুব খুশি দেখাচ্ছিল ফেরার পর। কিন্তু তার পর পরিস্থিতি আবার যা ছিল, তাই হয়ে গেল। তারপরেই হৃদযন্ত্রে ঝাঁকুনি, এবং অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস-এ, যা এইমস নামে বেশি পরিচিত, সেখানকার আই-সি-ইউতে আছে। জর্জ আর শ্রীকান্তের সাথে আমি আর তথাও পালা করে হাসপাতালে থাকতে শুরু করলাম। অফিসের বড় কর্তারা এক দিন ওকে দেখে গেলেন। কয়েক দিন গেল, সুকুদা আস্তে আস্তে সেরে উঠছে। ফলে তার ছটফটানি বেড়ে গেছে, ড্রিপ না চললে বিছানা ছেড়ে উঠে পড়ে নার্স-মেট্রনদের বকুনি খাচ্ছে।
এইমস-এর বীজ বপন হয়েছিল স্বাধীনতার আগেই। আই সি এস অফিসার স্যার জোসেফ ভোর ১৯৪৬ সালেই এমন একটা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার কথা শুনিয়েছিলেন। ছয় বছর পরে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়, নিউ জিল্যান্ড থেকে একটা ভাল অংকের সহায়তা এসেছিল। অবশেষে ১৯৫৪ খুলে গেল প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজকুমারী অমৃতা কওর-এর স্বপ্নের এইমস।
আমরা যারা হাসপাতালে সুকুদার জন্য থাকতাম, তারা এর বিরাট লনটায় পায়চারি করে সময় কাটাতাম। এক দিন বিকেলে আমি ওখানে ‘ডিউটি’ দিচ্ছিলাম, সুকুদার কিছু একটা দরকার ছিল, সেটা দোতলায় আই-সি-ইউতে পৌঁছে দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নেমে বাইরে এসেছি, শুনতে পেলাম ওপর থেকে কেউ আমার নাম ধরে ডাকছে। ওপরে তাকিয়ে দেখি, সিঁড়ির প্যাসেজের জানলায় সুকুদা – হাসি হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ছে। কোনওভাবে বেরিয়ে এসেছে আই-সি-ইউ-এর ভেতর থেকে, আমি আঁতকে উঠে ওনাকে ফিরে যেতে বললাম। তারপরেই বুঝলাম ওনাকে কেউ টেনে নিয়ে গেল। কোনও মানে হয় !
সেদিন রাতে প্রীতবিহার বাস স্ট্যান্ড থেকে হেঁটে বাড়ি ফেরার সময়ে আকাশে একটা অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম। চাঁদের চারপাশে বেশ অনেকটা জায়গা নিয়ে রামধনুর মত একটা বৃত্ত তৈরি হয়েছে। অনেকক্ষণ থাকার পর আস্তে আস্তে সেটা ফেড করে গেল।
তখনও জানি না আর কয়েক দিনের মধ্যেই এমন একটা ঘটনা ঘটতে চলেছে যা পৃথিবীর ইতিহাসে স্থায়ী জায়গা করে নেবে, আর তার সাথে একটা ক্ষীণ যোগসূত্র থাকবে সুকুদার, অন্তত আমাদের কাছে। (ক্রমশঃ)
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।প্রথম কিস্তি | দ্বিতীয় কিস্তি | তৃতীয় কিস্তি | চতুর্থ কিস্তি | পঞ্চম কিস্তি | ষষ্ঠ কিস্তি | সপ্তম কিস্তি | অষ্টম কিস্তি | নবম কিস্তি | দশম কিস্তি | একাদশ কিস্তি | দ্বাদশ কিস্তি | ত্রয়োদশ কিস্তি | চতুর্দশ কিস্তি | পঞ্চদশ কিস্তি | ষোড়শ কিস্তি | সপ্তদশ কিস্তি | অষ্টাদশ কিস্তি | ঊণবিংশ কিস্তি | বিংশ কিস্তি | একবিংশ কিস্তি | দ্বাবিংশ কিস্তি | ত্রয়োবিংশ কিস্তি | চতুর্বিংশ কিস্তি | পঞ্চবিংশতি কিস্তি | ষড়বিংশ কিস্তি | সপ্তবিংশ কিস্তি | অষ্টবিংশ কিস্তি | ঊণত্রিংশ ও শেষ পর্ব - আরও পড়ুনহাঙ্গেরি এক - হীরেন সিংহরায়আরও পড়ুনআমেদাবাদ - পাপাঙ্গুলআরও পড়ুনচেকিয়া ৭ - হীরেন সিংহরায়আরও পড়ুনআমেরিকার নির্বাচন! - কিংবদন্তিআরও পড়ুনবুনো হাতি - মোহাম্মদ কাজী মামুন
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
Ranjan Roy | ১৮ এপ্রিল ২০২৩ ১৯:১০518840
- পড়ছি .
গবু | 202.8.***.*** | ১৯ এপ্রিল ২০২৩ ১৬:৫০518856- ভালো লাগছে। একটু চালিয়ে হবে ?
-
- @ Ranjan Roy - ধন্যবাদ রঞ্জনদা@ গবু - ধন্যবাদ। চেষ্টা করছি চালিয়ে খেলার। তবে ছক্কা হাঁকানোর সুযোগ কম।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
পরীক্ষার বন্ধু : শুভাশিস পাল(লিখছেন... Madhabi Bijuli, কৌশিক চট্টোপাধ্যায় , guru)
পুজোর ভিড়ে ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... ., সুবর্ণরেখা, Sukdeb Chatterjee)
হাঙ্গেরি এক : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... মোহাম্মদ কাজী মামুন, হীরেন সিংহরায়, রমিত চট্টোপাধ্যায়)
কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন : ইমানুল হক(লিখছেন... কৌতুহলী, Eman Bhasha, কৌতূহলী)
বিপ্লবের আগুন - পর্ব ত্রিশ : কিশোর ঘোষাল(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
আলোক পাঠ - পর্ব দুই : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... )
তোমার বাস কোথা যে...- ২৫ : Nirmalya Nag(লিখছেন... )
অর্থনীতির নোবেল, ২০২৪ : Anirban M(লিখছেন... Debasis Bhattacharya, Ranjan Roy, Debanjan Banerjee )
ছত্তিশগড়ের গেঁয়ো ব্যাংকঃ স্মৃতির কোলাজ (৩) : Ranjan Roy(লিখছেন... Pad Gaon, Ranjan Roy, হীরেন সিংহরায়)
আমেরিকার নির্বাচন! : কিংবদন্তি(লিখছেন... বিপ্লব রহমান, Guru, Prabhas Sen)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
একটি দুর্ঘটনা ও কিছু কথা : দীপ(লিখছেন... )
এবার ঝাড়গ্রামে চিকিৎসকের আত্মহত্যা : দীপ(লিখছেন... )
কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব : দীপ(লিখছেন... )
আমেরিকান নির্বাচন ২০২৪ : X(লিখছেন... X, X, পাপাঙ্গুল)
বেসরকারি পরিষেবার মহিমা! : দীপ(লিখছেন... )
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত