জ্বিও সুকিভাই !
নিমোগ্রাম জিন্দাবাদ!!
দারুন লাগলো , মনে মনে টুক করে ঘুরে এলাম
খুব ভালো লাগলো সুকি। বালি সম্পর্কে সদ্যই একটা বই পড়লাম, তাই আরো রিলেট করতে পারলাম। এই 'বেবেক টেপি সাওয়া' নিয়ে অ্যান্ড্রু জিমার্ন একবার দেখিয়েছিলেন।
বাঃ খুব ভালো লাগলো। আগের বছর বালি যাবো ঠিক করেছিলাম, তখন বালি নিয়ে অনেক রিসার্চও করেছিলাম।
"আমার কাছে বেড়াতে গিয়ে স্থানীয় খাবার এক্সপ্লোর করা এবং তার জন্য সময় দেওয়া দুটোই জরুরী বলে বিবেচিত হয়ে এসেছে চিরকালই" - এইটা এক্কেবারে আমার মনের কথা।
রঞ্জনদা, রমিত-বাবু, কেকে-দি, ডিসি সবাইকে ধন্যবাদ।
আগেও লিখেছিলাম এখানে, বালি এখন খুবই টুরিষ্ট ভরা জায়গা, বেশ কর্মাশিয়াল ব্যাপার স্যাপারে ভর্তি - কিন্তু তবুও আমার খুব প্রিয়।
কেকে-দি, বেবেক টেপি সাওয়া হাঁসের মাংস বলে ব্যক্তিগত ভাবে খুব যুগান্তকারী বলে কিছু মনে হয় নি আমার। এর থেকে অনেক ভালো ভালো হাঁসের ডিস আছে, কিন্তু ওই যে লোকাল ডেলিকেসী বসে একটা ব্যাপার আছে। সেই জন্য খাই। এবং খারাপ লাগে না এটা বলতে পারি।
ডিসি, মনে আছে আপনি বলেছিলেন বালি যাবার প্ল্যান আছে। আশা করি খুব শীঘ্র যেতে পারবেন।
ইন্দোনেশিয়া তে কয়লা খুজেছি ঐ যে হাঁসের মাংস বললেন ওতা টো খুব ভাল তবে এর বিরিয়ানী ধরনের একটা রান্না করে( নাশী গোরেঙ্গ এইরকম কিছু নাম) সেটা এর সাথে খেতে খুব ভাল লাগে । রেস্তোরান্তে যাই নি, কেননা দুর্গম অরণ্যে ঘুরতে হয়েছে । ইন্দোনেশিয়ান লোকজনেরা সাথে ছিল তারা রান্না করত তবে তাদের মধ্যে তিন চারজন পাঁচ তারা হোটেলের কুক ছিল আমাদের দলে এসেছিল জঙ্গলে বেড়াবে বলে । মুরগির মধ্যে একটা বাচ্ছা মুরগি ঢুকিয়ে মাটির পাত্রে একটা রান্না করত তা খুব নৃশংস বলে মনে হলেও একবার খেতে হয়েছিল । ভাল খেতে কিন্তু রুচি তে বাধছিল । জঙ্গলের পাখি জাল পেতে ধরে তার মাংস আর সাথে বিশাল আকৃতির মেটে আলু দুটোই আগুনে একসাথে পুড়িয়ে খেত এরা সেটাও একবার টেস্ট করেছিলাম । সত্যি বলছি খুব দারকুন খেতে যদিও এইভাবে পাখি ধরা আমি মানতে পারি নি ।
স্থানীয় খাবার না খেলে আবার বেড়ান পুরো হয় নাকি? খুব ভাল লাগল।