নাঃ - সেই একই খাবার - কিন্তুক আমার পাৎলুনের সাইজ বেড়ে গেছে যে। তাই জন্যেই তো... ঃ-((
d | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৫০ | 203.143.184.10
আয় হায়!! অজ্জিতের আপিসের সেই চমৎকার খাবারসমূহ শেষে "পিন্ডি'তে পরিণত হল! অহো! কি দুঃখের কথা!
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:৩৭ | 61.95.144.123
আমি খাওয়া কমিয়ে ইদানিং মোটে চারটে রুটিতে নামিয়েছি। তাই দুঃখে আর লিখি না।
sinfaut | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:২১ | 165.170.128.65
অজ্জিতদা আজকাল আর লাঞ্চের বর্ণনা দিচ্ছে না কেন? আর ভালো লাগছেনা?
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৫১ | 61.95.144.123
হুঁ, আর আমি পিণ্ডি গিলতে গেলুম।
siki | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৪৬ | 203.122.26.2
গুরু ভাতঘুম দিয়ে উঠল।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৪৪ | 61.95.144.123
আমি মনের দুঃখে টিম বদল করি নাই - তাও গার্ডিয়ানে ৯৪ পেয়েছিঃ-) কিন্তু প্রিমিয়ার লীগে মোট্টে ৩৫ঃ-((
h | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫৩ | 125.18.104.1
ম্যান সিটি ব্যাপক খেলেছে। ক্যাম্পবেল পজ্জন্ত নাকানি চোবানি। এরকম কোয়ালিটির অ্যাটাক অনেক দিন সিটি দ্যাখে নি।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫১ | 61.95.144.123
অনসাইটে স্যুট পরে নাকি? সেখেনে তো বারমুডা পরেঃ-) টিসিএসে দুইবার প্রেজেন্টেশন দিতে স্যুট প্রতে হয়েছিলো, তাও শেষ করেই টাই খুলে ফেলে হাতা গুটিয়ে "আমি' হয়েছিলুম, নইলে লোকে চিনতে পারছিলো না (প্রোম্যা আর গ্রুলী বাদ দিলে)ঃ-) বাইরে গিয়ে থেকে সে স্যুট বাক্সবন্দী।
সেদিন আমার নিউক্যাসলের এক বন্ধুর সাথে দেখা - দুই হপ্তার জন্যে এসেছে - আমায় শার্ট-পেন্টুল-চামড়ার জুতো পরে দেখে একচোট আওয়াজ দিলো, কারণ আমি তো নিউক্যাসলে যা খুশি একটা পেন্টুলুনের ওপর শার্ট গলিয়ে (না গুঁজে), ট্রেনার পরে সাইকেলে করে ইউনি যেতুম...
siki | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৪৭ | 203.122.26.2
সে ইনফোসিসও ছেড়েছি, টাইগুলো এখনও আলমারির ভেতরে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। কী যে ভালো লাগত টাই পরতে।
আর অনসাইট গেলাম কই যে সুট পরবো? অস্ট্রেলিয়াও গেসি গরমকালে, ডেনমার্কেও গরমকালে, তুর্কিতেও গরমকালে।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৪৫ | 61.95.144.123
আমারও - ওই সে¾ট্রাল মার্কেটেই। দুঃখের কথা হল সেটা দুইদিনের বেশি পরি নাইঃ-) আমার বউ খালি কথা শোনায়।
siki | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৪৩ | 203.122.26.2
সেটা মানতেই হবে। লোকে এখানে জামাপেন্টুলুনের পেছনে খচ্চাও করে, আর টেলার মাস্টারগুলোও তেমনি এক্সপার্ট হয়। রেমন্ডসের সুট লেংথ কিনে রেমন্ডসের টেলারকে দিয়েই সুট বানিয়েছিলাম, কী শস্তায়, কী ঘ্যামা সুট বানিয়ে দিয়েছিল। লাজপত নগরে।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩৯ | 61.95.144.123
ঠিক আশেপাশের ছোট দোকানে কি হবে জানি না, একই দামে যদি মলে জামাপ্যান্ট পাওয়া যায় তাইলে ব্যথা আছে। তবে দিল্লীতে শপার'স স্টপ থাকতেও আফজল খাঁ মার্কেটে পোচ্চুর ভিড় হত পেন্টুলুনের জন্যে। শপার'স স্টপের সাপ্লাইও তো আদতে ওইখান থেকেই আসে, একটা এক্সট্রা লেবেল - অ্যালেন সালি বা ধরো জিওভানি - লাগায় শুধুঃ-) তবে এক এক সেক্টরের লোক এক এক জায়গায় যায়/যেত।
এটা তো আছে। এটারই একটা এডিটেড ভার্সন ছিলো যাতে ইউনিকোডও হত। অ্যাকচুয়ালি আমি এখান থেকে লেখাগুলো ব্লগে তুলতাম - তখন ওটা বেশ কাজে আসতো।
bozo | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৯ | 68.227.84.133
তুমি চিনবে কি? কামার পাড়ায়। অগ্রসেন ভবন চেনো? তার পাশে। যেই মাঠে 'বর্ধন প্রাঙ্গনের' পূজা হত।
d | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৮ | 203.143.184.10
ওহো ইউনিকোডে হয় না বোধহয় এটাতে। সেটা ঐ ওপেন আপিসের প্লাগ ইনটা।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৮ | 61.95.144.123
ওই যে বল্লাম কোথায় যাচ্ছো তার ওপর। আমাকে তো এনএসসি বোস রোড বেরোতেই হয়, এবং সেখানে কখন কি হয় ভগাও জানবেন না। যাদবপুরের সামনে বড় রাস্তাতেও একই গল্প - গড়িয়া থেকে যেতে গেলে। আমি তো যেতুম ভিতর দিয়ে সাইকেলে - সেখানে আগের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি অটো চলে এখন। হাওড়া/শিয়ালদা এসব জায়গায় যাই নি। জানি না। এয়ারপোর্ট যেতে গেলে তোমাকে বাইপাসের ভীড়ে পড়তে হবে - সেটা সময়ের ওপর নির্ভর করে। নিউটাউনের রাস্তাটা এক্কেরে খালি, কিন্তু রাতে বিপজ্জনক। উল্টোডাঙা বাইপাস আপততঃ বন্ধ - কাজেই উল্টোডাঙায় জ্যাম হয়।
যা বুঝেছি - জ্যাম অনেক সহ্যের মধ্যে হয় যদি লোকে একটু নিয়ম মেনে চলে। গ্র্যাব ওয়ে না করে গিভ ওয়ে মানে। নাক ঢোকানোর জন্যে জ্যাম বেড়ে চতুর্গুণ হয়।
d | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৬ | 203.143.184.10
অজ্জিত, এডিটারটা এখান থেকে নামিয়ে নাও, ওটাতে চমৎকার ট্রান্সলিটারেশান হয়।
siki | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৫ | 203.122.26.2
জলপাইগুড়ির কোথায়? ডিবিসি রোডে? রূপশ্রীর আশেপাশে?
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৩ | 61.95.144.123
প্ল্যানিং-এ গলতার জন্যে অনেক ঝামেলা - হচ্ছে এবং হবে। যেমন ধরো দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে - সিঙ্গুরের দুই এগজিট আগে গাড়ি আটকানো হল কারণ পুলিশের বক্তব্য ওই দুটো এগজিটের একটাতে একখান কালভার্ট আছে যেটা HGV-এ লোড নিতে পারে না, দ্বিতীয়টা HGV-র পক্ষে সরু। যদি ধরে নিই পুলিশের কনসার্নটা ঠিক (এখনও অবধি সেটা না হওয়ার কারণ পাইনি কন্সপিরেসী থিওরী ছাড়া) তাহলে আরো বড় প্রশ্ন ওঠে যে এত বড় গোল্ডেন কোয়াড্র্যাঙ্গল প্রোজেক্টে তৈরী রাস্তা, সেখানে তৈরীর সময় ভাবা হল না যে এক্সপ্রেসওয়ে থেকে বেরনোর পথে কালভার্ট কেন দুর্বল হবে? কোন লোড এস্টিমেট হল না? হাইওয়ে অথরিটি কি ঘুমাচ্ছিলো? অথচ এই ইঞ্জিনিয়াররাই দেখবে ইউকে-তে গিয়ে গামা গামা হাইওয়ে/ব্রীজ বানাচ্ছে প্রপার প্ল্যানিং করে।
bozo | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৯ | 68.227.84.133
গত পরশু জলপাইগুড়ি শহরে প্রথম শপিংমল উদ্বোধন হল। লোকের ভীড়ে বিকাল ছয় না কি সাত টায় মেইন গেট বন্ধ করে দিতে হয়। বরাবর তার আশে পাশের যেসব রেডিমেড স্টোর থেকে জামা-প্যান্ট কিনেছি সেগুলো বন্ধ ছিল। ক্রমে সেগুলি প্রায় পুরো বন্ধ-ই হয়ে যাবে হয়ত।
santanu | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৯ | 82.112.6.2
আমি মানে ইন জেনারেল প্রশ্ন করেছিলাম, তোমার বাড়ি থেকে হাওড়া, শিয়ালদা স্টেসন, এয়ারপোর্ট, শিবপুর, যাদব্পুর, ISI, নিউ মার্কেট, বিবিদি বাগ ইত্যাদি যেতে জ্যামজট আগের থেকে বেড়েছে না কমেছে?
আর কারণ তো অনেক আছে, যেগুলো একটু চেষ্টা করলেই ঠিক করা যায় - তবে সে কলকাতায় হবে না, দুঃখ করে লাভ নেই। (রুবীর গোল চক্করটা কেটে ছোটো করছে গত ৫ মাস ধরে, কি যে করছে, ভগাই জানে)
আর দশ বছর আগে তো বাইপাসে ভুত চলাফেরা করতো, জ্যাম হবে কোথা থেকে?
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৫ | 61.95.144.123
ইয়ে - মামুর যে এডিটরে ইউনোকোডে ট্রান্সলিটারেট হয় সেইটা কেউ মেল করে দেবে?
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১১ | 61.95.144.123
আর অ্যাডহক কাজ। আগে বলেছি মনে হয় - নেতাজিনগরে ঠিক বড় রাস্তার ওপর একটা জায়গা ধ্বসে যায় - এই তিনমাসে বার চারেক হল কারণ তলায় জলের পাইপ ফুটো হয়ে বা অন্য কোনও ভাবে মাটির লেয়ারটা ক্ষয়ে গেছে। বিস্কুটের তোবড়ানো টিন দেখেছে? রাস্তাটা ঠিক সেই রকম তুবড়ে গেছে। আমি একদিন গর্তের নীচে দেখেছি - পুরো ফাঁপা। কোথায় আসল প্রবলেমটা বের করে পাকাপাকি সল্যুশন করবে - তা নয় - প্রতিবার একটু রাবিশ ফেলে আবার পিচ করে দেয়, একমাস পর আবার ডেবে যায়। জানি না এর মধ্যে কনট্র্যাক্টরের গপ্পো আছে কিনা।
তাপ্পর ধরো রাস্তায় দেখবে ম্যানহোলগুলো রাস্তার লেভেল থেকে কিছু না হলেও ফুটখানেক উঁচু। যুক্তিটা হল পিচ হতে হতে রাস্তা উঁচু হবে, তখন সব লেভেল হয়ে যাবে। এবার ততদিন অবধি ওগুলো ঢিপি হয়ে থাকবে। এর আগে এমন হত না - তার ফলে কি হয়? ম্যানহোলের কাছে ফুটখানেক গভীর গর্ত - এই নবদিগন্তেও। রাস্তা উঁচু হতে হতে ওখানে গর্ত হয়ে গেছে। প্ল্যান করে কাজ হলে আগের পিচের লেয়ার তুলে পিচ করা হত - সর্বত্র তাই হয়। কিন্তু তাতে অনেক খরচ নাকি...
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:০৫ | 61.95.144.123
জ্যাম - ডিপেন্ড করে তুমি কোথায়। যেমন বাইপাস দশ বছর আগে সত্যিই বাইপাস ছিলো, এখন সকাল নটার পর রুবিতে এসে দ্যাখো। বা সন্ধে সাড়ে ছটা থেকে নটা অবধি। পার্কসার্কাস ফ্লাইওভার হয়ে একটা জ্যাম হয়তো কমেছে, কিন্তু তার নীচে পেল্লায় জ্যাম হয়। পার্কস্ট্রীট ফ্লাইওভারে একটাই ওঠা-নামা - এটাও বটলনেক। এবং সবচেয়ে খতরনাক অবস্থা হল নেতাজি সুভাস বোস রোড (টালিগঞ্জ-গড়িয়া) এবং আনোয়ার শাহ রোড। প্রথমটা গেছে অটোর দৌলতে, দ্বিতীয়টা সাউথ সিটির সৌজন্যে। ইভেন আনোয়ার শাহ কানেক্টরেও রোজ কিছু না হলেও বিশ মিনিট দাঁড়াতে হয় ব্রীজের আগে। এর অনেকগুলো কারণ আছে - ব্রডকাস্ট ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, বিশ্রী রোড লে-আউট, অটো, রাস্তার ওপর জবরদখল - বাসস্ট্যাণ্ড/অটোস্ট্যাণ্ড ইত্যাদি।
Arpan | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:০২ | 202.91.136.71
যাঃ শালা। দল পাল্টাব কেন? ভাল খেললে বলব না ভাল খেলেছে? ঃ)
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:০১ | 61.95.144.123
অপ্পন কি দল পাল্টালে? ;-)
নিউক্যাসল শনিবারও হেরে এখন ১৯ নম্বরে। তাড়াতাড়ি কিছু বড়সড় বদল না হলে এবার ব্যথা আছে। আমার কেন জানি না মনে হচ্ছে অ্যাশলি পুরোটা ইচ্ছে করে করলো - একে লণ্ডনার, তায় স্পার্সের সাপোটার। নইলে কোনও পাগলে কীগানের ওপর ডেনিস ওয়াইজকে এনে বসায়? আর কোথাকার এক ক্যাসিনো ম্যানেজার ডেরেক ল্যামবিয়াসকে? শুরু থেকেই তো রেসিপি ফর ডিজাস্টার।
santanu | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:০০ | 82.112.6.2
ফ্লাইওভার দিয়ে তো একটা শহরের কিছু বেসিক সুবিধা দিব্বি বাড়িয়ে দেওয়া যায়। তবে হ্যাঁ, পুরোটা বানিয়ে ফেলার পর, 'ভুল হয়ে গেছে স্যার, এদিকে আরো একটা হাত বার করলে হতো," করলে আর কি করে হবে?
অরিজিত, তোমার কি মনে হয়, এই দশ বছর পরে কলকাতার রাস্তায় জ্যামজট আগের মতো, কম না বেশী?
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৯ | 61.95.144.123
চোখে পড়ে, কিন্তু অভিজ্ঞতা হয় না। তার জন্যে সিস্টেমের মধ্য ঢুকতে হয়। যেমন ধরো স্কুল - অনেক কথা শুনবে, কিন্তু নিজে যখন ঠেকবে তখন ব্যাপারটা বুঝবে।
siki | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৮ | 203.122.26.2
অরিজিতের লেখাটা আমার খুব ভালো লেগেছে।
ইনফোসিসে মনে আছে, স্লোডাউনের মার্কেটে যখন এক দেড় বছর হয়ে গেল, কারুর মাইনে বাড়ে নি, এমপ্লয়িদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ছে, তখন তাদের মনোযোগ ঘুরিয়ে দেবার জন্যে, "এই তো আমরা কেমন এমপ্লয়ি কেয়ার নিই' ইত্যাদি দেখানোর জন্যে মাস্-রেটে অফিসে মেডিক্যাল চেক্আপ ইউনিট বসে গেল। ফ্রিতে ডেন্টাল থেকে মেন্টাল ... সমস্ত চেকআপ। অধিকাংশ এমপ্লয়িই কিন্তু আসল ইস্যু থেকে ডাইভার্টেড হয়ে গেল।
এখানেও তাই। জনসংখ্যা কমানো তো দূরে থাক, ক®¾ট্রাল করার দিকে আমাদের কারুরই হুঁশ নেই, হু-হু করে লোক বেড়ে চলেছে, সে অনুযায়ী বাড়ছে না ইনফ্রাস্ট্রাকচার, বাড়ছে না কর্মসংস্থান, কবির ভাষায় বলতে গেলে আমজনতা ধীরে ধীরে এক নৈরাজ্যের, এক নেই-রাজ্যের বাসিন্দা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সস্তায় চাল নেই, স্কুলে বাচ্চার জন্য সীট নেই, সীট আছে তো তাদের চাহিদাপূরণের ক্ষমতা নেই, অফিসে জব সিকিওরিটি নেই, বাসে ট্রামে পা রাখার জায়গা নেই, অফিস ক্যাব নিতে চাও তো সে তোমাকে এমন সকালে নিতে আসবে তোমার নিজের চান করার দাঁত মাজার সময় জুটবে না, আর এমন সময়ে ড্রপ করবে যে বাড়ি এসে চা খাবার বদলে তোমাকে ভাত খেয়ে ঘুমোতে যেতে হবে, যাতে পরদিন আবার সকালে উঠতে পারো, অবরোধ হলে তোমার কথা শোনার লোক নেই, ঘরে ডাকাতি হলে তোমার অভিযোগ শোনার জন্য পুলিশ নেই, প্রশাসন নেই, পাড়ায় বৃষ্টিতে বানভাসি হলে সেই জল সরাবার জন্যে পুরসভা নেই, রাস্তা ভেঙেচুড়ে ইঁট বেরিয়ে পড়লে সেই রাস্তা সারাবার জন্যে পূর্ত দফতর নেই, শুধু নেই নেই আর নেই, অথচ তুমি, আমজনতা, সঠিক সময়ে প্রপার্টি ট্যাক্স দেবে, সঠিক সময়ে ইনকাম ট্যাক্স দেবে, দেশের ইন্টিগ্রিটির প্রতি তুমি দায়বদ্ধ থাকবে, কথায় কথায় মুসলমানদের খিস্তি মারতে থাকবে যাতে সহ-শ্রোতারা খুশি হয়। এখন খ্রিস্টানদেরও খিস্তি করা যায় ফ্রিতে। ট্রেন্ডটা সেদিকেই যাচ্ছে আস্তে আস্তে। পুলিশ মাইনে নিয়ে ডিউটি দেয় বলে তোমাকে তুই-তোকারি করে তোমার কাছ থেকে ঘুষ খাবার অধিকার তার আছে, তুমি ম্যানেজার বলে তোমার সাবঅর্দিনেটদের এক্সপ্লয়েট করার অধিকার তোমার আছে কারন যেদিন তুমি জুনিয়র ছিলে, কেউ তোমার কথা শোনে নি ...
এই নেই নেই আর নেই শুনতে শুনতে ... মানুষের ব্যবহার পাল্টাবেই। কলকাতাই হোক, বা দিল্লি। কিংবা মুম্বাই বা ইন্দোর। আমজনতা এক্সপ্লয়েটেড হতে হতে এটাকেই নিয়তি ভেবে নিয়েছে, আমরা, আমি, তুমি, সবাই। বেরিয়ে আসার রাস্তাটা কেউ দেখতে পাচ্ছি না, জানিও না। মাস রেটে মুভমেন্ট গড়ে তোলারও ক্ষমতা বা সাহস আমাদের কারুরই নেই, কারণ বড় সংগঠন গড়ে তুলতে গেলেই মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সংকীর্ণ স্বার্থ, এখানে, ওখানে, সেখানে। তাই মানুষ বেছে নিচ্ছে শর্টকাট এক্সিট রুট। কলকাতা পছন্দ হচ্ছে না, দিল্লি চলে যাও, ভারত পছন্দ হচ্ছে না, চলে যাও ইওরোপ আমেরিকা কানাডা, উপড়ে ফেলো নিজের শিকড়, শেষ করে ফেলো নিজের জীবন, আরে, দেশে থেকেই বা নিজের জীবনটা কী এমন সুখে কাটছিল? বিদেশে কোনও বিপদ-আপদ হলে অন্তত পুলিশ অ্যাম্বুলেন্স তো তোমার কথা শুনবে, তোমার কেয়ার নেবে। বাচ্চার এডুকেশনের দায়িত্বটা তো সেই দেশ নেবে, ট্যাক্স দিচ্ছি, ইনশিওরেন্স প্রিমিয়াম দিচ্ছি, তার বদলে নিজের জীবনটা তো টু সাম এক্সটেন্ট সিকিওর্ড করছি।
তাই আমরা পালাতে চাইছি। আমি পারি নি, তুই, আমার ছেলে, আমার মেয়ে, তোকে পারতেই হবে। জিআরই দে, টোয়েফল দে, ম্যানেজমেন্ট দে, পালিয়ে যা। তাই টাকা জমাও, বেস্ট স্কুলে সত্তর হাজার টাকা ডোনেশন দাও। অমুকের মেয়ে এখন স্টেটসে সেট্লড, শালা আমারই কিসু হল না। জীবনটা বেকার গেল, রোজ শালা বাসে ঝুলে ঝুলে লেট করে অফিস যাও আর বসের মুখঝামটা শোনো। রাত দুপুর করে বাড়ি ফেরো আর বউয়ের মুখঝামটা শোনো।
ফলে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। সর্বত্র। দিল্লি মুম্বই কলকাতা ধানবাদ, সর্বত্র।
Arpan | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৬ | 202.91.136.71
কাল ম্যান সিটি কী খেলল রে দাদা! উফ্ফ্ফ।
Arpan | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৪৪ | 202.91.136.71
এইখানে একটু ফুট কাটছি। গত দশ বছর আমিও কলকাতা ছাড়া। বছরে হয়ত দুই কখনো ম্যাক্স তিন সপ্তাহ করে গড়ে ওই শহরে থেকেছি। ধ্রুঃ অঃ রা সেইখানে মিনিমাম চার সপ্তাহের জন্য দেশে কাটিয়ে যান। হয়ত প্রত্যেক বছর নিয়ম করে সবাই আসেন না, কিন্তু আসলে ওর কমে থাকেনও না।
যেটা বলার ছিল সেইটা হল যে পরিবর্তনগুলির কথা অরিজিৎ লিখেছে সেইটা নতুন কিছু নয়, আমার প্রতিবারের স্বল্পসময়ের কলকাতা দর্শনেই সেইগুলোর ছোঁয়াচ ভালোই পেয়েছি। কিন্তু ধ্রুঃ অঃ রা কি তাদের পরিযায়ী ভ্রমণকালে এইগুলি দেখেন না?
খটকা।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৩৯ | 24.127.39.26
ঃ-) এখানে আসার বেশ কিছুদিন আগে অবধি শুনতাম, ম্যাক নেই, পিজাহাট নেই.... এগুলো-ও কারণ। যাগ্গে, আর কদিনই বা...
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৩৪ | 61.95.144.123
টিমকে - জানি অনেকেই ভাবেন না। আমার সাথে লোকের হুল্লাট তর্ক হয়েছে - পাব নেই বলে কলকাতা বাসের অযোগ্য বলায়ঃ-) হ্যাঁ, পাব থাকলে অনেকের সুবিধা হয়, কিন্তু তার চেয়ে বেশি জরুরী মাস ট্রানজিট, ফুটপাথ, সবুজ পার্ক ইত্যাদি। কনজারভেটিভ চিন্তা হতেই পারে...
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৩১ | 24.127.39.26
কোনো মানে হয়, বোধিদা আগেই খিল্লি শুরু করে দিয়েছে। কত ভেবে ভেবে অ্যাকটা থিওরি দিলুম। ঃ(
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৩০ | 61.95.144.123
কিস্যু বারণ করছি না - পাব/নাইটক্লাব ইত্যাদি - আমি কি নিজে পাবে যাই নাই? কিন্তু পাব/নাইটক্লাব/মল = আমরা বহুত উন্নত হয়ে গেলুম - এই ইকুয়েশনটা ভুল, আর আমার মনে হয় আমরা এই ইকুয়েশনে ঢুকে গেছি। ২৬শে জানুয়ারী ২০০৬-এ তারিক আলির একটা সাক্ষাৎকার বেরিয়েছিলো আবাপ-তে - শেষের দিক থেকে তিন নম্বর প্রশ্নটা দেখো।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৩০ | 24.127.39.26
সবাই এরকম ভাবে কি? এখানেই প্রায়োরিটির প্রশ্ন আসে। দুচাট্টে শপিং মল, আইনক্স, হুল্লাট নাইট লাইফের নিরিখে অনেকেই শহরের ভালোমন্দ মাপেন। হাতে বেমক্কা পয়সা আছে, অথচ ওড়ানোর জায়গা নেই, এরকম শহর অনেকেই পছন্দ করেন না। সুতরাং, দুটো (বা তার বেশী) দল আছে এই শহরে। একদল, যাদের হয় অগাধ টাকা নেই, অথবা সেটা ""অপ্রয়োজনে"" ব্যবহার করেন না। অন্যদল ঠিক এর উল্টোটা। মজা হলো, দ্বিতীয়দলের একটা সুবিধে আছে, তাঁদের একটা অংশ সরাসরি এই বিলাসবাণিজ্যে যুক্ত, এবং তাঁরা একঢিলে একাধিক পাখি মেরে নেন। প্রথমত, ব্যবসার প্রসার হয় (একটা হাইফাই রেস্তোরা বা কফিশপ খুল্লেন)। দ্বিতীয়ত, নিজেদের মত করে শহরটাও গড়ে নেওয়া যায়। তৃতীয়ত, শহরের ""উন্নয়নের"" সাথে নিজের নামটা জড়িয়ে দেওয়া যায়। এছাড়া মিডিয়াটিডিয়ার মগজধোলাই তো আছেই। সে নিয়ে তো গুচ্ছ কথা হয়েই গেছে এখানে আগেও।
অন্যদলের এই উপায়/উদ্যোগ নেই। আজ পজ্জন্ত নিজের সুবিধের জন্য কেউ বাস চালু করেছে, বা রাস্তা সারিয়েছে, এরকম কেউ শুনেছেন?।
h | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:২৩ | 125.18.104.1
অন আ লাইটার নোট, কিন্তু যাই বলো নাইটক্লাব বেশ ভালো জিনিস। একটু সেক্সুয়াল টেনসন না থাকলে আর শহর কি? আমার না হয় গেঁটে বাত, আর আমার বৌয়ের ডাক নাম না হয় এপারের যম, তাই বলে লোকে একটু ফুত্তি করবে না? বেসিকালি মদের ব্যাপারে বারন কোচ্ছো নাতো? নাচটা কিন্তু বেশ ভালো জিনিস। আমার মতে না, কার একটা মতে যেন, নাচ হল ফার্স্ট একস্প্রেশন অফ সেকসুয়াল ফ্রিডম।
তবে আমি ওভারল তোমার পরের একসপ্ল্যানেশন এর সংগে একমত। শুধু ঐ মদ বারণের সম্ভাবনার জায়গাটা একটু কষ্ট পেয়েছি। মনের গভীরে ;-)
h | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:১৫ | 125.18.104.1
ওকে। নেভার মাইন্ড। দেখা শিগ্গিরি ই হবে।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:০৫ | 61.95.144.123
বোধিকে - টইয়ে লিখলাম না - আগের পোস্ট থেকে উত্তরটা পাবে। বাকি দেখা হলে বলবো।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:০১ | 61.95.144.123
আমি কলকাতার মানুষদের দোষ দিই না। উঠতে বসতে চাপ, রাস্তায় ভিড়, বাসে ঝোলা, মেট্রোর গণ্ডগোল, ইস্কুলের চাপ - এসব নিয়ে লোকে তিরিক্ষি হবেই। বেসিক প্রশ্নটা হল লোককে বেসিক সুযোগসুবিধাগুলো দিতে না পারলে উন্নয়নটা কিসের? শপিং মল আর ফ্লাইওভারে কি এই বেসিক সুযোগসুবিধাগুলো আসে? যতদিন সেই জিনিসগুলো না থাকবে, লোকের চাপ থাকবে - এবং লোকে তিরিক্ষি হবে - আরও। এবার এই সমস্যাগুলো আগেও ছিলো, কিন্তু দশ বছর আগে লোকের সংখ্যা অন্ততঃ এখনকার দশ ভাগের একভাগ ছিলো, আর গাড়ির সংখ্যাও (গাড়ি, ট্যাক্সি, বাস, অটো, রিক্সা) ওই রকম ছিলো। রাস্তা বাড়েনি (কয়েকটা ফ্লাইওভার ছাড়া - এবং সেখানেও অ্যাডহক প্ল্যানিং), বাকি সবই বেড়েছে - কাজেই চাপও। বেসিক সুযোগসুবিধা - অর্থাৎ ভালো মাস ট্রানজিট সিস্টেম, ফুটপাথ, ফাঁকা জায়গা, পরিষ্কার বাতাস, সহজলভ্য বাসস্থান ইত্যাদি না দিতে পারলে উন্নয়নের গান শুনিয়ে লাভ নাই। কনজিউমার স্পেন্ডিং-এ কলকাতা তিন নম্বর হলেও এই জিনিসগুলো বেশি জরুরী।
ব্যাপার হল এই রকম সমস্যা সব শহরেই আছে - দিল্লীতে লোকে দুর্ব্যবহার করে, ব্যাঙ্গালোরে হুল্লাট জ্যাম হয়, বোম্বেতে শহর ডুবে যায়। কিন্তু কলকাতাও এই শপিং মল/নাইটক্লাব-সর্বস্ব "উন্নয়ন'-এর ফাঁদে পড়বে সেটাই আমার খারাপ লাগে/লেগেছে।
Arijit | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:২৪ | 61.95.144.123
"ডাকছে আকাশ, ডাকছে বাতাস, ডাকছে মাঠের সবুজ ঘাস' - এটা কার গান? লোপামুদ্রা কি? কোন অ্যালবাম?
c | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০০:১৩ | 131.95.121.107
দ্রিঘাঞ্চু, দ্রি -ই ই ই ই, দেইখা যান আপনেরে খোঁজে। দুইলাইন লিখ্যা যান।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন