এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • Suvajit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৩:১৩ | 59.154.50.124
  • হেঃ হেঃ আমার গাজিয়াবাদের লাইসেন্স। রীতিমত ফটো কার্ড সহ, ২০২০ অব্দি। পুরোটাই জালি। আমার ঠিকানা ১০ নম্বর লাজপত নগর, গাজিয়াবাদ, উত্তর প্রদেশ। আমি জম্মে গাজিয়াবাদে থাকিনি, এমনকি দিল্লির লাজপত নগরেও থাকিনি। তা ঐ লাইসেন্স দিয়েই দিব্যি দেশে বিদেশে চালিয়ে যাচ্ছি। এখানে কার রেন্টালে গাড়ী হায়ার করলে, তারাও গম্ভীরমুখে ঐ ঠিকানা লিখে নেয়। এমনকি গেলবার কলকাতায় বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের ওয়ান ওয়েতে ঢুকিয়ে দেওয়াতে, সার্জেন্ট ঐ লাইসেন্সের এগেনস্টেই ১০০ টাকা ফাইন করেছিলো।
    লাইসেন্স রিনিউ করাবার সময় লার্নার লাইসেন্সের জন্য অ্যাপ্লাই করবো। এ লাইসেন্স রিনিউ করাতে গেলে নির্ঘাৎ সিবিআই এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যাবে। ঃ-)
  • sinfaut | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৪৪ | 165.170.128.65
  • ঃ-))
  • Blank | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৪১ | 203.99.212.224
  • এক ঘন্টা লাইনে দাড়াবার পর আমার পরীক্ষা দেওয়ার পালা এসেছিল। আমাকে জিজ্ঞাসা করলো বাম দিকের সিগনাল কি? আমি জানি নে। তখন বললো, আপনি কি পারবেন? আমি বললুম তাও জানি নে। তারপর বল্লো যে স্টপ সাইন জানেন? ঘাড় নেড়ে বল্লুম হ্যা। তারপর লম্বা করে হাত তুলে দেখিয়ে দিলুম।
    ব্যাস লাইসেন্স হয়ে গেলো
  • sinfaut | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:৩৮ | 165.170.128.65
  • ঘড়র ঘোঁ ঘড়র ঘোঁ। ফোঁত ফোঁত।
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:২৬ | 202.91.136.71
  • ম্যানিউ হোম ম্যাচ ড্র করেছে!!
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:২১ | 12.144.134.2
  • সে মনে হয় কিছু এক্সট্রিম পদক্ষেপ নিয়েছিল ফেল করার জন্য। ওই যেমন ব্যবহার আমি প্রথম বারে করেছিলাম বেচারি বাইকটার সঙ্গে ;-)
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:১৮ | 202.91.136.71
  • অবশ্য ইন্সপেক্টরের পাশে বসে তো সবই করতে হল। ইনক্লুডিং রিভার্স গিয়ারে ৯০ ডিগ্রি গাড়ি ঘোরানো।

    ঘুষ ব্যপারটা খুব স্বাভাবিক। না হওয়াটাই বেশ চমকপ্রদ। ঃ)
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:১৫ | 202.91.136.71
  • ডিএলে ফেল করেছে তো আমাদের স্কুল থেকে। সে তালে আমার থেকেও খারাপ চালায় কী বল?
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:০৭ | 61.95.144.123
  • আমি তো এলএল নিইও নাই। চোখে দেখলুম টেস্টের দিন। এলএল কি করালো তাও জানি না।
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১২:০৪ | 203.122.26.2
  • আমাকে ভাইভা নেওয়া হয়েছিল ভুবনেশ্বরে, এখন মনে পড়ছে ঃ চ্যাকোর চ্যাকোর করে গুন্ডিচা পান খেতে খেতে এক পাব্লিক আমাকে প্রশ্ন করলেন, অন্‌মান (unmanned) লেবেল ক্রশিংঅরে তমকু গাড়ি আসিলা পরে তমে কঁ করিব। সঙ্গী এজেন্ট হিন্দিতে তর্জমা করে দিল, আমি হিন্দিতে উত্তর দেওয়া মাত্র পিকদানিতে থ্যাপাস করে একমুখ লাল পিক ফেলে ধমাস করে এলেলের ওপর স্ট্যাম্প মেরে দিল।
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫৬ | 12.144.134.2
  • তোমরা তো তবু চক্কর মেরেছ, ম্যা স্কোয়ারে। মা ধরো বছর পনেরো আগে যখন ডিএল দেয়, কোলকাতায় , সব পরীক্ষার্থীকে লাইন করে দাঁড়াতে বলা হয়েছিল, আর নাম জিগ্গেস করা হয়েছিল একে একে। তারপরেই লাইসেন্স ;-)
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫৩ | 61.95.144.123
  • এখানেও প্রায় তাই - ম্যাডক্স স্কোয়্যারের চারপাশে একটা চক্কর, হ্যাণ্ড সিগন্যাল এবং নো ইনস্পেক্টর।
  • Paramita | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫৩ | 216.10.193.22
  • এলেলটা চেনাচেনা ঠেকছে কিন্তু কি যে করেছিলাম তারজন্য কিছুতেই মনে পড়ছে না। কিছু করতে হয়নি বোধ হয় তাহলে।
  • Paramita | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৫১ | 216.10.193.22
  • নব্বই-এর মাঝামাঝি ব্যাঙ্গালোরে আমিও একবার লাইসেন পেয়েছিলাম, একশো মিটার মত ড্রাইভ, হ্যান্ড সিগনাল ব্যাস।
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩৭ | 12.144.134.2
  • তুমি অন্ধকারে ছিলে টা বলাইবাহুল্য, নাহলে কি আর এমনি অ্যানাউন্স করো - যে বেঙ্গালুরুতে রিটন টেস্ট ই হয়না !!!! ওটা তো প্যাঁক।

    ইসে, যে যে স্কুলের সঙ্গে আরটিওর ব্যবস্থা থাকে, তাদের তো শুধু এলেলের জন্য থাকেনা - ডিএলেও কথা বলাই থাকে সব্বাই একবারে পাশ করে ।এটা কিন্তু আমি দুবার দিয়েছি বলে বলছিনা ;-)
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩৬ | 61.95.144.123
  • আমি চারবার লাইসেন্স বানিয়েছি - কলোরাডো, গুরগাঁও, নিউক্যাসল, কলকাতা। এর মাঝে মেরীল্যাণ্ডে এক্সচেঞ্জ। তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি, গুরগাঁও বাদে - কখনো ফেল করি নাই;-) এবং জীবনে প্রথম গাড়িতে হাত দিয়েছি কলোরাডোতে, দেড় ঘন্টা করে চারদিন ক্লাস, শেষ ক্লাসের পর পরীক্ষা এবং পরীক্ষার পর লাইসেন্স। বয়স কম হইলে লিউইস হ্যামিল্টন কল্কে পাইত নাঃ-)
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩৫ | 203.122.26.2
  • হ্যাঁ, মোটামুটি একই পথে চিন্তা করেছি আম্মো, হয় তো ঠিক লিখতে পারি নি। প্রথমটা মিস করে গেছিলুম, প্রথম কাটে বেরোতে হলে আর রাইট ইন্ডিকেটরের দরকার নেই, লেফ্‌ট ইন্ডিকেটর মেরে বেরিয়ে যাও।

    আর ওরেবাবা, এই ছবিটা অনেকদিন আগে দেখেছিলাম। বেশ ফেমাস গোলচক্কর, কিন্তু ছবির মতই সোজা। এর এক্সট্রা ফেসিলিটি হল, এতে করে যে কোনও রাস্তায় গোলচক্কর থেকে ইউ টার্ন নিয়ে ফেরতও যাওয়া যায়। দিল্লির কোনও গোলচক্করে এই ফেসিলিটি নেই। ইউ টার্ন নিতে হলে পুরো গোলচক্কর ঘুরে এসে ফিরতে হয়।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩০ | 61.95.144.123
  • কিস্যু মাথায় ঢুকলো নাঃ-)

    থাম্বরুল - মাল্টিপল লেন থাকলে তুমি কোনদিকে যাচ্ছো তার ওপর নির্ভর করে তোমাকে তোমার লেনে যেতে হবে। তুমি প্রথম এগজিটে বেরিয়ে গেলে বাঁ দিকের লেন নিয়ে লেফট ইন্ডিকেটর দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সোজা গেলে নর্মালি ইন্ডিকেটর লাগে না বড় রাউন্ড অ্যাবাউট ছাড়া। যদি বড় কার্ভ নাও, মানে থার্ড বা ফোর্থ এগজিট (কখনো কখনো সেকেন্ট এগজিটও অনেকটা ঘুরে হয়) তখন রাইট সিগন্যাল দিয়ে ঢুকবে, নিজের এগজিটের আগের এগজিট পেরনোর পর লেফট সিগন্যাল দিয়ে দরকার হলে লেন পাল্টাবে।

    ঢোকার আগে ডানদিক থেকে কাউকে আসতে দেখলে দাঁড়াবে - কারণ ডানদিক দিয়ে কেউ যদি রাউন্ড অ্যাবাউটে ঢুকে থাকে তাহলে তার রাইট অব দ্য ওয়ে।

    এবার এই রাউন্ড অ্যাবাউটে কি করবে বলো দিকি - http://www.bbc.co.uk/wiltshire/content/image_galleries/wiltshire_live_search_gallery.shtml?15
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:৩০ | 202.91.136.71
  • স্যানের এইরকম অপমানজনক মন্তব্যের তীব্র পোতিবাদ করে মিটিন করতে গেলাম।
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৯ | 203.122.26.2
  • আমাকে আজ পজ্জন্ত কোনও টেস্ট দিতে হয় নি। তিন তিনখানা ডিএল বানিয়েছি আজ অবধি। একটা ওড়িশা, একটা কলকাতা, একটা ইউপি।
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৮ | 203.122.26.2
  • ক্লাচ অ্যাক্সি দিয়ে স্লোপে গাড়ি দাঁড় করানোটা আম্মো পারি, কিন্তু প্রশ্ন হল, ব্রেক ইউজ করব না কেন? তা হলে ব্রেক গাড়িতে থাকে কেন?
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৭ | 202.91.136.71
  • ঘুষ দিয়ে না হয় এলেল পাওয়া গেছে, তোমার দাবি মত। কিন্তু ঘুষ দেওয়া হচ্ছে কি হচ্ছে না সেইটার বিষয়ে তো আমি সম্পূর্ণ অন্ধকারে ছিলাম। রিটেন টেস্টকেও ডরাই না। আম্রিকাতে একবারে পাস করেছিলাম।

    তাছাড়া নিজে রীতিমত ড্রাইভিং করে ডিএল পেয়েছি। হল?

    ভাইভাতে মোটেও হ্যান্ড সিগন্যাল জিগায় না।
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৪ | 12.144.134.2
  • স্লোপে ব্রেক না ইউজ করে ঐ ক্লাচ আর অ্যাক্সি ইউজ করে দাঁড় করিয়ে রাখাটা এখানে ও খুব ভালো করে শেখায়। রাস্তায় রাস্তায় স্লোপ। ডিএলের সময়ে আপহিল, ডাউনহিল, লেফট রিভার্স , রাইট রিভার্স এগুলো দেখাতে হয় - কোলকাতার মত না ঃ-(
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:২৪ | 203.122.26.2
  • এটায় পাস করলেও করতে পারি। দিল্লিতে রাউন্ড অ্যাবাউটের চাষ হয়।

    যে রাস্তা থেকে রাউন্ড অ্যাবাউটে ঢুকছো, ডান দিকের ইন্ডিকেটর জ্বালিয়ে ঢোকো, কিন্তু সেই মুহুর্তে কেউ বাঁ দিকের ইন্ডিকেটর দিয়ে তোমার ডান দিক থেকে এগোতে থাকলে (মানে, যে পরের কাট্‌টা দিয়ে এক্সিট নেবে) তার প্রেফারেন্স আগে। সে বেরিয়ে গেলে তুমি ডান দিকের ইন্ডিকেটর দিয়ে রাইটমোস্ট লেন নেবে, মানে রাউন্ড্যাবাউটের গা ঘেঁষে চলবে, যতক্ষণ না তোমার কাট আসে। তোমার কাট আসামাত্র বাঁ দিকের ইন্ডিকেটর মারবে এবং লেন চেঞ্জ করে বাঁ দিকে এগোবে, এখানে তোমার প্রেফারেন্স আগে।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৮ | 61.95.144.123
  • হয়েছে, পুরোটা নয়। ক্রসিং-এর মাথায় দাঁড়াবে। ডানদিক থেকে যে আসছে তার রাইট অব দ্য ওয়ে। কেউ আসলে তুমি দাঁড়াবে রাস্তা খালি না হওয়া অবধি। খালি হলে তুমি সোজা যাবে (যদি সেদিকে তোমার ডেস্টিনেশন হয়)। সেই সময় বাঁ দিক থেকে কেউ আসলে সে দাঁড়াতে বাধ্য। তুমি যদি রাইট টার্ন করো আর সেই সময় কেউ উল্টো দিক থেকে সোজা আসছে, তাহলে তার রাইট অব দ্য ওয়ে। ইত্যাদি।

    দ্বিতীয় কোশ্চেন - এবং এই একটাতে ইংল্যাণ্ডের অর্ধেক ড্রাইভার ফেল করে - রাউণ্ড অ্যাবাউটের (বা এখানে যেটাকে ট্রাফিক আইল্যাণ্ড বলে) নিয়ম কি?
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৮ | 203.122.26.2
  • সিগন্যালবিহীন চারমাথা / চৌরাহা হামেশাই পেরোতে হয়। থাম্ব রুল, যে রাস্তাটা বেশি চওড়া, মানে মেন রোড, সেই রাস্তার গাড়ির প্রেফারেন্স আগে, আর সরু রাস্তার গাড়ি, যে বড় রাস্তায় এসে পড়ছে, তার প্রেফারেন্স পরে।

    আর মোটরসাইকেল হলে তো এত কিচ্ছু ভাবার দরকার নেই। ফাঁক পেলেই ঢুকিয়ে দাও।
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৭ | 12.144.134.2
  • অ্যাকচুয়ালি নিয়ম টা হল এখানে রিটন টেস্ট দিতে হয়, একবারে না হলে তিনবার অব্দি দিতে পারো - তাতেও না হলে ইনসপেক্টারের সঙ্গে কথা (ঃ-)))) বলে ভাইভার ব্যবস্থা হয় - তাতে নাকি শুনেছি শুধু হ্যান্ড সিগনাল জিগ্গেস করে। এখন যে যে ড্রাইভিং স্কুলের সঙ্গে আরটিওর ব্যবস্থা থাকে তারা টাকা দিয়ে রিটন টাকে কাটিয়ে দিয়ে থাকে। আমি যেখানে শিখেছি তারা ঘুষ টুষের কারবারে ছিলনা, আমরা রিটন দিব্যি দিয়েছি।
  • sinfaut | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৪ | 165.170.128.65
  • এত সহজ উত্তর। সব গাড়িতে রেডিও মির্চি চালিয়ে দাও। তারপর সবাই হুড়মুড়িয়ে বেরিয়ে পড়। ধাক্কা লাগলেও গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে লোকেরা ভাঙ্গড়া নাচতে শুরু করবে। কারন, মির্চি শুননেওয়ালা অলোয়েজ খুশ।
  • san | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৪ | 12.144.134.2
  • অপ্পন নির্ঘাৎ ঘুষ দিয়ে লাইসেন্স পেয়েছে। এখানে রিটন টেস্ট হয়,বেশ খুঁটিয়েই প্রশ্ন হয়।
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১৩ | 203.122.26.2
  • কোনওদিন বই পড়ি নাই, পাস করব না, আগেই বলে রাখলাম। তবে আমি কী করব, ডানদিকে দেখব কোনও গাড়ি ডানদিক থেকে আসছে কিনা, খানিকটা এগিয়ে বাঁ দিকের রাস্তার ডিভাইডারের কাছে পৌঁছে দেখব বাঁ দিক থেকে কোনও গাড়ি আসছে কিনা, তার পর ভোঁ করে বেরিয়ে যাব।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১১:১০ | 61.95.144.123
  • ঠিক আছে - বেথে ভাইভা দাও। একটা চারমাথার ক্রসিং-এ এসে দেখলে কোনও সিগন্যাল নেই। কি করবে? কার রাইট অব দ্য ওয়ে?

    (ক্লু - আম্রিগায় ইহাকে ফোর-ওয়ে স্টপ বলে)।
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৫ | 202.91.136.71
  • এইখানে লোকে পার্কিং ব্রেক প্রচন্ড ইউজ করে। একবার এক মহাশয়ের গাড়ি দেখেছিলাম পার্কিং করা অবস্থাতেই গড়িয়ে লরির্পেছনে ঢুকে গেছে। ঃ)
  • siki | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৪ | 203.122.26.2
  • আমি বোধ হয় গাড়ি চালাতে জানি না। এত কিছু পড়ে আমার এইবার বেজায় নার্ভাস লাগছে।

    কিন্তু গুরুর এই রোগটা কীসের জন্য চলছে, কেউ বলবে? কথা নেই বার্তা নেই, খালি ৫০৩ টিকিট?
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৪ | 61.95.144.123
  • ইংল্যাণ্ডে আমাকে ভালো করে গিয়ারওয়ালা গাড়ি শিখতে হয়েছিলো (গুরগাঁওতে শিখে থাকলেও) - সেখানে স্লোপে ব্রেক বাদ দিয়ে শুধু ক্লাচ আর অ্যাকসিলারেটর ব্যবহার করে গাড়িকে কি করে দাঁড় করিয়ে রাখা যায় সেটা খুব ভালো করে শিখিয়েছিলো AA-র লোকটা। আমি বেশ ভালো পারি।
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫৪ | 202.91.136.71
  • বেঙ্গালুরুতে রিটেন টেস্ট হয় না। কিন্তু রীতিমত ভাইভা হয় এলেল দেওয়ার সময়। তবে ওই হ্যান্ড সিগন্যালের পরীক্ষা নেওয়া ওইটা পুরোপুরি বেলতলার লেগাসি।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫২ | 61.95.144.123
  • সেদিন কোন একটা ড্রাইভিং স্কুল দেখলাম পুরো ঝক্কাস নতুন গাড়িতে শেখাচ্ছে।

    স্লোপের ক্ষেত্রে হ্যাণ্ডব্রেক খুব কাজে আসে, তবে কলকাতায় মনে হয় একমাত্র আমি হ্যাণ্ডব্রেক ব্যবহার করি। আর কাউকে দেখিনি হ্যাণ্ডব্রেক থাকলেও ব্যবহার করতে।
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:৫০ | 202.91.136.71
  • পুরোনো গাড়িতে শিখলে ক্লাচ আর অ্যাক্সিলাটেরের সমন্বয় ঘটানো বেশ মুশকিল। বিশেষ করে বেঙ্গালুরুতে প্রত্যেক রাস্তায় স্লোপ আছে। কাজেই ক্লাচ, ব্রেক আর অ্যাক্সিলারেটর এই তিনটে জিনিস দুটো পা দিয়ে সামলাতে হয়। ঠিকমত না করতে পারলেই গাড়ি পেছনের দিকে গড়িয়ে যাবে। ঃ)

    কিন্তু নতুন গাড়ি কে দেবে?
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:২৫ | 61.95.144.123
  • http://www.aajkaal.net/report.php?hidd_report_id=102334 - হয়ে গেলো - এবার যাদবপুর অনির্দিষ্ট কালের জন্যে বন্ধ থাকবে বা লোকে ঘেরাও হবে - বাংলা ক্যাওস হবে। অলরেডি বাজার খারাপ, এবার আরো ঝাড় খাবে সবাই।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:১৪ | 61.95.144.123
  • রোড রুলসের ওপর টেস্ট হওয়া উচিত - কিন্তু এখানে তো লিখিত কোন রুলই নাই। একটা সিগন্যাল-বিহীন ক্রসিং-এ গেলে কি করা উচিত কেউ জানে না - সবাই আগে যেতে চাইবে।

    কলকাতায় নাকি ২০০৯-এর মধ্যে সমস্ত ট্রাফিক পুলিশ উঠে গিয়ে সিগন্যালিং সিস্টেম আর ক্যামেরা বসবে। শোনা কথা যদিও। এবং প্রচুর সন্দেহ আছে - সম্ভবনা আর তার পরের এফেক্ট নিয়ে।

    আমার একটা আইডিয়া আছে - দু মাস ধরে সব জায়গায় রোড রুলস/সিগন্যালিং ইত্যাদি সম্বলিত একটা বুকলেট বিলি করুক - খবরের কাগজের সাথে, চায়ের দোকানে, দুধের সাথে...আর বলে দিক তিন মাস পর অমুক দিন থেকে এই সমস্ত রুল টু দ্য ডট মেনে চলতে হবে। তখন থেকে র‌্যাণ্ডম স্পট টেস্ট হতে পারে। ফেল করলে লাইসেন্স বাতিল। ছয়মাস পর কোনো ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট নিয়ে এসে পরীক্ষা দিতে হবে (প্রপার পরীক্ষা)। আর স্পট ফাইন। ওই মাঝের তিনমাসে সমস্ত রাস্তায় প্রপার লেনিং আর মার্কিং আর রোড সাইন করবে। ইউটোপিয়া।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:০৮ | 61.95.144.123
  • কি গাড়িতে শিখছো? আমার সাজেশন হল একটু নতুন গাড়িতে শেখো - এই ক্লাচ ছেড়ে অ্যাকসিলারেটরে চাপ দিয়ে কি করে বাইট পয়েন্টে যাওয়া যায় সেটা নতুন গাড়িতে অনেক ভালো ধরতে পারবে - পায়ে টের পাবে কখন ক্লাচটা পুরো ছাড়া উচিত। আমি পুরনো মারুতি চালিয়ে দেখেছি - বাইট বলে কোন বস্তুই নেই।
  • d | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:০৬ | 203.143.184.10
  • তবে আমাকে রিটন টেস্ট দিতে হয়েছে। কেবিসি স্টাইলে এ বি সি বোতাম টিপে। মেনলি রোড সাইন আর বিভিন্নপ্রকার ইন্ডিকেটারের উপর।
  • d | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১০:০৫ | 203.143.184.10
  • আমি সাইকেল চালালে সাইকেলরা নিজে নিজেই কিরম গরুর পালের দিকে ধেয়ে যেত।

    আর আমার ট্রেনার আমাকে দুদিন ধরে বকে গেল ক্লাচকো বিশ টাক্কা ছোড়ো।।।। আরে কেয়া কর্‌ রহে হো ম্যাডাম বিশ টাক্কা ছোড়ো-ও' দুদিন বাদে আমি বুঝলাম আসলে কি বলতে চাইছিলেন।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৫৮ | 61.95.144.123
  • সেদিন ওই ইনস্পেক্টরকে আমার একটা জিনিস জিগ্গেস করার খুব ইচ্ছে ছিলো যে শুধু হাতের সিগন্যাল শিখে বা জিগ্গেস করে কি লাভ? আমার পিছনে বাঁ দিকে যে গাড়িটা আছে সে কি আমি হাত দিয়ে কি সিগন্যাল দিচ্ছি দেখতে পাচ্ছে? কিন্তু এরা শুধু ওটাই জিগ্গেস করে, ওটাই বোঝে। আর তাই যারা আল্টিমেটলি চালায় তারা কেউ ইন্ডিকেটরের সিগন্যাল জানেও না, বোঝেও না, দেয়ও না - মানে খুব বেশি হলে ১% লোক হয়তো সিগন্যাল দিয়ে লেন (non-existent) পাল্টায় বা সাইডে আসে ইত্যাদি। ডেন্ট/স্ক্র্যাচ পড়বে না কেন?
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৫১ | 61.95.144.123
  • আর লোকজন কেন ওরকমভাবে গাড়ি চালায় সেটা এখানকার লাইসেন্সিং পলিসি দেখেই সেদিন বুঝে গেছি। ওই যদি টেস্ট হয় (এবং আগে কোন রিটেন ফিটেন কিস্যু নাই)...
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৪৭ | 61.95.144.123
  • এখানে রাস্তায় গাড়ি চালাতে গেলে এতদিন যা শিখেছ - মানে ভালো ড্রাইভিংএর সব ক্রাইটেরিয়া - সে সব ভুলে যেতে হবে। নইলে এক জায়গাতেই দাঁড়িয়ে থাকবে। আর নয়তো Q-কে ধরে গাড়িতে এমন একটা গেজেট লাগাতে হবে যাতে অন্য গাড়ি ঘাড়ের ওপর এলেই তোমার গাড়ি থেকে ছুঁচলো ইস্পাতের ফলা বেরিয়ে আসবে।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৪৫ | 61.95.144.123
  • আমার একটা ডেন্ট, দুটো স্ক্র্যাচ অলরেডি। ডেন্টটা শাটল থেকে নামা এক মহারাজের কীর্তি - দরজা খুললেন যেন সিংহদরজা, ফলে আমার দরজায় ছোট ডেন্ট। একটা স্ক্র্যাচ বাড়ির পাশে কেউ করে দিয়ে গেছে - সম্ভবতঃ মোটরবাইক - একদিন কিছুক্ষণের জন্যে বাইরে ছিলো। আর একটা সেদিন ওই রিভার্স পার্কিং করার সময় লোডশেডিং-এ গেটের লম্বাইটা বুঝতে পারিনি, ঘষটে গেছে। আমাকে তো ওই ৯০ ডিগ্রী রিভার্সে ঘুরিয়ে একটা গেট পেরিয়ে আরো পিছনে গিয়ে দ্বিতীয় গেট পেরিয়ে দাঁড় করাতে হয় - আর তায় সামনের রাস্তটা ১০ ফুট, একদিকে ২ ফুট খোলা ড্রেন। বহুত চাপ। আরো চাপ হয় কারণ যখন তখন রিক্সা/ভ্যান/গাড়ি এসে হাজির হয়।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৪২ | 61.95.144.123
  • রিটেনটা যাচ্ছেতাই রকমের সোজা - সে কলোরাডোতেও তাই দেখেছি। ইংল্যাণ্ডে AA-র বইটা একবার দেখে নিলেই হয় - পুরোটাই তো কমনসেন্স। মেরীল্যাণ্ডে আমার বউ যখন পরীক্ষা দিলো তখন টিসিএসের কোশ্চেন ব্যাঙ্কের মতন ড্রাইভিং টেস্টেরও কোশ্চেন ব্যাঙ্ক পাওয়া গেছিলো - টিসিএসের ছেলেদের কাছেইঃ-)

    আর আমি যখন মেরীল্যাণ্ডে গেলুম তখন শুধু আই-টেস্ট হয়েছিলো, আর কিছু করতে হয়নি লাইসেন্স এক্সচেঞ্জের জন্য। যদিও শুনেছি বেশ কিছু স্টেটে গেলে ফের পরীক্ষা দিতে হয়।
  • h | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৪১ | 125.18.104.1
  • আমি ড্রাইভিং শিখবো শুনে আমার বন্ধু, অনেক সিনিয়র, গিবস সিরিয়াসলি আপিসের পার্কিং এ ঢোকার রাস্তায়, বড় বড় করে, Danger Area, Bodhi may drive today বলে একটা পোস্টার লাগিয়ে দিয়েছিল। আমায় সবাই এমন প্যাঁক দিল আমি ক্রেগ কে বল্লাম বাদ দে। ও বেচারা ওর নতুন হোন্ডা সেডান টায় আমারে শেখাতে রাজি হয়েছিল।
  • Arpan | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৪০ | 202.91.136.71
  • হেঃ। বলেছিলাম না দেশে গাড়ি চালানো আরো চাপের। রোজ অন্তত দু'বার ওই ৯০* করতে হচ্ছে। একবার আপিসে, একবার বাড়িতে। এখনো ডেন্ট বা স্ক্র্যাচ পড়েনি দেখে নিজেই তাজ্জব।
  • Arijit | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ০৯:৩৬ | 61.95.144.123
  • ইংল্যাণ্ডে বছর কয়েক আগে থেকে হ্যাজার্ড পার্সেপশন টেস্ট বলেন একটি বস্তু চালু করেছিলো ড্রাইভিং রিটেনের সাথে। সেটায় পাশ করলে তবেই পুরো রিটেনে পাশ। রিটেনে পাশ করে এতে ফেল করলে পুরো ফেল। এই টেস্টটা অনেকটা কম্পিউটার গেম খেলার মতন - স্ক্রীনে একটা সিমুলেশন চলবে, অ্যাজ ইফ তুমি গাড়িতে করে যাচ্ছো, স্ক্রীনটা উইন্ডস্ক্রীন। এবার রাস্তায় হঠাৎ হঠাৎ হ্যাজার্ড কন্ডিশন তৈরী হবে - মানে হঠাৎ দেখলে রাস্তার ধার থেকে একজন লোক পা বাড়াচ্ছে নামবে বলে, বা একটা গাড়ি পার্কিং থেকে বেরোচ্ছে, বা একটা শার্প টার্ন, আর রাস্তার ধারে হুইলি বিন রাখা - মানে সেদিন বিন কালেকশন ডে আর কি...তো এবার তোমাকে রিয়্যাক্ট করতে হবে মাউস ক্লিক করে। কত তাড়াতাড়ি তুমি রিয়্যাক্ট করছো তার ওপর পয়েন্ট। যত দেরী হবে তত পয়েন্ট কমবে। চাইলে তুমি কন্টিনিউয়াস ক্লিক করে যেতেই পারো - কিন্তু তাহলে কম্পিউটার প্রোগ্রামটা পুরোটাকেই নালিফাই করে দেবে - মানে নো চিটিং আর কি। আমি যখন পরীক্ষা দিলুম তখনই এটা প্রথম চালু হয়েছিলো। প্রচুর লোক ফেল করতো এতে।

    আমি দোকান থেকে কেনা ঘুড়ি ভালো ওড়াতে পারতাম না, তবে নিজের তৈরী ঘুড়ি ব্যাপক উড়তো। কারণ আমি মোটা ঝাঁটার কাঠি দিয়ে বানাতুম বলে অনেক বেশি ফ্লেক্সিবল হত, আর হাওয়া টানতে পারতো বেশি। তবে প্যাঁচ খেলতে পারতুম না।
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত