হ্যাঁ। চট্টাগার অস্ত্রাগার লুন্ঠন অনেক বার টিভি তে দিয়েছে। লোকনাথ বল, ট্যাগরা ( এক দম বাচ্ছা ছেলে) এরাও ছিল। সেখানে একজন টাকার লোভে সূর্য্য সেন কে ধরিয়ে দেয়
Bratin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:৫০ | 122.248.183.1
এদিকে ঝির ঝির করে বৃষ্টি পড়ছে। আজকে শীত তা জমিয়ে পড়বে।
shrabani | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:৪৯ | 124.124.86.102
আমার মনে হয় আমি কোনো এক কালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন নামে বাংলা সিনেমা দেখেছি, হয়ত টিভিতেই হবে। কিছুই তার মনে নেই শুধু শেষে বোধহয় পাহাড় মত জায়গায় যুদ্ধ হবে.....খুব দুঃখের.... (আমি প্রায় অনেকটাই চোখ বন্ধ করেছিলাম, মারামারি দুঃখ এসব দেখতে পারতাম না) তাতেও বেশ বাচ্চা ছেলেরাই ছিল। তবে নামগুলো চেনা ভীষণ চেনা, গল্প টুকরো ভাবে জানা, তাই দেখতে ইচ্ছে করে শুধু অভিষেক আর দীপিকা না হলেই হত! তবে হিন্দী সিনেমা, এরকম বিষয় নিয়ে বানানো, ওদেরও তো করে খেতে হবে! কে সেদিন বলল মানিনী চ্যাটার্জীর শাশুড়ী কল্পনা দত্ত! অনন্ত সিংহ না গণেশ ঘোষ কে একটা কোনো ডাকাতির মামলার আসামী ছিলেন না?
tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:৪৩ | 70.177.55.6
নটবর নট আউট- দেখে ফেলুনঃ ১ ডলারে -এ। সাম্প্রতিক কালে এত বিশুদ্ধ এন্টারটেইনিং সিনেমা বাংলায় বেশ কম হয়েছে।
arindam | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:২৩ | 202.56.207.56
গুজারিশ দেখে একটাই কথা ওরকম একটা গ্রীক দেবতা সারাক্ষণ শুয়ে রইল... নিজের কষ্ট দেখে বুঝলাম ঐশ্বর্য্যার কত কষ্ট হয়েছে! তখন কষ্ট টা এক্টু কমল... ঃ)
Bratin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:১৬ | 122.248.183.1
ও ই একটু জোর দেবার জন্যে ঃ-))
de | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:১৫ | 59.163.30.6
ঋত্বিকের দাড়িতে আবার চন্দ্রবিন্দু কেন লাগালে? ঃ))
Bratin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:১৩ | 122.248.183.1
দেঁড়েল ঋত্বিককে যেন কেমন কেমন লাগছে.....
de | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:১১ | 59.163.30.6
চিনিনা -- এক্কেবারে নতুন মুখ, বাকিরা সব্বাই অচেনা মুখ!
Bratin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:০৫ | 122.248.183.1
প্রীতিলতা কে করেছে?
kc | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:০১ | 194.126.37.76
মহায়, আপনেরা কেউ 'গুজারিশ' দেখলেননা? দেখুন দেখুন! আমি পুরো ফিদা।
de | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:০০ | 59.163.30.6
দীপিকা -- কল্পনা দত্ত,
অভিষেক প্রচুর প্রচেষ্টা করেছে ডি-গ্ল্যামারাইজেশানের, শেষেরদিকে অনেকটা সফলও, কিন্তু বাকিরা ফাটাফাটি! অজানা অচেনা মুখগুলোর অসাধারণ অভিনয়! আমি ৬০ দেবো অভিষেককে, দীপিকাকে কিছু দেবো না -- আমার টোট্যালি আনফিট লেগেছে ফর দ্য ক্যারেকটার! বড্ড বেশী গ্ল্যামারাস! প্রীতিলতা অসাধারণ!
kc | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৫৫ | 194.126.37.76
কাবলেদা, মার্জিনে থাকা লোকেরা লাপালাপি কব্বে নাতো কী কব্বে? যত বেশী লাফালফি, যত বেশী আত্মপৃষ্ঠকণ্ডূয়ণ ( বাংলাটা ঠিক হল কিনা কে জানে!) তত বেশী মার্জিনাল মানসিকতা। গুরুরা ভাল কইতে পারেন।
"খেলেঁ হাম জি জান সে" দেখলাম -- দীপিকা পাড়ুকোন আর কয়েকটা ছোট-খাটো ডিটেল ইগনোর করলে অসাধারণ লাগলো! শুধুমাত্র পার্শ্বচরিত্রগুলোর জন্যই দেখা যায় এমন সিনেমা খুব কম আছে।
বিশেষতঃ, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য খুবই এফেক্টিভ -- আমার সব-সময় কল্পনার জগতে বিরাজমান মেয়ের কমেন্ট -- now, I can partially feel what is reality! এটুকুই বা কম কিসে!
tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৩২ | 70.177.55.6
অ্যাক্মত I V
santanu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:০৩ | 82.112.6.2
না বলে থাকা গেল না
অচিন্ত্যরুপবাবুর 06 Dec 2010 - 04:56 AM এর পোস্ট টা বড্ড ভালো লাগলো।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৬:১৬ | 151.141.84.194
অচিন্ত্যদা, কাটা লেখাপত্রগুলো নিজের ঘরে জমান, আর ইতিহাসের গতিপ্রকৃতি দেখতে থাকুন। পরে টুইস্ট লাগিয়ে লাগিয়ে নাম ধাম স্থানকাল সব বদলে এক একটি ছোটো ছোটো বোমার মতন ছোটোগল্প লিখবেন। ততদিনে টাকাকড়ির ব্যবস্থা হয়ে গেলে বা ভালো স্পন্সর পেলে সে জিনিস প্রকাশ করবেন। মার দিয়া কেল্লা! আর একটি সান্ডে জেন্টলম্যান ইকুইভ্যালেন্ট । ঃ-) হাসলাম বটে, কিন্তু খুব সিরিয়াস কথা এটি। অনেকসময় নানা কারণে যেসব কথা প্রকাশ্যে বলা যায় না, লোকে ক্ষেপে রেগে চটে ঘরে আগুন দিতে পারে, সেইসব কথা পরে গল্প হয়ে বেঁচে ওঠে।
The west has fiscalised its basic power relationships through a web of contracts, loans, shareholdings, bank holdings and so on. In such an environment it is easy for speech to be "free" because a change in political will rarely leads to any change in these basic instruments. Western speech, as something that rarely has any effect on power, is, like badgers and birds, free. In states like China, there is pervasive censorship, because speech still has power and power is scared of it. We should always look at censorship as an economic signal that reveals the potential power of speech in that jurisdiction. The attacks against us by the US point to a great hope, speech powerful enough to break the fiscal blocka
ঐ fiscalised কথাটা লক্ষ্য করার মত।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:৫৭ | 151.141.84.194
আর কাবলিদা, প বয়ের বাঙালি (বিলেত আম্রিগাবাসী) দের মধ্যে যদি কেউ নোবেল পায় তাইলে কিন্তু ভারতীয়ই বলে খুব লাফালাফি হবে চতুদ্দিকে, যেমন হলো সেন মহাশয়ের সময়। এদিকে তিনি যেখানে জন্মেছেন আর ছোটোবেলা লেখাপড়া করেছেন সেটি এখন ভিন্ন দেশ।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:৫০ | 151.141.84.194
কাবলিদা, আপনার সেই "যাই এই মওকায় নোবেল লরিয়েটের গায়ে হাত দিয়ে আসি" শুনে কুলকুল করে হাসতে হাসতে পড়ে যাচ্ছি। ঃ-) আমাদের টৌনের এক ডাক্তারের প্রথম পোস্টিং হয়েছিলো এক সুদূর গাঁয়ের হেল্থ সেন্টারে, সেখানে তার পেশেন্টরা ছিলো বেশীরভাগই নাকি সাঁওতাল। তো তারা নাকি এসে ডাক্তারের গায়ে হাত বুলিয়ে দেখতো, বাপরে ডাক্তার, কেমন আশ্চর্য জীব! আর নাকি হি হি হি হি করে হাসতো! বেচারা সেই তরুণ ডাক্তার মানইজ্জত বাঁচাতে দ্রুত বদলি হয়ে চলে এলো নিজের টৌনে। ঃ-)
Sibu | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:৩৭ | 174.145.220.56
কাবলী-মামা কি খুরানা সাহেবের গপ্পো করলেন নাকি?
আমাজনের পেন্টুল হলুদ হবার কতাটায় আপত্তি দেখলাম। আচ্ছা কতাটা বদলে দিচ্চি। জো লিবারম্যানের ধুমকিতে সাহস পেয়ে আমাজন বীরদর্পে দুর্বৃত্ত উইকিলীককে নিজেদের সার্ভার ফার্ম থেকে বিতাড়িত করেছে।
kd | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:৩০ | 59.93.219.251
ওমি আর অচিন্ত্যর পোস্ট পড়ে আর্ভিং ওয়ালেসের 'সান্ডে জেন্টলম্যান' বইটির কথা মনে পড়ে গেলো। বইটির শুরুতে উনি লিখেছেন, উনি এই গল্পগুলি লিখেছেন একটি খবরের কাগজে কাজ করার সময়, নিজের সময়ে। এককালে নাকি ইংল্যান্ডে রবিবার কোনো ফেরারি আসামীকে ধরা হতো না, তাই তাদের 'সান্ডে জেন্টলম্যান' বলতো। তাই এই বইএর নাম।
kd | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:১৬ | 59.93.219.251
জৈবনে ঠেক ছিলো এমাইটি স্টুডেন্ট সেন্টারের টোএন্টি চিমনিস নামে একটি চাখানায় - রাত দশটা নাগাদ আড্ডা শুরু হ'তো। ওখানে আমাদেরই মতো দেখতে কিন্তু বয়সে বড় একজনকে দেখতুম। একদিন কে বল্লো, ব্যাটা নোবেল পেয়েছে, জানিস্। শুনে তো অসুব্বো জিনিস মাথায় - সচরাচর তো এমন হয় না। তো, ন্যাংটার নেই বাট্পাড়ের ভয়, চলে গেলুম পাশের টেবিলে, ভাবলুম দেশোয়ালি ভাই, একটু কথা-টথা বলবে নিশ্চই। আর এই মৌকায় একটু গায়ে হাত দিয়ে আসি, ভবিষ্যতে ছেলেপুলে হলে বলতে পারবো এই হাতে একজন নোবেলজয়ীকে ছুঁয়েছি। তা উনি কোনো ইকোশন-টুকেশন না বলেই বেশ গপ-সপ করলেন। ঝামেলায় পড়লুম তেল দিতে গিয়ে - যেই বলেছি ভারতীয় হিসেবে আপনার নোবেল পাওয়ায় ভারতীয়রা খুবই গর্বিত - উনি চোখ বড় বড় করে বল্লেন, আমি আবার কবে ভারতীয় হলুম! আমি যেখানে জন্মেছি, লেখাপড়া করেছি, সেটা তো এখন পাকিস্থান। এখনকার ভারতের সঙ্গে তার সম্পর্ক কোথায়? আমি পাঞ্জাবি, সারাজীবন তাই থাকবো, আর সেইজন্যে আমি গর্বিত, কিন্তু ভারতীয় কেন হতে যাবো? আমি দেখলুম, কেস ক্যাঁচাল, চেপে যাওয়া ভালো - কথা ঘুরিয়ে অন্যদিকে নিয়ে গেলুম। লোকটি কিন্তু ভদ্রলোক, আমার মতো একজন অশিক্ষিত (ওনার পার্সপেক্টিভে) একজনের সঙ্গে কিন্তু অনেকক্ষণ আড্ডা মারলেন (পরেও দেখা হলে ডেকে গপ্পোও করেছেন)।
এই অভিজ্ঞতা মনে পড়ে যায় যখন বিদেশে ভারতীয় বংশোদ্ভুত কাউকে নিয়ে এদেশের কাগজে লাফালাফি দেখি।
আরও একটা কথা, আমার ছেলেও নিজেকে কোনোভাবেই ভারতীয় মনে করে না, সে বন্ধুদের কাছে নিজের পরিচয় দেয় 'বাঙালী আমেরিকান' বলে।
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৫৬ | 59.93.240.113
কেটে তো দেবেই। অন্যের কাগজে তোমার প্রাণের কথা লিখতে দেবেই বা কেন? ইল্লি আর কি! অতই যদি সখ গাঁটের কড়ি ফেলে নিজের একটা কাগজ খোলো না বাওয়া। তুমি কর্ত্তে গেছ চাক্রী, অর্থাৎ কিনা চাকরের কাজ। সেখেনে তো কর্তার ইচ্ছেয় কর্ম হবেই। যেমন ধর কিনা, গত লোকসভা ইলেকশনের আগে (তখনো পরিস্থিতি এখনকার মত ঘোরালো হয়ে ওঠেনি) পঃ মেদিনীপুর, বাঁকড়ো, পুরুলিয়া ঘুরে এসে আমি লিখলুম গাঁয়ের গরীব মানুষরা অনেকেই নক্সালদের পছন্দই করে দেখা যাচ্ছে। তারা চুরি-ছ্যাঁচরামি বন্ধ করেছে, নেশার ঠেক তুলে দিয়েছে, বৌ-ঝি থেকে শুরু করে অনেকেই বেশ প্রশংসা কল্লে তাদের। চাদ্দিকে ভয়ের আবহ কিছু দেখলাম না। কিন্তু সে লেখা পালটাতে হল। তো কি করা যাবে। কাগজ তো আমার বাবার নয়।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৪৪ | 151.141.84.194
হ্যাঁ, আমায় কয়জন বান্ধবী(এরা বাংলাদেশের) মাস কমুনিকেশন পড়ে সাংবাদিক হয়ে যখন শিক্ষানবিশী করতে সত্যি সত্যি কাগজে ঢুকলো কাজ করতে, সেসময়ের নানা তিক্ত ব্যাপার শেয়ার করছিলো। লেখালিখির ক্ষেত্রে অধীনতা খুব বেশী, এমনকি ফিল্ড ওয়ার্কে সরাসরি তদন্ত করে জানা সত্যি কথাও লিখতে পারে না, ঊপরওয়ালা "বিজনেস" ঠিক রাখতে সব কেটে দেয়। আর নিজস্ব স্বাধীন লেখালিখির কথা তো বাদই রাখা গেল।
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৪৪ | 59.93.240.113
সংশোধনীঃ সময়াভাব আছে
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৪০ | 59.93.240.113
সময়াভাব আসে। আইডিয়া পাওয়া যায়। বিজনেস যারা করে সেই স্তরের লোকেদের কাছাকাছি আমদের মত মরজগতের জীবরা সহজে পৌঁছতে পারে না। বরং বলা যায় প্রায় সবাই চাকরি করছে। বোদ্ধা কেউ কেউ থাকে বৈকি, যে যার নিজের ইণ্টারেস্টের ক্ষেত্রে। তবে কিনা, সকলেই কবি নয় ইত্যাদি ইত্যাদি... স্বাধীন লেখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা সময়াভাব। অন্তত আমার ক্ষেত্রে
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৪০ | 151.141.84.194
বৃক্ক বিষয়ে। এইটুকু খবর? এ তো অনারেবল মেনশন মাত্র।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩৮ | 151.141.84.194
এ হে। আমার তাইলে আল্বেয়ার কামু আর সা?Ñ না কে যেন আর মার্কেজের মেলাংকোলি ইয়ে এসব পড়া হবে না গো। ঃ-( বাঁচা গেল। ঃ-)
tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩৭ | 70.177.55.6
কষ্ট নাও হতে পারে, হয়তো ওনার দুটো জীবন- জন্ম থেকে মৃত্যুর মধ্যে দুবার করে বাঁচছেন।
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩৫ | 59.93.240.113
খবরের কাগজে চাকরি করলে স্বাধীন লেখাটেখার ক্ষেত্রে কি কোনো বাধা বা সময়াভাব আসে? নাকি আরো বেশী বেশী আইডিয়া পাওয়া যায়? আশেপাশে যারা থাকে তাদের মধ্যে সাহিত্যবোদ্ধা পাওয়া যায়? নাকি সবাই 'বিজনেস' করছে?
tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩৩ | 70.177.55.6
আমাকে কলিম খান একবার এইরকম একটা জিনিস বলেছিলেন, একজনের দর্শন কিম্বা ব্যবহারিক প্রকাশগুলি তার জীবনাভ্যাস দিয়ে অনেকটা নিয়ন্ত্রিত হয়। উনি নিজে নাকি বিভিন্ন ফিলোসফি পড়ার সময় সেই দার্শনিকদের মতন করে থাকার চেষ্টা করতেন। এবং খিচুড়ি-বিরিয়ানি খেতে খেতে ধ্যানের ভারত পড়া আর স্বাঙ্কিÄক পরিমিত আহারে থেকে ধ্যানের ভারত পড়া নাকি আলাদা অভিজ্ঞতা। প্রসেনজিতের ঘটনাটা দেখে আমার সেরকমটা মনে হলো।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩৩ | 151.141.84.194
নিজের লেখা নিজেই ভুলে গেছেন? ঃ-) ওটায় ছিলো।
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩২ | 59.93.240.113
নই সে কথা বলছি না, জিগ্যেস করছি কোথা থেকে খবরটা পেলেন? কেম্ব্রিজের লেখায় ছিল নাকি কিছু? আমি কলকেতায় খপর কাগচে চাগরি করি বটে
omicron | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:৩১ | 151.141.84.194
প্রসেনজিতের ও নিশ্চয় কষ্ট হয় পোসেনজিত হয়ে কাজ করতে। কী করবে, একবার জড়িয়ে গেলে বেরোনো মুশকিল।
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৯ | 59.93.240.113
ঐ খবরগুলো আমারও ইন্টারেস্টিং লেগেছে তাতিন। বাকি মন্তব্য করব ছবি দেখার পর (যদি দেখা হয়ে ওঠে)
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৯ | 151.141.84.194
আরে সাংবাদিক নন? তাইলে কী আপনি?
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৭ | 59.93.240.113
সাংঘাতিক! সে আবার কোথে্থকে জানা গেল?
tatin | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৭ | 70.177.55.6
পুরানো টপিকে ফিরি, পোসেনজিত আর প্রসেনজিত নামে দুই ব্যক্তি বাংলা ফিল্মে কাজ করেন। প্রসেনজিত মনের মানুষের লালন হয়েছেন। সেটা করবার জন্য নাকি ছমাস অন্য সিনেমায় তিনি বা পোসেনজিত কেউ কাজ করেন নি। নিরামিষ খেয়েছেন, ভূমিশয্যা নিয়েছেন।অবাড়িতে বাউল সাধকদের এনে রেখেছেন। এই পুরো কণ্ডিশনিংটা ইন্টারেস্টিওং নয়। যতদূর জানি, কণ্ডিশনিংটা খুব অ্যাডভার্টাইসমেন্ট পারপাসে নয়। কিন্তু একজন মূলধারার খ্যাতনামা অভিনেতা একটা ভূমিকা করতে গিয়ে নিজের জীবনচর্যা পালটে ফেলছেন- অর্থাৎ জীবনচর্যার সঙ্গে একটা বিশেষ চরিত্রের বাকি হয়ে ওঠাগুলো সম্পৃক্ত এরকম মনে করছেন--- এইটা আমার বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছে।
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৬ | 151.141.84.194
আপনি কি এখনো সাংবাদিক অচিন্ত্যদা?
omicron | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৫ | 151.141.84.194
সব চরিত্র কাল্পনিক দেখতে গেছিলাম উতুব থেকে নামিয়ে, খানিকটা দেখে ন্যাকাচরণ চতুব্বেদী দের অতিরিক্ত ন্যাকামি আর সইলো না, বন্ধ করে দিলাম। ঃ-(
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:২৩ | 151.141.84.194
আহা, সেইখানেই তো গল্প! ডিক্টেটর শত্রুপক্ষ হয়ে যেতে টানে আর মিত্রপক্ষ সমুদ্র পার করে উড়িয়ে উড়িয়ে লোকগুলিকে নিয়ে গোপণ ভবনে জড়ো করে মহাশক্তি আরাধনা করে। এইভাবেই আবার অসুর বিনাশের প্রস্তুতি হয়। এই গল্পটাই রিপিট হয়ে যাচ্ছে কালে কালে নব নব রূপে। আপনি সমঝদার লোক, সবই তো জানেন। ঃ-)
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:১৯ | 59.93.255.60
ডিক্টেটর সবাইকে বাধ্য করবে শত্রুপক্ষ হয়ে যেতে। তখন দেখা যাবে কত আলুতে কত ভদকা
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:১৪ | 151.141.84.194
ঠেকায় মিত্রপক্ষ! ঃ-) জানেন না সবসময়ই যুদ্ধ চলে আর সমসময়ই জেতে মিত্রপক্ষ আর হারে শত্রুপক্ষ। কে না জানে ডিক্টেটররা সব শত্রুপক্ষের। ঃ-)
achintyarup | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:১২ | 59.93.255.60
ডিক্টেটর একবার হয়ে উঠতে পারলে আর ঠেকায় কে
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:১১ | 151.141.84.194
এতবড়ো একটা খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় আসবে না কেন?
omi | ০৬ ডিসেম্বর ২০১০ ০৪:১০ | 151.141.84.194
থাকে না তো এইটেই যা গন্ডগোল। ক®¾ট্রালার হয়ে যায় ডিক্টেটর। সাম্যবাদী বামপন্থী প্যাঁচে পড়ে ব্রহ্মশাপ দিয়ে বসে। ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন