এইটা কি একটা সচেতন প্রয়াস? কেমন একটা সন্দেহ দানা বাঁধছে।
হু কেউ নেই মানে কি এক্কেবারে কেউ নেই। এক দুজন তো থাকবেই। পিপি করফার্ম করুক।
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৬ | 12.34.246.72
নাহ! মনে নেই। ডোরাকাটা জামা যখন বেরোত তখন আমাদের আ মেলা নেওয়া হত না। মাঝেমধ্যে লাইব্রেরী থেকে পাওয়া যেত। দু-একটা পর্ব পড়েছি। সব নয়।
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৫ | 151.141.84.194
কী সব দিন ছিলো! ছবি কাটো খাতায় সাঁটো। কী ভালো ভালো সব গল্প, ধাঁধা, ছড়া, প্রচ্ছদ নিবন্ধ!
omicron | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৩ | 151.141.84.194
ডোরাকাটা জামার কথা মনে আছে? সেই যে কাঁচালংকার রস দিয়ে কাটলেট ভাজতো? মুন্লাইট পার্টি হতো ডাক্তারের বাগানে? রুকুসুকু দুই ভাই? মনে নাই?
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫২ | 12.34.246.72
ভাবা যায়! ডোরাকাটা জামা আর ঐ শিউলি একই লেখাকের হাত থেকে বেরিয়েছে!!
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫১ | 151.141.84.194
এককালে আম্মো বা লে ক দিয়ে লিখতাম। ঃ-)
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫১ | 12.34.246.72
পিপি তো বলল ফ্লাইটে কেউ ছিল না। মন দিয়ে পড়ে না কেউ!!
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫০ | 151.141.84.194
আমি পড়ি নাই সেই শিউলি, তখন আমি প্রোমো পেয়ে গেছি, আ মেলা তখন কার্টুন পত্রিকা হয়ে গেছে প্রায়। তখন আমি আমার রোদউঠানে বসে নতুন গুড় দিয়ে পিঠা খাই আর পুরানো সেই দিনের কথা গাইতে গাইতে ডোরাকাটা জামার আমলের অপূর্ব আ মেলার কথা ভাবি।
Tim | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৯ | 198.82.29.199
বাংলা লেখার কল। ঃ-)
Tim | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৮ | 198.82.29.199
ক বি তা নে ই
আমি খালি ভাবছি পিপি সাথে ঐ ফ্লাইটে আরো যারা ছিলো তাদের কথা। একেক তো ফিরিতে সদ্দিকাশির ইয়ে পেলো, তায় আবার চিলকাকতাড়ানো চিল্লামিল্লি। বেচারা।
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৮ | 12.34.246.72
টিম, উত্তরটা কি?
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৬ | 12.34.246.72
শিউলি নামে একটা অখাইদ্য উপন্যাস বেরোতো আনন্দমেলায়। মনে আছে?
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৫ | 151.141.84.194
শিউলিবাড়ী বলে যদি কিছু সিনিমা নাও থাকে, কুছ পরোয়া নেহি, গপ্পোটা লিখে কেউ বানিয়ে ফেলো। ঃ-)
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৪ | 151.141.84.194
টিম, তোমার কবিতার কী হলো?
Tim | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪২ | 198.82.29.199
অ, অ্যাকাডেমিক কোচ্চেন? তাই বলো। উত্তর হাম জানতে হ্যায়।
pipi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪১ | 78.52.236.117
কান নিয়ে ক'টি কথা কানে কানে বলে যাই। প্রব্বল সদ্দি হ্যাঁচ্চো প্যাঁচ্চো নিয়ে উঠে বসেছি এয়ার ইণ্ডিয়া এক্সপ্রেসে (সে যা এক্সপ্রেস! হুঁ হুঁ বাওয়া! এক বিমান বাংলাদেশ ছাড়া তার ধারে কাছে কেউ আসতে পারে না। মোট কথা হাতঘড়িটা বাড়িতে রেখে আসা উচিত)। যাব সিংহপুর। এক্সট্রা কড়ি খচ্চা করে নিজের বসার জায়গা নিজেই চুজ করেছি। দেখি, সারি সারি প্রথম ছটি রো'তে কেউ নাই একেশ্বরী এই আমি ছাড়া। (অবশ্য কাউন্টারের লোকজন ভুজুংভাজুং দিয়ে আমাকে অন্যত্র চালান করতে চাইছিল কিন্তু খুব কটমট করে তাকিয়ে খটখট করে তাদের বকে দেওয়ায় তারা ব্যাজার মুখে আমার সিটে আমাকেই বসাতে বাধ্য হল আর কি)। সার সার সিটগুলো খালি দেখে গোটা ফ্লাইটে আমি ছাড়া যেন আর কেউ নাই, এই উড়ান শুদ্ধুমাত্র আমারই জন্য - এমনিধারা একটা ফিলিং হচ্ছিল বটে কিন্তু আমারই হাত খানেক সামনে বসে যে সুন্দরী এয়ারহোস্টেসটি ঝিমোচ্ছিলেন তিনি মাঝেমাঝেই এক চোখ খুলে আমার দিকে এমন রাগ রাগ চোখ করে দেখছিলেন যে আমি নিজের গত্তের মধ্যে থাকাটাই ভাল মনে করছিলাম। অবশ্য ওনাকে দোষ দেওয়াও যায় না। যে ভাবে নাগাড়ে হাঁচি আর কাশির যুগলবন্দী চালাচ্ছিলাম তাতে রদ্দা পাবার কথা, আমার ভাগ্য ভাল বলতে হয় - পেলাম সুন্দরীর রুষ্ট কটাক্ষ! ও ভাল কথা - এই এক্সপ্রেসে কেউ যেন আবার বালিশ বিছানা চাদর এসব মামাবাড়ীর আবদার করে বস না। গলা শুকোলে কোক পেপসি জুস যা চাই গাঁটের কড়ি খসিয়ে কিন। অবশ্য গরুর পেচ্ছাপের রংএর একটা বস্তু ফিরিতে দেয় বটে - ওটা চা। আর খাবার দাবারের কথা তুলে নিজেকে লজ্জা দেব না। হেঁ হেঁ - ওটা আপনারাই শূণ্যস্থান পূরণ করুন। এই অবস্থায় জল চাইলে যদি তাও না দেয় এই ভয়েই আরকি আমি টুঁ শব্দটিও করি নি (হাঁচি কাশির অপেরা ছাড়া)। এমনিতেই এয়ার ইণ্ডিয়া এক্সপ্রেস চড়লে কেমন যেন এবড়ো খেবড়ো রাস্তায় এক্কা গাড়ি চড়েছি মনে হয়। ঘটঘট করে আওয়াজ দেয় - মনে হয় বুঝি এই গেল, এই ভাঙল। তা নামার সময় নিমুনিয়া রুগীর মত কাঁপতে কাঁপতে ঝপাং করে একটা লাফ দিল আর খট করে আমার কান দুটো বন্ধ হয়ে গেল। গেল তো গেলই, পুরো তালা লেগে কালা হয়ে গেলাম! কানে আর কিছু শুনতে পাই না! আমি সিজনড উড়ুনি, ফন্দী ফিকির বেশ কিছু জানা। অনেক চেষ্টা চরিত্তির করে একটা কানের সিকির সিকি খুলল কিন্তু ততক্ষণে কটকট করে নিদারুণ যন্ত্রণা শুরু হয়ে গেছে। এইবারে আমি ঘাবড়ে ঘ! সবাই নেমে গেলে সেই সুন্দরীকে গিয়ে বললাম কানে তো কিছু শুনছি না, কি করব। সুন্দরী তো রেগে উল্টে আমার উপরেই চেঁচাতে শুরু কল্ল (ভাগ্যিস! নইলে তো আমি শুনতেই পেতাম না)। সে তো কাঁইকাঁই করে চিল্লিয়ে একরাশ বিরক্তি উজাড় করে দিল - এত সদ্দি নিয়ে কেন চড়েছেন? জানেন না, সদ্দি হলে ফ্লাই কত্তে নেই? আমার তো শুনে একগাল মাছি! বল্লাম - না উড়লে এয়ার ইণ্ডিয়া কি আমাকে উড়ানের পয়াসা ফেরত দেবে না নেক্স্ট টাইম ফিরিতে উড়াবে? সেই শুনে আরো রেগে গলার পর্দা আরেক ধাপ চড়িয়ে সে বলে - তাহলে ফ্লাইটে উঠেই আপনার আমাদের কাউকে জানান উচিত ছিল। আমি বললাম - মামনি, সারা রাত যুগলবন্দী শুনিয়ে আপনার প্রসাদ ভিক্ষা করলাম, আপনি চেয়ে চেয়ে দেখলেন (মানে শুনলেন) আর এখন বলছেন আপনি জানতেনই না? তাতে সে বলল - আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। কিন্তু এয়ার ইণ্ডিয়া এর জন্য কোন এক্সপেন্স বেয়ার করবে না কারণ এটা আপনার দোষেই হয়েছে, আমাদের গাফিলতিতে নয়। এতক্ষণ যাও বা কানের ব্যাথা ভুলে সুন্দর মুখের ঝাল খাচ্ছিলাম এইবার আর থাকা গেল না। হাত পা ছুঁড়ে আমিও চিল্লাতে শুরু করলাম। আমার বক্তব্য খুব সাদা এবং সিধা। এয়ার ইণ্ডিয়া কোন এক্সপেন্সটা বেয়ার করে? ভিখিরি আবার খরচা দেবে কি? আসলে এরা ভিখিরির ছদ্মবেশে বাটপাড়। বাটপাড়ি করে আমাদের কাছ থেকে পয়সা লুটে নিচ্ছে। ঐ খাবার তো রাস্তার ঘিয়ে ভাজা নেড়ি ছোঁবে না। ঐ মুরুক্কান তাগ করে মাথায় মারলে রক্তপাত অবধারিত ইত্যাদি প্রভৃতি। চিল্লামিল্লি করে দেখলাম শুধু যে দিলটাই খুশ হয়েছে তাই না, কান কটকটটাও অপেক্ষাকৃত কম। বীরাঙ্গনার মত সুন্দরীকে কাত করে গটগট করে বেরিয়ে গেলাম। মনে রাখেন, কানে কিন্তু তখনো অবধি যেটুকু পৌঁছচ্ছে তাকে অনায়াসে দূরদ্বীপবাসিনীর গলার আওয়াজ বলে চালান যায়। বাইরে এসে সব শুনে পুঁচকেটা একগাল হেসে বলল কিছু ভাবতে হবে না, আমার বাড়ির পিছনেই চিঙ্কু ডাক্তার, তার হাতের দুদাগ ওষুধ পড়লেই তুমি ভাল হয়ে যাবে। আমি তো আবার ঘাবড়ে আচার। ডাক্তার দেখাব কি? মেডিক্যাল ইন্স্যুরেন্স নাই তো? তাতে শুনলাম এবং বুঝলাম সিংহপুর প্রকৃতই বেড়ে জায়গা - আম্রিগা ইউরোপের মতন অমন অখেদ্য নয়। এখানে গাঁটে কড়ি থাকলেই হল আর ভিসার কাগজখানি। তা চিঙ্কু ডাক্তার ছিল ভাল। যত্ন করে দেখল। কি যে বলল সে অবশ্য আমি বুঝি নি ( সিংহদের ইংরিজি যেন কেমন সানুনাসিক খাঁউখাঁউ গোছের)। সে যা হোক, পুঁচকেটা তর্জমা করে যা বোঝাল তা হল হাওয়া তো ফাঁক পেয়ে স্যাঁত করে কানের ভিতর দিয়া মরমে পশেছে কিন্তু তারপর আর বেরোবার পথ পায় না। পথ নাই তো বেরোবে কোথা দিয়ে, সে পথ তো সদ্দিতে বন্ধ। অতএব মর দেওয়ালে মাথা কুটে। চিঙ্কু ডাক্তার ভবিষ্যতবাণী করল দুদিন লাগবে তালা খুলতে। তা ঠিক, দু দিনই লাগল। সে দুদিন তো হাইট কেস। ফুল ভল্যুমে টিভি চালিয়ে সমানে বলে যাচ্ছি তোদের টিভির সাউণ্ডটা ঠিক নেই, ভল্যুম আরেকটু বাড়া। পাশে বসে পুঁচকে দুটো মুখ চাওয়া চাওয়ি করে। ইউনিতে গিয়ে লোকের প্রায় মুখের কাছে মাথা ভেড়াই, লোকে ভয়ে তিড়িং করে লাফ মেরে পালায়ঃ-( এত কথা বলার উদ্দেশ্য হল - মোট কথা সুন্দরীদের কথা একটু গ্রাহ্য করা ভাল। সদ্দি নিয়ে ফ্লাই কল্লে কেলো।
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪০ | 151.141.84.194
না না সৌমিত্রদাদু নিউরোসার্জেন যেটাতে।
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৯ | 12.34.246.72
ধুর ওটা নিয়ে তো ঐশ্বর্য রাই-এর সিনেমা হয়ে গেছে। কি যেন একটা নাম!!
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৯ | 151.141.84.194
দ্বন্দ বলে সিনিমাটা দেখলে কেউ?
hu | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৮ | 12.34.246.72
একটা নিছক অ্যাকাডেমিক কোশ্চেন নিয়ে কেমন জলঘোলা করছে দেখো!!
omi | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৮ | 151.141.84.194
ন হন্যতের গল্পটাকে টানতে টানতে বাড়িয়ে তাতে লা নুই বেঙ্গলির গপ্পোসপ্পো সুবিধেমত গুঁজে গুঁজে দিয়ে এক মারকাটারি মেগাসোপ হতে পারে। তাতে সৌমিত্রদাদু রবীন্দ্রনাথের ভূমিকায় থাকবেন। ঃ-)
Tim | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৭ | 198.82.29.199
দেকেচো? ক্লাস তুলে হ্যাটা কল্লো। আমি একতলার লোক বলে আবাজ দিচ্ছে!
Tim | ০২ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৫ | 198.82.29.199
আমি কবে থেকে সিনিমা দেখি বলবোনা। চলচ্চিত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে অসুবিধে হবে। ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন