এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  দেখেছি পথে যেতে

  • সান্দাকফু -পথ চলার গল্প - ২

    সুদীপ্ত লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | দেখেছি পথে যেতে | ০৮ জানুয়ারি ২০২৩ | ৭৩৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • নভেম্বরের ৪ তারিখ শুক্রবার, রাত ১১ টার পরে ট্রেন, পদাতিক এক্সপ্রেস, শিয়ালদা থেকে। সুতরাং পুরোদমে দিনভ’র আপিস করে, ব্যাগপত্র গুছিয়ে রাতের খাওয়া সেরে স্টেশন, বলাই ছিল সবাইকে ন’নম্বর প্ল্যাটফর্মেই সবাই মিলিত হব, সেই মত দেখা সাক্ষাৎ হল। ট্রেনে উঠে গুছিয়ে বসতে না বসতেই ট্রেন ছাড়ল একেবারে ঘড়ি ধরে। যাত্রা শুরু! 

    ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই জানলার বাইরে তাকিয়ে প্রথম যেটা মনে হল, আকাশ আশ্চর্য রকম পরিষ্কার। হয়ত কলকাতার ঘোলাটে আকাশ দিন-রাত দেখেই এই অবস্থা। তখন-ও জানি না আমাদের জন্যে কি অপেক্ষা করে আছে! কিষাণগঞ্জ থেকে ট্রেন একটু ঢিমেতালেই চলছিল। রাঙাপানি পার হতেই দূর থেকে পাহাড়ের সারি চোখে পড়ছিল। হঠাৎ মনে হল তার উপর দিয়ে একটুকরো সাদা মেঘ! আকাশ তো ঝকঝকে পরিষ্কার, মেঘটা হঠাৎ এলো কোথা থেকে! ভালো করে তাকিয়ে দেখি, মেঘ কই, এ তো বরফের ঢাকা পাহাড়ের চূড়া, একেবারে স্বমহিমায় কাঞ্চনজঙ্ঘা স্বয়ং! এত বছর ধরে এতবার এ পথে এসেছি, এই প্রথম এই দৃশ্য, একেবারে এন জে পি স্টেশনে ঢোকার আগেই ট্রেন থেকে! বছরখানেক আগে একটা মিম এসেছিল, কোভিডের লকডাউনের চক্করে দূষণ এতই নাকি কমে গেছে যে, পশ্চিমবঙ্গের নানা স্টেশন থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে। প্রার্থনার, মানে আমার সহধর্মিণীর ছোটোবেলা কেটেছে শিলিগুড়িতে, মাঝে মাঝেই বলে ওরা নাকি ছোটোবেলায় এরকম অনেকবার দেখেছে, এবার আমার-ও দেখা হয়ে গেল! কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে আমরাও ঢুকে পড়লাম গন্তব্যে।

    ট্রেনে থাকতেই কথা হয়ে গিয়েছিল আমাদের ড্রাইভার টিটু-জীর সাথে, স্টেশনের প্রান্তে চলন্ত সিঁড়ি থেকে নেমে কল করতেই এগিয়ে এলেন, নিয়ে গেলেন আমাদের গাড়িতে, একটু ফটো তোলা ইত্যাদি সেরে ব্যাগ গাড়ির ছাদে তুলে আমরা গুছিয়ে বসলাম। ঘন্টাখানেক যাওয়ার পর শিলিগুড়ি ছাড়িয়ে এক জায়গায় ফাঁকা দেখে ব্রেকফাস্ট সেরে নিলাম। আরও ঘন্টা দুয়েক পর আমরা পৌঁছে গেলাম মিরিক। এখানে গাড়ি থামিয়ে দু-একটা লেকের ফটো তুলে আমরা আবার চলতে শুরু করলাম।
     
    মিরিক লেক

     
     
    এরপর আবার গাড়ি দাঁড়াল গোপালধারা টি এস্টেটে। চারিদিকে যতদূর চোখ যায়, পাহাড়ের ঢালে চা-বাগান বিছিয়ে রয়েছে। তার মাঝখান দিয়ে যাওয়ার রাস্তা, আর মাঝে মাঝেই একটা করে ঝাঁকড়া বড় গাছ উঠে গিয়েছে চা-চাষের নিয়ম মেনে। এখানে সবাই মিলে গোপালধারা এস্টেটের চা-এর সোনালি লিকার পান করা হল। আমরা দুজনেই অবিশ্যি চা-পানের রসে বঞ্চিত, তবে সোনালী পানীয়-র খোশবাই-এর আকর্ষণে এক কাপ করে নেওয়া গেল বাকিদের সঙ্গে। তবে এতে চা-এর প্রতি তেমন আকর্ষণ বেড়ে গেল এমন একেবারেই নয়, এই আর কি!
     
    গোপালধারা টি এস্টেট
     
    এরপর প্রায় দুটো নাগাদ একেবারে মানেভঞ্জং এসে নামলাম হোটেল প্রধান-এর সামনে। প্রধানজী আমাদের অভ্যর্থনা করে নিয়ে গেলেন আমাদের বুকিং করে রাখা ঘরে, একেবারে তেতালায়। এখানে আমাদের তিনটে ঘর, একসাথেই একটা করিডোরে, বাইরে বারান্দা-কাম-ব্যালকনিতে বেরিয়ে দেখি কনকনে ঠান্ডা হাওয়া, ভেতরে ঢুকে আসতে হল। অতঃপর লাঞ্চ। নীচে নেমে দেখি গরম ভাত-ডাল-তরকারি-ডিমের কারি তৈরী, খেয়ে নিয়ে চারিদিক একটু দেখে নিতে বেরোলাম।

    মানেভঞ্জং দার্জিলিং জেলার ছোট্টো একটা গ্রাম, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে ছ’হাজার ফিট উচ্চতা। নেপালী ভাষায় ‘মানে’ কথার অর্থ বুদ্ধ স্তূপ আর ‘ভঞ্জং’ হল জংশন বা সংযোগস্থল। সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানের প্রবেশপথ হল এই মানেভঞ্জং। গাইড, পোর্টার বা ল্যান্ড রোভার সবকিছুর ব্যাবস্থা এখান থেকেই মেলে। দেখে শুনে যা মনে হল, দার্জিলিং এর অন্য সব গ্রামের মত-ই এখানকার বাসিন্দাদের-ও মূল উপার্জনের সূত্র ট্রেকার আর ট্যুরিস্ট-দের থাকা-খাওয়ার ব্যাবস্থা আর ট্যুর অপারেট করা। এখানে একটাই ওষুধের দোকান চোখে পড়ল, আর-ও আট-দশটা নিত্য-প্রয়োজনীয় সামগ্রী আর ট্রেকিং-এর জিনিসপত্রের দোকান, জেরক্সের দোকান ইত্যাদি। একটা ছোটো মন্দির-ও রয়েছে। আর ছোটো ছোটো বাড়ি। ট্রেকিং এর দল এলে অধিকাংশ-ই নিজের বাড়িতে হোম-স্টের ব্যাবস্থা করে দেন, সেইমত খান-দুয়েক বেশী ঘর সবার বাড়িতেই বানিয়ে রাখে এরা। আর বাকি হোটেল হাতে গোনা। সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং হল, রাস্তার একদিকে ভারত, আর একদিকে নেপাল। কারও বাড়ি হয়ত ভারতে আর দোকান নেপালে! আমাদের হোটেলের আর একদিকে গেলে ট্রেকিং এর প্রথম চেকপোস্ট, ওদিকে আর গেলাম না, কাল-ই যেতে হবে। হোটেলে ফিরতে প্রধানজী আধার কার্ডের দু-তিন কপি করে জেরক্স করে নিতে বলে দিলেন, চেকপোস্টে লাগবে। জেরক্স করতে গিয়ে শুনি কুড়ি টাকা প্রতি পাতা! যাক করাতে যখন হবে, তাই সই! এরপর গাইড আর পোর্টার-এর ব্যাবস্থা, প্রধানজীকে বলা ছিল। প্রধানজী ফোন করতেই নিত্যম চলে এল তার টিম নিয়ে, বিক্রম আর বাইচুং। এই বাইচুং ফুটবল খেলে না, তবে বেশ গায় আর নাচে, তো সেসব কথা পরে। কাল সকালে আটটায় ব্রেকফাস্ট করে বেরনো, কথাবার্তা, রেট (গাইড ১০০০, পোর্টার ১২০০) সব ঠিক করে ঢুকে পড়লাম যে যার ঘরে, এবার স্নান আর বিশ্রাম! প্রসঙ্গতঃ বলে রাখি, সান্দাকফু ট্রেকে গাইড নিতেই হবে, সেটাই নিয়ম। তবে গাইড নিয়ে আমাদের খুব-ই উপকার হয়েছিল, প্রায় সত্তর শতাংশ পথ আমরা আসল রাস্তা বা গাড়ির রাস্তা ধরি নি। আর আসল রাস্তা মানেই মান্ধাতা আমলের ল্যান্ড রোভার আর তার শব্দ, ধুলো, ডিজেলের পোড়া গন্ধ ইত্যাদি। ল্যান্ড রোভারের কথায় মনে পড়ল, টুমিলিং এর পর, বিশেষতঃ গৈরিবাস বা কালিপোখরি থেকে সান্দাকফু-র রাস্তা দিয়ে কি করে গাড়িগুলো চলছিল, এমনকি যাঁরা ভেতরে বসেছিলেন তাঁদের শরীরের কলকব্জার কথা মনে ক’রে রীতিমতো আশঙ্কা হচ্ছিল, হাড়গোড় ভাঙা একেবারেই অসম্ভব নয়। কারণ পথ বলতে কিছু নেই, শুধুই বড় বড় বোল্ডার, খানা-খন্দ ভরা, গাড়ির চাকা যাকে বলে আক্ষরিক অর্থে বোল্ডারের উপর উঠে যাচ্ছিল, প্রায় তিন চাকায় কখনো কখনো চলছিল দেখছিলাম। আমরা শুধু মানেভঞ্জং থেকে চিত্রে আর কালিপোখরি থেকে সান্দাকফু রাস্তা ধরে গিয়েছিলাম, বাকি পুরোটাই উপত্যকা, জঙ্গল, মাঠ, পাথুরে বা মাটির পায়ে চলার পথ। সেটা গাইড ছাড়া সম্ভব নয় চেনা। সুতরাং প্রথমেই আমরা বলে রেখেছিলাম, খুব উপায় না থাকলে রাস্তায় উঠব না।
     
     মানেভঞ্জং আর তার আশপাশ 


    সন্ধ্যে হতেই আমাদের ঘরগুলোর চারপাশ দিয়ে কুয়াশা ঘিরে ধরতে শুরু করল। আর সেই সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা হাওয়া। বাইরে থাকতে না পেরে, আমরা করিডরের বাইরের দিকের দরজাটা বন্ধ করে সবাই মিলে বসে গল্পগুজব শুরু করলাম, সঙ্গে গরম কফি/চা আর রোহিতের বাড়ি থেকে নিয়ে আসা স্ন্যাক্সের বহর। এখানে বলে রাখি, রোহিত একা এলেও এনেছিল দুটো ব্যাগ, যার একটার মধ্যে ছিল প্রায় দেড়-দু কেজি খাবার-দাবার। ভুজিয়া, গজা, নিমকি – সে এক বিপুল ব্যাপার, আর সব-ই ওর মা বাড়িতে বানিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন, আমাদের তো দেখে প্রথমে চক্ষু চড়কগাছ, আমরা নাকি ট্রেক করতে চলেছি! সে-যা হোক, ট্রেক যখন শেষ করেছিলাম, আমাদের মত দৈত্য-দানবরা থাকতে ওসব জিনিস আর বাকি ছিল না বলাই বাহুল্য!
     
     করিডোরে বসে গল্প-গুজব 

    রাতে খেতে নেমে দেখি লোকে লোকারণ্য! কি ব্যাপার, না দার্জিলিং এর কোনো এক স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের এখানে আনা হয়েছে এক্সকার্শানের জন্যে। আমাদের আর চারপাশের বাকি হোটেল মিলিয়ে তাদের থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছেন প্রধানজী। তাদের সাথেই ঠেলাঠেলি করে টেবিল দখল করে কোনোক্রমে রাতের খাওয়া সেরে নেওয়া গেল। বাইরে তখন হাওয়ার তেজ বেড়েছে, সুতরাং ফিরে এসে যে যার ঘরে ঢুকে পড়লাম, পরের দিন আমাদের পথচলার পর্ব শুরু। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ০৮ জানুয়ারি ২০২৩ | ৭৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:adc8:f57f:c75c:***:*** | ১০ জানুয়ারি ২০২৩ ০০:৫৫515108
  • বাঃ। সুন্দর লেখা + ছবি
  • সুদীপ্ত | ১১ জানুয়ারি ২০২৩ ২১:৪১515165
  • থ্যাঙ্কু অরণ্যদা, চোখ যা দেখেছে ক্যামেরা তা ধরে সাধ্য কি!  :)
  • Nirmalya Nag | ১২ জানুয়ারি ২০২৩ ২৩:৩৭515211
  • ট্রেকিং এ গিয়ে চোখ যা দেখে, তাকে পৃথিবীর কোনও ক্যামেরা কোনও দিন ধরতে পারবে বলে মনে হয় না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন