এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  পুজো ২০১০

  • স্টেগো বিষয়ক

    বিক্রম পাকড়াশি
    ইস্পেশাল | পুজো ২০১০ | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৫৮২ বার পঠিত


  • এই ঘরটায় স্টেগো থাকতো, আর ঐ ঘরটায় আমি থাকতাম। স্টেগোকে নিয়ে যত ভাবতে যাই, স্মৃতি ততই প্রতারণা করে। কিন্তু হ্যাঁ, এ কথা স্পষ্ট মনে পড়ে যে এই চেয়ারে বসে থেকে থেকে তার বাঁকা পিঠ বাঁকতে বাঁকতে একদিন মচ্‌ করে এমনই বেঁকে গেলো যে তারপর থেকে সে স্টেগো হয়ে যায়। এর পর ওর ঘরে আর যারা যারা থাকতো, মানে ডিপ্লো আর ব্রন্টো, তাদেরও সরে যেতে হলো কারণ কে না জানে যে এক জঙ্গলে দুটি শের থাকতে পারে না। অবশ্য ডিপ্লো আর ব্রন্টোও তখনও ডিপ্লো আর ব্রন্টো হয়নি। কিন্তু খুব শিগ্গিরি হবে হবে করছে।

    এই যে টেবিলটা, এখানে স্টেগোর মদের বোতল রাখা থাকতো। কি মদ এখন আর ভালো মনে পড়ে না। দূর থেকে দেখতে পাওয়া যেত জানলার ধারে বসে গেলাস হাতে স্টেগো দুপুরের দম নিচ্ছে। ঠাণ্ডা রক্তের প্রাণী, তার ওপর মূলত: নিরামিষাশী বলে রেড মীটটা মাঝে মধ্যেই বাদ পড়ে, তাই অতবড়ো আর বাঁকা চেহারাটা নিয়ে তাকে দুপুরের দিকে একটা ঘুম দিতেই হতো।

    এগুলো হচ্ছে স্টেগোর তাক, এতে আনন্দলোক, ফান, হাসলার আর সত্যকাহিনী থাকতো। যাতে ধুলো না লাগে তাই তলায় গণশক্তি পেতে রাখা হতো। আর এই যে প্লাস্টিকের চেয়ারটা, এটা আসলে একটা টুল। এর ওপরে গাঁজা কি চরসের স্টিক বানানো হতো। একটা দেশলাইয়ের বাক্সে হিপোকে দিয়ে আগে থেকেই ক্লাসিকের তামাকটা বের করে ড্রয়ারে রাখা হতো, কিন্তু মশলা ভরতো স্টেগো নিজে। সে ঘরে সাহসে উলিয়ে ঢুকতে পারলে অল্প প্রসাদ পাওয়া যেত। স্টেগো টিভি দেখতো না। সিনেমা দেখতো না। ভিডিও দেখতো না।

    টুলের এপারে স্টেগোর বিছানা। এখানে বেডশীটটা জায়গায় জায়গায় সিগারেটের ফুলকি লেগে ফুটো হয়ে গেছে। এমন কতদিন হয়েছে, স্টেগো নতুন হস্টেলে শিকার শেষ করে ঘামতে ঘামতে ফিরেছে, এক ঢোকের বেশি মদ তখনও মুখের মধ্যে ঢালতে পারে নি, শাসকষ্ট হচ্ছে, বুকে একটা চাপ মতো লাগছে, সিগারেটটা ধরিয়ে সে ঘর অন্ধকার করে বাইরে বাল্বের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। কখনও হাতে আলগা ছ্যাঁকা লেগে জেগে উঠেছে, কখনও মাঝপথে সিগারেটটাকে জানালার ধারে ঘষে নিভিয়ে দিয়েছে, এমনকি চাদরেও একবার অল্প করে আগুন লেগেছিলো। এই বিছানার নিচে স্টেগোর ব্যাগ, তাতে কিছু কাপড়জামা, ব্যাংকের পাশবই, ক্যাশ। বাইরে চান হাগার জায়গা, পাব্লিক। এই চৌহদ্দির বাইরে ওর আর কিছু ছিল না। কখনও পয়সার অভাব হয় নি।

    যতদিন স্টেগো ছিলো, লোকালয়ে স্টেগোয়-মানুষে মোটামুটি একটা সুসম্পর্ক বজায় ছিল। সে সম্পর্কে মধ্যে মধ্যে চিড় খেলেও ক্রমাগত রিফুকর্মের দরুণ পরিস্থিতি প্রায় সবসময়েই আয়ত্তের মধ্যে থাকতো। আর এছাড়া বকরাক্ষসের গল্প অনুকরণে একটি গ্রামের নিমিত্তে একটি গ্রামবাসীর বলিদান তো হতোই । অতর্কিতে বা অকারণে সে কখনও হামলা করতো না। ভারী থপথপে পদধ্বনি আর পুরনো ঘামের গন্ধে আগে থেকেই স্টেগোর উপস্থিতি বোঝা যেত। তথাপি তাকে না করার সাহস কারওর ছিল না। লোকে তাকে ভয় করলেও আসলে মনে মনে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভক্তি করতো কারণ স্টেগোর শাস্তিও ছিল আসলে লুকনো আশীর্বাদের মতো। একদিন সকলেই বুঝতো যে তাদের ভালোর জন্যই কখনো কখনো স্টেগো এমনকি সারারাত জেগেও শাস্তির বিধান দিত।



    দুষ্টের দমনে সে কখনও পিছপা ছিল না। একবার নাকি টাউনের সঙ্গে আমাদের পুরো সপ্তাহান্ত লড়াই হয়। তখন সকলে দেখেছিলো নদীর ধারে, বেসমেন্টের নিচে রাখা লুকনো অস্ত্রাগার নিয়ে স্টেগোর ক্ষুরধার ফান্ডা। অবাক হয়ে সেদিন লোকে দেখেছিলো অস্ত্র হাতে ঐ ভারী চেহারায় তার কি হরিণের ক্ষিপ্রতা! একটিমাত্রকে স্টেগো প্রোটেকশান দিতে পারে নি। তার বদলা সে নিয়েছিলো এক মাস বাদে। থাক সে কথা।

    নিজের ঘরের মধ্যেই বসে পিঠ মচকে ডাইনোসর হয়ে যাওয়ার ঘটনাটা স্টেগোর বাড়ির লোক মানেও নি, বিশ্বাসও করে নি। তবে অবিশ্বাসটা ভেঙে যাবার ভয়ে ওর বাড়ির লোকজন যোগাযোগের পাঠ চুকিয়ে দেয়। এর ফলে সে সময় স্টেগোর বাস ট্রেন ইত্যাদি টিকিট কেনার প্রয়োজন ফুরিয়ে যায়। ওর কোথাও যাবার দরকার হতো না। স্টেগোর কোনও স্টেগী থাকার সম্ভাবনা ও তদ্‌সম্বন্ধিত প্রশ্ন নিতান্তই বাতুলতা, তাই এনিয়েও কোনও প্রশ্ন ওঠে নি। একই জিনিস বার বার করে বছর বছর ধরে করার ফলে বৃহত্তর সমাজে মানুষ যেমন এক্সপার্ট হিসাবে পরিগণিত হয়, স্টেগোও সেভাবে একটি বাদশা-সরতাজ হয়ে উঠেছিলো। ডিপ্লো, ব্রন্টো এরা সব নিজেদের আদালত বসালেও স্টেগোর আদালত ছিলো সব সময় উন্মুক্ত। কেবল শাস্তির সময়টা ও সাপ্তাহিক ভাবে নিজে নিজে ঠিক করতো। যার শাস্তি, হিপো গিয়ে তাকে সময়টা বলে আসতো। এক সপ্তাহে এটা করাটা খুব একটা দেরি নয় বা স্টেগোর পক্ষেও লজার ব্যাপার নয় কারণ স্বাভাবিকভাবেই তার রক্ত ঠাণ্ডা এবং তাকে দুটো কাজের মাঝে একটু জিরোতে দেওয়া উচিত।

    এইরকম দরবারের সময়েই স্টেগো শিকার উপলক্ষে একটি দল তৈরি করার কথা ভাবে এবং এক মাসের মধ্যে তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে পটু করে তোলে। বেশি ছোটাছুটি যেহেতু তার বারণ, তাই দঙ্গলে শিকারে বেরিয়ে তার খুব আনন্দ হতো। সে হাসি আমরা নিজের কানে শুনেছি। ধীরে সুস্থে শিকার করতে করতে সে পরের দু তিনদিনের কাজ মাথার মধ্যে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ছকে ফেলতে পারতো। শাস্তির বন্দোবস্ত যদি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পরিবর্তন না করে তবে মজাটা কি কখনও ঠিক জমে উঠতে পারে?



    সাম্রাজ্য ছিলো স্টেগোর একচ্ছত্র। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার বিরুদ্ধে কখনও কোনও জঙ্গুলে আক্রমণ হয় নি। আর সেই আক্রমণে স্টেগোর একটা চুল অবধি বাঁকা হয় নি। স্টেগোকে দেখলে যাই মনে হোক না কেন, স্বভাবে সে তার চেয়ে অনেক বেশি সুযোগসন্ধানী, বুদ্ধিমান এবং রক্ষণশীল। ফলে তার কিচ্ছু হতো না। আর তাছাড়া তার দলটা তার খেয়াল রাখত। কারণ স্টেগোর দান যেমন মহৎ, তার ক্রোধ তেমনই কঠোর। কেউ কেউ স্টেগোকে অন্ধ করে দেবার জন্য মদে মিথাইল স্পিরিট মিশিয়ে দিয়েছে, কেউ দেশী বন্দুকের দর করেছে, কেউ সামনাসামনি লড়তে চেয়েছে, এমনকি তাকে টোপ দিয়ে ঘরের বাইরে এনে কাম তামাম করে ফেলতে চেয়েছে। কিন্তু কী এক আশ্‌চর্য জাদুবলে সে প্রত্যেকবার এইসব হামলা থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং তৎক্ষণাৎ বিদ্রোহের দমন করেছে।

    অথচ এখন, দেখো, এই ঘরে তার চিহ্নমাত্র নেই। তামাকের কড়া গন্ধ নেই, ঘেমে যাওয়া চটচটে পাশবালিশের ওয়াড় নেই, রয়েল চ্যালেঞ্জের বোতল নেই, এমনকি যেবার একটা ছররা মিসফায়ার হয়ে দেয়ালে লাগলো সেটাকে অবধি পলেস্তারা মেরে দিয়েছে। দেওয়ালে নতুন রঙ হয়ে গেছে। এই প্রাগৈতিহাসিক গুহায় এখন আর স্টেগো, ডিপ্লো, ব্রন্টো কারোর জীবাশ্মের চিহ্নমাত্র পড়ে নেই। আমরা যারা তখনকার জীব, তাদের স্মৃতিতে এসব কেবল আলতো আলতো লেগে রয়েছে।



    আবার অনেক কিছু মনে পড়লেও ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। যেমন স্টেগোর বিদায়রহস্য আমাদের কাছে এখনো অধরা। ডিপ্লো আর ব্রন্টোকে যেমন খাবার না দিয়ে বেড়া ত্যৈরি করে আস্তে আস্তে মূল ভূখণ্ডের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিলো, আর তারা যখন তাদের সেই এতটুকু চৌহদ্দি ছেড়ে অন্য কোন জঙ্গলে চলে গেলো কেউ জানে অবধি না, স্টেগোর ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। স্টেগো একদিন রীতিমতো উত্তেজিত অবস্থায় হাতে একটা কাগজ নিয়ে আমাদের কাউকে লক্ষ্য না করে হেলতে দুলতে চলে গেলো। তারও কদিন বাদে সার্কাস না ব্যান্ডপার্টির পোষাক পরা কিছু লোক ওর ঘরে কিসব কথা বলে গেলো। তার পরের হপ্তায় স্টেগোর ঢোকার মতো সাইজের একটা বিকট গাড়ি এলো। স্টেগোর বিছানা বান্ডিল হিপো নিয়ে সেই গাড়ির ডিকিতে তুলে দিলো। এর পর স্টেগো তার ঘরে তালা দিয়ে চাবিটা হিপোকে ধরিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে সেই গাড়িতে উঠে গেলো। সে যে কেটে পড়বে সেটা আগেই জানতো, কারণ ইতিপূর্বে তার ঘরের যে বর্ণনা আমরা পেলাম তার প্রায় সবটাই সেদিন ফাঁকা হয়ে গেছিলো। কিন্তু তখনও সে ঘরে ঢুকে আমাদের ভয় লাগছিলো, মনে হচ্ছিলো যে কোনও মুহূর্তে স্টেগো ফিরে আসতে পারে। গাড়ি স্টার্ট দেবার সময় আমরা সকলেই অবশ্য স্টেগোকে দেখতে পেলাম জানলার কাঁচের মধ্যে দিয়ে আমাদের দিকে দেখছে। এমনকি গাড়িটা রাস্তার মোড়ে মিলিয়ে যাবার আগে অবধি স্টেগোর বেঁকে যাওয়া পিঠটা দেখে আমাদের বহুক্ষণ অস্বস্তি লাগছিলো।

    ছবি- সুমনা বিশ্বাস
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৫৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীমু | 182.69.***.*** | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০১:১০526164
  • বেশ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন