হ্যাঁ ধুতরো ফুল খেয়ে নেশা করা পরশুরামের গল্পে। সেই 'দস্তুর মতো প্রস্তুত আমি ....'
kumudini | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৪৬ | 59.178.139.25
জান্তাম,আমি আগেই জান্তাম।তাই বলি,এত যত্ন করে কানে গোঁজার জন্য চন্দ্রমল্লিকা পাঠালুম,একবার নয় দু-তিনবার,কেউ কোন উচ্চবাচ্য করে না ক্যানো! অমন চমৎকার ফুল-আপনেরা ভেজে খেয়ে ফেল্লেন!এগটা, ঐ কি বলে,aesthetic sense নাই!!! পরের বার ঐ করবী ফুলই পাঠাব তালে।
Raj | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৩৯ | 202.79.203.59
বকফুলটা আসলে বিদেশিদের আইটেম , স্বদেশীয়রা খুব একটা কাক-বক খায় না ;-)
ডি ঃ স্বদেশীয়দের কেউ কেউ হিংসে করে ঘটস্ বলে ডাকে
d | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৩৩ | 14.96.152.42
কলকে ভাজা ভাল লাগে তো খেতে। কলকে ফুলের মধু আর লঙ্কাজবার মধু আমিও অনেক খেয়েছি। দেখো বাপু, যে সব ফুলের পাপড়ি বেশ মাংসলমত তাদের বেসনে চুবিয়ে ভাজলে খুবই ভাল খেতে হয়।
shrabani | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:১৪ | 124.30.233.102
কলকে ফুল কেমনে খেলে, ছোটবেলায় শুনতাম ঐ ফুল বিষাক্ত। আমাদের মন্দির চত্বরে দুতিন খানা কলকে গাছ ছিল (এখনও আছে বোধহয়), অজস্র ফুল.... বড়রা সবসময় চেঁচাত, "ফুল মুখে দিস না যেন"। তবে অনেকে কল্কে ফুলের সবুজ ডাঁটি তে মুখ দিয়ে শুষে কায়দা করে মধু খেত।
d | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:১১ | 14.96.152.42
হ্যাঁ হ্যাঁ এই পেলাম।
Bratin | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:১০ | 122.248.183.1
অ্যাঁ। গোলাপ, ডালিয়া কিছু ই বাদ দেয় নি?? ঃ-))
i | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০৯ | 137.157.8.253
দিয়েছি তো উত্তর। পেলি না?
d | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০৮ | 14.96.152.42
হ্যাঁ বিভুতি মুখোও হতে পারে। ও হ্যাঁ আরো দুটো খেয়েছি। কলকে আর লঙ্কাজবা। মচমচে ভাজা। ডালিয়াফুলও খাইনি অবশ্য। খুব যত্ন করে বড় করতাম তো। আর গোলাপের কলম করতাম বলে ফুলগুলো খেতে মায়া হত। মানে গোলাপ ডালিয়া এদের প্রতি সন্তানস্নেহ টাইপের একটা ব্যপার আছে আর কি।
কিন্তু তোরে যে একটা এসেমেস করলাম। উত্তর দে না ছুঁড়ি।
Bratin | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০৪ | 122.248.183.1
কুমড়ো ফুলের বড়া just গোলা
i | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০২ | 137.157.8.253
সব্বোনাশ কোরেছে রে। বলে এখনও খাওয়া হয় নি শিউলি। ও মহাই কুমুদিনী, আপনার দেওয়া সেই যে কানে গোঁজার চন্দ্রমল্লিকা সে মনে হয় ভেজে খেয়ে নিয়েছিল কলিভাটুরেরা।কি বলবেন এদের বলুন ...
শ্রাবণী, মনে হয় বিভূতি মুখোপাধ্যায়ই হবেন।
ডিডি আ ছি ছি ...
Samik | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫৯ | 115.248.4.217
অক্ষ, কিস্যু নেই। নিজের ল্যাপি বাড়িতে ছেড়ে এসেছি, যাতে যদি শিকে ছেঁড়ে, যদি আপিস থেকে ল্যাপি দ্যায় তো স্কাইপ দিয়ে ভিডিও চ্যাট করা যাবে, সেই আশায়।
বহুকাল বাদে আবার বাড়ির বাইরে, এই প্রথমবার, উইদাউট ল্যাপটপ। ওয়াই ফাই থাকলে তো তাও চিন্তা ছিল না, সে তো আমার মোবাইলই ওয়াই ফাই এনেব্লড। শালা, রোমিংয়ে জিপিআরেস খচ্চা করে রোজ মেল চেক করতে হয়।
Sibu | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫৬ | 184.195.220.52
খালি খাই খাই। যত্ত সব পেটুকের দল ঃ)))।
shrabani | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫৬ | 124.30.233.102
ফুল খাওয়া নিয়ে গল্প বিভূতি মুখোর না? সজনে, বক, কুমড়ো, কলা ইত্যাদি যে কটা ফুল সাধারণ বাঙালী খায় সবকটাই অত্যন্ত সুস্বাদু। সজনেফুলের বাটি চচ্চড়ি সরষে পোস্ত বাটা দিয়ে দারুন খেতে হয়!
d | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫৩ | 14.96.152.42
ও হ্যাঁ ঠিক থিক, সজনেফুল আর সরষেফুল এই দুটোর বড়া, নেড়েচেড়ে ভাজাও প্রচুর খেয়েছি।
a x | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫৩ | 99.65.17.193
নিজের ল্যাপটপ, ওয়াই ফাই এগুলো নেই?
Samik | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৫০ | 115.248.4.217
এগমোর বহুদূর। ডানলপের সাথে আমার নাড়ির টান কিনা, তাই আমার গেস্টহাউস আম্বাত্তুরে। মোগাপ্পেইর ওয়েস্ট। সেটা বোধ হয় চেন্নাইয়ের পিনকোড কিন্তু প্রপার চেন্নাইয়ের একটু বাইরের দিকে পড়ে। বেলঘরিয়া টাইপের ব্যাপার।
খাওয়া দাওয়াটা বাদ দিলেও, আমার মত অধার্মিক লোকের পক্ষে এই ধরণের অতিধার্মিক জায়গায় বাস করাটা বেশ চাপ। মাইরি, কর্পোরেট আপিসে কেউ গলায় গেরুয়া গামছা ঝুলিয়ে খালি পায়ে আপিসে আসছে যাচ্ছে, এমন আমি জন্মে দেখি নি। কী অড লাগছে দেখতে!
aka | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৪৯ | 24.42.203.194
সজনে ফুল আমাদের বাড়িতে সর্ষে বাটা দিয়ে রান্না হত। ব্যপক খেতে।
de | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৪৮ | 59.163.30.3
ছোটবেলা যুক্তিফুল বলে একটা কিছু ভেজে খাওয়া হতো -- তেতো মতন! সজনে ফুল ভাজাও খেয়েছি, তবে গোলাপফুল ভেজে খেতে বড়ো প্রাণে বাজে -- আন্রোম্যান্টিক লাগে ঃ))
a x | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৪৫ | 99.65.17.193
সাবান আর দাদুর ডায়রীটাই খালি ভেজে খাওয়া বাকি আছে।
Raj | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৩৮ | 202.79.203.59
শমীক চেন্নাইয়ের কোন এলাকায় আছো? অন্নপুর্ণায় খেয়ে এস ... এগমোর স্টেশনের কাছে , মাছটাছ খেয়ে একটু মুখ ছাড়বে
d | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৩২ | 14.96.152.42
না রে গোলাপটা এখনো খাওয়া হয় নি। শিউলিও না। তবে শিউলিপাতার রস আর শিউলিপাতা দিয়ে ডাল খেয়েছি।
গল্পটা মনে হয় শরদিন্দুর, ঠিক মনে পড়ছে না। তবে ঐ বিভিন্নরকম ফুল দিয়ে নানারকম রান্নার কথা ছিল। আমাদের বাড়ীতে খালি কুমড়োফুল, বকফুল ভাজা হত আর স্থলপদ্মের বড়া। ঐ গল্পটা পড়েই আমি অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম।
ও হ্যাঁ জুঁই আর বেলের পাপড়ি থেঁতো করে শরবৎএ মিশিয়েছি। ভারী স্নিগ্ধ খেতে হয়। শরীর মন একদম জুড়িয়ে যায়।
অপরাজিতার ভুর্জি দিব্বি হয়। কড়িফুলেরও। রজনীগন্ধার পাপড়িতে একটু মিষ্টি গন্ধ থাকে বটে, তবে গোলমরিচ ফোড়নে আর নামানোর আগে দিলে তেমন কিছু অসুবিধে হয় না।
এই গন্ধের ভয়েই গাঁদাফুলের ভুর্জি করি নি। নাহলে আমার ধারণা গাঁদার পাপড়ি দিয়েও খাসা ভুর্জি হবে।
Samik | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৩১ | 115.248.4.217
আবার খানিকক্ষণের জন্য ফাঁকা পেইচি একটা কম্পিউটার। বসি খানিকক্ষণ।
সকালে কচি কচি তিনখানি হোমমেড ধোসা দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে আপিসে এসেছি। আপিসটা মন্দ নয়, ক্যাব সার্ভিস ফিরিতে দ্যায়, মায় দুকুরের লাঞ্চটা অবধি ফিরি। অন্তত দশ-বারোটা পদ থাকে (খাদ্যযোগ্য অবশ্য দু-তিনটে, সে আলাদা কথা)। পেট ভরে যায়।
আপিসের গেস্টহাউসে সকালে ব্রেকফাস্টটা ফিরি, সেই শোক মেটাতেই কিনা জানি না, রাতের ডিনারের দাম আশি টাকা। নন ভেজ হলে (এখনো অবধি তিনবার হয়েছে) সেটার দাম হয় একশো চল্লিশ টাকা। কী করব, সেটাই খেতে হচ্ছে, কারণ চতুর্দিকে কেবলমাত্র কাদা, ডোবা, কাদাগোলাজল, ভাঙা রাস্তা, গুমটির দোকান, রিলায়েন্স ফ্রেশ আর ডোমিনোজ পিজা ছাড়া আর কিচ্ছু নেই। কিচ্ছু নেই। একটা সাইবারকাফে পর্যন্ত নেই এপাড়ায়। সকালে ঘুম থেকে উঠি, ফ্রি ব্রেকফাস্ট খেয়েই বেইরে পড়ি আপিসে, সারাদিন বন্ধ কম্পিউটারের সামনে হাঁ করে বসে থাকি (আমার লগিন আইডি এখনও জেনারেট হয় নাই, কবে হবে কেউ জানে না, কেন যে এখানে এসেছি সেটাও এখনো জানতে পারি নি), বিকেল বেলায় আবার গেস্টহাউসে ফেরত, সারা সন্ধ্যে আবার হাঁ করে বসে থাকা, তাও ভালো, ঘরে একটা টিভি আছে, তাতে টাটা স্কাই আছে। দিন চলে যায় গুনগুনিয়ে ঘুমপাড়ানির ছড়া।
dd | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:২৮ | 124.247.203.12
রবি বাবু তো খেতেন। ঐ যে গান ফাঁদলে "কই গো আমার গোলাপ ভাজা, দ্যাও দুখানি দ্যাও দুখানি" ?
aka | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:১৩ | 24.42.203.194
দা লাস্ট এমপারারে রাণীর বুলিমিয়া হবার পরে ফুল ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাচ্ছিল। অবশ্যি ভেজে খায় নি।
এই যে অচিন্ত্যনীয়, বেচারা গাইড হয়তো ইংজিরি ইস্কুলে পড়া টউনের ছেলে,সে তো অবাক হবেই। ঃ-)
তবে বড়াই এর হংসকুমারী শুনে খুব হাসলাম। হায় তেকোনা নাই ধারে কাছে, নইলে ব্যাঙকুমারীর মতন হংসকুমারী উপাখ্যান লিখে ফেলতো একটানে। ঃ-)
achintyarup | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৫৬ | 59.93.244.41
ওমি কি আজকের মত পাত্তাড়ি গুটিয়েছে?
achintyarup | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৪৫ | 59.93.244.41
কুচিলা হল গিয়ে নাক্স ভমিকা। ধনেশ পাখি সেই গাছের ফল খেতে ভালোবাসে।
কিন্তু অ ওমি! গত মাসে মধ্য প্রদেশের জঙ্গলে গিয়ে আমি কুচিলা খাঁই-এর ফাণ্ডা ঝাড়ার চেষ্টা করেছিলুম। গাইড ব্যাটা এম্নি হাঁ করে চেয়ে রইল, মনে হল দিই ওর মুখের মধ্যে এক ডোজ নাক্স ভমিকা ঢেলে। হর্নবিল বলতে দেখি দিব্বি বুঝল।
Tim | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৫২ | 198.82.21.81
গবলিনের হিসি খেলে ম্যাজিক হয়।
শিবুদা, ঃ-)
Nina | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৬ | 64.56.33.254
গুচ্ছ কাজের মাঝে মারছি উঁকি, চুপিচুপি ( অনেকদিন পর অপিশ এসেছি তো) হঠাৎ হিহিহিহি হাহাহা বেরিয়ে গেল --উফ! ব্ল্যাঙ্কি--তুই না!!
a x | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৪ | 99.65.17.193
দ্য ইন্টারন্যাশানালে-র জ্যাজি ভার্সান -
Sibu | ০৮ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৩৩ | 66.102.14.1
শেষ খবর, কাবলী-মামা বৃটিশ জেলের সামনে উইকিলীক কেনার অফার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আসাঞ্জে বেরোলেই হাতে ধরিয়ে দেবে ঃ)।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন