মাঞ্জার আসল কেরামতি টিপ ধরায়। সেখানেও কায়দা ছেড়ে খেলতে হলে চেপে টিপ ধরতে হয় যাতে সুতোয় এক্টু তেল তেলে ভাব থাকে আর টেনে খেলতে হলে কড়কড়ে সুতো মানে একটু হালকা করে টিপ ধরতে হবে। এটা হল সিঙ্গল টিপ। আর ডাবল টিপ মানে দুইজন ধরলে প্রথমজনকে একটু কাঁচের গুঁড়ো নিয়ে ধরতে হয়। টিপ ধরার উপকরণ হিসেবে ছাগলের কান খুব ভালো।
(এরপর আবার জিগ্যেস করবেন না টিপ ধরা কি?)
Du | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:২১ | 67.111.229.98
বলে পেট ছোট কর , বেশি তেল খাসনি, তাই পেটে মালা পরায়?
d | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:১৭ | 121.245.182.226
কেন অক্ষদা, ট্র্যাফিকলাইটবিহীন কেন?
অমৃতসরে গিয়ে রাতের বেলা দেখি এক রাস্তায় বিলকুল ট্র্যাফিক লাইট নেই। অথচ পষ্ট মনে আছে দুপুরবেলা দিব্বি ছিল। জিগ্যেস করে জানলাম সন্ধ্যের পর নাকি ট্র্যাফিক লাইট অফ্ করে রাখে!
arjo | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:১২ | 24.214.28.245
আমি দুর্দান্ত ঘুড়ি ওড়াই। আমি লাটাই হাতে ছাতে উঠলে পাড়ার বাকিরা নেমে যেত (কাটা খাবার ভয়ে)। আমার কম্পিটেন্সি টেনে খেলায়। আর মাঞ্জায় কটা টিউব লাগবে সেই হিসেবে। ভাট ঘুরে প্যারালাল পার্কিং এ চলে গেলেও এটা বলার লোভ সামলাতে পারলাম না। ও হ্যাঁ টেনে খেলবেন না ছেড়ে খেলবেন তার ওপর ডিপেন্ড করবে কোন কোম্পানির সুতো কিনবেন। যেমন ছেড়ে খেলতে হলে চেন জেবিকট আর টেনে খেলতে হলে কিষাণ বা বর্দ্ধমান।
bozo | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:১২ | 128.111.119.175
ঘুড়ি ওড়াতে পারতাম - এই পাস্ট টেন্স কেন? শেখার পরে কি ভোলা সম্ভব?
a x | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০৯ | 143.111.22.23
একমাত্র ওহায়োতেই কি ম্যানুভেরিবিলিটি টেস্ট দিতে হয়? আমি প্যারালেল পার্কিং এর পরীক্ষা কোনদিন দিইনি, মনে হয়না পারব বলে। এই কদিন বিচিত্র লাগলো ট্র্যাফিক লাইট বিহীন এতবড় শহরে গাড়ি চালাতে।
d | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০৭ | 121.245.182.226
তা হবে।
তবে এখানে ঐ আয়ুধা পুজোর দিনই সবাই করে। সেটা ইন্টারেস্টিইদ্বেষী ব।
ভাল কথা আমি ডজন দুয়েক গণেশের ছবি তুলেছি, অর্কুটে আপাব। তা অর্কুট কিছুতেই আপাতে দিচ্ছে না। ঃ(
bozo | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০৫ | 128.111.119.175
হিউস্টনে এক্সাম দিতে গেলে প্রথমেই প্যারালেল পার্কিং করতে বলে। সেটায় পাশ হলেই রোড টেস্ট। স্ট্যাটিস্টিক্যালি মনে হয় প্যারালেল পার্কিং এই বেশী লোক রিজেক্ট হয়।
san | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০৪ | 123.201.53.150
ফুলের মালা তো কোলকাতায়ও পরায়। পুজোও দ্যায় নতুন গাড়ি কিনলে। শুধু তাইনা নতুন গাড়ি কিন্তু মালা-টালা নেই দেখলে পুজো দেয়া হয়নি শুনলে ড্রাইভাররা সে গাড়ি চালাতে প্রচন্ড ঝামেলা করে। অবভিয়াসলি সবজায়গায় হয়না। কিন্তু খুব বেশিই হয়।
P | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০৩ | 193.32.3.83
আমি পারতাম। মাঞ্জাও দিয়েছি। তবে ঐ মশলা ধরে বসে থাকা না , হয় সুতো ছাড়া কিম্বা সুতো গোটানো ছিল আমার কোর কম্পিটেন্সি।
d | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২২:০১ | 121.245.182.226
হ্যাঁ এখানে নতুন গাড়ী কিনে গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেয়। আর পুরানো গাড়ীর পেটে মালা পরায়।
d | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫৯ | 121.245.182.226
ক্যানো সেই যে লখিন্দরের বাসরঘর বিশ্বকর্মা বানিয়েছিল না? তখন নিশ্চয় পুজোটুজো পেত।
san | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫৫ | 123.201.53.150
এখানে তো আয়ুধা পুজো হয়। যন্ত্রপাতি, কলকব্জা, কম্পিউটার ইত্যাদির পুজো। লোকে আরতি টারতি করে কম্পিউটারের মাথায় তিলক পরিয়ে যায়। ওরিজিনাল কনসেপ্টটা নাকি ছিল অস্ত্রশস্ত্রের আরাধনা।
Satya | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫৪ | 63.192.82.30
প্যারালাল পার্কিংএর মত ঘুড়ি ওড়ানোর সহজ পাঠ কিছু হয় না? ঘুড়ি ওড়ানো শেখানোর ইস্কুল খুললেও হত, বাপ-মা-রা সাঁতার, আঁকার ক্লাসের পরে একটু ঘুড়ি ওড়ানোও শেখাতে নিয়ে যেত ঃ-)
dd | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫২ | 122.167.28.105
আরে, রিগবেদ, কৃ য বেদে - এইসবে ব্রহ্মা আর বিশ্বকর্মা একই লোক। তাই কিছু মুর্ত্তিতে দাড়ি আছে।
কিছু পরে - মানে পুরাণের সময় থেকেই একজন দেবতা ছিলেন ত্বষ্টা নামে। মহাভারত পর্যন্ত্য তার রেফারেন্স পাওয়া যায়। বজ্র বানাচ্ছেন কুঠার ধারালো করছেন, অন্য দেবতাদের পানপাত্র বানাচ্ছেন। তিনি ছিলেন কনিষ্ঠ দেবতা।
অন্য পুরাণে আবার বিশ্বকর্মার নাম দিয়ে এই সব আখ্যান ল্যাখা শুরু হলো। কখনো বলা হচ্ছে তষ্টা আর বিশ্বকর্মা আলাদা, কখনো বলা হচ্ছে একই লোক।
পরবর্তী পুরাণে, ক্রমশঃ সব ইনি্জনীয়ারিংএই বিশ্বকর্মা (এই প্রাসাদ বানাচ্ছে, নয়তো রথ, নিদেন পক্ষে গদা) এই কথা চালু হলো। ক্রমে ক্রমে তার বাবা মাও - এঁয়ারাও স্থান পেলেন পুরাণে। একেবারে নিজস্ব আইডেনটিটি। ততোদিনে তষ্টা এক্কেবার মরে গ্যাছে।
তবে পচ্চিম বংগে ক্যামন করে বিশ্বকর্মা পুজো চালু হলো কইতে পারি না।
bozo | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫১ | 128.111.119.175
ঘোচার আশা দেখি না।
Satya | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৪৯ | 63.192.82.30
আমি ব্যপক ভাল লাটাই ধরতে পারি ঃ-)
আম্রিকার আকাশে ঘুড়ি ওড়ানো অ্যালাউড? সমুদ্রের ধারে লোকজন চকরা বকরা বড় বড় ঘুড়ি ওড়ায়, তবে দেশের মত অত্ত উচু আকাশে উড়ে বেড়ানো ঘুড়ি দেখা যায় না। তাইলে এ বয়সে ভজুয়ার বেকারত্ব ঘুচবে ক্যামনে?
Du | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৪৬ | 67.111.229.98
আমি দাদার সহকারী পোস্টে কিছু কাজ করেছি, এই পর্য্যন্তই। তবে ঘুড়ি দেখনেওয়ালাদের রোলও কিছু কম না।
a x | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৪৫ | 143.111.22.23
আমি পারি আমি পারি। বা পারতাম।
san | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৪৪ | 123.201.53.150
আমি কিশোরীবয়সে কিঞ্চিৎ ঘুড়ি উড়িয়েছি ঠিকই জনতার সঙ্গে। কিন্তু মাঞ্জা টাঞ্জা কখনো বানাইনি। সে সব বোধয় বড় কিন্তু ততও বড় নয় এমন কেউ বানাত ঃ-)
bozo | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৩৪ | 128.111.119.175
এখানে কে কে ঘুড়ি ওড়াতে পারে? আমি তো পারি না। ভেবে দেখলাম কোনোদিন আমি ঘুড়ি টাচ অবধি করি নি। কি বেকার জীবন-ই কাটিয়ে এলাম।
san | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:২৯ | 123.201.53.150
আর ঘুড়ি।
a x | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:২৫ | 143.111.22.23
আচ্ছা এই যে ফ্রী মার্কেট, ফ্রী মার্কেট, সার্ভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্টের নতুন ডেফিনিশন, সরকারের কোনো রকম ইন্টার্ভেনশন না, ইত্যাদি মার্কেটই ভগবান বুলির পরেও ট্যাক্স পেয়ারের টাকা দিয়ে সরকার প্রাইভেট কোম্পানীর ভরাডুবি উদ্ধার কেন করবে? ইহাও কি ফ্রী মার্কেটের xতম অ্যাডেন্ডামের yতম সাবক্লস?
Du | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:১৬ | 67.111.229.98
কি হল স্যান? ঘুড়ি ওড়াবার দিন এত উদাস কেন?
এটা কিন্তু একটা মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন। উদাস হওয়ার এতই কারন চারদিকে ঃ-(
san | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:০৯ | 123.201.53.150
আর পুজো। আর স্যান। আর সুপুরি ঃ-( সব গঙ্গায় ভাসিয়ে দিয়ে এবারে হিমালয়ে সন্নেসী হয়ে চলে যাবো। সংসারে ঘেন্না ধরে গেল ।
Arpan | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৯:৫০ | 122.252.231.206
বিশ্বকর্মা পুজোর ট্র্যাডিশান কবে থেকে শুরু জানি নে, তবে ইনি বেশ প্রাচীন বৈদিক দেবতা। আজকাল লেদ মেশিন চালান শুধু, কিন্তু এককালে ইনি ই স্বর্গ মর্ত্য ডিজাইন করেছিলেন। প্রচুর নিউক্লীয়ার ওয়েপন ও বানান। পরে CTBT তে সই করে আপাতত লেদ মেশিন আর ঘুড়ি ওড়ানোতে আটকে
টাক এয়েছে, টাক গেছে, আমরা জেনেছি মন থাকে বসন্তে আর ভিসা পাবার টিকিটঘরে। জড়ো করা আয়নার টুকরো বাবুঘাটে জলের নিচে চুপ করে শুয়ে আছে। কাত্তিকপুজোর ভাসানে দাশুবাবুর ছোট নাতিটা সে সব কুড়োতে গিয়ে আর ফিরে এল না। নেই কেন, সেই পাখি ছিল কি কোনদিন?
h | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৭:০৪ | 125.18.104.1
ভুঁড়ি নিয়ে হোমো ইরোটিকা করছে। এদের হবে।
h | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৭:০০ | 125.18.104.1
মেয়েদের হোস্টেলে একটা কোকিল ছিল, সে ভুল ভাল সময়ে, (যেমন পরীক্ষার আগের দিন রাতে) ডাকতো বলে, তার নাম ছিল বোকা কোকিল। তো একদিন একটি বেদনাময় জৈষ্ঠ মাসের ভর সন্ধেবেলায়, যখন একটি নেকু নেকু চোখের জল দিয়ে অনেক পরবর্তী হ্যা হ্যা জমা হচ্ছে, এবং কাত্তিকের সামনে জাতীয় তথা রাজ্যের স্বার্থে গোবর গণেশ হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকছে না, যাবতীয় চকোলেট ও কুর্চি ফুল জুওলোজি ডিপার্টমেন্টে নব আবিষ্কৃত বিস্ময়কর মিউটেশনে প্যাটিস হয়ে ফেরত আসছে, ঠিক সেই মুহুর্তে এই বেটা কোকিল ডেকেছিল। সেই থেকে আমি টিয়ের বদলে সাতনলা পুষি এবং শান্তিদেববাবুর , নেই কেন সেই পাখি নেই কেন, শুনলে মাথায় বরফ দেই।
siki | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৫ | 203.122.26.2
লোমেরা কেউ ইচ্ছুক, কেউ অনিচ্ছুক। সব মিলিয়ে বোধির ভুঁড়ি এক দুর্ভেদ্য যুদ্ধক্ষেত্র আজ।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন