এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দুনিয়াদারীর টুকিটাকি ১ : ট্রাম্পের ট্যারিফ যুদ্ধ 

    Debanjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ জুন ২০২৫ | ৬৬ বার পঠিত
  • ট্রাম্প সাহেব এক বিতর্কিত চরিত্র এতোদিনে আমরা সবাই জেনে গেছি | তার দ্বিতীয়বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবার সঙ্গে সঙ্গেই একের পর এক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েই চলেছেন তিনি | কখনো গাজাতে রিভিয়েরা বানাবার কথা বলেন , কখনো কানাডা আর গ্রিনল্যান্ড দখল করতে চান , কখনো বা আবার হাভার্ডের উপর চাপিয়ে দেন নানান জটিল নিষেধাজ্ঞা আবার অবলীলায় যুযুধান ভারত পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধ করে দেন | তবে ট্রাম্পের সবচেয়ে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত সম্ভবতঃ হচ্ছে তার ট্যারিফ যুদ্ধ | কিন্তু হঠাৎ এই ট্যারিফ যুদ্ধের কারণ কি ? ট্রাম্প কিই বা চান ট্যারিফ যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে ? কেন বা এখনই হলো এই ট্যারিফ যুদ্ধ ?

    বিশ্বাসে মিলায় ঋণ 

    ট্যারিফ যুদ্ধের ব্যাপারটা বুঝতে গেলে দেখতে হবে আগে আম্রিকার ব্যালেন্স শিটের দিকে | সেদেশের অর্থনীতির ক্ষেত্রে এব্যাপারে বোঝবার জন্যে আমি ব্যবহার করছি debt to GDP ratio বলে একটা সংখ্যা | অন্তর্জালে আপনারা খুব সহজেই পেয়ে যাবেন এব্যাপারে | তা দেখা যাচ্ছে এই সংখ্যাটা আমেরিকার ক্ষেত্রে ১২০ পার্সেন্টের সামান্য কিছু বেশী অর্থাৎ আমেরিকার ক্ষেত্রে জিডিপির থেকে ঋণ বেশী | অবশ্য একটা কথা বলবার এখানে , যে আমেরিকার ক্ষেত্রে বিদেশী ঋণের ভাগ মাত্র ৮৮ শতাংশের কিছু বেশী | সে যাইহোক , মোদ্দা কথা হচ্ছে যে , আমেরিকা ঋণের বোঝায় বোঝাই জাহাজ অবস্থা | এসব ক্ষেত্রে মাননীয় পাঠক আপনি কি করতেন ? নিজের খরচ কমিয়ে আয় বাড়াবার চেষ্টা করবেন তো ! তা একটা দেশের ক্ষেত্রে সেটা করতে গেলে কি করতে হয় ? খুব সংক্ষেপে ট্যাক্স বসাতে হয় বেশী করে আর আজেবাজে খরচ এই যেমন ধরুন যুদ্ধ বিগ্রহ কমাতে হয় !!! কিন্তু ট্যাক্স আর আমেরিকা !!! দুটো পার্টির কেউই রাজী নয় খুব বেশী কর বসাতে !! তাহলে উপায় ? কেন ধার করে করো বাজেট ! এজন্যই মাঝে মাঝে আপনারা আমেরিকার সেনেটে আর কংগ্রেসে প্রবল ঝগড়া বিবাদ করে শেষে ট্যাক্স সিলিং আরো বাড়ানো হলো দেখেন মোবাইল খুলে | কারণটা আর কিছুই নয় দেশ চালাতে তো আরো ধারের দরকার তাছাড়া আগের ধার মেটাতেও তো আরো ধার লাগবে  না কি !!! আচ্ছা এতো ধার তো হচ্ছে শোধ হবে তো সময়ে ?? পাগল না ছন্ন !!! আরে আমেরিকা কখনো ঋণখেলাপী হতে পারে নাকি ??? পুরো দুনিয়া উল্টোতে পারে , একমেরু দুনিয়ার স্বয়ং ঈশ্বর কখনো কথা আর ধারের খেলাপি হতে পারেন নাকি ? অতএব বিশ্বাসে মিলায়ে ঋণ | মোটামুটি এই বিশ্বাসেই শীতল যুদ্ধের পরের দুনিয়াটা এতোদিন চলছে যে ! এবিষয়ে আরো জানতে গেলে পড়ুন গুরুচন্ডালীতে আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক শ্রদ্ধেয় হিরেনদার "Nobel Prize 2022: A critique" বইটি | লেখার শেষে রেফারেন্সে দিয়েছি |
     

     
    বাণিজ্যে বসতে ঘাটতি        
    ট্রাম্প বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে অনেক কিছুই বলছেন l এই ব্যাপারটাকেই উনি দায়ী করছেন আম্রিকার অর্থনীতির দেনার ভারে নুয়ে পড়বার জন্য l কিন্তু ব্যাপারটা কি এতোটাই সোজা ? দেখা যাক l   কোল্ড ওয়ার শেষ হবার পরেই বিশ্বায়ন বস্তুটি সারা পৃথিবীতে চালু হয়ে গেলো l একমেরু বিশ্বে তখন ওটিই মোক্ষ l সারা দুনিয়া চ্যাপ্টা হয়ে গেছে আর ইতিহাস শেষ হয়ে যাবার দিন সেটা l তো তৃতীয় বিশ্বের গরীবগুর্বো দেশগুলোর কাজ হলো , প্রথম বিশ্বের বড়লোক দেশগুলোর জন্যে এক্সপোর্ট বাড়াতে থাকো আর নিজেদের যে বাণিজ্য বা ট্রেড সারপ্লাস বাড়াবার চেষ্টা করো l এছাড়া আউটসোর্সিঙ নামে একটা জিনিস চালু হলো l আমেরিকার উপরাষ্ট্রপতি জেডি ভ্যান্স বললেন , যে বিশ্বায়ন সিস্টেমটা ছিলো মোটামুটি যে তৃতীয় বিশ্বের গরীবগুর্বো দেশগুলোর কাজ মোটামুটি গায়ে খাটা কাজগুলো করা যেমন কাপড় ওষুধ ইত্যাদি কম খরচের শ্রমিক দিয়ে বানিয়ে এক্সপার্ট করা আর মাথাওলা কাজগুলো যেমন AI বা এরোপ্লেনের ডিসাইন এসবগুলো পশ্চিমীরাই করবে l তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো এরফলে খরচ কমিয়ে অনেক ট্রেড সারপ্লাস করতে পারবে l আচ্ছা এই যে এতো দেশ এতো সারপ্লাস করছে , সেগুলো নিয়ে তারা কি করবে ? এখানেই তো আসল খেলা দাদা !!! অর্থনীতিবিদ  ইয়ানিস ভেরুফাকিস বলছেন যে বিশ্বের সব তাবড় তাবড় দেশের ট্রেড সারপ্লাস গুলো কাজে লাগে আমেরিকার অ্যাসেট কিনতে ! ট্রেড সারপ্লাস তৈরী করতে বিভিন্ন দেশ নিজেদের কারেন্সীর দাম একারণেই ডলারের থেকে অনেক  কমিয়ে রাখে যাতে রপ্তানীতে সুবিধা হয় l আচ্ছা ট্রেড সারপ্লাস দিয়ে শুধু আমেরিকার অ্যাসেট কেন কিনতে হবে ? আরে দাদা , এটাই তো হলো একমেরু বিশ্বের গল্প !!! আমেরিকার সরকারকে ধার দেবার থেকে নিরাপদ এই একমেরু বিশ্বে আর কি আছে ? সব অর্থনীতির এক্সপার্টই তো গত তিরিশ বছর ধরে বলছেন , যে এক্সপোর্ট করো , আর ট্রেড সারপ্লাস রাখো আমরিকী সরকারের কাছে যাকে পোশাকি ভাষায় বলে গভর্ণমেন্ট বন্ড কেনা l তা গত তিরিশ বছর বছর ধরে এ খেলাটা ভালোই চলছিলো l তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো থেকে প্রচুর এক্সপোর্ট হচ্ছিলো আমেরিকাতে , সবাই নিজেদের মুদ্রার ভ্যালু কমাচ্ছিলো আর এক্সপোর্ট করছিলো খুশী মনে , তবে সব ভালো কিছুতেই তো একটু খারাপ থাকে , এখানে খারাপটা ছিলো আমেরিকা থেকে সব ইন্ডাস্ট্রি চীনে চলে যাওয়া l আচ্ছা ট্রাম্পের আগে আমেরিকাতে কেউ এ নিয়ে কিছু গা করেনি কেনো ? সেটা বুঝতে গেলে আমাদের আবার ভেরুফাকিসের কাছেই আসতে হবে l আশির দশক থেকেই আমেরিকার অর্থনীতিতে একটা পরিবর্তন আস্তে আস্তে আসছিলো l শ্রমিক দিয়ে দেশে মাল বানাবার চাইতে ঝোঁক পড়েছিল স্টক মার্কেটে স্পেকুলেশন করে খুব তাড়াতাড়ি হঠাৎ বড়োলোক হয়ে যেতে l বিশ্বায়নের যুগে এতে আরো ইন্ধন পড়ে যখন বিভিন্ন দেশের সারপ্লাস পুঁজি আমেরিকার শেয়ারবাজারে ঢুকতে থাকে , রাতারাতি শেয়ার ব্রোকার একটা শ্রেণী তৈরী হয় যারা খুব তাড়াতাড়ি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে ওঠে l  মোদ্দা কথা এর ফলে আমেরিকার ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেল্ট অঞ্চলগুলো সব রাস্ট বেল্ট হয়ে যায় , নিম্নবিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রমিকদের ঘরে হাঁড়ি চড়া কঠিন হয়ে ওঠে ওদিকে নিউ ইয়র্কের ধনকুবেরদের সিন্দুক আরো ফুলেফেফে ওঠে l যেহেতু নিউইয়র্কের এসব দেব দেবীরাই আমেরিকা দেশটা চালান তারা কটা ইন্ডাষ্ট্রি চীনে চলে গেলো সেইসব নিয়ে মাথা ঘামাননি যতক্ষণ চীনের থেকে সস্তা মাল আসছিলো আর চীনের সারপ্লাস পুঁজি উপচে পড়ছিলো আমেরিকার শেয়ার বাজারে l তা এই হলো বাণিজ্য ঘাটতির পিছনের আসল গল্পটা l                  
    তো এভাবেই দিনকাল সব বেশ কেটে যাচ্ছিলো , তার মাঝখানে সব গোল বাধালো ২০০৮ সালটা l ওই বছরের দুনিয়াজোড়া মন্দার বাজারে তখন সবারই মাথায় হাত পড়ে গেছে l চীনও দেখলো বেগতিক , এতো ধার দিয়ে দিয়েছে আমেরিকাকে কিন্তু সেসব উসুল হবার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে তখন চীনের কর্তাব্যক্তিদের অন্য ট্যাকটিকস দেখতে হলো l যাকে বলে প্ল্যান বি l কয়েকবছরের মধ্যেই সেই প্ল্যান বি কি দুনিয়া জানতে পারলো l এটিকেই বলে বি আর আই বা সংক্ষেপে বেল্ট এন্ড রোড l এই ব্যাপারটা সাম্নে আসতেই নড়ে চড়ে বসলেন আমেরিকার ওয়াল স্ট্রিটের দেবদেবীরা , চীনের ট্রেড সারপ্লাসগুলো কি তাহলে অন্য কোনোদিকে যাচ্ছে নাকি ? চীন আমেরিকার টানাপোড়েনের এই ছিল শুরু ! তা সেসব নিয়ে না হয় আরেকদিন কথা বলবো , এবার ফিরে আসি যেটা নিয়ে শুরু করেছিলাম l অর্থাৎ ট্রাম্পের ট্যারিফ যুদ্ধ l ধরুন আপনি এক্জন আমেরিকার যুবক বা যুবতী মিলেনিয়াল , বেড়ে উঠেছেন নব্বইর দশকে টিভিতে , খবরের কাগজে আর ইন্টারনেটে যে আপ্নার দেশ কোল্ড ওয়ার জিতে গেছে আপনারাই এখন দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ অপ্রতিরোধ্য জাতি !!! তা যত পারেন খেয়ে পড়ে দুনিয়াকে লুটে উপভোগ করে নিন l নিজের নতুন বাড়ী গাড়ী বিদেশে বেড়াতে যাওয়া আইভি লীগ ইউনিভার্সিটির থেকে একটা ঝকঝকে ডিগ্রি , তা এতোসব কি করে হবে ? কেন ব্যাঙ্কের লোন তো আছে না !! তা আপনি লোন নিন আর ইএমআই দিতে থাকুন সারা জীবনভর ধরে l আর যদি মাঝখানে রিসেশন জাতীয় কিছু এসে গিয়ে আপনার চাকরি চলে যায় আর আপনি ইএমআই দিতে না পারেন ? কুচ পরোয়া নেই ব্যাঙ্ক ঠিকই আপনার বাড়িটা নিলাম করে তার ধার শোধ করে নেবে আর মাঝখান থেকে আপনি হয়ে যাবেন কোল্যাটেরাল ড্যামেজ !!!    
     
    তো এবারে এভাবে বেশ কিছুদিন কাটাবার পরে একসময়ে হয়তো আপনার মনে হলো তাইতো ধার দিয়েই তো জীবন কেটে গেলো আর দুটো পার্টির কেউই তো আমাকে বাঁচাতে এলোনা তখনি বাজারে এলেন ট্রাম্প | তিনিই বলতে লাগলেন না না সব দোষ চিনের আর তার আগের তাবড় তাবড় প্রেসিডেন্টের যেমন বুশ ওবামা বাইডেন সবার !!! এরাই লুটে পুটে খেয়ে নিলো আমেরিকার সাজানো সংসার | আর কে না জানে ট্রাম্পের আসার অনেক আগে থেকেই চীনের বিরুদ্ধে জনমত তৈরী শুরু আমেরিকাতে হয়ে গেছে | এভাবেই শুরু হলো ট্যারিফ যুদ্ধের গোড়ার কথা |
     
    প্রথম পর্বে আপাতত এটুকুই | আমি অর্থনীতি বা জিয়োপলিটিক্সে এক্সপার্ট নই শুধু কিছু লেখা পড়ে মাথায় যা এলো সেটাই লিখছি এখানে | আপনাদের ফিডব্যাক সেটা ভালো খারাপ যাই হোক দিলে ভালো লাগবে | এবিষয়ে আরো লেখবার ইচ্ছে রইলো |
     
    References:
     
    হিরেন সিংহরায় , "Nobel prize in Economics 2022 : A critique"
    Yanis Veroufakis   , “Technofeudalism”        
     
                                                                                   

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন