ইয়েপ্পিইইই
আগের কমেন্ট টা ক্রমন আধখেঁচড়াপোস্ট হল
আরে dbase নিয়ে যা সব গল্প। কলকাতার পানের দোকানদারদেরও নাকি 95 -96 এ লোকে কনসালটেন্সি দিত কম্পুটারাইজেশনের। বোঝা! Dbase.
কিন্তু মালবাজার তো জলপাইগুড়িতে। তবুও রৌহিন কুচ কুচ বিহারি কেন? জলবিহারি বা জলপাইবিহারিও তো বলা যেত!
@ এলেবেলে
মালবাজারে মাধ্যমিক। শিলিগুড়িতে উচ্চ মাধ্যমিক। কুচবিহারে গ্র্যাজুয়েশন। আমার বাবার বদলির চাকরি ছিল কি না
শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, মালগুড়ি...সব একজায়গাতেই না?
হ্যাঁ যেমন জয়পুর, কানপুর, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর। কিম্বা ধরুন লস অ্যাঞ্জেলেস আর লস অ্যালামস। সবই এক। সবাই অহম ব্রহ্মাস্মি
তৎকালে হায়ার সেকেন্ডারি পাশের পর টাইপিং, স্টেনোগ্রাফি শেখার চল ছিল, রীতিমতো ইন্সটিটিউট থেকে বেসিক, শর্ট ও ফুল কোর্স শেখার বিষয় ছিল, বাসায় বড়দের কারো শর্ট হ্যান্ড শেখার বই পর্যন্ত ছিল।
তবে চণ্ডাল পাশ করে বেরুতে বেরুতে সে সব উঠে গেল। ঢাউস আইবিএম সাদাকালো মনিটরে বেসিক, শর্ট ও ফুল কোর্স কম্পিউটার শেখার আট-দশটি প্রতিষ্ঠান গজিয়ে গেল। রৌহিন কথিত এনআইআইটি (নিট) তে পিঠাপিঠি দিদি ভর্তি হলেন। চণ্ডালকেও ঢুকিয়ে দেওয়া হলো কোনো একটি খোঁয়াড়ে।
কিছুদিন কি-বোর্ড গুঁতোগুঁতি করে এক্সেল, হার্ডডিস্ক, সফটডিক্স, ফ্লপিডিক্স ইত্যাদি ভাবের ইংরেজি শব্দ শিখেই চম্পট।
সত্যিকার অর্থে সাপ্তাহিকে কলম ঘষে সাংবাদিক হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টার ক্রান্তিলগ্নে নয়ের দশকে প্রথম কম্পিউটার শেখা এপেলের ছোট্ট সাদাকালো মনিটরে। ততোদিনে ছাপাখানায় কম্পিউটার বিপ্লব শুরু হয় গেছে। অফিস ফাইল আর চোরাই বিজয়ই ভরসা।
ধন্যবাদ রৌহিন, অনেক পুরনো কথা মনে করিয়ে দিলে। ভাল থেক ভাই