সোশিওলোজি পড়ে মনুষ্য সমাজ, তার গঠন, তার চাহিদা তার সমস্যা তার ভিন্নতা , বৌদ্ধিক ইতিহাস, দর্শনের ইতিহাস, এইসব অনেক কিচু জানতে পারবি। অবশ্য হিউম্যানিটিজে অনেক সাবজেক্ট দিয়েই বিভিন্ন বিষয়কে ফান্ডামেন্টাল বিষয়কে অ্যাপ্রোচ করে। এতো হগলেরি জানা কথা। অনেক অ্যা®¾থ্রাপোলোজি পড়তে হতে পারে। কিন্তু জেনে লাভ কি হবে যদি বলিস, সেটা র উত্তর আমার জানা নেই। কারণ আমি সোশিয়োলোজি জানি না। শুধু মাত্র কয়েকটা টার্ম আমি হয়তো দীর্ঘদিন ধরে নানা কেস পড়তে গিয়ে খেয়াল করে রেখেছি মাত্র। আর ইয়ার্কি মারতে শিখেছি। সেটা কোনো ক্লাশে নয়, ঠেকে।
হল ? ওফ। যে কোনো ইউনি র রিডিং লিস্ট খোঁজ। আন্ডারগ্র্যাড সোশিওলোজির। তারপরে পড়তায় পোশালে পড়ে দ্যাখ।
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৭:০০ | 203.122.26.2
ঐখানেই তো অশান্তি। আগে হল্লিকটাই লিমিট ছিল। এখন তো লিমিট আকাশ। স্কুটার থাকল তো লিমিট বাড়াও মারুতি ৮০০, আগে সাদাকালো টিভিতে চলত না, লোকে রঙীন টিভি কিনে প্রতিবেশির চোখ টাটাতো। এখন রঙীন টিভি বেচলে কাবাড়িওলাও কেনে না, তবু আমার প্লাজমা টিভিই চাই, নইলে দিন চলে না। বাবা রিটায়ারমেন্টের আট বছর আগে নিজের বাড়ি করতে পেরেছিল, আমি চাকরি করার পাঁচ বছরের মাথায় নিজের ফ্ল্যাট কিনে ফেললাম। বাবাদের যুগ বাদ দাও, আমাদের ছোটবেলারও একটা বড় অংশে জীবনে গ্যাস উনুন ছিল না, টিভি ছিল না, ফ্রিজ ছিল না। ফোন তুলে এক্সচেঞ্জে বলতে হত অমুক নাম্বারটা লাগিয়ে দিন বা ট্রাঙ্ককল বুক করুন, এন্টারটেইনমেন্ট ছিল উনোজমির দুনোফসল আর শুক্রবার রাত আটটার নাটক। আমরা তাতেই সুখী ছিলাম।
তারপর অনেকদিন সুখী ছিলাম দূরদর্শন একটা চ্যানেল নিয়ে। যেদিন মেট্রো চ্যানেল চালু হল, আমরা ভাবলাম আমরা আরও কতো চয়েস পেলাম। সুপারহিট মুকাব্লা, আ-হা। আজ পৌনে দুশো চ্যানেল পেয়েও দেখার কিছু পাই না, কেবল ভায়োলেন্স আর অসহ্য মা-বৌমা সিরিয়াল। তাতেও শান্তি নেই, টাটা স্কাই না ডিশ টিভি? এয়ারটেল না বিএসেনেল? টু বিএইচকে না থ্রি? রট আয়রণ না ইটালিয়ান? মডিউলার কিচেন না হলে প্রতিবেশির কাছে মুখ দেখানো যায় না। তোমার মেয়ে গঙ্গাদাস পাবলিক স্কুলে পড়ে? আমার মেয়ে না, এইবারে ডিপিএসে চান্স পেয়েছে, আর বোলো না, সত্তর হাজার টাকা নিয়েছে অ্যাডমিশন ফীস।
প্রতি, প্রতি মুহুর্তে আমরা বিট করতে চাইছি নিজের ছায়াকে। আমার, কেবল আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে এনশিওর করতে গিয়ে চেষ্টা করছি প্রতিবেশির সন্তান যেন পান্তাভাতের বেশি না জোটাতে পারে। শান্তি আসবে কোথা থেকে? ঘুম আসবে কী করে?
san | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৯ | 12.144.134.2
আমার প্রশ্নের উত্তর ও কেউ দেয় নাই ঃ-(
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৯ | 165.170.128.65
দেখো, শুধু চোখ মটকাচ্ছে। ঃ-\
pp | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৬ | 141.80.168.31
এই এই এইটাই বলতে চাইছিলাম। এই বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সুচ্যগ্র মেদিনী মনোভাব, হরবখত, সবার মধ্যে, সামান্য সামান্য ব্যাপারেও, হরদম এটাই দেখি দেশে গেলে। কষ্ট দেয়। কষ্ট হয়।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৪ | 125.18.104.1
;-)
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৪ | 165.170.128.65
কিন্তু হানুদা আমার প্রশ্নটার উত্তর দিলোনা। ঃ-( অথচ আমার জানার খুব দরকার। এই যে সোসিওলোজি করতে গেলে এত দর্শন পড়তে হবে আর ইজম পড়তে হবে, তো জানতে হবে তো সেটা পড়ে আমি কী জানতে পারবো। আর কী না জানতে পারবো।
Arpan | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৪ | 202.91.136.71
সবার মেজাজ যে তিরিক্ষে হয়েই রয়েছে তা রাস্তায় পা রাখলেই বোঝা যায়। রাস্তার ক্যাপাসিটির চতুর্গুণ গাড়ি, তারই মাঝে কেউ কাউকে এতটুকু জায়গা ছাড়বে না। সামনে গাড়ি জায়গা না ছাড়লে উত্তাল হঙ্ক, না হলে খিস্তি। সেইদিন পেছন থেকে প্রবল আওয়াজ খেলাম, ফুটপাথে যদিও, ট্র্যাফিক কাটাতে এক মহাশয় তার বাইক নিয়ে ফুটপাথেই তুলে দিয়েছেন।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৪ | 125.18.104.1
সিকির এই লাস্ট পোস্ট টা, সেল্ফ রেফারেন্সিয়াল মডেলিং হয়ে গেল। রাল্ফ কিম্বাল এবং গ্রেডি বুচ এবং স্বয়ং ডেট বারণ করেছেন।
pp | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৩ | 141.80.168.31
কিন্তু অরিজিৎ, একটু অন্যরকম হলেও মোটামুটি একই পরিমাণ স্ট্রেস কি নিউ ক্যাসলেও ছিল না? আমার তো এখানে নিজের লাইফকে স্ট্রেসড মনে হয় খুব, নানা কারণে। স্ট্রেসড লাগে আরো অনেকটা এই কারণে ভাল বাফারিং সিস্টেম নেই। পরিবার কিন্তু খুব ভাল বাফার, দিনের অনেক স্ট্রেস মুছিয়ে দেয়। তো মোদ্দা কথা হল দেশে গেলেও আমি জানি স্ট্রেস তার অন্য চেহারা নিয়ে এসে হাজির হব। তাহলে কি আমিও বদলে যাব?
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫১ | 203.122.26.2
আমরা আমাদের মেধা বেচে তো পয়সা কামাই না ঠিক, আমরা আমাদের যাবতীয় শান্তি বেচে পয়সা কামাই। ভাবি বেশি পয়সা কামালেই জীবনে শান্তি, তাই আরো বেশি করে শান্তি বেচে ফেলি, শান্তি মরীচিকার মত দূরে দূরে সরে যায়।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫০ | 125.18.104.1
তোর মনে কু। আমি প্রশস্তি করছিলাম। হিসি যার বেশি হয় তার মানে সে বেশি জল খায়, ডায়বেটিস কেস ছাড়া। পুঁটির ঐসব হয় নি। আমার মা বলেছে, বেশি জল যারা খায় না, তারা সবাই খারাপ লোক। গোরা বা আরশোলা বা মাতাল এইসব ও হতে পারে।
Arijit | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫০ | 61.95.144.123
কিন্তু যেটা বুঝি না সেটা হল এরকম আগেও ছিলো - দিনরাত লোডশেডিং, ট্রামবাসে বাদুড়ঝোলা - কিন্তু লোকে হল্লিক খেয়েও সুখে থাকতো। এখন কি হল্লিকের কোয়ালিটি এতটাই পড়ে গেছে?
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৫০ | 203.122.26.2
চ্যাটের বাংলা আড্ডা। আবার হিন্দি আড্ডার বাংলা টার্মিনাস।
আর এসেমেস তো সোজা। সরল মোবাইল সন্দেশ!
Arijit | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৮ | 61.95.144.123
পিপি - ঠিক - স্ট্রেস। একটাই উত্তর। তার কারণ সকাল থেকে রাত অবধি দৌড়। কি পরিমাণ সেটা এখানে কিছুদিন থেকে চাকরি করলে ধরতে পারবে। ছেলেমেয়ের স্কুল, বাজার, আপিস যাতায়াত, অফিস-আওয়ারস, রাতে বাড়ি ফিরে ছেলেমেয়ের হোমওয়ার্ক, 24x7 টিভিতে রিয়েল লাইফে নাটক, সুশীল/দুঃশীল, ছুটির দিনে গড়িয়াহাট বা অন্য কোথাও ধাক্কা...
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৭ | 125.18.104.1
এই যে আমি ইশান আর র এর হলিডে ব্যাক আপ হিসেবে রেসিডেন্ট ফিলোসফার হিসেবে খাটলাম, তো চা বিড়ি তো দূরের কথা কেউ একটা মানে পজ্জন্ত বলে দিলো না। চ্যাট বা এসেমেসের বাংলা জানি না বলে এত হ্যাটা! হায় আর কটা দিন ই বা।
san | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৬ | 12.144.134.2
বেশি মানে? কার থেকে বেশি ? এসব কি ধরনের কম্পারিজন?
তাছাড়াও এই যে শুনলাম, যারা এখানে আসেনা তাদের নামে নো নিন্দেমন্দ? তোমার মেয়ে এখানে আসেনা যে। তাইলে?
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৪ | 125.18.104.1
অর্পন, ঃ-))))))) আরে মেয়ে বেশি হিসি করে বলেই তো আমার বেসিকালি লেখাপড়া হল না ;-))
Arpan | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪৩ | 202.91.136.71
ধুর। এইটা তো গুল্প। মানে জোজো আর তার পিসেমশাই সিরিজ।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪২ | 125.18.104.1
তবে আজকের আলোচনা থেকে একটা জিনিস বুজেছি, এর পর থেকে আর কোনদিন কি ভাল্লাগে আর কি খারাপ লাগে জিন্দেগীতে বলবো না। কারণ কেউ না কেউ খচে যাবেই। অথবা খচানোর জন্য বানিয়ে বানিয়ে বলবো ঃ-)
বাই দ্য ওয়ে স্মাইলি তে ব্র্যাকেটের বদলে পাইপ দিলে মানে টা কি দাঁড়ায়?
pp | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪২ | 141.80.168.31
অরিজিৎ, এই প্রশ্নটা আমারও। এত টাকা হাতে থাকলে, যা ইচ্ছে তাই কেনার ক্ষমতা থাকলে লোকের তো মন মেজাজ ফুরফুরে হওয়া উচিত। তবে কিসের জন্য এত বদমেজাজ, তিরিক্ষি ভাব, খিটখিটেমি। স্ট্রেস? দৈনন্দিন জীবণের চাপ? তবে এত টাকা উপার্জন করে কি লাভ হল যদি জীবণে আমার শান্তিই রইল না। শুধু কলকাতা নয় আমার অভিজ্ঞতায় গোটা দেশের লোকই এ ব্যাপারে একইরকম বদলেছে। আগে শুনতাম সরকারী দপ্তরে খারাপ ব্যবহার পাওয়াটাই নিয়ম। এখন শুধু দপ্তর নয় রাস্তা ঘাটে বাসে ট্রেনে সাধারন মানুষ কেউ কারোর সাথে ভদ্র ব্যবহার করে না, পায়ও না। এ কোন ধরনের পরিবর্তন বুঝে পাই না।
Arijit | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪২ | 61.95.144.123
এটা শুনে তো আমার জোজোকে মনে পড়লো। সন্তু-কাকাবাবুর জোজো।
Arpan | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৪১ | 202.91.136.71
এইটাকে হিসিজম বলা যায়। মানে জ্ঞানী সবে চশমা এঁটে বইপত্তর সাজিয়ে বসেছেন আর একটি একটি অবোধ শিশু, সাক্ষাত ভগার অংশবিশেষ, ডায়াপার বিহীন অবস্থায় দৌড়ে এসে অপকম্মোটি করে গেল। পণ্ডিত সাতদিনের জন্য কাত।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৯ | 125.18.104.1
স্যান এই বারে যেটা বল্লো সেটা ইনফ্রাস্ট্রাকচার আর সুপারস্ট্রাকচারের প্রাইমেসীর যে বিতর্ক তার মধ্যে পড়তে পারে।
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৯ | 203.122.26.2
বাদ দাও। এ সবের কি আর ক্লিয়ার কাট ডেফিনিশন হয়? কারুর শো অফ কারুর নো-শোঅফ লাগতেই পারে। ওটা যার যার নিজস্ব মাইন্ডসেটের ব্যাপার। মানসিকতা।
ভারতীর প্রজেক্টে এক পাব্লিক ছিল, তার জবানিতে তার বাবার একটা গল্প বলেছিল, সেটা একবার রিকল করছি, শুনলে বোঝা যায় শোঅফ কী জিনিস।
তার বাবা DRDOর সায়েন্টিস্ট ছিলেন, এপিজে কালামের সাথে জুনিয়র সায়েন্টিস্টদের ইন্টারভিউ নিতেন, রাষ্ট্রপতি ভবনে কখনও কোনও স্পেশাল প্রোগ্রাম হলে তাদের ফ্যামিলির নেমন্তন্ন থাকত কালামের জমানায়, এসব সে শুনিয়েছিল একবার, আমি যেদিন রাষ্ট্রপতি ভবন ঘুরে এসে তার গল্প করেছিলাম অফিসে। মানে সে বোঝাতে চেয়েছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে তার অ্যাক্সেসটা জাস্ট বন্ধুর বাড়িতে ঢোকার মত। আমাদের মত পারমিশন টিশন জোগাড় করতে হয় না তাকে। সাথে সাথে অর্কুট খুলে দেখিয়ে দিয়েছিল তার বিয়ের রিসেপশনে এসেছিলেন এপিজে কালাম। তার ফোটো। বেশ।
তার বাবার গল্প, তার জবানিতেঃ
বাবা এবার যখন রাশিয়া গেল, এবারেও র্যাডিসন হোটেলে উঠেছিল। তো, বাবা অবাক হয়ে গেল যখন দেখল অ্যাটেন্ড্যান্ট বাবার জন্য সুইটে শুধু খাবার জলের বোতল রেখে গেল। নর্মালি রাশিয়ার হোটেলে অতিথিকে আপ্যায়ন করা হয় ভোডকা ইত্যাদি দিয়ে। তো, বাবা সেই অ্যাটেন্ড্যান্টকে জিজ্ঞেস করল, তুমি জানলে কী করে যে, আমি ভোডকা খাই না? সেই অ্যাটেন্ড্যান্ট মুচকি হেসে বলল, স্যর, এর আগের দুবার যখন এসেছিলেন, আমিই ভোডকা নিয়ে এসেছিলাম, আপনি বারণ করে বলেছিলেন প্লেন ওয়াটার নিয়ে আসতে। এবারে আর তাই ভুল করি নি।
এই এক গল্পেই সে বুঝিয়ে দিল তার বাবা পুজোর ছুটিতে কলকাতা যাবার ফ্রিকোয়েন্সিতে রাশিয়া যায়, সেখানে র্যডিসন হোটেলে এতবার গিয়ে থেকেছে যে সেখানকার লোক পর্যন্ত তাকে চেনে, তার পছন্দ অপছন্দ চেনে, মানে তার বাবা একজন বেশ কেউকেটা লোক।
Arpan | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৯ | 202.91.136.71
ঃ))
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৯ | 165.170.128.65
আমি আশাভঙ্গের মধ্যে পড়ি কিনা জানিনা, তবে বেশ কয়েকবার পথভঙ্গের মধ্যে পড়ে নিজের মনে গালাগাল করেছি।
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৮ | 165.170.128.65
ল্লে হালুয়া। মানে বলতে চাইছো অবোধ শিশুর প্রশ্নেও গভীর জ্ঞানী কাত হয়ে যেতে পারে? এই যুগেও? এই পোমোত্তর যুগেও? তা, এটাকে কি সিজম বলে শুনি?
san | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৬ | 12.144.134.2
পিপির , অরিজিতের অভিজ্ঞতা পড়ে খুব খারাপ লাগছে। কিন্তু আমি তো কোলকাতায় গেলে এমন কিছু আলাদা দেখিনা ? সে কি জাস্ট আমার লাকটা ভালো বলে এসব মানসিকতা দেখতে হয়নি ? না আমরা বেঙ্গালুরুতেও যা দেখি , কোলকাতাতেও তাইই, তাই চোখে লাগেনা? এমনও নয় জে খুব ঘনঘন যাওয়া হয় - সেই তো বছরে একবার।
যারা দেশে থাকে, কোলকাতায় নয়, তারাও কি সকলেই এতটাই আশাভঙ্গের সামনে পড়ে কোলকাতা গেলে?
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৬ | 125.18.104.1
আরে কিসু জানলে তো উত্তর দেবো? মন দিয়ে খেলা কচ্ছি ইদিকে।
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৫ | 165.170.128.65
আমি যে দু-একটা পোস্টের মধ্যে এত কিছু করেছি বা করিনি সেটা জেনে নিজেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলুম। কান্ট, দেকার্ত.. পারা যায় না। আর কেউ বাকি আছে?
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৩ | 165.170.128.65
কিন্তু সোজা করে উত্তর দিচ্ছে না, শুধু রেফারেন্স আর বিবলিওগ্রাফি দিয়ে চলেছে।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩৩ | 125.18.104.1
কিন্তু ইন্টারেস্টিং হল সিফো , এম্পিরিসিজম কে প্রশ্ন করছে না। এইটা হল গিয়ে যাকে বলে রেনেসাঁ ও বিশেষতঃ এনলাইটেনমেন্ট পরবর্তী পর্যায়ে দর্শনবিদ্যার মূল স্তম্ভ, যার ক্রিটিক প্রচুর হয়েছে কিন্তু যে মোটামুটি থাম হয়ে রয়েছে;-)
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩২ | 165.170.128.65
কলকাতা পাল্টাবে না কেন? দিল্লি, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু পাল্টালে?
ভালও কি হয়নি? এই ধর লোকে কাজটাজের জন্য বাইরে যাচ্ছে। বা ধর, দুটি বা তিনটি মেয়ে চাইলে ইচ্ছে করলে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতে পারছে। অথবা সামর্থ্য থাকলে একাই থাকতে পারছে। এইগুলো হচ্ছে কারণ আমরাও পাল্টাচ্ছি, বাকিদের সাথে।
Arijit | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:৩০ | 61.95.144.123
লোকে কেন খিটখিটে - অসহিষ্ণু - সেটা বুঝতে পারি। খুব ভালো করে। সেই জন্যেই যা কিছু হচ্ছে সেটাকে প্রগ্রেস বলতে জিভে আটকে যায়।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২৯ | 125.18.104.1
অবজেক্টিভিটির তঙ্কÄ কে প্রশ্ন করছে সিফোঁ। আমাকে নয়ঃ-)
ইম্যানুএল কান্ট কে যাঁরা গাল দিয়েছেন তাঁরা এই সব নিয়ে আলোচনা করেছেন ঃ-)
santanu | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২৬ | 82.112.6.2
না না এটা শো অফ ক্যানো হবে, এটা সিম্পল অশিক্ষা, অসভ্যতা , অভদ্রতা - এমন লোকের সাথে সম্পর্ক না রাখলেই হয়।
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২৫ | 203.122.26.2
জানি না। অরিজিৎ কলকাতা শহরকে দেখছে। আমি দেখছি দিল্লি শহরকে। আমি কলকাতাকে এমনিই চিনি না। আমি নিজে কী প্রচন্ড অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছি। খিটখিটে হয়ে গেছি এখানে থাকতে থাকতে। নিজের পরিবর্তনটা দিব্যি বুঝতে পারি। ক®¾ট্রাল করার চেষ্টা করি, কিন্তু পুরোপুরি সফল হই না।
জীবনযাপন।
pp | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২৪ | 141.80.168.31
অপ্পন, বুড়ো আঙুলঃ-))
siki | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২৩ | 203.122.26.2
পিপিকে তিনখানা FC। ঐ হল আসল শব্দটা। মানসিকতা। মাথার পেছন দিকে খুচ্খুচ্ করে চুলকে দেয় মাঝে মাঝে।
Arijit | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২২ | 61.95.144.123
পিপির পোস্টের লাস্ট প্যারার প্রথম কয়টা লাইন - অসহিষ্ণুতা - প্রচণ্ডভাবে চোখে পড়েছে। কোন শালা বলে কলকাতা ফ্রেণ্ডলি শহর। সব ওই বোভাইন স্ক্যাটোলজি।
তাও যে বিয়ার ইজ আ স্টেট অফ মাইন্ড বলে নি এই অনেক। তবু এই ধোঁয়াশার বাজারে আমি একটা এতক্ষনে কথার মত কথা পেলাম। বিয়ার জীবনশৈলী। একটি নয়। কারণ ভুঁড়ি বিভিন্ন ধরণের রয়েছে।
এখন আলোচনা টা পুরো অ্যানাটোমিকাল হয়ে গেল। এর পরে চাপ হয়ে গেলেই আবার মরালিটি তে ফিরে আসবে।
sinfaut | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:২১ | 165.170.128.65
আমার আরেকটা বেসিক কোচ্চেন। এবার সরাসরি হানুদাকে,
আলোচনা আর আলোচক পৃথক হয় কী করে?
pp | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:১৮ | 141.80.168.31
অরিজিৎএর সাথে খুব মিল পেলাম। আমিও মন খারাপ হলে, চাপের মধ্যে থাকলে কি ডিপ্রেশনে ভুগলে হাত বাড়াই হ্যারি পটার কিম্বা নার্নিয়ার দিকে। এখন যেমন চলছে অর্ডার অফ ফিনিক্স। কতবার যে পড়া, আদ্ধেক ডায়ালগ মুখস্থ হয়ে গেছে তবু পাতা খুললেই, অক্ষরগুলোর উপর চোখ বুলালেই অদ্ভুত শান্তি। আমার মনে হয় আমার মত যারা এই ঘুণ ধরা জীবণ, চাপের মুখে বেঁকে যাওয়া পিঠ, ধূসর রিয়ালিটি থেকে পালাতে চায় হ্যারি পটার বা নার্নিয়ার ম্যাজিক ওয়ার্ল্ড আসলে সেই পালিয়ে যাবার গেটওয়ে, অন্য দুনিয়ায় যাবার, যেখানে দু দণ্ডের জন্য হলেও সব কিছু ভুলে যাওয়া যায়, যেখানে আমি নই হেরে যাওয়া কোন পারফর্মার, যেখানে নেই কোন প্রত্যাশা বা অন্য কিছুর চাপ। বাস্তবটা বড্ড কঢ়াঃ-(
বর্ধিত ক্রয়ক্ষমতা ইত্যাদি নিয়ে আমার দু পয়সাঃ
দেশে যাই, দেখি লোকের হাতে আগের থেকে অনেক টাকা, খরচও করছে লোকে চারহাতে। তা করুক, তাই নিয়ে আমার কোন ভাবান্তর হয় না। যার ইচ্ছে হচ্ছে ব্যারিস্তায় কি ওহ ক্যালকাটায় খাবার কি ব্র্যাণ্ডেড জামা কাপড় পরার তার খরচা করার সামর্থ্য এবং মানসিকতা দুই যখন আছে তো সে করুক, আমার কি। এই ব্যাপারে স্যানের সাথে একমত। তবে আমার যদি ঐ সামর্থ্য থাকত তবে আমার মানসিকতা হয়ত অন্য কিছুতে খরচা করার কথা ভাবত। সিকির সাথে একমত যে দেড়শো টাকার টিকিট কাটার চেয়ে আমি বরং অরো সিনেমাহলের লেডিসে একটা টিকিট কেটে সিনেমা দেখব। তবে এর জন্য আমি অন্য পক্ষকেও যেমন খারাপ চোখে বা হিংসার চোখে দেখি না তেমনি নিজেও ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্সে ভুগি না। সামর্থ্য সমান হলেও মানসিকতা সবার এক হয় না। আমায় যেটা কষ্ট দেয় সেটা হল লোকের বদলে যাওয়া মনোভাব, বডি ল্যাঙ্গোয়েজ। পয়সা দিয়ে মানুষকে মাপা নতুন কিছু নয় তবে ইদানীং দেশে গেলে মনে হয় সেটাই যেন একমাত্র মাপকাঠি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরো যেটা ভাবায় সেটা হল লোকে এত অসহিষ্ণু, উদ্ধত আর বেপরোয়া কেন। মনে হয় লোকে যেন চটেই আছে, পান থেকে চুন খসলেই তিরিক্ষি। তবে শো-অফ আছেই এবং সেটা উত্তরোত্তর বাড়ছে বলেই আমার মনে হয়। খুব সাধারণ একটা উদাহরণ দেই। ধরা যাক আমার কোন পরিচিত, ছোট থেকে তাকে দেখছি। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার। সে যদি আজকে প্রচুর টাকা মাইনের চাকরি পেয়ে ব্র্যাণ্ডেড জামা, দামী রেস্টুতে খাওয়া, ইম্পোর্টেড অ্যালকোহল পানে অভ্যস্থ হওয়া ইত্যাদি করে তাতে আমি দোষের কিছু দেখি না। আমি মনে করব সে তার শখগুলো মেটাচ্ছে এবং হয়ত ধীরে ধীরে এই শখগুলো তার কাছে আর শখ থাকবে না, প্রয়োজনীয়তায় পরিণত হবে। আমার তাতে কিছু বলার নেই, তার পয়সা, সে যা চাইবে করবে। তার বাড়িতে গেলে সে যদি তার নতুন গাড়ি দেখিয়ে তার গুণকীর্ত্তন করতে বসে আমি খুশিই হব যদিও অনেকেই হয়ত ভাববে এটা শো-অফ। কিন্তু ধরা যাক আমি দেখলাম আমার কষ্টার্জিত পয়সায় আমার বাজেটের বাইরে পয়সা দিয়ে কেনা তাকে দেওয়া উপহারটি ধূলোয় গড়াগড়ি খাচ্ছে এবং সে আমাকে বলছে আসলে কি জান তো আমি না অমুক জিনিস ছাড়া ইউস করি না তখন হয়ত আমার ভেবে হাসি পাবে যে একদিন আমার সামান্য টিউশনির টাকায় কেনা সামান্য জিনিস কিন্তু সে সযত্নে এবং আনন্দ সহকারেই ব্যবহার করেছে, "ইউস' করতে কিছুমাত্র অসুবিধা হয় নি। এটাকে কি আমি শো-অফ বলতে পারি? এই বদলে যাওয়া মানসিকতা আমায় কষ্ট দেয়। আর কিছু না।
h | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:১৭ | 125.18.104.1
এখন যেটা হচ্ছে, সেটা দিয়ে বোঝা যাচ্ছে, আসলে এই আলোচনায় কোন পক্ষ নেই। আর বিষয় আর আলোচকের মধ্যেও কোন পার্থক্য নেই। আলোচকরাই ই বিষয়। এইবার আলোচনার পদ্ধতি নিয়ে যখন আলোচনা হবে তখন সেটা হবে মেটালোগ।
গ্রেগরি বেটেসন, স্টেপ্স টু অ্যান ইকোলোজি অফ মাইন্ড।
ঃ-)))))
Arpan | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:১৬ | 202.91.136.71
ঃ))
san | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৬:১৫ | 12.144.134.2
কিন্তু দমদি এখন কনফিউজড। গালে হাত দিয়ে ভাবছে - ফস্টারের সঙ্গে কাবাব কি 'আমি'-ই খেলাম? কিন্তু 'আমি' যে মদ খাইনা !
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন