এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  টাটকা খবর

  • ডুয়ার্সের ডায়রি ঃ দ্বিতীয় কিস্তি

    শর্মিষ্ঠা বিশ্বাস লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | টাটকা খবর | ১৬ নভেম্বর ২০০৯ | ১১৬৪ বার পঠিত
  • (এই ডায়রিটা শুরু ১১ই নভেম্বর, ২০০৯ আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত "জলপাইগুড়ির টাটা চা বাগান' ( http://guruchandali.com/?portletId=20&porletPage=1&pid=wpgc:///2009/11/11/1257906085739.html ) লেখাটার পর থেকে। এই ডায়রির প্রাথমিক সূত্র তাই ঐ লেখাটাই। )



    তারিখ : মঙ্গলবার, নভেম্বর ১০, ২০০৯, রাত ৯টা ৫৬

    এই মাত্র ফিরলাম বাগান থেকে। মাথা তেমন কাজ করছে না। খাওয়া নেই, কিছু নেই। খুব বাজে অবস্থায় আছি। প্রায় মাতালের মত টাইপ করছি, আর দেখছি যে কম্পিউটারের মনিটরটা নড়ছে। আসলে নড়ছেনা, নড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আজ বাগানে খুব ভাল মিটিং করলাম। ওরা বলল, ওরা আরো অন্তত ছয় মাস লড়াই চালাতে পারবে। এই আধপেটা খেয়েই। আমরা আইইউএফ-এর হয়ে কাল থেকে টাটার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেন শুরু করছি, জিনিভা অফিস থেকে। মূলত ওয়েবসাইট ক্যাম্পেন, ই-মেইল ক্যাম্পেন, আরও নানা কিছু। টাটার লন্ডন অফিসেও ক্যাম্পেন হবে। ফাটাফাটি লাগছে ভাবতে। সারাদিন কাজ করি, আর তুমি সবার সামনে আমাকে গাল দিচ্ছ? আমি প্রতিদিনের পরিবর্তনগুলো এই রকম জানিয়ে যাব। টাটার গালে ঠিকঠাক চাঁটা মারা গেলে যা একটা আরাম লাগবে। আজ নেওড়ানদী চা বাগান (টাটা চা) মজদুর অ্যাকশন কমিটি তৈরী হয়েছে ৯ জন শ্রমিককে নিয়ে। ওদের দাবি হল :

    ১) এক্ষুনি বাগান খুলতে হবে
    ২) কোনও শ্রমিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা যাবে না। আর অভিযোগ থাকলে তা প্রত্যাহার করতে হবে।
    ৩) বন্ধ অবস্থার থেকে বাগান খোলা পর্যন্ত শ্রমিকদের মজুরি ও রেশন দিতে হবে।
    ৪) পুজোর বোনাস দিতে হবে
    ৫) অপরাধী ডাক্তার বাবুকে আরতি ওরাওঁ-এর কাছে লিখিত ক্ষমা চাইতে হবে, আর আরতি ওরাওঁ-কে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

    এই দাবিতে আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেনও চলবে। সব শ্রমিকরা ছিল। ফাটাফাটি মিটিং হয়েছে। আশাকরি ওরা শেষ পর্যন্ত লড়াইটা চালিয়ে যেতে পারবে।



    তারিখ : বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১২, ২০০৯, সকাল ১১টা ২৭

    দুই দিন লিখতে পারিনি, খুব কাজ চলছে। আসলে আজকেও চলছে, তবুও সময় পেলাম তাই লিখে রাখছি। এক্ষুনি ফোন পেলাম বাগান থেকে যে, বাগানের ম্যানেজারের বাংলো পরিষ্কার করা চলছে। ঘটনাটা হয়েছিল যখন ২৬ জন শ্রমিক নি:শর্তে বাগান খোলার দাবিতে অনশন চালাচ্ছিল, ৫ দিনের দিন জেলাশাসক ম্যানেজমেন্টকে চিঠি দেয় যে সাতদিনের মধ্যে বাগান না খুললে সরকারি ভাবে বন্ধ বাগানের জন্য শ্রমিকরা যা পায় সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এর কোনও লিখিত প্রমাণ শ্রমিকদের কাছে নেই। শুধু সরকারি প্রশাসনের প্রতি অগাধ ভরসা ছাড়া।

    আমরা আইইউএফ এর পক্ষ থেকে বিষয়টাকে আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেন করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকে এবং বারবার ঐ বাগানে আমি যাওয়ার পর থেকে, একটা অদ্ভুত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জানিনা কেন। হঠাৎ গত পরশু অ্যাসিস্ট্যান্ট লেবার কমিশনার ফোনে জানান, তিনি শ্রমিকদের সাথে কথা বলতে চান। কাল ডেপুটি লেবার কমিশনার, যিনি আবার এই জেলার প্রধান লেবার কমিশনার, জানালেন যে, শ্রমিকদের সাথে কথা বলতে চান। এতদিন এদের কথা বলার কথা কারো মনেই ছিলনা। হঠাৎ এতটা সম্মান হজম করতে কষ্ট হচ্ছে শ্রমিকদের। আর কেনই বা, সেটাও ঠিক বুঝে উঠতে পারছেনা তারা।

    শ্রমিকরা আমাকে ফোন করায় আমি পরামর্শ দিলাম, যে কথা বলতে চায় বলতে পারে তবে ওদের নিজেদের দাবিতে স্থির থাকা উচিত। অনেক শ্রমিকরা জড়ো হয়েছে বুঝলাম। অনেকে কথা বলল।

    ওদের এতদিনের দাবির জায়গাটা কি হবে জানিনা। তবে জিততে ইচ্ছা করছে খুব। আর এ তো এমন কিছুই না। ওদের যা পাওয়ার কথা সেটুকুই। হাতি-ঘোড়া তো কিছুই চায়নি শ্রমিকরা। কাল বাগানে ম্যানেজমেন্ট ঢুকতে এলে কী হয় তার অপেক্ষা করে আছি। আসলে এখনও বারবার শ্রমিকদের ফোন আসছে -- লেখাটা এখানেই ছাড়লাম। কী হয় পরে জানাব।



    তারিখ : রবিবার, নভেম্বর ১৫, ২০০৯, রাত ৯টা ২৪

    বাগানে কদিন ধ'রে রোজই যাতায়াত করছি। মনে হয় ওরা আমাকে কাছের মানুষ বলেই ভাবতে পারছে। নিন্দুকেরা বলবে আর কোনো আশা নেই তাই এমন। আমার তা মনে হয়নি। বরং ওরা ওদের দাবিগুলো ওরা বেশ ভালোভাবেই বোঝে। আর সেই দাবিগুলোয় সোজা দাড়িয়ে থাকার হিম্মৎ এখনো ওদের আছে বলেই আমি মনে করছি। তবে দীর্ঘ সময় এমন ভাবে চললে মানুষ কখন ভেঙে পড়ে সেটা বোঝা খুব মুস্কিল। আর তখন এভাবে এক কথায় বলাও যায় না যে, ওদের হিম্মৎ নেই। আমরা যারা ওদের সমালোচনা করব, তাদের নিজেদের ঐ পরিস্থিতির মুখে পড়ে কি হত তা কে বলতে পারে।

    ইতিমধ্যে আই ইউ এফ এর http://www.iuf.org/cgi-bin/dbman/db.cgi?db=default&uid=default&ID=6316&view_records=1&ww=1&en=1 ওয়েব ক্যাম্পেন শুরু হবার পর থেকে নানা প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করেছে। আমাদের দেশের সব কিছুর মত সাংবাদিকদেরও আঠেরো মাসে বছর। তারা তেমন এখনও আমার কাছে কিছু জানতে চায় নি। অন্য কারো কাছে জানতে চাইলে আমার তা জানা নেই। তবে আজ সকাল থেকে বিদেশী সাংবাদিকরা জানতে চাইছে বিষয়টা। তারা আরতি ওরাওঁ এর সাক্ষাৎকারও নিতে চাইছে, এই সব।

    বাগানের মালিকের ৯ নভেম্বর জেলাশাসকের কাছে দেওয়া একটা চিঠি পড়লাম। জেলাশাসক তার কী উত্তর দিয়েছেন তা জানিনা। মানে প্রকাশ করা হয়নি বোধহয়। হলেও সেটা বড় বড় মাথাদের কাছে আছে। শ্রমিকদের কাছে আসেনি। আর শ্রমিকদের কাছে না এলে আমার পাওয়ার কোনও আশা নেই। মালিক তার চিঠিতে জেলা শাসককে জানিয়েছে যে, তারা বাগান খুলতে আগ্রহী। সেই দিনের ঘটনা জানিয়েছে, কী ভাবে সহজ সরল ম্যানেজমেন্ট ও ডাক্তারের উপর শ্রমিকরা (যারা প্রতিদিন ঠিকমত খেতেও পায়না) পাশবিক অত্যাচার চালিয়েছিল। এবং, পুলিশের কাছে জানানোর পরেও, এখনও পর্যন্ত পুলিশ বা প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেয় নি। তারা আরও জানিয়েছে যে বাগানের অধিকাংশ শ্রমিক নাকি ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের পক্ষে। কী ভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছল, সেটা বুঝিনি যদিও। আমি দুদিন আগে বাগানে গিয়েছিলাম। একটা বিরাট মিটিং হয়েছে সেই দিন সব শ্রমিকদের নিয়ে, ম্যানেজমেন্টের ঐ চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে, আর বাগান খোলার ক্ষেত্রে শ্রমিকদের দাবিগুলো নিয়ে। সব শ্রমিকদের তো স্বচক্ষে সহমত প্রকাশ করতেই দেখলাম দাবির পক্ষে। কি জানি, ম্যানেজমেন্ট অনেক গভীর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে হয়ত বুঝেছেন শ্রমিকদের।

    ও, বলতে ভুলে গেছি, বা কাজের চাপে মাথায় আসছে না বলেছি কিনা, যে, শ্রমিকরা এর মধ্যে বাগানে নেওড়ানদী চা বাগান (টাটা চা) মজদুর অ্যাকশন কমিটি তৈরী করেছে। তাতে কোনো পদ-টদ নেই। সবাই সাধারণ সদস্য। যে কেউ কমিটিতে যোগও দিতে পারে, যখন ইচ্ছে। সেই কমিটির পক্ষ থেকেই দাবিগুলো এখন রাখা হচ্ছে।

    আর এই দিকে ডাক্তার একটা চিঠি দিয়েছে, ইমেল করে। খুবই গোবেচারা টাইপ চিঠি। লেখা আছে আরতি ৪-৫ মাসের গর্ভবতী ছিল, ডাক্তারবাবু নাকি তার পরীক্ষা করছিলেন, যত্নও করছিলেন, বজ্জাত পাজী শ্রমিকরা আর কিছু বাইরের পাজী গুণ্ডা ওঁকে ধরে মারধোর করে। সবই দুষ্ট লোকের কাজ। ডাক্তারবাবু নাকি হার্টের রোগী, ওঁকে এরা মারধোর তো করেই, সাথে সাথে জলও দেয়নি খাওয়ার। এইসব। খুবই খারাপ এই শ্রমিক আর তাদের বাইরের গুণ্ডা বন্ধুরা। এমনটাই ঐ ডাক্তারবাবুর মত।

    আরও একটা কথা এইমাত্র মনে এল। মালিকের পাঠানো চিঠিতে লেখা আছে কিছু বাইরের থেকে আসা মানুষের জন্য, যারা ভেসে বেড়াচ্ছে বাগানে -- তাদের জন্যই ম্যানেজমেন্ট বাগান খুলতে পারছেনা। এর মধ্যে আমি পড়ি কিনা কে জানে।

    এইদিকে এথিকাল টি প্রাথমিক ভাবে জানিয়েছিল যে ঐ বাগান থেকে টেটলি কোম্পানি চা কেনে না। টেটলি কোম্পানি তাদের মেম্বার বটে, কিন্তু যদি টেটলি কোম্পানি কিনত, তাহলে তাদের কিছু করার ছিল। কিন্তু কানাডার এক শ্রমিক নেত্রী সেটার ওপর বিতর্ক চালাচ্ছেন। তাঁর বক্তব্য এই যে, সমস্ত অ্যামালগেমেটেড, মানে টাটার তৈরি, কোম্পানির চা-ই টেটলি কেনে। এটা এখন প্রমাণ করার বিষয়। তবে সে যাই হোক, কাজটা যে ম্যানেজমেন্ট এথিকালি ঠিক করেনি এই নিয়ে নিশ্চয়ই কারও দ্বিমত নেই।

    টাটার শেয়ার এই অ্যামালগেমেটেড এ সবচেয়ে বেশী, টাটার মত একজন মহান মালিকের শেয়ার যেখানে বেশি, সেই বাগানে এমন কান্ড, সেটা কি যথেষ্ট ননএথিক্যাল না?

    কে জানে এই বোকা তর্কে কি হবে। মোদ্দা কথা শ্রমিকদের সাথে যা ঘটেছে তা মেনে নেওয়া যায় না। সেটা অন্যায়। শ্রমিকরা তার প্রতিবাদ করছে। আমি কিছু করতে পারি আর না-পারি ওদের পক্ষে থাকব। এটা আমার সিদ্ধান্ত। বাকিটা তো আগেই বলেছি -- ক্ষীণ ভরসা বেঁচে আছে এই মানুষগুলোর প্রতিই। কাল আবার ভোরবেলা যাব বাগানে। কিছু মানুষের ইন্টারভিউ ক্যামেরা-বন্দী করতে। ডাক্তারের বিরুদ্ধে সাক্ষী সংগ্রহ বলা যায়। ফল কী হবে জানিনা -- দেখি না ওদের সাথে ওদের লড়াই এর সাক্ষী হয়ে আরও কিছুদিন। এইটুকুতো বোধহয় একটা মানুষ করতেই পারে।

    ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ১৬ নভেম্বর ২০০৯ | ১১৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন