এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০৭ | 59.93.255.60
  • বিষয়টা ক®¸ট্রালের মধ্যে থাকলে আপত্তি নেই।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০৭ | 151.141.84.194
  • ও বৃক্ক কে বার করেছেন কী বিত্তান্ত কিছুই তো পেলুম না কোথাও। ঃ-(
  • achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০৬ | 59.93.255.60
  • কৃত্রিম বৃক্কের কথা আমি-ই বলেছিলুম। খপর কাগচে কাল না পরশু বেরিয়েছিল।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০৬ | 151.141.84.194
  • এ হেঃ অচিন্ত্যদা, লোকে তো আপনারে ক®¾ট্রালার কইবে! ঃ-)
  • achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০৪ | 59.93.255.60
  • এই তো! তার মানেই আবার পরিশ্রম। আমি ভালোবাসি ক®¸ট্রাল সি আর ক®¸ট্রাল ভি।
  • aka | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০২ | 24.42.203.194
  • হ্যাঁ অনেকটা এরকমই। সুদের হার অনেক সময়েই বেশি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো প্রফিট মেকিং অর্গ। তারা আবার বেসিক বিজনেস স্ট্র্যাটেজীটাই ঠিক করে বোঝে না। ওয়াল স্ট্রীটের স্ট্র্যাটেজী অন্ধ্রে চালাবে চলবে কেন?
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:০০ | 151.141.84.194
  • অচিন্ত্যদা, একটু ঘষেমেজে গুছিয়ে বাড়িয়ে রঙ ঢেলে দিয়ে চালিয়ে দিলেই বা ক্ষতি কী? ঃ-)
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৫৯ | 151.141.84.194
  • ওখানে যারা সরাসরি ফিল্ড ওয়ার্কে আছেন, তারা সব ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা কইলেন, ঋণের দায়ে খাতকের ঘরবাড়ী ভেঙে জিনিসপত্র নিয়ে নিচ্ছে আদায়কারীরা, হতদরিদ্র খাতক ঋণশোধ দিতে নিজের শেষ সম্বল পোষা দুখানা ছাগল এনে তুলে দিচ্ছে আদায়কারীর হাতে, এমন সব কাহিনি। কেজানে এটা মাত্র কয়েকটা ঘটনাকে বড়ো করে দেখানো নাকি সাধারণ ট্রেন্ডই এরকম! যদি বেশীরভাগ গরীব মানুষের উপরে এই কান্ড হয় তাহলে সেই জমিদারী আমলের লেঠেল কাহিনির সঙ্গে পার্থক্য পেলাম না। ঃ-(
  • achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৫৮ | 59.93.255.60
  • ধন্যবাদ ওমি। লেখাটে আরেকবার এখানে চালিয়ে দেওয়া যায় কিনা ভাবছিলুম।
  • aka | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৫৪ | 24.42.203.194
  • ইউনুস সাহেবের ব্যপারটা আমার নিজের মনে হয় ঘাপলা। মাইক্রো ফিনান্স একটা ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। প্রফিট মেকিং, নন প্রফিটদের মধ্যে ব্যপক টানামানি চলছে। এটা মনে হয় তারই কাদা। দেখা যাক। ওনার প্রতি আমার বিশেষ শ্রদ্ধা রয়েছে, মানতে মন চায় না।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৫১ | 151.141.84.194
  • বিজনেস কে এত খারাপ ভাবার কী আছে? বিজনেসই তো সমাজের মানুষে মানুষে মিল ঘটায়। যারে কয় অনুঘটক। আমার ক্ষেতে ভুট্টা ফলে, আপনার ক্ষেতে গম। এদিকে আমার দরকার গম, আপনার চাই ভুট্টা। বিজনেস এসে সমস্যা সমাধান করে দিলো। ঃ-)

    কৌপীন পরে হিমালয়ে চলে গেলে আর জীবাত্মা পরমাত্মার তপস্যা করলে কোনো বিজনেসের দরকার থাকতো কি?

    এদিকে ধরা পড়েছে বিরাট কেলেংকারি। মাইক্রোক্রেডিটের ইউনুস সায়েব নাকি বহু টাকা গাপ করে ফেলেছেন। শুনেছেন কিছু?

    আর, কৃত্রিম বৃক্কের ব্যাপারটা ভাই কে যেন কইলেন, একটু বিস্তারিত জানাবেন?
  • aka | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৪৩ | 24.42.203.194
  • দা বিজনেস অফ বিজনেস ইজ বিজনেস।
  • aka | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৩৪ | 24.42.203.194
  • বাজারে ঊর্ধে আর কে যেতে পারে? এই আমি, আপনি, সে সবাই সমান। নিজেরা তো প্রতিদিনই এসবের মধ্যেই বেঁচে আছি। এদিকে অ্যামাজন আর ওদিকে সুনীল গাঙ্গুলীরই যত দোষ? সুনীলের লেখা বিক্রি না হলে কে খাওয়াবে? বিনয় মজুমদারকে কে দেখত শুনি?
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৩০ | 151.141.84.194
  • কী সব্বোনাশ, পোসেনজিৎ লালন সেজেছে?????
    জাত মেরে দিয়েছে, একেবারে মার্ডার করে দিয়েছে তাইলে। ঃ-(
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:১৭ | 130.39.149.21
  • Omi, কলকাতা বড় বাধা বুঝলেন, আমাদের জন্য বুম্বাদাই লালন- মাল্টিপ্লেক্সে তাতেই বেশ আরাম।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:০৯ | 151.141.84.194
  • একদম। প্রকৃত যোগী যদি হতে পারেন বুঝবেন এসবই ইড়াপিঙ্গলাসুষুম্না-সবই ইলেকট্রোম্যাগ্নেটিজম যারে কয়। পঞ্চ ম ও তখন বুঝবেন পরমাত্মার সহিত মিলনের আর্তি।
    বাকী সব মাটি ধুলা, "শেষ ফলনের ফসল এবার কেটে লও বাধো আঁটি/ বাকী যা নয় গো নেবার মাটিতে হোক তা মাটি।"
    ঃ-)
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:০৫ | 151.141.84.194
  • অচিন্ত্যদা, আপনার বহু পুরানো একটা লেখা পড়লাম, আপনার কেম্ব্রিজের সেই ভ্রমণ। ভালো লাগলো। অভিনন্দন।
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:০৪ | 130.39.149.21
  • লালনের গান ইন ফ্যাক্ট কোট করার বাইরে বেরিয়ে প্রথমবার বুঝতে পারি মনের মানুষ পড়ে, তাপ্পর দাদুর লেখাগুলো পড়ি, বোঝাটা আরেকটু থিতু হয়।
    এরপর সুধীর বাবুর বইটা পড়ে দেখি অন্যরকম একটা মীনিং আছে আর হয়তো সেইভেবেই লেখা- কিন্তু সেই অন্য মীনিংটা পীড়া দ্যায় - এতদিনের জমে থাকা ভাল লাগা গুলোয় বিবমিষা আসে।
    তার থেকে দাদু-সুনীলের এক্সপ্ল্যানেশনই থাকুক না- প্রেমিকা থেকে পরমব্রহ্মে বিলীন হোন মনের মানুষ--- রেতঃ রজঃ পান করে পাওয়ার থেকে ঐ পাওয়াটাই বেটার
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:০১ | 151.141.84.194
  • ও বলতে ভুলে গেছি, কাল আপনারা কজনে পর্বে পর্বে কবিতা ২ এর জাত বাঁচালেন, আপনি ফরিদা আর টিম। আপনাদের অভিনন্দন।

    আর কাটিয়ানা তো বাংলালাইভে বেরিয়েছিলো, ওদের আর্কাইভে যান, পেয়ে যাবেন। ঃ-)
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৮ | 130.39.149.21
  • ভাল লাগলেই ভাল, লিংক আছে? গুগল দিচ্ছেনা :(
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৭ | 130.39.149.21
  • ভাল লাগলেই ভাল, লিংক আছে, গুগল দিচ্ছেনা ঃ(
  • omicron | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৪ | 151.141.84.194
  • তা ঠিক। যার যেমন লাগে। ব্যক্তিগত ব্যাপার।
    রাণী কাটিয়ানা ও পড়ে দেখতে পারেন, হয়তো আপনার ভালোই লাগবে, বলা তো যায় না। ঃ-)
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫৩ | 130.39.149.21
  • btw,

    আমি সুনীলের নিষ্ঠ পাঠক নই, নীললোহিতের নিষ্ঠ পাঠক অবশ্য
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫২ | 130.39.149.21
  • আমার ইন্টারনেট জন্ম খুব অর্বাচীন কালের নয় - গানগুলো তো লালনেরই আর এরমও নয় যে মনের মানুষ পড়ার আগে সেগুলোয় অ্যাক্সেস ছিল না। আমি 'মনের মানুষের' ন্যারেটিভটার কথা বলছিলাম,। অসম্ভব সুন্দর ও আরামদায়ক ন্যারেটিভ। সিরাজ সাঁই কে চোখের সামনে দেখতে পেলুম, দেখতে পেলুম কাঙাল হরিনাথ আর গগনকেও। এই দেখতে পাওয়াটা আমাকে একটা বিরাট তৃপ্তি দিল, তার পাশে তত্ত আর তথ্য কতটা ঠিক থাকে সে হিসেব নেহাতই পাতি ঠেকে। ঐ তৃপ্তি থেকেই কিন্তু তপন রায়ের এলবামের লিংক খুঁজে আবার গানগুলো শোনা, গগণ হরকরা দিয়ে অবিরাম গুগ্ল সার্চ এটে্‌সট্রা।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৫ | 151.141.84.194
  • আরে গীতিগুলো তো আসল লোকের, লালনের। সেগুলো তো একেবারে কালের কষ্টিপাথরে যাচাই হওয়া জিনিস। ওগুলোর গুণ অনস্বীকার্য।
    কিন্তু "সেই সময়" এর লেখকের হাত দিয়ে এই মনের মানুষ বেরিয়েছে, ভাবলে কান্না পায়। আরেকটা ছিলো। রাণী কাটিয়ানার ডান হাত না বাঁহাত এইরকম কী যেন একটা। এই লোকের লেখা। সে যে কী ভুষিমাল, কী ভুষিমাল। সেই নিয়ে বলতে গেলে আবার নিষ্ঠ পাঠকেরা যায় ক্ষেপে! কী গন্ডগোল যে হলো সেই নিয়ে।
    তখন আপনি জন্মান নি তাতিন, মানে তখনো নেটীয় জগতে আপনার আবির্ভাব হয় নাই। ওপাড়ার সেই কাটিয়ানা আমলের কথা বড়াই জানেন।
  • tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৮ | 130.39.149.21
  • মনের মানুষ আমার অসাধারণ লেগেছে, সাম্প্রতিক কালে দেশ-এ এত ভালো লেখা খুব কম পড়েছি। তঙ্কÄগত ত্রুটি আছে মনে হয়, হয়তো তথ্যগতও, কিন্তু, তাই বলে ঐ লেখাটা পড়ে সেদিনটার মতন আউলে যাওয়া আর ইন্টারনেটে লালন গীতি শোনা, গগন হরকরার লেখা খুঁজে বের করা-কে অস্বীকার করব কেন?
  • omicron | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:২৫ | 151.141.84.194
  • কেডি, এইসব লোকের এইভাবে বিকিয়ে যাওয়া দেখতে এত খারাপ লাগে। কিন্তু শুনি সবই নাকি ব্যবসার খেলা, আমরা আমজনতা শিল্পসাহিত্যনাটককবিতা ইত্যাদিকে অপার্থিব মহিমা আরোপ করে যতই না কেন বানিজ্য থেকে দূরে ভাবি, ভিতরে ভিতরে সব কেন্দ্রগতং নির্বিশেষং। যাহা বানর তাহাই বিড়াল আবার তাহাই কাঠবেড়ালি।

    মাঝে মাঝে মনে হয় কেবল সেই সময় আর অমৃতের পুত্রকন্যা এই দু'খানা বেছে নিয়ে আগে পরে এই লোকে কী কী করেছে সব ভুলে যাই। কল্পনার লেখকটি বেঁচে থাকুক, বাস্তব আর কয়দিনের?
  • kd | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:০৪ | 59.93.219.251
  • যা! ওটা বানাম্ভুল, ক্ষ্যামা করে দাও। এই 'কি' আর 'কী' নিয়ে আমরা কম ভুগেছি?
  • kd | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:০১ | 59.93.219.251
  • ওমি ঠিকই লিখেছেন, তবে ওনার শেষ বাক্যটি আমার পছন্দের নয়। উনি নিজের হাতে আমাদের প্রিয় লেখকটিকে গলা টিপে মেরেছেন। কেননা তা না করলে আরেকজন লেখকের বই ব্যান করার জন্যে অমন উঠে পড়ে লাগতে পারতেন না।

    ওনার বাকী 'অর্ধেক জীবন' আর একটি সংস্থার নির্দেশে চলে।
  • I | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:৫৩ | 14.96.33.229
  • এত বিজ্ঞ ও সুচিন্তিত মতামতের মধ্যে এত সিলি তথ্যের ভুল(যতীন্দ্রনাথ -তাও আবার একবার না , দু-দুবার), বেশ মজাদার কিন্তু !
  • kd | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:৫০ | 59.93.219.251
  • দ্যাকো ক্ষান্ডো! কী বল্লুম আর কী বুঝলো! আমি তো অ্যামাজনে পেন্টুল হলদে হওয়ার বিরুদ্ধে বলেছি খালি। অ্যামাজন সিচুয়েশন বুঝে একটা বিজনেস ডিসিশন নিয়েছে - আশা করি প্লাস-মাইনাস ভেবেই। যদি ভুল হয়, তার উত্তর তারা তাদের শেয়ারহোল্ডারদের দেবে - আমি-তুমি (যদি না শেয়ারহোল্ডার হই) বলার কে? অবিস্যি বলতে তো কোনো ট্যাক্স লাগে না ঃ-)

    আর গুগ্‌ল, ব্ল্যাকবেরি - ওরাও ঠিক যতখানি কম্প্রোমাইজ করার, ঠিকই করেছে। একটু খুঁটিয়ে দেখলেই বোঝা যায় (আমি দু'টোতেই আর্থিকভাবে জড়িত, তাই একটু-আধটু খবর রাখি)। টয়োটাতে নেই, খবর রাখি না।

    আর আমি তো কোনোদিনই বলিনি আমেরিকা সেন্সর করে না - বরং পদে পদে করে - মানে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে অনেক কিছুই করতে বাধ্য করে। আমার মতে তো সরকারের বেশীর ভাগ কাজই unconstitutional। তা কী আর করা যাবে - আমার পার্টি তো ভোট পায় না।
  • omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:৪০ | 151.141.84.194
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই দাদার নাম ছিলো জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর, যতীন্দ্রনাথ না।

    কিছুদিন আগে পেয়ে গিয়ে সুনীলের মনের মানুষ পড়লাম নেটে। বাজে লেখা। ইতং বিতং বকে গেছে, লেখার শক্তি বাঁধুনি উদ্ধেশ্য বিধেয় কিসু নাই, বানিয়ে বানিয়ে যা তা লিখেছে। শেষে লালনের গানগুলো জুড়ে দিয়েছে, সেটাই যা একমাত্র পাওয়া। ভাবলে দুঃখ হয় এই লোকে এককালে খুব খেটে ইতিহাসের প্রতি বিশ্বস্ত থেকে অসাধারণ সেই বিশাল উপন্যাস "সেই সময়" লিখেছিলো। " সেই আশ্চর্য শক্তিমান লেখকের কবে যে মৃত্যু হইয়াছে, হায় সে জানিতে পারে নাই।"
  • Jishu Mohammad | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:১৪ | 117.18.231.16
  • .. (মানলাম)- গৌতম ঘোষ ভালো মানের চলচ্চিত্রকার। গুটিকয় নির্মাণ তাইতো বলে। আর তার নির্মাণের হিড়িক এ পর্যায় এসে দু'ই বাঙলায় কতগুলো চক্ষুর আবদারও হয়ত মিটায়। ম্যালা গুনাগুন আছে/থাকতেই পারে। কলকব্জা নাড়ালে কতসব দৃশ্যের কারিগর তিনি। সেসব 'সিনেমা... নির্মাণ বিষয়ক, যন্ত্রের খুটিনাটি' আচ্ছা-সাচ্ছা সিনেমাঅলার/করিয়ের বিচারে কি হবে তা যেমন আন্দাজ করা যায়/যাচ্ছে, তেমনি এও অনুমেয় যারা শিল্প-সাহিত্যের নমুনা জীবন-যাপনে আঁকিবুকি করে, আর্ট-কালচার করে বেড়ায় তাদের বাকভঙ্গি/দৃষ্টিভঙ্গি/মননভঙ্গি- সর্বসাকুল্যে চিন্তন পদ্ধতির কাছে শেষ পর্যন্ত একজন চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষ কোন কোন পরিমাপকে তুল্যমূল্যে গুরুত্ব পাবেন-। সাথে আছে অতিঅবশ্যই দু'বাঙলার অতি আদর-সমাদার পাওয়া ঔপন্যাসিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। এ মহাত্মাদের এই 'মনের মানুষ' রচনা ও নির্মানে বাঙ্গালি তথা দেশী মানুষের অর্জিত বিদেশী চোখে, আর বিদেশীদের চোখে 'লালন' নামক কোন এক জীবনচরিত কেমন দেখাচ্ছে, কি করম করে দেখতে শেখাচ্ছে, এবং গ্রহন করতে বলছে সে কারসাজিটা যদিবা কারো চৌক্ষে পড়ে তবে দেখা যাবে- দাদার দাদাঘিরি ফলানোর মুন্সিয়ানাটা বেশ প্রশংসা পবার যোগ্যতা রাখে! কিভাবে? এই ভাবে-
    নিম্মেপ্রদত্ত...

    'মনের মানুষ' নামক চলচ্চিত্রে লালন ফকিরের যে জীবন পদ্ধতির চর্চা ও তার সে জীবনের ভেতর দিয়ে যে দর্শন চর্চা- তাকে প্রস্ফুটিত করতে গিয়ে/ ঐ সব চোখের কাছে (মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত, এবং... নিন্মবর্গ) হাজির-নাজির করতে গিয়ে পরিচালক গৌতম ঘোষ 'খানিকট...আ কল্পনা করে/ধরে নিয়ে অর্থাৎ মনগড়া ভাবে' এবং 'অতীব চতুরতার সাথে' লালন চরিত্রের কেন্দ্র, তথা লালনের(তাহাদের) জীবন-দর্শনের 'বাঁচা-মরা, টিকে থাকা, পৃষ্ঠপোষকতায়'- 'তিল পরিমান ঘটনাকে তাল পরিমান করে', ঘুরিয়ে প্যাচিয়ে রবীন্দ্রনাথের দাদা যতীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাথে দেখা হওয়া, মানে ঠাকুর পরিবারের সাথে- আবার শিল্পসাহিত্যের প্রভাবশালী পরিবারও বটে, সে জমিদার পরিবারের সাথে দেখা হওয়া, মানে জমিদারের সাথে দেখা হওয়া - যারা লালনকে, লালনের আখড়াকে তাদের জমিদারী তালুকের কর/খাজনা থেকে 'মওকুফ', এবং জমি 'দান' করে টিকিয়েছিল, পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল- ত্‌ৎঘটনাকেই আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত সূত্রে/দৃশ্যে, গল্পের কেন্দ্র বানিয়ে, ইনিয়েবিনিয়ে এই বোঝালো যে- কলিকাইত্যা/পশ্চিম বঙ্গের জমিদার, ভালু জমিদার আরকি-, কিছুটা উদারপন্থি, সাহিত্য পৃষ্ঠপোষক, যারা আঠারো কি ঊনবিংশ শতকের তথাকথিত একটা রেনেসাঁয় উদার হয়েছেন, ইউরোপিয় উদারপন্থী ঐতিহ্য যাদের ভেতর ঢুকে গেছে বা যারা গ্রহন করেছে সেসব ক্ষয়িঞ্চু জমিদার, উঠতি উচ্চশ্রেণী বা মধ্যবিত্ত শ্রেণী তাদের যে একটা সুদূর-কুদূর প্রসারী ফলাফল, সে ফলাফলের পাশাপাশি, সমান্তরালে- অসহিষ্ণুতা, জাতপাত হঠাতে, অসাম্যতার বিরুদ্ধে আরেকটা স্রোত, চোরা স্রোত চলছিল, মানে যা বিশেষ ভাবে প্রকাশ্য বা সমাদার, সমাঝদার দুনিয়ায়, রঙচঙয়ের কাছে পৌছাচ্ছে না, নাগাল পাচ্ছে না- কিন্তু যেখাটায় মুক্তচিন্তার অস্তিত্ব ছিল সে সব আউল-বাউল দশাকে, দর্শনকে মুক্তহস্তে দান করে টিকিয়ে, পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল- কারা (?)- গৌতম, সুনীলের মতন মানবকূল যে বাটীতে থাকেন সে চিহূ- 'কলিকাত্তা'র অগ্রসর মানুষেরা !!!
    (এসব বেশ বেশ রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক বিচারের গুরুত্ব রাখে, লালন কল্পিত কোন দেবদেবতা নয়, ইচ্ছা পূরণের কোন কাহীনিও নয়- যে তারে নিয়ে যেখানে সেখানে বসিয়ে, যা ইচ্ছে তাই বানিয়ে যাব। ক্ষেমতা দেখাবো। আমজনতা ঐ ঠাকুর বাড়ি কেন্দ্রিক সাক্ষাৎটাকে অনু কি পরমানু পরিমান তুল্যমুল্যে থেকে দেখে। শুধু রঙমাখিয়ে দেখার স্বভাব এই আমরা কেঁদো মধবিত্তের। কেননা, আমরা আমাদের মধ্যম/'মধ্য জাতের' মেরু রক্ষায় রবীবাবুদের সাথে যদি 'ফকির সাহেব'দের কে (সিনেমায় যতীন্দ্রনাথের মুখে লালন কে ফকির সাহেব সম্মোদন করা হয়) জড়ায়ে প্যাচায়ে, মিলেঝুলে রেখে দিতে পারি তো আমাদের আরো কতক দিন- দিনগুজরান সহজ হয়।)

    এখন গৌতমেরে জিজ্ঞাসা করা দরকার, এ-লা তোয়ারে এমিক্কা গুদ্দা(সাহস) কে দিল?

    উপরিক্ত এসব দিকউল্লেখ্যে অনেক অনেক এ দেশী আর্ট-কালচার করিয়ে কাকু/দাদুরাও বেখোশ হতে পারে। ঐ পশ্চিম পাড়াতো হবেই।
    এই গেল আমার দৃষ্টিতে জরুরী একটা দিক, আরেকটা অতি অতি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো লালন ফকিরের গান নিয়ে। সে বাহাস আজকের মতো তোলা থাকুক।

    ভণিতা পর্ব : ক্ষমিবেন। এমন হুটহাট জুড়ে বসার জন্য। সিনেমাটা প্রথম দিনেই প্রথম শো দেখেছিলাম। হা দেখলাম। দেখার অধিক আমি আর উত্তীর্ণ হতে পারি নাই। যাহাকে আবার 'দেখা' বললে কর্তারা ক্ষেপে যাবার চান্স আছে। বলবে- মানে, তেআমার তো চোক্ষুই নাই, ঠুলি খুলে আস। বলতে হবে দর্শন করলাম, বা আরো পৌরাণিক শব্দ জুড়াতে হবে। চাট্টিখানি কথা নয়, কলিকাইত্যা দাদারা বানিয়েছেন। তুচ্চ, সামান্য লোকে দেখে মাত্র। অভিজাত্যের ঠেলা থাকলে সেটা হয় দর্শন। আর্ট-কালচার করিয়ে-। কিন্তু আমার তো সেটা নাই...
    এখন সে হলে বসে চটপট করাটা, মনে মনে ঘোঁৎ ঘোঁৎ করাটা ভগবানের কল্যাণে/কৃপায় কিছুটা বলেকয়ে দিতে পারলাম। তবে নির্দিষ্ট করে ধরে ধরে বলা না, অনেক বিস্তর আলাপের ব্যপার-। আমি এখানে আমার হাল্কা মতামত জানালাম এই যা-। আরো কি যেন বলা বাকী, বা কথা গুলো আরো সহজে আরো কিছু দিকের সাথে যোগ-বিযোগ দিয়ে বলার ছিল। যাইহোক, হাতের কাছে বিড়ি নাই তাই আর ধৌজ্জও নাই। রস-কষ-যদু-মধুর ক্ষেতা পুড়ি।

    পেন্নাম।
  • Sibu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:১৩ | 184.214.90.56
  • সরি, ল্যাদোষ।
  • Sibu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:১৩ | 184.214.90.56
  • ইউএস, আরব দেশেরা আর চীন, এরা সবাই সেন্সরশিপের ব্যাপারে এক। এই কথাই কি বললেন কাবলি-মামা?
  • Jishu Mohammad | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:১২ | 117.18.231.16
  • .. (মানলাম)- গৌতম ঘোষ ভালো মানের চলচ্চিত্রকার। গুটিকয় নির্মাণ তাইতো বলে। আর তার নির্মাণের হিড়িক এ পর্যায় এসে দু'ই বাঙলায় কতগুলো চক্ষুর আবদারও হয়ত মিটায়। ম্যালা গুনাগুন আছে/থাকতেই পারে। কলকব্জা নাড়ালে কতসব দৃশ্যের কারিগর তিনি। সেসব 'সিনেমা... নির্মাণ বিষয়ক, যন্ত্রের খুটিনাটি' আচ্ছা-সাচ্ছা সিনেমাঅলার/করিয়ের বিচারে কি হবে তা যেমন আন্দাজ করা যায়/যাচ্ছে, তেমনি এও অনুমেয় যারা শিল্প-সাহিত্যের নমুনা জীবন-যাপনে আঁকিবুকি করে, আর্ট-কালচার করে বেড়ায় তাদের বাকভঙ্গি/দৃষ্টিভঙ্গি/মননভঙ্গি- সর্বসাকুল্যে চিন্তন পদ্ধতির কাছে শেষ পর্যন্ত একজন চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষ কোন কোন পরিমাপকে তুল্যমূল্যে গুরুত্ব পাবেন-। সাথে আছে অতিঅবশ্যই দু'বাঙলার অতি আদর-সমাদার পাওয়া ঔপন্যাসিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। এ মহাত্মাদের এই 'মনের মানুষ' রচনা ও নির্মানে বাঙ্গালি তথা দেশী মানুষের অর্জিত বিদেশী চোখে, আর বিদেশীদের চোখে 'লালন' নামক কোন এক জীবনচরিত কেমন দেখাচ্ছে, কি করম করে দেখতে শেখাচ্ছে, এবং গ্রহন করতে বলছে সে কারসাজিটা যদিবা কারো চৌক্ষে পড়ে তবে দেখা যাবে- দাদার দাদাঘিরি ফলানোর মুন্সিয়ানাটা বেশ প্রশংসা পবার যোগ্যতা রাখে! কিভাবে? এই ভাবে-
    নিম্মেপ্রদত্ত...

    'মনের মানুষ' নামক চলচ্চিত্রে লালন ফকিরের যে জীবন পদ্ধতির চর্চা ও তার সে জীবনের ভেতর দিয়ে যে দর্শন চর্চা- তাকে প্রস্ফুটিত করতে গিয়ে/ ঐ সব চোখের কাছে (মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত, এবং... নিন্মবর্গ) হাজির-নাজির করতে গিয়ে পরিচালক গৌতম ঘোষ 'খানিকট...আ কল্পনা করে/ধরে নিয়ে অর্থাৎ মনগড়া ভাবে' এবং 'অতীব চতুরতার সাথে' লালন চরিত্রের কেন্দ্র, তথা লালনের(তাহাদের) জীবন-দর্শনের 'বাঁচা-মরা, টিকে থাকা, পৃষ্ঠপোষকতায়'- 'তিল পরিমান ঘটনাকে তাল পরিমান করে', ঘুরিয়ে প্যাচিয়ে রবীন্দ্রনাথের দাদা যতীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাথে দেখা হওয়া, মানে ঠাকুর পরিবারের সাথে- আবার শিল্পসাহিত্যের প্রভাবশালী পরিবারও বটে, সে জমিদার পরিবারের সাথে দেখা হওয়া, মানে জমিদারের সাথে দেখা হওয়া - যারা লালনকে, লালনের আখড়াকে তাদের জমিদারী তালুকের কর/খাজনা থেকে 'মওকুফ', এবং জমি 'দান' করে টিকিয়েছিল, পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল- ত্‌ৎঘটনাকেই আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত সূত্রে/দৃশ্যে, গল্পের কেন্দ্র বানিয়ে, ইনিয়েবিনিয়ে এই বোঝালো যে- কলিকাইত্যা/পশ্চিম বঙ্গের জমিদার, ভালু জমিদার আরকি-, কিছুটা উদারপন্থি, সাহিত্য পৃষ্ঠপোষক, যারা আঠারো কি ঊনবিংশ শতকের তথাকথিত একটা রেনেসাঁয় উদার হয়েছেন, ইউরোপিয় উদারপন্থী ঐতিহ্য যাদের ভেতর ঢুকে গেছে বা যারা গ্রহন করেছে সেসব ক্ষয়িঞ্চু জমিদার, উঠতি উচ্চশ্রেণী বা মধ্যবিত্ত শ্রেণী তাদের যে একটা সুদূর-কুদূর প্রসারী ফলাফল, সে ফলাফলের পাশাপাশি, সমান্তরালে- অসহিষ্ণুতা, জাতপাত হঠাতে, অসাম্যতার বিরুদ্ধে আরেকটা স্রোত, চোরা স্রোত চলছিল, মানে যা বিশেষ ভাবে প্রকাশ্য বা সমাদার, সমাঝদার দুনিয়ায়, রঙচঙয়ের কাছে পৌছাচ্ছে না, নাগাল পাচ্ছে না- কিন্তু যেখাটায় মুক্তচিন্তার অস্তিত্ব ছিল সে সব আউল-বাউল দশাকে, দর্শনকে মুক্তহস্তে দান করে টিকিয়ে, পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল- কারা (?)- গৌতম, সুনীলের মতন মানবকূল যে বাটীতে থাকেন সে চিহূ- 'কলিকাত্তা'র অগ্রসর মানুষেরা !!!
    (এসব বেশ বেশ রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক বিচারের গুরুত্ব রাখে, লালন কল্পিত কোন দেবদেবতা নয়, ইচ্ছা পূরণের কোন কাহীনিও নয়- যে তারে নিয়ে যেখানে সেখানে বসিয়ে, যা ইচ্ছে তাই বানিয়ে যাব। ক্ষেমতা দেখাবো। আমজনতা ঐ ঠাকুর বাড়ি কেন্দ্রিক সাক্ষাৎটাকে অনু কি পরমানু পরিমান তুল্যমুল্যে থেকে দেখে। শুধু রঙমাখিয়ে দেখার স্বভাব এই আমরা কেঁদো মধবিত্তের। কেননা, আমরা আমাদের মধ্যম/'মধ্য জাতের' মেরু রক্ষায় রবীবাবুদের সাথে যদি 'ফকির সাহেব'দের কে (সিনেমায় যতীন্দ্রনাথের মুখে লালন কে ফকির সাহেব সম্মোদন করা হয়) জড়ায়ে প্যাচায়ে, মিলেঝুলে রেখে দিতে পারি তো আমাদের আরো কতক দিন- দিনগুজরান সহজ হয়।)

    এখন গৌতমেরে জিজ্ঞাসা করা দরকার, এ-লা তোয়ারে এমিক্কা গুদ্দা(সাহস) কে দিল?

    উপরিক্ত এসব দিকউল্লেখ্যে অনেক অনেক এ দেশী আর্ট-কালচার করিয়ে কাকু/দাদুরাও বেখোশ হতে পারে। ঐ পশ্চিম পাড়াতো হবেই।
    এই গেল আমার দৃষ্টিতে জরুরী একটা দিক, আরেকটা অতি অতি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো লালন ফকিরের গান নিয়ে। সে বাহাস আজকের মতো তোলা থাকুক।

    ভণিতা পর্ব : ক্ষমিবেন। এমন হুটহাট জুড়ে বসার জন্য। সিনেমাটা প্রথম দিনেই প্রথম শো দেখেছিলাম। হা দেখলাম। দেখার অধিক আমি আর উত্তীর্ণ হতে পারি নাই। যাহাকে আবার 'দেখা' বললে কর্তারা ক্ষেপে যাবার চান্স আছে। বলবে- মানে, তেআমার তো চোক্ষুই নাই, ঠুলি খুলে আস। বলতে হবে দর্শন করলাম, বা আরো পৌরাণিক শব্দ জুড়াতে হবে। চাট্টিখানি কথা নয়, কলিকাইত্যা দাদারা বানিয়েছেন। তুচ্চ, সামান্য লোকে দেখে মাত্র। অভিজাত্যের ঠেলা থাকলে সেটা হয় দর্শন। আর্ট-কালচার করিয়ে-। কিন্তু আমার তো সেটা নাই...
    এখন সে হলে বসে চটপট করাটা, মনে মনে ঘোঁৎ ঘোঁৎ করাটা ভগবানের কল্যাণে/কৃপায় কিছুটা বলেকয়ে দিতে পারলাম। তবে নির্দিষ্ট করে ধরে ধরে বলা না, অনেক বিস্তর আলাপের ব্যপার-। আমি এখানে আমার হাল্কা মতামত জানালাম এই যা-। আরো কি যেন বলা বাকী, বা কথা গুলো আরো সহজে আরো কিছু দিকের সাথে যোগ-বিযোগ দিয়ে বলার ছিল। যাইহোক, হাতের কাছে বিড়ি নাই তাই আর ধৌজ্জও নাই। রস-কষ-যদু-মধুর ক্ষেতা পুড়ি।

    পেন্নাম।
  • lcm | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:৫৩ | 69.236.163.206
  • এ কিছু না। এই তো চায়না গুগল-কে হুংকার দিল, আরব দেশগুলোর ব্ল্যাকবেরি বর্জন, ইউএস গভর্নমেন্ট টয়োটা-কে সাবধানবাণী উইথ ফাইন..... এসব এমনি, এতে গুগল, ব্ল্যাকবেরি, টয়োটা-দের তেমন কিছু হয় নি। আমাজনেরও হবে না।
  • Tim | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:৪৭ | 173.163.204.9
  • হ্যাঁ একমাত্র উপায় তো নয়ই। কিন্তু সে বল্লে তো অনেক কিছুই ব্যবসা। সমাজতন্ত্র জানিনা, ব্যবসা করতে নেমে ক্লায়েন্টদের প্রতি একটা দায় থাকেনা? না থাকলেও ক্ষতি নাই, তবে বিজনেস হাউসগুলো তো তাই বলাবলি করে।
    ন্যাড়াদা যেটা বল্লো সেটাই পয়েন্ট। ওয়াচডগ ঘেউ করলেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ, এই যদি ট্রেন্ড হয়, তো কে তার সাথে ব্যবসা করবে?
  • Sibu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:৪৬ | 68.27.170.176

  • http://www.thehindu.com/opinion/editorial/article933915.ece

    The backlash has come swiftly, with bellicose American Senators engaging in plain intimidation to get commercial entities to stop offering services to WikiLeaks on the ground that it is distributing material it does not own. Some politicians have made a jingoistic pitch and called for the execution of the source of the leaks. This is nothing but Digital McCarthyism.


    এডিটোরিয়ালে নাম নেই দেখছি। এটাকি কোন বাঙালীর লেখা কাবলি-মামা?
  • Sibu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:৪০ | 68.27.170.176
  • কে জানে বাবা। স্যামচাচাকে খচালে ক্ষতি হবে - এটাকে সেন্সরশিপ বলে কিনা। মানে বুদ্ধকে খচালে আবাপর সরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ হলে সেটাকে সেন্সরশিপ বলে কিনা।
  • Arpan | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:২১ | 122.252.231.10
  • এককথায় উত্তরঃ হঠাৎ নীরার জন্য।
  • achintya | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০০:০১ | 121.241.214.34
  • ব্যবসা কাহাকে বলে, উহা কি, কেন এবং কিভাবে হইয়া থাকে জানিবার জন্য সমাজের পাহারাকুকুর (watchdog বলিলে গালি খাইবার সম্ভাবনা কম) মিডিয়া হাউসগুলির দিকে দৃষ্টিপাত করা যাইতে পারে। বিশদ জানিবার জন্য নিম্নলিখিত লিং-এ ঢুকে রেকর্ড করা কথোপকথনগুলি শুনিতে পারেনঃ
    http://www.outlookindia.com/article.aspx?268214
  • nyara | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:৫২ | 122.172.45.27
  • আমি কাবলিদার সঙ্গে অনেকাংশে একমত, মানে ব্যবসা মানে বেসিকালি ইকোনমিক ট্রেড অফ। কিন্তু সেই ট্রেড অফটা সবসময়ে ডিটারমিনিস্টিক নয়। অ্যামাজন যেটাকে ভাবছে যে স্যামচাচাকে চটালে আমার ব্যবসার ক্ষতি, সেটা আবার ব্যুমেরাং হতে পারে এই ভাবে। কোন বড় কোম্পানি যারা অ্যামাজনের সার্ভিস ব্যবহার করে, তারা ভাবল, "কী দরকার অ্যামাজনে হোস্ট করে? বেকায়দা পড়লে আমাদের লথি মারবে। তার চেয়ে বেশি পয়সা দিয়ে ইউরোপিয়ান কোন কোম্পানিতে হোস্ট করি।"
  • kd | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:৩৩ | 59.93.219.251
  • ও হ্যাঁ, সমাজতান্ত্রিক ফান্ডায় 'ব্যবসা করার' অন্য মানেও হ'তে পারে। আমার কোনও আইডিয়া নেই, আমি শুধু সাম্রাজ্যবাদীদের ডেফিনিশন বলেছি - কোম্পানিগুলো ওই দেশেই তো!
  • kd | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:২৮ | 59.93.219.251
  • ব্যবসা করা মানে পয়সা কামানো জানতুম, 'বিক্রি করা' তার একটি উপায়, একমাত্র উপায় নয়। কার্য্যকারণ না কী যেন বলে!
    যদি বিক্রি করার থেকে বিক্রি হয়ে যাওয়া বেশী লাভজনক হয়, তবে সেটাই ব্যবসা। পয়সা কামানোটাই আসল।

    চাকরি করাটাও ব্যবসা। শরীরের বা মগজের শক্তি বেচে পয়সা কামানো। অবিস্যি বেশীর ভাগ সরকারি কর্মচারি (দেশ-নিরপেক্ষে) কিছু না বেচেই পয়সা কামায়। ঘুরে ফিরে সেই, পয়সা কামানোটাই আসল।
  • Tim | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২২:৫৮ | 173.163.204.9
  • সমাজসেবা করতে কেউ ব্যবসা ফাঁদে না। আর ব্যবসা মানে বিক্রি করা বলেই তো জানতাম, বিক্রি হয়ে যাওয়ার সাথে তার একটু তফাৎ আছে।
  • kd | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২২:১৬ | 59.93.192.9
  • অ্যামাজন, পে-প্যাল পেন্টুল হলদে করবে কেন? ওরা কেউ সমাজসেবা করতে ব্যবসা ফাঁদেনি, পয়সা করতে এসেছে। উইকিলিক্‌সকে পয়সা নিয়ে সার্ভার স্পেস দিয়েছে - যখন মনে করেছে বিগার ইনটারেস্ট অ্যাফেক্টেড হ'তে পারে, ডাম্প করেছে, সিম্‌প্‌ল।

    তবে এই ফাঁকে বাঙালিরা এক চোট শয়তানের বাচ্ছা আমেরিকাকে খিস্তি মারার সুযোগ পেয়ে গেলো, তাই বা মন্দ কী! আমজনতা মানে আমরা এন্টারটেন্ড হচ্ছি। ঃ-)
  • aka | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২১:২৪ | 24.42.203.194
  • বছর দুয়েক আগে নর্থ জর্জিয়ার একটি স্কুল টীচারের চাকরি গিয়েছিল কারণ সে তার ফেসবুক প্রোফাইলে ইটালিয়ান ওয়াইনারি থেকে ওয়াইন খাওয়ার ছবি সেঁটেছিল। সেটা নাকি টীচারের পক্ষে সঠিক কন্ডাক্ট নয়।

    এখন তো আম্রিগায় বিড়ি খাওয়া সোশাল স্টিগমায় পরিণত হয়েছে।

    এজ অফ রিডিফাইনড ফ্রিডম
  • nyara | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ ২১:১২ | 122.172.45.27
  • এই দেখেছ, অ্যাদ্দিনে শিবুদা এসেছে! আমার সঙ্গে ঝগড়া-টগড়া করে সেই যে নিরুদ্দেশ হয়েছিলেন - একেবারে গনগনাগন।

    কেমন আছেন শিবুবাবু?
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত