পড়ছি।
খুব সুন্দর লাগল। লেখকের বলার ভঙ্গিটি চমৎকার। ব্যক্তিমানবের আত্মকেন্দ্রিকতা এবং বিশ্বমানবের সার্বজনীনতা এই দুইয়ের মধ্যে সংশ্লেষ রবীন্দ্রনাথের ভাবনাকে একাধিকবার প্রভাবিত করেছে। তাঁর রচনায় এই ভাবনার নির্দশন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
এ নিয়ে প্রচুর বিতর্ক আছে। আমার কিছু শিক্ষাবিদ বন্ধুরা পাউলো ফ্রেইরীর শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে স্কুল চালাতেন। কিন্তু দিনের শেষে সেই সিব ছাত্রদের মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য "তৈরী" করতেই হতো। বিশ্বভারতী ডিগ্রি দিতো না। মুজতবা আলির দেশে বিদেশের সেই কিস্যা। কাবুলের বাদশাহ বড়বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিওয়ালাদের ছেড়ে মুজতবাকে নিয়োগ করলেন, যার ডিগ্রিই নেই। কেননা তার শংসাপত্রে যার সই আছে, তিনি রবীন্দ্রনাথ। আজ সেই বাদশাহী নেই। আজ কেউ ডিগ্রির বদলে সত্যজিত রায় বা আইনস্টাইনের সই করা কাগজ দিয়ে লোয়ার ডিভিশন ক্লার্কের চাকরীও পাবেন না। তাহলে ? সব ছাত্রই প্রমথনাথ বা মুজতবা বা কণিকা কি সুচিত্রা হয় না। ৯০% ছাত্রই চাকরী করবে, তা সে ক্লার্কের চাকরী বা অধ্যাপকের, যেটাই হোক না কেন তাকে ডিগ্রি দেখাতে হবে। তাই বিশ্বভারতী টেঁকে না। সে ঐ নামে "আর একটা বিদ্যাপ্রতিষ্ঠান" হয়ে যায়। যেখানে গোটা ব্যবস্থাটা এক নিয়মে চলে, সেখানে অন্য এক নিয়ম প্রতিষ্ঠা করা যায় না। আর নয়তো মেনে নিতে হবে ঐ প্রতিষ্ঠানে পড়লে স্বনিযুক্ত হয়ে পেটের ভাত জোটাতে হবে।
কথা হোক।
Duto lekhai porlaam. mataamat debar aage kichhu aalochanaa darkaar.
ভেবেছিলাম হাসপাতাল থেকে ফিরলে এই লেখাটা সলিলকাকুকে পড়াব, কল্লোলদার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে লিখতেও বলব। কিছুই হল না।
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো। লেখাটিতে তিনটি খুবই বেদনাদাযক তথ্য প্রকাশিতহয়েছে যা সকলের জানা দরকার
1. ... "ব্রহ্মচর্যাশ্রমের একেবারে শুরুর দিকেই ছাত্রদের জাতি অনুযায়ী বিভিন্ন রঙের পোশাক পরতে হত। ব্রাহ্মণেরা পরত সাদা পোশাক, বৈদ্য-কায়স্থরা লাল আর বৈশ্যরা হলুদ। (শূদ্র ছাত্র তখনও একটিও ছিল না, তাই তার জন্য পোশাকের রঙ নির্দিষ্ট করারও প্রয়োজন পড়েনি।)"
2. 2. "খাবার সময়েও ব্রাহ্মণ এবং অব্রাহ্মণ ছাত্রদের পৃথক পংক্তিতে বসতে হত। "
3. 3. "বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার রীতি থাকলেও মাতব্বরদের প্রবল বিরোধিতায় প্রথম অব্রাহ্মণ শিক্ষক কুঞ্জলাল ঘোষকে হাত জোড় করে নমস্কার করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন রবীন্দ্রনাথ।"
এই তিনটি তথ্যের সূত্র (specific reference) লেখক জানালে খুব ভালো হয়
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো। লেখাটিতে তিনটি খুবই বেদনাদাযক তথ্য্ প্রকাশিত হয়েছে যা সকলের জানা দরকার
1. ... "ব্রহ্মচর্যাশ্রমের একেবারে শুরুর দিকেই ছাত্রদের জাতি অনুযায়ী বিভিন্ন রঙের পোশাক পরতে হত। ব্রাহ্মণেরা পরত সাদা পোশাক, বৈদ্য-কায়স্থরা লাল আর বৈশ্যরা হলুদ। (শূদ্র ছাত্র তখনও একটিও ছিল না, তাই তার জন্য পোশাকের রঙ নির্দিষ্ট করারও প্রয়োজন পড়েনি।)"
2. 2. "খাবার সময়েও ব্রাহ্মণ এবং অব্রাহ্মণ ছাত্রদের পৃথক পংক্তিতে বসতে হত। "
3. 3. "বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার রীতি থাকলেও মাতব্বরদের প্রবল বিরোধিতায় প্রথম অব্রাহ্মণ শিক্ষক কুঞ্জলাল ঘোষকে হাত জোড় করে নমস্কার করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন রবীন্দ্রনাথ।"
এই তিনটি তথ্যের সূত্র (specific reference) লেখক জানালে খুব ভালো হয়
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো। লেখাটিতে তিনটি খুবই বেদনাদাযক তথ্য্ প্রকাশিত হয়েছে যা সকলের জানা দরকার
1. ... "ব্রহ্মচর্যাশ্রমের একেবারে শুরুর দিকেই ছাত্রদের জাতি অনুযায়ী বিভিন্ন রঙের পোশাক পরতে হত। ব্রাহ্মণেরা পরত সাদা পোশাক, বৈদ্য-কায়স্থরা লাল আর বৈশ্যরা হলুদ। (শূদ্র ছাত্র তখনও একটিও ছিল না, তাই তার জন্য পোশাকের রঙ নির্দিষ্ট করারও প্রয়োজন পড়েনি।)"
2. 2. "খাবার সময়েও ব্রাহ্মণ এবং অব্রাহ্মণ ছাত্রদের পৃথক পংক্তিতে বসতে হত। "
3. 3. "বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার রীতি থাকলেও মাতব্বরদের প্রবল বিরোধিতায় প্রথম অব্রাহ্মণ শিক্ষক কুঞ্জলাল ঘোষকে হাত জোড় করে নমস্কার করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন রবীন্দ্রনাথ।"
এই তিনটি তথ্যের সূত্র (specific reference) লেখক জানালে খুব ভালো হয়