ও, তাড়াহুড়োয় লিখতে গিয়ে ছড়িয়েছি। মানে কর্মচারী ছিল। কিন্তু মালিক নিজে এসে পরিবেশন করেছিল। ধুতিটা আদ্ধেক ভাঁজ করে কোমরের কাছে কষে বেঁধে। আর খুব আন্তরিক ভাবে আরেকটু এটা নিন সেটা নিন কিছুই তো খেলেন না এইসব করছিলেন।
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৫৩ | 92.225.74.151
*নিজের হাতে
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৫০ | 92.225.74.151
অপ্পনঃ-)) আচ্ছা নিজের পরিবেশনের ব্যাপারটা বুঝলাম না। মানে, অতিথি হলে তো নিজের হাতেই পরিবেশন করবে আর দোকান হলে তো কথাই নেই - করতেই হবে। তাহলে ঐ কথাটার স্পেশ্যালিটি কি?
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৪৭ | 122.252.231.14
ইসে, ঘোড়ায়।
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৪৭ | 122.252.231.14
আব্বে, রস লিখেছি নাকি! দানা। যা গোড়ায় পুরলে খালাস!!
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৪৬ | 122.252.231.14
ব্রাহ্মণ ছিল কিনা জানি না, তবে গতবছর কোদাই যাওয়ার পথে তামিলনাড়ুর এক প্রত্যন্ত গ্রামে গাড়ি থেমেছিল। হেথায় সবুজ ধানক্ষেত দেখে চোখ জুড়িয়ে গেসল। সেইখানে এক পর্ণকুটিরে থুড়ি অ্যাসবেস্টসের ছাদের তলায় অদ্ভুত ভালো লাঞ্চ খেয়েছিলাম। কলাপাতায় সাদা ফাইন ভাত, ডাল, সর্ষে দিয়ে বাঁধাকপি ভাজা আর শুকনো শুকনো বিটভাজা। এক্কেরে অমৃত। এত খেয়েছিলাম যে উঠে নড়তে পারছিলাম না। দইটাও ছিল খুব ভালো, জমাট বাঁধা, গ্রীক দইয়ের মত। আর নিজের হাতে করে এসে পরিবেশন করছিল। সম্বর আর রসম ছুঁয়েও দেখিনি।
আর একটা অভিজ্ঞতা - অন্ধ্র বা তামিলনাডুর ব্রাহ্মণ পরিবারের রান্না অন্যরকম এবং স্বাদে অতুলনীয়। অনেক মাথা চুলকেও এর কারণ খুঁজে পাই নি। অবশ্য অন্ধ্রের উনকোটি বামুন ঘরের হাঁড়ি খাই নি তাই এভাবে জেনারালাইজ করা হয়তো উচিত হবে না কিন্তু যে ক'বার যে কজনের বাড়ি/হাতের রান্না খেয়েছি ততবারই মনে হয়েছে সাধারণ নিরামিষ খাবার অথচ আলাদা স্বাদ আর সত্যি টেস্টি। রেসিপি নিয়ে এসে রান্নাও করেছি কিন্তু ঐ স্বাদ আসে নি। (অবশ্য আমার রন্ধন গুণের কথা বলে আর নিজেকে লজ্জা না দেওয়াই ভাল)। জানি না, এখানে আর কারোর এই ফিলিংটা হয়েছে কিনা।
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৩৮ | 112.133.206.21
হ্যাঁ, বেদানার দানায় আরক্ত করে আমিও আজকাল খেয়ে নিই ভেটকিমাছের মত মুখ করে। তারপরে কয়েক চামচ রসম গলাঃধরণ করে টেস্ট বাডকে প্রশমিত করি। ঃ)
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৩০ | 92.225.74.151
ঠিক ঠিক ঐ লাল চালের ভাত। কি বলে ভুলে গেছি। কোল্লম কি? ভারী ভাল লেগেছিল। আর দেখ, মিষ্টি দই বা ছানার মিষ্টির কদর সারা ভারত জুড়েই। সাহেবরাও দেখেছি ভাল লেগেছে বলতে। সন্দেশ অবশ্য অবাঙালীরা ঠিক পছন্দ করে না। আর ইয়ে, কার্ড রাইস আমার দিব্ব লাগে। চেটে পুটে না হলেও সোনা মুখ করেই খাইঃ-) আগেও বলেছি বোধহয়, অঞ্চল এমনকি জাতি বর্ণ ভেদে কার্ড রাইসের স্বাদও যে বদলে যায় সেও নিজের জিহ্বাতেই জেনেছিঃ-)
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:২২ | 112.133.206.21
কেরালা বোধহয় একটু হটকে। আমার বর্তমান কলিগ মাল্লু। সে যা বাড়ি থেকে আনে মাঝে মাঝে শেয়ার করে। দিব্যি লাগে। এমনিতে সে কার্ড-রাইসের জন্য ছোঁক ছোঁক করে না। তবে ওরা একটা লাল মোটা চালের ভাত খায় মাঝেমধ্যে, সেটা হজম করা চাপের। এদিকে আমাদের ছোলার ডাল আর আলু-পোস্ত খেয়ে তারও দিব্যি ভালো লেগেছে। রেসিপি নিয়ে গেল। তার বর আবার বাঙালী মিষ্টি বিশেষ করে মিষ্টি দইয়ের পোকা।
কেরালা বা কুর্গি ডিশকে এখানকার দক্ষিণীরা অথেন্টিক দক্ষিণ ভারতীয় ডিশের মধ্যে ধরে না। কাজেই একমত। ঃ-)
kumu | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:১০ | 59.178.145.75
না,না,আরো ওপরে,৫ তলা মনে হয়।
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:১০ | 92.225.74.151
ইয়ে দে-দি, কোঙ্কনি আর মারাঠি খাবারে মনে হয় ভাল ডিফারেন্স আছে। কোঙ্কন এরিয়ার শুনেছি মাছ, সি-ফুড এগুলো স্পেশ্যালিটি। বেশ কিছু কোঙ্কনি বামুন আছেন যাঁরা আমিষ খান, ওদিকে মারাঠি বামুনরা আমিষের আ শুনলে মুচ্ছো যানঃ-) মারাঠিরা, আমার মনে হয়, হয় রাঁধতে জানে না আর নয়তো হদ্দ কুঁড়ে। হয় হদ্দমুদ্দ প্লেন খানা আর নয়তো বেম্মোতালু ফাটা ঝাল! মাঝামাঝি কিছু নেই! কারোর যদি জলগাঁও, আওরঙ্গাবাদ, নাসিক এইসব অঞ্চলের খানা খাবার সৌভাগ্য হয় তো বোধ করি বুঝবেন কি বলতে চাইছি। নাহ, এমনকি পুরণপোলি, মোদক, বডা পাও, পোহা কিচ্ছু ভাল লাগে না। পাও ভাজিটা অবশ্য এক্সেপশন। অবশ্য এমনও হতে পারে যাদের হাতের রান্না খেয়েছি তাঁরা সব রন্ধনে দ্রৌপদী ছিলেনঃ-)
আর ইয়ে, রান্নায় মিষ্টির অধিক ব্যবহার একদম ভাল লাগে না। মিষ্টান্নের পোকা কিন্তু মিষ্টি রান্নার নয়। ঐজন্যই হয়তো গুজ্জু রান্না অত ভাল লাগে না। প্লাস মিষ্টি, নুন, স্পাইসির ঐ অদ্ভুত কম্বোটায় আমার টেস্টবাডগুলো কেমন ঘেঁটে যায় বোধহয়।
অপ্পন, ঝালটুকু বাদ দিলে দক্ষিণী খাবার আমার অন্যতম ফেভারিটা বিশেষত কেরালার। কাজেই নো কমেন্ট। তবে ইয়ে, কান্নাডিগারা রন্ধনের গুণে মারাঠিদের স্ব-গোত্রীয় এ ব্যাপার আমার কোনই সন্দেহ নাইঃ-)
kumudini | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:০৮ | 59.178.145.75
এখানে গেছি একবার ,ফোরাম মলে 3rd floor।বেশ ভালো ব্যবস্থা। ফুডি নই বলে খাবারটা মনে নেই,কিন্তু সুন্দর পরিবেশটা মনে আছে।
Arpan | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৭:৫৬ | 112.133.206.21
পিপিকে অক্ষরে অক্ষরে ক। গুজরাতি খাবার দক্ষিণ ভারতীয় থালি থেকে একটু ভালো। ঃ)
আজকে বাইরে লাঞ্চ খাওয়ালো এক কলিগ। গুজরাটি থালি। এরা সত্যি ভালো পরিবেশন করে। অ্যাওয়ার্ড-ফ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। পার থালি ২৫০ টাকা। অনেক জায়গাতেই ব্র্যাঞ্চ আছে।
আমার গুজু খাবার খুব ভালো লাগে -- ইন ফ্যাক্ট, মারাঠী খাবারও মারাঠী বামুনবাড়িতে কয়েকবার খেয়েছি, ভালৈ তো লেগেছে। অবশ্য আমার টেস্ট বাড খুবই ভার্সাটাইল :))
গুজরাতি থালি খেলে ব্রতীন? আর গির ঘুরলে? কেমন লাগলো?
kumudini | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৭:২৬ | 59.178.50.207
ব্রতীনকে এক্টা কাজ দিয়ে গেলুম,চার ঘন্টা পর ফিরে এসে দেকি কোথায় কী!
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:১৯ | 122.248.183.1
তা অবিশ্যি ঠিক!! ঃ-)) সেক্ষেত্রে ঐ ছাঁচ ছাড়া আর কিছু ই খাই নি ঃ-))
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:০৮ | 92.225.74.151
*মিষ্টি, স্পাইসি আর নুনের
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:০৭ | 92.225.74.151
এই খেয়েছে! নভরত্তন কোর্মা, পনীর এগুলো গুজরাতি ডিশ হতে যাবে কেন? এগুলো একেবারেই উত্তরের নিজস্ব। বর্তমানে অবশ্য সারা ভারতে মহামারীর মত ছড়িয়েছে। গুজরাতী খানা মানে ধরুন গে গুজ্জু স্পেশ্যাল খিচড়ি, রোটলি (মানে রুটি), কঢ়ি, ছুট্টি দাল, ঠেপলা এবং শাক। যে কোন তরকারীকেই ওরা শাক বলে এই যেমন দুধি নু শাক, বাতাতা নু শাক ইত্যাদি। এছাড়া ফর্সন বা সাইড ডিশ হিসেবে ঢোকলা, ফেফঢ়া, খাণ্ডভি, খিছু, উন্ধিয়ো, সুনভালি ইত্যাদি প্রভৃতি আর চটপটা মুখ চালানোর জন্য গাঠিয়া, সেভ, চাট এসব তো অছেই। আর থাকবেই তিন চার রকমের চাটনি আচার পাঁপড়। ঐ পাঁপড় বা গাঠিয়া এসব দিয়েও শাক মানে সব্জী বানায়। সেও গাঠিয়া নু শাক আর কি কি যেন। সব যে খেতে খারাপ লাগে বলব না কিন্তু মুশকিলটা হচ্ছে সব কিছুতেই মিষ্টি, ঝাল আর নুনের ঐ অদ্ভুত কম্বিনেশনকে কিছুতেই রসনার বাসনা বানাতে পারি না।
গ্রেট। তার মানে দু জনেই ভালো করেছে। সিনেমা টা দেখাতে হবে। তার আগে একটু গাঁথিয়ে নিতে হবে। এত দিন আগের ঘটনা ঠিক ঠিক মনে নেই।
Arya | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৭ | 125.16.82.195
শ্রাবণী ভারুচ এ কি কাজে যাও? আম্মো গেছি ওখানে কতিপয় শিপইয়ার্ডে।
shrabani | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫২ | 124.124.86.86
এটাই মহা মুশকিল। রানী ভালো না বিদ্যা! বেসিকালি এধরণের কথা আমার মনে হয়নি। বিদ্যাকে দেখে আসল সবরিনা লালের মত একদমই লাগেনা (অ্যাটিট্যুড, লুক নয়)। এতে জেসিকা সবরিনা এসব নাম ছাড়া বাকী নামগুলো পাল্টে গেছে। সায়ন মুন্সী এখানে বিক্রম, মনু শর্মা মনীশ ভরদ্বাজ। রানীর রোল নাকি বরখা দত্তের ওপর বেসড, তাহলে সেটাও ঐ সবরিনা বিদ্যা কেস। এই আসল চরিত্রগুলো না মাথায় রাখলে সবাই যথাযথ। ফ্যাক্টগুলো অনেকটাই যা কাগজে টাগজে পড়েছি, মিলে যায়, সায়ন মুন্সীর হিন্দী না জানার গল্প, রঙ দে বাসন্তীর পরে ক্যান্ডল মার্চ।
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫১ | 122.248.183.1
না না দারুন ভালো লেগেছে। তা নবরতন কোর্মা ই হোক বা পনীরের কোন প্রিপ।
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৪৯ | 122.248.183.1
না না দারুন ভালো লেগেছে। তা নবরতন কোর্মা ই হোক বা পনীরের কোন প্রিপ ই হোক। নন ভেজ র অভাব ই অনুভব করি নি ক'দিন।
pipi | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৪৭ | 92.225.74.151
ইয়ে, মানে, গুজ্জু খানা সত্যি তোমাদের ভাল লাগে? কি জানি আমার কেন গলা দিয়ে মোট্টে নামতে চায় না। তবে তাও অ্যাটলিস্ট মারাঠি খানার চেয়ে। বাবাগো! মারাঠি খানার নাম করলেই মনে হয় বাচাও!
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৩৯ | 122.248.183.1
রানী কেমন অভিনয় করেছে? বেচারী অনেক দিন থেকে কলকে পাচ্ছে না!!
shrabani | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:২৭ | 124.124.86.85
আমার একটা ফি বসন্তে বরোদা বাহরুচ ট্যুর হয়, এবছরটা মিস হচ্ছে। যেটার জন্য লেখা যে আমার ঐসময়ে ওয়েদার ইত্যাদি মিলিয়ে দারুন লাগে গুজরাট। খাওয়া সত্যিই ভালো লাগে।
আর আমি কাল "নো ওয়ান কিলড জেসিকা" দেখে এলাম। আমি একেবারে পাতি পাবলিক, বোদ্ধা নই। আমার বেশ ভালো লেগেছে। তবে সেই ভালো লাগাটার জন্য কিছুটা হয়ত দিল্লীর দিল লাগবে। কাউকে আলাদা করে নয় পুরো ঘটনাটা যেভাবে দেখিয়েছে, সেরকম গল্প কিছু নয়, চমক ড্রামা নেই।
৫ দিনে মোট ১৭ টা লোক কে হেলমেট পরতে দেখে একটু অবাক হয়ে গেছি।
lcm | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:০০ | 69.236.184.33
ও। তো, মোদীfied গুজরাট কেমন বুঝলে?
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৫৩ | 122.248.183.1
আহমেদাবাদ,দ্বারকা,সোমনাথ,গীর।
লোকজন ক' দিনে প্রচুর ভাটিয়েছে। এখন পড়তে হবে।
lcm | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৪৯ | 69.236.184.33
যাক, ডিডি মঙ্গলগ্রহে যান নি, মলে গেছেন। কারণ, চন্দোবিন্দু বলেছেন মঙ্গোলগোহে পাউরুটি ঝোলাগুড় নেই।
lcm | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৪৩ | 69.236.184.33
৯৫-৫ টার শেষ অবধি কি হল!
আমার আবার পিছিয়ে গিয়ে পড়তে বড় আলসেমি লাগে।
kumudini | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৩৬ | 59.178.50.207
বেলকাম ব্যাক।বেড়ানো ভাল হল তো? যদি পিছিয়ে ভাট পড়ো তো,ঐ ৯৫-৫এর সমিস্যেটার একখান সামারী লেখে ফ্যালো,তাপ্পর আমারে আর ব্যাঙরে মেল করো।
lcm | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৩৩ | 69.236.184.33
কোথায় গেছিলে বেড়াতে?
Bratin | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:২৯ | 122.248.183.1
বেড়িয়ে ফিরে এলাম; জনগনের খবর কী?
dd | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:২৭ | 124.247.203.12
ডিডিতন্ত্রামৃত ?
ঐ যে অচিন্তো একটা লিং পাঠিয়েছিলো ? ডিজিটাল লাইব্রেরীর। সেটা হুলিয়ে পড়ি। তারপর সেটার থেকে নোট করে নি। রেতের বেলায় অফ লাইন লিখি। পরের দিন এট্টু এডিট করে আপিস থেকে পোস্ট করে দি।
মুশকিল হচ্ছে তন্ত্রের উপর বই গুলান শেষ হয়ে গ্যাছে। এখন শুদু বিশ্বকোষ ই ভরষা। তবে ঠাকুরের দয়ায় সেটি বাইশ খন্ডে সমাপ্ত। অনেক দিন লাস্টিং কর্বে। সে ও তো প্রথম চার ভল্যুম পড়ে ফেলেছি।
lcm | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:১০ | 69.236.184.33
এই জন্যে আজকাল শুক্কুরবারের পদ্য অনিয়মিত।
u | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:০৪ | 61.12.12.83
আরিব্বাস, চেন্নাইতে ঝোলাগুড় পাওয়া যায়!
kumudini | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:০৩ | 59.178.41.94
ডিডিতন্ত্র কখন লেখা হয়?
r.h | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:০৩ | 203.99.212.54
কি যে বলেন। দেয়াল দেখে অন্ততপক্ষে তিন্দিন অব্দি কাটানো যায়। এক্কেরে পরীক্ষিত সত্য।
dd | ২৭ জানুয়ারি ২০১১ ১২:৫৮ | 124.247.203.12
যে উইকেন্ডে আমি দেশে যেতে পারি না, শনিবার কাজ থাকে বলে। তখন রোব্বারে আমায় সিনেমা দেখতে হয়, দেখতেই হয়। এবং হলে গিয়ে, মলে গিয়ে।
না হলে একটা ঘরের বাড়ীতে দেওয়াল দেখে আর কতোক্ষন টাইম যায়? আমি দশটা নাগাদ মলে যাই। বারোটা একটা নাগাদ নুন শোয়ের টিকিট কাটি। ঘন্টা দু তিন ঘুড় ঘুড় করি। কফি খাই। শোকেসের সামনে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকি। সেদিন দেখলাম একটা ভেলভেটের জ্যাকেট। দাম দেখলাম ন হাজার। মনটা খুসী হয়ে গ্যালো। নিশ্চিন্তি। যদি সত্তি দাম থাকতো শ দেড়েক টাকা, তাইলে নিশ্চয়ই কিনে ফেলতাম। ঘণ পার্পেল কালারের চকচকে জ্যাকেট। ম্যা গো।
তারপর সিনেমা দেখে আরো কিছুক্ষন ঘুড় ঘুড় করে, যাকে পুলিশে বলবে সন্দেহজনক গতিবিধি, বড় দোকান থেকে পাউরুটী আর ঝোলা গুড় কিনি। বাড়ী ফিরি।
চেন্নাইতে থাকলে রোব্বারে/ছুটির দিনে এটা আমার ফিক্সড রুটিন।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন