শান্তনু, ও তাহলে দেখা হলেও হতে পারে। যদিও আমি ওদিকে থাকি না, তবে ওদিকে বিভিন্ন চায়ের দোকানে আড্ডা মারতে যাব। নবদ্বীপ সুইটস এ আমি জেনেরালি আড্ডা মারি। তাই দেখা হলেও হতে পারে। গুড।
arjo | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৮:১৫ | 24.214.28.245
তিনটে ফিস কম তাই ঝুলিয়ে দিলাম। ঃ-))
".... ফিস ফিস ফিস"
Abhyu | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৮:০৮ | 97.81.111.254
বালকিষেণের ভীষণ বিষ - ফিস ফিস ফিস ফিস
h | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৭:১৯ | 121.242.13.34
তাঙ্কিÄক দিক থেকে, শ্রেণী আর ক্ষমতা এই দুটি ফর্মুলেশন কে এক জায়গায় আনতে গেলে এখনো পর্যন্ত যে ক্যাজুয়াল অবসারভেশনের ভিত্তিতে কথা হয়েছে সেটা ঠিক যথেষ্ট নয়।
h | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৬:৫৯ | 121.242.13.34
অতি বিত্ত যথেচ্ছাচার করার একটা প্রবণতার জন্ম দিতে পারে না এটা আমি বলি নি। আমি বলেছি দুর্ব্যবহার মানুষ সবসময়েই করতে পারে। আগে যেটা বলিনি, মানে এই প্রসঙ্গে আদৌ কথাই হচ্ছিল না তাই বলি নি, সেটা হল ক্ষমতার প্রকাশে, ব্যক্তিগত সম্পর্কে, সব সময়ে ধন শেষ কথা নয়। এটা ঠিক আমার কথা নয় ফুকোপন্থীদের কথা। এই বক্তব্যের সংগে আমার বিরোধ অন্যান্য কারণে রয়েছে, সেটা আদৌ প্রাসঙ্গিক নয়। এই নিয়ে দ্রি/সৈকত/র/আরো কেকে বহু আলোচনা করেছেন। আমিও অল্প স্বল্প আগে বলেছি। বিভিন্ন কথার পিঠে।
মানুষের ব্যবহারেরে এখন আর তখন, কলকাতায়, এটা নিয়েই আলোচনা টা আরম্ভ হয়েছিল। ইন ফ্যাক্ট এই টুকুই আলোচনা করার মত জিনিস ছিল। আর কিসু না।
অ সিঁফো, রেফারেন্স, বিবলিওগ্রাফি কোথা থেকে দেব রে। সেই কোনকালে (মিডাইভাল এজ বলা ভাল) কালেজে পড়াকালীন সিলেবাসে ছিল স্নেক জ, ভেনম কম্পশিশন হ্যানোত্যানো চাড্ডি। কোথা থেকে কোথা থেকে তৈরী করা নোটস মুখস্থ করেছিলাম, এখানে তারই খানিকটা উল্টে দিলাম। এখন এতো প্রাগৈতিহাসিক মাল, তার পরে তো রিসার্চ হয়েছে আরো, আরো কত অজানা তথ্য বেরিয়েছে হয়ত, পুরনো তথ্য ভুল প্রমাণিত হয়েছে সেকি আর আমি খবর রেখেছি। তবে ভেবে দেখলাম বিষধর সাপের অনেক সময় বিষ না ব্যবহার করে শিকার ধরা নিয়ে যা লিখেছি তা বোধহয় ঠিক নয়। কারণ কিছু সাপ ছোবল মেরে শিকারকে অবশ করে দেয় প্রথমেই, কিছু আছে যারা খপ করে ধরে, কিন্তু ধরে তো সেই কার্ল্ড ফ্যাংগ দিয়ে ফুটো করে বিষ ঢালবে। তারমানে হরেদরে তো ব্যাপার একই দাঁড়াল। দুর, সাপের প্রেয়িং বিহেভিয়র আরো কি সব ভুলভাল জিনিস নিয়ে এক তাড়া নোটস মুখস্থ করেছিলাম মনে পড়ছে কিন্তু কি মুখস্থ করেছিলাম মনে পড়ছে নাঃ-(
তুমিই বরং কোথাও ঠিকঠাক কিছু রেফারেন্স পেলে আমাকে লিংটা দিও।
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৯:০৩ | 117.195.199.182
আর হ্যাঁ ওটা ভুল লিখেছিলাম। ভাইপারদের কথা মনে ছিলনা। বা র্যাটল স্নেকেরো তো মুখের সাইজ বড়ই হয়।
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৮:৫৮ | 117.195.199.182
দূর বাপু। তুমি নিঘ্ঘাৎ ঠিক জানো। তোমার তো রীতিমতন সাপ নিয়ে সাফ জ্ঞান আছে দেখচি। অতএব মেনে নিলাম। আসলে যখন এইসব বলবে তখন দুমদাম পাঁচ-দশটা রেফারেন্স আর বিবলিওগ্রাফি ঘাড়ে ফেলে দেবে, দেখবে শুড়শুড় করে মেনে নেব। ঃ-))
চাপ নিও না। আর কঃ বাঃ ...
pipi | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৮:৫৩ | 78.52.233.202
ভেবে দেখলাম সাপখোপ নিয়ে বুনু বোধহয় ভাল জানলেও জানতে পারে। মানে পাখি নিয়ে ও ভাল খবর রাখে তাহলে সাপ নিয়ে নয় কেন; আফটার অল রেপিটিলিয়া তো বার্ডসের জাস্ট উপরেই আর সাপে পাখিও খায়। হ্যাঁরে বুনান, কিছু জানিস?
pipi | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৮:৪৭ | 78.52.233.202
সিঁফো,
বিষধর সাপের মুখের সাইজ এমনিতে ছোট হয়!! ঠিক জানো? বেশ কিছু ভাইপার গোত্রের সাপ আছে যারা বিষধর কিন্তু তাদের মুখের হাঁ ছোট নয়। ইনফ্যাক্ট সাপের চোয়াল অত্যন্ত ফ্লেক্সিবল (যেটা কিছুটা তুমি লিখেছ) সে কারণে নিজের আয়তনের থেকে অনেক বেশি আয়তনের শিকারও মুখে ঢোকাতে পারে। তবে এই চোয়ালের সাইজ তো জানতাম প্রজাতি নির্ভর অর্থাৎ ইলাপিডস (কোবরা, ক্রেট) এদের হাঁ মুখ তুলনায় ভাইপেরিডসদের থেকে ছোট হতে পারে কিন্তু দু পক্ষই ভেনোমাস। অন্যদিকে নন ভেনোমাস অনেক সাপ আছে যাদের হাঁ মুখ ছোট। এটা প্রজাতি নির্ভর, অন্তত তাই জানতাম। আর বিষদাঁত সবার একই পজিশনে থাকে না। যে সব সাপ হিমোটক্সিক মোটামুটি তাদের fang মুখের সামনের দিকে থাকে। যারা নিউরোটক্সিন ব্যবহার করে তাদের মুখের পিছন দিকে অনেকটা কার্ল্ড হয়ে থাকে। এদের মিল্কিং করা এইকারণে একটু সমস্যার। ইলাপিড বা কোবরা জাতীয়রা এইকারণে ভাইপারদের মত স্রেফ ছোবল দিলেই কাফি হয় না, এদের কামড়ে ধরতে হয় যাতে হুল ফুটাবার মতন দাঁত ফুটিয়ে দিতে পারে। কিন্তু গোটা ব্যাপারটাই ঘটে এত দ্রুতগতিতে যে আমরা বুঝতে পারি না। আবার স্পিটিং কোবরারা বিষ ছিটায়। তবে বিষধর সাপ হলেও শিকার ধরার ক্ষেত্রে অনেকসময় বিষের ব্যবহার না করা নিয়ে যা লিখেছি তা উইথড্র করলাম কারণ আমার জানা ভুল হতেই পারে। তবে প্রে প্রিডেটর নিরপেক্ষে সাপের ছোবলে বিষের তারতম্যতা তো ঠিক বলেই জানতাম। একটা কিং কোবরার বিষের লিথালিটি সাধারণ কোবরার তুলনায় কম হলেও কিং কোবরার এক ছোবলে মানুষ মারা যায় তৎক্ষণাৎ কারণ কিং কোবরার একটা বাইটে বিষের পরিমাণ থাকে ৭ মিলিলিটার, যা ২০টা মানুষকে নিকেশ করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এই পরিমাণ বিষ সে কখনই তার নর্ম্যাল শিকারের উপর প্রয়োগ করে না। কারণ সাপের ভেনম গ্ল্যাণ্ডে নির্ধারিত পরিমাণ বিষ থাকে, দুমদাম খচ্চা করে ফুরিয়ে ফেললে আবার তৈরী কত্তে সময় লাগবে। মানে বুঝেশুনে খচ্চা করা আর কি। ঐ জন্যই একবার মিল্কিংয়ের পরেরদিনই আবার মিল্কিং করা যায় না। আমি যতদূর জানি মানে জানতাম যে সাপের ছোবলে বিষের ডোজ শিকার নির্ভর এবং সাপকে উত্যক্ত করা হলে সে যে ছোবল দেয় তাতে ডোজের লিথ্যালিটি অনেক বেশি কারণ সে তখন তার প্রতিপক্ষকে স্রেফ নিকেশ করতে চায় এক ছোবলে (বা এক কামড়ে)। কি জানি, হয়ত ভুল জানতাম। জানার কোন শেষ নাই....
santanu | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৮:২৫ | 82.112.6.2
এই রে, আবার গন্ডোগোল হয়ে যাচ্ছে - -
আমি কলকাতা কলকাতা করছি কারণ আমি গত দশ বছরে কলকাতা ছাড়া ভারতের আর কোন শহরে থাকিনি (দু রাত দিল্লিতে, এক রাত বোম্বেতে - এদের তো আর থাকা বলে না) আর যেখানে থাকিনি সেখানকার মানুষদের নিয়ে কি করে মতামত দেব?
pipi | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৮:১৩ | 78.52.233.202
আমার একটা প্রশ্ন আছে। আমি পরিষ্কার করে লিখেছি আমার দেখার গণ্ডী বলতে শহরতলী, মফস্বল, গ্রামবাংলা, দিল্লী, মুম্বাই এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় যেখানে বেড়াতে গেছি (ভারতবর্ষের মধ্যে)। বারবারই বলছি বদলটা চোখে পড়ছে সব জায়গাতেই, সর্বস্তরের মানুষের ব্যবহারে। কোথাও তো খালি কলকাতাকে দুষি নি তবে লোকে শুদ্ধমাত্র কোলকাতা টেনে আনছে কেন? দেশ বলতে আমার অন্তত খালি কলকাতা মনে হয় না। আমি কলকাত্তাইয়া নই, এবং ঐ শহরটির প্রতি কোন এক্সট্রা টান আমার আগেও ছিল না, এখনো নেই। সিস্টেমের মধ্যে বাস করে তার চেঞ্জটা ধরা মুশকিল হয় অনেকসময়েই। তর্কের খাতিরে যদি মেনেও নেই যে মানুষজনের কোনই বদল হয় নি তবুও বলব আমার বা অরিজিৎএর 'দেখা' বা 'ফিল' করাটা পুরোপুরি মিথ্যে নয় অন্তত আংশিক সত্যতা আছে। অন্ততপক্ষে মানসিকতার যে অনেকাংশে পরিবর্তন হয়েছে সেটা আপনারা মানুন বা না মানুন আমি মানবই। এর মধ্যে ভাল মন্দ দুই পরিবর্তনই আছে। যে পারিবারিক উদাহরণ দিয়েছিলাম সেটা পুরোপুরি সত্য এবং মানসিকতার যে এইরকম বদল হচ্ছে বা হয়েছে সেটা মিথ্যে নয়। আমার পরিচিত মহলেই এরকম আরো কিছু ঘটনা আমার চোখে পড়েছে। এখন এর জন্য হঠাৎ আসা পয়সা বা ভোগবাদ দায়ী না বিশ্বায়ন(যত দোষ নন্দ ঘোষ আর কিঃ-) না অন্য কিছু সেটাই বোঝার চেষ্টা করছিলাম মাত্র। দেখলাম সব কিছু ঘুরেফিরে সে আ মরি কলকাতাতে গিয়েই শেষ হচ্ছে। কলকাতার লোকজন এমন নয়, কলকাতার লোকজন অমন করে না। দুর ছাইঃ-( আমি আইসক্রিম খেতে গেলাম।
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৭:৫৩ | 117.195.199.182
থ্যাঙ্কু পিপি( বা সরুদি), কিন্তু এগুলো মোটামুটি পুরোটাই জানা ছিল (ন্যাট জিওর কল্যাণে)। তুমি হয়তো ভালো কোথা থেকে পড়েচো। কিন্তু এটা জানা ছিলনা যে
"বিষধর সাপ হলেও সে যে শিকার ধরতে বিষের ব্যবহার করে তা নয়..."
মনে হয়না। কারণ - বিষধর সাপের মুখের সাইজ এমনিতে ছোট হয়। শুধু ছোবল মারার সময় ফনা-টনা নিয়ে বেশ বড় একটা হাঁ হয়। কারন মুখের উপর আর নিচের দুটো হাড় পিছনের দিকে সরে গিয়ে অনেকটা জায়গা করে দেয়। এবার ভাবো, এমন একটা বিষধর সাপ খপ করে ধরতে গেলেও তো ঐ বিষদাঁতটা বসে যাবে শিকারের গায়ে। অত আলগোছে খপ করতে শিখেচে বলে মনে লিচ্চে না।
"সাপের ছোবলে বিষ ততটাই থাকে যাতে শিকার কেবল অবশ হয়..."
এটা কি নিশ্চিত? আমি তো যা দেখি, শিকার পেলেও যেমন হামলে পড়ে কামড়ে দেয় মানুষের পায়ে ভয়েতেও একইরকম কামড়ে দেয়। বিষ ইনজেক্ট করার পরিমানে তারতম্য হয় কি?
আর
"ভয় পাওয়ার কারণেই এক্ষেত্রে সাপের চোবলে যে বিষ থাকে তার মাত্রা অনেকটাই বেশী..."
এটাও, ইসে, বিশ্বাস হলোনি। ঃ-)
আমি এর মধ্যে ডারউইনের গভীর বাণী শুনতে পাচ্ছি। এই দিদিমুনি, এই অক্ষ....
santanu | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৭:০৪ | 82.112.6.2
এছাড়া কলকাতার জীবনে Daily Frustration (ভীড়, জ্যাম, বন্ধ, খারাপ রাস্তা, আলো নেবা ইত্যাদি) এমনি এত বেশী যে মানুষের নর্মাল সুরটাই চড়ায় বাঁধা থাকে। যারা বাইরে থেকে যায়, তাদের অন্য রকম মনে হওয়া স্বাভাবিক।
দুবাই এয়ারপোর্ট আমার দেখা একটা ভালো এয়ারপোর্ট। সব সুন্দর সিস্টেম, প্রায় সব কাউন্টারে হাসি হাসি মুখে ছেলে মেয়েরা বসে আছে। কোথাও কোন অসুবিধা নাই। এইখানে একবার একটা রানওয়ে মেরামত হচ্ছিল আর তখন অন্য রানওয়েতে একটি বাংলাদেশ বিমানের ইনজিন খুলে পড়ে গেসল (সত্যি)। সেই দিন অন্তত শখানেক ফ্লাইট বাতিল বা দেরী হয়েছিল। সেইদিন সব কাউন্টারের ছেলে মেয়েদের আর সারা জগতের শান্ত মানুষদের ব্যবহারের পরিবর্তন বেশ চোখে পরার মতন ছিল।
এইরকম চাপ কলকাতার মানুষ সবসময় নেয়, তাই - - -
babul | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৫ | 164.164.94.194
বাবুরাম সাপুড়ে।।।।।।।
santanu | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:০২ | 82.112.6.2
আমার কলকাতার সাথে সম্পর্ক ১০ বছরের। এই ১০ বছরে কলকাতার লোকজনের ফ্রাস্ট্রেসন, রুক্ষতা, অধৈর্যতা বেড়ে গেছে - এ আমার একবারও বাড়ি গিয়ে মনে হয় না। তবে হ্যাঁ, পয়সা লোকের হাতে প্রচুর বেড়ে গেছে।
pipi | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৫:৩৫ | 78.52.233.202
হানুদা, বেশ আমি তোমার আর মামুর কথা মেনে নিচ্ছি যে লোকজন বিশেষ বদলায় নি, বিলেতে এসে একটু বেশি 'সভ্য' (মামুর কথা কোট কল্লামঃ-) ভদ্র হয়ে যাওয়ায় বদলে গেছে দেখার চোখ তাই অ্যানোমালি চোখে পড়ছে বা মনে হচ্ছে। আসলে "কলকাতা আছে সেই কলকাতাতেই"ঃ-)
তবুও খিঁচখিঁচ করছে। শুধু তো রাস্তাঘাটের লোকজন নয়, বাজার হাট, দোকানদার, বাড়ির কাজের দিদি, ডাক্তার, কবিরাজ, দুধওলা, কাগজওলা, কাঠের মিস্ত্রি, কি কলের মেকানিক, ব্যাঙ্কের অফিসার বাবু ইত্যাদি (মানে বাড়ি গিয়ে মোটামুটি যাদের সাথে ইন্টার অ্যাকশন হয় আর কি) ব্যবহারে যেটা চোখে পড়ছে সেটা হল রূক্ষ্মতা আর অধৈর্য্য। হতে পারে ৬ বছর বাইরে থেকে আমার এক্সপেক্টেশন বদলে গেছে নইলে বরাবরই লোকে এমনই রূক্ষ্ম আর অধৈর্য্য ছিল হয়তো তবে দময়ন্তীদি, অর্পণ বা অরিজিৎ যা বলেছে তা আমার যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে যে লোকের জীবণে স্ট্রেস বেড়েছে অনেকগুণ, পয়সা বেড়েছে প্রচুর কিন্তু সেই অনুপাতে বাড়েনি প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধা, ফলে খরচা করার হাজার একটা চ্যানেল তৈরী হলেও নেই স্যাটিসফেকশন (দমদি যেটা গাড়ির উদা দিয়ে বুঝিয়েছে) আর তার উপর বর্দ্ধিত জনসংখ্যা। আমার মনে হয় লোকে নানা কারনে ফ্রাস্ট্রেটেড আর সেটাই প্রকাশ পাচ্ছে রূঢ় আচার আচরণে, হাবে ভাবে, অধৈর্য্যতায়।
pp | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৫:১৫ | 78.52.233.202
সিঁফো,
বিষধর সাপ হলেও সে যে শিকার ধরতে বিষের ব্যবহার করে তা নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাপ এমনকি বিষধর সাপও খপ করে শিকার ধরে জ্যান্ত অবস্থায় মুখে ভরে। অন্তত ছোটখাটো শিকার হলে তাই করে। শিকার যদি বড় হয় তবে ধরার আগে তাকে অবশ বা চলচ্ছক্তিহীন করাটা জরুরী। তখন সাপের ছোবলে বিষ থাকে তবে মাত্রাটা ততটাই যাতে শিকার কেবল অবশ হয়, মরে না যায়। বিষ শুধুমাত্র যে শিকারকে অবশ করে তাই নয় বিষ যেহেতু বেসিক্যালি স্যালাইভা তাই এটা প্রি-ডাইজেস্টিভ হিসেবে কাজ করে। মানুষ সাপের ন্যাচারাল শিকার নয়, মানুষকে যে সাপ ছোবল মারে সেটা কেবলমাত্র ভয় বা বিরক্তি থেকেই। এবং ভয় পাওয়ার কারণেই এক্ষেত্রে সাপের ছোবলে যে বিষ থাকে তার মাত্রা অনেকটাই বেশী। এবার জিজ্ঞাসা করতে পার জে সাপ কি করে বোঝে যে শিকার বা শিকার নয়। সাপের কতগুলো সেন্স আছে। দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ নয় কিন্তু নড়াচড়া দেখতে পায়, ভাইব্রেশন জনিত সেন্সিটিভিটির কথাও আমরা জানি। ঐজন্যই সাপের সামনে পড়লে বলে নড়াচড়া না করতে। কিন্তু সাপের আসল সেন্সর হল চেরা জিভ। দেখবে থেকে থেকে সাপ চিড়িক চিড়িক করে চেরা জিভ বার করে। বাতাস, মাটি বা জল থেকে পার্টিকল বা কণা সংগ্রহ করে। তাতে যে কেমিক্যাল থাকে তা প্রসেস করে জ্যাকবসনস অরগ্যান যা থাকে মুখগহ্বরের পিছনে। এইখান থেকে প্রসেসড মেসেজ যায় সাপের মস্তিষ্কে এবং সাপকে জানায় যে তার আশপাশে (বা কোনদিকে) কি আছে (শিকার বা শিকারি)। শিকার থাকলে ভাল, ঝাঁপিয়ে পড় আর যদি শিকারি হয় তো পালাও আর যদি একান্তই শিকারির সামনে পড়ে যাও তো প্রথমেই ভয় দেখাও (ফনা তুলে, গর্জন করে), তবুও যদি বিরক্ত করে তো দাও ছোবল।
(কারোর যদি বিশদে আরো কিছু জানা থাকে তো জানাবেন)
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:১৪ | 117.195.35.150
যাঃ কেউটে দেখে সবাই পাইল্যে গেল?
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:০২ | 117.195.35.150
কিম্বা ধর কেউটে। তার তো ধর বেশ ভাল বিষ আছে। কিন্তু এই যে ধারণাটা, এই কেউটের বেশী বিষ আছে বলেই কেউটে বেশী কামড়ায়, কিম্বা বেশী বিষ ঢালে এইটা কিন্তু খুব একটা প্রমাণিত সোশ্যাল ফেনোমেনন কিনা সন্দেহ আছে।
সুতরাং সাপের বিহেভিয়ার সম্পর্কে এক্সপেক্টেশান খুব বেশী কড়া না করাই ভাল।
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:০০ | 122.252.231.206
টু বি প্রিসাইসঃ পুরো অস্তিত্বটাই বিষ্ময়জনক।
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৫৬ | 123.201.53.150
বোগাস হবে কেন? বিষই অস্তিত্ব, অস্তিত্বই বিষ।
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৫৫ | 117.195.194.147
মানে বিষের অস্তিত্বটাই বোগাস?
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৫০ | 122.252.231.206
বিষ থাকলেই বিষের পাওয়ার গেম খেলা হয় কিনা, মানে আগেও খেলা হত কিনা, কিন্তু পথে নেমে না, এখন নিজেদের স্বার্থেই খাদ্য শ্রেণী খাদকের বিষ উৎপাদনের সম্পর্ক দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়, আগে কম হত বা হতই না, এইসব পাইথনিয়াস অবজার্ভেশনের খুব একটা বাস্তব ভিত্তি নেই। এইটা খুব একটা কাজের কথাও নয়।
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৪৪ | 117.195.35.150
সেইজন্যই তো পাইথন উত্তর দেবে। বিষ থাকলে তো রেগে যেত।
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৪২ | 117.195.194.147
ঠিকাছে। জানতাম উত্তর না দিয়ে শুধু খিল্লি করবে। যাই আবার একটা দশ মিনিটের সিনেমা দেখি।
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৪০ | 123.201.53.150
সারাদিন এত কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে ভাবলে মাথার আর দোষ কি !
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৪০ | 122.252.231.206
ভুল, ভুল। পাইথনের বিষ থাকে না।
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৩৯ | 117.195.35.150
সিঁফোর প্রশ্নটা সৈকতের পাইথনকে রিডাইরেক্ট করে দিলাম।
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৩২ | 122.252.231.206
আমার পুরো গেছোদাদা অবস্থা। ঃ)
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:২৯ | 123.201.53.150
ছিল তো, হল আর কই।
ও পুজোয় তুমি দেশেই থাকছো ? তাহলে ?
sinfaut | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:২৮ | 117.195.194.147
আমি আবার প্রশ্ন করবো -
এই যে সাপটাপগুলোর এত বিষ যে কয়েক ফোঁটাতে বিশ-তিরিশটা মানুষ ঘায়েল হয়ে যায়, তো তারা তো খায় ইঁদুর বা ছোটোখাটো প্রাণী। একটা ইঁদুর মারতে এতটা স্ট্রং বিষ খরচ করে কেন? এটা ওভারকিল নয়?
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:২৩ | 122.252.231.206
স্যানের না হাইড যাবার কথা ছিল?
আমার পুজোয় কলকাতা যাওয়া হচ্ছে না। মোটামুটি ঠিক। দেখি এখানের পুজোয় গিয়ে দীপ্তেনদাদের সাথে দেখা করব।
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:২১ | 122.252.231.206
সত্যি উইকেন্ডে লোকজনের বাড়ি যাওয়া ভীষম চাপের।
santanu | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:১৮ | 82.112.6.2
হ, ধন্যবাদ। আমি ভেবেছিলাম যদি আপনি পুর্বপল্লী বা অবনপল্লী তে থাকেন, তবে যদি পথচলতি দেখা হয়ে যায়। পুজোর সময় অত প্ল্যান করে কিছু করা সত্যই মুশকিল। আমি পুর্বপল্লীতে এনসিসি অফিসের পাশে থাকি।
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:১২ | 117.195.35.150
আমি তো এখন তখন এর কোন লিনিয়ার ইকোয়েশান লিখিনি। আগেও ছিলই তো। লোকের হাতে প্রচুর পয়সা এলে দোল দুর্গোৎসব করত। এখন বঙ্গ সংস্কৃতি সম্মেলন করে। তো তাতে কি পয়সাজনিত পাওয়ারের গল্পটা মিথ্যে হয়ে গেল নাকি?
এখন অজ্জিত বা পিপির বেশী অসহিষ্ণুতা চোখে পড়ে তার অন্যান্য কারণ আছে।
h | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:০৪ | 125.18.104.1
তবে পাওয়ার গেমের সঙ্গে এখন আর তখন এর কোন সম্পর্ক নেই। পাওয়ার গেম আগে কেউ খেলত না, শুধুই এখন খেলে কারণ এখন কিছু লোকের হাতে পয়সা এসেছে এবং আগে কোনো লোকের হাতেই পয়সা ছিল না। ইত্যাদি এই গুলো খুব একটা কাজের কথা না।
পয়সা ওয়ালা ধনী শ্রেণী নিজেদের স্বার্থে সমাজকে সামাজিক সম্পর্ক কে রাজনীতিকে উৎঅপাদন সম্পর্ক কে এই সব কে নিয়ন্ত্রন এখন যদি করে, আগেও করত। আগেও বাজে লোক ছেল, এখনো ভালো লোক আছে। বেশি কম এই সব অবসারভেশন বাস্তব ভিত্তি খুব একটা নেই। সে দময়ন্তী যাই বলুক আর যাই ভাবুক যে দ্রি কি বলতে পারেন।
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:০৩ | 123.201.53.150
কিন্তু আমি তো মাটির মানুষ।
আজকে সারাদিন একপিস গেট টুগেদার ছিল। ভাগ্য ভালো সেইটা ক্যানসেল হয়েছে। আর পারিনা। উইকেন্ডে আবার কারুর সঙ্গে দেখা করতে হবে ভাবলেই কেমন একটা লাগে ঃ-(
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:০০ | 117.195.35.150
কথা হল স্যান যন্ত্রপাতিদের উপর এত রাগ দেখায় কেন? সব একসাথে খারাপ হয়ে হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছে।
d | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫৮ | 117.195.35.150
ইন ফ্যাক্ট দ্রি'র তো এইবছর এইসময় পাকাপাকি দেশে ফেরার কথা ছিল। সেইটা হয়েছে কিনা খবর নিতে হবে।
আহা আমারও চার্জারের কানেক্টিং কর্ডটা গেছে। আমি এখান সেখান থেকে এটাসেটা জোড়াতাড়া দিয়ে চালাচ্ছি।
h | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫৬ | 125.18.104.1
শান্তনু, আমি শান্তিনিকেতনে থাকবো। এইখানে মেসেজ দিয়ে দেবেন। আমি পারলে দেখা করে নেবো। কালোর দোকানে বা সুবর্নরেখায়? তবে বছরের এই সময়্টায়, সকলের মতই, আমার বাবা মাও এত লোককে কথা দিয়েছেন আমার হয়ে, যে আমি দেখা করবো বলে, এবং তারা শান্তিনিকেতন এর পঞ্চাশ কিলোমিটার রেডিয়াসে অসংখ্য লোক, এবং আদৌ আমাকে না জানিয়ে, যে আপনার সঙ্গে দ্যাখা করাটা হয়তো এইবার শেষ পর্জন্ত নাও হতে পারে। যদি না হয় কিছু মনে করবেন না। ওকে? আমার বাড়িতে বা আপিসে কোন পাওয়ার নেই। বিভিন্ন লোক কমপ্লিটলি আমাকে নিয়া গেম খেলতাছে।
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫৩ | 123.201.53.150
দেশে গেছেন তো কি ? দেশে যেন ইন্টারনেট কম্পু এইসব কিছু পাওয়া যায়না - আমরা যেন গুরু খুলতে হলে ম্যারিকা যাই !! যত্তসব।
san | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫১ | 123.201.53.150
আমি সকাল থেকে শুধুই ছোটাছুটি করে চলেছি - বিভিন্ন দোকানে, কিছু কিনতে নয় - মেকানিকের খোঁজে। বাড়িতে মাইক্রোওয়েভ ওভেন খারাপ ( আভন বলিনি) ফ্রিজ খারাপ ওয়াশিং মেশিন খারাপ ল্যাপটপের চার্জার খারাপ। একগাদা টিকিট ক্যানসেল করানো। সব্জি বাজার। ঝাড়ামোছা। উফ্ফ মানুষে সংসার কেন করে? এর থেকে হিমালয়ে সাধনা করা ভাল ছিল।
santanu | ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫১ | 82.112.6.2
হ বাবু, আপনি কি পুজোর সময় বা সামান্য আগে বা পিছে কখনো শান্তিনিকেতনে থাকবেন? যদি থাকেন তাহলে আপনার সাথে কি শান্তিনিকেতনে একবার দেখা করা যায়?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন