আরে তা না, দেড় মাস পর থেকেই প্রক্সি দিয়ে পেছনের দরজা দিয়ে ক্লাস কাটা শুরু করলাম। কেটে নিউ এম্পায়ার যমুনা ইত্যাদি করে বেড়াতাম।
Abhyu | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:২৬ | 99.172.119.232
মিডিয়াম চেঞ্জ করা যে কী সাঙ্ঘাতিক ব্যাপার! প্রথম বাইমান্থলি পরীক্ষার আগে AKT ক্লাসে বললেন - একবার দেখেছিলাম একটি ছেলে ল্যাবোরেটরি টেম্পারেচারকে ল্যাভাটরি টেম্পারেচার লিখেছে।
ও, সে তো আমি এখনও সমঝে চলে থাকি। ঃ-) কিন্তু দ্রুতি, কেলাস এসব শব্দ শিখে ঠিক কী লাভ হয়েছে, আজ অব্দি বুঝে উঠতে পারি নি। আর যেখানে জানাই ছিল, কলেজে গিয়ে এগুলো ইংরেজিতে পড়তে হবে, ঐ বাংলা প্রতিশব্দগুলো আর ইহজীবনে ব্যবহার করতে হবে না, তখন সোজাসুজি ইংরেজি টার্মগুলোই একবারে শেখানো হয় না কেন?
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:২০ | 112.133.206.2
তবে যা বলছ সে তো সত্যি। কিন্তু সেতো মিডিয়ামটা ইংরেজি হয়ে গেলে এমনিতেই একটা হোঁচট খেতে হবে। পরিভাষাগুলি বলতে পারো গোদের উপর বিষফোঁড়া।
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:১৮ | 122.252.231.206
না না সমঝে চলতাম ক্লাসে প্রফদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে হত বলে। ঃ-)
byaang | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:১৫ | 122.172.43.189
কিন্তু অর্পণ, শহরের অন্যতম সেরা স্কুলের ভালো ছাত্র হয়েও তোকেও যদি ক্লাস ইলেভেনে দেড়মাস সমঝে চলতে হয়ে থাকে, তাহলে খাজা স্কুলের খাজা ছাত্রদের অবস্থা কী হয়ে থাকে, ভেবে দেখিস।
u | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:১৩ | 59.164.98.204
অমূল্যভূষণের জীবন বিজ্ঞান বই কেউ পড়ে থাকলে বুঝবে গুঁতো কারে কয়!
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:০৯ | 112.133.206.2
আমার তো খুব একটা অসুবিধা হয়নি। ক্লাস ইলেভেনে মাস দেড়েক একটু সমঝে চলতে হয়েছিল শুধু।
byaang | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২২:০৭ | 122.172.43.189
ছেঁড়া কোলাজ বাজে মিস করলাম। ঃ-(
sayan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২১:৫৫ | 59.164.96.211
হ্যাঁ, এই নিয়েও কথা বলার আছে। সর্ষে-পমফ্রেটটা চাপিয়েই আসছি।
byaang | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ২১:৪৯ | 122.172.43.189
শমীক ঠিক কী বলতে চাইছে বুঝলাম না!! দূরত্বকে নাহয় দূরত্ব বলিস, কিন্তু দ্রুতি, সরণ, ত্বরণ এগুলোও কি বলিস কথা বলার সময়? নাকি অ্যাক্সিলারেশন, ডিসপ্লেসমেন্ট ইত্যাদি বলিস? একটা ছেলে বা মেয়ে বারো ক্লাস অব্দি জানলো বাংলা প্রতিশব্দগুলো, আর তারপর কলেজে গিয়ে এগুলো ইংরেজিতে পড়া কি খুব সহজ? অক্সিডেশন বললে শব্দটার মানে সম্পর্কে একটা আবছা ধারণা তৈরি হয়, জারণ বললে কি হঠাৎ করে বুঝে উঠতে পারা যায়? 'কেলাসিত', "কেলাসায়ণ' এগুলো কী ধরণের বাংলা? শুধু প্রতিফলন আর প্রতিসরণের উদাহরণ দিলে তো চলবে না। আরো কী কী জোর করে বাংলা করে গেলানো হয়েছিল, সেটা ভেবে দ্যাখ!
K H Kala Soudha'এর অডিটোরিয়ামটা বেশ ঘরোয়া। সব মিলিয়ে সুন্দর একটা সন্ধ্যে কাটলো কল্লোলদা, দীপু আর ভুতো'র সঙ্গে।
২০শে ফেব্রুয়ারীতে কল্লোলদা'র ""বন্ধু ছায়া দে - A Journey Through The Memories of Music'' গানের অনুষ্ঠান। লুরু কে বাসিওঁ - ডোন্ট মিস ইট! ঃ-)
siki | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৯:০৬ | 122.162.75.130
ভরের গুণফলের সমানুপাতিক আর দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক। এর থেকে সহজ বাংলা আর কী হতে পারে? সমানুপাত ব্যস্তানুপাত তো অনেক ছোটোবেলা থেকেই পড়ে এসেছি। বাড়িতেও কথ্য ভাষায় অনুপাত শব্দটা ব্যবহার করেছি। ভরকে চলতি বাংলায় ওজন বলি, সে বুঝভুম্বুলও দূর করে দেওয়া হয়েছিল আরও নিচু ক্লাসে, সিক্সে না সেভেনে, যে ভর আর ওজন এক নয়। দূরত্বকেও দূরত্ব বলি।
বাংরেজিতে বলাই যায়, যে মাসের গুণফলের সঙ্গে ডিরেক্টলি প্রোপোর্শনাল, আর ডিসটেন্সের স্কোয়্যারের সঙ্গে ইনভার্সলি প্রোপোর্শনাল।
খুব কি সহজ হল?
pipi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৯ | 78.52.227.186
ভাষায়*
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৮ | 112.133.206.2
এঃ হিন্দি কমেϾট্র আর শুনি নাকি! এককালে উপায়ান্তর না থাকায় শুনতে হত স্টেডিয়াম নাকি খচাখচ ভরে গেছে আর গেন্দবাজ বাল বাল বেঁচে গেছে।
pipi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৫ | 78.52.227.186
বাল্লা, গেঁদ এগুলো কি? শুধু চীনে জাপানী কেন, জার্মান দেশেও তো পড়াশুনার মাধ্যম জার্মান। এবং হ্যাঁ জার্মান প্রতিশব্দই থাকে তবে পাশে ইংরাজী শব্দটিও দেওয়া থাকে। কিন্তু এদের অসুবিধা হয় না কারণ একে তো জিনিসগুলো সহজ সরল ভাবে এক্সপ্লেন করা থাকে, আমাদের মত অবোধ্য বাংলার গুঁতো নয় প্লাস এখানে উচ্চশিক্ষার মাধ্যমও জার্মান। আমাদের মত একবার বাংলা আরেকবার ইঞ্জিরি এমন করতে হয় না। বাংলা মাধ্যম থেকে আসা বহু ছেলেমেয়ে কলেজে এসে ভোগে শুধু ইংরাজী সাবজেক্টে নয় বিজ্ঞানেও কারণ টার্মিনোলজিগুলো থেকে শুরু সব কিছু আলাদা লাগে, মনে হয় নতুন করে লেখাপড়া করতে বসেছি। আর্টস অ্যাণ্ড হিউম্যানিটিস সাবজেক্টগুলোয় কি হয় জানা নেই তবে আমার এবং আমার পরিচিত আরো অনেকের যে রীতিমত অসুবিধা হয়েছিল তাতে সন্দেহ নেই। আমার এক পরিচিত তো অনেক খেটেখুটে একখানা চার্টই বানিয়ে ফেলেছিল জাতে বিভিন্ন টার্মিনোলজি, সূত্র এমনকি ছোটখাটো ডেফিনিশন অবধি প্রথমে বাংলায় আর তার পরে ইংরাজীতে লেখা ছিল। এবং বললে বিশ্বাস করবেন না সিনিয়ারদের কাছ থেকে নোটস নেবার মত ঐ চার্ট নেবারও হিড়িক পড়ে গিয়েছিল। এগুলো বোধহয় এখন ভাবা যায় না কিন্তু সেই দিনগুলোতে অসম্ভব একট রাগ হত খালি, সব্বার উপর, সব কিছুর উপর। এখনো কি স্কুল কলেজে ঐ রকম ভারী বহরী দূর্বোধ্য বহষায় বই গুলো লেখা হয়? নিশচয়ই বদলেছে, তাই না?
til | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:১৭ | 220.253.65.196
বাল্লা, গেঁদ শুনে তো কাউকে নাক সিঁটকোতে দেখিনা। খাতা খোলা? তবে সব কিছুরই যে প্রতিশব্দ করতে হবে কে বলেছে? ওরা বাড়াবাড়ি করে। প্রতিফলন, প্রতিসরনে তো কোন অসুবিধে হয় না। চিনে জাপানী টেক ডকুতে তো ইংরেজী শব্দ দেখিনে, দশ পাতার ডকু চাইনীজে কুল্লে তিন। জিগাতে হবে আমার সহকর্মীকে (কোনটা সোজা? কলীগ না এইটা) । (আচ্ছা, সেই Dr(?) সরকারও কি এই সবে যুক্ত?)
pipi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫২ | 78.52.227.186
উরে বাবা! সেই উদস্থৈতিক কূট!! কূটকূট করে কত যে কামড়েছেঃ-( রম্বস টাকে মনে হয় রম্বসই বলা হত। ৭ বছর ঘষে মেজে যাহোক ওগুলো মাথায় ঢোকানোর পরে কালেজে এসে যখন হাতে ইঞ্জিরি বই ধরিয়ে দেওয়া হল ভাব কি হাল! জিঞ্জিরিয়া এক্কেবারে। টার্মিনোলজিগুলো নতুন করে শিখতেই ক' মাস কাবারঃ-)
kc | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৪৬ | 194.126.37.76
বাংলা প্রতিশব্দ খোঁজার কমিটি এমন কাজ করেছেন যে এই প্রতিশব্দগুলোই খোরাকের কল হয়ে গেছে। সব কথার এরকম করে গুঁতিয়ে বঙ্গীকরণের কী দরকার ছিল কে জানে! অথচ ঐ কমিটির একজন মেম্বারই আবার নাকি টিনটিনের বাংলা অনুবাদ করেছিলেন। একই অঙ্গে কত রূপ।
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৩২ | 122.252.231.206
ইলেভেন টুয়েলভ বাংলায় পড়িনি বলে অনেককিছু জানি না যেমন অবকলন সমাকলন এট অল। কিন্তু ট্রাপিজিয়ামের কোন বাংলা ছিল বলে মনে পড়ছে না।
sayan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:২৪ | 59.164.96.211
শিলি মিষটেক ঃ-(
ট্রাপিজিয়মের বাংলা কিছু একটা ছিল। সরল দোলগতি ছিল। এমনকী বকযন্ত্র'ও ছিল। আর ছিল ফুৎনল। ঃ-)))
Arpan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:১৪ | 122.252.231.206
বিকিরণ। আর ক'দিন আগে গৃবা লিখেছিলি!
এত কিছুর বাংলা করল, রম্বাস আর ট্রাপিজিয়ামের বাংলা করতে পারল না?
sayan | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:৫৩ | 59.164.96.211
আহা সেই সব প্রতিফলন, প্রতিসরণ, বিকীরণ, ত্বরণ, মন্দন। আহা সেই লম্বের কর্ণ, যা শুনে পাড়ার দাড়িওয়ালা রামছাগলটার কথা মনে আসত।
kd দাদা, আমাকে বোধহয় ছোটবেলায় কঢ়াকিয়া, গণ্ডাকিয়া এসবও শেখানোর চেষ্টা হয়েছিল (সৌজন্যে আমার বাবা) কিন্তু সরলকে যে জটিল করে ফেলে তাকে ও জিনিস শেখানো আর সোনার পাথরবাটি একই ব্যাপারঃ-)
pipi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১৩:২৪ | 78.52.227.186
আরে শমীক, বুঝতে কেন পারব না? সে কথা তো বলছি না। বলছি যে বুঝতে সময় লাগত। কারণ "যেকোন দুটি ভরযুক্ত বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বল উহাদের ভরের গুণফলের সমানুপাতী এবং উহাদের দূরত্বের বর্গের....' ইত্যাদি ইত্যাদি। ভেবে বলতো এইভাবে কি আমরা কথা বলি? বলি না তো? যে কোন জিনিস বুঝতে গেলে মানুষ বোধহয় আগে ব্যাপারটা ভিসুয়ালাইস করার চেষ্টা করে অন্তত আমি তো করি। কিন্তু ঐ ভরের গুণফলের সমানুপাতী ইত্যাদি প্রভৃতি ব্যাপারটা ঠিকমত বুঝতেই কালবেলা আগত। আবার বুঝে যখন গেলাম তখন যেমন বুঝলাম সেইরকম সহজ সরল কথ্য ভাষায় খাতায় লিখে দিলাম তাও যে হত না। ঐ দাঁতভাঙ্গা ব্যাপারটাকে বমি করে নামাতে হত খাতায়ঃ-( চাপ বলে চাপ! আর এও বলি খুব ইন্টেলিজেন্ট তো ছিলাম না তাই বুঝতে একটু সময় লাগত। পাশের ঘরে ভাড়া থাকতেন কাকীমা, ফিজিক্সের দিদিমণি। টিউশন করতেন না তবে আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন বলে ভৌত বিজ্ঞান আর রসায়নের ভার নিয়েছিলেন। ভাগ্যিস নিয়েছিলেন নইলে বোধহয় বৈতরণী উদ্ধার হত না। কি সহজ সরল ভাষায় প্রাঞ্জল করে বোঝাতেন জিনিসগুলো, একটুও অসুবিধা হত না বুঝতে। কিন্তু যেই না বই পড়ে নিজে নিজে বুঝতে চেষ্টা করতুম তো অমনি কুপোকাৎ।
সে ইϾট্রগ্যাল ক্যালকুলাস কথাটাও ভাষা হিসেবে বোঝা কঠিন।
aka | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১০:২০ | 24.42.203.194
বুঝতে পারব না কেন? কিন্তু মনে রাখতে পারতাম না, ঐ ভাষাটা ঠিক কোথাও ব্যবহৃত হয় না।
siki | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১০:২০ | 122.162.75.82
আজ গেছোদাদার জন্মদিন। হ্যাবাড্ডি গেছোদাদা।
siki | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১০:১৮ | 122.162.75.82
তবে হ্যাঁ, ঐ অন্তরকলন অবকলন সমাকলন ইত্যাদি অবশ্য আমি আজও বুঝি নি তেমন। ওগুলো বোধ হয় সন্ধিবিচ্ছেদ করা যায় না।
kc | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১০:১৫ | 194.126.37.76
শমীকের কথায় ভরসা হল। নিজের কথা বলতে ভয় পাচ্ছিলাম। শমীক আম্মো তোমার মতন।
siki | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ১০:০৭ | 122.162.75.82
আমি তো দিব্যি বুঝতে পারি। নিজের ভাষা বুঝতে পারব না কেন? সন্ধিবিচ্ছেদ কল্লেই তো জানা যায়।
pipi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০৫:০১ | 92.225.145.158
ফোঁস! কি যে সেসব দিন গেছে! বইয়ের ঐ খটমট ভাষা ঠিকমত বুঝতে গিয়ে আদ্ধেক দিন কাবার হয়ে যেত। কেলাসে টিউশনে দিদিমণি মাস্টাররা তো ঐ ভাষাতেই পড়িয়ে টেনে বেরিয়ে যেতেন, আমরা হাঁ করে শুনতাম আর ভাবতাম গ্রীক ল্যাটিনে কথা বলছে! আর যে কালে বুঝে উঠতাম ততক্ষণে দিদিমণি ধরাছোঁয়ার বাইরে, অন্য চ্যাপ্টারে। অথচ খাতায় সহজ সরল করে লিখলে নাম্বার দিতেন না! বলতেন বইয়ে যেমন আছে অমনি লিখতে হবে। কি আপদ! একেতো মুখস্থ করতে পারতাম না তার উপর ইঞ্জিরী ইক্কুল থেকে বাংলায় এসে আর ঐ ভাষার গুঁতোয় পেছন ব্যাথা। যতদিনে বাংলা সড়গড় হল তখন ফের ইঞ্জিরীতে প্রত্যাবর্তন এবং ফের আরেকদফা ল্যাজেগোবর। শুধু এই ভাষার ফেরে পড়ে কিছুই ভাল করে শিখে উঠতে পারলাম না, হরিনাম খামচা খামচা করেই গেলাম।
omi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০৪:৪১ | 151.141.84.194
মহাকর্ষ সূত্রঃ যেকোনো দুটি ভরযুক্ত বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বল উহাদের ভরের গুণফলের সমানুপাতী এবং উহাদের মধ্যের দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতী।
চিন্তা করুন, সামান্য সাধারণ ঘরের আমরা-- ব্যস্তানুপাত সমানুপাত এসব কোনোদিন আমাদের ব্যবহারিক জীবনে উচ্চারিত হয়? পুরানো টুলো পন্ডিতদের ঘরে হয়তো হতো। আমাদের কালে তাই ওগুলো বাপরে বইয়ে কী লেখা রে! ব্যস্তানুপাত কী রে? ব্যস্ত হয়ে বেড়ানো নাকি?
অথচ দেখুন ইংরেজিতে ওরকম না, অত দূরের মনে হয় না। ডিরেক্ট আর ইনভার্স প্রোপোর্শন শুনে স্বাভাবিক ইংরেজীভাষী ছেলেপিলে চমকাবে না।
omi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০৪:৩৫ | 151.141.84.194
ধরুন একটা ট্রলির উপরে একটা ক্রিকেট বল রাখলেন, তারপরে ফ্ট করে ট্রলিতে টান দিলেন, বলটার কী হবে? -এইসব করে করে বোঝালে কী চমৎকার হতো! কিন্তু লাও তো বটে, আনে কে!
শুনুন তবেঃ নিউটনের গতিসূত্র ১। বাহির হইতে প্রযুক্ত বল দ্বারা বাধ্য না করিলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকে আর গতিশীল বস্তু সমবেগে সরলরেখা ধরিয়া চলিতে থাকে। ২। বাহির হইতে বল প্রযুক্ত হইলে বস্তুর ভরবেগ পরিবর্তিত হয়। প্রযুক্ত বল ও ভরবেগের পরিবর্তনের হার সমানুপাতিক। ৩। প্রতিটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া বিদ্যমান।
ঃ-) ঃ-) ঃ-)
(এইভাবে পড়ানো হয়েছে বলেই আমরা ভোদাই হয়ে গেছি। এর কোনো মানে বোঝা যায়? তার চেয়ে থাবড়া ধাক্কা দিয়ে হাতেকলমে বোঝালে আজকে কোথায় চলে যেতাম আমরা গোটা জাতি। ঃ-) )
সত্যি, আছে এসব এখনও? হতেছে মনে সন্দ। অনেকদিন যোগাযোগ নাই তো
omi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০৪:২২ | 151.141.84.194
হি হি হি তার আগে কি ঘোড়া ডাকতো না?-এরকম কেস! নাইট্রিক অ্যাসিড কি এখনো আছে? অক্সিজেন হাইড্রোজেন নাইট্রোজেন এসব কি আছে? আর্কিমিডিসের সূত্র কি আজো ভ্যালিড? নিউটনের মহাকর্ষ কি এখনো কাজ করে?
থ্যাঙ্কু তিলুবাবু, অতীত স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। মনে হল ধুলো-পড়া ঝাপসা পলিথিনের মধ্যে দিয়ে একটা রঙচঙে পুরোনো ছবি দেখতে পাচ্ছি ঃ-)
til | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০৩:৩৬ | 220.253.65.196
আর্কিমিডিস বলতে পারবো না তবে নিউটনের প্রথম সূত্র এখনও মুখস্থ আছে (সেই কেলাশ নাইনে, গত সেঞ্চুরী তে পড়া)ঃ এই পৃথিবীর প্রত্যেকটি বস্তুকণা একে অপরকে আকর্ষণ করে...। নাইট্রিক অ্যাসিডের সহিত বিভিন্ন ধাতুর বিক্রিয়ার ফলে বিভিন্ন গ্যাস উৎপন্ন হয় , অ্যাসিডের ঘনত্ব ও তাপমাত্রা অনুযায়ী। একখানা 4X4 টেবিল পুরো মুখস্থ করেছিলাম, এখনও স্মৃতির তলানিতে ভেসে রয়েছেঃ যথা Horizontally খুব পাতলা, পাতলা ও ঠান্ডা, ঘন ও উত্তপ্ত Verically হল Cu, ZN, Mg , Fe যে গ্যাস গুলো উৎপন্ন হয় horizontally N2O, N2O, NO, NO2 কি, মোটামুটি ঠিক কিনা? -- আচ্ছা এইসব গ্যাস, নাইট্রিক অ্যাসিড, নিউটনের সূত্র, ক্যালকুলাস ইত্যাদি কি এখনও আছে? মানে ঐগুলো তো গতজন্মের, প্রস্তর ইয়ুগের কথা। জনগণ, ইস্পেশ্যালি বিদুষী দে'দি কি বলেন?
a x | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০২:৩২ | 99.53.141.11
পামিতে, "সে" মানে ঐ হুতো, তাতিন, সামরান ইত্যাদির পোস্টের সে হচ্ছে দোয়েলপাখি নামে একটি মিষ্টিপানা মেয়ে (হ্যাঁ ওটাই তার নাম)। নাটক করেন, সিওর না, তবে বোধহয় ব্রাত্যর দলের সাথে করেন। আগের বইমেলার অ্যালবামে তাঁর ছবি আছে।
pi | ২৯ জানুয়ারি ২০১১ ০০:৫৫ | 117.194.200.28
জন্মদিনের দুপুর থেকে সন্ধেরাত্তির অব্দি ইন্দুরদা অবশ্যো পেঁচা ধরে ( ও পরে)ই কাটালেন । চমৎকার ! তাই না ? ঃ)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন