একটা গল্প পড়েছিলাম। বসে আঁকো প্রতিযোগিতা। "ক' বিভাগের (৪ থেকে ৬ বছর বয়সীদের) আঁকার বিষয় "ছুটন্ত অজগর'। অনুরূপভাবে "খ' এবং "গ' বিভাগ আঁকবে "উড়ন্ত উটপাখি' এবং শিউচরনের (স্কুলের দারোয়ান) প্রতিকৃতি। প্রতিযোগিতার শেষে "ক' বিভাগের একজন শিশু "গ' বিভাগের জন্য ধার্য্য পুরস্কার পেয়ে গেল। কারণ "ছুটন্ত অজগর' দেখে বিচারক "শিউচরণের প্রতিকৃতি' ভেবেছিলেন।
Bratin | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:১৬ | 125.18.17.16
হ্যাঁ ঠিক যেন ছোটো বেলার আঁকা। কত কষ্ট করে একটা কুঁড়ে ঘর আঁকালাম আর ছোটো কাকা বলে কিনা পাঁউরুটি ঃ-((
Bratin | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:১৪ | 125.18.17.16
আর ডিম সেদ্ধ র ব্যাপারে শিবরাম বলে গেছেন 'পরমহংস' আর 'হংসডিম্ব' রা নিজ গুনেই সিদ্ধ হন। কারোর কারিগুরি ছাড়াই।
pipi | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:১২ | 92.225.74.122
আরে আরে দে-দি, চাপ নিও না। তোমায় মিন করে কিছু বলি নি কো।
রুটি গোল করতে আমিও পারতাম না। সেটা পৃথিবীর যেকোন দেশের ম্যাপ হতে পারে এই গ্র্যান্টিটুকু দিতে পারতাম। একবার আফ্রিকা মহাদেশ হয়েছিল বলে একজনের কাছে খুব আওয়াজ খেয়েছিলাম। সে যাই হোক, একদিন প্রবল রেগে গিয়ে আক্রমণ করে বসলাম। রুটির গোলাকে। যতক্ষণ না গোল হচ্ছে ততক্ষণ ছাড়ব না। শেষমেষ পুরোপুরি গোল হয় নি তবে কাছাকাছি একটা শেপ এসেছিল। আর এখন গোল হয়, ইলেকটিরি আভেনেও রুটি দিব্যি ফোলে (এই নিয়ে আমার একটু গব্ব আছে কারণ এখানে সবাই চাপাটি বানায়, ফুলকা নয়ঃ-))। তবে রুটি নিয়ে এখনো পুরোপুরি কনফি নই। আর লুচিটা আজো আসে না, সেটা বিস্কুট হয়ে যায়ঃ-( ময়ান টয়ান সবই দেই তাও কেন যে.....
Bratin | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:০৫ | 125.18.17.16
রুটি বেলা ব্যাপক চাপের জিনিশ!!
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:০৪ | 203.99.212.53
আরে আরে গোল কখন বললাম?
Arpan | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:০২ | 216.52.215.232
অ্যাঁ, রুটি বেলে গোল কত্তে পারো? যা তা তো!
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:০২ | 59.163.30.2
আমাদের হস্টেলে হীটার-টীটার কিচ্ছু ছিলো না -- আমার পাশের ঘরের একজন ট্রাই করতে গিয়ে পুরো হস্টেলের ফিউজ উড়িয়ে দিয়েছিলো, সেই থেকে রুমে-রুমে চেক হতো -- পরে যখন বাড়ি -ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু কল্লাম তখন থেকেই রান্না শুরু!
এখন শুধু দরকার পড়লে দুজনের রান্নাই নয়-- আমার জনা পঞ্চাশেক লোককে গোটা পনেরো আইটেম রেঁধে খাওয়ানোরও রেকর্ড আছে! তবে কিনা সব কিছুরই তো একটা শুরু থাকে-- আমার শুরুটা ঐরকম।
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৫:০০ | 203.99.212.53
যখন রাজস্থানে থাকতাম তখন রীতিমত রুটি সব্জি বানিয়ে খেতাম
pipi | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৫৯ | 92.225.74.122
আমার রান্নায় ল্যাদ, বাসন ধুতে নয়ঃ-) আগে আমার রুমির সাথে এই নিয়ে কাজিয়া চলত কারণ দুজনেই বাসন ধুতে চাইতামঃ-))
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৫৯ | 203.99.212.53
না না ভুলি নাই। তবে চা-টা ভাতের চেয়েও ভালো রাঁধি ইহাই বক্তব্য
Arpan | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৫৪ | 216.52.215.232
প্রথম রান্নার হাতেখড়ি চাকরি করতে গিয়ে। বাইরে তড়কা-রুটি খেয়ে খেয়ে পেটে চড়া পড়ে গিয়েছিল। একদিন হাটে গিয়ে রান্নার ছোট গ্যাস, চাল, মুসুর ডাল, আলু, পেঁয়াজ, বেগুন আর কিছু মশলাপাতি কিনে ফিরলাম। তারপরে চার বন্ধু মিলে ভাত, ডালসেদ্ধ, আলুভর্তা আর বেগুনভাজা নামালাম। সাথে এক আধটু ভদকার অনুপান।
বেড়ে হয়েছিল। চারজনের কেউই আগে রান্না জানত না।
ল্যাদ লাগে বাসন ধুতে। রান্না করতে অত ল্যাদ লাগে না।
Bratin | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৫০ | 125.18.17.16
আমি সব থেকে ভলো রাঁধি পাঁঠা। কাছাকাছি যাবে চিংড়ি র মালাইকারি।
quark | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৫০ | 202.141.148.99
এইত্তো, "দে" ক্যামুন চট ক'রে "রান্নার সমাজতাঙ্কিÄক প্রেক্ষাপট" এনে ফেলেচে। তা "দে" কি রান্না না শিখেই "দুজনে" রান্না কচ্ছে?
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৪৮ | 59.163.30.2
বে'র পরে লামা, ভাত-রান্না ভুলে গেলো ঃ)
pipi | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৪৮ | 92.225.74.122
আমার রান্না করা তো হস্টেল থেকেই। হস্টেলের কিচেনের রান্না মুখে দিয়ে বুঝলাম এই খেয়ে শ্মশানঘাটের টিকিটটা আগে বুক করে রাখতে হবে। সব ঘরেই একটা করে হিটার থাকত, জল গরমের জন্য। আমি ও আমার রুমি পালা করে ঐতে শুরু করে দিলাম, ব্যস। কেউই তার আগে কোনদিন রান্নাঘরের ছায়া মাড়াই নি। ইনফ্যাক্ট আমার বাড়িতে এই নিয়ে কুরুক্ষেত্র হয়েছে রান্নাঘরে ঢুকি না বলে,মা-জ্যেঠিমা-কাকিমা দের মুখনাড়া শুনে শুনে পেটে চড়া পড়ে গেছিল। তাও প্রথমদিন দিব্যি রেঁধে ফেললাম আলুর দম। জাস্ট নিজে নিজেই। রুমি খেয়ে বলল বেড়ে হয়েছে। তারপর সেই শুনে ক্লাসের শেষে ক'টা ওঁচা ছেলেও চলে এল সংগে ক্যান্টিন থেকে রুটি নিয়ে দম মারবে বলে। সঙ্গতটা ভালই হয়েছিল। রান্নাঘরে ঢুকতে কি রান্না করতে তো আমারও ভাল লাগে না। কিন্তু কথা হল দরকার পড়লে যেন করে ফেলতে পারি এই ভেবে কয়েকটা প্রয়োজনীয় রান্না হয় শিখে রাখা অথবা আমার মতন ঘ্যাম কনফি নিয়ে থাকা যে ওটা কোন ব্যাপারই নয়, ঠিক নামিয়ে দেবঃ-)) তবে অত্যন্ত বিরক্ত লাগে যদি সংসারে রান্নার ভারটা শুধু একজনকেই নিতে হয় কারণ অন্য জন রান্না জানি না এই অজুহাতে গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ায়। আমার পরিচিত দুজন ছেলে আছে এখানে। দুজনেরই কর্মক্ষেত্রে নামডাক। নয় নয় করেও বিদেশ বাস হয়ে গেল চার বছর। অথচ এখনো রান্না বলতে তারা শিখে উঠতে পেরেছে ভাতটুকু করা আর তাতে ডিম, আলু সেদ্ধ দেওয়া। আর দই তো কিনতে পারা যায়। স্বভাবতই তারা বাইরেই খায় আর ঘরে রান্না করা বলতে এই। বছরের পর বছর কি করে লোকে এই খেয়ে থাকে আমার বোঝার সাধ্যের বাইরে। বললেই বলে দুর রান্না বড় ঝামেলার, অত পোষায় না। এবং দুজনেরই মনোগত বাসনা বিবি যেন রন্ধন পটিয়সী হয়। এই মনোভাবটাই বিরক্তি উদ্রেক করে। রান্নাটাতো হাতীঘোড়া কিছু নয়, তাহলে দু চাট্টে রান্না শিখে রাখতে ক্ষতি কিসের। বৌ এলেও তারও তো প্রতিদিন রাঁধতে ভাল না লাগতেও পারে। একটি মেয়েও এসেছে সদ্য, সে তো জন্মদিনে গাদা খানেক লোককে নেমনতন্ন করে সক্কাল না হতে তাদের ফোন করে তাড়া লাগায় তোমরা কখন এসে রান্না শুরু করবেঃ-) বিদেশে এসে লোকে তাও ঠেকায় পড়ে একটু আধটু কি ভাল মতন রাঁধতে শিখে যায় কিন্তু দেশে থাকলে তো কথাই নেই বিশেষ করে ছেলেরা। সত্যি বলতে কি গুরুতেই প্রথম এর ব্যতিক্রম দেখলাম!
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৪৬ | 203.99.212.53
উইথ উইথ
Arpan | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৪৪ | 216.52.215.232
চা করা বহুত ঝকমারি। ওর থেকে ডিমসেদ্দ রান্না সোজা। ;-)
আমি তো ভাবছি কেলোর মত খোলা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ব - রেঁধে দিচ্ছি, খেয়ে দেখান!
dukhe | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:৩০ | 122.160.114.85
একার দায়িত্ব কেন হবে ? যে রাঁধতে পারে, দায়িত্ব তার । আর রান্না করা সোজা হতে পারে, কিন্তু সবার রান্না গেলা মোটেই সোজা নয় ।
Blank | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:২০ | 170.153.65.102
আমি একটু abstract, surrealistic রান্না করতে পছন্দ করি। সহজ সরল রান্নায় আমি নেই ...
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:১৮ | 59.163.30.2
রান্না নিজে নিজে শেখা যেতো যদি বাড়ির বাইরে বেশীদিন একা-একা থাকা যেতো, আমি তো হস্টেল থেকেই সে সুযোগ পাইনি ঃ)) -- সুতরাং আমাদের সংসারে আমরা দুজনেই রাঁধতাম, এখনো রাঁধি! আর ওটা কারোর একার দায়িত্ব বলে মনেও করি না।
Samik | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:০৯ | 121.242.177.19
অ্যায়, অ্যায়, টু দা পয়েন্ট। নেহাৎ রান্নাঘরে ঢুকতে আমার খুব ল্যাদ লাগে, নইলে রান্না করা কী এমন হাতিঘোড়া ব্যাপার??
byaang | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৪:০১ | 122.172.50.148
আম্মো, নিজে নিজেই শিখেছি। আপিস এসে লাঞ্চের সময় ইন্টারনেট থেকে রেসিপি ডাউনলোড করতাম, ডাল-ভাত কিচ্ছু বানাতে জানতাম না। বাড়ি ফেরার পথে ট্রেনে সেটা মুখস্থ করতাম। ট্রেন থেকে নেমে যথাযথ বাজার। বাড়ি এসে রান্না। একটা সাইট ছিল aangithi.com সেটায় প্রথম প্রথম রান্নার প্রতিটা স্টেপ কতক্ষণ ধরে হবে সেটাও লিখে দেওয়া থাকত।
quark | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:৫৪ | 202.141.148.99
মাইরি বলছি pipiর এই কথাগুলো আমি সেই কব্বে থেকে বাড়িতে বলে আসছি!
pipi | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:৪২ | 92.225.74.122
হাম গর্ব কে সাথ কহতে হ্যায় - আমি নিজেই নিজেকে রান্না শিখিয়েছি। এবং সত্য বলছি ছেলে বা মেয়ে নির্বিশেষ যারাই বলে আমি তো বাবা রাঁধতে জানি না এবং এই কারণটুকু দেখিয়েই শান্তির নিঃশ্বাস ফেলে খালাস হয়ে যায়, চেষ্টাটুকুও করে না - তাদের আমার খুব বিরক্তি লাগে কারণ রান্নাটা হাতি ঘোড়া কিস্যু না। এখানে সুযোগ পেলেই ছানাপোনা গুলোকে খুব বকে দেই - এত শক্ত শক্ত আঁক কষতে পার, ল্যাবের শিশিবোতল নাড়তে শিখতে পার আর সামান্য একটা খুন্তি নাড়তে পার না!
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১৮ | 59.163.30.2
কিসের এতো টেস? কুম্ভমেলার আইপির? ঃ)
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১৭ | 203.99.212.53
কেমন একই সঙ্গে দুটো আলাদা আই পি থেকে পোস্ট করলাম
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১৭ | 155.57.192.1
কেমন একই সঙ্গে দুটো আলাদা আই পি থেকে পোস্ট করলাম
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১৬ | 203.99.212.53
টেস
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১৬ | 155.57.192.1
টেস
Samik | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১২ | 121.242.177.19
নাহ্হ্। লামা আমার কুম্ভমেলায় হারিয়ে যাওয়া ভাই বেরাদর কিছু একটা হবেই হবে। কিন্তু আমি কুম্ভমেলায় কবে গেছিলাম সেটাই মনে করতে পারছি না।
santanu | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:১২ | 82.112.6.2
চশমার জন্যে আর একটু হলেই আমার বিয়ে কেঁচে যেত, হুঁ।
ভাবী শ্বশুর ভাবী জামাইকে দেখতে এসেছেন আমাদের বাড়িতে। আমি ঘরে পরার চপ্পল পরে হাসি হাসি মুখ করে সামনে গিয়ে বসেছি। শ্বশুর জানেন আমার চোখের পাওয়ার -9। খানিকটা পর তিনি খুব সন্দিগ্ধ গলায় প্রশ্ন করলেন -
- শান্তনু, তোমার দুপায়ে হাওয়াই চটির স্ট্র্যাপের দু-রকম রং, ভুল করে বোধায় অন্য চটির এক পাটি পরেছো। (পরে জেনে ছিলাম প্রশ্নটার উদ্দেশ্য ছিল, ছেলে -9 চশমা পরেও দেখতে পায়, কি না)
- না না, অন্য চটির না। দুটো হাওয়াই চপ্পলের ই একটা করে স্ট্র্যাপ ছিঁড়ে গেসল, তাই দুটোর ভালো স্ট্র্যাপ একটায় লাগিয়ে নিয়েছি, বাড়িতে পরি। আর এক জোড়া নতুন স্ট্র্যাপ অন্যটায় লাগিয়ে সেটা বাইরে পরি।
আমার সৎ সাহস আমার বিয়েটা বাচিয়ে দিয়েছিল।
কিন্তু তাতে কি, মানুষ কে কি সেখানো যায়?
শ্বশুরের মেয়ে দাবী করে, তার ভাবী জামাই যদি এরকম চপ্পল পরে (সে চশমা পরুক ছাই না পরুক, সৎ হোক ছাই না হোক), সে বিয়েতে সে প্রচুর আপত্তি জানাবে।
Blank | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:০৯ | 170.153.65.102
আমি গুরুতেই কতবার রেসিপি দিয়েছি
Lama | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:০৮ | 203.99.212.53
গর্ব কে সাথ বলছি- আমি সেই ব্যক্তি যে আমার গিন্নিকে ভাত রান্না করা শিখিয়েছে
Bratin | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:০৮ | 125.18.17.16
আমি নেহাত মন্দ রাঁধি না কিন্তু টাক্সো দেবার ভয়ে প্রতিভা গোপনে রাখি ঃ-))
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১৩:০৩ | 59.163.30.2
আম্মো কিচ্ছু রাঁধতে জানতাম না-- সব পরের ছেলের কাছ থেকে শেখা! আমার প্রায় সব বান্ধবীদেরি ঐ একই গপ্পো ঃ))
Samik | ১৪ জুলাই ২০১০ ১২:৫৭ | 121.242.177.19
ধ্যাত্তেরি।
** ইন্দোরের সংযোগিতাগঞ্জে ডক্টর প্রতাপ সিং হার্ডিয়ার বিশাল ...
আমার বউ মোট্টে রাঁধতে জানত না। এমনকি ভাতও বানাতে পারত না। সব আমার শেখানো।
আর ইয়ে, মাইনাস পাওয়ারের চশমা ছিল তো! আমারো ছিল, দিদিরও ছিল। অপারেশন করিয়ে দুজনেই চশমা ছাড়া দিব্যি সুখে শান্তিতে বেঁচেবত্তে আছি তা প্রায় পনেরো বছর হল।
জানি জানি, শুনেই আপনারা হাঁহাঁ করে উঠবেন, লাসিক লেজার বলে। আজ্ঞে না, লাসিকও নয়, লেসারও নয়। অপারেশনের নাম রেডিয়াল কেরাটোটমি। ইন্দোরে হয়। সংযোগিতাগঞ্জে ডক্টর প্রতাপ সিং ইন্দোরের হার্ডিয়ার বিশাল বড় আই হসপিটাল কম্পাউন্ড। বিস্তারিত জানতে চাইলে, এবং মাইনাস পাওয়ারের চশমা ছাড়তে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করে নিতে পারেন।
byaang | ১৪ জুলাই ২০১০ ১২:৫১ | 122.172.49.21
আহা রে বেচারা দে! আমি কিভাবে চশমার অপচয় করি! আর দে একটা মোটে চশমার জন্য হাহাকার করছে!
dukhe | ১৪ জুলাই ২০১০ ১২:৫১ | 122.160.114.85
@de, রাঁধুনে ? চাপ হয়ে গেল । একদিন ফুলকপি রেঁধেছিলাম, তারপর গিন্নি বমিটমি করে চারদিন হাসপাতালে ছিল । বরং বাজাড়ু খুঁজুন, সবার মঙ্গল হবে ।
de | ১৪ জুলাই ২০১০ ১২:৪৯ | 59.163.30.2
সেই তো, মোটে গুরুগম্ভীর লাগে না দেখতে -- ছাত্তর্গুলা অব্দি মানে না ঃ((
Arijit | ১৪ জুলাই ২০১০ ১২:৪২ | 61.95.144.122
যাঃ চম্মা ছাড়া বিজ্ঞানী কেমন গোঁপ ছাড়া কপিলদেবের মত;-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন